• ঢাকা মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
শাশুড়িকে নিয়ে যে মন্তব্য করলেন ক্যাটরিনা
কন্যাসন্তানের মা হলেন সংগীতশিল্পী লিজা
কন্যাসন্তানের মা হয়েছেন সংগীতশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গায়িকার মা হওয়ার খবরটি নিশ্চিত করেন জনপ্রিয় গীতিকার কবির বকুল। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে লিজার একটি ছবি শেয়ার করে পোস্ট দেন কবির বকুল। ক্যাপশনে গীতিকার লিখেছেন— ‘কন্যাসন্তানের মা হলেন আমাদের সবার প্রিয় শিল্পী লিজা। ১৮ মার্চ বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টায় নিউইয়র্কের একটি হাসপাতালে কন্যাসন্তান জন্ম দেন তিনি। বর্তমানে মা ও মেয়ে দুজনই সুস্থ আছেন।’  গত বছরের নভেম্বরে প্রকাশ্যে আসে লিজার বিয়ের খবর। গায়িকার স্বামী যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বাংলাদেশি ব্যবসায়ী সবুজ খন্দকার। বলা যায়, অনেকটা চুপিসারেই পরিবারের উপস্থিতিতে বিয়ে করেন তারা।    প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালে ‘ক্লোজআপ ওয়ান তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে চ্যাম্পিয়ন হন লিজা। এরপর থেকে সংগীত জগৎকে মাতিয়ে রেখেছেন এই গায়িকা।   
অসহায়-এতিম বাচ্চাদের জন্য জয়ার অনুরোধ
অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে ছাই অভিনেত্রীর বিলাসবহুল বাড়ি
রণদীপ হুদার এ কী হাল!
আরটিভিতে আজ যা দেখবেন
সরলতার প্রতিমাসহ খালিদের শ্রোতাপ্রিয় যত গান
জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী চাইম ব্যান্ডের ভোকালিস্ট খালিদ মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। সোমবার (১৮ মার্চ) রাত ৭টা ১৫ মিনিটের দিকে রাজধানীর গ্রিনরোডের একটি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। খালিদের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন ব্যান্ডশিল্পী ঈশা খান দূরে। ১৯৮১ সাল থেকে গানের জগতে যাত্রা সংগীতশিল্পী খালিদের। ১৯৮৩ সাল থেকে ‘চাইম’ ব্যান্ডে যোগ দেন তিনি। ছিলেন চাইম ব্যান্ডের ভোকালিস্ট হিসেবে। দীর্ঘদিনের ক্যারিয়ারে অসংখ্য গান দর্শকদের উপহার দিয়েছেন তিনি। প্রায় প্রতিটি গানই এখন ইউটিউবসহ অন্যান্য মাধ্যমে ফ্রিতেই শুনতে পারেন শ্রোতারা। তবে একসময় চাইমের খালিদের গলার সেই সুর শুনতে সিডি প্লেয়ার, ক্যাসেট ইত্যাদি কেনার ধুম লেগে যেত বাঙালি শ্রোতাদের। সোনালি দিনের এই শিল্পীর হৃদয়ছোঁয়া ১০টি গানের মধ্যে রয়েছে :  ১. কোনো কারণেই ২. আবার দেখা হবে ৩. মনে পড়ে না ৪. সরলতার প্রতিমা ৫. কিছু না নিয়ে ৬. যদি হিমালয় হয়ে ৭. হয়নি যাবার বেলা ৮. এই জোছনা ধারায় ৯. কিভাবে আমায় তুমি কাঁদাবে ১০. মেঘলা ভালোবাসা
নিউইয়র্কে বসেই স্বামী হারানোর খবর পেলেন খালিদের স্ত্রী
নব্বই দশকের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী খালিদ আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার স্ত্রী শামীমা জামান সন্তানসহ নিউইয়র্কে আছেন। সেখানে বসেই জেনেছেন জীবনসঙ্গী হারানোর কথা। সোমবার (১৮ মার্চ) রাজধানীর গ্রিন রোডের বাসায় বুকে ব্যথা অনুভব করার পরপর জ্ঞান হারালে খালিদকে কমফোর্ট হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানেই কর্তব্যরত চিকিৎসক সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার প্রথম নামাজে জানাজা রাত ১১টায় গ্রিন রোড জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়। পরে মরদেহ নেওয়া হবে খালিদের গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জে। সেখানে জানাজা শেষে আগামীকাল মঙ্গলবার তাকে দাফন করা হবে। আশির দশকের প্রথম দিকে জনপ্রিয় ব্যান্ড চাইমের মাধ্যমে সংগীতাঙ্গনে প্রবেশ করেন খালিদ। ব্যান্ডটির হয়ে বেশ কিছু অ্যালবামে গেয়েছেন তিনি। পরবর্তীতে নব্বই দশকে সলো ক্যারিয়ারেও সফলতা পান। ‘সরলতার প্রতিমা’, ‘যতটা মেঘ হলে বৃষ্টি নামে’, ‘কোনো কারণে ফেরানো গেল না তাকে’, ‘হয়নি যাবারও বেলা’, ‘যদি হিমালয় হয়ে দুঃখ আসে’, ‘তুমি নেই তাই’, ‘নাতি খাতি বেলা গেল’, ‘কীর্তনখোলা নদী’, ‘ঘুমাও’– এর মতো বহু জনপ্রিয় গানে কণ্ঠ দিয়েছেন খালিদ। প্রিন্স মাহমুদ, জুয়েল-বাবুর সুরে তার গানগুলো শ্রোতাদের হৃদয়ে বিশেষ স্থান করে নিয়েছে আগেই। তবে ২০১০ পরবর্তী সময়গুলোতে গানে অনিয়মিত ছিলেন খালিদ। দেশ ছেড়ে পাড়ি জমান নিউইয়র্কে। সম্প্রতি তিনি ঢাকায় এসেছিলেন। জনপ্রিয় এই শিল্পীর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে শোবিজ অঙ্গনে।
গোপালগঞ্জে সমাহিত করা হবে কণ্ঠশিল্পী খালিদকে
জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী চাইম ব্যান্ডের ভোকালিস্ট খালিদ মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার বয়স হয়েছিল ৬০ বছর।  সোমবার (১৮ মার্চ) রাত ৭টা ১৫ মিনিটের দিকে রাজধানীর গ্রিনরোডের একটি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। খালিদের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন ব্যান্ডশিল্পী ঈশা খান দূরে। জানা গেছে, খালিদের মরদেহ এখনও হাসপাতালে রয়েছে। আজ রাত ১১টায় গ্রিন রোড জামে মসজিদে জানাজা শেষে মরদেহ গোপালগঞ্জে নেওয়া হবে। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) পারিবারিক কবরস্থানে সমাহিত করা হবে এই শিল্পীকে। গোপালগঞ্জে জন্ম নেওয়া এই শিল্পী ১৯৮১ সাল থেকে গানের জগতে যাত্রা করেন। ১৯৮৩ সাল থেকে ‘চাইম’ ব্যান্ডে যোগ দেন। একের পর এক হিট গান উপহার দিয়ে অল্প সময়েই খ্যাতি পান খালিদ। ‘সরলতার প্রতিমা’, ‘যতটা মেঘ হলে বৃষ্টি নামে’, ‘কোনো কারণেই ফেরানো গেল না তাকে’, ‘হয়নি যাবারও বেলা’, ‘যদি হিমালয় হয়ে দুঃখ আসে’, ‘তুমি নেই তাই’—এরকম অসংখ্য জনপ্রিয় গানের শিল্পী খালিদ। যার গান একসময় পাড়া-মহল্লার বিভিন্ন শ্রোতাদের মুখে মুখে থাকত, বাজত বিপণি বিতানসহ বিভিন্ন দোকানে। যাকে আশির দশকে মানুষ চিনত ‘চাইম’ ব্যান্ডের খালিদ নামে।
‘চাইম’ ব্যান্ডের ভোকালিস্ট খালিদ আর নেই
চাইম ব্যান্ডের ভোকালিস্ট ‘যদি হিমালয় হয়ে দুঃখ আসে’ খ্যাত কণ্ঠশিল্পী খালিদ আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।   সোমবার (১৮ মার্চ) রাত ৭টা ১৫ মিনিটের দিকে রাজধানীর গ্রিনরোডের একটি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। খালিদের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন ব্যান্ডশিল্পী ঈশা খান দূরে।  জনপ্রিয় এই সংগীতশিল্পীর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে সংগীতসহ শোবিজ অঙ্গনে।  ‘সরলতার প্রতিমা’, ‘যতটা মেঘ হলে বৃষ্টি নামে’, ‘কোনো কারণেই ফেরানো গেল না তাকে’, ‘হয়নি যাবারও বেলা’, ‘যদি হিমালয় হয়ে দুঃখ আসে’, ‘তুমি নেই তাই’—এরকম অসংখ্য জনপ্রিয় গানের শিল্পী খালিদ। যার গান একসময় পাড়া মহল্লার বিভিন্ন শ্রোতাদের মুখে মুখে থাকত, বাজত বিপণি বিতানসহ বিভিন্ন দোকানে। যাকে আশির দশকে মানুষ চিনত ‘চাইম’ ব্যান্ডের খালিদ নামে।
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অভিনেত্রী অরুন্ধতী
তামিল ও মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী অরুন্ধতী নায়ার সড়ক দুর্ঘটনার কবলে পড়ে গুরুতর আহত হয়েছেন। তাকে এখন ভেন্টিলেটর সাপোর্টে রাখা হয়েছে। ইন্ডিয়া টুডের তথ্য অনুসারে, গত ১৪ মার্চ একটি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়েছিলেন অরুন্ধতী। সাক্ষাৎকার শেষে তার ভাইয়ের মোটরসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। ফেরার পথে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে অরুন্ধতীকে বহন করা মোটরসাইকেলটি। এ ঘটনায় তার ভাইও আহত হয়েছেন। থিরুভানান্থাপুরামের অনন্তপুরি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন অরুন্ধতী। সোমবার (১৮ মার্চ) অরুন্ধতীর বোন আরতি নায়ার সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছেন। তাতে তিনি লেখেন, তামিল নাড়ুর সমস্ত গনমাধ্যমকে এ তথ্য জানানো প্রয়োজন যে, তিন দিন আগে অরুন্ধতী সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে। সে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে, জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছে। তাকে ভেন্টিলেটর সাপোর্টে রাখা হয়েছে। ২০১৪ সালে তামিল ভাষার ‘পোঙ্গি এজহু মনোহরা’ সিনেমার মাধ্যমে রুপালি পর্দায় পা রাখেন অরুন্ধতী। এক বছরের বিরতি নিয়ে ‘শয়তান’ সিনেমায় অভিনয় করেন। ২০১৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এ সিনেমায় তার সহশিল্পী ছিলেন বিজয় অ্যান্টোনি। এতে অভিনয় করে দারুণ খ্যাতি কুড়ান এই অভিনেত্রী। এরপর আরও বেশ কিছু সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি।
মুখ খুলতে নারাজ দিঘী
শিশুশিল্পী হিসেবে বড় পর্দায় পা রাখেন অভিনেত্রী প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। বেশ কিছু সিনেমায় অভিনয় করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি। শিশুশিল্পী হিসেবে  চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনবার অর্জন করেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এখনও দর্শকদের চোখে ভাসে সেই ছোট্ট দীঘির অভিনয় আর কানে বাজে তার মিষ্টি সংলাপ। দীঘি এখন আর শিশুশিল্পী নেই, দীর্ঘ বিরতি কাটিয়ে নায়িকা হিসেবে চলচ্চিত্রে নাম লিখিয়েছেন। ২০২১ সালে ‘তুমি আছো তুমি নেই’ সিনেমার মাধ্যমে নায়িকা হিসেবে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় তার। এরপর তিনি ‘টুঙ্গিপাড়ার মিয়াভাই’ ও ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ সিনেমাগুলোয় অভিনয় করেন। সবশেষ সরকারি অনুদানের নির্মিত ‘শ্রাবণ জ্যোৎস্নায়’-এর মাধ্যমে আবার বড় পর্দায় আসেনি দীঘি। নতুন বছরে নতুন ছবি মুক্তির মাধ্যমে দীঘির যাত্রা শুরু হলেও হাতে কোনো নতুন ছবির খবর ছিল না এ অভিনেত্রীর। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দীঘির নতুন ফটোশুটের বেশ কয়েকটি পোস্ট করা হয়। ফটোগ্রাফার রাফ ছবিগুলো পোস্ট করেছেন নিজ পেজে। সেই ছবির সূত্র ধরেই দীঘির সঙ্গে যোগাযোগ। স্টেজ পারফর্ম কিংবা ব্রাইডাল শুটের বাইরে নতুন কোনো কাজের খবর আছে কি না? দীঘির উত্তর, আছে তো বটেই। কিন্তু আপাতত মুখ খোলা বারণ। কিছুই জানাতে পারছি না। দীঘি বলেন, নতুন বছরে আমার অভিনীত শ্রাবণ জোছনায় মুক্তি পেয়েছে। সিনেমার গল্পটি দারুণ ছিল। ইমদাদুল হক মিলন আঙ্কেলের উপন্যাস থেকে বানানো ছবিটি। যারা দেখেছেন সবাই গল্পের প্রশংসা করেছেন। আপাতত মুক্তির অপেক্ষায় তো কোনো ছবি নেই আমার। তবে আমি অপেক্ষায় আছি ভালো গল্প ও ভালো সিনেমার। দেখা যাক কবে সেটা পাই। নতুন কাজ নিয়ে তিনি বলেন, দুটি ওয়েব ফিল্মে কাজ করছি। একটি ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকির, আরেকটি দীপ্ত প্লের। দুটি কাজই দারুণ গল্পের। এর একটি নারীনির্ভর গল্পে। আনুষ্ঠানিকভাবে এর বাইরে আর কিছুই বলতে পারছি না। তারাই জানাবেন। এদিকে দীঘি বরাবরই ব্যস্ত থাকছেন স্টেজ পারফর্ম, ব্রাইডাল সাজ ও ফটোশুটে। দীঘি বললেন, স্টেজ পারফর্মের ব্যস্ততা তো সারাবছরই থাকে। পাশাপাশি ফটোশুটও নিয়মিত করছি। পড়ছি নতুন নতুন কাজের চিত্রনাট্যও। সব মিলিয়ে ব্যস্ততাতেই সময় পার করছি।
সিনেমার পোস্টার আঁকা চিত্রশিল্পী শোয়েব আর নেই
একটা সময় ছিল যখন সিনেমার পোস্টার আঁকা হতো হাতে রং-তুলির মাধ্যমে। আর সেই সিনেমার পোস্টার আঁকার জন্য বিখ্যাত ছিলেন মোহাম্মদ শোয়েব। আলোচিত এই চিত্রশিল্পী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রোববার (১৭ মার্চ) শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৬৯।  মোহাম্মদ শোয়েবের মৃত্যুর তথ্য জানিয়ে গণমাধ্যমকে অভিনেতা লিটু আনাম বলেন, ছবি আঁকতে আঁকতেই হঠাৎ অচেতন হয়ে যান শোয়েব ভাই। তারপর জরুরিভিত্তিতে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। চিত্রশিল্পী মোহাম্মদ শোয়েবের জন্ম ১৯৫৫ সালে। তিনি রাজধানীর মোহাম্মাদপুরের আদাবরে বসবাস করতেন।