• ঢাকা মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
সুস্বাদু লাউয়ের হালুয়া
ইফতারে বাসি ভাতের মজাদার পাকোড়া
রাতে খাওয়ার পর ভাত থেকে গেলে রোজার দিনে চিন্তায় পরে যান অনেকেই। কারণ, বাসি ভাত দিয়ে কী করবেন, ভেবে পান না। তবে এবার আর চিন্তা নেই, এবার বাসি ভাত দিয়ে খুব সহজেই বানিয়ে নিন ইফতারের জন্য পাকোড়া। সসে ডুবিয়ে কামড় দিলে কেউ বুঝবেই না এটা বাসি ভাত দিয়ে তৈরি করা। পাকোড়া বানাতে বেশি ভাতেরও প্রয়োজন হবে না। আগের দিনের থেকে যাওয়া অল্প ভাত দিয়েই এটি বানিয়ে নেওয়া যাবে। চলুন, জেনে নেই কীভাবে বাসি ভাত দিয়ে সুস্বাদু পাকোরা বানানো যাবে। যা যা লাগবে: ভাত, পেঁয়াজ, আদা, রসুন, কাঁচামরিচ, কর্নফ্লাওয়ার, বেকিং পাউডার, কাশ্মীরি মরিচ গুঁড়ো, ধনেপাতা, লবণ ও তেল।   যেভাবে বানাবেন: প্রথমে একটি বাটিতে দেড় কাপ পরিমাণে ভাত নিন। পেঁয়াজ, আদা, রসুন, কাঁচামরিচ ব্লেন্ড করে নিন। এগুলো ভাতের সঙ্গে ভালো করে মেখে নিন। এবার এতে দুটো সেদ্ধ আলু চটকে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। স্বাদমতো লবণ দিন। এরপর ৪ চামচ কর্নফ্লাওয়ার, অল্প করে বেকিং পাউডার, হাফ চামচ কাশ্মীরি মরিচ গুঁড়ো এবং ধনেপাতা দিয়ে মাখিয়ে নিন। এরপর সেখান থেকে পাকোড়া আকারে বানিয়ে নিন। সবগুলো বানানো হয়ে গেলে চুলায় পাত্র বসিয়ে তেল গরম দিন। এরপর তেল মাঝারি গরম হলে পাকোড়া ছেড়ে দিন। মাঝারি আঁচে ভেজে নিন। লালচে হয়ে এলে নামিয়ে নিন। গরম গরম পরিবেশন করুন। সস দিয়ে খেতে পারেন। আবার গরম ভাতের সঙ্গেই এই ভাত পাকোরা খাওয়া যাবে।
ভিন্ন স্বাদের অরেঞ্জ চিকেন
ইফতারের জন্য বেলের শরবত ফ্রিজে সংরক্ষণ করবেন যেভাবে 
খাবারের স্বাদ বদলে তৈরি করুন মাংসের আচার
সহজেই বানিয়ে নিন চিকেন-৬৫
বাড়িতে বানিয়ে নিন বিশেষ রসপুলি
হাড় কাঁপানো শীতের শেষে চলে আসলো এবার বিদায়ের পালা। আবহাওয়ার পরিবর্তনে অনেক জায়গাতেই বৃষ্টি হচ্ছে। কখনও মেঘ, কখনও বৃষ্টি সব মিলিয়ে আবহাওয়া মোটেই স্বস্তিদায়ক না। আর তাই ফাল্গুন আসতেই উধাও শীত। বসন্তের দিনেও পিঠা খেতে মন্দ লাগে না। এ ছাড়াও বানিয়ে নিতে পারেন এই সোজা পিঠা। বাড়ির সকলেই খাবে খুব ভালোবেসে।  তৈরি করবেন যেভাবে-  প্রথমে একটা নারকেল কুরিয়ে নিতে হবে। ২৫০ গ্রাম সুজি শুকনো কড়াইতে ভেজে নিতে হবে। তবে লাল করে ভাজবেন না। এবার নারকেলের মধ্যে পাটালি গুড় দিয়ে ভালো করে মেখে নিতে হবে। নারকেল গুড় মিশে গেলে তার মধ্যে সুজি দিয়ে মেখে নিতে হবে। খুব ভালো করে মেখে তা কড়াইতে দিয়ে পাক করে নিতে হবে। গ্যাসের আঁচ একদম কমিয়ে রাখবেন। আস্তে আস্তে করতে হবে। ভালো করে পাক দিয়ে নামিয়ে হাতে একটু ঘি মাখিয়ে তার থেকে ছোট ছোট লেচি কেটে গোল বলের শেপ দিতে হবে। গরম অবস্থাতেই কিন্তু বানিয়ে নিতে হবে। এবার ওই কড়াইতে দেড় লিটার দুধ গরম করুন।  দুধ আঁচ দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে ঘন করে নিতে হবে। দুধের মধ্যে ২ চামচ মিল্ক মেড দিন। দুধ ভালো করে গরম হয়ে এক ফুট হলেই পুলি ছেড়ে দিন। এবার তা ভালো করে ফুটে উঠলেই বুঝবেন যে পুলি সেদ্ধ হয়েছে। এবার পাটালি গুড় নিজের স্বাদমতো দিয়ে নেড়েচেড়ে গ্যাস বন্ধ করে দিন। খুব বেশি ফোটাবেন না তাহলে দুধ কেটে যাবে। খুব বেশি ঘন করারও দরকার নেই। একবার ফুটে উঠলেই গ্যাস বন্ধ করে দিয়ে ঢেকে রাখুন ১০ মিনিট। ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন রসপুলি।
ফল ও শাকসবজি তাজা রাখতে প্রাকৃতিক সমাধানসূত্র
শাকসবজি ও ফলমূল দ্রুত পচে গেলে ফেলে দিতে হয়৷ এই সমস্যার সার্বিক সমাধানের লক্ষ্যে প্রকৃতি-নির্ভর এক সমাধানসূত্র উদ্ভাবন করেছে৷ আমরা সবাই জানি, ফল দুই-একদিনের মধ্যে পচে যায়৷ কিন্তু সাদা এই স্যাচেট সেটা বদলে দিতে পারে৷ সেইসঙ্গে খাদ্য অপচয়ের অনেক সমস্যার সমাধান করতে পারে৷ সমস্যার মাত্রা বিশাল৷ ২০২১ সালের জাতিসংঘের এক রিপোর্ট অনুযায়ী ভারতে বছরে ব্যক্তিপ্রতি প্রায় ৫০ কিলো খাদ্যের অপচয় ঘটে৷ অর্থাৎ সব মিলিয়ে সাত কোটি টন খাদ্য নষ্ট হয়৷ অব্যবহৃত খাদ্য বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সমস্যা আরো বাড়িয়ে দেয় এবং সেগুলি গোটা বিশ্বে কার্বন নির্গমনের প্রায় দশ শতাংশের জন্য দায়ী৷ ভারতের এগ্রি-বায়োটেক কোম্পানি গ্রিনপড ল্যাবস ফলমূল ও শাকসবজির আয়ু বাড়ানোর দাবি করছে৷ পরিবহণের বাক্সে ছোট স্যাচেট ভরে দিয়ে তারা এমনটা করতে চাইছে৷ প্রকৃতিই এই সমাধানসূত্রের প্রেরণা জুগিয়েছে৷ কোম্পানির কর্ণধার দীপক রাজমোহন বলেন, ফল বা সবজি ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখলে কোল্ড স্টোরেজের তুলনায় পচনের সম্ভাবনা তিন গুণেরও বেশি বেড়ে যায়৷ ফলে এক অর্থে কোল্ড স্টোরেজ প্রয়োজনীয় হয়ে ওঠে৷ কিন্তু বিশাল মূলধন বিনিয়োগ ও চালানোর ব্যয়ের কারণে সেই অবকাঠামো অত্যন্ত ব্যয়বহুল৷ সেটাই কোল্ড স্টোরেজের অসুবিধা৷ এখন আমাদের সব পণ্য দশ থেকে শুরু করে ৪৫ বা ৫০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ভালোভাবে কাজ করে৷ ফলে এই স্যাচেট কোল্ড স্টোরেজের বিকল্প হয়ে উঠতে পারে৷ গাছের প্রাকৃতিক নির্যাস কাজে লাগিয়ে ছোট এই স্যাচেট ফলের পেকে যাওয়ার প্রক্রিয়ার গতি কমিয়ে দেয়৷ গ্রিনপড ল্যাবসের গবেষক দর্শিনী বলেন, সংক্রমণ মোকাবিলা করতে সাধারণত সব গাছপালার নিজস্ব প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে৷ আমরা আমাদের পণ্যে সেই কৌশল প্রয়োগ করছি৷ উদ্বায়ী যৌগগুলি সেই ডিফেন্স মেকলানিজম জাগিয়ে তুলে বাড়তি দুই দিন তাজা রাখে৷ অত্যন্ত প্রাকৃতিক উপায়ে সেটা ঘটে৷ এই কোম্পানি জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন উদ্যোগের অংশ হিসেবে ২০৩০ সালের মধ্যে খাদ্য অপচয় কমানোর লক্ষ্যমাত্রা গ্রহণ করেছে৷ পরিবহণের সময়েও খাদ্য পণ্যের অনেক ক্ষতি হয়৷ গ্রিনপড ল্যাবস সবে তোলা আঙুর নিয়ে এক পরীক্ষা চালিয়েছিল৷ ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় দশ দিন পর সেগুলির হাল বেশ খারাপ হয়ে গিয়েছিল৷ কোম্পানির স্যাটেচ ব্যবহার করে সেই একই আঙুর অনেক তাজা থেকেছে৷ দীপক রাজমোহন বলেন, ফলমূল ও শাকসবজি পরিবহণের সময়ে বিক্রেতারা দুটি পর্যায়ে অর্থনৈতিক ক্ষতির মুখ দেখেন৷ প্রথমত, পচনের সমস্যা৷ তারা ১০০ কিলো বহন করলে প্রায় ২০ কিলো নষ্ট হয়, মাত্র ৮০ কিলো বিক্রি করা যায়৷ এটা এক ধরনের অপচয়৷ দ্বিতীয়ত, বাকি ৮০ কিলোর মানও কমে যাওয়ার কারণে মূল্যও কমে যায়৷ ফলে বিক্রেতা ১০০ টাকার বদলে ৮০ বা ৯০ টাকা পান৷ আমরা গ্রিনপডের মাধ্যমে দুটি সমস্যারই সমাধান করছি৷ ফলমূল ও শাকসবজি পচনের হার ৩০ থেকে মাত্র এক শতাংশে কমাতে পারছি৷ ফলে শেষ পর্যন্ত আমাদের গ্রাহকদের আর্থিক সুবিধা হচ্ছে৷ প্রশ্ন হলো, ভোক্তা হিসেবে খাদ্যের অপচয় এড়ানোর উপায় কী? ঠিক প্রয়োজনীয় পরিমাণ খাবার কেনা একটা উপায় হতে পারে৷ সেইসঙ্গে আপনি ও আপনার পরিবার যা খেতে পারছে না, সেই উদ্বৃত্ত খাবার বন্ধুবান্ধব, সহকর্মী ও প্রতিবেশীদের বিতরণ করা যায়৷ অথবা উদ্বৃত্ত খাবার ফুড ব্যাংকের মাধ্যমে অভাবী মানুষের কাছেও পৌঁছে দেওয়া সম্ভব৷  
পানি ছাড়াই কুকারে সেদ্ধ করুন আলু-টমেটো
গরম ভাতে যে কোনও কিছু সেদ্ধ খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। তা সে আলু, গাজর, কুমড়ো, টমেটো যা কিছুই ভাতে দেওয়া হোক না কেনো তা খেতে কিন্তু খারাপ লাগে না। তবে আলু ভাতে আর আলু ভর্তার মধ্যে কিন্তু পার্থক্য রয়েছে তা কি জানেন। দেখে নিন পানি ছাড়াই প্রেশার কুকারে এই অভিনব ভর্তা বানানোর পদ্ধতি- আলুর টুকরো আগে পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। টমেটো ভালো করে ধুয়ে নিয়ে চার টুকরো করে কেটে নিন। টমেটোর শক্ত আঁস কেটে বাদ দিতে হবে। প্রেশার কুকারে আলু, টমেটো, কাঁচামরিচ দিয়ে পানি না দিয়ে সেদ্ধ করুন। এক চামচ সরিষার তেল ছড়িয়ে দিন। প্রেসার কুকার আটকে চুলার আঁচ কমিয়ে বসিয়ে দিন। গ্যাসের আঁচ কমিয়ে ভাপে রান্না করে নিন। ২-৩টা সিটিতেই সেদ্ধ হয়ে যাবে। ৫ মিনিট পর ঢাকনা খুলে এগুলো ভালোভাবে পিষে নিতে হবে।  আলু টমেটো ভালো করে মেখে নিন। এবার এরমধ্যে একটা কাঁচামরিচ ভালো করে মিহি করে গরম ভাতে খেতে পারেন। শীতের দিনে এই সেদ্ধ খাবার খেতে খুব ভালো লাগে। এতে মুখের রুচি ফিরে পাওয়া যায়। গরম ভাতে চাইলে একটু ঘি ছড়িয়ে দিতে পারেন। যদি এই মাখার মধ্যে জিরা-শুকনা মরিচ, তেল মেশান তাহলেও কিন্তু ভালো লাগবে। আলু সেদ্ধ করে জিরা-মরিচ দিয়ে মেখে খেতে খুব ভালো লাগে। আলু-টমেটো দিয়ে এবার ভর্তা বানিয়ে খেয়ে দেখুন- প্রেশার কুকারে আলু-টমেটো সেদ্ধ করে নেওয়ার পর কড়াইতে তেল দিতে হবে। তেলে ৫টা শুকনো মরিচ ভেজে নিন। এবার আস্ত জিরা দিয়ে আদা-রসুন কুচি ভেজে নিন। তারমধ্যে একবাটি কুচানো পেঁয়াজ দিয়ে আরেকটু ভেজে নিতে হবে। একটা বাটিতে লবণ দিয়ে মরিচ মেখে নিন। পেঁয়াজ ভাজা হয়ে গেলে তারমধ্যে সেদ্ধ করে রাখা আলু-টমেটো আর স্বাদমতো লবণ মিশিয়ে দিন। ভালো করে মিশিয়ে কষিয়ে নিন। ৩-৪ মিনিট কষিয়ে হাফ চামচ হলুদ-মরিচগুঁড়া দিন। সামান্য চাট মশলা ছড়িয়ে গুঁড়ো করা শুকনো মরিচ মেখে নিলেই তৈরি মজাদার ভর্তা।
দুধ-মুড়িতেই তৈরি হবে মজাদার পায়েস
মুড়ির মত সহজপাচ্য খাবার আর দুটো নেই। ছোট থেকে বড় সকলেই খেতে পছন্দ করেন মুড়ি। অনেকেই আবার চটজলদি দুধ মুড়ি খেতেও বেশ পছন্দ করেন। তবে এবার পছন্দের দুধ মুড়ি দিয়েই বানিয়ে নিতে পারবেন সুস্বাদু পায়েস। শীতে পায়েস খেতে এমনিই ভালো লাগে। আর এভাবে পায়েস বানিয়ে দিলে কেউ ধরতেও পারবে না।  দেখে নিন কীভাবে বানিয়ে নেবেন এই পায়েস- >>> এক লিটার দুধ চুলায় জ্বাল দিতে বসান। এর মধ্যে সামান্য পানি দিন। এবার দুধ ফুটিয়ে ঘন করতে থাকুন। দুধ ফুটে উঠলে একটু নেড়েচেড়ে নেবেন। দুধ ভালো করে ঘন হলে তখন একবাটি লম্বা মুড়ি দিন। তবে সরাসরি নয়। >>> মুড়ি ছাঁকনিতে আগে ছেঁকে নিন। এবার ছাঁকনিতেই পানি দিয়ে ভালো করে মুড়ি ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। এরপর মুড়ি শুকনো করে তার মধ্যে এক চামচ ঘি মাখিয়ে তা ফুটন্ত দুধের মধ্যে দিয়ে দিতে হবে। >>> অন্য একটা ফ্রাইং প্যানে ঘি দিয়ে কাজু কিশমিশ ভেজে নিতে হবে। দুটো এলাচ ভেঙে দিন। মুড়ি ৫ মিনিট ফুটিয়ে ভেজে রাখা কাজু-কিশমিশ মিশিয়ে দিন। এর মধ্যে ছোট একবাটি কোরানো নারকেল মিশিয়ে দিন। >>> এবার ২ চামচ চিনি দিন এই পায়েসের মধ্যে। আরও ৫ মিনিট ফুটিয়ে ঘন করে চুলা বন্ধ করুন। এইভাবে মুড়ির পায়েস বানিয়ে নিলে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়।
শীতে রেঁধে নিন শিমের মজাদার ৩ পদ
শীতে রেঁধে নিন সবুজ রঙা শিমের ৩ পদ শীতের বাজারে পছন্দের সবজিগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি নাম হলো শিম। স্বাস্থের জন্য শিম খুবই উপকারি একটি সবজি। এ সবজিটি ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার, ক্যালশিয়াম এবং আয়রনে পরিপূর্ণ। শিম খেলে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ে। পাশাপাশি এই খাবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে দেয়। যেহেতু এই খাবারে মিনারেল রয়েছে, এটি হৃদরোগের ঝুঁকিও কমায়। এই উপকারি সবজিটি নানা রকম পুষ্টিগুণের পাশাপাশি খাবারকে সুস্বাদু করার গুণও বিদ্যমান। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় পাঁচ মিশালি রান্নাতে শিম দিয়ে দেওয়া হয়। তবে আপনি যদি শিমের অন্য কোনও রেসিপি খুঁজে থাকেন, তাহলে ট্রাই করতে পারেন এই কয়েকটি পদ। জেনে নিন রেসিপি- >>> মাছ দিয়ে বানিয়ে নিন শিম ভর্তা। মাছ অল্প পানিতে লবণ দিয়ে সেদ্ধ করে কাঁটা বেছে নিন। শিম কেটে ধুয়ে সেদ্ধ করে নিন। এবার কড়াইতে সামান্য তেল দিয়ে শিম সেদ্ধ, ধনেপাতা, কাঁচামরিচ, রসুন, লবণ ও মাছ সামান্য নেড়ে নিন। এবার এই মিশ্রণটি বেটে নিন। এতে পেঁয়াজ, সরিষার তেল মাখিয়ে নিন। ব্যাস তৈরি মাছ দিয়ে শিম ভর্তা। পরিবেশন করতে পারেন গরম ধোঁয়া ওঠা ভাতের সঙ্গে। >>> নারকেল দিয়ে শিম পোস্ত বানাতে পারেন। পোস্ত বেটে নিন, নারকেল কুড়ে নিন। কড়াইতে সরিষার তেল গরম করে জিরা, কাঁচামরিচ ফোড়ন দিন। এতে লবণ ও হলুদ দিয়ে শিম ভেজে নিন। এতে পোস্ত বাটা ও নারকেল কোড়া দিয়ে নেড়ে দিন। তৈরি নারকেল দিয়ে মজাদার শিম পোস্ত। >>> শিমের শীষ ছাড়িয়ে নিন। কড়াইতে সরিষার তেল জিরা ও শুকনো মরিচ ফোড়ন দিন। পেঁয়াজ, রসুন ও টমেটো বাটা ভেজে নিন। এবার লবণ ও হলুদ দিয়ে শিম ভেজে নিন। এতে জিরাগুড়ো ও কাশ্মীরি মরিচের গুঁড়ো দেবেন। কষানো হয়ে গেলে নামিয়ে নিন। পরিবেশন করুণ নিজের স্বাদ মত।