• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২৭ এপ্রিল)
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২৬ এপ্রিল)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে ২৬ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম   বাংলাদেশি টাকা   ইউএস ডলার   ১১৪ টাকা ১ পয়সা   ইউরোপীয় ইউরো   ১২৪ টাকা ২০ পয়সা   ব্রিটেনের পাউন্ড   ১৪৪ টাকা ২০ পয়সা    ভারতীয় রুপি   ১ টাকা ২৮ পয়সা   মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত   ২৪ টাকা ২৮ পয়সা   সিঙ্গাপুরের ডলার   ৮৫ টাকা   সৌদি রিয়াল   ২৯ টাকা ২৭ পয়সা   কানাডিয়ান ডলার   ৮৪ টাকা ৫ পয়সা   অস্ট্রেলিয়ান ডলার   ৭৫ টাকা ১৪ পয়সা   কুয়েতি দিনার   ৩৭৬ টাকা ৬৫ পয়সা   ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
প্রিমিয়ার ব্যাংকের এমডি মোহাম্মদ আবু জাফর
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২৫ এপ্রিল)
খেলাপি ঋণ ও ভর্তুকি কমানোর পদক্ষেপ জানতে চায় আইএমএফ
ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্সের সাফল্যের ৪০ বছর উদযাপিত
‘ইনস্যুরেন্স পাঠ্যক্রম যুগোপযোগীকরণে অংশীজনের ভূমিকা’ শীর্ষক গোলটেবিল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগের আয়োজনে ইনস্যুরেন্স পাঠ্যক্রম যুগোপযোগীকরণে অংশীজনের ভূমিকা’  শীর্ষক একটি গোলটেবিল আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। আগামী বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেল তিনটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ ফারুক মাল্টিপারপাস হলে এই গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। এতে বীমা উন্নয়ণ ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জয়নুল বারী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত থাকবেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব, যুগ্ম সচিব ও উপ সচিব, সাধারণবীমা কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জীবন বীমা করপোরেশনের ব্যবস্থাপক এবং বিভিন্ন লাইফ ও নন-লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সিইও এবং আরও অনেকে। সভায় অংশগ্রহণকারীদের কাছ থেকে বর্তমান বীমা খাতের সামগ্রিক অবস্থা ও চ্যালেঞ্জসমূহ এবং উত্তরণের উপায় বিষয়ে তাদের পেশাদার জ্ঞান সম্বলিত মতামত ও অভিব্যক্তি নেওয়া হবে। তাদের পরামর্শের ভিত্তিতে এসব বিষয় একাডেমিক পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। উল্লেখ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই আর্থিক খাতের প্রয়োজনীয়তা পূরণ ও বিকাশে ব্যাংকিং ও বীমা তথা আর্থিক সেবায় বিশেষায়িত জ্ঞান অর্জন এবং যোগ্য ও দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেআসছে। ব্যাংকিং বিভাগটি ২০০৪ সালে ব্যাংকিং খাতের প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগ থেকে আলাদা হয় এবং পরবর্তীতে ২০১২ সালে ইন্স্যুরেন্স খাতের চাহিদা পূরণে ‘ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগ’ নামে যাত্রা শুরু করে। এর আগে, গত ৯ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগ আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব, বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক ও এনবিএফআইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ নির্বাহীদের উপস্থিতিতে ‘ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগের যুগোপযোগী পাঠ্যক্রমে অংশীজনের ভূমিকা’ শিরোনামে একটি গোলটেবিল আলোচনা সভার আয়োজন করেছিল।
জোরপূর্বক ব্যাংক একীভূতকরণ দায়মুক্তির নতুন মুখোশ: টিআইবি
তড়িঘড়ি ও জোরপূর্বক একীভূতকরণকে ব্যাংকিং খাতে অব্যাহত দায়মুক্তির নতুন মুখোশ বলে মন্তব্য করেছে দুর্নীতিবিরোধী সংগঠন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। ব্যাংক একীভূতকরণের নামে গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহের বাস্তবায়ন স্থগিত করার আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি। টিআইবি মনে করে, প্রস্তাবিত একীভূতকরণের মাধ্যমে খেলাপি ঋণে জর্জরিত দুর্বল ব্যাংকের মন্দ ঋণ ব্যবস্থাপনা এবং জবাবদিহিসংক্রান্ত বিষয়গুলোতে যে ধরনের অস্পষ্টতা তৈরি করা হয়েছে, তা সংকটের মূল সমস্যাকে পাশ কাটিয়ে ঋণ খেলাপি ও জালিয়াতির জন্য দায়ী মহলকে ‘দায়মুক্তি’ প্রদানের নামান্তর। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই মতামত প্রকাশ করেছে টিআইবি। টিআইবি বলছে, ব্যাংকিং খাতের দুর্বল ব্যাংকগুলো রক্ষার নামে কেন্দ্রীয় ব্যাংক একীভূতকরণের পথে হাঁটতে শুরু করেছে, যা আর্থিক খাতে সংকট মোকাবিলায় বৈশ্বিক চর্চার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিবেচিত হওয়ার কথা। কিন্তু সংবেদনশীল ও জটিল এই কাজটি করতে আন্তর্জাতিকভাবে অনুসৃত মানদণ্ড ও রীতিনীতি, এমনকি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিজের ঘোষিত নীতিমালা না মেনে তড়িঘড়ি করা হচ্ছে। স্বেচ্ছাচারীভাবে চাপিয়ে দেওয়া কয়েকটি ব্যাংক একীভূতকরণের ঘোষণা এবং এ প্রক্রিয়ায় থাকা ভালো ব্যাংকগুলোর অস্বস্তি, একীভূত হতে কোনো কোনো দুর্বল ব্যাংকের অনীহা, সব মিলিয়ে ব্যাংকিং খাতে শঙ্কা, অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তা গভীরতর করেছে। টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, একটি দুর্বল ব্যাংক ছাড়া কোনো ব্যাংকই নিজ উদ্যোগে একীভূত হওয়ার ব্যাপারে আগ্রহ দেখায়নি, আবার এ প্রক্রিয়ায় নাম আসা সবল ব্যাংকগুলো স্বীয় উদ্যোগে স্বেচ্ছায় ও সজ্ঞানে এতে যুক্ত হতে সম্মত হয়েছে তাও নয়। অর্থাৎ, পুরো প্রক্রিয়াটি প্রথম থেকেই স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে, যা ঘোষিত নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। তা ছাড়া, দুর্বল ব্যাংকের সম্পদ ও দায়-দেনার পূর্ণাঙ্গ মূল্যায়ন ছাড়া আপাত সবল ব্যাংকের ঘাড়ে একীভূতকরণের নামে ঋণখেলাপি ও জালিয়াতির বোঝা চাপিয়ে দেওয়া কতটুকু যৌক্তিক ও ন্যায়সংগত? অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, যা ঘটছে তা ক্যান্সার চিকিৎসায় প্যারাসিটামল প্রয়োগের নামান্তর। তিনি বলেন, একীভূতকরণের নামে একদিকে ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ ও জালিয়াতির জন্য যারা দায়ী তাদের যেমন সুরক্ষা দিয়ে খেলাপি ঋণের সংস্কৃতিকে গভীরতর করা হচ্ছে, অন্যদিকে সবল ব্যাংকগুলোর সাফল্যের পরিণামে খারাপ ব্যাংক হজম করিয়ে দেওয়ার জোর প্রচেষ্টা চলছে। যা অস্বস্তি ও শঙ্কার নতুন বাতাবরণ ছড়িয়ে দিয়েছে পুরো খাতে। দুর্বল ব্যাংককে বাঁচানোর এই প্রক্রিয়া হিতে বিপরীত হবে কি-না আশঙ্কা প্রকাশ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, একীভূতকরণের আলোচনায় সরকারি-সরকারি, বেসরকারি-সরকারি এবং বেসরকারি-বেসরকারি তিন ধরনের ব্যাংকই রয়েছে। এ ক্ষেত্রে কোন বিবেচনায় এই ব্যাংকগুলোকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে একীভূত করার জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে, কিংবা কোন সবল ব্যাংকের সঙ্গে কোন দুর্বল ব্যাংক একীভূত হবে, তা কিভাবে ঠিক করা হয়েছে- তাও স্পষ্ট নয়। ‘আবার, একীভূত হওয়ার আলোচনার বাইরে থাকা বেশ কয়েকটি ব্যাংককে তারল্য সহায়তা দিয়ে টিকিয়ে রাখা হয়েছে। অন্যদিকে, দুর্বল দুটি ব্যাংকের দায়িত্ব নিতে যাওয়া সবল বলে পরিচিত সরকারি দুটি ব্যাংকের নিজেদের খেলাপি ঋণের পরিমাণও বেশ বড়। এমন বাস্তবতায় ব্যাংকিং খাতের মূল সমস্যা মোকাবিলায় কার্যকর জবাবদিহি-ভিত্তিক সুশাসন নিশ্চিত করা ছাড়া, শুধু একীভূত করলেই সংকট মোকাবিলা করা যাবে বা গ্রাহক স্বার্থ রক্ষা পাবে কিংবা খেলাপি ঋণ কমে আসবে- এমন ভাবনা সত্যিই অলীক,’ বলেন তিনি। একীভূতকরণ নীতিমালায় দুর্বল ব্যাংকের পরিচালকদের পাঁচ বছর পর পুনরায় একীভূত হওয়া ব্যাংকের পর্ষদে ফেরত আসা ও ব্যবস্থাপনায় জড়িত শীর্ষ কর্মকর্তাদের পুনঃনিয়োগের সুযোগ রাখার বিধানের সমালোচনা করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, এ বিধান দুর্বল ব্যাংকের সংকটের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের জবাবদিহির বদলে পুরস্কৃত করা এবং এক ধরনের দায়মুক্তি দেওয়ার বিধান। পাশাপাশি, দুর্বল ব্যাংকের নিরীক্ষাকালে নতুন কোনো অনিয়ম বা দুর্নীতির চিত্র উঠে এলে সে বিষয় গোপন রাখার যে বিধান নীতিমালায় রাখা হয়েছে, তা শুধু আর্থিক অনিয়মের চিত্রকেই ধামাচাপা দেবে না, একই সঙ্গে দায়ী ব্যক্তিদের জবাবদিহির মুখোমুখি করার প্রক্রিয়াও বাধাগ্রস্ত হবে। তিনি মন্তব্য করেন, একীভূতকরণের নামে যা ঘটছে, তা হতাশাজনক এবং ঋণ খেলাপিদের হাতে ব্যাংকিং খাতের অব্যাহত জিম্মিদশার পরিচায়ক। টিআইবির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নীতিমালা অনুযায়ী একীভূত দুর্বল ব্যাংকের খেলাপি ঋণ রাষ্ট্রীয় মালিকানার একটি সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি কিনে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এর ফলে জনগণের অর্থে ঋণ খেলাপিদের আরও এক দফা দায়মুক্তি দেওয়ার বন্দোবস্ত করা হয়েছে। সবমিলিয়ে ব্যাংক খাতের বিশাল ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা ও জন অস্বস্তি বিবেচনায় টিআইবি মনে করে, প্রত্যাশিত ফল পেতে সংশ্লিষ্ট খাতে সুখ্যাতিসম্পন্ন নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞগণের মতামতের ভিত্তিতে এবং আন্তর্জাতিক মানদ ও অভিজ্ঞতার আলোকে ব্যাংক একীভূতকরণ নীতিমালায় প্রয়োজনীয় সংস্কার ও সে অনুযায়ী ব্যবস্থাগ্রহণ জরুরি। পাশাপাশি, ইতোমধ্যে একীভূতকরণের নামে গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহের বাস্তবায়ন স্থগিত করার আহ্বান জানাচ্ছে টিআইবি।  
ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে যা জানাল বাংলাদেশ ব্যাংক
সংকটে পড়া ব্যাংকিং খাতে সুশাসন ফিরিয়ে আনতে কিছু উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তারই অংশ এই একীভূতকরণ। এ নিয়ে বেশ ‍কিছু গণমাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা অনেক ক্ষেত্রেই প্রকৃত তথ্যনির্ভর নয় বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যার ফলে ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে জনমনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে।  মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের যোগাযোগ ও প্রকাশনা বিভাগ (ডিসিপি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ব্যাংক একীভূতকরণ বিষয়ে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক, প্রিন্ট ও সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন প্রকার সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা অনেক ক্ষেত্রেই প্রকৃত তথ্যনির্ভর নয়। ফলে ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে জনমনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হচ্ছে। মূলত দুইটি উদ্দেশ্য নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ‘ব্যাংক একীভূতকরণ’ নিয়ে কাজ করছে- ১) ২০২৬ সালে একটি উন্নয়নশীল অর্থনীতির দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ। ফলে উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে কার্যকর ব্যাংকিং সেবা প্রদানের জন্য দেশে অধিক সক্ষমতাসম্পন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন হবে যাতে করে অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কোনরূপ বাধার সৃষ্টি না হয়। ২) অপেক্ষাকৃত দুর্বল ব্যাংকের বিদ্যমান সমস্যা সমাধান এবং একইসঙ্গে অপেক্ষাকৃত সবল ব্যাংকের কার্যক্রম উন্নয়নের মাধ্যমে আর্থিক খাতকে শক্তিশালী করা; যাতে করে জনস্বার্থে একীভূত ব্যাংক-কোম্পানি অধিকতর সেবা প্রদান করতে পারে। জনমনে সৃষ্ট বিভ্রান্তি দূর করতে ব্যাংক একীভূতকরণের উদ্দেশ্য ও ফলাফল বিষয়ে সবার জ্ঞাতার্থে বাংলাদেশ ব্যাংক জানাচ্ছে যে, ক) একীভূতকরণের প্রক্রিয়াধীন ব্যাংকগুলোতে ব্যক্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক আমানতকারীদের জমা করা আমানত সম্পূর্ণ নিরাপদ ও সুরক্ষিত থাকবে। একীভূতকরণের কাজ সম্পন্ন হওয়ার পরও স্ব স্ব ব্যাংকের হিসাবধারীদের বর্তমান হিসাব আগের মতোই চলমান থাকবে। খ) একীভূতকরণের আওতাভুক্ত ব্যাংকগুলোর উদ্যোক্তা পরিচালক, বর্তমান পর্ষদ ও সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতির ভিত্তিতেই একীভূতকরণের কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে। গ) বাংলাদেশ ব্যাংকের গত ৪ এপ্রিল জারি করা বিআরপিডি সার্কুলার নম্বর ৮ এ বর্ণিত নীতিমালা অনুসরণ করেই একীভূতকরণের সব কার্যক্রম সম্পাদন হবে।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২৩ এপ্রিল)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে  ২৩ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম   বাংলাদেশি টাকা   ইউএস ডলার   ১১৪ টাকা ১ পয়সা   ইউরোপীয় ইউরো   ১২৪ টাকা ৪৫ পয়সা   ব্রিটেনের পাউন্ড   ১৪৪ টাকা ৩০ পয়সা    ভারতীয় রুপি   ১ টাকা ২৮ পয়সা   মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত   ২৪ টাকা ২৪ পয়সা   সিঙ্গাপুরের ডলার   ৮৪ টাকা ৭৫ পয়সা   সৌদি রিয়াল   ২৯ টাকা ২৭ পয়সা   কানাডিয়ান ডলার   ৮৪ টাকা ২০ পয়সা   অস্ট্রেলিয়ান ডলার   ৭৪ টাকা ৩০ পয়সা   কুয়েতি দিনার   ৩৭৮ টাকা ৫ পয়সা   ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২২ এপ্রিল)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে  ২২ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম   বাংলাদেশি টাকা   ইউএস ডলার   ১১৪ টাকা ১৫ পয়সা   ইউরোপীয় ইউরো   ১২৪ টাকা ৫ পয়সা   ব্রিটেনের পাউন্ড   ১৪৪ টাকা ৩০ পয়সা    ভারতীয় রুপি   ১ টাকা ২৮ পয়সা   মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত   ২৪ টাকা ২৪ পয়সা   সিঙ্গাপুরের ডলার   ৮৪ টাকা ৭৫ পয়সা   সৌদি রিয়াল   ২৯ টাকা ২৭ পয়সা   কানাডিয়ান ডলার   ৮৪ টাকা ২০ পয়সা   অস্ট্রেলিয়ান ডলার   ৭৪ টাকা ৩০ পয়সা   কুয়েতি দিনার   ৩৭৬ টাকা ৬৪ পয়সা   ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২১ এপ্রিল)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে  ২১ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম    বাংলাদেশি টাকা   ইউএস ডলার   ১১৪ টাকা ১৫ পয়সা   ইউরোপীয় ইউরো   ১২৪ টাকা ৫ পয়সা   ব্রিটেনের পাউন্ড   ১৪৪ টাকা ৩০ পয়সা    ভারতীয় রুপি   ১ টাকা ২৮.৮০ পয়সা   মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত   ২৪ টাকা ২৪ পয়সা   সিঙ্গাপুরের ডলার   ৮৪ টাকা ৭৫ পয়সা   সৌদি রিয়াল   ২৯ টাকা ২৭ পয়সা   কানাডিয়ান ডলার   ৮৪ টাকা ২০ পয়সা   অস্ট্রেলিয়ান ডলার   ৭৪ টাকা ৩০ পয়সা   কুয়েতি দিনার   ৩৭৮ টাকা ২১ পয়সা   ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২০ এপ্রিল)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে  ২০ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম   বাংলাদেশি টাকা   ইউএস ডলার   ১১৪ টাকা ১৫ পয়সা   ইউরোপীয় ইউরো   ১২৪ টাকা ৫ পয়সা   ব্রিটেনের পাউন্ড   ১৪৪ টাকা ২৫ পয়সা    ভারতীয় রুপি   ১ টাকা ২৮.৮০ পয়সা   মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত   ২৪ টাকা ২৪ পয়সা   সিঙ্গাপুরের ডলার   ৮৪ টাকা ৮০ পয়সা   সৌদি রিয়াল   ২৯ টাকা ২৭ পয়সা   কানাডিয়ান ডলার   ৮৪ টাকা ১৮ পয়সা   অস্ট্রেলিয়ান ডলার   ৭৪ টাকা ৩১ পয়সা   কুয়েতি দিনার   ৩৭৭ টাকা ২১ পয়সা   ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।