• ঢাকা রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
রুমায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত
বান্দরবানের রুমায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) তিন সদস্য নিহত হয়েছেন। এ সময় অস্ত্র, বেতার যন্ত্র ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। রোববার (১৯ মে) দুপুরে রুমা উপজেলায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।  বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রায়হান কাজেমী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। বিস্তারিত আসছে...
দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচন / ‘কোটিপতি ১১৬ প্রার্থী, চেয়ারম্যান পদে ৭১ শতাংশই ব্যবসায়ী’
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আমরা সফল: মেয়র তাপস
চিকিৎসার জন্য ভারতে গিয়ে নিখোঁজ এমপি আনার
সরকারি কেন্দ্রে কৃষকেরা ধান বেচতে পারে না, লাভ খাচ্ছে দালালরা
উত্তরা-টঙ্গী রুটে হবে মেট্রোরেলের ৫ স্টেশন
ভিক্ষা করে দেশের মানুষ চলবে না: প্রধানমন্ত্রী
১২ দেশ নিয়ে ঢাকায় বসছে আন্তর্জাতিক কাবাডির আসর
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে আরসার ৪ সন্ত্রাসী আটক
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে সর্বোচ্চ রেকর্ড 
মোস্তাফিজকে না পাওয়ার আক্ষেপ চেন্নাই অধিনায়কের
ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের সড়ক অবরোধ, মিরপুরজুড়ে যানজট
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচন / ‘কোটিপতি ১১৬ প্রার্থী, চেয়ারম্যান পদে ৭১ শতাংশই ব্যবসায়ী’
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আমরা সফল: মেয়র তাপস
সরকারি কেন্দ্রে কৃষকেরা ধান বেচতে পারে না, লাভ খাচ্ছে দালালরা
এবার সরকারিভাবে প্রতি মণ বোরো ধানের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে এক হাজার ২৮০ টাকা (প্রতি কেজি ৩২ টাকা)। কিন্তু প্রকৃত কৃষকেরা সরকারের কাছে ধান বিক্রি করতে পারছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। দালাল প্রভাবশালীরা সিন্ডিকেট করে কৃষকের কাছ থেকে কম দামে ধান কিনে সরকারি ক্রয় কেন্দ্রে বিক্রি করে মুনাফা লুটছে। আর এতে সহায়তা করছে এক শ্রেণির খাদ্য কর্মকর্তা। তবে খাদ্য কর্মকর্তারা এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, কৃষকেরা সঠিক মানের ধান নিয়ে আসলে তাদের ধান কেনা হয়। কৃষক বাদে অন্য কারও কাছ থেকে ধান কেনার কোনো আইন বা সুযোগ নেই। গত ৮ মে খাদ্যমন্ত্রী সাধনচন্দ্র মজুমদার সরকারিভাবে ধান-চাল কেনার কর্মসূচি উদ্বোধন করে। এবার সরকার ১৭ লাখ টন ধান-চাল কিনবে। এর মধ্যে ধান কেনা হবে পাঁচ লাখ টন। সেদ্ধ চাল ১১ লাখ টন এবং আতপ চাল এক লাখ টন। ৩১ আগস্ট পর্যন্ত কেনা হবে। প্রতি কেজি বোরো ধানের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ধান ৩২ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪৫ টাকা এবং আতপ চাল ৪৪ টাকা। একই সঙ্গে ৩৪ টাকা দরে ৫০ হাজার টন গম কেনারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কৃষদের জন্য বোরো ধানই মুখ্য। কারণ, চাল বিক্রি করেন মালিকেরা। এবার গত বছরের চেয়ে ধানের দাম প্রতি কেজিতে দুই টাকা বেশি ধরা হয়েছে। সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য: টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার কৃষক রিপন মিয়া বলেন, আমাদের প্রতি মন ধান উৎপাদনে এবার খরচ হয়েছে ৭০০-৮০০ টাকা। কৃষি শ্রমিকের মজুরি বেশি, সারের দাম বেশি, পানি সেচের খরচ বেড়ে গেছে বিদ্যুতের দাম বাড়ার কারণে। আবার বিদ্যুৎ না থাকায় ঠিকমতো সেচ দিতে না পারায় ধান চিট হয়ে যায়। তার কথায়, সরকারি কেন্দ্রে বিক্রি করতে পারলে লাভ থাকত। কিন্তু আমরা তো সেখানে যেতেই পারি না। দালালরা ওই কেন্দ্র পর্যন্ত আমাদের যেতেই দেয় না। তাই বাধ্য হয়ে ৮৫০-৯০০ টাকা মণ বিক্রি করছি। কিন্তু এই দামে ধান কিনে তারা সরকারের কাছে বেচে এক হাজার ২৮০ টাকায়। তিনি অভিযোগ করেন, নানা অজুহাতে আমাদের আটকে দেয়া হয়। এরমধ্যে আছে কৃষক কার্ড, ময়েশ্চার (আর্দ্রতা), ধানে চিটা। কেউ কেউ কেন্দ্রে নিতে পারলেও এইসব অজুহাতে ধান ফেরত দেওয়া হয়। আমাদের পরিবহন খরচ গচ্চা যায়। কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার কৃষক মো. নাসির উদ্দিন এবার দুই একর জমিতে বোরো আবাদ করেছেন। ফলনও ভালো পেয়েছেন। তিনি বলেন, প্রথমে কৃষককে কৃষি কার্ড পেতে হয়, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকতে হয়। এরপর ধান নিয়ে গেলে লটারি করা হয়। লটারিতে যাদের নাম আসে তাদের ধানের আর্দ্রতা পরীক্ষা করা হয়। যদি আর্দ্রতা ১৪ শতাংশের বেশি হয় তাহলে ধান নেয় না। তিনি তার অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে বলেন, গত বছর আমার যে ধান সঠিক আর্দ্রতা নাই বলে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে সেই ধান দালালের কাছে বিক্রি করার পর তাদের কাছ থেকে একই ধান কিন্তু ক্রয় কেন্দ্র নিয়েছে। দালাল ও প্রভাবশালীদের সঙ্গে খাদ্য গুদাম কর্মকর্তাদের একটা অবৈধ যোগাযোগ আছে। তারা মিলে একটা সিন্ডিকেট। এর সঙ্গে গুদামের শ্রমিকেরাও জড়িত। তাদের আবার কৃষি কার্ড আছে। প্রতি মণে দালালরা হাতিয়ে নিচ্ছে ৩৫০ টাকা। সরকারি পর্যায়ে ধান কেনার যে প্রক্রিয়া, সেই প্রক্রিয়ার সুযোগ নিয়েই সিন্ডিকেট সদস্যরা কৃষকদের বঞ্চিত করেন। তারা কৃষকদের কাছ থেকে কম দামে ধান কিনে বেশি দামে বিক্রি করে। এবার প্রতি মনে এ তারা কমপক্ষে ৩০০-৩৫০ টাকা করে হাতিয়ে নিচ্ছে। এই লাভের ভাগ প্রশাসন এবং জনপ্রতিনিধিরাও পান বলে অভিযোগ আছে। নিয়ম অনুযায়ী সরকারি ক্রয় কেন্দ্রে ধান বিক্রি করতে হলে কৃষকের কৃষি কার্ড থাকতে হবে, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে, ধানের আর্দ্রতা ১৪ শতাংশের বেশি হতে পারবে না। কিন্তু কৃষকের কাছে তো আর্দ্রতা মাপার যন্ত্র নাই, ফলে সে ধান কেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে বিপাকে পড়ে। কারণ তাকে বাড়ি গিয়ে ধান আরো শুকিয়ে আনতে হলে পরিবহন খরচ লাগে। আর কৃষি কার্ড পেতেও আছে জটিলতা। কারণ জমির মালিকানা না থাকলে পাওয়া যায় না। বর্গা চাষিরা তাই কৃষি কার্ড পান না। আর ব্যাংক অ্যাকাউন্টও নেই কারো কারো। যদিও ১০ টাকায় অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগ আছে। এবার হাওড় এলাকায় আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। কিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন উপজেলার কৃষক আরমান হোসেন এবার পাঁচ একর জমিতে বোরো চাষ করেছেন। তার ভাই করেছেন ৩৫ একর জমিতে। তিনি বলেন, ভালো ফলন হলেও আমরা সরকারি কেন্দ্রে বিক্রি করতে পারছি না। বাইরে কম দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। এখানেও দালাল আর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের দাপট। তাদের কাছেই আমাদের বিক্রি করতে হচ্ছে। আমরা ৯০০-৯৫০ টাকা মন তাদের কাছে বিক্রি করছি। তার কথা, এবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে ধান কেনার কথা থাকলেও কারুর দেখা নাই। বাড়ি বাড়ি যাচ্ছে দালাল আর ফড়িয়ারা। আমরা তাদের ধান দিয়ে দিচ্ছি। কথা বলে জানা গেছে, যাদের সামর্থ্য আছে তারা সরকারি কেন্দ্রে বিক্রি করতে না পেরে ধান ধরে রাখছেন। বাজার বেশি হলে তখন বিক্রি করবেন। মিঠামইন উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহা. এনামুল হক অবশ্য দালাল ও আওয়ামী লীগ নেতাদের দৌরাত্ম্য অস্বীকার করে বলেন, কৃষক ছাড়া অন্য কারো এখানে ধান বিক্রির সুযোগ নেই। আমরা কৃষক কার্ড দিয়েছি। সেই কার্ড দেখে ধান কিনি। আর ধানের আর্দ্রতা ১৪ শতাংশের বেশি হতে পারবে না। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। আমরা সর্বোচ্চ একজনের কাছ থেকে তিন টন ধান কিনি। আমরা গত বছর সাত হাজার কৃষক কার্ড দিয়েছি। এবার আবার আপডেট করছি। তার কথায়, আমরা ধানের দাম কৃষকের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে দিই। ফলে কোনো দালাল বা ফড়িয়ার এখানে কিছু করার সুযোগ নেই। কৃষকেরা জিম্মি: কৃষকদের নিয়ে কাজ করা বিশ্লেষকেরা বলছেন, যারা দালাল বা প্রভাবশালী তাদের সবার কৃষক কার্ড আছে। কারণ, তারাও কৃষি জমির মালিক। শুধু তাই নয় তারা কৃষকদের কাছ থেকেও কৃষক কার্ড নিয়ে নেয়। তারা আসলে অর্থের বিনিময়ে সব পক্ষকে ম্যানেজ করে। আবার সামান্য কিছু অর্থ দিয়ে কৃষক কার্ড দখলে রাখে। এশিয়ান ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশনের অপারেশনাল ম্যানেজার আমীরুল ইসলাম বলেন, আসলে সবখানেই রাজনৈতিক প্রভাব। স্থানীয় যারা আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী আছেন তাদের সঙ্গে দালালরা মিলে সরকারি ক্রয় কেন্দ্রগুলো নিয়ন্ত্রণ করে। তারা কৃষকদের কেন্দ্রে যেতে দেয় না। আগেই তাদের ধান নিয়ে নেয় কম দামে। আর কেউ যদি যেতেও পারে আদ্রতাসহ নানা অজুহাতে তার ধান কেনা হয় না। সরকারি খাদ্য গুদামের কর্মকর্তাদের সঙ্গে দালালদের অসাধু সম্পর্ক আছে। তার কথায়, বাড়ি-বাড়ি গিয়ে ধান কেনা বা আর্দ্রতা পরীক্ষা করার কথা থাকলেও বাস্তবে তা হয় না। দেশে মোট কৃষকের ছয় শতাংশ বড় কৃষক। তারা হয়তোবা কেন্দ্রে গিয়ে ধান বিক্রি করতে পারে। কিন্তু ছোট, ক্ষুদ্র বা বর্গা চাষির পক্ষে সম্ভব হয় না। সরকার ধানের যে বাড়তি দাম দিচ্ছে তা তারা পায় না। পায় দালাল ও প্রভাবশালীরা। আর ছোট কৃষকরা ধান ধরেও রাখতে পারে না। কারণ, তাদের অর্থ প্রয়োজন। কৃষকেরা যদি সংগঠিত হতে পারত তাহলে এই অবস্থার অবসান ঘটত। খাদ্য অধিদপ্তরের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা বলেন, আসলে দালাল এবং স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা সিন্ডিকেট করে। ফলে অনেক প্রকৃত কৃষক কেন্দ্র পর্যন্ত যেতে পারেন না। কিন্তু এটা তো আমরা দেখতে পারি না। এটা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজ। যারা দালাল তাদেরও কৃষি কার্ড আছে। আর দাললরা তো সংঘবদ্ধ। খাদ্যমন্ত্রী বলেছেন, এবার আর্দ্রতা মাপার যন্ত্র নিয়ে কৃষকের বাড়ি বাড়ি যাওয়া হবে। যদি দেখা যায় তা ১৪ ভাগের বেশি হয় তাহলে তাদের ধান শুকিয়ে সঠিক পর্যায়ে এনে তারপর কেনা হবে। যাতে তারা আর্দ্রতার ফাঁদে না পড়েন। এর জবাবে খাদ্য অধিদপ্তরের ধান-চাল সংগ্রহ বিভাগের পরিচালক মো. মনিরুজ্জামান বলেন, এটা আমাদের কাজ নয়। আমাদের অত জনবল নাই। এটা কৃষি বিভাগের ব্লক সুপারভাইজারদের করার কথা। তারা করছে কিনা আমার জানা নাই। কৃষকেরা দালাল ও ফড়েদের দাপটে সরকারি কেন্দ্রে ধান বিক্রি করতে পারছে না এই অভিযোগের জবাবে তিনি বলেন, কেন্দ্রগুলো কৃষকদের ধান কেনার জন্যই। তাদের কাছ থেকেই আমরা ধান কিনছি। তাদের কাছ থেকে ধান কেনায় কোনো বাধা নাই। তারা কোথাও বাধা পেয়ে বা চাপের কারণে কেন্দ্রে গিয়ে ধান বিক্রি করতে পারেননি এরকম কোনো অভিযোগ আমাদের কাছে নাই। তিনি জানান, উপজেলা পর্যায়েই ধান কেনা হয়। ইউনিয়ন পর্যায়ে অল্প কিছু ক্রয় কেন্দ্র আছে।
উত্তরা-টঙ্গী রুটে হবে মেট্রোরেলের ৫ স্টেশন
উত্তরা-টঙ্গী রুটে হবে মেট্রোরেলের ৫ স্টেশন
১৫৭ উপজেলায় মঙ্গলবার সাধারণ ছুটি
১৫৭ উপজেলায় মঙ্গলবার সাধারণ ছুটি
রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধে নির্দেশনায় যা রয়েছে
রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধে নির্দেশনায় যা রয়েছে
জাতীয় এসএমই পুরস্কার-২০২৩ পেলেন ৭ উদ্যোক্তা
জাতীয় এসএমই পুরস্কার-২০২৩ পেলেন ৭ উদ্যোক্তা
ভিক্ষা করে দেশের মানুষ চলবে না: প্রধানমন্ত্রী
ভিক্ষা করে দেশের মানুষ চলবে না: প্রধানমন্ত্রী
ছেলের সাফল্যে গর্বিত বাবা প্রসেনজিৎ
‘আমাকে দুই টুকরো করে দিলে ভালো হয়’
অভিনয়ে না থাকলেও এখন রাজনীতির ময়দান দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও সঞ্চালক রচনা ব্যানার্জী। প্রথমবারের মতো রাজনীতিতে পা রেখেছেন তিনি। এবারের লোকসভা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন রচনা। বর্তমানে নির্বাচনের প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি। তবে এসবের মাঝেও নানা ধরনের সমালোচনার মুখে পড়তে হচ্ছে রচনাকে। তবুও দমে যাননি এই নায়িকা। একের পর এক এলাকায় গণসংযোগ করে বেড়াচ্ছেন। জানা গেছে, আগামী ২০ মে হুগলি লোকসভা কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে ভোটগ্রহণ। গত ১৭ মে ছিল নির্বাচনী প্রচারণার শেষদিন। এদিন গণসংযোগে বেরিয়ে একটি রোড শো করেন রচনা। গাড়িতে করে ভোটারদের কাছে গিয়ে ভোট প্রার্থনা করেন তিনি। তবে অনেক এলাকাতেই ভোটের গণসংযোগে যেতে না পারায় বিরোধী দলীয় নেতাদের সমালোচনা শুনতে হয়েছে রচনাকে। তাই নির্বাচনী প্রচারণার শেষদিনে আক্ষেপ ঝাড়লেন তিনি। রচনা বলেন, ‘আমাকে দুই টুকরো করে দিলে ভালো হয়। অনেক জায়গায় যেতে পারছি না। দুই টুকরো করে দিলে বেশি জায়গায় যেতে পারব। অনেকে আশা করছেন, কিন্তু কিছু করার নেই।’ সমালোচকদের ট্রোল করা প্রসঙ্গে অভিনেত্রী বলেন, ‘এসব নিয়ে আসলে কিছু বলার নেই। গণসংযোগে এসে মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি। তাদের মুখের হাসি দেখতে পেয়েছি। নির্বাচনে ফলাফল যাই হোক, আমি সঙ্গে করে তাদের ভালোবাসা নিয়ে ফিরব।’  প্রসঙ্গত, হুগলি কেন্দ্রে আগামী ২০ তারিখ অভিনেত্রী রচনা ব্যানার্জী এবং লকেট চট্টোপাধ্যায়ের মধ্যে লড়াইটা হবে। তবে নির্বাচনী ফলাফল পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আগামী ৪ জুন পর্যন্ত। আর সেদিনই জানা যাবে, কে হাসবে বিজয়ের শেষ হাসি।
‘আমাকে দুই টুকরো করে দিলে ভালো হয়’
‘মিশা-ডিপজল দুজনই মূর্খ’
গেল কয়েক বছর ধরেই বির্তকিত চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। গত ১৯ এপ্রিল সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে জয়ী হয় মিশা-ডিপজল প্যানেল। ইতোমধ্যে কাজও শুরু করেছেন তারা। অন্যদিকে হেরে যায় কলি-নিপুণ প্যানেল। ফলাফল ঘোষণার পর বিজয়ীদের মালা পরিয়ে শুভেচ্ছাও জানিয়েছিলেন নিপুণ। কিন্তু এক মাস না পেরোতেই নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ এনে মিশা-ডিপজল কমিটি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন এই নায়িকা। গত ১৪ মে বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে আইনজীবী পলাশ চন্দ্র রায়ের মাধ্যমে রিট করেন এই নায়িকা। বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আছেন নিপুণ। সেখান থেকেই দেশের একটি গণমাধ্যমে অভিনেত্রী জানিয়েছিলেন, বিষয়টি যেহেতু আদালতে উঠেছে, সেখানেই দেখা যাবে এটা নাটকীয় না রিয়েলিটি। সম্প্রতি দেশের আরেকটি সংবাদমাধ্যমে মিশা সওদাগর এবং ডিপজলকে মূর্খ বললেন নিপুণ। অভিনেত্রী বলেন, মিশা-ডিপজল দুজনই মূর্খ। তাদের সঙ্গে কথা বলার ইচ্ছা নেই। তাছাড়া মিশা ভাই তো ভীষণ মিথ্যুক একজন মানুষ। তাদের সঙ্গে এখন আইনজীবীর মাধ্যমে কথা হবে। এটাই সবচেয়ে ভালো উপায়। জায়েদ খানের প্রসঙ্গে টেনে চিত্রনায়িকা বলেন, কোনো সৌজন্য দেখায়নি তারা। শেষ দুই বছর তারা এফডিসিতে আসেননি। শেষ দুই বছর ধরে যে জায়েদ খান— তিনি যা ইচ্ছা মিডিয়াতে বলে বেড়াচ্ছিল, তখন তারা কোথায় ছিলেন। এই বেয়াদবকে কি তখন থামিয়েছেন? তখন কি তিনি বলেছেন, আমরা কিন্তু ভদ্রতা চাই, সুষ্ঠুতা চাই। তার মানে কী দাঁড়ায়, তারা এই বেয়াদবটাকেই পছন্দ করেন।  প্রসঙ্গত, চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২২-২৪ মেয়াদের সাধারণ সম্পাদকের চেয়ারে বসা নিয়েও দ্বন্দ্বে জড়ান নিপুণ এবং চিত্রনায়ক জায়েদ খান। একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের পর মামলা গড়ায় আদালত পর্যন্ত। এবারের নির্বাচন নিয়েও নতুন কমিটির সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন এই নায়িকা।
‘মিশা-ডিপজল দুজনই মূর্খ’
‘গ্লোবাল ডিসরাপ্টর্স’ তালিকায় প্রথম ভারতীয় হিসেবে দীপিকার নাম
বর্তমানে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে দীপিকা পাড়ুকোনের জনপ্রিয়তা। আর তাই মাঝে মধ্যেই আন্তর্জাতিক অঙ্গনের বড় বড় ইভেন্টে অংশ নিতে দেখা যায় তাকে। সেই জনপ্রিয়তাই এবার ডেডলাইনের ‘গ্লোবাল ডিসরাপ্টর্স’ তালিকায় পৌঁছে দিয়েছে দীপিকাকে।  ‘গ্লোবাল ডিসরাপ্টর্স’ তালিকায় প্রথম ভারতীয় হিসেবে নাম উঠল দীপিকার। সংসারে প্রথম সন্তান আসার আগেই এমন সুখবরে খুশি দীপিকা ও তার স্বামী অভিনেতা রণবীর সিং। ভারতীয় গণমাধ্যমের সূত্র হতে জানা গেছে, ডেডলাইনের ‘গ্লোবাল ডিসরাপ্টর্স-২০২৪’-এর তালিকায় প্রথম ভারতীয় হিসেবে জায়গা করে নিয়েছেন দীপিকা। জানা গেছে, শোবিজ অঙ্গনে অনবদ্য অবদান, প্রচলিত ধ্যান-ধারণার বদল আর আন্তর্জাতিক পরিচিতির কারণে এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে দীপিকাকে। দীপিকা ছাড়াও ’গ্লোবাল ডিসরাপ্টর্স’ তালিকায় শোভা পাচ্ছে হলিউডের উমা থারম্যান, কোরিয়ান-আমেরিকান লেখক ও পরিচালক লি সাং জিন, আমেরিকান অভিনেত্রী ও প্রযোজক ইভা জ্যাকুলিন লংগোরিয়ার নাম।  এদিকে স্ত্রীর এমন সাফল্যে উচ্ছ্বসিত রণবীর। ইতোমধ্যে দীপিকাকে নিয়ে ইনস্টাগ্রামে পোস্টও দিয়েছেন তিনি। দীপিকাকে নিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনে রণবীর লিখেছেন, ‘বাচ্চার মা আমাদের কাঁপিয়ে দিয়েছে’।  সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
‘গ্লোবাল ডিসরাপ্টর্স’ তালিকায় প্রথম ভারতীয় হিসেবে দীপিকার নাম
কানে শুভ্র প্রজাপতি হয়ে ধরা দিলেন কিয়ারা
ভিন্ন ভিন্ন পোশাক আর নজর কাড়া লুকে ‘কান চলচ্চিত্র উৎসব ২০২৪’-এর রেড কার্পেট মাতাচ্ছেন তারকারা। পিছিয়ে নেই কিয়ারা আদবানিও। গত ১৭ মে কানে যেন শুভ্র প্রজাপতি হয়ে ধরা দিলেন তিনি।  সাদা হাই স্লিটেড পোশাকে সবার নজর কেড়েছেন কিয়ারা। মুহূর্তেই সেই ভিডিও ভাইরাল নেটদুনিয়ায়। ফ্রেঞ্চ রিভেরা থেকে অফ-হোয়াইট পোশাকে নিজের একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন তিনি।  এদিন প্লাঞ্জ নেকলাইন ও হাই-স্লিটেড গাউনের সঙ্গে হিরের দুল পরেছিলেন কিয়ারা। সঙ্গে পায়ে ছিল হাই-হিল। অভিনেত্রীর পোশাকটি ডিজাইন করেছেন লক্ষ্মী লেহর এবং স্টাইলিংয়ের দায়িত্বে ছিলেন প্রবাল গুরুং।   জানা গেছে, গালা ইভেন্টে আন্তর্জাতিক সিনেমার ল্যান্ডস্কেপে ভারতের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের ওপর জোর দেবেন কিয়ারা। অনুষ্ঠানটি সারা বিশ্বের নারীদের একত্রিত করবে এবং বিনোদন শিল্পে তাদের অবদানের স্বীকৃতি দেবে। এই মুহূর্তে বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী কিয়ারা। গত কয়েক বছরে বেশ কয়েকটি হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। আগামী দিনে রাজনৈতিক অ্যাকশন-থ্রিলারে দেখা যাবে এই অভিনেত্রীকে। যেখানে দক্ষিণী সুপারস্টার রাম চরণের সঙ্গে জুটি বাঁধবেন তিনি। এ ছাড়া ‘ওয়ার টু’ সিনেমায় জুনিয়র এনটিআর এবং হৃতিক রোশনের সঙ্গেও দেখা যাবে কিয়ারাকে। রণবীর সিংয়ের সঙ্গে ‘ডন থ্রি’ সিনেমাতেও থাকছেন তিনি।
কানে শুভ্র প্রজাপতি হয়ে ধরা দিলেন কিয়ারা
চিকিৎসার জন্য ভারতে গিয়ে নিখোঁজ এমপি আনার
রুমায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে আরসার ৪ সন্ত্রাসী আটক
মধ্যরাত থেকে সাগরে ৬৫ দিনের মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা
মা লটারিতে জিতলেন মোটরসাইকেল, কপাল পুড়ল মেয়ের
রাজবাড়ী শহরের মুক্তিযোদ্ধা শহীদ খুশি রেলওয়ে মাঠে গত ২৩ এপ্রিল থেকে শুরু হয় এক মাস ব্যাপী শিল্প ও বাণিজ্য মেলা। মেলা শুরু থেকেই অবৈধ র‍্যাফেল ড্রয়ের নামে চলছে লটারি বাণিজ্য। আর এই মেলা থেকে লটারিতে শাশুড়ির জেতা মোটরসাইকেল না পেয়ে স্ত্রীকে মারধর করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে। শুক্রবার (১৭ মে) রাজবাড়ী সদর উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নের বানিয়ারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী গৃহবধূ হামেদা বেগম (৩৬) বর্তমানে সদর উপজেলার বসন্তপুর ইউনিয়নের বড় ভবানীপুর গ্রামে বাবার বাড়িতে অবস্থান করছেন। তিনি ওই গ্রামের মৃত শুকুর আলীর মেয়ে। অভিযুক্ত হলেন হামেদা বেগমের স্বামী আব্দুল শেখ (৪০)। সুলতানপুর ইউনিয়নের বানিয়ারী গ্রামের লালচাঁন শেখের ছেলে তিনি। তিনি পেশায় একজন নরসুন্দর। হামেদা-আব্দুল দম্পতির তিন ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। হামেদার চাচা শরিফুল ইসলাম বলেন, গত ১৩ মে রাজবাড়ী শিল্প ও বাণিজ্য মেলায় লটারিতে একটি মোটরসাইকেল পান হামেদার মা জবেদা বেগম। লটারির টিকিটটি তিনি কেনেন ছোট মেয়ে হামেদা বেগমের ছেলে আমির হামজার নামে। ছেলের নামে কেনা টিকিটে মোটরসাইকেল পাওয়ায় মোটরসাইকেলটি নিজের বাড়িতে নিয়ে যান হামেদার স্বামী আব্দুল শেখ। তবে হামেদার ভাই ও অন্য দুই বোন মায়ের জেতা মোটরসাইকেলে নিজেদের অংশ আছে দাবি করে মোটরসাইকেলটি আব্দুলের কাছ থেকে ফেরত নিয়ে আসেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে শুক্রবার সকালে স্ত্রী হামেদাকে মারধর করে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেন আব্দুল।  তিনি আরও বলেন, এ বিষয়টি নিয়ে পারিবারিক কলহের জেরে হামেদার মা জবেদা বেগম মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। তিনি শনিবার দুপুরে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টাও চালিয়েছেন। পরে বিকেলে আমি আব্দুলকে ফোন করে আমার ভাতিজি হামেদাকে বাড়ি নিয়ে যেতে অনুরোধ করি। তবে আব্দুল আমাকে জানায় যত যা কিছুই হোক সে আর হামেদাকে বাড়ি ফিরিয়ে নেবে না।  এ বিষয়ে হামেদার স্বামী আব্দুল শেখ গণমাধ্যমকে বলেন, হামেদাকে আমি আর বাড়ি আনব না। ওকে আমি তালাক দেব। 
বেঁকে বসলো হামাস, কোন পথে হাঁটবে নেতানিয়াহু?
আফগানিস্তানে ফের বিপর্যয়
মোদি বাংলাদেশ থেকে শিক্ষা নিয়ে ভোট করার চেষ্টা করছেন: কেজরিওয়াল
আকাশে নয়, পানিতেও চলে চীনের এই উড়োজাহাজ
আকাশে নয়, পানিতেও চলে চীনের এই উড়োজাহাজ
গাজা যুদ্ধ নিয়ে ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় বিরোধ প্রকাশ্যে
গাজা যুদ্ধ নিয়ে ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় বিরোধ প্রকাশ্যে
ইরানে দুই নারীসহ সাতজনের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে দুই নারীসহ সাতজনের ফাঁসি কার্যকর
আফগানিস্তানে ভারি বৃষ্টি ও বন্যায় নিহত ৫০
আফগানিস্তানে ভারি বৃষ্টি ও বন্যায় নিহত ৫০
হাওসটনে সাকিব-শান্তদের অনুশীলন
মোস্তাফিজকে না পাওয়ার আক্ষেপ চেন্নাই অধিনায়কের
১২ দেশ নিয়ে ঢাকায় বসছে আন্তর্জাতিক কাবাডির আসর
দেশের কাবাডির পুনর্জাগরণ ও হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে ২০২১ সাল থেকে বঙ্গবন্ধুর নামে আন্তর্জাতিক কাবাডি টুর্নামেন্টের আয়োজন করে আসছে বাংলাদেশ। এরই ধারাবাহিকতায় ১২টি দল নিয়ে এবারও বঙ্গবন্ধু কাপ কাবাডির আয়োজন করতে যাচ্ছে ফেডারেশন। টুর্নামেন্টকে সামনে রেখে পল্টনে নিয়মিত অনুশীলন করে যাচ্ছে আগের তিনবারেরই চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। তবে এবার কোরিয়ার মতো দলের অন্তর্ভুক্তি বাড়তি চ্যালেঞ্জ হয়ে এসেছে বাংলাদেশের জন্য। তার ওপর দলে নেই নিয়মিত অধিনায়ক অলরাউন্ডার তুহিন তরফদার। নেই দেশসেরা রেইডার মিজানুর রহমানও।  খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে বাদ দেওয়া হয়েছে এই দুই অভিজ্ঞ কাণ্ডারিকে। রেইডার আরুদুজ্জামান মুন্সির ভাষ্য, অন্যান্য দলের তুলনায় আমাদের রেইডিং সাইটটা একটু বেশি দুর্বল। মিজান-তুহিন নেই। তাদের জায়গায় যারা আছে, তারা মোটামুটি।  তবে দলে ফিরেছেন ইন্ডিয়ান প্রো কাবাডিতে খেলা দেশের অন্যতম সেরা কাবাডি খেলোয়াড় জিয়াউর রহমান এবং আরুদুজ্জামান মুন্সি। এছাড়া এবারই প্রথম জাতীয় দলে ডাক পাওয়া রেইডার মহিম হোসেনেরও আছে ভালো করার যোগ্যতা।   কোচ সুবিমল দাসের দাবি, প্লেয়ার আছে ভালো রেইডার। মুন্সি, রাজিব এবং আলামিন; খুবই ভালো রেইডার। ডিফেন্সও অন্য বছরের তুলনায় বেশ ভালো। মিজান-তুহিনের যায়গায় জিয়া-মহিমরা কতটুকু পূরণ করতে পারবেন তা বোঝা যাবে টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার পর। কিন্তু টুর্নামেন্টের আগে অনুশীলন ম্যাচের অভাবটা অন্যকিছুতে পূরণ হবার নয়।  এবারের টুর্নামেন্টে আরেকটি চ্যালেঞ্জ খেলোয়াড়দের সঠিক গাইডলাইন দেওয়া। এর আগে বিদেশি কোচের অধীনে খেললেও এবার দেশি কোচের অধীনে খেলবে বাংলাদেশ।  
‘ফিজ’ নামটা কীভাবে এলো, নিজেই জানালেন মোস্তাফিজ
‘ফিজ’ নামটা কীভাবে এলো, নিজেই জানালেন মোস্তাফিজ
জাদুর ছোঁয়ায় বিশ্বকাপ জার্সি উন্মোচন আফগানিস্তানের
জাদুর ছোঁয়ায় বিশ্বকাপ জার্সি উন্মোচন আফগানিস্তানের
শেষ মুহূর্তের গোলে মায়ামির জয়
শেষ মুহূর্তের গোলে মায়ামির জয়
মেসির ন্যাপকিন পেপারের দাম সাড়ে ১১ কোটি টাকা!
মেসির ন্যাপকিন পেপারের দাম সাড়ে ১১ কোটি টাকা!
অঙ্ক মেলাতে পারলো না চেন্নাই, দাপুটে প্রত্যাবর্তনে প্লে-অফে বেঙ্গালুরু
অঙ্ক মেলাতে পারলো না চেন্নাই, দাপুটে প্রত্যাবর্তনে প্লে-অফে বেঙ্গালুরু
শেষপাতে থাকুক তরমুজের চাটনি
গ্রীষ্মের তাপদাহে চারদিক উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। ঘর থেকে বের হলেই হাঁসফাঁস অবস্থা হচ্ছে সবার। এ গরমে একটু প্রশান্তি পেতে সবাই ঝুঁকছে গ্রীষ্মকালীন ফলের দিকে। তবে বাজারে এখনও পাকা আম, লিচুর দেখা না পাওয়া গেলেও কিন্তু তরমুজের কোনো কমতি নেই। এই তরমুজ গরমে স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী। শরীরকে হাইড্রেটেড ও শীতল রাখতে সাহায্য করে তরমুজ। তার ওপর এই ফলের গুণ অনেক। তরমুজের মধ্যে ভরপুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন এবং প্রোটিনের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে। তাছাড়া এই ফল ডায়েটরি ফাইবারে পরিপূর্ণ। কিন্তু তরমুজের খোসা খেয়ে দেখছেন কখনও। তরমুজের মতোই তরমুজের খোসাও স্বাস্থ্যকর। আপনি এই তরমুজের খোসা দিয়ে সুস্বাদু চাটনি বানিয়ে নিতে পারেন।  বাঙালির শেষপাতে একটু চাটনি না হলে খাবারটা কেমন যেন অরিপূর্ণ থেকে যায়। চাটনি যেন খাবারের তৃপ্তির কাজ করে। চাটনি শুধু মুখরোচক নয়, চাটনির নানা উপকারিতাও আছে। ভোজনের পর তার রেশ কাটাতে ভূড়িভোজের শেষপাতে এই পদের জুড়ি মেলা ভার। তাহলে আর দেরি কেনো, তরমুজের খোসার চাটনি তৈরি করে পরিবারের সবাইকে চমকে দিন। জেনে নিন রেসিপি। তরমুজের চাটনি তৈরির সহজ রেসিপি উপকরণ: ৩ চামচ তেল, ১টা শুকনো মরিচ, ১ চামচ সরিষার তেল, ১ চামচ মৌরি, ১ চামচ জিরা, ১ চা চামচ আদা কুচি, ১ চামচ কাশ্মীরি লাল মরিচ, ২ কাপ তরমুজের খোসা, লবণ স্বাদ অনুযায়ী, ১/২ চামচ বিট লবণ, ২ চামচ সাদা ভিনিগার আর ১/২ কাপ চিনি। পদ্ধতি: প্রথমে তরমুজের খোসার সবুজ অংশ ছাড়িয়ে ফেলে দিন। তারপর টুকরো টুকরো করে কেটে নিন তরমুজের খোসা। এরপর ব্লেন্ডারে দিয়ে তরমুজের খোসার মসৃণ পেস্ট বানিয়ে নিন। এবার কড়াই গরম করে তেল দিন। এবার এতে শুকনো মরিচ, আস্ত সরিষা, মৌরি ও জিরা ফোড়ন দিন। আপনি চাইলে এতে পাঁচ ফোড়ন, কালো জিরা ফোড়নও দিতে পারেন। এবার এতে আদা বাটা দিয়ে দিন। আদা দেওয়ার পর একটু নেড়ে দিন। তারপর আঁচ বন্ধ করে দিন। তারপর এতে কাশ্মীরি লাল মরিচ দিয়ে ভালো করে নাড়তে থাকুন। আঁচ বসিয়ে এই কাজটি করলে মরিচ পুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এরপর এতে তরমুজের খোসার পেস্টটা ঢেলে দিন। এবার আবার আঁচ জ্বালিয়ে নিন। কম আঁচে রেখে মিশ্রণটি নাড়তে থাকুন। মিশ্রণটি ফুটতে থাকলে এবার এতে স্বাদমতো লবণ মিশিয়ে দিন। এবার এতে অল্প বিট লবণ দিন। ১০ মিনিট ধরে মিশ্রণটি আঁচে রেখে নাড়তে থাকুন। এরপর এতে ভিনিগার মিশিয়ে দিন। ভিনিগার মেশালে তরমুজের এই চাটনি ২ সপ্তাহ পর্যন্ত তাজা থাকবে। এবার এতে চিনি মিশিয়ে দিন। আপনি যদি মিষ্টি চাটনি খেতে না পছন্দ করেন, তাহলে চিনি দেওয়ার দরকার নেই। চাটনি আঁচে রেখে নাড়তে থাকুন। দেখবেন পানি শুকিয়ে গেছে। তখন নামিয়ে নিন এই চাটনি। চাটনি ঠান্ডা করে এয়ার টাইট কৌটোতে ভরে রাখুন তরমুজের খোসার চাটনি।
ফেস সিরাম ব্যবহারের আগে যা জানা জরুরি
ফেস সিরাম ব্যবহারের আগে যা জানা জরুরি
যেসব লক্ষণে বুঝবেন জরায়ুতে টিউমার আছে কি না
যেসব লক্ষণে বুঝবেন জরায়ুতে টিউমার আছে কি না
দুর্ঘটনা কমাতে ফ্রান্সে প্রচারণা- ‘নারীর মতো গাড়ি চালান’
দুর্ঘটনা কমাতে ফ্রান্সে প্রচারণা- ‘নারীর মতো গাড়ি চালান’
  • ১১ মে ২০২৪, ১৫:৫০
    চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবিকে কি সমর্থন করেন?

    চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবিকে কি সমর্থন করেন?

    • হ্যাঁ
      ৯৩.৮০%
    • না
      ৫.৭০%
    • মন্তব্য নেই
      ০.৫১%
    মোট ভোটদাতাঃ ৮,৮৮০ জন
    মোট ভোটারঃ ৮,৮৮০
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
সোহেলের চেয়ারম্যান পদ অবৈধ, ফেরত দিতে হবে ৫ বছরের বেতন-ভাতা
যে তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংক হিসাব জব্দই থাকছে
যে তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংক হিসাব জব্দই থাকছে
শেষ হলো ড. ইউনূসের কর ফাঁকি মামলার প্রথম দিনের শুনানি 
শেষ হলো ড. ইউনূসের কর ফাঁকি মামলার প্রথম দিনের শুনানি 
১০৮তম বারের মতো পেছাল সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন
১০৮তম বারের মতো পেছাল সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন
‘ক্যাসিনো’ সেলিমকে জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিলের রায় বহাল
আদালতের সময় নষ্ট করায় ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তার প্রার্থিতা বাতিলের আদেশ বহাল রেখেছেন সর্বোচ্চ আদালত। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ৮ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। সেলিম প্রধান নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। তিনি ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত এবং অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত। অনলাইন ক্যাসিনোর মূল হোতা সাজাপ্রাপ্ত সেলিম প্রধান এবার উপজেলা নির্বাচনে গণসংযোগ করেছেন এবং একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ১ লাখ টাকা অনুদান প্রদান করে বিতর্কের সৃষ্টি করেছেন।   জানা গেছে, সেলিম প্রধান দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় চার বছর সাজা খেটেছেন। তার বিরুদ্ধে আরও তিনটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। তিনি গ্রেপ্তারও হয়েছিলেন।  দুদক বলছে, অনুসন্ধানের সময় রাজধানীর ধানমন্ডি, গুলশান, উত্তরা, বনানীসহ একাধিক জায়গায় তার বাড়ি ও ফ্ল্যাট আছে, যার বাজারমূল্য শতাধিক কোটি টাকা, যা তার আয়কর নথিতে প্রদর্শন করা হয়নি। ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর থাইল্যান্ডগামী বিমানের একটি ফ্লাইট থেকে নামিয়ে এনে সেলিম প্রধানকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। তাকে নিয়ে তার অফিস ও বাসায় অভিযান চালিয়ে ২৯ লাখ ৫ হাজার ৫০০ টাকা, ৭৭ লাখ ৬৩ হাজার টাকার সমপরিমাণ ২৩টি দেশের মুদ্রা, ১২টি পাসপোর্ট, ১৩টি ব্যাংকের ৩২টি চেক, ৪৮ বোতল বিদেশি মদ, একটি বড় সার্ভার, চারটি ল্যাপটপ ও দুটি হরিণের চামড়া উদ্ধার করা হয়। হরিণের চামড়া উদ্ধারের ঘটনায় বন্য প্রাণী সংরক্ষণ নিরাপত্তা আইনে তাকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ও মানি লন্ডারিং আইনে দুটি মামলা হয়।
‘ক্যাসিনো’ সেলিমকে জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিলের রায় বহাল
আটকে গেল ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির শেয়ার চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে হস্তান্তরের ওপর দুই সপ্তাহের স্থিতাবস্থা জারি করেছেন আপিল বিভাগ। এর ফলে এক্সপ্রেসওয়ের কাজ আপাতত বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবী। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন ৮ সদস্যের আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন। এ সময় আপিল বিভাগ বলেন, আর কয়দিন কাজ বন্ধ থাকলে সমস্যা নেই। আদালতে ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ এম আমিন উদ্দিন, শেখ মোহাম্মদ মোরসেদ, ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ ফারুক, ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ মইনুল। চায়না কোম্পানির পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী, ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান খান। আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী বলেন, ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির শেয়ার চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে হাইকোর্টের আদেশের ওপর আপিল বিভাগ দুই সপ্তাহের স্থিতাবস্থা দিয়েছেন। এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, চায়না ব্যাংক অব এক্সিম জানিয়ে দিয়েছে শেয়ার হস্তান্তর না হওয়া পর্যন্ত তারা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণের কাজে টাকা দেবে না। এর ফলে আপাতত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজ বন্ধ থাকবে। গত ১২ মে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির শেয়ার চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞার আদেশ তুলে নেন হাইকোর্ট। এর ফলে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে থাইল্যান্ডের ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির শেয়ার চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে হস্তান্তর করতে বাধা কেটে যায়। বিচারপতি খিজির আহমেদ চৌধরীর হাইকোর্টের একক কোম্পানি বেঞ্চ এ আদেশ দেন। সেদিন ব্যারিস্টার মেহেদী হাছান চৌধুরী বলেন, আদেশে আদালত বলেছেন, দেনা-পাওনা নিয়ে থাই ও চায়না কোম্পানির বিরোধ সিঙ্গাপুরের আরবিট্রেশন আদালত নিষ্পত্তি করবেন। পরে এই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে ইতালিয়ান থাই কোম্পানি। এর আগে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির শেয়ার চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দিয়েছিলেন আদালত। এদিকে হঠাৎ করেই শ্রমিকশূন্য ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে মগবাজার অংশ। নেই কোনো নির্মাণ যজ্ঞ। পড়ে আছে এক্সপ্রেস ওয়ের কাঠামো। কথা ছিল চলতি বছরই শেষ হবে অগ্রাধিকারমূলক উন্নয়ন প্রকল্প ঢাকা এক্সপ্রেসওয়ে। এই সময় কাজ চলার কথা দ্রুত গতিতে। জানা যায় তিন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের দ্বন্দ্বে এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজ বন্ধ রয়েছে। থাইল্যান্ড ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইতালিয়ান-থাই কিস্তির টাকা দিতে না পারায় তাদের শেয়ার দাবি করে চীনা প্রতিষ্ঠান। এই নিয়ে সিঙ্গাপুরে আরবিট্রেশন চলা অবস্থায় সরকারের অগ্রাধিকারে থাকা গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্প নিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলোর দ্বন্দ্ব গড়ায় আদালত পর্যন্ত। সেই সঙ্গে ঋণ সহায়তা বন্ধ করে দেয় দুটি চীনা ব্যাংক।  থাইল্যান্ড ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইতালিয়ান-থাই, চীনের শ্যানডং ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল কো-অপারেশন গ্রুপ এবং সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেড মিলে করছিলো এক্সপ্রেসওয়ের কাজ। এই কাজে তিন প্রতিষ্ঠান শেয়ার যথাক্রমে ৫১, ৩৪ ও ১৫ শতাংশ। বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ হলো এক্সপ্রেসওয়ের নির্বাহী প্রতিষ্ঠান।  প্রকল্পের চুক্তি অনুযায়ী নির্মাণ ব্যয়ের ৭৩ শতাংশের জোগান দেবে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান। আর ২৭ শতাংশ দেবে বাংলাদেশ সরকার। 
আটকে গেল ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ
৫৮১ কোটি টাকার সার আত্মসাৎ মামলায় পোটনসহ ৫ জন কারাগারে 
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশনের (বিসিআইসি) ৫৮১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা মূল্যের সার আত্মসাতের অভিযোগে হওয়া মামলায় নরসিংদী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ পোটনসহ ৫ জনের জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। বুধবার (১৫ মে) সিনিয়র বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এ আদেশ দেন। গত ৬ ডিসেম্বর একই আদালতের বিচারক ফয়সল আতিক বিন কাদের তাদের জামিন দেন। তবে আজ বুধবার তাদের সেই জামিন বাতিল করেন আদালত। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- পোটন ট্রেডার্সের মহাব্যবস্থাপক মো. শাহাদাত হোসেন, মো. নাজমুল আলম বাদল, প্রতিষ্ঠানটির উত্তরবঙ্গ প্রতিনিধি মো. সোহবার হোসেন এবং খুলনা ও নওয়াপাড়া প্রতিনিধি মো. আতাউর রহমান। প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৬ নভেম্বর সাবেক এমপি পোটনসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. রফিকুজ্জামান কমিশনের ঢাকা-১ কার্যালয়ে মামলাটি করেন। মামলায় তাদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়। মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ২০২১-২০২২ অর্থবছরে সৌদি আরব, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ইউরিয়া সার আমদানি করলেও চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করে সার বাফার গুদামে দেননি। সার ট্রানজিটে রয়েছে বলে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশনকে (বিসিআইসি) মিথ্যা তথ্য দিয়ে ৫৮১ কোটি ৫৮ লাখ ৯ হাজার ৬৪ টাকা মূল্যের ৭১ হাজার ৮০১ টন ৩১ কেজি সার আত্মসাৎ করেছেন তারা।  
৫৮১ কোটি টাকার সার আত্মসাৎ মামলায় পোটনসহ ৫ জন কারাগারে 
মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্তের আগে কনডেম সেলে না রাখার রায় স্থগিত
মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে ফাঁসির আসামিদের কনডেম সেলে না রাখার সিদ্ধান্ত আগামী ২৫ আগস্ট পর্যন্ত স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট। বুধবার (১৫ মে) আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। মঙ্গলবার আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় হাইকোর্টের এই রায় স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। এর আগে ১৩ মে মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। দীর্ঘ সাড়ে ৩ ঘণ্টাব্যাপী রায় ঘোষণা করা হয়।    
মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্তের আগে কনডেম সেলে না রাখার রায় স্থগিত

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ১৯ মে, ২০২৪
অনলাইন সংস্করণ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
যে কারণে ডিবিতে গিয়েছিলেন মামুনুল হক
হেফাজতে ইসলামের সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক শনিবার (১৮ মে) বিকেলে হঠাৎ করেই ঢাকা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে আসেন। এরপর সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে ডিবি কার্যালয় থেকে বের হয়ে যান তিনি। এ সময় মামুনুল হক সাংবাদিকদের জানান,আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করিনি। আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই ফোনটি নেওয়ার জন্য ডিবিতে এসেছি।  তবে, মোবাইলটি ডিবি হস্তান্তর করেছে কি না এই সংক্রান্ত প্রশ্ন করলে উত্তর না দিয়ে প্রাইভেটকারে ডিবি কার্যালয় ত্যাগ করেন মামুনুল হক। উল্লেখ্য, গত ৩ মে মাওলানা মামুনুল হক কারাগার থেকে মুক্তি পান। এর আগের দিন রাতে মাওলানা মামুনুল হকের মুক্তির কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তে তিনি মুক্তি পাননি। তখন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা জানিয়েছিলেন, বৃহস্পতিবার মামুনুল হককে মুক্তি দেওয়া সম্ভব হবে না। তার জামিনের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই চলছে। গত ১১ মার্চ মামুনুল হকের মুক্তির বিষয়ে আলোচনা করতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠক করেন হেফাজত নেতারা। ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খানসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠক শেষে গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সংগঠনটির মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান দাবি করেন, মামুনুল হকের মুক্তির বিষয়ে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। গত ২৪ এপ্রিল তিন মামলায় জামিন পান মামুনুল হক। এ বিষয়ে মামুনুল হকের আইনজীবী আব্দুস সালাম হিমেল বলেন, ২০১৩ সালের মতিঝিল থানার এক মামলায় ও ২০২১ সালের পল্টন থানার দুই মামলায় জামিন পেয়েছেন মামুনুল হক। তার বিরুদ্ধে ঢাকায় ও ঢাকার বাইরে একাধিক মামলা রয়েছে। ওইসব মামলায় জামিন পেলে তিনি কারামুক্ত হতে পারবেন বলে তখন জানানো হয়। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। ১৮ এপ্রিল মোহাম্মদপুরের মাদ্রাসা থেকে মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর থেকে তিনি কারাগারেই ছিলেন।  
‘বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের বাজারে দেশীয় কোম্পানির আধিপত্য’
বর্তমানে এই শিল্পে দেশীয় কোম্পানিগুলো বাজারে ব্যাপকভাবে আধিপত্য বিস্তার করছে। যেহেতু দেশীয় কোম্পানিগুলোর প্রবৃদ্ধির হার অনেক বেশি, তাই আগামী দিনগুলোতে দেশীয় কোম্পানিগুলো বাজারে আরও বেশি আধিপত্য বিস্তার করবে। তবে প্রায় অর্ধেক নন ব্যান্ডেড অর্থাৎ নিম্নমানের নকল ও অনুমোদনবিহীন পণ্য দখল করে আছে।  ‘মার্কেটিং ওয়াচ বাংলাদেশ’ (এমডব্লিউবি) গবেষণায় এমন তথ্য তুলে ধরেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মার্কেটিং বিভাগ। বাংলাদেশের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম এবং লাইটিং পণ্যের ওপর সম্প্রতি এ গবেষণা পরিচালনা করা হয়। গবেষণার আওতায় আনা পণ্যগুলো হচ্ছে- সুইচ, সকেট, হোল্ডার, মাল্টি-প্লাগ, সার্কিট ব্রেকার, মিটার এবং বিভিন্ন হালকা পণ্য যেমন এলইডি লাক্স, এলইডি টিউব, এলইডি প্যানেল, ব্র্যাকেট এলইডি, জিএলএস, এনার্জি এফিশিয়েন্সি বাল্ব, ইমার্জেন্সি লাইটিং অপশনস। এটি একটি বড় এবং অপার সম্ভাবনাময় শিল্প। বর্তমানে দেশজুড়ে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার খুচরা বিক্রেতা এবং ২৫০০ উদ্যোক্তাসহ মোট ৫ লাখেরও বেশি মানুষ এই শিল্পের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত। তাদের মতে, আশাব্যঞ্জক তথ্য হলো- উভয় পণ্যের বাজার গত দুই দশক ধরে অব্যাহত ভাবে বেড়েই চলেছে। যদি আগামী দিনগুলোতে এই প্রবৃদ্ধির হার অব্যাহত থাকে তাহলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই খাতটি একটি অত্যন্ত সম্ভাবনাময় বড় খাত হিসেবে আবির্ভূত হবে। গবেষণায় দেখা যায়, দেশীয় কোম্পানিগুলোর মধ্যে সুপারস্টার গ্রুপ উভয় প্রকার পণ্যের ক্ষেত্রে বাজারে শীর্ষস্থান দখল করে আছে। গবেষণা অনুসারে, ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ ব্যান্ডেড পণ্যের মার্কেট শেয়ারে সুপার স্টার ২৯ শতাংশ, ওয়ালটন ১৭ শতাংশ, ক্লিক ১৭ শতাংশ, এনার্জি প্যাক ৯ শতাংশ, ওসাকা শতাংশ এবং ব্লিঙ্ক, এমইপি ও লাক্সারি প্রত্যেকে ৩ শতাংশ করে বাজার দখল করে আছে। অন্যদিকে ব্রান্ডেড লাইটিং পণ্যের মার্কেট শেয়ারে সুপার স্টার ২৫.৫৯ শতাংশ, ক্লিক ১৩ শতাংশ, ওয়ালটন ১২ শতাংশ, ট্রান্সটেক ১০ শতাংশ, এনার্জি প্যাক ৮ শতাংশ এবং ফিলিপস ৭ শতাংশ বাজার দখল করে আছে। এই শিল্পের অগ্রগতির পেছনে মূলত গত ২৫ বছরে ব্যাপক বিদ্যুতায়ন, অব্যাহত জিডিপি প্রবৃদ্ধি, ক্রমবর্ধমান আয়, দ্রুত ও পরিকল্পিত নগরায়ণ, গ্রামীণ উন্নয়ন এবং সরকারের গৃহীত সমন্বিত উদ্যোগ নিয়ামক হিসাবে কাজ করেছে। দেশীয় কোম্পানিগুলোকে উৎসাহিত করার জন্য সরকারের বিদ্যমান ট্যাক্স পদ্ধতির আমূল পরিবর্তন করতে হবে জানিয়ে অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান বলেন, যাতে কোম্পানিগুলো কম ব্যয়ে পণ্যের কাঁচামাল আমদানি করতে পারে। পাশাপাশি এসব শিল্পের ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ গড়ে তোলার জন্য সরকার এবং ব্যবসায়ীদের সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। একই সঙ্গে জনগণের মধ্যে নিরাপদ ও মানসম্মত বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি ব্যবহারে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। দুর্দান্ত সম্ভাবনাময় এই শিল্পের প্রবৃদ্ধির জন্য সরকারের তদারকি ব্যবস্থা জোরদার করারও পরামর্শ দেন তিনি। এসময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, মার্কেটিং বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও এমডব্লিউবির সহ-প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান এবং অধ্যাপক ড. মো. নাজমুল হোসাইন, মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এবিএম শহীদুল ইসলাম।
ব্র্যাক ব্যাংকে চাকরির সুযোগ, থাকবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা
নিয়োগ দেবে স্কয়ার ফুড, নেবে একাধিক
সোনালী ব্যাংকে চাকরির সুযোগ, ৬০ বছরেও আবেদন
এইচএসসি পাসে চাকরি দেবে গোল্ডেন হারভেস্ট, নেবে ৪০০ জন
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা
সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ ছুঁয়েছেন যেসব বাংলাদেশি
যেসব জেলায় দুপুর ১টার মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা
সকাল ৯টার মধ্যে ঝড় বইতে পারে যেসব অঞ্চলে
বেরিয়ে এলো জুজুৎসুর নিউটনের ‘ভয়ংকর’ যৌন নিপীড়নের তথ্য
অর্থের বিনিময়ে জঙ্গিদের অস্ত্র সরবরাহ করতেন রহিম
৫২৩ হজযাত্রীর টাকা নিয়ে উধাও ২ এজেন্সি মালিক 
ধর্ষণ ও ভ্রূণ হত্যা: সেই ছাত্রলীগ নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহারে এশিয়ায় পিছিয়ে বাংলাদেশের নারীরা
পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে চলে গেল বিশাল গ্রহাণু
এক মাসে ইন্টারনেট গ্রাহক বেড়েছে ৪৩ লাখের বেশি
ইন্টারনেটের গতিতে এগোলো বাংলাদেশ
X
Fresh