• ঢাকা বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
যে কারণে দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন গায়ক এলটন
মারা গেছেন কিংবদন্তি অভিনেত্রী সিলভিয়া পিনাল
কিংবদন্তি মেক্সিকান অভিনেত্রী সিলভিয়া পিনাল মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর। দ্য হলিউড রিপোর্টার প্রতিবেদনে বলা হয়, মেক্সিকোর সংস্কৃতি সচিব, ক্লডিয়া কুরিয়েল ডি ইকাজা, পাশাপাশি অ্যাসোসিয়েশন ন্যাসিওনাল ডি ইন্টারপ্রেটস সোশ্যাল মিডিয়ায় পিনালের মৃত্যুর কথা ঘোষণা করেছেন। সাত দশক ধরে দুর্দান্ত অভিনয় এবং প্রযোজনা করেছেন পিনাল৷ ১৯৬০-এর দশকের তিনটি ক্লাসিক টপলাইন করার জন্য আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেছিলেন: দ্য পামে ডি’অর সহ-বিজয়ী ভিরিডিয়ানা (১৯৬১), দ্য এক্সটারমিনেটিং অ্যাঞ্জেল (১৯৬২) এবং সাইমন অফ মরুভূমি (১৯৬৫)। পিনাল ১৯৪০-এর দশকের শেষের দিকে কিউবান-জন্মকৃত পরিচালক রাফায়েল ব্যাঙ্কেলসের সঙ্গে কাজ করে থিয়েটারে তার সূচনা করেছিলেন, যিনি তার চার স্বামীর মধ্যে প্রথম। তিনি ১৯৫০ সালে প্রথমবারের মতো সিনেমা জগতে সাফল্যের দেখা পান পান। যখন ১৮ বছর বয়সে তিনি মেক্সিকোর সবচেয়ে বড় দুই চলচ্চিত্র তারকার বিপরীতে একের পর এক প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেন। প্রথমে জার্মান ভালদেস (ওরফে টিন-টান) কমেডি দ্য কিং-এ। দ্য নেবারহুড এবং দ্য ডোরম্যান-এ মারিও মোরেনো (ওরফে ক্যান্টিনফ্লাস)-এর সঙ্গে। তিনি উন রিনকন সেরকা দেল সিলো (১৯৫২) ছবিতে বিখ্যাত অভিনেতা-গায়ক পেড্রো ইনফ্যান্টের সঙ্গেও কাজ করেছিলেন। পিনালের ১০০-এর বেশি অভিনয়ের কৃতিত্বের মধ্যে, তিনি বেশিরভাগই মেক্সিকোতে কাজ করেছেন। যদিও তিনি হলিউডের প্রতিভার বৈশিষ্ট্যযুক্ত বেশ কয়েকটি ছবিতে উপস্থিত হয়েছেন, যার মধ্যে রয়েছে এমজিএম সহ-প্রযোজনা গানস ফর সান সেবাস্টিয়ান (১৯৬৮), অ্যান্থনি কুইন এবং চার্লস ব্রনসন এবং স্যামুয়েল অভিনীত একটি অ্যাকশন ফিল্ম। ফুলার্স শার্ক (১৯৬৯), বার্ট রেনল্ডস সমন্বিত। আরটিভি /এএ 
২ কোটি টাকারও বেশি মাদক নিয়ে আটক অভিনেত্রী
রেকর্ড সৃষ্টি করে পর্দায় আসছে ‘মোয়ানা ২’
ট্রাম্পকে নিয়ে ভয়ে হলিউড তারকারা, বিপদে অভিনেতা
টেইলর সুইফটের গানে নাচলেন জাস্টিন ট্রুডো
নিখোঁজের দুই সপ্তাহ পর খোঁজ মিলল অভিনেত্রীর, অতঃপর...
গসিপ গার্ল’ খ্যাত অভিনেত্রী চ্যানেল মায়া ব্যাঙ্কসকে দুই সপ্তাহ ধরে নিখোঁজ থাকার পর অবশেষে খুঁজে পাওয়া গেছে। ব্যাঙ্কসকে পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে  লস এঞ্জেলেস পুলিশ। পরে ব্যাঙ্কসও তার ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্ট দিয়ে জানান তিনি এখন মুক্ত। এদিকে, চ্যানেল মায়া ব্যাঙ্কস জানান, তিনি একটি ট্রিপে গিয়েছিলেন এবং তার পরিবার থেকে দূরে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। পরিবারের বিরুদ্ধে অত্যাচারের অভিযোগ করেন অভিনেত্রী। সেই সঙ্গে ন্যায়বিচারও দাবি করেন।  অভিনেত্রীর নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি নিয়ে বেশ আলোচনার জন্ম হয়। সর্বশেষ ৩০ অক্টোবর ড্যানিয়েল-টরি সিং নামের এক কাজিনকে টেক্সট করেছিলেন চ্যানেল ব্যাঙ্কস। এরপর থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন।  বলে রাখা ভালো, লস অ্যাঞ্জেলেসের প্লেয়া ভিস্তা এলাকার একটি অ্যাপার্টমেন্টে এক বছর ধরে স্বামীর সঙ্গে বসবাস করছিলেন চ্যানেল। গায়েব হওয়ার পর তার ফোন ও ল্যাপটপও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।  প্রসঙ্গত, ‘গসিপ গার্ল’ ও ‘ব্লু ব্লাডস’ টিভি সিরিজ দিয়ে পরিচিতি পেয়েছেন চ্যানেল ব্যাঙ্কস। এ ছাড়া ‘টুয়েলভ’ নামের একটি চলচ্চিত্রেও তাকে দেখা গেছে। আরটিভি/এএ
‘ক্যান্ডিম্যান’খ্যাত অভিনেতা টনি টড আর নেই
না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন হলিউড অভিনেতা টনি টড। গত ৬ নভেম্বর লস অ্যাঞ্জেলসে নিজের বাড়িতেই মারা যান তিনি। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৬৯ বছর। অভিনেতার মৃত্যুর কারণ এখনও জানা যায়নি। টনির মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেন তার স্ত্রী ফাতিমা।   ইনসমনিয়াক গেমস স্টুডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোক প্রকাশ করে লিখেছে, ‘আমাদের বন্ধু টনি টডের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ ইনসমনিয়াক গেমস। মার্ভেলের ‘স্পাইডার ম্যান টু’প্রযোজনার সময় তিনি আনন্দ ও উচ্ছ্বাস নিয়ে এসেছিলেন আমাদের স্টুডিয়োতে।’ টনি টড ১৯৫৪ সালে ওয়াশিংটন ডিসিতে জন্মগ্রহণ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য কানেক্টিকাটে বেড়ে ওঠেন তিনি। মূলত সেখানেই অভিনয়ের প্রতি প্রেম জন্মায় তার। মঞ্চ থেকে শুরু হলেও পর্দায় নিজের আলাদা জায়গা তৈরি করে নিয়েছিলেন টনি। ‘ক্যান্ডিম্যান’সিনেমায় খুনির চরিত্রে নজর কাড়েন তিনি। ‘ফাইনাল ডেস্টিনেশন’ফ্র্যাঞ্চাইজিতে তার অভিনয় এখনও গেঁথে আছে অনুরাগীদের মনে। এর পাশাপাশি ‘স্পাইডার ম্যান টু’সিনমোয় ভেনমের চরিত্রেও সাড়া ফেলেন অভিনেতা। হরর ঘরানার সিনেমায় অবদান রয়েছে টোনির। বিশেষ করে ‘ক্যান্ডিম্যান’ সিনেমায় মুখ্য চরিত্রে অভিনয়ের জন্য ‘নিউ ইয়র্ক সিটি হরর ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’-এ ‘লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’পান তিনি।  ক্যারিয়ারে ২৪০টিরও বেশি সিনেমা ও টেলিভিশন প্রোডাকশনে কাজ করেছেন টনি। সর্বশেষ তাকে ‘ফাইনাল ডেস্টিনেশন-ব্লাডলাইনস’সিনেমায় দেখা যাবে তাকে। ২০২৫ সালে মুক্তির কথা রয়েছে সিনেমাটির। আরটিভি/এইচএসকে
ট্রাম্পের জয়ে দেশ ছাড়তে পারেন যেসব হলিউড সেলিব্রিটি
হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে গত ৫ নভেম্বর শেষ হয়েছে মার্কিন নির্বাচন। এতে ২৯৫ ইলেক্টোরাল ভোট পেয়ে কমলা হ্যারিসকে হারিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (দ্বিতীয় বার)। তবে তার জয়ে খুশি নন অনেক হলিউড তারকা। ফলে নির্বাচনে ট্রাম্প জিতে যাওয়ায় মার্কিন মুলুক ছাড়তে চাচ্ছেন অনেকে। ফক্স নিউজের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী দেখে নেওয়া যাক তালিকায় রয়েছেন কোন কোন হলিউড সেলিব্রিটি—  রাভেন-সাইমন ২০১৬ সালে যখন প্রথমবার ট্রাম্প ক্ষমতায় এসেছিলেন, সেসময় অভিনেত্রী রাভেন-সাইমন জানিয়েছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে দেবেন তিনি। মার্কিন মুলুকে তার ভবিষ্যৎ নাকি অন্ধকার। মূলত এ কারণে দেশ ছেড়ে চলে যেতে পারেন রাভেন-সাইমন। শ্যারন স্টোন যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে ইতালি চলে যেতে চাচ্ছেন হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী শ্যারন স্টোন। চলতি বছর জুলাইয়ে তিনি জানিয়েছিলেন, মার্কিন মুলুক ছেড়ে ইতালি চলে যাবেন। সেখানে একটি বাড়ি আছে অভিনেত্রীর।  এর আগে, ‘নিউইয়র্ক পোস্ট’-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শ্যারন বলেছিলেন, এই প্রথম এমন কাউকে দেখলাম, যিনি এত ঘৃণা ও অত্যাচারের পরিবেশের মধ্যে থেকেও প্রেসিডেন্ট হওয়ার দৌড়ে নামতে পেরেছেন। সোফি টার্নার ট্রাম্পের জয়ের পর ব্রিটিশ অভিনেত্রী সোফি টার্নারও জানিয়ে দিয়েছেন মার্কিন মুলুক থেকে নিজের জন্মস্থান ইউকে’তে চলে যাবেন তিনি। চের বরাবরই ট্রাম্পের সমালোচনা করেছেন মার্কিন অভিনেত্রী-গায়িকা চের। ২০২৩ সালে ‘দ্য টাইমস’-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে চের জানিয়েছিলেন, ট্রাম্পের প্রেসিডেনশিয়াল রুলের সময় স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে গিয়েছিল। এবারও যদি তিনি প্রেসিডেন্ট হয়ে ফিরে আসেন, তাহলে দেশে ছেড়ে বেরিয়ে যেতে হবে আমাকে। মিনি ড্রাইভার ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে চলে গেছেন ব্রিটিশ অভিনেত্রী মিনি ড্রাইভার। চলতি বছরের জুলাইয়ে ‘দ্য টাইমস’-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মিনি জানিয়েছিলেন, লস অ্যাঞ্জেলেসে তিন দশক থাকার পর ইউকে’তে ফিরে গেছেন তিনি। মূলত ট্রাম্পের জয়ের সম্ভাবনার বিষয়টি আঁচ করে আগেই জলে গেছেন তিনি। আরটিভি/এইচএসকে/এসএ
ট্রাম্প-কমলার ভোটের লড়াই, কার পক্ষে হলিউডের কোন তারকা?
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন শুরু হতে আর মাত্র কয়েক প্রহরের অপেক্ষা। ইতোমধ্যে প্রচারণাভিযান শেষ করেছেন প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ও কমলা হ্যারিস। জনমত জরিপগুলো বলছে, মার্কিন ইতিহাসের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হতে যাচ্ছে এবার। এদিকে দুই নেতার মধ্যে চলছে ব্যাপক প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতার মাঝে অনেক তারকা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে সমর্থন জানিয়ে অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। হলিউডের সুপরিচিত গায়িকা টেলর সুইফট কমলা হ্যারিসের সমর্থনে এগিয়ে এসেছেন। টেলর হ্যারিসকে জানিয়েছেন যে, যদি তিনি সেপ্টেম্বরে নির্বাচনে দাঁড়ান, তবে তিনি তাকে ভোট দেবেন। টেলরের মতোই, বিখ্যাত গায়িকা এবং গীতিকার বিয়ন্সেও কমলা হ্যারিসকে সমর্থন করছেন। সম্প্রতি, বিয়ন্সে কমলা হ্যারিসের সঙ্গে একটি ভিডিও শেয়ার করে তার সমর্থন জানান। গায়িকা বিলি এইলিশও হ্যারিসকে সমর্থন জানিয়েছেন। এ ছাড়া ব্রুস স্প্রিংস্টিন, যিনি ‘দ্য বস’ নামে পরিচিত, ২৮ অক্টোবর ফিলাডেলফিয়ায় কমলা হ্যারিসের সমাবেশে পারফর্ম করে হ্যারিসের প্রতি তার সমর্থন প্রকাশ করেছেন। তিনি তার ১৯৭৮ সালের জনপ্রিয় গান ‘দ্য প্রমিজড ল্যান্ড’ গেয়েছেন, যা হ্যারিসের প্রচারণার মূল বার্তাকে নির্দেশ করে। এ ছাড়াও জুলিয়া রবার্টস, অপেরা ওইনফ্রে, জেনিফার অ্যানিস্টন ও লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিওর মতো বৈশ্বিক তারকা হ্যারিসের প্রতি নিজেদের সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। রাজনীতির এই মাঠে প্রবীণ অভিনেত্রী জেনিফার লোপেজও কমলা হ্যারিসকে সমর্থন করছেন। তিন দিন আগে লোপেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন, যেখানে দেখা যাচ্ছে তিনি হ্যারিসের সমাবেশে যোগদান করেছেন। অন্যদিকে, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন করার জন্য উঠে এসেছে জেসন অ্যাল্ডিয়ানের নাম। তিনি গত মাসে জর্জিয়ায় একটি সমাবেশে ট্রাম্পের প্রতি তার সমর্থন প্রদর্শন করেন। এ ছাড়া সাবেক রিয়েলিটি টিভি তারকা অ্যাম্বার রোজও ট্রাম্পের পক্ষাবলম্বন করেছেন এবং তিনি মিলওয়াকিতে ২০২৪ সালের রিপাবলিকান ন্যাশনাল কনভেনশনে যোগ দিয়েছিলেন। র‌্যাপার ওয়াকা ফ্লোকা ফ্লেম, মিউজিশিয়ান কিড রক এবং অভিনেতা জাচারি লেভি ট্রাম্পকে সমর্থন করছেন। সমর্থন করেছেন কিম কার্দাশিয়ান, কেনি ওয়েষ্ট, জন ভয়েটের মতো বিনোদন জগতের তারকারা। পাশাপাশি বিখ্যাত কুস্তিগীর হাল্ক হোগান এবং ব্যবসায়ী ইলন মাস্কও ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট করার পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। এই তারকাদের সমর্থন জনগণের কাছে কতটা প্রভাব বিস্তার করবে তা আজ নির্বাচনের মাধ্যমে স্পষ্ট হয়ে যাবে। তারকাদের সমর্থন তাদের লাখো কোটি ভক্ত অনরাগীদের মনে প্রভাব ফেলতে পারে এবং তাদের সমর্থন একটি প্রার্থীর জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। তাই প্রতিটি প্রার্থীই নিজের পাশে জনপ্রিয় তারকাদের সমর্থন চান।    আরটিভি /এএ/এসএ
কনসার্ট চলাকালীন মঞ্চের গর্তে পড়ে গেলেন গায়ক ক্রিস মার্টিন
মাঝে মধ্যেই কনসার্টে সংগীতশিল্পীদের সঙ্গে মঞ্চে থেকে পড়ে যাওয়া কিংবা আঘাত পাওয়ার ঘটনা ঘটে। এবার শো চলাকালীন মঞ্চের গর্তে পড়ে যান গায়ক ক্রিস মার্টিন। রোববার (৩ নভেস্বর) মেলবোর্নের মার্ভেল স্টেডিয়ামে কনসার্টের সময় মঞ্চের এক অদৃশ্য গর্তে পড়ে গিয়ে আহত হন তিনি।    সৌভাগ্যক্রমে গুরুতর আঘাত না পাওয়ায় দ্রুত উঠে নিজের পারফর্মেন্স চালিয়ে যান ক্রিস। ইতোমধ্যে সেই ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে নেটদুনিয়ায়।    ওই ভিডিওতে দেখা যায়, কনসার্ট চলাকালীন মঞ্চে ঘুরে ঘুরে দর্শকদের সঙ্গে কথা বলছিলেন ক্রিস। পেছনদিকে খেয়াল না করে উল্টোদিকে হাঁটছিলেন। আর তখনই মঞ্চে থাকা ট্র্যাপ ডোরে পড়ে যান গায়ক। তবে সেখানে থাকা ক্রু সঙ্গে সঙ্গেই ধরে ফেলেন তাকে। ফলে খুব একটা চোট পাননি ক্রিস। সেখান থেকে উঠে নিজেকে একটু সামলে নিয়ে ঠাট্টার সুরে গায়ক বলেন, এটা একেবারেই প্ল্যান করা ছিল না। আমাকে ধরার জন্য ধন্যবাদ ভাই। এটা পুরোপুরি একটা ইউটিউব মোমেন্ট ছিল।   আরটিভি/এইচএসকে  
পুত্রসন্তানের মা হলেন ‘বার্বি’ তারকা
প্রথমবারের মতো মা হলেন হলিউড অভিনেত্রী মার্গো রবি। গত ১৭ অক্টোবর পুত্রসন্তানের মা হয়েছেন তিনি। অভিনেত্রীর স্বামী ব্রিটিশ প্রযোজক টম একারলি। অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর প্রকাশ্যে আসার পর চলতি বছরের জুলাইয়ে দেখা যায় রবিকে। সেসময় লন্ডনের এক অনুষ্ঠানে স্বামীর সঙ্গে হাজির হয়েছিলেন এই অভিনেত্রী। ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে বিয়ে করেন টম-মার্গো। ২০১৩ সালে ‘সুয়িট ফ্র্যাঞ্চাইজি’ সিনেমার সেটে প্রথম দেখা দুজনের। সেই সিনেমার অভিনেত্রী ছিলেন মার্গো। অন্যদিকে সিনেমায় সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেন টম। এরপরই এক অপরের প্রেমে পড়েন তারা।  বিয়ের পর ‘লাকি চ্যাপ’ নামের একটি প্রযোজনা সংস্থা খুলেছেন টম-মার্গো। ‘আই’, ‘তনয়া’, ‘বার্ডস অব প্রে’, ‘বার্বি’সহ বেশ কয়েকটি সিনেমা ও সিরিজ প্রযোজনা করেছে সংস্থাটি।  প্রসঙ্গত, সর্বশেষ গেল বছরের আলোচিত ‘বার্বি’ সিনেমায় পর্দায় দেখা গেছে মার্গোকে। এ ছাড়া মুক্তি পেয়েছে তার প্রযোজিত সিনেমা ‘সল্টবার্ন’। অন্যদিকে ‘আ বিগ বোল্ড বিউটিফুল জার্নি’ সিনেমার শুটিং শেষ করেছেন তিনি। পাশাপাশি ‘কুইন অব দ্য ইয়ার’ নামের আরেকটি সিনেমায় অভিনয় করার কথা রয়েছে মার্গোর।   আরটিভি/এইচএসকে  
বাবাকে শেষ মেসেজ পাঠিয়ে অভিনেতার আত্মহত্যা
মার্কিন অভিনেতা-গায়ক সেবাস্তিয়ান কিডার মাত্র ২৪ বছর বয়সেই পাড়ি জমিয়েছেন নয়া ফেরের দেশে। সম্প্রতি জর্জিয়ার নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মৃত পাওয়া যায় তাকে। আমেরিকার জনপ্রিয় রেসলার রিক ফ্লেয়ারের সৎ-ছেলে সেবাস্তিয়ান।  আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম টিএমজেড জানিয়েছে, আত্মহত্যা করেছেন এই অভিনেতা। মৃত্যুর ঠিক আগমুহূর্তে তার বাবাকে একটি মেসেজ পাঠিয়েছিলেন তিনি। জর্জিয়ার গুইনেট কাউন্টি পুলিশ বিভাগের মুখপাত্র রায়ান উইন্ডারউইডেল মর্মান্তিক এ ঘটনার ব্যাপারে কথা বলেছেন। তিনি জানান, সেবাস্তিয়ান কিডারের বাবা পল (জন্মগত বাবা) জানিয়েছেন তিনি ছেলের কাছ থেকে প্রায় ৪টার দিকে একটি মেসেজ পেয়েছিলেন। মৃত্যুর প্রায় আগমুহূর্তে পাঠিয়েছিলেন সেই বার্তা। তার বাবা পল তখন জরুরি সেবা ৯১১ নম্বরে ফোন করেন এবং ছেলেকে কিছুক্ষণ পর তাদের পারিবারিক বাড়ি থেকে গুলিতে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সেবাস্তিয়ানের টেবিল থেকে একটি খাম পেয়েছেন, যার ভেতরে একটি চিরকুট রয়েছে। এ ছাড়া ঘটনাস্থল থেকে একটি স্প্রিংফিল্ড আর্মোরি হ্যান্ডগান উদ্ধার করা হয়েছে সেবাস্তিয়ানের সৎ-বাবা রিক ফ্লেয়ার তাঁর ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে লিখেছেন, সেবাস্তিয়ানের মৃত্যুতে মুষড়ে পড়েছেন তিনি। মা ওয়েন্ডি বার্লো জানিয়েছেন, ছেলের মৃত্যুর খবরে তিনি বিধ্বস্ত এবং হতবাক হয়েছেন। প্রসঙ্গত, সেবাস্তিয়ান কিডার একজন তরুণ অভিনেতা ছিলেন। এরইমধ্যে তিনি ‘১২ আওয়ার শিফট’, ‘ব্যুরিড কেইন’ ও ‘সেলিব্রিটি ওয়াইফ সোয়াপ’ সিনেমা দিয়ে দর্শকমহলে তিনি পরিচিত নাম। এ ছাড়া সাম্প্রতিক সময়ের একটি কনসার্টে নিজের প্রথম অ্যালবাম প্রকাশের ব্যাপারেও কথা বলেছিলেন সেবাস্তিয়ান।