• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ছোটবেলার ভয়াবহ যৌন হেনস্তা নিয়ে মুখ খুললেন অভিনেত্রী চূর্ণী
স্ত্রী শ্রীময়ীকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিক
গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন টালিউড অভিনেত্রী শ্রীময়ী চট্টরাজ। অসুস্থ হওয়ার পর তাৎক্ষণিক বিষয়টি অনুভব করতে পারেননি তিনি। পরে পরিস্থিতি গুরুতর হতেই হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় এ অভিনেত্রীকে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবর, গ্রীষ্মের প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ থেকেই সমস্যা হয়েছে শ্রীময়ীর। তীব্র গরমের মধ্যে গত শনিবার সারাদিন শুটিং করেছেন। দিন শেষে বাড়ি ফেরার পরই দুর্বল হয়ে পড়েন। এ অভিনেত্রী তার বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানিয়েছেন, সারারাত বমি হয়েছে। ওআরএস খেয়েছিলেন। এরপরও পরিস্থিতি একই ছিল। পেটেও যন্ত্রণা হচ্ছিল তার। তবে সবশেষ ডাক্তারের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি হতে হলো। এদিকে স্ত্রী শ্রীময়ীর এ অবস্থা দেখে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন টালিউড অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিক। গত কয়েক দিন ধরে হাসপাতালে স্ত্রীর পাশেই থাকছেন এ টালি তারকা। প্রসঙ্গত, দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর গত ১০ জানুয়ারি পিংকি বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে ডিভোর্স হয় কাঞ্চন মল্লিকের। তাদের এক সন্তান রয়েছে। বিচ্ছেদের পর ভালোবাসা দিবসে কাঞ্চন মল্লিক ফের বিয়ে করেন অভিনেত্রী শ্রীময়ী চট্টরাজকে।
অটোগ্রাফ দিয়ে প্রতারণার শিকার অভিনেত্রী!
বিয়ে ও বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন জয়া
মায়ের বান্ধবীকে বিয়ে, অন্তরঙ্গ ছবি প্রকাশ করে যা লিখলেন বিরসা
‘দাদাগিরি’, ‘দিদি নম্বর ওয়ান’-এর শুটিং সেটে ভয়াবহ আগুন
সৃজিতের বিরুদ্ধে অভিনেত্রীকে বডি শেমিংয়ের অভিযোগ
সম্প্রতি নববর্ষের অনুষ্ঠান ও সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের অতি উত্তম ছবির সাকসেস পার্টি বেশ জমে উঠেছিল। উপস্থিত ছিলেন অভিনেত্রী সৌরসেনী মৈত্রও। এ পার্টিতে হঠাৎ তাকে বডি শেমিং করে বসেন সৃজিত।  অভিনেত্রীকে উদ্দেশ করে সৃজিত বলেন, হিরোইনকে বললাম শিগগিরই এই প্যাকাটি চেহারা থেকে একটু ঠিক হতে। আমি বলছি না পুট অন করতে হবে। শুনে সৌরসেনী বলে বসেন, সৃজিত দা আমি মোটা হতে পারব না। তবে আমায় PHAT হতে হবে। প্রিটি হট অ্যান্ড টেম্পটিং। সৌরসেনীর কথা সৃজিত মোটেই পাত্তা না দিয়ে বলেন, কী যে বলে এসব বুঝি না। ওকে মোটা হতে হবে না। স্বাস্থ্যবান হতে হবে। সঠিক শেপে আসতে হবে। আর সেটা করার জন্য হাতে দুই মাস সময় আছে নায়িকাকে বলে দিয়েছি, রেডি হও। তবে কথাগুলো বডিশেমিংয়ের মতো মনে হলেও মজা করার উদ্দেশ্যেই বলেছেন পরিচালক। সৃজিত মুখোপাধ্যায় পরিচালিত ভূস্বর্গ ভয়ংকর সিরিজ আসছে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এতে টোটা রায়চৌধুরী, অনির্বাণ চক্রবর্তী ও কল্পন মিত্র থাকবেন। অন্যদিকে সৌরসেনীকে দেখা যাবে রাজ চক্রবর্তীর বাবলি ছবিতে। 
ভোটের প্রচারে দেব, ভেঙে পড়ল মঞ্চ
ভারতের লোকসভা নির্বাচনে জোর কদমে প্রচারে ব্যস্ত অভিনেতা দেব। প্রায় প্রতিদিনই ঘাটালে কেন্দ্রের নানা এলাকায় জনসংযোগে ব্যস্ত তৃণমূল কংগ্রেসের এই তারকা প্রার্থী। দেবকে কাছে পেয়ে উচ্ছ্বসিত ঘাটালবাসীও। আর উচ্ছ্বাসের চাপেই এবার বিপাকে পড়লেন দেব। সম্প্রতি ঘাটালের ঝাউতলায় পথসভা করেন ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রে দেব। সে জন্য তৈরি করা হয়েছিল একটি মঞ্চ। কিন্তু দেব মঞ্চে উঠতেই লোক বাড়তে থাকে। দেবকে কাছ থেকে দেখতে অনেক মানুষ মঞ্চে উঠে পড়েন। তখনই ভার সামলাতে না পেরে ভেঙে পড়ে অস্থায়ী মঞ্চটি। দেব বেসামাল হতেই তাকে ধরে নেন তারকার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা নিরাপত্তাকর্মীরা।  প্রচারে নেমে নজর কাড়ছেন দেব। সাদামাটাভাবেই ঘাটালে প্রচার চালাচ্ছেন মমতা ব্যানার্জির ‘গুড বয়’। তবে প্রশংসার পাশাপাশি সমালোচনাও জুটেছে! অনেকের মতে, ‘ভোটের জন্যই এটা পাবলিক স্টান্ট দেবের।  এদিকে অনাকেই  মন্তব্য, এখন প্রচারের স্বার্থে অনেক কিছুই করতে দেখা যাবে তারকাদের।
যে কারণে নিজেকে ‘অযোগ্য’ বললেন প্রসেনজিৎ
ওপার বাংলার দর্শকনন্দিত অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। শুধু ওপার বাংলাতেই নয় এপার বাংলায়ও তার ভক্তের সংখ্যা কম নয়। দর্শকপ্রিয় এই অভিনেতা হুট করেই নিজেকে ‘অযোগ্য’ বলে বসলেন! কিন্তু কেন? আসলে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের নতুন ছবির নাম ‘অযোগ্য’। সিনেমার ইতিহাসে হয়তো এটাই প্রথম। যেখানে টালিউডের দুই সুপারস্টার তাদের ৫০তম ছবিতে জুটি বাঁধছেন। হ্যাঁ, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত ও প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। যাদের একফ্রেমে আনতে পরিচালকরা সবসময় প্রস্তুত। যাদের একফ্রেমে দেখার জন্য হইচই পড়ে যায় ভক্তদের মধ্যে। সেই জুটিই ফের একসঙ্গে, তাদের ৫০তম ছবিতে। আর এই ম্যাজিক তৈরি করলেন টলিউডের জনপ্রিয় পরিচালক কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়। গতবছরই এই সিনেমার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। তবে নববর্ষে মুক্তির দিনক্ষণ জানা গেল। চলতি বছরের ৭ জুন এই ছবি আসছে প্রেক্ষাগৃহে। নতুন পোস্টারে ভেসে উঠল ঝাপসা প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণার মুখ।  প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা জুটি মানেই বক্স অফিস বাম্পার। উত্তম-সুচিত্রা জুটির পরই বাংলা সিনেমার দর্শকদের মনে তাদের স্থান। এবার পঞ্চাশতম সিনেমার পালা।   নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা জুটির সফর শুরু হয়। প্রথম ছবিই ছিল সুপারহিট। তারপর একে একে ‘মায়ার বাঁধন’, ‘বাবা কেন চাকর’, ‘স্বামীর ঘর’, ‘মনের মানুষ’-এর মতো সিনেমার দর্শকদের উপহার দিয়েছেন দুজনে। তবে ‘শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ’ সিনেমার মুক্তির পর বহুদিন একসঙ্গে কাজ করেননি ঋতুপর্ণা আর প্রসেনজিৎ। কিন্তু দুজনের জনপ্রিয়তায় বিন্দুমাত্র ভাটা পড়েনি। তার প্রমাণ ছিল নন্দিতা রায় ও শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় পরিচালিত ‘প্রাক্তন’। ২০১৬ সালে মুক্তি পায় ‘প্রাক্তন’। আবারও সুপারহিট প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা জুটির অনস্ক্রিন রসায়ন। এই জুটিকে নিয়েই আবার কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায় তৈরি করেছিলেন ‘দৃষ্টিকোণ’। আলাদা গল্প, আলাদা চরিত্র। কিন্তু প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা জুটির ম্যাজিক ছিল অক্ষুণ্ন। তাতে আবার বাড়তি পাওনা ছিল কৌশিকের পরিচালনা। এই তিন মূর্তিই এবার দর্শকের দরবারে নতুন গল্প নিয়ে আসছেন। 
‘ধর্ম মানেই পূজা করতে হবে বা নামাজ পড়তে হবে, এমনটা আমি মানি না’
রেডিও, টেলিভিশনে সিনেমায় যার উপস্থিতি প্রাণ দেয় দর্শককে। যেমন উপাস্থাপনায় তেমন অভিনয়েও। বলছি টলিউডের জনপ্রিয় মুখ মীর আফসার আলির কথা। এই মানুষটির অনুরাগীর সংখ্যাও কম নয়। নেটিজেনদের কাছেও আলোচিত ব্যক্তিত্ব। তবে তাদের অনেকের মতে মীরকে মুসলমান বলে মনে হয় না। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কথাগুলো বলেছেন মীর। ধর্ম মানেন কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে মীর বলেন, ধর্ম মানেই মন্দিরে গিয়েই পূজা করতে হবে বা মসজিদে গিয়েই নমাজ পড়তে হবে, এমনটা আমি মানি না। আমি প্রকৃতির মাঝে গিয়েও মানসিকভাবে অন্য জায়গায় পৌঁছে যেতে পারি। মসজিদে গিয়ে ইমাম সাহেবের পেছনে বসে যখন নমাজ পড়ি, সেই সময় মুখে কোরআন থেকে কী বলছি, তার চেয়ে বেশি জরুরি মনে হয় এত ভাইয়েরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে, সময় বার করে ‘সেজদা’ করছেন— এই দৃশ্য দেখতে পাওয়া। এটা দেখতে আমার খুব ভালো লাগে। এটাই আমার অধ্যাত্মবাদ। অনেকে আমায় বলেন যে, আমাকে নাকি ‘মুসলমান-মুসলমান’ মনে হয় না। কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, সে রকম ভাবে আমি নমাজ পড়ি না। নিয়মিত মসজিদে যাই না। আমার মনে আছে একটা ঘটনা। আমাদের বাড়িতে ডোকরার দুর্গাপ্রতিমা আছে, সেটা কোনও কারণে ভিডিওর মাধ্যমে অনুরাগীদের নজরে আসে। ব্যস! ট্রলিং শুরু। মুসলমানের বাড়িতে দুর্গাপ্রতিমা কেন থাকবে? মানুষ সব ক্ষেত্রেই কথা বলবে। এড়িয়ে যাওয়ার মধ্যেই শান্তি। এ সব দেখা এখন ছেড়ে দিয়েছি।
মেকআপ আর্টিস্টকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার প্রোডাকশন ম্যানেজার
মেকআপ আর্টিস্টকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে শুটিং ইউনিটের প্রোডাকশন ম্যানেজারকে। কলকাতার বাকখালিতে ঘটেছে ঘটনাটি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য।  ছবির ইউনিট সূত্রে খবর, শনিবার মধ্যরাতে কলকাতা থেকে বকখালি পৌঁছান ওই রূপটানশিল্পী। প্রোডাকশন ম্যানেজারের কথামতো টিম হোটেলেই ওই নারীর থাকার ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু নির্যাতিতা ভারতীয় পুলিশের কাছে জানিয়েছেন, ভোরের দিকে তিনি তন্দ্রা অনুভব করেন। সেই সুযোগে তাকে ধর্ষণ করা হয়।  এরপরই মাঠে নামে ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার পুলিশ। গ্রেফতার করে অভিযুক্ত ওই প্রোডাকশন ম্যানেজারকে। লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে জানানো হয়েছে, অভিযুক্ত কলকাতার নরেন্দ্রপুর থানা এলাকার বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬ (১) ও ৫০৬ ধারায় মামলা রুজু করেছে পুলিশ। এদিকে নির্যাতনের শিকার ওই নারীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার কাজও সেরেছে পুলিশ। এরপর গতকাল সোমবার আদালতে তোলা হয় অভিযুক্তকে। বিচারক তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন তার। 
নতুন প্রেমে মজেছেন কাঞ্চনের প্রাক্তন স্ত্রী
টলিউডের জনপ্রিয় কৌতুক অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিকের সঙ্গে বছরের শুরুতেই পিঙ্কি বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিচ্ছেদ হয়। এরপর তিনি বিয়ে করেন হাঁটুর বয়সী অভিনেত্রী শ্রীময়ী চট্টরাজকে। এবার পিঙ্কিও জুটিয়েছেন প্রেমিক। ভারতের এক পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য।  শুক্রবার (১২ এপ্রিল)  মধ্যরাতে অভিনেত্রীর সম্পর্কের খবর জানা যায় সামাজিক মাধ্যমে। ফেসবুক থেকে জানা যায় আইপিএস অফিসার আশিস ঘোষের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন তিনি। আশিস নিজেই জানিয়েছেন তা। মাঝরাতে সম্পর্কের স্ট্যাটাসে নিজের সঙ্গে যুক্ত করেন পিঙ্কির নাম। পোস্টটি ট্যাগ করেন তাকে।  এরপর থেকেই নেটিজেনরা রীতিমতো শুভেচ্ছাবার্তা দিতে শুরু করেন তাদের। প্রায় ভোর পর্যন্ত সম্পর্কের স্ট্যাটাস ফেসবুক থাকলেও দিনের আলো ফুটতেই সমাজমাধ্যমের পাতা থেকে মুছে দেওয়া হয় পোস্টটি। তবে কী কারণে মুছে দেওয়া হলো তা এখনও পরিষ্কার করেননি আশিস-পিঙ্কি। ধারণা করা হচ্ছে হয়তো পিঙ্কির আপত্তি থাকায় পোস্ট উধাও করেছেন আইপিএস আশিস। কেউ আবার অন্য কারণ খুঁজে বেড়াচ্ছেন। 
অন্তর্বাস প্রদর্শন লজ্জার কিছু নয়: পরমা
পশ্চিমবঙ্গের কণ্ঠশিল্পী পরমা বন্দ্যোপাধ্যায়, সারা জীবন যে কাজটি করতে সাহস করেননি, ৫০-এ এসে সেই কাজটি করলেন । অন্তর্বাস পরে ছবি প্রকাশ করলেন সামাজিক মাধ্যমে।  সোশ্যাল হ্যান্ডেলে নিজের অন্তর্বাস পরা ছবি প্রকাশ করে পরমা লিখেছেন, আমাদের বেড়ে ওঠার দিনগুলিতে, শাড়ির ব্লাউজ বা স্লিভলেস টপের অংশ থেকে ‘ব্রা’র স্ট্র্যাপ উঁকি দিলেই শুরু হতো নিন্দে মন্দ। বাড়ির বয়স্ক কাকিমা, মাসি বা হয়তো কোনো দিদি আপনার কাছে ছুটে আসবে এবং খানিক গোপনীয়তা বজায় রাখার ভঙ্গিমাতে আলতো করেই সেই অন্তর্বাস ঢুকিয়ে দেবেন। অন্তর্বাস প্রদর্শন লজ্জার কিছু নয় বলে মনে করছেন পরমা। তার মতে, আগেকার দিনে অন্তর্বাসের রঙ সীমাবদ্ধ ছিল সাদা, কালো অথবা ঘিয়েতে। তবে নতুন প্রজন্ম যেভাবে অন্তর্বাসকে আর একটি পোশাকের তকমা দিয়েছেন, তাতে তিনি খুশী। আর সেই খুশী থেকেই জন্ম নিয়েছে তার আত্মবিশ্বাস। এই গরমে তাই এমন পোশাক পরতে আর কোনো দ্বিধা নেই তার। ট্রলিংকে পাত্তা না দিয়ে, স্বামী ও দুই ছেলের সহায়তায় আজ তিনি অনেক বেশি সাহসী।