• ঢাকা শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
যেদিন থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস চলবে
দেশের সব মাধ্যমিক পর্যায়ের স্কুল, কলেজ ও মাদরাসাসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রোববার (৫ মে) থেকে ক্লাস চালুর ঘোষণা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।  শনিবার (৪ মে) মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান। এতে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক গত ২৫ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে প্রকাশিত প্রজ্ঞাপণের শর্তাদি পালন সাপেক্ষে আগামীকাল রোববার (৫ মে) হতে দেশের সকল মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এদিকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় আগেই জানিয়েছে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো রোববার (৫ মে) থেকে খুলবে। তবে বিদ্যালয়গুলো চলবে কয়েক দিন আগে ঘোষিত সময় অনুযায়ী বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত। আর প্রাক্-প্রাথমিক শ্রেণির কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধই থাকবে। এ ছাড়া তাপপ্রবাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত অ্যাসেম্বলিও (প্রাত্যহিক সমাবেশ) বন্ধ থাকবে। এর আগে প্রচণ্ড দাবদাহের মধ্যে গত ২৮ এপ্রিল থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়। পরের দিন হাইকোর্ট দেশের সব প্রাথমিক, মাধ্যমিক স্কুল ও মাদ্রাসার ক্লাস বন্ধের নির্দেশ দেন। পরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সারা দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়। তবে ধাপে ধাপে দেশের কয়েকটি জেলার মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের কথা জানায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।    এদিকে গত ২৫ এপ্রিল উপসচিব মোসাম্মৎ রহিমা আক্তারের সই করা এক আদেশে জানানো হয়, ৪ মে থেকে শনিবারও স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তাপপ্রবাহ এবং নানা কারণে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকার ফলে যে শিখন ঘাটতি তৈরি হয়েছে তা পূরণ এবং নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শিখন ফল অর্জনের জন্য পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত শনিবারও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।   প্রসঙ্গত, তাপদাহের কারণে ঈদুল ফিতর ও নববর্ষের ছুটির পর ২১ এপ্রিল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার কথা থাকলেও তা এক সপ্তাহ পিছিয়ে ২৮ এপ্রিল খোলা হয়। কিন্তু তাপদাহের তীব্রতার কারণে ২৯ এপ্রিল ঢাকা, চুয়াডাঙ্গা, যশোর, খুলনা ও রাজশাহী জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়। পরে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ৩০ এপ্রিল থেকে ২ মে পর্যন্ত সারা দেশে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
উপজেলা নির্বাচন  / প্রথম ধাপে ইভিএম ব্যবহার নিয়ে ইসির নির্দেশনা 
জিম্মি চুক্তিতে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা যেকোনো সময়
ফিলিস্তিনের পক্ষে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ছাত্রলীগের সংহতি
সেনবাগ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সাইফুল আলম দিপুর গণসংযোগ 
কমছে রাজধানীর তাপমাত্রা
পরিবেশ সাংবাদিকতার সুরক্ষায় প্রতিষ্ঠানিক উদ্যোগ নেওয়া হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
বিএনপির আরও ৬১ নেতা বহিষ্কার
টাঙ্গাইলে এক কুকুরের কামড়ে ২০ জন আহত  
‘ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার’ নিয়ম নিয়ে যা বললেন স্টার্ক
যে কারণে মক্কায় প্রবেশে সৌদির বাসিন্দাদের অনুমতি লাগবে
চারবার স্ট্রোক করে ভালো নেই সংগীতশিল্পী রিংকু
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
উপজেলা নির্বাচন  / প্রথম ধাপে ইভিএম ব্যবহার নিয়ে ইসির নির্দেশনা 
কবে কাটবে ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়, জানালেন স্টেশন ম্যানেজার
পরিবেশ সাংবাদিকতার সুরক্ষায় প্রতিষ্ঠানিক উদ্যোগ নেওয়া হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
পরিবেশ সাংবাদিকতার সুরক্ষায় প্রতিষ্ঠানিক উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। শনিবার (৪ মে) দুপুরে রাজধানীতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস ২০২৪ উপলক্ষ্যে জাতীয় প্রেস ক্লাব আয়োজিত ‘জলবায়ু রাজনীতির প্রেক্ষিত ও গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী একথা জানান। মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, পরিবেশ নিয়ে সাংবাদিকতা চর্চা করতে গিয়ে তৃণমূলে, গ্রামে-গঞ্জে, মফস্বলে যদি কোনো সাংবাদিক বা কোনো প্রতিবেদক স্থানীয় বা তথাকথিত প্রভাবশালী দ্বারা যদি কোনো ধরণের সমস্যায় পড়েন, সেক্ষেত্রে সরকার সেই সাংবাদিকদের বা প্রতিবেদকদের পূর্ণাঙ্গ সমর্থন, সহযোগিতা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করবে। এর কারণ জাতীয়ভাবে এবং কেন্দ্রীয়ভাবে সরকারের অবস্থান পরিবেশ সুরক্ষার পক্ষে।  তিনি বলেন, পরিবেশকে বিপর্যয়ে ফেলার জন্য বাংলাদেশ সবচেয়ে কম দায়ী কিন্তু বড় শিকার। যে কারণে বাংলাদেশকে বিশ্বমঞ্চে নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পৃথিবীর যেকোনো প্লাটফর্মে আমরা এ বিষয়ে উচ্চকন্ঠ থাকি এবং এখানে একটা অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রক্রিয়ায় আমরা কাজ করি সরকার, সুশীল সমাজ,গণমাধ্যম সবাইকে নিয়ে।  প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের ভেতরে ব্যক্তি বা গোষ্ঠী স্বার্থে যদি কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী পরিবেশকে বিপর্যয়ের সম্মুখে ফেলেন এবং সেই বিষয় নিয়ে সাংবাদিকতা করতে গিয়ে কোন সাংবাদিক বা প্রতিবেদককে বিপদে পড়তে হয়, সরকার তাদের পাশে দাঁড়াবে এবং তাদের সুরক্ষা দেওয়ার পূর্ণাঙ্গ ব্যবস্থা করবে। দরকার হলে এ বিষয়টি নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ নেওয়া হবে। কারণ, সরকার মনে করে সাংবাদিকতা চর্চা করতে গিয়ে যারা স্থানীয় পর্যায়ে বিচ্যুতি-ব্যত্যয়ের বিষয়গুলো তুলে ধরবেন তারা সরকারকে সহযোগিতা করছেন, দেশ ও জনগণকে সহযোগিতা করছেন।  তিনি আরও বলেন, আমরা পরিবেশ-প্রতিবেশকে মাথায় রেখে টেকসই উন্নয়ন করতে চাই। আমরা যেমন পরিবেশের সুরক্ষা করতে চাই, তেমনি পরিবেশ-প্রতিবেশের সুরক্ষা করে অর্থনৈতিক উন্নয়ন চালিয়ে রাখতে চাই, এগিয়ে যেতে চাই। অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে অনেকে বিতর্ক তৈরির অপচেষ্টা করে থাকে। পরিবেশকে অনেক ক্ষেত্রে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। উন্নয়ন-অগ্রগতিকে থামিয়ে দেওয়ার জন্য পরিবেশকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে যদি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সাংবাদিকতা হয়, সেটা পেশাদার সাংবাদিকতা বলা যায় না।  তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, যারা সততা, সাহসিকতা এবং পেশাদারিত্বের সাথে সাংবাদিকতা করবেন তাদের জন্য বেশ কিছু প্রাতিষ্ঠানিক সুরক্ষা থাকা দরকার। সাংবাদিকতার সাথে যারা সম্পৃক্ত তাদের কল্যাণে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুদান দিয়ে এ ট্রাস্টের কার্যক্রম শুরু করেছিলেন। সত্যিকার অর্থে যারা সাংবাদিকতা পেশার সাথে সম্পৃক্ত, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে তাদের নিয়ে আমরা কাজ করতে চাই। সাংবাদিকদের সুরক্ষার জন্য এ ধরণের আরও কিছু উদ্যোগ নেয়া হবে। সাংবাদিকদের আর্থিক স্বাধীনতা তৈরির জন্য যে ধরনের পলিসি নেওয়া দরকার সেটা নিয়েও সরকার কাজ করছে। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ)-এর করা বিশ্ব সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচকে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অবস্থান প্রসঙ্গে এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, আরএসএফ-এর  সূচক প্রকাশ ভালো উদ্যোগ। তবে তাদের মেথডোলজির মধ্যে অনেক দুর্বলতা আছে। আরএসএফ বিভিন্ন দেশে স্কোরিং করার ক্ষেত্রে যাদের মতামত নিচ্ছে, তাতে কিছু মানুষের মতামতের প্রতিফলন ঘটছে। সেটা কোনভাবেই গোটা দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতার পরিবেশের প্রতিফলন হচ্ছে না। এটা কোনো দেশের ক্ষেত্রেই হচ্ছে না। তবে একইসাথে এ ধরণের প্রতিবেদনে কোন সত্য বা আমাদের দুর্বলতা থাকলে সেটা বিবেচনায় নিয়ে শুধরে নেয়ার চেষ্টা করা হবে। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও সংসদ সদস্য ফরিদা ইয়াসমিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক ও ডিপ্লোমেটিক করেসপন্ডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ এর সভাপতি নুরুল ইসলাম হাসিব আলোচনা সভায় বক্তব্য প্রদান করেন। আলোচনা সভায় 'জলবায়ু রাজনীতি: সাংবাদিকদের ভূমিকা' শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ব্র্যাকের জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচির পরিচালক ড. মো. লিয়াকত আলী। এর আগে, সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস ২০২৪ উপলক্ষ্যে সম্পাদক পরিষদ আয়োজিত অপর এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী। আলোচনা সভায় তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারের অবস্থান মূলত পরিবেশ সুরক্ষার পক্ষে। শুধু পরিবেশ সুরক্ষা না, মুক্ত গণমাধ্যম, গণমধ্যমের সুরক্ষা এবং গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা নিশ্চিত করার বিষয়ে আমাদের অঙ্গীকার আছে এবং থাকবে। তবে রাজনীতিতে যেমন অনেক ক্ষেত্রে অপরাজনীতি আছে, বিভিন্ন পেশায় যেমন কিছু নেতিবাচক দিক আছে, এমনি তথ্যের সাথেও আমরা অপতথ্যের বিস্তৃতি অনেক সময় দেখি। সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে অপসংবাদিকতাও আমরা দেখি যেকোন বিষয়কে কেন্দ্র করে। এটি কিন্তু শুধু আমি বলছি না আমাদের সাংবাদিক বন্ধুরাও বলেন। এ সময় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, গণমাধ্যম যত মুক্ত হবে, তারা স্বাধীনতা যতো চর্চা করবে এবং অপতথ্যের বিপরীতে যতো তথ্যের প্রবাহ বৃদ্ধি পাবে ততই সমাজে গুজব, অপপ্রচার এগুলো রোধ হবে। সরকার মনে করে গণমাধ্যম এবং পেশাদার সাংবাদিকতা সরকারের বন্ধু। তারা সরকারকে সহযোগিতা করেন।  সম্পাদক পরিষদের সভাপতি মাহফুজ আনামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য প্রদান করেন নিউজ পেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-এর সভাপতি ও সংসদ সদস্য এ কে আজাদ, সম্পাদক পরিষদের সহসভাপতি ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবী সমিতি (বেলা)-এর নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ রিজওয়ানা হাসান, ঢাকা ট্রিবিউন সম্পাদক জাফর সোবহান, দৈনিক দেশ রূপান্তরের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোস্তফা মামুন।
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে বাধা লোপাটকারীদেরই উৎসাহিত করবে: নোয়াব সভাপতি
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে বাধা লোপাটকারীদেরই উৎসাহিত করবে: নোয়াব সভাপতি
লোক ও কারু শিল্পীদের চলছে টিকে থাকার লড়াই
লোক ও কারু শিল্পীদের চলছে টিকে থাকার লড়াই
গাম্বিয়ার সঙ্গে কৃষি ও বাণিজ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির আশা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
গাম্বিয়ার সঙ্গে কৃষি ও বাণিজ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির আশা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
ভুয়া দলিলে কয়েকটি ব্যাংক থেকে ৫০ কোটি টাকা ঋণ নেয় চক্রটি
ভুয়া দলিলে কয়েকটি ব্যাংক থেকে ৫০ কোটি টাকা ঋণ নেয় চক্রটি
আজ থেকে ট্রেনে গুনতে হবে বাড়তি ভাড়া
আজ থেকে ট্রেনে গুনতে হবে বাড়তি ভাড়া
‘এক-দুটি সিনেমায় কাজ করেই তারা ঠিকই সুযোগটি লুফে নিচ্ছে’
সিনেমায় সুদিন ফিরছে : সজল
দর্শকপ্রিয় অভিনেতা আব্দুন নূর সজল। নাটকে এখন আর তাকে আগের মতো দেখা না গেলেও সিনেমা ও ওয়েব সিরিজ নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি। সম্প্রতি দেশের একটি গণমাধ্যম কাজসহ নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেছে তার সঙ্গে।    ওই সাক্ষাৎকারে সজল বলেন, নতুন নাটক-সিনেমায় কাজের ক্ষেত্রে আমার কাছে সব সময়ই প্রাধান্য পায় গল্প। এখন আমাদের যে সিনেমা বা ওয়েব কন্টেন্টগুলো হচ্ছে, সবগুলোই এক্সপেরিমেন্টাল কাজ। আর এ ধরনের কাজই আমার বেশি পছন্দ।  সিনেমায় সুদিন ফিরছে মন্তব্য করে এই অভিনেতা আরও বলেন, অবশ্যই বলতে হবে সিনেমায় সুদিন ফিরছে। কারণ, এখন অনেক ভালো ভালো কাজ হচ্ছে। নতুন নতুন গল্প ও গল্প ভাবনা নিয়ে কাজ হচ্ছে। যেটি সত্যিই অনেক ভালো। আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আব্দুন নূর সজল বেশ কিছু কাজ করছেন। তবে তার সংখ্যা বা নাম এখনই বলতে নারাজ তিনি। তার ভাষ্য, বিষয়টি নিয়ে এখনই বলা সম্ভব না। বলা যাবে ঠিক ঈদের আগ মুহূর্তে। কারণ, কাজ তো চলমান।
সিনেমায় সুদিন ফিরছে : সজল
চারবার স্ট্রোক করে ভালো নেই সংগীতশিল্পী রিংকু
দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থতায় ভুগছেন সংগীতশিল্পী রিংকু। পরপর চারবার স্ট্রোক করেছেন তিনি। সর্বশেষ ২০২০ সালে দুইবার স্ট্রোক হওয়ায় শরীরের বাঁ পাশ অবশ হয়ে গেছে তাঁর। এরপর থেকেই গান থেকে দূরে রয়েছেন। থাকছেন গ্রামেই।  নওগাঁর আত্রাই উপজেলার বড় সাওতা গ্রামের মহসীন আলী মৃধার ছেলে মশিউর রহমান রিংকু। ২০০৫ সালে ক্লোজআপ ওয়ান সংগীত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে তিনি নজর কাড়েন। জায়গা করে নিয়েছিলেন সেরা পাঁচে। তাঁর কণ্ঠে লোকগান ও বাউলগান শ্রোতামহলে ব্যাপক জনপ্রিয়। তবে অসুস্থ হওয়ার কারণে গানের জগৎ থেকে এখন দূরেই রয়েছেন এই শিল্পী। ২০১৬ সালে ইতালিতে শো করার সময় প্রথমবার স্ট্রোক করেন। এরপর দেশে এসে চিকিৎসা নিয়ে গানে ফিরেছিলেন। কিন্তু ২০১৮ সালে আবারও স্ট্রোক করেন। এরপর ২০২০ সালে পরপর দুইবার স্ট্রোক করেছেন। জানা যায়, বর্তমানে আগের চেয়ে কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠেছেন রিংকু। আবারও ফিরতে চান গানের ভু্বনে। গণমাধ্যমে তিনি বলেন, একটা সময় স্টেজ মাতিয়েছি। নতুন নতুন গান করেছি। কিন্তু এখন সব বন্ধ। আমাকে অনেকেই ডাকেন গানের জন্য। কিন্তু এ অবস্থায় গাইতে পারি না দেখে যাই না। ক্লোজআপ ওয়ান প্রতিযোগিতায় বাজিমাত করেই সংগীত জগতে নিজের জায়গা পাকা করে নেন এই গায়ক। ব্যস্ত হয়ে পড়েন স্টেজ শো ও অ্যালবাম প্রকাশে। ‘পাগলা ঘণ্টা’, ‘বাউল মন’ ও ‘জগৎ বন্ধু’ নামের তিনটি অডিও অ্যালবাম বের করেছিলেন তিনি।  রিংকুর কণ্ঠে বাউল মন অ্যালবামের ‘নারী হয় লজ্জাতে লাল’ গানটি জনপ্রিয়তা পায়। সেসময়ে এটি ছড়িয়ে পড়েছিল দেশজুড়ে।  আবারও গানে ফেরার ইচ্ছে প্রকাশ করে রিংকু বলেন, আমি যে গানগুলো গেয়েছি, আমার কণ্ঠের গান যারা পছন্দ করেন—তারা সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন, যাতে আগের মতো গাইতে পারি। কিন্তু আগের মতো গাওয়া সম্ভব নয়, তারপরও চেষ্টা করব। স্থানীয় এলাকাবাসীদের অনেকেই জানিয়েছেন, যদি এই শিল্পীকে বিদেশে নিয়ে উন্নত চিকিৎসা করানো যেত, তাহলে সুস্থ হয়ে উঠতেন তিনি।  
চারবার স্ট্রোক করে ভালো নেই সংগীতশিল্পী রিংকু
৬ মে লিডসে কাব্যশীলনের কবিতা ও শাস্ত্রীয় সঙ্গীত সন্ধ্যা
ব্রিটেনের লিডস শহরে সাহিত্যপত্র কাব্যশীলনের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হচ্ছে কবিতা ও শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের এক ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন ‘ক্রন্দন ও কুয়াশার গান।’  সোমবার (৬ মে)  বিকেল ৪টায় লিডসের মূরটাউন মেথডিস্ট চার্চে এই বিশেষ অনুষ্ঠান মঞ্চস্থ হবে বলে জানিয়েছেন কাব্যশীলনের নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আনোয়ার রেজা।  এতে হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় ও উপশাস্ত্রীয় সঙ্গীত, গজল, ঠুমরির পাশাপাশি বিচিত্র বর্গের বাংলাগানও পরিবেশন করবেন ভারত থেকে আগত, সদ্য প্রয়াত উস্তাদ রাশিদ খানের জ্যেষ্ঠ  সঙ্গীতশিষ্যা, বর্তমান প্রজন্মের অন্যতম শীর্ষ শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী কোয়েল ভট্টাচার্য। তবলা সঙ্গত করবেন পন্ডিত শুভঙ্কর ব্যানার্জির দুই মেধাবী সঙ্গীতশিষ্য কুন্তল দাস ও অনিরুদ্ধ মুখার্জি।  কবি সৈয়দ আনোয়ার রেজা ও ডা. শারমীন নিজামের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠিতব্য এই আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্হিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়া শিল্প, সাহিত্য ও সঙ্গীতের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান সৌধের পরিচালক কবি টি.এম আহমেদ কায়সার। কথা ও কবিতা পাঠ করবেন কবি ও গল্পকার সোমা দাশ, কবি শ্রী গাঙ্গুলি, বাচিকশিল্পী নাজমা ইয়াসমীন, ইফফাত মিতুল ও যুক্তরাজ্য সাহিত্য সংসদের সভাপতি  আহমদ সৈয়দ শাহনুর।
৬ মে লিডসে কাব্যশীলনের কবিতা ও শাস্ত্রীয় সঙ্গীত সন্ধ্যা
বিচ্ছেদের খবর জানালেন শাহরুখ কন্যা সুহানা
বলিউড বাদশা শাহরুখ খান তার  অভিনয় এবং ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে সব সময় দর্শকের আগ্রহের কেন্দ্র বিন্দুতে থাকেন। এবারে সংবাদের শিরোনাম শাহরুখ খানের কন্যা সুহানা খান। স্টারকিড হওয়ায় তাকে নিয়েও মানুষের আগ্রহের কমতি নেই। তাই পাপারাজিরা ব্যস্ত থাকেনতার ছবি তোলায়।  ক্যামেরা থেকে ব্যক্তিগত জীবন, সুহানা সম্পর্কে প্রতিটি বিষয় জানতে মুখিয়ে থাকেন অনেকে। শাহরুখ কন্যার প্রেম, বিচ্ছেদ কিংবা নতুন কাজ সব নিয়েই তাদের আগ্রহ। আর এবারে সুহানা নিজেই জানালেন তার খবর। সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে তার এক স্ট্যাটাস বেশ নাড়িয়ে দিয়েছে ভক্তদের। ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন  থেকে জানা যায়, সম্প্রতি সুহানা খান তার ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। যেখানে স্পষ্ট তিনি জানান, আমি ব্রেকআপ করে নিলাম। সুহানা এই ভিডিওতে অনুরাগীদের আসলে চমকে দিয়েছেন। তিনি স্পষ্ট বলেছেন যে এতদিন যেসব সাবান ব্যবহার করতেন, সেগুলোর সঙ্গে ব্রেকআপ করছেন। কারণ, তার জীবনে এখন এসেছে লাক্স। লাক্সের অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টেও ভিডিওটি শেয়ার করা হয়েছে। সদ্যই লাক্সের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে নাম লিখিয়েছেন সুহানা খান। এর আগে শাহরুখকেও দেখা গিয়েছিল লাক্সের বিজ্ঞাপনে। ২০০৫ সালে লাক্সের সঙ্গে পথচলা শুরু করেন শাহরুখ খান। বাবার পথ অনুসরণ করে হাঁটছেন সুহানা।  প্রসঙ্গত, গতবছর ওয়েব ফিল্ম ‘‌দ্য আর্চিজ’ দিয়ে অভিষেক হয়েছে সুহানা খানের। জনপ্রিয় মার্কিন কমিকস দ্য আর্চিজ থেকে ওয়েব ফিল্মটি নির্মাণ করেছেন জয়া আখতার।  এ ওয়েব ফিল্মের মধ্য দিয়ে অনেক তারকা সন্তানদের দেখা মিললে। সুহানা খান ছাড়া এতে আরো ছিলেন খুশি কাপুর ও অগস্ত্য নন্দ।  মুম্বাইয়ের ধীরুভাই আম্বানী ইনস্টিটিউশন থেকে পড়াশোনা শেষ করে ব্রিটেনের আরডিংলে কলেজে পড়াশোনা করেন সুহানা। তারপর পাড়ি জমান যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে। সেখানকার নিউ ইয়র্ক ইডিনিভার্সিটি থেকে ফিল্ম স্টাডিজ বিষয়ে পড়াশোনা শেষ করেছেন
বিচ্ছেদের খবর জানালেন শাহরুখ কন্যা সুহানা
সেনবাগ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সাইফুল আলম দিপুর গণসংযোগ 
নায়িকাকে দেখতে গিয়ে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
টাঙ্গাইলে এক কুকুরের কামড়ে ২০ জন আহত  
অবশেষে জয়পুরহাটে স্বস্তির বৃষ্টি
রাজবাড়ী-ভাঙ্গা-ঢাকা রুটে দুই কমিউটার ট্রেন উদ্বোধন
রাজবাড়ীর সঙ্গে ঢাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও সহজ করতে উদ্বোধন করা হয়েছে দুইটি কমিউটার ট্রেন।  শনিবার (৪ মে) সকাল ১০টায় মাদারীপুরের শিবচরে এক অনুষ্ঠানে ট্রেন দুটি উদ্বোধন করেন রেলমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জিল্লুল হাকিম। রোববার (৫ মে) সকাল থেকে রাজবাড়ী-ভাঙ্গা-ঢাকা রুটে যাত্রী নিয়ে ট্রেন চলাচল শুরু হবে।  রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম বলেন, প্রধানমন্ত্রী রেলের উন্নয়নের জন্য অনেক পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন। সবচেয়ে সস্তা পরিবহন ব্যবস্থা হলো রেল। এই রেল মানুষের দ্বারে দ্বারে পৌঁছে দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী একটা পরিকল্পনা নিয়েছেন। আগামী দুই মাসের মধ্যে সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী ভাঙ্গা থেকে খুলনা, যশোর, বেনাপোল পর্যন্ত নতুন ট্রেন চালু হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নিজে সেটি উদ্বোধন করবেন। ভাঙ্গা থেকে বরিশাল হয়ে পায়রা বন্দর পর্যন্ত আরেকটা লাইন চালু হবে। এই রেললাইন ৮টি জেলাকে যুক্ত করবে। পুরো লাইনই এলিভেটেড হবে। কারণ এই অঞ্চলের মাটি  ভালো না। ট্রেন চলাচলের জন্য এই অঞ্চলের মাটি উপযুক্ত না। সেজন্য এটা পুরোটাই হবে এলিভেটেড। রেলমন্ত্রী বলেন, এই দুটি লাইন চালু হয়ে গেলে ভাঙ্গা, শিবচর এই অঞ্চলের গুরুত্ব অনেক বেড়ে যাবে। আমরা চিন্তা করছি রেলে বর্তমানে দুইটি জোন আছে। আরও দুইটি জোন তৈরি করা হবে। এর একটি হবে ভাঙ্গা-ফরিদপুর। এটির জোনাল অফিস হবে ভাঙ্গায়। এতে করে ভাঙ্গায় রেলের সেবা বাড়বে। মন্ত্রী আরও বলেন, ভবিষ্যতে আমরা ভাঙ্গা-ঢাকা রুটে আরেকটি ট্রেন চালু করব। পরের ট্রেনটি নতুন বগি দিয়ে শুরু করব। আবার আগামী দুই মাসের মধ্যে ভাঙ্গা থেকে খুলনা, যশোর হয়ে বেনাপোল পর্যন্ত আরেকটি ট্রেন চালু হবে। ওই ট্রেন প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর ই আলম চৌধুরী, রেল মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্বে করেন রেলের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলীসহ অন্যান্যরা। উদ্বোধন হওয়া ট্রেন দুটির নাম চন্দনা কমিউটার ও ভাঙ্গা কমিউটার। চন্দনা কমিউটার ট্রেনটি রাজবাড়ী স্টেশন থেকে ভোর ৫টায় ছেড়ে ভাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছাবে সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে। ওই ট্রেনটি ভাঙ্গা কমিউটার নাম ধারণ করে ভাঙ্গা স্টেশন থেকে সকাল ৭টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে ঢাকা স্টেশনে পৌঁছাবে সকাল ৯টায়। আবার ভাঙ্গা কমিউটার ট্রেনটি ঢাকা স্টেশন থেকে সন্ধ্যা ৬টায় ছেড়ে ভাঙ্গা স্টেশনে পৌঁছাবে রাত ৮টায়। সেখানে ট্রেনটি চন্দনা কমিউটার নাম ধারণ করে ভাঙ্গা স্টেশন ছাড়বে রাত ৮টা ১০ মিনিটে। সবশেষে রাত সাড়ে ৯টায় রাজবাড়ী স্টেশনে পৌঁছাবে ট্রেনটি।
যে কারণে মক্কায় প্রবেশে সৌদির বাসিন্দাদের অনুমতি লাগবে
জিম্মি চুক্তিতে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা যেকোনো সময়
ইন্দোনেশিয়ার মধ্যাঞ্চলে বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু
পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো ভারত
পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো ভারত
যে কারণে ইসরায়েলকে আইসিসির সতর্কবার্তা
যে কারণে ইসরায়েলকে আইসিসির সতর্কবার্তা
ব্রাজিলে প্রবল বর্ষণে নিহত ৩৯, নিখোঁজ ৭০
ব্রাজিলে প্রবল বর্ষণে নিহত ৩৯, নিখোঁজ ৭০
কানাডায় নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
কানাডায় নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
এবার ডি মারিয়াকে দলে নিতে চায় মায়ামি 
বাজারে ‘অ্যালকোহল’ মুক্ত পানীয় আনছেন মেসি
‘ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার’ নিয়ম নিয়ে যা বললেন স্টার্ক
আইপিএলের ইতিহাসের সর্বোচ্চ দাম (২৪.৭৫ কোটি রুপি) দিয়ে মিচেল স্টার্ককে দলে ভিড়িয়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। ফলে টুর্নামেন্টের শুরু থেকেই সবার নজরে ছিল এই অজি পেসার। কিন্তু চড়া দাম পেলেও প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফর্ম করতে পারেননি তিনি।  প্রথম ৮ ম্যাচে ওভার প্রতি প্রায় ১২ রান খরচ করে ৭ উইকেট নিয়েছেন স্টার্ক। তবে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের বিপক্ষে আলো ছড়িয়েছেন তিনি। চার ওভারে ৩৩ রান দিয়ে শিকার করেন ৪ উইকেট।  এদিন ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন মিচেল স্টার্ক। এ সময় কথা বলেছেন আলোচিত-সমালোচিত ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নিয়ম নিয়ে।   এক প্রশ্নের জবাবে স্টার্ক বলেন, ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়মের কারণে খেলায় কিছুটা বদল এসেছে। সকলেই ব্যাটিংয়ের গভীরতা বাড়ানোর ও বোলিং একাদশ সাজানোর সুযোগ পায়। কোনো দল যখন ৮ বা ৯ নম্বর পজিশন পর্যন্ত ব্যাটার ও ব্যাটিং অলরাউন্ডার খেলানোর সুযোগ পায়, তখন সেটা বেশ লম্বা ব্যাটিং লাইনআপ। আইপিএলে ৯ ম্যাচের ভেতর ৩ ম্যাচে ৫০ এর বেশি করে রান দিয়েছেন স্টার্ক। এর পেছনে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নিয়মেরও প্রভাব আছে বলে মনে করেন এই অজি পেসার।  তিনি বলেন, আইপিএলে পাওয়ার প্লেতে দ্রুত রান তুলছে ব্যাটাররা। অবশ্যই এখানে ভালো ব্যাটিং হচ্ছে। আমাকে ভুল বুঝবেন না, শুধু ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নিয়মের প্রভাব ছাড়াও কিছু দুর্দান্ত স্কোরিং, পার্টনারশিপ এবং ব্যাট হাতে কিছু ব্যক্তিগত প্রতিভা দেখে গিয়েছে। ‘টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে সবসময় নিজের মন মতো কিছু করা যায় না। অবশ্যই আমি শুরুটা আরও ভালো করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আমিই একমাত্র বোলার নই যে রান খরচ করেছে। যা হওয়ার তা-ই হয়েছে। আমরা এখন টেবিলের দুইয়ে আছি এবং সামনে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। ভালো ক্রিকেট খেলছি আমরা, আশা করি আমিও এর অংশ হতে পারব।’  আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নিয়ম না থাকার প্রভাব নিয়ে তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোনো ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নিয়ম নেই, তাই সেটা রান তোলার ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে কি না তা দেখার বাকি আছে এখনো। আমি মনে করি, সম্ভবত প্রভাব ফেলবে।  ‘সবাই দলের ভারসাম্য নিয়ে কথা বলবে, যেখানে আপনি চাইলেই দলে কাউকে ঢোকাতে পারবেন না। অলরাউন্ডারদের গুরুত্ব দেওয়া হবে। অধিনায়কদের কৌশলগতভাবে আরও বেশি ভাবতে হবে। কারণ, তখন একাদশে কেবল ১১ জনকে নিয়েই খেলতে হবে।’
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের টিকিটের দাম বেড়ে দ্বিগুণ
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের টিকিটের দাম বেড়ে দ্বিগুণ
জয় দিয়ে সিরিজ শুরুর পর যা বললেন টাইগার অধিনায়ক
জয় দিয়ে সিরিজ শুরুর পর যা বললেন টাইগার অধিনায়ক
মুম্বাইকে হারিয়ে প্লে-অফের পথে আরেক ধাপ এগোলো কলকাতা
মুম্বাইকে হারিয়ে প্লে-অফের পথে আরেক ধাপ এগোলো কলকাতা
জয় দিয়ে বিশ্বকাপ প্রস্তুতি শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে বিশ্বকাপ প্রস্তুতি শুরু বাংলাদেশের
বাংলাদেশের সৈকতসহ বিশ্বকাপের দায়িত্বে যেসব আম্পায়ার
বাংলাদেশের সৈকতসহ বিশ্বকাপের দায়িত্বে যেসব আম্পায়ার
গরমে সূর্যের তাপে হতে পারে চোখের বড় ক্ষতি
গরমের কারণে শুধু ত্বক বা চুলের ক্ষতি হয় না, একই সঙ্গে ক্ষতি হতে পারে চোখেরও। সূর্যের কড়া রশ্মির মধ্যে রয়েছে আলট্রাভায়োলেট অর্থাৎ অতিবেগুনি রশ্মি এ ও বি। ইউভিএ ও ইউভিবি-র প্রভাবে চোখের নানা বিপদ হতে পারে। এমনকি চোখ নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে। তাই চোখ বাঁচাতে কিছু কাজ না করলেই নয়। গ্রীষ্মের মৌসুমে চোখ বাঁচাতে যা করণীয়- ইউভি ব্লকিং সানগ্লাস- সাধারণ সানগ্লাস পরলে লাভ হবে না। বরং ইউভি রশ্মি ঠেকাতে পারে এমন সানগ্লাস এই সময় পরতে হবে। ৯৯ থেকে ১০০ শতাংশ ইউভি রশ্মি প্রতিরোধী সানগ্লাস কিনতে হবে। বড় হ্যাট- টুপি নয়, একটি বড় ছায়া দেয় এমন হ্যাট কিনে নিন। এই হ্যাট মাথায় পরলে চোখও রেহাই পায়। এতে চোখের মধ্যে সরাসরি সূর্যের রশ্মি বা তাপ এসে লাগে না। ফলে চোখের সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। বারোটা থেকে তিনটার রোদে কম বেরনো- দুপুর বারোটা থেকে বিকাল তিনটার রোদে কম বের হলে ভালো হয়। একান্ত কাজ থাকলে বেরতো হতেই হয়। সেক্ষেত্রে যতটা কম বের হওয়া যায়, ততটাই ভালো। পানি, বালি ও বরফ থেকে দূরে থাকা- এই তিনটি উপাদান বেশি পরিমাণে ইউভি রশ্মি প্রতিফলিত করে। তাই এর থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখা জরুরি। এই তিনটির মধ্যে থাকলে চোখে সানগ্লাস পরে থাকা ভালো। যতটা সম্ভব ছায়ায় থাকা- রোদের মধ্যে অযথা বেশি সময় না ঘোরাই ভালো। বরং যতটা সম্ভব ছায়ার মধ্যে থাকলে তা চোখের জন্য ভালো। পাশাপাশি শরীরের জন্যও উপকারী এই অভ্যাস। ওষুধের জের- কিছু ওষুধের জেরে চোখ অনেক বেশি সংবেদনশীল হয়ে পড়তে পারে। ফলে ইউভি রশ্মির আক্রমণে সহজেই চোখের নানা রোগের আশঙ্কা থাকে। তা চোখ বাঁচাতে চিকিৎসকের কাছ থেকে ওষুধগুলোর ব্যাপারে পরামর্শ নেওয়া ভালো। নিয়মিত চোখ পরীক্ষা- গরমকালে একটু ঘন ঘন চোখের পরীক্ষা করানো ভালো। এতে চোখের কোনও সমস্যা হলে তা হাতে সময় থাকতেই সারিয়ে ফেলা যায়।
এসি কেনার আগে যে বিষয়গুলো খতিয়ে দেখবেন
এসি কেনার আগে যে বিষয়গুলো খতিয়ে দেখবেন
খালি পেটে মিছরি ভেজানো পানির উপকারিতা
খালি পেটে মিছরি ভেজানো পানির উপকারিতা
সজনে পাতার ভর্তা বানাবেন যেভাবে
সজনে পাতার ভর্তা বানাবেন যেভাবে
অনলাইন জরিপ
ঢাবির প্রশ্নপত্র ফাঁস: ৮৭ শিক্ষার্থীসহ সব আসামি খালাস
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বিচারককে যা বললেন মিল্টন সমাদ্দার
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বিচারককে যা বললেন মিল্টন সমাদ্দার
কোর্টের সব এজলাস কক্ষে এসি স্থাপনে আইনি নোটিশ
কোর্টের সব এজলাস কক্ষে এসি স্থাপনে আইনি নোটিশ
শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ
শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ
মিল্টন সমাদ্দারের ৭ দিনের রিমান্ড চায় ডিবি
জাল মৃত্যু সনদ তৈরি, টর্চার সেলে মানুষজনকে নির্যাতন ও মানবপাচারের অভিযোগে চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। সেই মামলায় তাকে আদালতে পাঠিয়ে ৭ দিনের রিমান্ড চেয়েছে ডিবি পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২ মে) তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। এসময় তাকে রাখা হয় আদালতের হাজতখানায়। এরপর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন ডিবি পুলিশের এসআই কামাল হোসেন। ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল। পরে সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে অজস্র অভিযোগ। তার বাড়ি বরিশালের উজিরপুরে। বাবাকে পেটানোর কারণে এলাকাবাসী তাকে এলাকাছাড়া করে। এরপর ঢাকায় চলে আসেন তিনি। ডিবিপ্রধান বলেন, অভিযোগের বিষয়ে তার স্ত্রীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছে তা জঘন্য অপরাধ। প্রমাণ মিললে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। একাধিক মামলা হবে। মিল্টনের বিরুদ্ধে মানবপাচার, শিশুদের ওপর হামলা, আত্মীয়-স্বজন গেলে তাদের মারপিট এবং তার টর্চার সেল, সব কিছুই মামলার মধ্যে আসবে। তিনি বলেন, মিল্টন ঢাকায় এসে শাহবাগে ফার্মেসিতে কাজ শুরু করেন। ওষুধ চুরি করে বিক্রির কারণে মিল্টনকে বের করে দেওয়া হয়। এরপর একজন নার্সকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ স্থাপনের জন্য স্ত্রীর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেন।  
মিল্টন সমাদ্দারের ৭ দিনের রিমান্ড চায় ডিবি
জামিন পেলেন ড. ইউনূস
গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে করা মামলায় জামিন পেয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বাকি ১৩ আসামি। বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেনের আদালত এ জামিন মঞ্জুর করেন। এদিন অর্থ আত্মসাতের আলোচিত এ মামলার অভিযোগ গঠনে শুনানির দিন ধার্য রয়েছে। এর আগে সকালে ড. ইউনূস পূর্বশর্তে জামিন আবেদন করেন। এরপর এ মামলায় হাজিরা দিতে বেলা ১১টা ২০ মিনিটে আদালতে পৌঁছান তিনি। প্রসঙ্গত, গত বছরের ৩০ মে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে  ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। সংস্থার উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। এরপর চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে নতুন একজন আসামির নাম যুক্ত করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার। আসামিদের বিরুদ্ধে ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। গত ২ এপ্রিল ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালত এ চার্জশিট গ্রহণ করে মামলার বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ বদলির আদেশ দেন। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা জালিয়াতির মাধ্যমে আত্মসাৎ করেছেন। সদস্যদের উপস্থিতিতে ২০২২ সালের ৯ মে অনুষ্ঠিত ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় হিসাব খোলা হয়। গ্রামীণ টেলিকমের কর্মচারীদের পাওনা লভ্যাংশ বিতরণের জন্য গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন এবং গ্রামীণ টেলিকমের সঙ্গে সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্ট চুক্তি হয় ওই বছরের ২৭ এপ্রিল। গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভার হিসাব খোলার সিদ্ধান্ত ৯ মে হলেও হিসাব খোলা হয় একদিন আগে ৮ মে। সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টেও ৮ মে ব্যাংক হিসাব দেখানো আছে, যা বাস্তবে অসম্ভব। এরকম ভুয়া সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টের শর্ত অনুযায়ী ও ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২০২২ সালের ১০ মে গ্রামীণ টেলিকমের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের মিরপুর শাখা থেকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় ৪৩৭ কোটি ১ লাখ ১২ হাজার ৬২১ টাকা স্থানান্তর করা হয়। পরবর্তী সময়ে ২২ জুন অনুষ্ঠিত গ্রামীণ টেলিকমের ১০৯তম বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অ্যাডভোকেট ফি হিসেবে অতিরিক্ত ১ কোটি ৬৩ লাখ ৯১ হাজার ৩৮৯ টাকা প্রদানের বিষয়টি অনুমোদন দেওয়া হয়। অন্যদিকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাব থেকে গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন নামীয় ডাচ-বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিসের হিসাব থেকে তিন দফায় মোট ২৬ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা স্থানান্তর করা হয়। কিন্তু কর্মচারীদের লভ্যাংশ বিতরণের আগেই তাদের প্রাপ্য অর্থ তাদের না জানিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে ২০২২ সালের মে ও জুন মাসের বিভিন্ন সময়ে সিবিএ নেতা মো. কামরুজ্জামান, মাইনুল ইসলাম ও ফিরোজ মাহমুদ হাসানের ডাচ-বাংলা ব্যাংকের মিরপুর শাখার হিসাবে ৩ কোটি টাকা করে মোট ৯ কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়।  একইভাবে অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলীর কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলনের ধানমন্ডি শাখার হিসাবে ৪ কোটি টাকা ও দ্য সিটি ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাবে ৫ কোটি টাকা এবং অ্যাডভোকেট জাফরুল হাসান শরীফ ও অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলীর স্ট্যান্ডার্ড টাচার্ড ব্যাংকের গুলশান নর্থ শাখায় যৌথ হিসাবে ৬ কোটি স্থানান্তর করা হয়, যা তাদের প্রাপ্য ছিল না। দুদকের রেকর্ডপত্র অনুযায়ী, অ্যাডভোকেট ফি হিসেবে প্রকৃতপক্ষে হস্তান্তরিত হয়েছে মাত্র ১ কোটি টাকা। বাকি ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বোর্ড সদস্যদের সহায়তায় গ্রামীণ টেলিকমের সিবিএ নেতা এবং অ্যাডভোকেটসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা অসৎ উদ্দেশ্যে সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টের শর্ত লঙ্ঘন করে জালিয়াতির আশ্রয়ে গ্রামীণ টেলিকম থেকে ওই অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। যা দণ্ডবিধি ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের সংশ্লিষ্ট ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।  এদিকে শ্রমিক-কর্মচারীদের অর্থ আত্মসাতের মামলায় আসামিরা হলেন, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম, এস. এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলী, অ্যাডভোকেট জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম ও দপ্তর সম্পাদক কামরুল ইসলাম।  
জামিন পেলেন ড. ইউনূস
কৃষিজমি বিনষ্টকারীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা মানা হবে না: হাইকোর্ট
কৃষিজমি থেকে মাটি কেটে চাষাবাদের অনুপযোগী করা ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫ ধারার অপরাধের মধ্যে পড়ে বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। আদালত বলেছেন, এই মাটি ক্ষয় চক্রের হাত থেকে অসহায় কৃষকদের বাঁচাতে হবে। কৃষিজমি বিনষ্টকারীদের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় কৃষিজমির উপরিভাগের মাটি কেটে চাষাবাদের অনুপযোগী করার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের লিখিত আদেশে এসব মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার (২ মে) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ লিখিত আদেশ দেন। আদেশে বলা হয়েছে, মাটির উপরের স্তরেই বেশিরভাগ জৈব পদার্থ, পুষ্টি এবং জীবন্ত অণুজীব ঘনীভূত হয়। এটি মাটির সবচেয়ে উর্বর স্তর, যেখানে গাছপালা বেড়ে ওঠে এবং যেখানে পৃথিবীর বেশিরভাগ জৈবিক মাটির কার্যকলাপ ঘটে। উপরের মাটি কাটা হলে মাটির জীবন দুর্বল হয়ে পড়ে। প্রাথমিকভাবে দেখা যাচ্ছে যে সাতকানিয়ার কিছু দুর্বৃত্ত অবৈধভাবে বা জোরপূর্বক প্রায় ৪০ থেকে ৫০ ফুট গর্ত করে মাটি কাটছে এবং খনন করছে যার জন্য কৃষকরা সেখানে চাষাবাদ করতে পারছেন না। কৃষিজমি খননের এই কার্যকলাপ সেই এলাকার পরিবেশের পাশাপাশি জীব বৈচিত্র্যের ভারসাম্যেরও ক্ষতি করেছে। এ অবস্থায় এতটুকু বলাই যথেষ্ট যে, বিবাদীদের উচিত এই মাটি ক্ষয় চক্রের হাত থেকে অসহায় কৃষকদের বাঁচানো। এ ক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবকিছু জেনেও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয় না। এখানে উল্লেখ্য যে জমিগুলো গর্ত করা হয়েছে সেই জমিগুলো ঢাকা-কক্সবাজার রেললাইনের খুব কাছে, যা উপরের মাটি কাটার কারণে হুমকির মুখে পড়েছে। এই ধরনের আচরণ ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫ ধারার অধীনে অপরাধের মধ্যে পড়ে। এসব কারণে আমরা বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিচ্ছি। তদন্ত কমিটিকে যে বিষয়গুলো তদন্ত করতে হবে সেগুলো হলো- ১. কীভাবে ওই অঞ্চলের কৃষিজমি সুরক্ষিত হবে তার সুপারিশ করতে হবে এবং ক্ষয়ক্ষতি মূল্যায়ন করতে হবে। ২. চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় কৃষি জমির উপরের মাটি কাটার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের খুঁজে বের করতে হবে। ৩. প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার অবহেলা, স্থানীয় প্রশাসনের কোনো সম্পৃক্ততা আছে কি না, তা তদন্ত করতে হবে। ৪. ওই এলাকার কৃষিজমির উপরের মাটি কাটার কারণে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সেটা তুলে ধরতে হবে। ৫. ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য ক্ষতির পরিমাণ কীভাবে নির্ধারণ করা যায়, তার সুপারিশ করতে হবে। হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, চট্টগ্রামের জেলা ও দায়রা জজকে বিচার বিভাগীয় তদন্ত করার জন্য একজন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে মনোনীত করতে হবে। বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তার মনোনয়নের তারিখ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আদেশে। এছাড়া আদেশে বিবাদীদের সাতকানিয়ায় কৃষিজমির উপরের মাটি ভরাট করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যা ইতোমধ্যে কাটা হয়েছে, ৩০ দিনের মধ্যে বাইরে থেকে পলিমাটি এনে তা ভরাট করতে বলা হয়েছে।সেইসঙ্গে সাতকানিয়া থানার মধ্যে কতটি ইটভাটা রয়েছে এবং তাদের অবস্থা কী, তাদের পরিবেশগত ছাড়পত্র আছে কি না, তা আদেশ পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিচার বিভাগীয় এ আদেশে। আদেশের সময় অনলাইনে আদালতে হাজির ছিলেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার, সাতকানিয়ার উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ওসি। এর আগে সোমবার (২২ এপ্রিল) চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় কৃষি জমির উপরিভাগের মাটি (টপসয়েল) কাটার ওপর নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রতিপালন না হওয়ায় ব্যাখ্যা জানতে তাদেরকে অনলাইনে তলব করেন হাইকোর্ট। মঙ্গলবার দুপুর ১টায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয় তাদের।  
কৃষিজমি বিনষ্টকারীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা মানা হবে না: হাইকোর্ট
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের প্রায় ২৫ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের ওপর আজ শুনানির জন্য দিন ধার্য রয়েছে। বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ এই শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে এদিন ড. মুহাম্মদ ইউনূস আদালতে হাজিরা দিবেন বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন তার আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গত ২ এপ্রিল ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ করেন ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আস সামছ জগলুল হোসেন। তিনি পরবর্তী বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ বদলির আদেশ দেন। এ মামলায় গত ৩ মার্চ আত্মসমর্পণ করে জামিন পান ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গত ১ ফেব্রুয়ারি এ মামলায় ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম, এস এম হুজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী ও জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, ইউনিয়নের প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মো. কামরুল হাসান।
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ০৪ মে, ২০২৪
অনলাইন সংস্করণ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
বিএনপির আরও ৬১ নেতা বহিষ্কার
দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় আরও ৬১ নেতাকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। এর আগে ৬১ জনকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দিয়েছিল দলটি।  শনিবার (৪ এপ্রিল) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ স্বাক্ষরিত এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, গত ১৫ এপ্রিল বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভায় আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বর্জন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিএনপির নেতা হিসেবে আপনি দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিতব্য দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেননি। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা সম্পূর্ণরূপে দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী ও দলের প্রতি চরম বিশ্বাসঘাতকতা। সুতরাং, দলের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য আপনার বিরুদ্ধে কেন দলের গঠনতন্ত্র মোতাবেক সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে যথাযথ কারণ দর্শিয়ে একটি লিখিত জবাব দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বরাবরে নয়াপল্টনস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জমা দেওয়ার জন্য আপনাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২০ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৬ জন নিয়ে মোট ৬১ বিএনপি নেতা অংশ নিয়েছেন। এর আগে প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় দল থেকে তৃণমূলের ৮০ জন নেতাকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি।
চামড়াখাতে ন্যূনতম মজুরি নিয়ে সিপিডির নতুন প্রস্তাব
ট্যানারি শিল্পের জন্য শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২২ হাজার ৭৭৬ টাকা প্রস্তাব দিয়েছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। একইসঙ্গে মজুরি দেওয়ার ক্ষেত্রে গ্রেডিং সিস্টেম যথাযথ করার প্রস্তাব দিয়েছে সংস্থাটি। শ্রমিকদের খাদ্যমূল্য ও মুদ্রাস্ফীতি বিবেচনায় এ প্রস্তাব দিয়েছে সিপিডি। শনিবার (৪ মে) সিপিডির ধানমন্ডির কার্যালয়ে ‘ট্যানারি শিল্পে ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ ও বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে এসব প্রস্তাবনায় উঠে আসে। সিপিডির গবেষণা পরিচালক গোলাম মোয়াজ্জেমের নেতৃত্ব গবেষণা পরিচালনা করা হয়। সিপিডির সিনিয়র গবেষক তামিম আহমেদ মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠানে ন্যূনতম মজুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী মোল্লা ও ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহীন আহমেদসহ খাত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বক্তব্য রাখেন। শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি প্রস্তাবনায় সিপিডি বলছে, শ্রমিকদের খাদ্যমূল্য ২০ হাজার ৫৬৪ ও নন-ফুড মূল্য ১২ হাজার ৮৮১ টাকা হিসেবে মাসে মোট ৩৩ হাজার ৪৪৫ টাকা প্রয়োজন। সেই হিসেবে সিপিডি মনে করছে ন্যূনতম মজুরি হওয়া উচিত ২২ হাজার ৭৭৬ টাকা। একইসঙ্গে আমাদের প্রস্তাব থাকবে গ্রেডিং সিস্টেম ঠিক করে একটি গ্রেডে আনা। এই খাতে গ্রেড উন্নয়নের সুযোগ কম, কারণ একেকটি গ্রেডের কাজ একেক রকম। যেহেতু পদোন্নতির সুযোগ নেই, তাই গ্রেডের মধ্যে কয়েকটি ভাগ, যেমন: যেমন-গ্রেড-৫ এর এ, বি ও সি করে সাবগ্রেড করার প্রস্তাব রয়েছে। এর ফলে পদোন্নতির সুযোগ থাকবে ও শ্রমিকদের কাজে উৎসাহ বৃদ্ধি পাবে। গোলাম মোয়াজ্জেম তার বক্তব্যে বলেন, ২০২৩ সালের চামড়া জাত পণ্য রপ্তানি করে আয় হয়েছিল ১.২ বিলিয়ন ডলার। যার ভিতরে ট্যানারি শিল্প থেকে এসেছে ১২৩ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খুঁজছে সে হিসাবে চামড়াজাত গুরুত্বপূর্ণ একটি খাত হতে যাচ্ছে। তিনি বলেন, আমাদের গবেষণায় এই খাতে শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২২ হাজার ৭৭৬ টাকা প্রস্তাব এসেছে, আমরা জানি শ্রমিকদের দাবি ২৫ হাজার টাকা আর মালিকদের প্রস্তাবনা ১৫-১৬ হাজার টাকা। আমি আশা করছি মজুরি বোর্ড সকল পক্ষে প্রস্তাব বিবেচনায় নিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে। সিডিপির গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০১১ সালে সর্বপ্রথম ট্যানারি শিল্পের জন্য ন্যূনতম মজুরি ঘোষণা করা হয়েছিল, যার পরিমাণ ৮ হাজার ৭৫০ টাকা। ২০১৮ সালে সেটা বৃদ্ধি করে শহর অঞ্চলের জন্য ১৩ হাজার ৫০০ টাকা ও গ্রাম অঞ্চলের জন্য ১২ হাজার ৮৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। ২০১৮ সালে যে ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ করা হয়েছিল, সেটা কতগুলো প্রতিষ্ঠানে বাস্তবায়ন করা হয়েছে সেটা গুরুত্বপূর্ণ। সিপিডি’র গবেষণায় দেখা গেছে ২০২৪ সালে এসেও দেখা গেছে ৬০ শতাংশ কারখানা ওই বেতন দিচ্ছে না। প্রতিবছর ৫ শতাংশ বেতন বৃদ্ধি পাওয়ার কথা থাকলেও সেটা বিবেচনায় বাস্তবায়ন হার অনেক কম পাওয়া গেছে। সিপিডি অ্যাংকর মেথডে ৩৫টি ট্যানারির ওপর গবেষণা পরিচালনা করা হয়েছে।   
সেভ দ্য চিলড্রেনে ইন্টার্নশিপের সুযোগ
ভূমি মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ, নেবে ২৩৮ জন
স্নাতক পাসে চাকরি দেবে এসিআই, কাজ সপ্তাহে ৫ দিন
রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিতে চাকরি, বেতন ১ লাখ ১০ হাজার
যেদিন থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস চলবে
কমছে রাজধানীর তাপমাত্রা
যে কারণে মক্কায় প্রবেশে সৌদির বাসিন্দাদের অনুমতি লাগবে
যেদিন থেকে বৃষ্টি বাড়বে
এপ্রিলে ১৯৩ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
ভিক্ষাবৃত্তির জন্য শিশু নোমানের আঙুল পুড়িয়ে দেওয়া হয়
মিল্টনকে রিমান্ডে নিয়ে সব অপকর্ম বের করা হবে: ডিবিপ্রধান
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা / পিনাকী ভট্টাচার্যকে অভিযুক্ত করে সিটিটিসির চার্জশিট
আইফোনের বিক্রি কমেছে বিশ্বজুড়ে
গ্রামীণফোন গ্রাহকদের জন্য সুখবর
দেখে নিন ফেসবুকে দিনে কত সময় কাটাচ্ছেন
এসির ‘টন’ কী? কেনার আগে জেনে নিন
X
Fresh