• ঢাকা শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
logo
একুশে টিভির এমডি ও সিইও হলেন রবিউল হাসান অভী
সাংবাদিকদের নিয়ে মতিউরের স্ত্রীর বক্তব্যে ডিইউজের উদ্বেগ, ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান
সাংবাদিকদের নিয়ে ছাগলকাণ্ডে বিতর্কিত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্য মতিউর রহমানের স্ত্রী লায়লা কানিজের উদ্দেশ্যমূলক বক্তব্য প্রত্যাহার এবং হীন বক্তব্যের জন্য নিঃশর্তভাবে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)।   রোববার (৩০ জুন) ডিইউজে সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী এবং সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানান। এতে বলা হয়, গত বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলা চেয়ারম্যান লায়লা কানিজ লাকী সাংবাদিকদের সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ ও হীন উদ্দেশ্যমূলক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘বড় বড় সাংবাদিকদের কিনেই তারপর এসেছি। সব থেমে যাবে।’ তার এ হীন বক্তব্য সাংবাদিক সমাজকে মর্মাহত করেছে। এ ধরনের উদ্দেশ্যমূলক হীন বক্তব্য অবিলম্বে প্রত্যাহার এবং একই সঙ্গে তাকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে। এ ধরনের বক্তব্যর মাধ্যমে ‘শাক দিয়ে মাছ ঢাকতে পারবেন না’ লায়লা কানিজ। মতিউর রহমানসহ তার পরিবারের সদস্যদের সম্পর্কে যে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে, সেগুলো সাংবাদিকরা প্রকাশ করবেনই। উদ্দেশ্যমূলকভাবে বাজে মন্তব্য করে দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশে সাংবাদিকদের বিরত রাখা যাবে না। একজন জনপ্রতিনিধি হয়ে প্রকাশ্যে ও ঢালাওভাবে এ ধরনের কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য সাংবাদিকদের নীতি-নৈতিকতার ওপর চরম আঘাত করেছে ও সমাজের কাছে সাংবাদিকদের হেয় প্রতিপন্ন করেছে। একজন জনপ্রতিনিধি হয়ে এ ধরনের ঔদ্ধত্যমূলক বক্তব্য দিয়ে তিনি যে অন্যায় করেছেন, তা ক্ষমার অযোগ্য। কোনো সাংবাদিক যদি তার কাছ থেকে অনৈতিকভাবে অর্থ বা সুবিধা আদায় করেন তাদের নামও প্রকাশ হওয়া উচিত। যদি প্রকৃতভাবে এমন কোনো ঘটনা ঘটে থাকে তাহলে লায়লা কানিজের উচিত হবে সুনির্দিষ্টভাবে ওই সাংবাদিকদের নাম বলা। ঢালাওভাবে সাংবাদিকদের সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ অভিযোগ গ্রহণযোগ্য নয়। একজন অনুসন্ধানী সাংবাদিকের কাজ অপরাধের শেকড় খুঁজে বের করা। তার প্রকাশিত প্রতিবেদনে তথ্য ও সত্যে গরমিল থাকলে যে কেউ প্রমাণ সাপেক্ষে সেটি নিয়ে অভিযোগ তুলতে পারেন। তবে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থেকে সাংবাদিকদের সম্পর্কে উদ্দেশ্যমূলক হীন বক্তব্য দেওয়া কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
বাউফলে আইসিটি আইনে ৪ সাংবাদিকের নামে যুবলীগ নেতার মামলা
সাংবাদিকদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যে লাকির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করবে বিএমইউজে
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বিবৃতিতে সম্পাদক পরিষদের প্রতিবাদ
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বিবৃতিতে উদ্বেগ ডিআরইউর
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বিবৃতিতে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ
সম্প্রতি সাংবাদিকতা নিয়ে পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের বিবৃতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)। শনিবার (২২ জুন) বিএফইউজে’র সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ ও ডিইউজে’র সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন বিবৃতিতে বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে দেশের কিছু ক্ষমতাধর বর্তমান ও সাবেক সরকারি কর্মকর্তাদের বিপুল ও অস্বাভাবিক সম্পদের বিবরণ সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। কোন বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে নয়, দায়িত্বশীল সাংবাদিকরা প্রাপ্ত তথ্য, দলিল যাচাই বাছাই করে, প্রমাণযোগ্য বিষয়গুলোই প্রকাশ করছেন বলে আমরা বিশ্বাস করি। কিন্তু এ সকল সংবাদ প্রকাশের পর কোন কোন নেতা এবং কোন কোন সংগঠন যে ভাষায় প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছেন তা স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতি হুমকি বলে আমরা মনে করি। সাংবাদিক নেতারা বলেন, আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, সরকারি বিবৃতি, ভাষ্য, ওয়েব সাইটে প্রকাশিত তথ্য বা সাংবাদিক সম্মেলনে পাওয়া সব তথ্যই গুরুত্বপূর্ণ। এই তথ্য থেকেই সাংবাদিকরা সংবাদ তৈরি করেন। কিন্তু সাংবাদিকদের বড় কাজটি হচ্ছে, প্রভাবশালীরা যে তথ্য গোপন রাখতে চান তা অনুসন্ধান করে বের করা এবং পেশাদারিত্বের সাথে জনগণকে বিস্তারিত জানানো। আশার কথা, ইতোমধ্যে প্রভাবশালী মহল সম্পর্কে কিছু তথ্যভিত্তিক খবর প্রকাশিত হয়েছে। যৌথ বিবৃতিতে তারা বলেন, আমরা এতে কারও উত্তেজিত হওয়ার কোন কারণ দেখছি না। এ ক্ষেত্রে যারা এসব খবর প্রকাশ করেছেন তাদের দায়িত্ব এ সকল বিষয় প্রমাণ করা এবং যাদের নামে প্রকাশিত হয়েছে তাদের কাজ হচ্ছে প্রকাশিত তথ্যগুলো সঠিক নয় তা প্রমাণ করা। এ ক্ষেত্রে সরকার ও সংশ্লিষ্ট মহলের দায়িত্ব প্রকাশিত তথ্য নিয়ে তদন্ত করা এবং দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করা। এ সকল বিষয় নিয়ে পারস্পরিক দোষারোপ করা কোন শোভন কাজ নয়। তারপরও কেউ সংক্ষুদ্ধ হলে প্রেস কাউন্সিলে যেতে পারেন। কোন কর্মকর্তা দুর্নীতি করে থাকলে এটি তার ব্যক্তিগত বিষয়, কোন বাহিনীর বিষয় নয় বলে মনে করেন বিএফইউজে ও ডিইউজের নেতৃবৃন্দ। বিবৃতিতে নেতারা উল্লেখ করেন, বিএফইউজে ও ডিইউজে স্পষ্টভাবে জানাতে চায়, শত হুমকি ও ধমকের মুখেও প্রামাণিক তথ্যের ভিত্তিতে সাংবাদিক সমাজ তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন অব্যাহত রাখবেন। সংশিষ্ট সকল মহল স্বাধীন সাংবাদিকতার পরিবেশ বিঘ্নিত হয় এমন বক্তব্য প্রদান থেকে বিরত থাকবেন বিএফইউজে ও ডিইউজে তাই প্রত্যাশা করে। কারণ মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং স্বাধীন সাংবাদিকতার অধিকার সংবিধানেই স্বীকৃত।
আরটিভির উপবার্তাপ্রধান মামুনুর রহমানের মা আর নেই
আরটিভির উপবার্তাপ্রধান মামুনুর রহমান খানের মা ফেরদৌস আরা বেগম মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) সকাল সাড়ে ৮টার সময় রাজধানীর মিরপুরের সাংবাদিক কলোনির নিজবাসায় তিনি মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। জানা গেছে, ফেরদৌস আরা বেগম দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন।  এদিন বাদজোহর সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট জামে মসজিদে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।রাজশাহীর পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হবে। মামুনুর রহমান খানের মায়ের মৃত্যুতে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) ও ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি) শোক প্রকাশ করেছে এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর নতুন প্রেস সচিব নাঈমুল ইসলাম খান, প্রজ্ঞাপন জারি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রেস সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন দৈনিক আমাদের নতুন সময়ের ইমেরিটাস সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান।   বৃহস্পতিবার (৬ জুন) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ভাস্কর দেবনাথ বাপ্পি এই সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন। এতে বলা হয়, মো. নাঈমুল ইসলাম খানকে তার যোগদানের তারিখ হতে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল অথবা তার সন্তুষ্টি সাপেক্ষে (যেটি আগে ঘটে) সরকারের সচিব পদমর্যাদা ও ৭৮ হাজার টাকা (নির্ধারিত) বেতন এবং অন্য সুবিধাদিসহ প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হলো। এই নিয়োগের অন্য শর্ত অনুমোদিত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে। ১৯৫৮ সালের ২১ জানুয়ারি কুমিল্লায় জন্মগ্রহণ করেন নাঈমুল ইসলাম খান। তার পিতার নাম নুরুল ইসলাম খান। তিনি ছিলেন রাজনীতিবিদ ও আইনজীবী। তার মায়ের নাম নূরুন নাহার খান। নাঈমুল ইসলাম খান ৬ ভাই-বোনের মধ্যে বড়।   ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণযোগাযোগ এবং সাংবাদিকতায় স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন নাঈমুল ইসলাম। তিনি ২০০৭ সালে সাংবাদিকতা ও মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে যোগ দেন। তখন থেকেই দেশের বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি টেলিভিশনে আলোচক হিসেবেও অংশ নিয়ে আসছেন। উল্লেখ্য, চলতি বছরের ১০ মার্চ প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিমের মৃত্যুর পর থেকেই এই পদটি শূন্য ছিল।
ওয়াশিংটন পোস্টের সম্পাদক সালি বাজবির পদত্যাগ
মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াশিংটন পোস্টের নির্বাহী সম্পাদক পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন সালি বাজবি। তিন বছর দায়িত্বে থাকার পর হঠাৎ পদত্যাগ করলেন তিনি।  রোববার (২ জুন) ওয়াশিংটন পোস্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা উইলিয়াম লুইস এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। খবর নিউইয়র্ক পোস্ট। চলতি বছরের জানুয়ারিতে ওয়াশিংটন পোস্টের প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব নেন লুইস। এর কয়েক মাস পর বাজবির হঠাৎ পদত্যাগের খবরটি এলো যা পত্রিকাটির জন্য একটি বড় ধাক্কা। ২০২১ সাল থেকে ওয়াশিংটন পোস্টের সঙ্গে জড়িত ছিলেন সালি বাজবি। করোনা মহামারির সময় বার্তাকক্ষে নেতৃত্ব দেন।  জলবায়ু ও মানবকল্যাণে দারুণ পেশাদারিত্ব দেখান তিনি। সালি বাজবির নেতৃত্বে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পুরস্কার জিতেছে ওয়াশিংটন পোস্ট। সম্প্রতি জাতীয় রিপোর্টিংয়ের জন্য সাংবাদিকতার সবচেয়ে মর্যাদাকর পুলিৎজার প্রাইজ পেয়েছে মার্কিন শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমটি। ওয়াশিংটন পোস্টের আগে, ২০১৭ সালের শুরু থেকে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস এপির নির্বাহী সম্পাদক এবং সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন বাজবি।
আরটিভির মারজান ইভান পেলেন ‘ডিজিটাল মিডিয়া এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৪’
ডিজিটাল মিডিয়া এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড-২০২৪ পেয়েছেন আরটিভির বিনোদন প্রতিবেদক মারজান ইভান। শনিবার (১ জুন) বিকেলে রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। এর আয়োজন করে ডিজিটাল মিডিয়া ফোরাম (ডিএমএফ)। পাঁচটি ক্যাটাগরিতে পাঁচ সাংবাদিককে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। এর মধ্যে বিনোদন কন্টেন্ট বিভাগে পুরস্কার পান মারজান ইভান। তার প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল ‘একটি বিজ্ঞাপনের থিম সং বনে গেছে পুরো জাতির থিম সং’।  এ ছাড়া রাইজিং বিডি ডটকমের সিনিয়র রিপোর্টার ইয়াসিন হাসান, বণিক বার্তার ইয়াহিয়া নকীব, কালবেলার স্টাফ রিপোর্টার জাফর ইকবাল এবং সমকালের সাব্বিন হাসান পুরস্কার পান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা উদয় হাকিম। রোবায়েত ফেরদৌস বলেন, সাংবাদিকতায় সুষ্ঠু ধারার চর্চা দরকার। সাংবাদিকরা যাতে পথভ্রষ্ট না হন, সেদিকেও নজর দিতে হবে। সুষ্ঠু ধারার সাংবাদিকতাই পারে দেশের চিত্র পাল্টে দিতে। শ্যামল দত্ত বলেন, বৈশ্বিক পরিবেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য আমাদের ডিজিটাল মিডিয়াকে প্রস্তুতি নিতে হবে। সাংবাদিকদের দুটি বিষয় মনে রাখতে হবে, ইথিক্যাল জার্নালিজম ও কোয়ালিটি জার্নালিজম। সংবাদের যদি কোয়ালিটি না থাকে, তাহলে গণমাধ্যম গ্রহণযোগ্যতা হারাবে। জাফর ওয়াজেদ বলেন, ডিজিটাল মাধ্যমের জন্য সবকিছু সহজ হয়ে গেছে। কবিতা থেকে শুরু করে সবকিছু এখন ডিজিটালে পাওয়া যায়। ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে। এর আগে এসব বিষয়ে উত্তরণ ঘটানো না গেলে বিপদ। আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে।  
রাসিক মেয়রের সঙ্গে ডিজাব সদস্যদের মতবিনিময়
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের  মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেছেন ডিফেন্স জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিজাব) এর নেতা ও সদস্যরা। শুক্রবার (৩১ মে) দিবাগত রাতে রাজশাহীর নগর ভবনে মেয়রের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। মতবিনিময় সভায় রাজশাহী মহানগরীর সবুজায়ন, পরিচ্ছন্নতা, আলোকায়ন ও সৌন্দর্যের ভূয়সী প্রশংসা করেন ঢাকায় কর্মরত সিনিয়র সাংবাদিকরা। সভায় রাসিক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশিত পথে স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর সৈনিক হিসেবে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। তিনি বলেন, রাজশাহী মফস্বল শহর ছিল। সেখান থেকে আমরা উত্তোরণ করতে পেরেছি। রাজশাহী এখন একটা জায়গায় পৌঁছে গেছে। রাজশাহীর সুনাম দেশের সীমানা পেরিয়ে বিদেশেও ছড়িয়ে পড়েছে। নিজের শহরের প্রতি ভালোবাসা থাকলে, কাজ করার ইচ্ছে থাকলে একটা শহরকে কোথায় নিয়ে যাওয়া যায়, সেটি আমরা প্রমাণ করতে পেরেছি। নাগরিকদের সহযোগিতা নিয়ে আমরা এই কাজটি করতে পেরেছি। রাজশাহীকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবো। মেয়র বলেন, দক্ষ জনগোষ্ঠী তৈরি ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে রাসিক স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট চালু করা হয়েছে। সেখানে প্রথম ব্যাচে প্রশিক্ষণ নিয়ে এরই মধ্যে ৯০ জন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ পেয়েছে। এই ইনস্টিটিউট ওয়ার্ড পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে চাই। রাসিক মেয়র বলেন, পদ্মা নগরীর কাছে বঙ্গবন্ধু রিভারসিটি গড়ে তোলার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এই মেয়াদে এই কাজের সূচনা করতে চাই। যেখানে একটি সোলার প্যানেল দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, অত্যাধুনিক রিসোর্ট, সুইমিং পুলসহ পর্যটনভিত্তিক নানা সুযোগ সুবিধা থাকবে। এটি রাজশাহীর ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করবে। এছাড়া ভারতের সঙ্গে নৌ রুট চ্যানেল তৈরির মাধ্যমে রাজশাহীতে একটি নদীবন্দর প্রতিষ্ঠার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠা হলে এই অঞ্চলসহ সারাদেশে বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে সুফল পাওয়া যাবে। সভায় ডিজাব সভাপতি আলমগীর হোসেন বলেন, রাজশাহী এখন এক বদলে যাওয়া নগরী। এই নগরীতে এসে আমি ও আমার সহকর্মীরা মুগ্ধ হয়েছি। এমন সুন্দর ও পরিকল্পিত নগরী গড়ায় রাসিক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন ভাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আলমগীর হোসেন বলেন, রাজশাহী সৌন্দর্য ও পরিচ্ছন্নতায় এখন দেশের শ্রেষ্ঠ শহরে পরিণত হলেও কর্মসংস্থানের দিক থেকে অনেক পিছিয়ে। নগরীর সৌন্দর্য ঠিক রেখে শিল্পায়ন গড়ার পাশাপাশি কর্মসংস্থানের দিকে বিশেষ নজর দিতে নগরপিতা ও সরকারকে আহ্বান জানান তিনি। সাধারণ সম্পাদক আহম্মদ উল্লাহ বলেন, আমি অনেক দেশের অনেক শহর ঘুরেছি। রাজশাহীতে এসে মনে হচ্ছে বিদেশের কোনো উন্নত শহর। প্রশস্ত রাস্তা, রাস্তার ধারে ও আইল্যান্ডে গাছ, সব কিছু দেখে মুগ্ধ হয়েছি। ইউনিক একটা শহর রাজশাহী। সাক্ষাৎকালে রাসিক মেয়রকে শুভেচ্ছা স্মারক প্রদান করেন ডিজাবের নেতারা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিজাব সভাপতি ও দৈনিক সময়ের আলোর বার্তা প্রধান আলমগীর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক ও দ্য বাংলাদেশ পোস্টের সিনিয়র রিপোর্টার আহম্মদ উল্লাহ, যুগ্ম সম্পাদক ও দৈনিক মানবজমিনের সিনিয়র রিপোর্টার কাজী সোহাগ, সাংগঠনিক সম্পাদক ও দেশ টিভির সিনিয়র রিপোর্টার মিরাজ মিজু, দপ্তর সম্পাদক ও আজকালের খবরের সিনিয়র রিপোর্টার ইসমাইল হোসেন ইমু, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ও দ্য নিউজের সিনিয়র রিপোর্টার কামাল হোসেন তালুকদার। কার্যনিবাহী সদস্য ও বাংলা টিভির অ্যাসাইনমেন্ট এডিটর এম এম বাদশাহ, কার্যনির্বাহী সদস্য ও দ্য বিজনেস পোস্টের সিনিয়র রিপোর্টার আরিফুর রহমান রাব্বি, দৈনিক আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি আয়নাল হোসেন, দৈনিক ইত্তেফাকের সিনিয়র রিপোর্টার জামিউল আহসান সিপু, ডেইলি নিউ এজের সিনিয়র রিপোর্টার মুক্তাদির রশিদ রোমিও, দৈনিক নতুন সময়ের চিফ রিপোর্টার বিপ্লব বিশ্বাস, সময় টিভির বিশেষ প্রতিনিধি ওমর ফারুক, বাংলা ভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার সৈয়দ আব্দুল মুহিত, নিউজ টুয়েন্টি ফোরের স্টাফ রিপোর্টার মাসুদা লাবনী, আরটিভির সহসম্পাদক মনোরমা আকতার, দৈনিক সময়ের বিশেষ প্রতিনিধি মাসুম মিজান, ডেইলি সানের সিনিয়র রিপোর্টার মুহিব জামান। এ সময় ডিজাব টিমের সঙ্গে আইএসপিআর এর সহকারী পরিচালক রাশেদুল আলম খান ও রেজা-উল করিম শাম্মীও উপস্থিত ছিলেন।  
দেশ ও জনগণের স্বার্থের পক্ষে গণমাধ্যমকে দাঁড়াতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
দেশ ও জনগণের স্বার্থের পক্ষে গণমাধ্যমকে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।   বুধবার (২৯ মে) বিকালে রাজধানীর সার্কিট হাউস রোডের তথ্য ভবন মিলনায়তনে ‌‘বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল পদক ২০২৩’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি  এ আহ্বান জানান। প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশটা আমাদের সবার। এদেশের স্বার্থের বিপক্ষে যেসব ষড়যন্ত্র হবে সেগুলো ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে। আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশে একটা অসাম্প্রদায়িক মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সমাজ গড়ার ক্ষেত্রে, এ সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে, অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে প্রচেষ্টা সেক্ষেত্রে গণমাধ্যমসহ সবাইকে সম্মিলিত ভূমিকা রাখতে হবে। তিনি আরো বলেন, সরকার পূর্ণাঙ্গভাবে গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। কারণ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অংশ। যে স্বপ্ন নিয়ে এদেশ তৈরি হয়েছিল সে স্বপ্নের একটি বড় জায়গায় গণতন্ত্র, মানবাধিকারের সুরক্ষা, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা। এ বিষয়গুলো আমাদের কাছ থেকে কেড়ে নেয়া হয়েছিল '৭৫ এর ১৫ আগস্ট এ দেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার মধ্য দিয়ে। তারপর অন্ধকারের শক্তি এ দেশে ক্ষমতায় এসেছে গণতন্ত্রকে হত্যা করে। সামরিক শাসন জারি করে, গণমাধ্যমের গলা টিপে, মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে হত্যা করে, মানবাধিকার বিনষ্ট করে, স্বাধীনতার স্বপ্নগুলোকে ভূলুঠিত করে এ দেশকে অন্ধকারের দিকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। প্রতিক্রিয়াশীল ও মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তিকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। সেই বাস্তবতা থেকে গত পনেরো বছরে অন্ধকার জায়গা থেকে ধীরে ধীরে বাংলাদেশকে আলোর দিকে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। এই চেষ্টার অংশ হিসেবে প্রেস কাউন্সিলকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে আরও শক্তিশালী করা, প্রাতিষ্ঠানিকভাবে গণমাধ্যমের পরিবেশ আরো উন্নততর করা, আরো স্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে।  মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, গণমাধ্যমের সাথে সম্পৃক্ত যারা আছেন তারা যাতে পেশাদারিত্ব ও দায়িত্বশীলতার সাথে কাজ করতে পারেন, সে কারণে সরকার বিভিন্নভাবে তাদের পাশে দাঁড়াচ্ছে। গণমাধ্যম সব ধরণের স্বাধীনতা ভোগ করে সরকারের সমালোচনাও যদি করে সেগুলো বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার স্বাগত জানাতে চায়। সরকারের চোখ হিসেবে কাজ করে গণমাধ্যম। কোথাও কোন বিচ্যুতি-ব্যর্থতা থাকলে, সমস্যা থাকলে গণমাধ্যম সেটি নিরপেক্ষভাবে এবং পেশাদারিত্বের সাথে তুলে ধরবে। এর মাধ্যমে সরকার মনে করে গণমাধ্যম সরকারের সহযোগিতাই করছে।  তিনি আরো বলেন, সরকারের সহায়ক শক্তি হিসেবে আমরা গণমাধ্যমকে দেখতে চাই। সরকারের বিচ্যুতি-ব্যর্থতা বা কোন সমস্যা সত্য তথ্যের ভিত্তিতে তুলে ধরলে সেগুলোকে সরকার স্বাগত জানাবে এবং স্বীকৃতি দিয়ে পুরস্কারও হাতে তুলে দেবে। এ সরকার বঙ্গবন্ধু কন্যার সরকার। যারা সমালোচক তাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়। কাজেই সমালোচনা নেয়ার ব্যাপারে শেখ হাসিনা সরকারের যে সহনশীলতা বা তার যে দৃষ্টিভঙ্গি সেটি প্রেস কাউন্সিল পদক প্রদানের মাধ্যমে প্রমাণ হচ্ছে। তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, যখন বাংলাদেশবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীরা গণমাধ্যমের ঘাড়ে চেপে বসে, গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে অপব্যবহার করে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়, বৈদেশিক বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের সাথে যুক্ত হয়ে দেশ ও দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে, অপতথ্য ও অপপ্রচারের মাধ্যমে দেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করে, তখন সমস্যা তৈরি হয়। এগুলোকে সরকার সমালোচনা বলে না, সেগুলো হলো অপপ্রচার অপসংবাদিকতা, অপতথ্য, অন্যায় এবং ষড়যন্ত্র। অন্যায়, অপতথ্য ও অপপ্রচারের মাধ্যমে মানুষকে ধোকা দেয়া হলে, অপসংবাদিকতা হলে পেশাদার সাংবাদিকরা সেটা দমন করতে চায় সুষ্ঠু ও সুস্থ সাংবাদিকতার স্বার্থে। সরকার পেশাদার সাংবাদিকদের সাথে আছে। তিনি বলেন, কিছুদিন আগে জার্মানির ডয়চে ভেলে একটি তথ্যচিত্র বানিয়ে প্রচার করেছে। আন্তর্জাতিকভাবে শান্তি রক্ষা মিশনে আমাদের যে সাফল্য ও সুনাম, সে সুনাম ক্ষুন্ন করার জন্য, আমাদের খাটো করে দেখানোর জন্য এক ধরণের দূরভিসন্ধিমূলক অপপ্রচারের একটি তথ্যচিত্র তারা তৈরি করেছে। এটি বাংলাদেশের বিপক্ষে। কোনো দলের বিপক্ষে নয়, কোন ব্যক্তির বিপক্ষে নয়। যে প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের নিরাপত্তাকে সুরক্ষা দেয়, যে প্রতিষ্ঠান গোটা বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অগ্রগামী ভূমিকা রেখেছে, বাংলাদেশের সুনাম যারা বৃদ্ধি করেছে, সেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে খাটো করা মানে বাংলাদেশকে খাটো করা। একটা গোষ্ঠী সিন্ডিকেট করে আন্তর্জাতিক কিছু গণমাধ্যম ব্যবহার করে এ ধরনের অপপ্রচার করছে। ডয়চে ভেলে বা যে কোনো প্রতিষ্ঠান বা সংবাদ সংস্থা তারা যদি মানবাধিকারের প্রতি তাদের কোন সৎ অঙ্গীকার থেকে কোন প্রতিবেদন বা তথ্যচিত্র করে সেটাকে আমরা স্বাগত জানাবো। ডয়চে ভেলের যদি মানবাধিকারের প্রতি অঙ্গীকার থাকে, সততা থাকে তাহলে আমি তাদের চ্যালেঞ্জ করতে চাই, আজকে বিশ্বে যে যুদ্ধের ডামাডোল, মধ্যপ্রাচ্যের গাজায় যেভাবে নারী-শিশুকে হত্যা করে মানবাধিকার ভঙ্গের ন্যাক্কারজনক নজির তৈরি হচ্ছে, যেখানে গণহত্যা হচ্ছে, সেই গণহত্যা নিয়ে তারা একটি তথ্যচিত্র তৈরি করে তুলে ধরুক। তাহলে আমরা বুঝবো তাদের মানবাধিকারের অঙ্গীকারে সততা আছে। বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নিজামুল হক নাসিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি কাজী কেরামত আলী এমপি এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সচিব শ্যামল চন্দ্র কর্মকার। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য প্রদান করেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল পদক ২০২৩ এর জুরি বোর্ডের সদস্য ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আবুল মনসুর আহাম্মদ। অনুষ্ঠানে ৬টি ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল পদক ২০২৩ প্রদান করা হয়। আজীবন সম্মাননা ক্যাটাগরিতে সাপ্তাহিক বেগম সম্পাদক মরহুম নুরজাহান বেগম, প্রাতিষ্ঠানিক সম্মাননা ক্যাটাগরিতে দৈনিক ভোরের কাগজ, আঞ্চলিক প্রাতিষ্ঠানিক সম্মাননা ক্যাটাগরিতে দৈনিক কক্সবাজার, উন্নয়ন সাংবাদিকতা ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশ টেলিভিশনের প্রযোজক (বার্তা) মো. ইকবাল হোসেন,  গ্রামীণ সাংবাদিকতা ক্যাটাগরিতে সময় টেলিভিশনের পটুয়াখালী জেলা সংবাদদাতা সিকদার জাবীর হোসেন এবং নারী সাংবাদিক ক্যাটাগরিতে দৈনিক ভোরের কাগজের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক ঝর্ণা মনিকে পদক প্রদান করা হয়।