• ঢাকা সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ঝড় ও বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৯ জনের মৃত্যু
তীব্র তাপদাহের পরে বৈশাখের শেষের দিকে রাজধানীতে বজ্রসহ বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি হয়েছে। শনিবার রাত এবং রোববার (৫ মে) দেশের বিভিন্ন স্থানে ঝড়-বৃষ্টি ও বজ্রপাত হয়েছে। এতে ছয় জেলায় কালবৈশাখী ঝড় ও বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৯ জনের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরে বিস্তারিত... কিশোরগঞ্জ : শনিবার (৪ মে) রাতে করিমগঞ্জের নিয়ামতপুর হাজিপাড়া ঘোনারবাড়ি গ্রামে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ পড়ে ছেলেসহ অন্তঃসত্ত্বা এক নারীর মৃত্যু হয়। এতে আরও একজন আহত হন। মৃতরা হলেন- ওই গ্রামের আব্দুল কাইয়ুমের ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী রুপ তারা (৪৬) এবং তার ছেলে তাইজুল ইসলাম (৫)। টাঙ্গাইল : ঘাটাইলের ফতেরপাড়া-খিলপাড়া সড়কে গত শনিবার রাতে বৃষ্টিপাতে বজ্রপাতে ওয়াজেদ আলী খান (৫০) নামে এক বাবুর্চির মৃত্যু হয়। ওয়াজেদ উপজেলার ২ নম্বর ঘাটাইল ইউনিয়নের খিলপাড়া এলাকার মৃত সোনা খার ছেলে। ইসলামপুর (জামালপুর) : ইসলামপুর উপজেলার সাপধরী ইউনিয়নের কটাপুর এলাকায় শনিবার রাতে বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাতে আব্দুল মজিদ (৫৫) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়। মজিদ ওই এলাকার বাসিন্দা। খাগড়াছড়ি : দীঘিনালা উপজেলার মেরুং ইউনিয়নের মধ্যবেতছড়ি গ্রামে রোববার ভোরে ভারী বৃষ্টিপাতের সঙ্গে বজ্রপাতে একটি টিনের ঘরে আগুন লেগে হাসিনা বেগম (৩০) ও ছেলে হানিফ মিয়ার (৮) মৃত্যু হয়। এ সময় সঙ্গে থাকা তার আরেক ছেলে মো. হাফিজ (১১) প্রাণে বেঁচে যায়। তবে ঘটনার সময় হাসিনা বেগমের স্বামী ছাদেক মিয়া বাড়ির বাইরে ছিলেন। একই দিন ভোরে বজ্রপাতে উপজেলার ১ নম্বর রামগড় ইউনিয়নের দুর্গম হাজাছড়া (ডাক্তারপাড়া) এলাকায় বৃষ্টিপাতের সঙ্গে বজ্রপাতে গংজ মার্মাসহ (৫০) দুটি গবাদিপশুর মৃত্যু হয়। গংজ মার্মা দুর্গম হাজাছড়া এলাকার কংজ্র মার্মার ছেলে। একই সময় মাটিরাঙ্গায় বজ্রপাতে সমিকা ত্রিপুরা (২৬) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়। রাঙামাটি : কাউখালী উপজেলায় বজ্রপাতে আর্ষা চাকমা (১৪) নামে এক স্কুলশিক্ষার্থীর মৃত্যু ও আহত হয় আরও ৪ জন। রোববার সকালে উপজেলার দুর্গম ফটিকছড়ি ইউনিয়নের বার্মাছড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আর্ষা চাকমা বর্মাছড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী। চট্টগ্রাম : চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় রোববার সকাল ছয়টার দিকে ঝড় শুরু হয়। এতে পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইছামতিতে অন্তত ১০টি বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। ভেঙে গেছে গাছপালা ও বৈদ্যুতিক খুঁটি। অনেক এলাকায় বিচ্ছিন্ন রয়েছে বিদ্যুৎ সংযোগ। ক্ষতিগ্রস্ত পিন্টু বড়ুয়া বলেন, তার একমাত্র অবলম্বন ঘরটি বড় গাছ পড়ে বিধ্বস্ত হয়ে যায়।
ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যানসহ স্বতন্ত্র সব পরিচালকের পদত্যাগ
পূর্বাভাসের ৫ রাডারের ৪টি মেয়াদোত্তীর্ণ, যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
মা-ভাইয়ের সামনে বাংলাদেশি যুবককে হত্যা, ভিডিও প্রকাশ
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (৬ মে)
রাজধানীতে বজ্রসহ শিলাবৃষ্টি
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে আনসার সদস্যের আত্মহত্যা
সুখবর দিল বিআরটিএ
এক সিঙ্গারার ওজন দুই কেজি!
লখনৌকে বিধ্বস্ত করে টেবিলের শীর্ষে কলকাতা
‘আমলাদের সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইডিয়াটা নিতে পারছি না’
প্রাথমিক শিক্ষা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত, সম্মত দুই মন্ত্রণালয়
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
ঝড় ও বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৯ জনের মৃত্যু
যেসব কারণে সুন্দরবনে আগুন
৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের জন্য সুখবর
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক জানিয়েছেন, সারাদেশে ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে আবাসন সুবিধা দেওয়ার কার্যক্রম চলমান রয়েছে।  রোববার (৫ মে) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে আওয়ামী লীগের সদস্য মাইনুল হোসেন খানের এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে মন্ত্রী এ কথা বলেন। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘ছয় হাজার ৯৬ কোটি ৫৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে আবাসন সুবিধা দেওয়া হবে। এর আগে ২০০৩-২০০৪ অর্থবছরে ৪০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধা/উপকারভোগীকে ৩০০ টাকা হারে প্রথম ভাতা প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বর্তমান সরকার প্রতিনিয়ত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে নানাবিধ কার্যক্রম গ্রহণ করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় বীর মুক্তিযোদ্ধা সম্মানী ভাতার পরিমাণ বেশ কয়েকগুণ বৃদ্ধি করে ২০২১-২২ অর্থবছর হতে মাসিক ২০ হাজার টাকা সম্মানী ভাতাসহ বাৎসরিক দুটি উৎসব ভাতা ১০ হাজার টাকা হারে প্রদান করা হচ্ছে।’ মন্ত্রী আরও বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের মাধ্যমে ২০১২ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৮ সালের জুন পর্যন্ত ২৭১ কোটি ১১ লাখ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে “ভূমিহীন ও অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বাসস্থান নির্মাণ” শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় সারাদেশে ২ হাজার ৯৬২টি বাসস্থান অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় বর্তমান সরকার মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতায় “অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আবাসন নির্মাণ (১ম সংশোধিত)” শীর্ষক প্রকল্পটি ২০২১ সালের ১ জানুয়ারি হতে ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর মেয়াদে ছয় হাজার ৯৬ কোটি ৫৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে বাস্তবায়নাধীন।’ আ ক ম মোজাম্মেল হক জানান, এ প্রকল্পের মাধ্যমে সারাদেশে ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধা বা তাদের পরিবারকে আবাসন সুবিধা প্রদানের কার্যক্রম চলমান। এর আওতায় উপজেলাওয়ারী বিদ্যমান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নির্দিষ্ট আনুপাতিক হারে সুবিধাভোগী নির্বাচন করা হচ্ছে। উক্ত প্রকল্পের আওতায় এ পর্যন্ত ১১ হাজার ৫৭টি আবাসন নির্মাণ শেষ হয়েছে। বর্তমানে ১০ হাজার ৮৮৯টি বীর নিবাসের নির্মাণকাজ চলমান।
‘আমলাদের সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইডিয়াটা নিতে পারছি না’
‘আমলাদের সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইডিয়াটা নিতে পারছি না’
মিল্টন সমাদ্দারের অপকর্ম নিয়ে যা বললেন স্ত্রী মিতু
মিল্টন সমাদ্দারের অপকর্ম নিয়ে যা বললেন স্ত্রী মিতু
সুন্দরবনে অগ্নিনির্বাপণ কাজে বিমানবাহিনীর অংশগ্রহণ
সুন্দরবনে অগ্নিনির্বাপণ কাজে বিমানবাহিনীর অংশগ্রহণ
সুখবর দিল বিআরটিএ
সুখবর দিল বিআরটিএ
দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশি গার্মেন্টসের রপ্তানি বাড়ায় ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আপত্তি
দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশি গার্মেন্টসের রপ্তানি বাড়ায় ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আপত্তি
আপাতত আমাকে আর একটু তৈরি হওয়ার সুযোগ দিন : অমি
মিঠুনের সঙ্গে প্রেম ও বিয়ে নিয়ে মুখ খুললেন অভিনেত্রী মমতা
ভারতীয় সিনেমার বরেণ্য অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। কাজের কারণে যেমন প্রশংসা কুড়িয়েছেন, তেমনি ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও অনেকবার খবরের শিরোনাম হয়েছেন। অনেক নায়িকার সঙ্গে তার নাম জড়িয়েছে। এসব নিয়ে অনেক তথ্যই জানেন তার ভক্তরা। ভারতীয় বাংলা সিনেমার গুণী অভিনেত্রী মমতা শঙ্করের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন মিঠুন। বিয়ের দিন-তারিখও চূড়ান্ত হয়েছিল। ছাপানো হয়েছিল বিয়ের কার্ড। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সাতপাকে বাঁধা পড়েননি এই যুগল। মিঠুনের সঙ্গে যখন সম্পর্কে জড়ান মমতা, তখন চন্দ্রোদয়ের (মমতার বর্তমান স্বামী) সম্পর্কে ছিলেন। তারপরও কীভাবে মমতা-মিঠুনের প্রেম হয়, কী কারণে সেই প্রেম-বিয়ে ভেঙে যায়, এতদিন তা আড়ালেই ছিল! অবশেষে এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন মমতা শঙ্কর। মিঠুনের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানোর স্মৃতিচারণ করে মমতা শঙ্কর বলেন, আমি মূলত, প্রথম বাপ্পিদার (চন্দ্রোদয়) সঙ্গে সম্পর্কে ছিলাম। বাপ্পিদার সঙ্গে যখন থেকে পরিচয়, তখন থেকে প্রচুর বিয়ের প্রস্তাব আসতে থাকে। কিন্তু কেউ কোনোদিন বাপ্পিদার কাছ থেকে আমাকে টলাতে পারেননি। কিন্তু ‘মৃগয়া’ সিনেমা করতে গিয়ে মিঠুনের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ি। এটা যে কীভাবে কী হয়ে গিয়েছিল, তা ঠিক বুঝতেই পারছিলাম না। নিজেকে শক্তভাবে ধরে রেখেছিলাম। বাপ্পিদার প্রতি কমিটেড ছিলাম। তারপরও কখন যে কীভাবে হয়ে গেল বুঝতেই পারিনি। মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে বিয়েটা কেন ভেঙে গিয়েছিল? এ প্রশ্নের জবাবে মমতা শঙ্কর বলেন, মিঠুনের তখন স্ট্রাগল পিরিয়ড চলছিল। ক্যারিয়ারটা কেবল শুরু করেছে। সবেমাত্র সিনেমার কাজ পেতে শুরু করেছে। ওই সময়ে বিয়ের দিন-তারিখ চূড়ান্ত হওয়ার পর মিঠুন বলল, বিয়েটা আরো দুটো বছর পিছিয়ে নিই। বিয়ে ভাঙার পর আমি প্রচণ্ড কষ্ট পেয়েছিলাম, সাংঘাতিক ট্রমার মধ্য দিয়ে গিয়েছিলাম। মিঠুন চক্রবর্তী ‘না’ করাতে বিষয়টি কি আপনার ইগোতে আঘাত করে? জবাবে মমতা শঙ্কর বলেন, ঠিক তা না। আমাদের দুই পরিবারই চাচ্ছিলেন বিয়েটা হয়ে যাক। কিন্তু আমি মিঠুনের বিষয়টিও বুঝতে পারছিলাম। কারণ ওর সবে ক্যারিয়ারটা উঠছিল। সিনেমায় কাজের প্রস্তাব পাচ্ছিল। যার কারণে ওর আপত্তি ছিল। তা হলে বিয়ের তারিখ কেন চূড়ান্ত করেছিলেন? জবাবে মমতা শঙ্কর বলেন, আমরা যখন আলাপআলোচনা করে বিয়ের সিদ্ধান্ত নিই, তখন মিঠুনের এই পরিস্থিতি ছিল না। আমাদের মনে হয়েছিল, এই সময়ে বিয়েটা করা যায়। কিন্তু বিয়ের আগে পরিস্থিতি বদলে যায়। মিঠুনের ক্যারিয়ার হ্যাম্পার হতো। এ ঘটনার পর আমার পরিবার চাচ্ছিল, যাতে কোনো গসিপ না হয়। এখন চর্চায় থাকার জন্য গসিপ তৈরি করা হয়, তখন বিষয়টা এমন ছিল না। আসলে, আমি বলব, যেটা হয়েছে সেটা ভালোই হয়েছে। আমি না বাপ্পিদাকে আরো ভালোভাবে চিনতে পেরেছি। বলিউডে কাজ করতে গিয়ে কয়েকজন অভিনেত্রীর সঙ্গে মিঠুনের সম্পর্কে জড়ানোর গুঞ্জন শোনা যায়। আর এ কারণে নাকি আপনি সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসেন? জবাবে মমতা শঙ্কর বলেন, সেরকম আমিও শুনেছি। মিঠুন আমাকে বলেছিল। এসব ক্যারিয়ারের জন্য করেছিল মিঠুন। কিন্তু বলিউডে কারো সঙ্গে মিঠুনের সেরকম কোনো সম্পর্ক ছিল না। মিঠুনের সঙ্গে বিয়ে ভাঙার পর মমতা চন্দ্রোদয়ের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। আর মিঠুনও হেলেনাকে বিয়ে করে ফেলেন। এরপর দীর্ঘদিন যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল। কিন্তু এখন মিঠুন-মমতার মাঝে খুবই ভালো সম্পর্ক। শুধু তাই নয়, দুই পরিবারের সদস্যদের মাঝেও খুবই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক।     দীর্ঘ ৪৭ বছর পর ফের একসঙ্গে কাজ করেছেন মিঠুন-মমতা। ‘প্রজাপতি’ সিনেমায় তাদের একসঙ্গে দেখা যায়। ২০২২ সালে মুক্তি পায় সিনেমাটি।
মিঠুনের সঙ্গে প্রেম ও বিয়ে নিয়ে মুখ খুললেন অভিনেত্রী মমতা
ধর্মকর্ম ও তেল ব্যবসায় সময় কাটাচ্ছেন নায়ক মেহেদী (ভিডিও)
চলচ্চিত্রে মেহেদীর আত্মপ্রকাশ শৈশবেই। শিশুশিল্পী হিসেবে বেশ কিছু ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। এরপর যৌবনে সুদর্শন মেহেদী ঢাকাই সিনেমায় অভিষিক্ত হন নায়ক হিসেবে। নব্বই দশকের শেষের দিকে তিনি চলচ্চিত্রে নিয়মিত অভিনয় করেছেন। তবে তার অভিনীত চলচ্চিত্রের অধিকাংশই ছিল অরুচিকর-আপত্তিজনক। অশ্লীল দৃশ্যে অভিনয়ের কারণে সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল এ অভিনেতাকে। অশ্লীলতাবিরোধী অভিযান শুরু হলে অশ্লীল দৃশ্যের অভিনেতা-অভিনেত্রীরা ছিটকে পড়েন। মেহেদীও সেসময় চলচ্চিত্র থেকে বিদায় নেন, লোকচক্ষুর অন্তরালে চলে যান। এরপরে চলচ্চিত্রের পর্দায় খুব একটা দেখা যায়নি তাকে। অনেক দিন ধরেই চলচ্চিত্রাঙ্গনে তাকে দেখা যায় না। তবে শিল্পী সমিতির নানার আয়োজনে মাঝে মাঝে দেখা যায় তাকে। সম্প্রতি চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোট দিতে এসেছিলেন তিনি। এদিন আরটিভির সঙ্গে আলাপ হয় এই নায়কের।  বর্তমান ব্যস্ততা নিয়ে মেহেদি বলেন, এখন আমি ধর্মীয় কাজে সময় দিচ্ছি। নিয়মিত তাবলিগ জামাতে চিল্লায় যেতে হচ্ছে। যেহেতু মানুষ হয়ে জন্ম নিয়েছি তাই ধর্মকর্ম তো করতেই হবে। তিনি আরও বলেন, আমি মুসলিম তাই আমাকে নিয়মিত নামাজ রোজা করতে হবে। এখন সেটা খুব মনোযোগের সঙ্গে করতে হচ্ছে।  ধর্মকর্মের পাশাপাশি নিজেদের তেল ব্যবসা দেখাশোনা করছেন উল্লেখ করে মেহেদী বলেন, আমি পুরান ঢাকায় ব্যবসা করছি। আমাদের মতিঝিলে পেট্রোল পাম্প আছে। সেই ব্যবসা দেখাশোনা করেই সময় কাটছে।  নিজের ব্যক্তিজীবন নিয়ে মেহেদী বলেন, স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে ভালো আছি আল্লাহর রহমতে। আমার স্ত্রী পুরান ঢাকার মেয়ে ফারজানা। আমাদের বড় ছেলে মাজহারুল হক মাহি, মেয়ে মেহজাবিন হক ইশরাত। সবার কাছে দোয়া চাই যেন ভালো থাকি।  চলচ্চিত্র থেকে একেবারে বিচ্ছিন্ন হননি তিনি, সামনে তার চলচ্চিত্র আসছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি চলচ্চিত্র থেকে একেবারেই হারিয়ে যাইনি। সামনে মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে আমার চারটি চলচ্চিত্র।
ধর্মকর্ম ও তেল ব্যবসায় সময় কাটাচ্ছেন নায়ক মেহেদী (ভিডিও)
করোনার টিকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় অভিনেতার হার্ট অ্যাটাক!
সম্প্রতি গুঞ্জন উঠেছে করোনা ভ্যাকসিনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিচ্ছে টিকা গ্রহণকারীদের শরীরে। এর পরিপ্রেক্ষিপ্রেক্ষিতে ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারী সংস্থা অ্যাস্ট্রাজেনেকা লন্ডনের আদালতে স্বীকার করে নিয়েছে, তাদের ভ্যাকসিনে সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। এদিকে গত বছরের শেষের দিকে ভারতীয় অভিনেতা শ্রেয়স হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন। অল্পের জন্য প্রাণ ফিরে পেয়েছেন তিনি। অভিনেতা মনে করছেন কোভিডের টিকা নেওয়ার ফলেই হার্ট অ্যাটাক করেছিল তার। বিষয়টি নিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে শ্রেয়স বলেন, আমি ধূমপান করি না। রেগুলার ড্রিঙ্কারও না। মাসে হয়তো একবার ড্রিঙ্ক করতাম। এছাড়া আর কোনো তামাক নয়। হ্যাঁ, আমার কোলেস্টেরল একটু বেশি। আমায় বলা হয়েছিল আজকাল এটাই স্বাভাবিক। এর চিকিৎসাও করিয়েছিলাম আর তাতে ফলও পেয়েছিলাম। যদি বাকি কারণ ধরি — ডায়াবেটিস নেই, ব্লাড প্রেশার নেই, কিছুই তো নেই, তাহলে কারণ কী হতে পারে? তিনি আরও বলেন, কোভিড-১৯ টিকা দেওয়ার পর থেকেই ক্লান্তি অনুভূত হতে থাকে। কিছু সত্যি তো থাকবে, আমরা পুরো থিওরি অস্বীকার করতে পারি না। হতে পারে এটি কোভিড বা ভ্যাকসিন, এর সঙ্গে কিছু না কিছু তো আছে। এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক যে আমরা সত্যিই জানি না আমাদের শরীরের ভিতরে কী আছে। হুজুগে বয়ে গেছি আর কোম্পানিগুলোকে বিশ্বাস করেছি। এমন কোনো ঘটনা কিন্তু কোভিড-১৯-এর আগে শুনিনি। এদিকে আদালতে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ওই স্বীকারোক্তিতে বলা হয়েছে, এই ভ্যাকসিনের কারণে থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম বা টিটিএস নামের বিরল রোগের সম্ভাবনা রয়েছে। যা নিয়ে বিশ্বজুড়ে হইচই পড়েছে। 
করোনার টিকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় অভিনেতার হার্ট অ্যাটাক!
কারিনার নতুন অধ্যায় শুরু, কাঁধে এবার বড় দায়িত্ব
বলিউডে দু দশক কাটিয়ে ফেলেছেন কারিনা কাপুর খান। অভিনেত্রী দুই সন্তানের মা, ভোপালের নবাব পরিবারের ‘শেষ বেগম’ ঘর-সংসার এবং কাজ দুটোই সমান তালে চালাচ্ছেন। এবার তার কাঁধে আরও বড় দায়িত্ব। ইউনিসেফ-এর রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনীত হলেন সুপারস্টার কাপুরকন্যা। বিগত দশ বছর ধরে ইউনিসেফ-এর সঙ্গে কাজ করছেন বেবো। শুরুটা হয়েছিল সেই ২০১৪ সালে সেলেব্রিটি অ্যাডভোকেট হিসেবে। এবার সেই পদ থেকেই উত্তরণ। হয়ে গেলেন ইউনিসেফ-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর। ৪ মে, শনিবার নিজেই ইনস্টাগ্রামে সেই গর্বের মুহূর্ত সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন কারিনা। নতুন দায়িত্ব পেয়ে তিনি আবেগাপ্লুত, সেটা তার কথাতেই ধরা পড়ল। লিখেছেন, আমার জন্য খুব আবেগের একটা দিন। UNICEF-এর রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পেয়ে আমি ধন্য়। গত দশ বছর ধরে কাজ করছি ইউনিসেফ-এর সঙ্গে। বিগত বছরগুলোতে দেশের শিশু এবং নারীদের অধিকার রক্ষার জন্য আমাদের টিম যে কাজগুলো করেছে, তাতে আমি সত্যিই গর্বিত। আমি রোজ অনুপ্রেরণা পাই সেগুলো থেকে। আশা রাখি, ভবিষ্যতেও এই সংস্থার সঙ্গে যুক্ত থেকে কাজ করে যাব। বেবো বলছেন, প্রতিটি শিশুর সুস্থ শৈশব, ন্যায্য সুযোগ, একটি ভালো ভবিষ্যত প্রাপ্য।’ নবাব বেগমের মুকুটে নতুন পালক জোড়ায় শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তার বলিউডের সহকর্মী থেকে অনুরাগীরা। কারও আর্জি, ‘গাজার শিশুদের ভবিষ্যৎটাও দেখুন। তেইশ সালই ঘুরিয়ে দিয়েছে কারিনা কাপুরের ভাগ্যচক্র। ‘জানে জান’ সিরিজের সুবাদে দর্শক অনুরাগীদের নজর কাড়ার পাশাপাশি সিনেসমালোচকদের তরফেও দারুণ প্রশংসিত হয়েছিল বেবোর অভিনয়। তার পরই কারিনার ঝুলিতে এসেছে ‘দ্য বাকিংহাম মার্ডারস’-এর মতো থ্রিলার সিনেমা। যেখানে গোয়েন্দা চরিত্রে দেখা যাবে অভিনেত্রীকে। বিগ বাজেট দক্ষিণী সিনেমা ‘টক্সিক’-এর প্রস্তাবও এসেছিল তার কাছে। তবে যশের বিপরীতে অভিনয় করার অফার নাকচ করেছেন অভিনেত্রী। বলিউডে দু দশক কাটিয়ে ফেললেও তেইশ অবধি ‘পুহ’ কিংবা ‘গীত’ চরিত্রের জন্যই কারিনা কাপুরকে মনে রেখেছিলেন দর্শকরা। তবে খেলা ঘোরালো গত বছরে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘জানে জান’। সিঙ্গল মাদারের ভূমিকায় বিজয় ভার্মা, জয়দীপ আহলাতের মতো দাপুটে অভিনেতাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নজর কেড়েছেন কারিনা। ২০২২ সালে আমির খানের সঙ্গে জুটি বেঁধে ‘লাল সিং চাড্ডা’ এনেছিলেন ঠিকই। কিন্তু সুপারফ্লপ সেই সিনেমাতে কারিনাকে নিয়ে মোটেই হইচই হয়নি। বরং সমস্ত লাইমলাইট কেড়েছিলেন আমির খান। তবে ২০২৩ সালে ‘জানে জান’-এর দৌলতে নজর কাড়া প্রত্যাবর্তন কারিনার কাপুরের। এবার ইউনিসেফ-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হলেন কারিনা কাপুর।  
কারিনার নতুন অধ্যায় শুরু, কাঁধে এবার বড় দায়িত্ব
আম ক্যালেন্ডার প্রকাশ, কখন পাবেন কোন আম
চশমা ছাড়াই কোরআন পড়েন ১৩৫ বছর বয়সী তাম্বিয়াতুন নেছা
এক সিঙ্গারার ওজন দুই কেজি!
জয়পুরহাটে ট্রাক্টর ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে আনসার সদস্যের আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে আরিফুল ইসলাম (৩৫) নামে এক আনসার সদস্য আত্মহত্যা করেছেন।  রোববার (৫ মে) রাত সাড়ে ১১টার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহতে এই ঘটনা ঘটে। ডিঙ্গেদহ আনসার ব্যাটালিয়নে সিপাহি হিসেবে কর্মরত আরিফুল ইসলাম দিনাজপুর সদর উপজেলার জয়দেবপুর গ্রামের নুরুজ্জামানের ছেলে।  চুয়াডাঙ্গা আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর জেলা কমান্ড্যান্ট সঞ্জয় চৌধুরি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহ আনসার ব্যাটালিয়নের পার্শ্ববর্তী উসমান গনির ভাড়া বাড়িতে আরিফুল ইসলাম সপরিবার নিয়ে থাকতেন। বৃহস্পতিবার ছুটিতে সপরিবার দিনাজপুর যান। রোববার (৫ মে) তিনি একা ফিরে আসেন। যতদুর জানতে পেরেছি, দাম্পত্য কলহে স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখেই আরিফুল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। চুয়াডাঙ্গা সদর থানার পরিদর্শক (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী বলেন, বিষয়টি জানতে পের ঘটনাস্থলে আমাদের টিম পাঠিয়েছিলাম। তারা মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। দ্রুত মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।
মা-ভাইয়ের সামনে বাংলাদেশি যুবককে হত্যা, ভিডিও প্রকাশ
ইসরায়েলে আল-জাজিরার সম্প্রচার বন্ধ 
বাইডেনের ‘জেনোফোবিক’ মন্তব্যে জাপান-ভারতের প্রতিবাদ 
জিম্মি চুক্তিতে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা যেকোনো সময়
জিম্মি চুক্তিতে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা যেকোনো সময়
যে কারণে মক্কায় প্রবেশে সৌদির বাসিন্দাদের অনুমতি লাগবে
যে কারণে মক্কায় প্রবেশে সৌদির বাসিন্দাদের অনুমতি লাগবে
ইন্দোনেশিয়ার মধ্যাঞ্চলে বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ার মধ্যাঞ্চলে বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু
পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো ভারত
পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো ভারত
রিয়াল মাদ্রিদ ম্যাচের আগে বায়ার্ন শিবিরে ইনজুরি ধাক্কা
বিশ্বকাপ নিয়ে রোমাঞ্চের চেয়ে ‘টেনশন’ বেশি জ্যোতির
লখনৌকে বিধ্বস্ত করে টেবিলের শীর্ষে কলকাতা
চলতি আইপিএলে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। ১১ ম্যাচ খেলে আটটিতে জয় তুলে নিয়ে ইতোমধ্যে প্লে-অফ অনেকটায় নিশ্চিত করেছে ফেলেছে শাহরখ খানের দল। নিজেদের ১১তম ম্যাচে লখনৌকে রানের ব্যবধানে হারিয়েছে কলকাতা। রোববার (৫ মে) আগে ব্যাট করতে নেমে লখনৌকে ২৩৬ রানের বড় লক্ষ্য দেয় কলকাতা। জবাব দিতে নেমে ২৩ বল হাতে থাকতেই ১৩৭ রানে অলআউট হয় লখনৌ। এতে ৯৮ রানের বড় জয় পায় কলকাতা। এতে রাজস্থান পিছনে ফেলে টেবিলের শীর্ষস্থান দখল করেছে স্টার্ক-রাসেলরা। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় লখনৌ। ৭ বলে ৯ করে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার কুলকার্নি। এরপর মাকার্স স্টোইনিসকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন লোকেশ রাহুল। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি তিনি। ২১ বলে ২৫ রান করে ফেরেন লখনৌ দলপতি। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি দ্বীপক হুদাও। ৩ বলে ৫ রান করেন তিনি। ২১ বলে ৩৬ রান করেন স্টোইনিস। এরপর নিকোলাস পুরান (১০) এবং আইয়ুস বাদোনি (১৫), অ্যাস্টোন টার্নার (১৬) এবং কুর্নাল পান্ডিয়া ৫ রান করে আউট হলে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় লখনৌ। শেষ দিকে উধধীর সিং (৭) এবং রবি বিষ্ণয় ২ রান করে আউট হলেও ২৩ বল হাতে থাকতেই ১৩৭ রানে অলআউট হয় লখনৌ। এতে ৯৮ রানের বড় জয় পায় কলকাতা। কলকাতার হয়ে হার্শিত রানা এবং ভরুণ চক্রবর্তী তিনটি করে উইকেট নেন। এ ছাড়াও আন্দ্রে রাসেল দুটি, মিচেল স্টার্ক এবং সুনিল নারিন একটি করে উইকেট শিকার করেন। এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে কলকাতাকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার সুনিল নারিন এবং ফিল সল্ট। দুজনের ব্যাটে ভর করে চার ওভারে ৬১ রান তোলে শাহরুখ খানের দল। ১৪ বলে ৩২ রান করে আউট হন সল্ট। কিন্তু অপর প্রান্তে ২৭ বলে ফিফটি তুলে নেন নারিন। ৩৯ বলে ৮১ রানের ইনিংস বিধ্বংসী ইনিংস খেলে আউট হন এই ক্যারিবিয় ব্যাটার। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি রাসেল। ৮ বলে ১২ রান করেন তিনি। ২৬ বলে ৩২ রান করে তাকে সঙ্গ দেন রাঘুভানসি। শেষ দিকে ১৫ বলে ২৩ রান শ্রেয়াস আইয়ার আউট হলেও রামানদ্বীপের ৬ বলে ২৫ রানের ক্যামিও ইনিংসে ভর করে ছয় উইকেটে ২৩৫ রানের বড় পুঁজি পায় কলকাতা।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ব্যাক টু ব্যাক জয় বাংলাদেশের
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ব্যাক টু ব্যাক জয় বাংলাদেশের
টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ব্যাক টু ব্যাক জয় বাংলাদেশের
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ব্যাক টু ব্যাক জয় বাংলাদেশের
অবসর ভাঙা ও বাবরের সঙ্গে বিরোধ নিয়ে মুখ খুললেন ইমাদ
অবসর ভাঙা ও বাবরের সঙ্গে বিরোধ নিয়ে মুখ খুললেন ইমাদ
শিরোপার দিকে ছুটছে ম্যানসিটি
শিরোপার দিকে ছুটছে ম্যানসিটি
নীল রঙের লবণ খেলে কী হয় জানেন
লবণ রান্নার জন্য খুবই দরকারি। লবণ ছাড়া খাবার স্বাদহীন। সাধারণভাবে আমরা সাদা রঙের লবণ দেখে এবং খেয়ে অভ্যস্ত। সাদা লবণই বাড়িতে আনা হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আয়োডাইজড এই লবণই রান্নায় পড়ে। কিন্তু এর বাইরেও রয়েছে লবণ।  যেমন অনেক বাড়িতে সৈন্ধব লবণ এবং বিটনুন খাওয়া হয়। এগুলো গোলাপি লবণ হিসাবেও পরিচিত। কিন্তু যেটা খুব কম মানুষই জানেন, সেটা হলো নীল লবণ। অনেকেতো অবাকও হতে পারেন এটা শুনে যে লবণ নীল রঙেরও হয়।  নীল রঙের লবণ খেলে শরীরে কেমন প্রভাব পড়বে জেনে নিন- নীল রঙের লবণ আসলে রয়েছে। আর তার কদরও সীমাহীন। নামকরা রাঁধুনিদের কাছে নীল লবণ মানে শুধুই লবণ নয়, একটা আভিজাত্য। এবং সমাজের এক শ্রেণীর মানুষের কাছেও তাই। কিন্তু জানেন কি এই লবণ কোথায় পাওয়া যায় এবং এই লবণের বিশেষত্ব? নীল লবণ ভারতে পাওয়া যায় না। তবে এশিয়ারই একটি দেশে পাওয়া যায়। এটি হলো ইরান। এই দেশে এই বিশেষ লবণ পাওয়া যায়। নীল লবণের পোশাকি নাম পারসিয়ান সল্ট। প্রায় ২ হাজার বছর আগে ইরানে এই লবণ আবিষ্কার হয়। তার ব্যবহারও শুরু হয়। তারপর থেকে এই লবণ খনি থেকে তোলা চলছে। খনিতে জমাট বাঁধা এই লবণ তুলে এনে রোদে শুকিয়ে নিয়ে তার পরে এই নীল লবণ তৈরি হয়। এই লবণ নীল রঙের দেখতে হয়, তার কারণ এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ। এই লবণে ভরা থাকে ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং পটাশিয়াম। এ লবণ দেখতেও খুব সুন্দর বলে মনে করেন অনেকে। ফলে তা খাবার টেবিলে অন্য একটা মাত্রা যোগ করতে পারে। সেই সঙ্গে এর খাদ্যগুণও অনেক। খেতে অবশ্য সাধারণ লবণের মত নয়, একটু অন্যরকম। খেলে খনিজের স্বাদ স্পষ্ট। তবে খেতে ভালো বলেই মত সকলের। জিভে গেলে একটা তাজা অনুভূতি দেয় এই লবণ। 
বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার ২০ উপায়
বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার ২০ উপায়
গরমে দই খেলে পাবেন যেসব উপকারিতা
গরমে দই খেলে পাবেন যেসব উপকারিতা
যেসব উপসর্গে বুঝবেন আপনার ক্যালসিয়ামের ঘাটতি রয়েছে
যেসব উপসর্গে বুঝবেন আপনার ক্যালসিয়ামের ঘাটতি রয়েছে
অনলাইন জরিপ
সারাদেশে গাছ কাটা বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে রিট
মানবপাচার মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার
মানবপাচার মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার
তাপপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণে নতুন পলিসি নির্ধারণে রিট
তাপপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণে নতুন পলিসি নির্ধারণে রিট
মোহাম্মদ আলীর সম্মানে বন্ধ থাকবে সুপ্রিম কোর্টের বিচারকাজ
মোহাম্মদ আলীর সম্মানে বন্ধ থাকবে সুপ্রিম কোর্টের বিচারকাজ
রোববার থেকে আপিল বিভাগে বিচারকাজ চলবে দুই বেঞ্চে 
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে বিচারকাজ পরিচালনার জন্য আরেকটি নতুন বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে। শনিবার (৪ মে) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান এ বেঞ্চ গঠন করেন। রোববার (৫ মে) থেকে আপিল বিভাগে দুই বেঞ্চে বিচারকাজ চলবে। ইতোমধ্যে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে আপিল বিভাগের দুটি বেঞ্চে রোববারের কার্যতালিকা (কজলিস্ট) প্রকাশ করা হয়েছে। জানা গেছে, এক নম্বর বেঞ্চের নেতৃত্বে রয়েছেন প্রধান বিচারপতি নিজে। এ বেঞ্চের অন্য সদস্যরা হলেন বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন। আর নতুন গঠিত বেঞ্চের নেতৃত্বে থাকবেন আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এম. এনায়েতুর রহিম। এ বেঞ্চের অপর সদস্যরা হলেন বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী, বিচারপতি মুহাম্মদ আবদুল হাফিজ ও বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম। প্রসঙ্গত, বিচারক সংকটের কারণে দীর্ঘদিন ধরে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে আপিল বিভাগের একটি বেঞ্চে বিচারকাজ চলছিল। গত ২৪ এপ্রিল আপিল বিভাগে তিনজন বিচারপতি নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। বর্তমানে প্রধান বিচারপতিসহ ৮ জন বিচারক রয়েছেন আপিল বিভাগে। এরপর নতুন আরেকটি বেঞ্চ গঠনের ঘোষণা দেন প্রধান বিচারপতি।
রোববার থেকে আপিল বিভাগে বিচারকাজ চলবে দুই বেঞ্চে 
ঢাবির প্রশ্নপত্র ফাঁস: ৮৭ শিক্ষার্থীসহ সব আসামি খালাস
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের মামলায় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৭ শিক্ষার্থীসহ ১২৫ জন আসামি খালাস পেয়েছেন। ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াত সম্প্রতি এ রায় দেন। সাড়ে ছয় বছর আগে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে মামলাটি করা হয়েছিল।  খালাস পাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে অন্তত ২১ জন ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকর্মী। আছেন আটজন চাকরিজীবী-ব্যবসায়ী। বিসিএস নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছিলেন এমন এক ব্যক্তিও রয়েছেন।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে ২০১৭ সালের ২০ অক্টোবর রাজধানীর শাহবাগ থানায় একটি মামলা করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। মামলায় দুটি আইনে (আইসিটি ও পাবলিক পরীক্ষা) অপরাধের অভিযোগ আনা হয়। মামলাটি তদন্ত করে ২০১৯ সালের ২৪ জুন ১২৫ জনের বিরুদ্ধে পৃথক আইনে দুটি অভিযোগপত্র দেয় সিআইডি। আইসিটি আইনের মামলায় ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে অভিযোগ গঠন করা হয়।  চার্জ গঠনের পর আদালতে সাক্ষীদের হাজির করতে সমন, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও অজামিনযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। তবে রাষ্ট্রপক্ষ মাত্র একজন সাক্ষীকে আদালতে হাজির করে। একমাত্র যে সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন, তিনিও অভিযোগ সমর্থন করে কোনো সাক্ষ্য দেননি। আইসিটি আইনের যেসব ধারায় (৫৭ ও ৬৩) অপরাধের অভিযোগ মামলায় আনা হয়, তা বিচারে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। তাই আসামিদের বেকসুর খালাস দেওয়া হয়। রায়ে আদালত বলেছেন, একই অপরাধের অভিযোগে মামলায় পৃথক অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এক অপরাধের জন্য কোনো ব্যক্তিকে একাধিকবার ফৌজদারি মামলায় বিচারের মুখোমুখি ও দণ্ডিত করা যায় না। গণমাধ্যমকর্মীদের দেওয়া তথ্যের সূত্র ধরে ২০১৭ সালের ১৯ অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হল থেকে তৎকালীন ছাত্রলীগ নেতা মহিউদ্দিন রানা ও অমর একুশে হল থেকে আবদুল্লাহ আল মামুনকে গ্রেপ্তার করে সিআইডি। দুজনের তথ্যের ভিত্তিতে পরদিন ২০ অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার হল থেকে ইশরাক হোসেন নামের এক পরীক্ষার্থীকে আটক করা হয়। একই দিন সিআইডি মামলা করে। মামলার আসামিদের মধ্যে ৪৬ জন ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছিলেন। রায়ের তথ্য বলছে, মামলার অভিযোগ, ইলেকট্রনিক বিন্যাসে আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ২০১৫, ২০১৬ ও ২০১৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষাসহ বিভিন্ন ব্যাংক ও সরকারি সংস্থার নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করেন। এ অভিযোগে আসামিদের বিরুদ্ধে আইসিটি আইনের ৫৭ ও ৬৩ ধারায় ২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর অভিযোগ গঠন করা হয়। অভিযোগ গঠনের দীর্ঘদিন পর ২০২৩ সালের ১১ মে এক সাক্ষীকে আদালতে হাজির করে রাষ্ট্রপক্ষ। বাকি সাক্ষী হাজির না করার তথ্য উল্লেখ করে আসামিপক্ষ আদালতে আবেদন করে বলে, একই ঘটনায় আসামিদের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা চলমান। এ কারণে আইসিটি আইনের মামলা থেকে আসামিদের অব্যাহতি দেওয়া হোক। রায়ে আদালত বলেছেন, আইসিটি আইনের ৫৭ ধারা অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েবসাইট বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক বিন্যাসে মিথ্যা বা অশ্লীল কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করলে এবং প্রকাশিত বা সম্প্রচারিত আধেয় (কনটেন্ট) কেউ পড়লে বা দেখলে বা শুনলে নীতিভ্রষ্ট বা আইনশৃঙ্খলার অবনতি হওয়ার আশঙ্কা থাকলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। প্রসিকিউশন মামলাকে শতভাগ সত্য বলে ধরে নিলেও এখানে আইসিটি আইনের ৫৭ ধারার অপরাধের উপাদান নেই। এ ধারায় অপরাধের ক্ষেত্রে তর্কিত কনটেন্ট সর্বসাধারণের জন্য কোনো ওয়েবসাইট বা ইলেকট্রনিক বিন্যাসে প্রচার বা প্রকাশ করতে হবে। ফাঁস করা প্রশ্নপত্র সর্বসাধারণের জন্য ওয়েবসাইট বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক বিন্যাসে প্রচার করার কোনো অভিযোগ মামলায় আনা হয়নি। রায়ে বিচারক বলেন, আইসিটি আইনের ৬৩ ধারার মূল বক্তব্য হলো, কোনো ব্যক্তি যদি এই আইন বা আইনের বিধি বা প্রবিধানের কোনো ইলেকট্রনিক রেকর্ড, বই, রেজিস্ট্রার, তথ্য, দলিল বা অন্য কোনো বিষয়ে প্রবেশাধিকারপ্রাপ্ত হয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির সম্মতি ছাড়া কোনো বিষয়বস্তু অন্য কোনো ব্যক্তির নিকট প্রচার বা প্রকাশ করেন, তাহলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। তবে মহিউদ্দিন, মামুনসহ অন্য আসামিদের এ ধরনের কোনো অপরাধ করার সাক্ষ্য-প্রমাণ দেখা যায় না।
ঢাবির প্রশ্নপত্র ফাঁস: ৮৭ শিক্ষার্থীসহ সব আসামি খালাস
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বিচারককে যা বললেন মিল্টন সমাদ্দার
চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দার বলেছেন, ডাক্তার পরিচয়ে আমি কোনোদিন কাগজে স্বাক্ষর করিনি। আমাকে একটা সুযোগ দিন যাতে করে চিকিৎসক নিয়োগ দিয়ে আশ্রমটি ভালোভাবে চালাতে পারি। বৃহস্পতিবার (২ মে) শুনানি চলাকালে বিচারকের জেরার মুখে তিনি এ কথা বলেন। ডেথ সার্টিফিকেটের বিষয়ে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেনের প্রশ্নের জবাবে মিল্টন জানান, যেহেতু তাদের নাম-ঠিকানা পাওয়া যায় না তাই মৃতদের কবরস্থ করার জন্য সার্টিফিকেট ইস্যু করা হয়। এর বাইরে অন্য কোনো উদ্দেশ্য নেই। কোনোটাতেই তার স্বাক্ষর নেই। কর্মকর্তা-কর্মচারীরা স্বাক্ষর করে থাকেন। সার্টিফিকেটে কী লেখা থাকে? -এ প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, কী কারণে লোকটি মারা গেছে সেটাই লেখা থাকে। মৃত্যুর এই কারণ কীভাবে পান এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, আমাদের একজন ডাক্তার আছেন। তিনি যখন তাদের দেখে যান কার কী সমস্যা সেটা উল্লেখ করা থাকে। সার্টিফিকেটও লেখা হয় তার কী কী রোগ ছিল সেটার ওপর ভিত্তি করে। চিকিৎসার জন্য আশ্রমে কী কী ব্যবস্থা আছে বিচারক জানতে চাইলে মিল্টন জানান, চিকিৎসার জন্য আলাদা কোনো ব্যবস্থা নেই।  মিল্টনের আইনজীবীর দাখিল করা ছবির বিষয়ে বিচারক বলেন, এই মানুষগুলোকে সেখানে (আশ্রম) নিয়ে গেলেই ভালো হয়ে যায় কি না। জবাবে তিনি বলেন, একজন ডাক্তার প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ করে থাকেন। মিল্টন সমাদ্দার বলেন, এ পর্যন্ত আশ্রমে ১৩৫ জন মারা গেছেন। তাদেরকে কবরস্থ করার রশিদও আছে। মৃতদের কবরস্থ করার বিষয়ে একাধিক মন্ত্রণালয়ে ও প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও কোনো সহযোগিতা পাননি। এ বিষয়ে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা থাকলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো উদ্যোগ গ্রহণ না করায় আশ্রমের নিজস্ব অর্থায়নে মৃতদের কবরস্থ করা হয়। তিনি বলেন, ২৫৬ জন অসহায় বর্তমানে আশ্রমটিতে আছেন। তাদের সবাই বেওয়ারিশ, এর মধ্যে ৬ জন গর্ভবতী নারীও রয়েছে। তাদেরকে দেখভাল করার জন্য একজন ডাক্তার রয়েছেন। গর্ভবতীদের পাশের একটি বেসরকারি হাসপাতালে আশ্রমের নিজস্ব অর্থায়নে সিজার করানো হয়। আশ্রমটিতে বেওয়ারিশ ছাড়া অন্য কারও থাকার সুযোগও নেই। আশ্রমের আয়-ব্যয়ের বিষয়ে মিল্টন জানান, অডিট ফার্ম ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে অডিট করা হয়। ২০১৭ সাল থেকে আয়-ব্যয়ের হিসাব সংরক্ষণ করা আছে। তিনি জানান, আমি ২০১৪ সালে চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের কার্যক্রম শুরু করি। ২০১৫ সালে সমাজসেবা অধিদপ্তরে লাইসেন্সের জন্য আবেদন করে ২০১৮ সালে আশ্রমের কার্যক্রম পরিচালনার লাইসেন্স পাই। এরপর আশ্রমটিকে কেন্দ্র করে মোট ২টি লাইসেন্স করি। এর মধ্যে একটি ফাউন্ডেশনের আরেকটি সমাজকল্যাণের লাইসেন্স। সমাজকল্যাণের লাইসেন্সে হতদরিদ্রদের আশ্রয়, সেবা দেওয়া ও চিকিৎসার বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত। এদিন জাল মৃত্যু সনদ তৈরির অভিযোগে মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। জাল মৃত্যু সনদ তৈরি, আশ্রমের টর্চার সেলে মারধর ও মানবপাচারে অভিযোগে তার বিরুদ্ধে তিনিটি মামলা হয়েছে। এর আগে, বুধবার (১ মে) রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। প্রসঙ্গত, মিল্টন সমাদ্দারের বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাকে নিয়ে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। মুখ খুলতে থাকেন ভুক্তভোগীরাও। কয়েকটি গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সব অভিযোগ অস্বীকার করেন মিল্টন সমাদ্দার।  
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বিচারককে যা বললেন মিল্টন সমাদ্দার
কোর্টের সব এজলাস কক্ষে এসি স্থাপনে আইনি নোটিশ
তীব্র গরমে পুড়ছে দেশ। বাতাসে যেন আগুনের ফুলকি। গ্রীষ্মের শুরুতেই এমন তীব্র গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন। এ অবস্থায় ঢাকা জজ কোর্টের সব এজলাস কক্ষে এসি স্থাপন করতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। সংবিধানের মৌলিক অধিকার ৩২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ঢাকা জজ কোর্টের আইনজীবী ও বিচারকদের জীবনের সুরক্ষায় বৃহস্পতিবার (২ মে) আইনজীবী মো. মাহমুদুল হাসান এ নোটিশটি পাঠান। নোটিশের অনুলিপি গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও ঢাকার জেলা প্রশাসককে পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, বর্তমানে বাংলাদেশে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে। ঢাকা শহরের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস অতিক্রম করছে। বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে মানুষের শরীরও গরম হয়ে যায়। এর ফলে রক্তনালি খুলে যায়। এর জের ধরে রক্তচাপ কমে যায়, যে কারণে শরীরে রক্ত সঞ্চালন করা হৃদপিণ্ডের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। এসব কারণে মৃদু কিছু উপসর্গ দেখা দিতে পারে। যার মধ্যে রয়েছে ত্বকে ফুসকুড়ি পড়া, চুলকানি এবং পা ফুলে যাওয়া, যা রক্তনালি উন্মুক্ত হয়ে যাওয়ার কারণে হয়। এ ছাড়া প্রচুর ঘাম হওয়ার কারণে শরীরে তরল পদার্থ ও লবণের পরিমাণ কমে যায়। গুরুতর ক্ষেত্রে দেহে এ দুইটি জিনিসের মধ্যে যে ভারসাম্য আছে, তাতেও পরিবর্তন ঘটে। এসব কিছু একসঙ্গে মিলিয়ে গরমে শরীর পরিশ্রান্ত হয়ে যেতে পারে। এর লক্ষণগুলো হচ্ছে, মাথা চক্কর দেওয়া, বমি বমি ভাব, নিস্তেজ হয়ে পড়া, মূর্ছা যাওয়া, কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়া, পেশি সংকুচিত হওয়া, মাথাব্যথা, প্রচণ্ড ঘাম হওয়া ও ক্লান্তি। আর রক্তচাপ খুব বেশি কমে গেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। এসব কারণে ‘সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন’ (সিডিসি) মানুষকে বিভিন্ন গাইডলাইন দেওয়ার পাশাপাশি যথাসম্ভব শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।’ নোটিশে আরও বলা হয়, বর্তমানে এই তীব্র তাপপ্রবাহে ঢাকা জজ কোর্টের আইনজীবী ও বিচারকরা চরম স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন। ঢাকা জজ কোর্টের কক্ষগুলোর আয়তন খুবই ছোট। বিপুল সংখ্যক বিচারপ্রার্থীর ভিড়ে কোর্টের অধিকাংশ এজলাস কক্ষ গিজগিজ করে। একদিকে তীব্র তাপপ্রবাহ, অপরদিকে ছোট আয়তনের এজলাস কক্ষ্যে বিপুল সংখ্যক বিচার প্রার্থী। সবমিলিয়ে আইনজীবী ও বিচারকরা অত্যন্ত কষ্টে তাদের আইনি দায়িত্ব পালন করেন। এমতাবস্থায় এই তীব্র তাপপ্রবাহে ঢাকা জজকোর্টের আইনজীবী ও বিচারকদের জীবন চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। এজন্য ঢাকা জজ কোর্টের সব এজলাস কক্ষে এসি স্থাপন করা অত্যাবশ্যক। নোটিশ পাওয়ার তিন কার্যদিবসের মধ্যে ঢাকা জজ কোর্টের সকল আদালতে এসি লাগানোর ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হয়েছে। অন্যথায় এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টে রিট মামলা দায়ের করা হবে বলেও নোটিশে উল্লেখ করা হয়।  
কোর্টের সব এজলাস কক্ষে এসি স্থাপনে আইনি নোটিশ

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ০৬ মে, ২০২৪
অনলাইন সংস্করণ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
ট্রান্সজেন্ডার অধ্যায় বাদসহ যা চায় হেফাজতে ইসলাম
ট্রান্সজেন্ডারসহ বেশ কিছু আলোচিত বিষয় নিয়ে হেফাজত ফের দৃশ্যমান। তারা কোরআনবিরোধী বিবর্তনবাদসহ পাঠ্যপুস্তকে বিতর্কিত ও  ইসলামবিরোধী সকল পাঠ্য রচনা সিলেবাস থেকে অপসারণ চাইছে। পাশাপাশি শিক্ষাব্যবস্থা সংস্কারের জন্য সাত দফা দাবি জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। রোববার (৫ মে) হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত বর্তমান জাতীয় শিক্ষা কারিকুলাম ও নতুন পাঠ্যপুস্তকের বাস্তবতা ও ভবিষ্যৎ শীর্ষক জাতীয় শিক্ষা সেমিনারের সাত দফা দাবির এ ঘোষণা দেয় দলটি। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- ইসলামী শিক্ষা বিষয় প্রাক-প্রাথমিক থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত সব শাখায় আবশ্যিক বিষয় হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা। দশম, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির সামষ্টিক মূল্যায়ন তথা বোর্ড পরীক্ষায় ইসলামী শিক্ষা বিষয় পুনর্বহাল করা। বিতর্কিত ও প্রত্যাখ্যাত কোরআন বিরোধী বিবর্তনবাদ ও ট্রান্সজেন্ডারবাদসহ ইসলামবিরোধী সব পাঠ্যরচনা সিলেবাস থেকে অপসারণ করা। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে (এনসিটিবি) ঘাপটি মেরে থাকা ষড়যন্ত্রকারী ও তাদের সহযোগীদের চিহ্নিতকরণ পূর্বক অপসারণ করে দেশপ্রেমিক ও ইসলামী মূল্যবোধসম্পন্ন ব্যক্তিদের দায়িত্ব প্রদান করা। ভবিষ্যতে বিতর্ক এড়াতে দেশের নির্ভরযোগ্য বিজ্ঞ আলেমদের পরামর্শের আলোকে পাঠ্যবইয়ের পুনঃসংস্করণ করা। আরব দেশগুলোর শ্রমবাজারে প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকার জন্য আরবি ভাষার পাঠদান সর্বস্তরে বাধ্যতামূলক করা। তাদের মতে, ভারতের হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরাও এ উদ্দেশ্যে আরবি ভাষা শিখে এগিয়ে রয়েছে। ২০১৩ থেকে অদ্যাবধি হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করা।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (৬ মে)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে ৬ মে ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম বাংলাদেশি টাকা মাল্টিজ ১ লিরি ২৭৪.৯১ টাকা (●) মার্কিন ১ ডলার ১১৭.৭৬ টাকা (●) সৌদির ১ রিয়াল ২৯.২৭ টাকা (●) মালয়েশিয়ান ১ রিংগিত ২৪.৪০ টাকা (●) ব্রুনাই ১ ডলার ৮১.২০ টাকা (●) ইতালিয়ান ১ ইউরো ১২৫.৩০ টাকা (●) ব্রিটেনের ১ পাউন্ড ১৪৬.২০ টাকা (●) ইউরোপীয় ১ ইউরো ১২৫.৩০ টাকা (●) অস্ট্রেলিয়ান ১ ডলার ৭৬.৮০ টাকা (●) নিউজিল্যান্ডের ১ ডলার ৬৯.২৯ টাকা (●) সিঙ্গাপুরের ১ ডলার ৮৫.৬০ টাকা (●) ইউ এ ই ১ দিরহাম ৩১.৮৩ টাকা (▼) ওমানি ১ রিয়াল ৩০৩.০০ টাকা (●) কানাডিয়ান ১ ডলার ৮৪.১০ টাকা (●) কাতারি ১ রিয়াল ৩২.২ টাকা (●) কুয়েতি ১ দিনার ৩৭৯.৩৬ টাকা (●) বাহরাইনি ১ দিনার ৩০৭.৯৬ টাকা (●) দক্ষিণ আফ্রিকান ১ রান্ড ৫.৯১ টাকা (●) জাপানি ১ ইয়েন ০০.৭০৮ পয়সা (●) চাইনিজ ১ ইউয়ান ১৫.৪৮ টাকা (●) সুইজারল্যান্ডের ১ ফ্রেঞ্চ ১২৬.৪২ টাকা (●) ইন্ডিয়ান ১ রুপি ১ টাকা ২৯ পয়সা (●) দক্ষিণ কোরিয়ান ১ ওন ০ টাকা ০৮৫৬৪১ পয়সা (▲) ইউক্রেন ১ রিভনিয়া ২.৭৮ টাকা (●) ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে। (▲) গতদিনের তুলনায় আজ টাকার রেট বেড়েছে। (▼) গতদিনের তুলনায় আজ টাকার রেট কমেছে। ( ● ) টাকার রেট অপরিবর্তিত রয়েছে।
এসএসসি পাসেই ইসলামী ব্যাংকে নিয়োগ
স্কয়ার গ্রুপে নিয়োগ, আবেদন অনলাইনে
প্রাণ গ্রুপে চাকরি, লাগবে কম্পিউটারে দক্ষতা
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অধীনে বিশাল নিয়োগ, এইচএসসি পাসেও আবেদন 
স্মার্টফোন ব্যবহারের সময় চোখ নিরাপদ রাখার ৬ কৌশল
রাসুল (সা.) বৃষ্টির সময় যে দোয়া পড়তেন
আত্মহত্যাকারীর জানাজা পড়া যাবে কি?
যে সুরা পড়লে অভাব দূর হয়
মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রী ডিবি কার্যালয়ে
এপ্রিলে ১৯৩ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
ভিক্ষাবৃত্তির জন্য শিশু নোমানের আঙুল পুড়িয়ে দেওয়া হয়
মিল্টনকে রিমান্ডে নিয়ে সব অপকর্ম বের করা হবে: ডিবিপ্রধান
স্মার্টফোন ব্যবহারের সময় চোখ নিরাপদ রাখার ৬ কৌশল
ভিজলেও নষ্ট হয় না এই ল্যাপটপ, পাবেন দেশেই
মোবাইল ডাটা দ্রুত শেষ না হওয়ার উপায়
আইফোনের বিক্রি কমেছে বিশ্বজুড়ে
X
Fresh