• ঢাকা শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
logo
‘মহানায়ক সম্মান’ পেলেন রচনা-নচিকেতা
স্ত্রীর বিরুদ্ধে মদ্যপান ও পুরুষ বন্ধুদের সঙ্গে পার্টি করার অভিযোগ
একের পর এক বিচ্ছেদের খবর টলিউডে। সেই তালিকায় আছেন অভিনেতা ঋষি কৌশিক। কয়েক দিন ধরেই স্ত্রী দেবযানীকে নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট দিচ্ছেন তিনি। এবার ইঙ্গিতে তুলেছেন স্ত্রীর বিরুদ্ধে ধূমপান, মদ্যপান গভীর রাতে ছেলে বন্ধুদের সঙ্গে পার্টিসহ নানাবিধ অভিযোগ। বিয়ের এক যুগ পার করেছেন ঋষি-দেবযানী। লম্বা এ সময় পর ঘর ভাঙার আলামত পাওয়া যাচ্ছে। যা সামাজিকমাধ্যমে তুলে ধরছেন ঋষি নিজেই। এরইমধ্যে এক ভিডিও প্রকাশ করেছেন।  সেখানে কারও নাম উল্লেখ না করে তিনি বলেন, ১২ বছর আগে একটি ছেলে ও মেয়ের বিয়ে হয়। যদিও মেয়েটি ও ছেলেটির জীবনযাত্রা একেবারেই আলাদা। তা বুঝতে পেরেই নাকি মেয়েটিকে বিয়ে করতে চাননি সেই ছেলে। কিন্তু নিজেকে বদলে ফেলার আশ্বাস দেন মেয়েটি। এই মর্মেই মেয়েটিকে বিয়ে করতে রাজি হন সেই ছেলে। তবে বিয়ের পর থেকে নিজেকে বিন্দুমাত্র বদলাননি তিনি, বরং তা ক্রমশ বেড়েছে। ঋষি জানান, মেয়েটি বড় তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থার কর্মরতা। তিনি তার স্বামীকে নাকি কথায় কথায় চাকরির খোঁটা দেন। স্বামীর ওপর সর্বক্ষণ খবরদারি করেন, কিন্তু খোঁজখবর নেন না।  ঋষি আরও বলেন, ‘ধূমপান, মদ্যপান, রাত্রে পুরুষ বন্ধুদের সঙ্গে পার্টি, একেই কি বলে আধুনিকা নারী! ঋষি আরও জানিয়েছেন, এই ১২ বছরে ছেলেটি অনেক চেষ্টা করেছে। সংসার গুছিয়ে রাখতে অক্লান্ত শ্রম দিয়েছে। কিন্তু সহযোগিতা করেনি মেয়েটি। উল্টো ছেলেটির যা অপছন্দ সে বারবার সেসব করে এসেছে।  তবে ঋষি নাম উল্লেখ না করলেও নেটাগরিকদের বুঝতে বাকি নেই কাহিনি। তাদের ধারণা নিজের দাম্পত্য জীবনের কথাই বলেছেন ঋষি। কেননা শেষে অনুসারীদের কাছে চেয়েছেন পরামর্শ। এই মুহূর্তে ছেলেটির করণীয় সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। 
ম্যানেজারের সঙ্গে প্রেম, ঘর ভাঙছে যীশুর
কোটা আন্দোলন / কোটা ইস্যুতে সংঘাত বন্ধের আহ্বান জানালেন কবীর সুমন
কোটা আন্দোলন / কোটা আন্দোলন নিয়ে আবেগঘন স্ট্যাটাস স্বস্তিকার
শর্মিলা ঠাকুরকে যে কারণে থাপ্পড় মেরেছিলেন প্রসেনজিৎ
যাদেরকে নিয়ে হঠাৎ শ্রীলেখার বিস্ফোরক মন্তব্য
ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানির ছোট ছেলে অনন্ত আম্বানি গত ১২ জুলাই রাধিকা মার্চেন্টের সঙ্গে সাতপাকে বাঁধা পড়েছেন। এদিন মুম্বাইয়ের জিও ওয়ার্ল্ড কনভেনশন সেন্টারে দেশীয় তারকাদের পাশাপাশি বসেছিল বিশ্বতারকাদেরও মিলন মেলা। টালিগঞ্জ থেকে সেখানে ছিলেন শাশ্বত চ্যাটার্জি, রাইমা সেন, নুসরাত জাহান, যশ দাশগুপ্ত ও রুক্মিণী মৈত্ররা। তবে কারও নাম না নিলেও এবার আম্বানি পুত্রের বিয়ে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন ভারতের আলোচিত অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) তিনি লিখেছেন, নোংরা প্রদর্শনী চলছে, মানুষ সেগুলো গিলছে। আমাদের এখানকার তারকারা ভাড়া করা জামা আর গয়না পরে গিয়ে ছবি তুলে বোঝাচ্ছে তারা ভিভিআইপি। আর কিছু মানুষ তাদের দেখে বলছে, বাঙালি হিসেবে ‘গব্বো’ বোধ হচ্ছে। শ্রীলেখা আরও লিখেছেন, এবার আমার বোধহয় যাওয়ার সময় হয়ে গেছে। বিয়ের সার্কাসে নয়, স্বর্গে। পার্সোনাল ডিগনিটি বলে আর কিছু রইল না।  এই অভিনেত্রী লিখেছেন, সবার হাতে কালারড ব্রেসলেট। লক্ষ্য করবেন, তাতে নির্ধারিত আপনি কোন এরিয়া অবধি যেতে পারবেন, তারপর আর যেতে দেবে না। শ্রীলেখার এই পোস্টে ভক্ত-অনুরাগীরা নানা ধরনের মন্তব্য করেছেন। শুভাশিষ মিত্র নামে একজন লিখেছেন, ভাড়া করা ড্রেস? ভাড়া করা গয়না? তার প্রশ্নের জবাবও দিয়েছেন অভিনেত্রী। লিখেছেন, হ্যাঁ, এটি সত্য। আমি জেনেছি। অদুশান্তি চ্যাটার্জি লিখেছেন, শতভাগ সত্য। এদের মান-সম্মানবোধ আর কিচ্ছু নেই! স্বরূপা ঘোষ লিখেছেন, শাদীর নতুন সমার্থক শব্দ সার্কাস।  অরূপ ভট্টাচার্য্য নামের আরেকজন লিখেছেন, বিয়ের নামে এরকম ক্রাউড ফান্ডিং করা সার্কাস প্রথম দেখলাম বাপু।  আর ধ্যাস্টামো দেখলেই জনগণ সেটা মাথায় তুলে নাচে, আজব মাইরি।
জীবনের নতুন অধ্যায়ে সোহিনী
কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী সোহিনী সরকার প্রেম করছেন- এমন গুঞ্জন আর শোনা যাবে না। কারণ, সংগীতশিল্পী শোভন গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে তার সেই প্রণয় এবার পেয়েছে পরিণতি। সোমবার (১৫ জুলাই) সাত পাকে বাঁধা পড়ে শুভ পরিণয় হয়েছে তাদের, এক হয়েছে চার হাত।  ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজারের তথ্যমতে, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার এক রাজবাড়িতে আইনিভাবে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছেন শোভন-সোহিনী। এর আগে গত ১৪ জুলাই ঘনিষ্ঠ বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে সেখানে পৌঁছে যান তারা।  সোহিনী সরকার তার ফেসবুকে বেশ কিছু বিয়ের ছবি পোস্ট করেছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন, দেখা হওয়ার এক বছরে, একই সাথে একই ঘরে। অভিনেত্রীর এই পোস্টে ভক্ত-অনুরাগীরা তাকে শুভেচ্ছায় সিক্ত করেছেন। সুজয় প্রসাদ চ্যাটার্জি নামে একজন লিখেছেন, আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। সুহাসিনী শ্রাবন্তী লিখেছেন, অভিনন্দন দুই প্রিয় মানুষ। পায়েল মণ্ডল লিখেছেন, কংগ্রাচুলেশনস। আর সাজটা দারুণ হয়েছে। রিয়া সরকার নামের আরেক ভক্ত লিখেছেন, কংগ্রাচুলেশনস। নতুন জীবন অনেক অনেক সুখের হোক । প্রসঙ্গত, ধারাবাহিক নাটক দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করা সোহিনী সরকার ‘ফড়িং’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে আসেন আলোচনায়। পাশাপাশি এ অভিনেত্রী ওপেন টি বায়োস্কোপ, রাজকাহিনী, সিনেমাওয়ালা, ব্যোমকেশ পর্ব, বিবাহ ডায়েরিজ, দুর্গা সহায় প্রভৃতি চলচ্চিত্রে অভিনয় করে ঠাঁই করে নিয়েছেন দর্শক হৃদয়ে। সম্প্রতি তার অভিনীত ‘অথৈ’ সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছে।
দ্বিতীয় বিয়ে নিয়ে যা বললেন শ্রীলেখা
ভারতের আলোচিত অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে বিভিন্ন কারণে প্রায়ই খবরের শিরোনাম হন টালিউডের এই তারকা। দর্শকদের ভালোবাসা ও কটাক্ষে সময় কাটে তার। সম্প্রতি এই অভিনেত্রী নিজের দ্বিতীয় বিয়ে নিয়ে মুখ খুলেছেন। আনন্দবাজারকে দেওয়া এক ভিডিও সাক্ষাৎকারে শ্রীলেখা বলেন, আমি দ্বিতীয় বিয়ে করার কথা ভাবছি না। এখনও দূর পর্যন্ত এমন কাউকে দেখতে পাইনি যাকে দেখে মনে হতে পারে হ্যাঁ, এই তো সে যার জন্য অপেক্ষা করছি। নিজে নিজে বস হয়ে যাওয়ার পর আর এসব ভালো লাগে না। তিনি আরও বলেন, টিভি রিমোট নিয়ে কাড়াকাড়ি, পাশে শুয়ে কেউ নাক ডাকছে এটা এখন আর সহ্য করতে পারব না। আমি কুকুরদের নিয়ে ভালো আছি। ওদের সঙ্গে শুয়ে থাকি রাজার মতো। পাশে আরেকজনকে নিয়ে শুতে পারব না। সাক্ষাৎকারে শ্রীলেখা মিত্র প্রথম স্বামীকে নিয়েও কথা বলেন। জানান, বিচ্ছেদ হলেও এখনও প্রাক্তন শ্বশুরবাড়িতে যাতায়াত আছে তার। এমনকি বজায় আছে সুসম্পর্কও। 
হানিমুন থেকে ফিরেই অসুস্থ কাঞ্চন-শ্রীময়ী
নানা নাটকীয়াতার পর চলতি বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন ভারতীয় বাংলা সিনেমার অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিক ও শ্রীময়ী চট্টরাজ। বিয়ের প্রায় ৬ মাস পর ২৬ বছরের ছোট স্ত্রীকে নিয়ে মধুচন্দ্রিমায় যান কাঞ্চন। মধুচন্দ্রিমা থেকে দেশে ফিরেই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এই তারকা দম্পতি। হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, মালদ্বীপ থেকে ভারতে ফিরেই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন কাঞ্চন মল্লিক ও শ্রীময়ী চট্টরাজ। দুজনেই জ্বরে আক্রান্ত। তাদের সেবা করতে কাঞ্চনের বাড়িতে গেছেন তার শাশুড়ি। শ্রীময়ী চট্টরাজ তার ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন। তাতে দেখা যায়, শ্রীময়ীর মা খাবার তৈরি করছেন। এ ভিডিওতে শ্রীময়ী বলেন, মেয়ের শরীর খারাপ শুনে মা এসেছে। কারণ, দেশে ফিরেই আমরা জ্বর বাধিয়েছি। আমারও জ্বর, কাঞ্চনেরও জ্বর। মুখে স্বাদ নেই। তারপর থেকে মাকে বলছি, এটা বানাও, ওটা বানাও। মধুচন্দ্রিমায় মালদ্বীপে দারুণ সময় পার করেছেন অভিনেত্রী শ্রীময়ী ও কাঞ্চন। সেখান থেকে নানা মুহূর্ত নিজের ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন শ্রীময়ী। একটি ভিডিওতে দেখা যায়, নীল আকাশ আর নীল জল মিলেমিশে একাকার। আর সেই জলে নেমে আনন্দঘন মুহূর্ত উপভোগ করছেন এই দম্পতি। কালো রঙের বিকিনিতে উত্তাপ ছড়াচ্ছেন শ্রীময়ী। জলকেলির এ ভিডিওর ক্যাপশনে শ্রীময়ী লেখেন, বাতাসেও প্রেম। অভিনেত্রী অনিন্দিতা দাসকে ভালোবেসে প্রথম সংসার শুরু করেছিলেন অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিক। ২০১০ সালে ভেঙে যায় এ সংসার। তাদের সাড়ে সাত বছরের সংসার ছিল। এরপর পিংকি বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন কাঞ্চন। গত ১০ জানুয়ারি ৯ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানেন তারা। দ্বিতীয় সংসার ভাঙার এক মাসের মাথায় অভিনেত্রী শ্রীময়ী চট্টরাজকে বিয়ে করেন ৫৩ বছর বয়সী কাঞ্চন। গত ১৪ ফেব্রুয়ারি ২৭ বছর বয়সী এই অভিনেত্রীকে রেজিস্ট্রি বিয়ে করেন তিনি। এরপর সামাজিক রীতি মেনে ২৬ বছরের ছোট শ্রীময়ীকে ঘরে তোলেন কাঞ্চন। মূলত, পিংকির সঙ্গে সংসার চলাকালীন কাঞ্চনের জীবনে শ্রীময়ীর আগমন ঘটে। পরকীয়ার অভিযোগ, অসম বয়স নিয়ে দারুণভাবে সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন কাঞ্চন-শ্রীময়ী। বিয়ের পর এ সমালোচনার আগুন আরও ছড়িয়ে পড়ে।
বিদেশ ভ্রমণে গিয়ে ডাকাতের কবলে অভিনেত্রী, অতঃপর...
স্বামীসহ ইটালি গিয়েছিলেন ভারতীয় অভিনেত্রী দিব্যাঙ্কা ত্রিপাঠী। সেখানে দুই দিনের অবকাশ যাপনের জন্য হোটেল খুঁজছিলেন দম্পতি। কিন্তু পড়লেন ডাকাতের কবলে।  জানা গেছে, ইটালির ফ্লোরেন্সের কাছের একটি এলাকায় দুপুরে নিজেদের গাড়ি একটি হোটেলের বাইরে দাঁড় করিয়ে রেখে কথা বলতে হোটেলের ভিতরে ঢুকেছিলেন সেই দম্পতি। ফিরে এসে দেখেন গাড়ি ভাঙা। ভিতরে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে শুধু জামাকাপড় আর খাবারদাবার। খোয়া গেছে পাসপোর্টসহ সব জরুরি কাগজপত্র, নগদ অর্থ (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১০ লাখ রুপি), সফরের সময় কেনা বিদেশি কিছু বহুমূল্য সামগ্রী। এমন হাড়হিম করা ঘটনায় এখন তারা সর্বস্বান্ত।  অভিনেত্রীর দাবি, তারা দিনেদুপুরে ডাকাতির শিকার হয়েছেন। স্থানীয় পুলিশের পক্ষ থেকেও কোনো সহায়তা মেলেনি বলেও তার অভিযোগ।  দিব্যাঙ্কার দাবি, তিনি ও তার স্বামী ভয়ংকর সমস্যার মধ্যে পড়ে রয়েছেন বিদেশ-বিভূঁইয়ে। তাই ভারতীয় দূতাবাসের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন। এই মুহূর্তে দম্পতির হাতে একটি টাকাও নেই, গাড়িটিও ভেঙেছে দুষ্কৃতীরা। ফলে কোনোভাবেই তারা ফ্লোরেন্সের বাইরে বেরাতে পারছেন না। এই আটক অবস্থা থেকে উদ্ধারের আশায় ভারতীয় দূতাবাসকে অবহিত করতে চাইছেন তারা। তবে ঠিক কবে এবং কীভাবে দেশে ফিরতে পারবেন দিব্যাঙ্কারা, সেটাই এখন প্রশ্ন! এরপর সমাজমাধ্যমের পাতায় ভারতীয় দূতাবাসের কাছে সাহায্যের আর্জি জানিয়েছেন দম্পতি। দিব্যাঙ্কার তরফে দাবি করা হয়েছে, স্থানীয় পুলিশও তাদের সাহায্য করেনি। ওই এলাকায় নাকি সন্ধ্যা ৬টার পর থানায় তালা পড়ে যায়। তাছাড়া ওই এলাকায় সিসিটিভি না থাকায় কোনো পদক্ষেপই নেয়নি পুলিশ। জানা গেছে, কিছুদিন আগে হাড় ভেঙে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন অভিনেত্রী। একটু সুস্থ হয়েই হাওয়া বদল করতে পাড়ি দেন ইটালি। সঙ্গে ছিলেন স্বামী বিবেক দাহিয়া।
সোহিনী সরকারের বিয়ের তারিখ ঘোষণা
মাস খানেক পরেই জীবনের নতুন ইনিংস শুরু করতে যাচ্ছেন টালিউড অভিনেত্রী সোহিনী সরকার ও গায়ক শোভন গাঙ্গুলি। কিছুদিন আগেই গুঞ্জন রটেছিল, বিদেশে ছুটি কাটাতে গিয়ে নাকি বাগদান সেরেছেন তারা। তবে বিষয়টি সত্য নয় বলে দাবি করেন সোহিনী। এবার জানা গেল, আগামী ১৫ জুলাই শোভনের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধতে চলেছেন সোহিনী। ভারতীয় গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসে খবরটি নিজেই নিশ্চিত করেছেন এই অভিনেত্রী।  পরিবার-আত্মীয়স্বজন ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুবান্ধবদের উপস্থিতিতে রেজিস্ট্রি বিয়ে সম্পূর্ণ করবেন সোহিনী-শোভন। কলকাতার বাইরে একটি ফার্মহাউসে বিয়ে করবেন তারা। ১৪ জুলাই দক্ষিণ ২৪ পরগণার একটি খামার বাড়িতে পৌঁছাবেন এই জুটি। বিয়ের দিন লাল রঙের বেনারসি পরবেন সোহিনী। অন্যদিকে শোভন পরবেন ধুতি-কুর্তা। আপাতত গায়ে হলুদ ছাড়া আর কোনো নিয়মনীতি পালন করা হবে না বলেই শোনা যাচ্ছে। তবে খবর রয়েছে, চলতি বছরের শেষের দিকে ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুদের জন্য বড় পার্টি দেবেন সোহিনী-শোভন। প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালে টিভি ধারাবাহিকের মাধ্যমে অভিনয়ে পা রাখেন সোহিনী। তারপর ‘ওগো বধূ সুন্দরী’, ‘অদ্বিতীয়া’, ‘ভূমিকন্যা’ ধারাবাহিকে অভিনয় করেন। তবে ২০১১ সালে ‘অদ্বিতীয়া’ ধারাবাহিকে নাম ভূমিকায় অভিনয় করে সবার নজর কাড়েন এই অভিনেত্রী। 
কুপ্রস্তাব নিয়ে মুখ খুললেন ঋত্বিকা
শোবিজে কাজ করতে গেলে কুপ্রস্তাবের শিকার হন অনেক নায়িকাই। ক্যারিয়ারে সফলতা পেতে কেউ কেউ হয়তো রাজিও হয়ে যায়। আবার অনেকেই আছেন যারা কুপ্রস্তাব পেলে রীতিমতো প্রতিবাদ করেন। সেই দলেরই একজন টালিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঋত্বিকা সেন।  ইতোমধ্যে প্রথম সারির সব নায়কের সঙ্গে জুটি বেঁধে পর্দায় হাজির হয়েছেন তিনি। তবে এখন সেভাবে ভারতীয় বাংলা সিনেমায় দেখাই যায় না তাকে। সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজারে এক সাক্ষাৎকারে কুপ্রস্তাবের বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন ঋত্বিকা।  ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে গেলে নানারকম প্রস্তাবের সম্মুখীন হতে হয়? এমন প্রশ্নের জবাবে অভিনেত্রী বলেন, আমি অনেক ছোট থেকে কাজ করছি। তাই আমাকে অনেকেই চেনেন। নতুনদের কাছে হয়তো ‘কাস্টিং কাউচ’র প্রস্তাব আসতে পারে। কিন্তু আমাকে এই ধরনের প্রস্তাব দিলে আমি কী উত্তর দিতে পারি, তা সবারই জানা। সেই জন্য আমাকে কেউ এই ধরনের প্রস্তাব দেন না। অন্য তারকাদের টালিউডের পার্টিগুলোতে দেখা গেলেও ও সেভাবে দেখা যায় না ঋত্বিকাকে। এ প্রসঙ্গে ঋত্বিকা বলেন, আমি পার্টি করতে ভালোবাসি না। নিজের সঙ্গে সময় কাটাতেই বেশি ভালো লাগে। তবে মানুষের সঙ্গে কথা বলতে ভীষণ পছন্দ করি। মাঝে মধ্যে বাধ্য হয়ে গিয়েছি কিছু পার্টিতে। এখন না বলতে শিখেছি।   বর্তমানে দক্ষিণী সিনেমার কাজ নিয়েই বেশি ব্যস্ত ঋত্বিকা। কিন্তু বাংলা সিনেমার কাজই বেশি করতে আগ্রহী তিনি। এ বিষয়ে তিনি বলেন, দুটি ইন্ডাস্ট্রির প্রায় সবই এক রকম। ভাষাটা হয়তো ভিন্ন। তবে পারিশ্রমিক ওখানে অনেকটাই বেশি। এতে লুকোনোর কিছু নেই। বাংলার শিল্পীরা সত্যিই খুব প্রতিভাবান।  অভিনেত্রী আরও বলেন, পেশাদারিত্বের বিষয়ে অবশ্য কিছু বলতে পারব না। আমার কাছে দক্ষিণে কাজ করার প্রস্তাব আসার পর গল্প ও চরিত্র ভালো লেগেছিল বলে রাজি হই। যদিও ওখানে আমি বাংলারই প্রতিনিধিত্ব করি। ওখানে আমাকে সবাই বাঙালি অভিনেত্রী হিসেবেই চেনেন।