• ঢাকা শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
যে কারণে রোববার ৫টার পরেও ব্যাংক খোলা রাখার অনুরোধ মন্ত্রণালয়ের
২০২৫ সালে হজে যেতে ইচ্ছুকদের প্রাথমিক নিবন্ধনের সময় শেষ হচ্ছে রোববার (১৫ ডিসেম্বর)। ওইদিন নির্ধারিত সময়ের পরেও ব্যাংক খোলা রাখার অনুরোধ জানিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকে এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মামুন আল ফারুক। চিঠিতে বলা হয়, হজের নিবন্ধন কার্যক্রম আগামী রোববার শেষ হবে। হজযাত্রীদের সুবিধার্তে ওইদিন হজের অর্থ গ্রহণকারী ব্যাংকের শাখাগুলো অফিস সময়ের পরেও খোলা রাখা প্রয়োজন।যতক্ষণ হজের অর্থ জমাদানকারী থাকেন, ততক্ষণ পর্যন্ত অর্থ গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানায় ধর্ম মন্ত্রণালয়। শুক্রবার ধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপসচিব বলেন, হজের নিবন্ধন যাতে শেষ সময়ে আটকে না যায়- সেজন্য আমরা এ চিঠি দিয়েছি। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে শুক্রবার দুপুরে গণমাধ্যমকে জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র ও পরিচালক শাহরিয়ার সিদ্দিক। আগামী বছর বাংলাদেশ থেকে হজে যেতে পারবেন ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন। শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত হজে যেতে প্রাথমিক নিবন্ধন করেছেন ৪ হাজার ৬৩৫ জন। আর বেসরকারিভাবে নিবন্ধন করেছেন ৫১ হাজার ২৯০ জন। আরটিভি/এসএপি/এআর
কমতে শুরু করেছে সবজির দাম
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (১৩ ডিসেম্বর)
মূল্যস্ফীতি সহনীয় হতে এক বছর সময় লাগবে: গভর্নর
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
জমকালো পার্টনার মিটে উদ্বোধন হলো হাইসেন্স বাংলাদেশের
ফেয়ার গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ফেয়ার ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডের হাত ধরে বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করলো বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ইলেক্ট্রনিক্স ব্র্যান্ড হাইসেন্স।  গত সোমবার (৯ ডিসেম্বর) রাজধানীল দ্য ওয়েস্টিন হোটেলে একটি জমকালো পার্টনার মিটে এই পার্টনারশিপের উদ্বোধন ঘোষণা করা হয়। এই পার্টনারশিপের আওতায় বৈশ্বিক মান বজায় রেখে হাইসেন্সের পণ্য এখন নরসিংদীর শিবপুরে অবস্থিত ফেয়ার ইলেকট্রনিক্সের অত্যাধুনিক কারখানায় তৈরি হচ্ছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সেখ বশিরউদ্দীন এবং সম্মানিত অতিথি হিসেবে হাইসেন্স ইন্টারন্যাশনালের প্রেসিডেন্ট মিস ক্যাথরিন ফ্যাং। সারাদেশ থেকে আগত তিন শতাধিক পার্টনার, কর্পোরেট অতিথি, ব্যাংক ফিনান্স পার্টনারদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশে হাইসেন্সের উদ্বোধন ঘোষণা করে সেখ বশিরউদ্দীন বলেন, আজকের এই অংশীদারিত্বের সূচনা লগ্নে উপস্থিত হতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।  আর এই পার্টনারশিপকে সফল করার জন্য ফেয়ার গ্রুপ যে বিস্ময়কর কারখানা তৈরি করেছে তা দেখে অত্যন্ত গর্ব বোধ করছি। আমি মিস ফ্যাংকে আশ্বস্ত করছি যে এটি বিনিয়োগের দেশ। আমরা এই দেশটিকে ব্যবসার একটি গ্লোবাল হাব করার জন্য সম্ভাব্য সব কিছু আমরা করব। আমরা এই দেশের ভৌগলিক সুবিধা নিতে হাইসেন্সকে আমন্ত্রণ জানাই। মিস ক্যাথরিন ফ্যাং হাইসেন্সের গ্লোবাল ভিশন এবং বাংলাদেশের বাজারে বিশ্বমানের প্রযুক্তি ও ভ্যালুর প্রতিশ্রুতি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আমরা স্থানীয় বাজার চাহিদার প্রতি ফোকাস করতে চাই। আমরা যখন বৈশ্বিক বাজারে প্রবেশ করছি, তখন আমাদের বিশ্বায়নের কৌশলকেই কাজে লাগাতে হবে। একই সময়ে, ভোক্তাদের চাহিদা মেটাতে স্থানীয়ভাবে কাজ করার প্রতিও ফোকাস থাকতে হবে। জনসংখ্যা বিবেচনায় বাংলাদেশ একটি বড় সম্ভাবনাময় বাজার এবং হাইসেন্স বিদেশী ব্যবসার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই বছর থেকে ফেয়ার ইলেকট্রনিক্সের সাথে পার্টনারশিপে, হাইসেন্স ফুল রেঞ্জের কঞ্জুমার ইলেকট্রনিক্স এবং হোম অ্যাপ্লায়েন্সের স্থানীয় উত্পাদন এবং বিক্রয় শুরু করেছে। আমরা দীর্ঘমেয়াদী অংশীদারিত্বের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি। বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে এই অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এর নির্বাহী চেয়ারম্যান (সিনিয়র সচিব) চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন; তথ্য ও যোগাযোগ বিভাগ, ডাক, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী, এনডিসি এবং বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) এর মহাপরিচালক (গ্রেড-১) এস এম ফেরদৌস আলম।
আজকে স্বর্ণের দাম (১২ ডিসেম্বর)
স্বর্ণ যেহেতু আমদানিকৃত একটি উপাদান সেক্ষেত্রে আমাদের বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম প্রায় প্রতিনিয়তই ওঠানামা করতে থাকে। এই দাম বাজুস কর্তৃক সঠিকরূপে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম কত চলছে সে সম্পর্কে জানতে আগ্রহী সকলকে ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখের পণ্যটির দাম জানানো হলো। সবশেষ বুধবার (১১ ডিসেম্বর) স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। আজকে স্বর্ণের দাম ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪০ হাজার ২৭১ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯০৩ টাকা। ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৪ হাজার ৭৭৪ টাকা। সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম ৯৪ হাজার ২৫৭ টাকা। আরটিভি/একে
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত
দেশের বাজারে আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৮৭৮ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার ২৭১ টাকা। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৪০ হাজার ২৭১ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯০৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৭৭৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৪ হাজার ২৫৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে। এর আগে, সবশেষ গত ৯ ডিসেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ১ হাজার ১৬৬ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৮ হাজার ৩৯৩ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩২ হাজার ৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ২৩৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ৯৩৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছিল গত ১০ ডিসেম্বর থেকে। উল্লেখ্য, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫৮ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩৪ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২৪ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার। আরটিভি/একে/এস
দুই খাতে ৭ হাজার কোটি টাকা দেবে এডিবি
বাংলাদেশকে বাজেট সহায়তা হিসেবে ৬০০ মিলিয়ন বা ৬০ কোটি মার্কিন ডলার পলিসি বেজড ঋণ (নীতি-ভিত্তিক ঋণ) অনুমোদন করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। প্রতি ডলার ১১৯ টাকা ৪৬ পয়সা ধরে বাংলাদেশি মুদ্রায় ঋণের পরিমাণ ৭ হাজার ১৬৭ কোটি টাকা। এ টাকা অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা ও শাসনব্যবস্থা জোরদারে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যবহার করতে পারবে। এ ঋণের আওতায় ব্যবসায়ী পরিবেশ সৃষ্টি এবং অপারেশন সহজতর করার জন্য, একটি অনলাইন সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা হয়েছে যেখানে ১৩০টিরও বেশি পরিষেবা গ্রহণ করা যাবে। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ আবাসিক মিশনের এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স টিম লিডার গোবিন্দ বর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, রাষ্ট্র-সংস্কার এবং স্বচ্ছতা ও সুশাসন নিশ্চিতে, দেশের রাজস্ব আদায় বাড়ানো, সরকারি বিনিয়োগ প্রকল্পের দক্ষতা, বেসরকারি খাতের উন্নয়নের জন্য কাঠামোগত সংস্কারের একটি প্যাকেজ রয়েছে। ওই প্যাকেজ এ ঋণে বাস্তবায়িত হবে। দেশের মালিকানাধীন উদ্যোগ এবং স্বচ্ছতা এবং সুশাসনের প্রচারে এ ঋণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন তিনি। সংস্কার প্রসঙ্গে পরিষ্কার করেন এডিবির আঞ্চলিক প্রধান অর্থনীতিবিদ আমিনুর রহমান। তিনি বলেন, এডিবির পলিসি-ভিত্তিক ঋণ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবর্তনের পরবর্তী সময়ে ত্বরিতভাবে উন্নয়নমূলক আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে। এই সংস্কারগুলোতে অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা ও শাসনব্যবস্থার উন্নতি, পাশাপাশি অর্থনৈতিক বৈচিত্র্যকরণ ও প্রতিযোগিতার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। এডিবির এই কর্মসূচি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), বিশ্বব্যাংক ও অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে তৈরি করা হয়েছে বলেও জানান আমিনুর রহমান। ঋণ কর্মসূচির মধ্যে ডিজিটালাইজেশন এবং ‘সবুজ’ উদ্যোগ, কর প্রণোদনা ও ছাড়ের যৌক্তিককরণ এবং কর মনোবল বাড়াতে করদাতাদের সহায়তা করার ব্যবস্থা রয়েছে। ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে সরকারি বিনিয়োগ প্রকল্পগুলোর স্বচ্ছতা এবং দক্ষতা উন্নত করা এ ঋণের আরেকটি উদ্দেশ্য। এ ঋণ দেশের ‘নিয়ন্ত্রক পরিবেশকে’ সহজ করবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। পাশাপাশি সবার জন্য ‘সমান সুবিধা’ দিয়ে বেসরকারি খাতের উন্নয়ন এবং বিদেশি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগকে উৎসাহিত করবে। আরটিভি/এএইচ/এস
দেশের বাজারে জিক্সার ২৫০ সিসির নতুন মোটরসাইকেল, দাম কত
দেশের বাজারে আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করা হলো সুজুকির জিক্সার ২৫০ সিসির দুটি মোটরসাইকেল। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) ঢাকার তেজগাঁওয়ের আলোকিতে বাংলাদেশে এ সিরিজের উদ্বোধন করা হয়। সুজুকি বাংলাদেশ বলছে, তাদের এ মোটরসাইকেল ‘মটোজিপি অনুপ্রাণিত পারফরম্যান্স এবং অত্যাধুনিক কাটিং-এজ ডিজাইন দিয়ে’ বাংলাদেশের ২৫০ সিসি সেগমেন্টে ‘বিপ্লব’ আনবে। সুজুকি বাংলাদেশ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, তাদের জিক্সার ২৫০ সিরিজে রয়েছে সুজুকির নিজস্ব অয়েল কুলিং সিস্টেম (এসওসিএস) প্রযুক্তিতে চলা একটি উন্নত ২৫০ সিসি ফুয়েল ইনজেকশন (এফআই) ইঞ্জিন, যা অসাধারণ পারফরম্যান্স, নির্ভরযোগ্যতা এবং জ্বালানি সাশ্রয় নিশ্চিত করে। এর মূল বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে রয়েছে একটি হালকা চেসিস, ৬-স্পিড গিয়ারবক্স, বাড়তি নিরাপত্তার জন্য ডুয়াল-চ্যানেল এবিএস, এবং সুজুকির মোটোজিপি-অনুপ্রাণিত আকর্ষণীয় ডিজাইন। সুজুকি জিক্সার ২৫০-এর দাম ৩ লাখ ৯৯ হাজার ৯৫০ টাকা। আর সুজুকি জিক্সার এসএফ ২৫০-এর দাম ৪ লাখ ৪৯ হাজার ৯৫০ টাকা। এ ছাড়া জিক্সার ২৫০ এসএফ মটোজিপি এডিশন ও নাইট্রো নিয়ন এডিশনের দাম ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৯৫০ টাকা। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বাংলাদেশে সুজুকির সব অনুমোদিত ডিলার পয়েন্টে সুজুকি জিক্সার ২৫০ এবং জিক্সার এসএফ ২৫০ পাওয়া যাচ্ছে। রাইডাররা জিক্সার এসএফ ২৫০ মোটোজিপি এডিশন এবং নাইট্রো নিয়ন এডিশন প্রি-বুক করতে পারবেন। আরটিভি/একে/এস
পাম-সয়াবিন তেল ও মসুর ডাল কিনবে সরকার
স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে সয়াবিন তেল, পাম অয়েল এবং মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, স্থানীয়ভাবে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেড থেকে ৩৮ লাখ ১০ হাজার লিটার পরিশোধিত লুজ সয়াবিন তেল কিনবে সরকার। প্রতি লিটার তেলের দাম ১৪০ টাকা ধরে মোট ব্যয় হবে ৫৩ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। একই কোম্পানির কাছে থেকে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার লুজ পাম অয়েল কিনবে সরকার। প্রতি লিটার পাম অয়েলের দাম ১৩০ টাকা ধরে  এতে মোট ব্যয় হবে ১৪৩ কোটি টাকা। এ ছাড়া রাজশাহীর নাবিল নবা ফুডস লিমিটেড থেকে কেজিপ্রতি ৯৫ টাকা ৯৭ পয়সা ধরে মোট ৯৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকার ১০ হাজার টন মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সবগুলো পণ্যই ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য কিনবে সরকার। আরটিভি/আরএ/এস
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় দরপতন ভারতীয় রুপির 
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় দরপতন ঘটেছে ভারতীয় রুপির। মার্কিন ডলারের বিপরীতে সর্বকালের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে গেছে ভারতীয় মুদ্রার মান।  মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) ডলারের বিপরীতে প্রথমবারের মতো ৮৪.৮৫-এ নেমে আসে রুপির দর। বার্তাসংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির দরপতন চলছেই। সবশেষ মঙ্গলবার মুদ্রাটি ইতিহাসের সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে আসে। এদিন ডলার প্রতি ভারতীয় মুদ্রার দর দাঁড়িয়েছে ৮৪.৮৫ রুপি। একইসঙ্গে ১০ বছরের সরকারি বন্ডের ফলন (বন্ডে বিনিয়োগ থেকে প্রাপ্ত আয়ের হার) ২ বেসিস পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৬৯৫৪ শতাংশে। এর আগে গত ৪ ডিসেম্বর ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান কমেছিল। সেসময় ডলারের বিপরীতে রুপির দর ৮৪ দশমিক ৭৫-এ নেমেছিল। এবার সেটিকে ছাড়িয়ে ৮৪.৮৫ রুপির বিপরীতে মিলছে এক ডলার।   ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন গভর্নর হিসেবে সঞ্জয় মালহোত্রার নিয়োগের ঘোষণার পর সুদের হার কমানোর প্রত্যাশা বাড়ায় এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানা গেছে।  মালহোত্রা বুধবার (১১ ডিসেম্বর) থেকে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। বিদায়ী গভর্নর শক্তিকান্ত দাসের ছয় বছরের মেয়াদ মঙ্গলবার শেষ হয়েছে। আরটিভি/এসএইচএম/এআর