• ঢাকা বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণে নতুন নীতিমালা, অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন ৫৭৯ কর্মকর্তা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল নিয়ে যা জানালেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করে দেওয়া অত সহজ নয় বলে জানিয়েছেন পানি সম্পদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান। পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করে দেওয়া অত সহজ নয়। এ ছাড়া চুক্তিগুলো থেকে বের হয়ে আসাও অনেক ব্যয়বহুল। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে আদানিসহ বিভিন্ন গ্রুপের চুক্তিগুলো অসম চুক্তি। জ্বালানি ভোগ কমানোর বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। বেসরকারি শিল্পগুলোকে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহারে যাওয়ার কথা বলা হবে। জ্বালানিখাতের চুক্তিগুলো রিভিউ করার দরকার আছে। তিনি আরও বলেন, কৃষি, অটোরিকশাসহ এ ধরনের কাজগুলো সোলারের মাধ্যমে করা যায় কি না দেখা দরকার। বাংলাদেশের সঙ্গে যে অসম চুক্তিগুলো হয়েছে এর জন্য অস্বাভাবিক ব্যয় বহন করতে হচ্ছে। এ সময় জ্বালানিবিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. ম তামিম বলেন, জেলাভিত্তিক চাহিদা অনুসারে ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমটা চিন্তা করে সাজাতে হবে। ফ্যান ও এস এর কারণে পাঁচ থেকে ছয় হাজার মেগাওয়াট বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়। রাজনীতিবিদরা বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের ব্যাপারে বেশি আগ্রহী নন। তিনি বলেন, আগামী ৫ থেকে ৬ বছর পর বিদ্যুৎ খাত কেমন হবে তা নিয়ে এখনই পরিকল্পনা করতে হবে। বিদ্যুৎ ডিস্ট্রিবিউশনের ক্ষেত্রে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে। আরটিভি/এফএ/এআর
বিদেশ ভ্রমণে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ১৩ নির্দেশনা
ইন্টারনেটকে মৌলিক অধিকার হিসেবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্তির প্রস্তাব
নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদনের জন্য জমি দেবে সরকার: জ্বালানি উপদেষ্টা
অনিয়ম পার্বত্য এলাকায় একটু বেশি: প্রধান উপদেষ্টা
শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে ফেরত পাওয়ার আশা টবি ক্যাডম্যানের
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে সংঘটিত গণঅভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমন প্রেক্ষাপটে শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে গণহত্যাসহ গুম-খুনের অভিযোগে আড়াই শতাধিক মামলা হয়েছে তার বিরুদ্ধে।  তবে, বিচারের জন্য ভারত থেকে কোন প্রক্রিয়ায় সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে আনা যাবে, এ নিয়ে চলছে বিভিন্ন আলোচনা। এ পরিস্থিতিতে ভারত থেকে স্বাভাবিক প্রক্রিয়াতেই শেখ হাসিনাকে ফেরত পাওয়ার আশা করছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের বিশেষ পরামর্শক টবি ক্যাডম্যান। আন্তর্জাতিক অপরাধ আইন বিষয়ক এ বিশেষজ্ঞ বলেছেন, ভারত একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, তারা বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থার প্রতি সম্মান জানিয়ে জুলাই গণহত্যার প্রধান আসামি শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠাবে। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর ও তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি। টবি ক্যাডম্যান বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধিত অধ্যাদেশ আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে। তবে কিছু বিষয়ে আরও সংশোধন প্রয়োজন বলে মনে করছেন তিনি। জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে ট্রাইব্যুনালকে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য বিচার প্রক্রিয়া মেনে পূর্ণ সহযোগিতারও আশ্বাস দেন তিনি । আন্তর্জাতিক এ আইন বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, শেখ হাসিনার বিচারের ব্যাপারে বাংলাদেশে যে আইন আছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের আইন অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ গঠন শেষে রিকোয়েস্টের পর যদি ফেরত না পাঠানো হয় তাহলে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তার বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার বিবেচনা করবে। যদি প্রয়োজন হয়, সে ব্যাপারে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের সহযোগিতা নেওয়া যায় কি না তা বাংলাদেশ সরকার ঠিক করবে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মৃত্যুদণ্ড থাকলে আসামিকে ফেরত দিতে চায় না– এ বিষয়ে টবি ক্যাডম্যান বলেন, বাংলাদেশের বাস্তবতাটা আলাদা, এ বিষয়টা ওই সব দেশকে বুঝতে হবে। আদালত ঠিক করবেন মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হবে কি হবে না। এর আগে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের বিশেষ পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় লন্ডনভিত্তিক ‘গার্নিকা ৩৭’ ল ফার্মের যুগ্ম প্রধান টবি ক্যাডম্যানকে। গার্নিকা ৩৭ জানায়, এই দায়িত্বে টবি ক্যাডম্যানের ভূমিকা হবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল–সংক্রান্ত সব বিষয়ে চিফ প্রসিকিউটরকে পরামর্শ দেওয়া। প্রসঙ্গত, জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশে এসেছিলেন টবি ক্যাডম্যান। গত ২ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় ওই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। আরটিভি/এসএইচএম
৮ ঘণ্টা পর তিন নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
ঘন কুয়াশা কেটে যাওয়ায় ৮ ঘণ্টা পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া, আরিচা-কাজিরহাট ও শরীয়তপুর-চাঁদপুর রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করেছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ।  বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার পর থেকে এসব রুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়। এর আগে, বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ জানায়, মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে নদীতে কুয়াশার তীব্রতা বাড়তে শুরু করে। কুয়াশার কারণে চ্যানেলের মার্কিং পয়েন্ট অস্পষ্ট হয়ে গেলে নিরাপত্তা ঝুঁকি এড়াতে রাত ১২টা ৪০ মিনিট থেকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। একই কারণে রাত সাড়ে ১২টার দিকে আরিচা-কাজিরহাট নৌপথেও ফেরি চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়। নাসির মোহাম্মদ চৌধুরী বলেন, কুয়াশার তীব্রতা কমে গেলে ফেরি চলাচল পুনরায় স্বাভাবিক করা হবে। এছাড়া ঘাট এলাকায় পারাপারের অপেক্ষায় থাকা যানবাহনগুলোকে সিরিয়াল অনুযায়ী পার করা হবে। জানা যায়, নরসিংহপুর ফেরিঘাটে মঙ্গলবার দিনগত রাত থেকে নদী ও আশপাশের এলাকাজুড়ে প্রচণ্ড কুয়াশা দেখা দেয়। ধীরে ধীরে কুয়াশার ঘনত্ব বেড়ে যাওয়ায় নদীপথে দুর্ঘটনা এড়াতে ভোর ৫টা থেকে এই নৌরুটে সাময়িকভাবে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। বিআইডব্লিউটিসি নরসিংহপুর ফেরিঘাটের উপ-ব্যবস্থাপক মো. ইকবাল হোসেন বলেন, নদীপথে কুয়াশার কারণে সাময়িকভাবে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে কোনো ফেরি নদীতে আটকা পড়েনি। কুয়াশা কেটে গেলে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করা হবে। বিআইডব্লিউটিসির কাঁঠালবাড়ি ঘাটের ব্যবস্থাপক আব্দুস সালাম মিয়া জানান, তীব্র কুয়াশায় দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য ফরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। এ নৌরুটে মোট ২৬টি ফেরি চলাচল করে। আরটিভি/এমএ/এআর
যে কারণে ৪৭তম বিসিএসের আবেদন স্থগিত করল পিএসসি 
অনিবার্য কারণের কথা উল্লেখ করে ৪৭তম বিসিএসের অনলাইন আবেদন স্থগিত করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। তবে, এ নিয়ে চাকরিপ্রার্থীদের ভয়ের কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। চাকরিপ্রার্থীদের ভালোর জন্যই এটি করা হয়েছে উল্লেখ করে পিএসসির একজন কর্মকর্তা বলেছেন, এটিতে ভয়ের কোনো কারণ নেই।  সরকার চাকরিতে আবেদন ফি কমানোর ঘোষণা দিলেও এখনও এর প্রজ্ঞাপন হয়নি। এই প্রজ্ঞাপন হলেই ৪৭তম বিসিএসের আবেদনের কার্যক্রম শুরু হবে।  পিএসসি সূত্রে জানা গেছে, এখনও বিসিএসের আবেদন ফি ৭০০ টাকা। সরকার ফি কমানোর ঘোষণা দিলেও প্রজ্ঞাপন না হওয়ায় পিএসসি ফি কমিয়ে রাখতে পারছে না। আবার বর্তমান ফিতে আবেদন চালু রাখলেও পরে টাকা ফেরতে জটিলতা আছে। এ ছাড়া ফি যেহেতু টেলিটক সংগ্রহ করে, ফি কমানোর প্রজ্ঞাপন ছাড়া তারা কোনো কাজ করতে পারবে না। সব মিলে প্রজ্ঞাপন হলেই আবেদন শুরু করা যাবে। এ নিয়ে ভয়ের কিছু নেই। পরবর্তীতে আবেদনের তারিখ জানানো হবে।   গত সোমবার (৯ ডিসেম্বর) পিএসসির এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষা-২০২৪-এর অনলাইন আবেদন ১০ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় শুরু এবং ৩১ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও অনিবার্য কারণে স্থগিত করা হলো। অনলাইনে আবেদন শুরু এবং শেষ হওয়ার সময় ও তারিখ বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের অনুমোদনক্রমে শিগগিরই জানিয়ে দেওয়া হবে। ৪৭তম বিসিএসে মোট শূন্য ক্যাডার পদের সংখ্যা ৩ হাজার ৪৮৭। আর নন-ক্যাডার পদের সংখ্যা ২০১। সব মিলিয়ে এই বিসিএস থেকে মোট ৩ হাজার ৬৮৮ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। নতুন কিছু পদ যুক্ত হয়েছে এবারের বিসিএসে। ৪৭তম বিসিএসে আবেদনের জন্য ১ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে সব ক্ষেত্রে প্রার্থীর বয়স ২১ থেকে ৩২ বছরের মধ্যে হতে হবে। বয়স কম বা বেশি হলে আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না। আরটিভি/এসএইচএম  
ঘন কুয়াশায় তিন নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ, যানবাহনের দীর্ঘ সারি
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া, আরিচা-কাজিরহাট ও শরীয়তপুর-চাঁদপুর নৌরুটে ঘন কুয়াশার কারণে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এর ফলে ঘাট এলাকায় শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক পারাপারের অপেক্ষায় আছে। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে বিআইডব্লিউটিসি আরিচা কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) নাসির মোহাম্মদ চৌধুরী ও নরসিংহপুর ফেরিঘাটের উপ-ব্যবস্থাপক মো. ইকবাল হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ জানায়, মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে নদীতে কুয়াশার তীব্রতা বাড়তে শুরু করে। কুয়াশার কারণে চ্যানেলের মার্কিং পয়েন্ট অস্পষ্ট হয়ে গেলে নিরাপত্তা ঝুঁকি এড়াতে রাত ১২টা ৪০ মিনিট থেকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। একই কারণে রাত সাড়ে ১২টার দিকে আরিচা-কাজিরহাট নৌপথেও ফেরি চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়। নাসির মোহাম্মদ চৌধুরী বলেন, কুয়াশার তীব্রতা কমে গেলে ফেরি চলাচল পুনরায় স্বাভাবিক করা হবে। এছাড়া ঘাট এলাকায় পারাপারের অপেক্ষায় থাকা যানবাহনগুলোকে সিরিয়াল অনুযায়ী পার করা হবে। জানা যায়, নরসিংহপুর ফেরিঘাটে মঙ্গলবার দিনগত রাত থেকে নদী ও আশপাশের এলাকাজুড়ে প্রচণ্ড কুয়াশা দেখা দেয়। ধীরে ধীরে কুয়াশার ঘনত্ব বেড়ে যাওয়ায় নদীপথে দুর্ঘটনা এড়াতে ভোর ৫টা থেকে এই নৌরুটে সাময়িকভাবে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। বিআইডব্লিউটিসি নরসিংহপুর ফেরিঘাটের উপ-ব্যবস্থাপক মো. ইকবাল হোসেন বলেন, নদীপথে কুয়াশার কারণে সাময়িকভাবে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে কোনো ফেরি নদীতে আটকা পড়েনি। কুয়াশা কেটে গেলে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করা হবে। বিআইডব্লিউটিসির কাঁঠালবাড়ি ঘাটের ব্যবস্থাপক আব্দুস সালাম মিয়া জানান, তীব্র কুয়াশায় দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য ফরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। এ নৌরুটে মোট ২৬টি ফেরি চলাচল করে। আরটিভি/এমএ/এআর  
আজ যেসব এলাকায় গ্যাস থাকবে না
জরুরি পাইপলাইন স্থানান্তর কাজের জন্য বুধবার (১১ ডিসেম্বর) দেশের বিভিন্ন স্থানে ১০ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ। এতে বলা হয়েছে, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের জরুরি পাইপলাইন স্থানান্তর কাজের জন্য বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা হতে রাত ৮টা পর্যন্ত মোট ১০ ঘণ্টা তিতাস গ্যাস অধিভুক্ত জিরাবো লাইনের আওতাধীন জিরাবো থেকে বিশমাইল রোডের এবং  বিতরণ লাইনের সঙ্গে সংযুক্ত ভাদাইল ও এর আশেপাশের সব শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।  এছাড়া জিরাবো, কাঠগড়া, রাঙ্গামাটিয়া ও এর আশপাশের এলাকায় বিদ্যমান আবাসিক গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে তিতাস কর্তৃপক্ষ। আরটিভি/এসএপি/এআর
নেচারের শীর্ষ ১০ ব্যক্তির তালিকায় ড. ইউনূস
শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ২০২৪ সালের সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞানবিষয়ক খ্যাতনামা সাময়িকী নেচার। তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পরিচিতিতে লেখা হয়েছে, একজন অর্থনীতিবিদ ও নোবেল বিজয়ী হিসেবে যিনি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে একটি জাতিকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।    গত সোমবার (৯ ডিসেম্বর) ড. ইউনূসকে নিয়ে একটি বিশদ নিবন্ধ প্রকাশ করেছে খ্যাতনামা সাময়িকী নেচার। এর সম্পাদকেরা শীর্ষ ১০ তালিকাটি তৈরি করেছেন বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ প্রবণতাগুলোর ওপর আলোকপাত এবং গবেষক-চিন্তকেরা আমাদের বিশ্বকে কীভাবে রূপ দিচ্ছেন, তার স্বীকৃতি প্রদানের লক্ষ্যে। এ বছরের অর্জনগুলোর মধ্যে আবহাওয়ার পূর্বাভাসের নতুন পদ্ধতি থেকে একটি জাতিকে নেতৃত্ব দেওয়া পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছে।  যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞানবিষয়ক সাময়িকী নেচারের শীর্ষ ১০ ব্যক্তির তালিকায় রয়েছেন জার্মানির ন্যাশনাল মেট্রোলজি ইনস্টিটিউটের পরিচালক পদার্থবিদ একেহার্ড পেইক। টাইম অ্যান্ড ফ্রিকোয়েন্সি বিভাগের প্রধান একেহার্ড পারমাণবিক শক্তি নিয়ে গবেষণা করছেন। এই তালিকায় দশজনের মধ্যে থাকা কেইলিন খারাস একজন পিএইচডি গবেষক। কানাডার স্নাতকের শিক্ষার্থী ও পোস্টডক্টরাল গবেষকদের জন্য ২০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সরকারি বরাদ্দ বাড়ানোর প্রচারণায় নেতৃত্ব দেন তিনি। নেচারের তালিকায় সেরা দশে স্থান পাওয়া লি চুনলাই একজন ভূতত্ত্ববিদ। চাঁদের সবচেয়ে দূরবর্তী অংশ থেকে চীনের চাং’ই-৬ চন্দ্রাভিযানে সংগ্রহ করা পাথর গবেষণায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। প্রতারণা শনাক্ত করে তালিকার শীর্ষ ১০ এ জায়গা করে নিয়েছেন আনা আবালকিনা। বৈজ্ঞানিক গবেষণা চুরি ও বেহাত হওয়া জার্নাল শনাক্তে অকুতোভয় এই নারী রাশিয়ার সরকারে রোষানলে পড়ার পর থেকে আনা জার্মানিতে থাকেন। তালিকায় থাকা চিকিৎসক ও গবেষক হুজি সু চীনের সাংহাইয়ের নেভাল মেডিকেল ইউনিভার্সিটির একজন রিউম্যাটোলজিস্ট। ‘অটোইমিউন ডিজিজ’ চিকিৎসায় যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনায় আসেন তিনি। এ অসুখে আক্রান্ত হলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সুস্থ অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে আক্রমণ করে। নেচারের তালিকায় সেরা দশে স্থান পাওয়া কানাডার বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক ওয়েন্ডি ফ্রিডম্যান একজন জ্যোতির্বিদ। মহাবিশ্ব কত দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে, এ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে চলা কয়েক দশকের বিতর্ক তার গবেষণার মধ্য দিয়ে অবসান হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। তাকে ‘মহাজগতের রক্ষক’ (কসমিক রেঞ্জার) উপাধি দেওয়া হয়েছে। নেচারের শীর্ষ তালিকায় থাকা প্লাসিড এমবালাকে বলা হচ্ছে ‘ভাইরাস শিকারি’ (ভাইরাস হান্টার)। তিনি কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োমেডিকেল রিসার্চের একজন মহামারিবিশেষজ্ঞ। চলতি বছরের শুরুর দিকে মধ্য আফ্রিকায় মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছিল এমপক্স। তখন এই রোগ সম্পর্কে সবাইকে সতর্ক করেছিলেন এমবালা ও তার দল। তালিকায় থাকা সুইজারল্যান্ডের আইনজীবী কর্ডেলিয়া বারকে নেচার উপাধি দিয়েছে ‘জলবায়ু ক্রুসেডার’ (ক্লাইমেট ক্রুসেডার)। বৈশ্বিক উষ্ণায়ন নিয়ে সুইজারল্যান্ড সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন তিনি। ওই মামলায় তিনি দীর্ঘ আট বছর ধরে আইনি লড়াই চালিয়েছিলেন। পরে গত ৯ এপ্রিল ইউরোপিয়ান কোর্ট অব হিউম্যান রাইটস তার পক্ষে রায় দিয়েছিলেন। নেচারের শীর্ষ তালিকায় নাম থাকা রেমি ল্যামকে বলা হচ্ছে ‘আবহাওয়া নিয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার গোয়েন্দা’ (এআই ওয়েদার স্লিথ)। আবহাওয়ার পূর্বাভাস আরও নির্ভুল ও দ্রুত করতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে কাজ করছেন এই যুক্তরাষ্ট্রের এই গবেষক। এই তালিকায় শীর্ষ দশে থাকা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ‘জাতির নির্মাতা’ হিসেবে উল্লেখ করে নেচার তার সম্পর্কে লিখেছে, ২০২৪ সালের আগস্ট মাসে বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া প্রাণঘাতী বিক্ষোভে কর্তৃত্ববাদী সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর বিপ্লবী ছাত্রসমাজের একমাত্র দাবি ছিল, ড. ইউনূসকে অন্তর্বর্তী নেতা হিসেবে নিয়ে আসা। তার কাঁধে দেশের শিক্ষার্থীদের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের ভার। এ কাজ তার জীবনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বলেও মন্তব্য করেছে নেচার। ১৯৪০-এর দশকে ভারতে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের সময় চট্টগ্রামে ড. ইউনূসের জন্ম গ্রহণ করেন। ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের পর চট্টগ্রাম পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়। ১৯৬০-এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রে যান এবং পরিবেশগত অর্থনীতির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা নিকোলাস জর্জেসকু-রোগেনের অধীনে পড়াশোনা করেন। সে সময়ই তার মধ্যে অর্থনীতি ও প্রকৃতির মধ্যকার পারস্পরিক সম্পর্ক বিষয়ে স্পষ্ট বোঝাপড়ার সৃষ্টি হয়। ১৯৭১ সালে পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীন বাংলাদেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশের পর তিনি দেশে ফিরে আসেন এবং নতুন রাষ্ট্র গঠনে অংশ নেন। ড. ইউনূসের সবচেয়ে বেশি পরিচিতি রয়েছে ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে তার উদ্ভাবনী কাজের জন্য। ১৯৭০-এর দশকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক থাকা অবস্থায় তিনি ক্ষুদ্রঋণের ধারণা পরীক্ষা করেন। স্বল্প পরিমাণ ঋণ নারীদের মধ্যে বিতরণ করে তিনি দেখান যে, এটি দরিদ্রদের জীবনমান উন্নয়নে কতটা কার্যকর হতে পারে। ছয় দশকের কর্মজীবনে তিনি দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য নতুন ধারণা পরীক্ষার মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। গবেষণার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সিস্টেম বুঝে সমস্যার সমাধান করা তার কাজের মূল ভিত্তি।  ১৯৮৩ সালে তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক এখন বাংলাদেশ জুড়ে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম পরিচালনার পাশাপশি তার এই মডেল বিশ্বব্যাপী অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। ক্ষুদ্রঋণ দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো উচ্চ সুদের মাধ্যমে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে শোষণ করে বলে সমালোচনাও রয়েছে। তবে ড. ইউনূস দেখিয়েছেন, যৌক্তিকভাবে ক্ষুদ্রঋণ দেওয়া হলে তা কীভাবে সমাজের সবচেয়ে দরিদ্রদেরও জীবন বদলে দিতে পারে। আরটিভি/কেএইচ
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাস পরিবর্তনের ‘নায়িকা’: প্রধান উপদেষ্টা
দেশে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়া মেয়েদেরকে ইতিহাস পরিবর্তনের নায়িকা বলে সম্বোধন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জুলাই বিপ্লবের কন্যাদের কীর্তিগাঁথা ও অবদানকে উপজীব্য করে ‘জুলাইয়ের কন্যারা আমরা তোমাদের হারিয়ে যেতে দেব না’ শীর্ষক নারী সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস জুলাই বিপ্লবের কন্যাদের উদ্দেশে বলেন, তোমরা বাংলাদেশকে যে পর্যায়ে নিয়ে গেছো, সেটা একটা ঐতিহাসিক ঘটনা। এই ঐতিহাসিক ঘটনার নায়িকারা বাংলাদেশে যা ঘটিয়েছে, তা পৃথিবীর অন্য কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। পৃথিবীতে অনেক অভ্যুত্থান হয়েছে। কিন্তু এটা সম্পূর্ণ ভিন্ন রকমের। কেউ তোমাদের উদ্বুদ্ধ করেনি। তোমরা নিজেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিয়েছো। এটা তোমাদের সম্পূর্ণ নিজেদের হাতে গড়া এক বিপ্লব।  ৫ আগস্টোর পর নতুন বাংলাদেশ তৈরি হয়েছে মন্তব্য করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বাংলাদেশের মেয়েরা, স্কুল-কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া, চীকরীজীবি, পরিবারের যে যেখান থেকে পেরেছে সবাই বিপ্লরে যোগ দিয়েছে এবং সমানভাবে এগিয়ে এসেছে ও একেবারে পরিবর্তন করে দিয়েছে।  অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশের মেয়েরা এমন শক্তি দেখিয়েছে, যা অন্য কোন দেশের মেয়েরা এখনও দেখাতে পারেনি। এর প্রেক্ষিতে বলতে হয়- তোমরা অনেক এগিয়ে। এই যে এগিয়ে থাকাটা বিরাট সৌভাগ্যের ব্যাপার। তোমরা একটা সুযোগ পেয়েছো এবং সুযোগটা গ্রহণ করে দেখিয়ে দিয়েছো যে আমাদের শক্তি আছে এবং আমরা সেটা প্রকাশ করতে পারি। নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্ন বাস্তবায়নের আগ পর্যন্ত সক্রিয় ভূমিকা পালনের আহবান জানিয়ে অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান বলেন, তোমরা পুরনো বাংলাদেশ বদলে নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে ভূমিকা নিয়েছো সেটা পূরণ করতে হবে। শুধু সরকারের উপর দায়িত্ব ছেড়ে দিলে হবে না। কাজেই এটার পিছনে থাকতে হবে, এটাকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। যে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন তোমাদের মনে আছে, বাংলাদেশের সকল মানুষের মনে আছে সেই বাংলাদেশকে গড়ে তুলতে হবে’। তিনি আরও বলেন, জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে প্রমাণ করেছো তোমাদের প্রজন্ম একেবারে ভিন্ন। তোমরা মহা শক্তিশালী মানুষ। এই শক্তি শেষ হয়ে যায়নি, আমাদের পৃথিবীর সামনে আরও দৃষ্টান্তমূলক ইতিহাস সৃষ্টি করে যাব। তোমাদের কাছে সে সম্ভাবনা আছে। নতুন প্রজন্মের মেয়েদেরকে কোন ভুল পথে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, তোমাদের মধ্যে যে সম্ভাবনা আছে সেটাকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে সম্পূর্ণ নতুন এক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবে। কেবল বাংলাদেশ নয় নতুন এক পৃথিবী গড়ে তোলার মহা কর্মযজ্ঞে নিজেদের সম্পৃক্ত হতে হবে। গণঅভ্যুত্থানে হতাহতের শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তোমরা যারা প্রাণ দিয়েছো, আহত হয়েছো, তোমাদেরকে আমরা ভুলিনি। এই নতুন বাংলাদেশ আমরা গড়ব, এটা আমাদের শপথ। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এই আয়োজনে জুলাই মাসে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া বিভিন্ন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের ছাত্রীরা অংশ নেন। কর্মজীবী নারীদেরও এতে অংশ নিতে দেখা যায়। অনুষ্ঠানে জুলাই-আগস্ট উত্তাল সময়ের বিপ্লবী কন্যাদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শিক্ষার্থীরা উৎসাহ ও উদ্দীপনায় তাদের আশা-আকাঙ্ক্ষা ও দাবির কথা তুলে ধরলে তা মনোযোগ দিয়ে শোনেন তিনি। আরটিভি/কেএইচ