• ঢাকা রোববার, ২৬ মে ২০২৪, ১২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
তৃণমূল থেকে উন্নয়নই সরকারের মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগ সরকারের মূল লক্ষ্য। শনিবার (১১ মে) সকালে দেশের প্রাচীন পেশাজীবী প্রতিষ্ঠান ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের (আইইবি) ৬১তম কনভেনশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। শেখ হাসিনা বলেন, তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগ সরকারের মূল লক্ষ্য। তবে উন্নয়ন পরিকল্পনা হতে হবে পরিবেশবান্ধব ও ব্যয় সাশ্রয়ী। এ সময় সরকারপ্রধান বলেন, যথাযথ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের কারণেই সরকার দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। বিভিন্ন ইস্যুতে সরকারের সমালোচনার জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, কিছু মানুষের প্রকৃতি থাকে যা কিছু দেখুক সেটাই ভালো লাগে না। ভালো না লাগা গ্রুপ কি বলল না বলল, তাতে কিছু আসে যায় না। আমার দেশের মানুষ ভালো আছে কিনা, তাদের উন্নতি হচ্ছে কিনা, তাদের ভাগ্য পরিবর্তন হচ্ছে কিনা সেটা নিয়েই আমার মাথাব্যথা, সেটাই আমরা দেখতে চাই। জলাধার যাতে নষ্ট না হয় সেভাবেই পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, আমি দেখেছি একটা সুন্দর বড় পুকুর, তার ভেতরে বিল্ডিং বানানের প্ল্যান নিয়ে আপনারা হাজির হন। আমি আসার পর যে কয়টা এসেছে, আমি বাতিল করে দিয়েছি। আমি আসার আগেই এই ঢাকা শহরে অনেক পুকুর বিলুপ্ত হয়ে গেছে। ওই এলাকার যত পানি সেটা যাবে কোথায়? তিনি আরও বলেন, পান্থপথ ছিল একটা বিল। পুরো বর্ষাকালে সেখানে পানি জমতো। ওখানে একটা খাল ছিল। বক্স কালভার্ট করার কারণে বৃষ্টির পানি জমে যায়। সেই পানি নিষ্কাশনের জন্য আলাদা ব্যবস্থা নিতে হলো। আমাদের দেশের জন্য এটা (বক্স কালভার্ট) প্রযোজ্য না। আমি মনে করি আমাদের উন্মুক্ত খাল থাকবে। দরকার হলে আমরা সেখানে এলিভেটেড রাস্তা করবো। নিচে খাল, উপরে রাস্তা। শেখ হাসিনা বলেন, অনেকে প্রশ্ন করেন পৃথিবীর অন্যান্য দেশে রাস্তা বানাতে কম খরচ, বাংলাদেশ বেশি খরচ হয় কেন? যারা বলেন, আমার মনে হয় তাদের বাংলাদেশের মাটি সম্পর্কে ধারণা নেই। কারণ, আমাদের মাটি তো নরম মাটি। যেটাকে বলে দোআঁশ মাটি। টেকসই কিছু করতে গেলে আগে আমাদের মাটিটা তৈরি করতে হয়। মাটিকে যথাযথভাবে তৈরি করতে পারলে তাহলে সেটাই টেকসই হয়। সরকারপ্রধান বলেন, আমরা চাই আমাদের দেশে এগিয়ে যাক, আমাদের দেশ পিছিয়ে থাকবে না। আমাদের দেশের মানুষের মেধা শক্তি অনেক বেশি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমরা আমাদের দেশটি গড়ে তুলবো। সে লক্ষ্য নিয়েই সবাইকে কাজ করে যেতে হবে। প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে আমার তৃণমূল মানুষগুলোর ভাগ্য পরিবর্তন করে বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাব। ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সভাপতি সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সাফল্য ও ব্যর্থতা বিশ্লেষণ করে এগিয়ে যাওয়ার কৌশল নির্ধারণ করতে প্রকৌশলীদের প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে গুণীজনদের হাতে স্বর্ণ পদক, সনদ তুলে দেন। এবারের কনভেনশনের মূল প্রতিপাদ্য ‘ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফর স্মার্ট বাংলাদেশ’। কনভেনশনের মূল আকর্ষণ ‘দ্য ইঞ্জিনিয়ার্স ফর ট্রান্সফরমিং টেকনোলজি ড্রাইভেন স্মার্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক জাতীয় সেমিনার।
১১ মে ২০২৪, ১৪:৩৮

‘পেশাগত নৈতিকতা ও মূল্যবোধের অনুশীলন আইন পেশার মূল ভিত্তি’
পেশাগত নৈতিকতা ও মূল্যবোধের যথাযথ অনুশীলন আইন পেশার মূল ভিত্তি বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। তিনি বলেন, পেশাগত মূল্যবোধের অনুশীলন ছাড়া আইন চর্চা করা হলে বিচারাঙ্গন নিছক কাঠপাথরের কিছু স্থাপনায় পরিণত হবে। এ জন্য দায়িত্ব পালনে আমাদের সবাইকে মানবিক হতে হবে। সোমবার (৬ মে) সন্ধ্যায় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি আয়োজিত ‘আইন পেশার আদর্শ ও নৈতিকতা এবং বিচারিক পর্যালোচনা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান বিচারপতি এসব কথা বলেন। প্রধান বিচারপতি বলেন, আইনজীবীরা পেশা পরিচালনায় নৈতিক মানদণ্ড রক্ষায় যদি যথাযথ গুরুত্ব না দেন, তাহলে মানুষের অধিকার রক্ষার মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হবে না। যে মহান উদ্দেশ্য নিয়ে বিচারালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, সেই উদ্দেশ্য সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়ে যাবে। তিনি বলেন, একজন আইনজীবীর অন্যতম প্রধান দায়িত্ব মক্কেলের গোপনীয়তা রক্ষা করা। উন্নত রাষ্ট্রগুলোর মতো এ বিষয়টা আমরা ততটা গুরুত্ব দেই না। এ ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। তিনি আরও বলেন, আইনজীবীরা নির্দিষ্ট একটি পরিসরে পেশাগত কাজ করেন বিধায় এখানে প্রতিযোগিতা থাকা স্বাভাবিক। কিন্তু এই প্রতিযোগিতা যেন হয় সুস্থ আইনি প্রতিযোগিতা। আইন অঙ্গনে কেউ কদর্য প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হবেন না। সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকনের সভাপতিত্বে এবং সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাহ মঞ্জুরুল হকের সঞ্চালনায় সেমিনারে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি নাইমা হায়দার। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।
০৭ মে ২০২৪, ০৫:৪২

পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে নিয়োগ, মূল বেতনের সঙ্গে মিলবে নানা ভাতা
বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি (প্রা.) লিমিটেড (বিসিপিসিএল) (নর্থ ওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি লিমিটেড ও সিএমসির যৌথ উদ্যোগের প্রতিষ্ঠান) জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। এ প্রতিষ্ঠানে তিন ক্যাটাগরির পদে চুক্তিভিত্তিতে তিনজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে। যা যা প্রয়োজন- ১. পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার (অ্যাকাউন্টস/ফিন্যান্স/অডিট) পদসংখ্যা: ১ যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিন্যান্স/অ্যাকাউন্টিং বিষয়ে স্নাতকসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা ফিন্যান্স/অ্যাকাউন্টিং বিষয়ে বিবিএ ও এমবিএ ডিগ্রি থাকতে হবে। জিপিএ ৫-এর স্কেলে ৩.৫০ ও সিজিপিএ ৪-এর স্কেল ৩.০০ থাকতে হবে। ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে এবং কম্পিউটার চালনায় দক্ষতা থাকতে হবে। বয়স: ১৭ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে সর্বোচ্চ ৩০ বছর। চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক কর্মস্থল: পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র বেতন: মূল বেতন ৫৪,৬০০ টাকা। সুযোগ-সুবিধা: বাসাভাড়া, পাওয়ার হাউস ভাতা, স্বাস্থ্যসুবিধা, উৎসব বোনাস, ফ্রিঞ্জ বেনিফিট, গ্র্যাচুইটিসহ অন্যান্য সুবিধা দেওয়া হবে। ২. পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার (কেমিক্যাল) পদসংখ্যা: ১ যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি ডিগ্রি অথবা অ্যাপ্লাইড কেমিস্ট্রি বিষয়ে স্নাতকসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। জিপিএ–৫-এর স্কেলে ৩.৫০ ও সিজিপিএ–৪-এর স্কেল ৩.০০ থাকতে হবে। ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে এবং কম্পিউটার চালনায় দক্ষতা থাকতে হবে। বয়স: ১৭ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে সর্বোচ্চ ৩০ বছর। চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক কর্মস্থল: পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র বেতন: মূল বেতন ৫৪,৬০০ টাকা। সুযোগ-সুবিধা: বাসাভাড়া, পাওয়ার হাউস ভাতা, স্বাস্থ্যসুবিধা, উৎসব বোনাস, ফ্রিঞ্জ বেনিফিট, গ্র্যাচুইটিসহ অন্যান্য সুবিধা দেওয়া হবে। ৩. পদের নাম: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার (কেমিক্যাল) পদসংখ্যা: ১ যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি ডিগ্রি অথবা সরকার অনুমোদিত কোনো পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে। জিপিএ-৫-এর স্কেলে ৩.৫০ ও সিজিপিএ-৪-এর স্কেল ৩.০০ থাকতে হবে। ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে এবং কম্পিউটার চালনায় দক্ষতা থাকতে হবে। বয়স: ১৭ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে সর্বোচ্চ ৩০ বছর। চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক কর্মস্থল: পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র বেতন: মূল বেতন ৪২,০০০ টাকা। সুযোগ-সুবিধা: বাসাভাড়া, পাওয়ার হাউস ভাতা, স্বাস্থ্যসুবিধা, উৎসব বোনাস, ফ্রিঞ্জ বেনিফিট, গ্র্যাচুইটিসহ অন্যান্য সুবিধা দেওয়া হবে। আবেদন যেভাবে: আগ্রহীদের বিসিপিসিএলের চাকরিসংক্রান্ত ওয়েবসাইটে নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জেনে Apply বাটনে ক্লিক করে ফরম পূরণের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই লিংকে জানা যাবে। আবেদন ফি: আবেদন ফি বাবদ ১ ও ২ নম্বর পদের জন্য ৬০০ টাকা ও ৩ নম্বর পদের জন্য ৫০০ টাকা বিসিপিসিএলের চাকরিসংক্রান্ত ওয়েবসাইটে দেওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে জমা দিতে হবে। আবেদনের শেষ সময়: ৮ মে ২০২৪, বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
০৬ মে ২০২৪, ১২:০৪

প্রবাসীদের রেমিট্যান্স উন্নয়নের একটি মূল শক্তি : সমাজকল্যাণমন্ত্রী
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘দেশের উন্নয়নে প্রবাসীদের ভূমিকা আছে। তাদের পাঠানো রেমিট্যান্স উন্নয়নের একটি মূল চালিকাশক্তি। সে প্রবাসীদের জন্য এবং তাদের কল্যাণে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সবসময়ই কাজ করে যাচ্ছেন।’  বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে শহরের বাবুরহাট সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনে জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের ব্যবস্থাপনায় প্রবাসী কর্মীদের প্রতিবন্ধী সন্তানদের ভাতা বিতরণ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, একটা সময় ছিল প্রবাসীদের প্রতি পদে পদে নানা ধরনের প্রতারণা ও হয়রানির শিকার হতে হতো। সেসব জায়গাতে কাজ করা হয়েছে। এখন বৈধ ভিসা নিয়ে আগের তুলনায় বেশি মানুষ বিদেশ যাচ্ছেন। অবৈধ যাওয়ার সংখ্যা কমে এসেছে। বিমানবন্দরে যেখানে আগে হয়রানি ছিল, সেখানে সেবা বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. মোস্তাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রিভার) শ্রীমা চাকমা, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সাখাওয়াত জামিল সৈকত, জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপপরিচালক রজত শুভ্র সরকার, জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের সহকারী পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ সফিকুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতার উপস্থিত ছিলেন।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ২১:০৩

রোজার মূল উদ্দেশ্য তাকওয়া অর্জন
তাকওয়া অর্জন করতে হলে নিজেকে পরিশুদ্ধ করতে হবে। আর মানুষকে পরিশুদ্ধ করার জন্য আল্লাহ তায়ালা নবি-রাসুলদের পাঠিয়েছেন। পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি তোমাদের মধ্যে স্বয়ং তোমাদের থেকেই একজন রাসুল পাঠিয়েছি, যে তোমাদেরকে আমার আয়াত পড়ে শোনায়, তোমাদের জীবন পরিশুদ্ধ করে সুসজ্জিত করে, তোমাদেরকে কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দেয় এবং এমন সব কথা তোমাদের শেখায়, যা তোমরা জানতে না।’ (আল-বাকারাহ : ১৫১) নিজেকে পরিশুদ্ধ করা সম্ভব হবে তখন, যখন নিজেকে সব পাপাচার থেকে বিরত রাখা যাবে। পাপ থেকে বিরত থাকার অন্যতম মাধ্যম হলো রোজা। রাসুলুল্লাহ সা. ইরশাদ করেছেন, ‘রোজা হলো ঢালস্বরূপ। তোমাদের কেউ কোনদিন রোজা রাখলে তার মুখ থেকে যেন খারাপ কথা বের না হয়, সে যাতে মূর্খতাসুলভ আচরণ না করে। কেউ যদি তার সাথে বিবাদে লিপ্ত হয় কিংবা গালমন্দ করে সে যেন বলে আমি রোজাদার। নিশ্চয়ই আমি রোজাদার।’ (আবু দাউদ : ২৩৫৫) কিয়ামতের দিন রোজা বান্দার জন্য জন্য সুপারিশ করবে। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘রোজা ও কুরআন রোজাদার বান্দার জন্য (আল্লাহর কাছে) কিয়ামতের দিন সুপারিশ করবে। রোজা বলবে হে আল্লাহ! আমি এ ব্যক্তিকে দিনে খাবার ও অন্যান্য কামনা-বাসনা থেকে ফিরিয়ে রেখেছি, আপনি তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ গ্রহণ করুন।’ (আল হাদিস) রোজাদার ব্যক্তি রাইয়ান দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশ করবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘জান্নাতের একটি দরজা আছে যাকে বলা হয় রাইয়ান। এ দরজা দিয়ে কিয়ামতের দিন একমাত্র রোজাদার লোকেরাই প্রবেশ করবে। তারা ব্যতীত অন্য কেউ এ পথে প্রবেশ করতে পারবে না। সেদিন এই বলে ডাক দেয়া হবে- রোজাদার লোকেরা কোথায়? তারা যেন এ পথে প্রবেশ করে। এভাবে সব রোজাদার ভেতরে প্রবেশ করার পর দরজাটি বন্ধ করে দেয়া হবে। অতঃপর আর কেউ এ পথে প্রবেশ করতে পারবে না।’ ( সহিহ বুখারি : ১৭৭৫)  আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে রোজার মাধ্যমে তাকওয়া ও জান্নাত অর্জন করার তাওফিক দান করুন। আমিন। লেখক : প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, মাদরাসাতুন নূর আল আরাবীয়া বাংলাদেশ, আফতাবনগর, ঢাকা।
৩০ মার্চ ২০২৪, ১৯:৫৮

‘সরকারই সিন্ডিকেটের মূল পৃষ্ঠপোষক’
বর্তমান সরকারই সিন্ডিকেটের মূল পৃষ্ঠপোষক বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ কথা বলেন।  রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘গত ১৬ বছরে কখনও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেনি সরকার। সরকার আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিলেও আন্তর্জাতিক বাজারে যখন দাম নিম্নমুখী তখনও সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি। কারণ এই সিন্ডিকেটের মূল পৃষ্ঠপোষক হচ্ছে সরকার।’ তিনি বলেন, ‘সরকারি দলের অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে ভোক্তাদের জীবন চরমভাবে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। দ্রব্যমূল্যের লাগাতার ঊর্ধ্বগতি, সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য এবং সরকারের প্রতারণাপূর্ণ ভূমিকার কারণে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। পবিত্র রমজানেও তারা মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ঊর্ধ্বমুখী দামে মানুষ আজ দিশেহারা।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাজারে সব নিত্যপণ্যের দর অস্বাভাবিক। টিসিবির তথ্য অনুযায়ী সাধারণ জাতের খেজুর বিক্রি হচ্ছে কেজিতে ৫শ’ থেকে ১১শ’ টাকা। এ ছাড়া গত বছরের তুলনায় আলুর দাম ১০৮ শতাংশ, রসুন (আমদানি) ৪৩ শতাংশ, আদা (দেশি) ৬০ শতাংশ, পেঁয়াজ (দেশি) ১৮৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ, পেঁয়াজ (আমদানি) ২২৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।’ বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘কয়েক দিন আগে সরকার গরুর মাংস, দেশি পেঁয়াজ, ছোলা, ব্রয়লার মুরগিসহ ২৯ নিত্যপণ্যের দাম বেঁধে দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে। কিন্তু তার কোনো কার্যকারিতা বাজারে নেই। বেঁধে দেওয়া ২৯টি পণ্যের দামতো কমেইনি, বরং বেড়েছে। সুতরাং সরকারের এই তৎপরতা জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার জন্যই, সেটা এখন স্পষ্ট।’ তিনি বলেন, ‘জনগণ তাদের প্রতারণা বুঝে ফেলায় সরকারি দলের নেতারা এখন ন্যক্কারজনকভাবে বাজারে দামের ঊর্ধ্বগতির দায় বিরোধীদলের ওপর চাপাতে চাইছে। নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে ডামি সরকার অপপ্রচার, অপবাদ এবং হুমকির আশ্রয় নিয়েছে। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার চোখ রাঙিয়ে ক্ষুধার্ত মানুষের ক্ষোভকে দমিয়ে রাখতে চাচ্ছে।’
১৯ মার্চ ২০২৪, ১৭:২৪

আমরাই মূল জাতীয় পার্টি : চুন্নু
জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, আরেকটি ব্রাকেটবন্দী দল হতে পারে। কিন্তু আমরাই মূল জাতীয় পার্টি। শনিবার (৯ মার্চ) রওশন এরশাদপন্থীদের কাউন্সিল প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে তিনি এ কথা বলেন। মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, রওশন এরশাদপন্থীদের পৃথক কাউন্সিল করা দলের গঠনতন্ত্রবিরোধী। তবে আমরা তাদের কার্যক্রমকে গুরুত্ব দিচ্ছি না। জি এম কাদেরের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টি ঐক্যবদ্ধ রয়েছে এবং থাকবে। এদিন ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে জাতীয় পার্টির দশম জাতীয় কাউন্সিল করেন রওশন এরশাদপন্থীরা। কাউন্সিলে রওশন এরশাদকে দলের চেয়ারম্যান হিসেবে আগামী ৩ বছরের জন্য নির্বাচিত করা হয়। কাউন্সিলে আগামী তিন বছরের জন্য জাতীয় পার্টির মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন কাজী ফিরোজ রশীদ। সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা নির্বাচিত। এ ছাড়া পাঁচজন কো-চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচন করা হয়েছে। কো-চেয়ারম্যানরা হলেন- শাহিদুর রহমান টেপা, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, সাদ এরশাদ, গোলাম সারওয়ার মিলন, সুনীল শুভ রায়। সুনীল শুভ রায় জাতীয় পার্টির মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করবেন। জাতীয় পার্টির দুই শীর্ষ নেতা রওশন এরশাদ ও জিএম কাদেরের দ্বন্দ্ব অনেক পুরোনো। তবে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে মনোনয়নবঞ্চিত হওয়ায় শীর্ষ নেতৃত্বের ওপর ক্ষুব্ধ হন রওশনপন্থীরা। অন্যদিকে, ছেলে সাদ এরশাদকে রংপুরে মনোনয়ন না দেওয়ায় রওশন এরশাদ নির্বাচন থেকে বিরত থাকেন। এর জেরে নতুন করে জাপায় দ্বন্দ্ব শুরু হয়। এখন শেষে পর্যন্ত দলটি দুই ভাগ হয়ে গেল।
০৯ মার্চ ২০২৪, ১৭:৫৬

মূল দায়িত্বের বাইরেও আমরা উন্নয়নমূলক কাজ করছি : সেনাপ্রধান
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, সেনাবাহিনীর মূল দায়িত্ব দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা। তবে এর বাইরেও আমরা অনেক উন্নয়নমূলক কাজ করছি। রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে কক্সবাজারের রামু সেনানিবাসে তিনি এসব কথা বলেন। সেনাপ্রধান বলেন, ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারের আওতায় বিভিন্ন দুর্যোগ মোকাবিলায়ও আমরা কাজ করে থাকি। এ ছাড়া জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে কাজ করছে। দীর্ঘদিন ধরে আমরা জাতিসংঘে এক নম্বর শান্তিরক্ষী পাঠানো দেশ হিসেবে কাজ করছি। এদিন সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ ১০ পদাতিক ডিভিশন ও কক্সবাজার এরিয়া পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে প্রথমে সকালে তিনি কক্সবাজারে আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট রেস্ট হাউজ ‘জলতরঙ্গ’-এর বর্ধিতাংশ প্রকল্প উদ্বোধন করেন। এরপর দুপুরে সেনাপ্রধান রামু সেনানিবাসে সেনা পরিবার কল্যাণ সমিতি ও সৈনিক ক্লাব কমপ্লেক্স উদ্বোধন করেন। এ ছাড়া তিনি ‘বে ওয়াচ প্রকল্প’ কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন এবং সেখানে গাছের চারা রোপণ করেন। এ সময় ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:২২

ব্রাজিলকে কাঁদিয়ে অলিম্পিকের মূল পর্বে আর্জেন্টিনা
অলিম্পিকের গত দুই মৌসুমে স্বর্ণপদক জিতেছিল ব্রাজিল। এবার তাদের সামনে ছিল হ্যাটট্রিক করার সুযোগ। কিন্তু আসন্ন অলিম্পিকের মূলপর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি ব্রাজিল। বাঁচামরার ম্যাচে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২৩ দলকে ১-০ গোলের ব্যবধানে হারিয়ে মূলপর্বে জায়গা নিশ্চিত করেছে আর্জেন্টিনা। এদিন মাঠে নেমে ১৫ মিনিটেই এগিয়ে যেতে পারতো আর্জেন্টিনা। অধিনায়ক থিয়াগো আলমাদার দুর্দান্ত ফ্রি-কিক গোলবারে লেগে ফিরে আসে।  প্রথমার্ধে অবশ্য ব্রাজিল তেমন চমক দেখাতে পারেনি। আর্জেন্টিনার রক্ষণভাগকে তেমন পরীক্ষাই দিতে হয়নি। ১৮ মিনিটে তারা প্রথম শট নেয় গোলমুখে। যদিও সেটি টার্গেটে ছিল না।  বাকি সময় আক্রমণ পাল্টা আক্রমণে খেলা গড়ালেও প্রথমার্ধে গোল পায়নি কোনো দল। গোল শূন্য থেকে বিরতিতে যায় দুল।  দ্বিতীয়ার্ধে মাঠে নেমে আক্রমণে ধার বাড়ায় ব্রাজিল। ম্যাচের ৬০ এবং ৬২তম মিনিটে গোলের সেরা সুযোগ তৈরি করে ব্রাজিল। তবে সেলেসাওদের হতাশ করেন আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক ব্রেই।  প্রথমে গ্যাব্রিয়েল পেকের শট বাঁচিয়ে দেন ব্রেই। এর মিনিট দুয়েক পরে জন কেনেডিকেও হতাশ করেন তিনি। তবে খেলার ৭৭ মিনিট গড়িয়ে গেলেও কোনো পক্ষের জালের ছোঁয়া পায়নি বল। ম্যাচটি গোলশূন্য ড্রয়ের দিকে যাচ্ছে বলে ভাবছিলেন অনেকে। এতে খুশিই হতেন ব্রাজিল সমর্থকরা। কারণ, ড্র হলেও আশা বাঁচিয়ে রাখতে পারত ব্রাজিল। কিন্তু ৭৮তম মিনিটে হঠাৎ ডি বক্সের অনেকটা বাইরে থেকে একটি মাপা ক্রস শট নিলেন ব্রাইটনে খেলা আর্জেন্টাইন তরুণ ভ্যালেন্টিন বার্কো। অনেকটা দৌড়ে এসে তাতে মাথা ছোঁয়ালেন ফরোয়ার্ড লুসিয়ানো গুন্দো। শেষ পর্যন্ত সমতায় ফিরতে পারেনি ব্রাজিল। এতে ১-০ গোলের ব্যবধানে ব্রাজিলকে হারিয়ে অলিম্পিকের নিশ্চিত করেছে আর্জেন্টিনা। অন্যদিকে অলিম্পিকে যাওয়ার টিকিট হাতছাড়া করল ২০১৬ ও ২০২০ অলিম্পিকে সোনা জেতা ব্রাজিল। লাতিন আমেরিকা অঞ্চল থেকে আর্জেন্টিনা ছাড়াও প্যারিস অলিম্পিকের টিকিট কেটেছে প্যারাগুয়ে। ২০০৪ সালের পর এই প্রথম টানা দুইবারের সোনাজয়ীরা চূড়ান্ত পর্বে আসার আগেই ছিটকে যাওয়ার ঘটনা ঘটলো।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৪২

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসে ভর্তি বন্ধের নির্দেশ
গাজীপুরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থী ভর্তির সব কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)।  রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার চিঠি পাঠিয়ে এই নির্দেশ দেওয়া হয়। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত পাওয়া যায়নি। এ অবস্থায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মূল ক্যাম্পাসে ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে; যা কমিশন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। রাষ্ট্রপতির নির্দেশনার আগ পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ রাখার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো। এর আগে, গত বছর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। তখন বিশ্ববিদ্যালয়টির মূল ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের নির্দেশ দিয়ে কয়েক দফা চিঠি দেয় ইউজিসি। কিন্তু এতে কাজ না হওয়ায় পরবর্তীতে গত ২৫ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতিকেও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিতে চিঠি দেওয়া হয়।  চিঠিতে বলা হয়, কমিশনের নির্দেশনা অমান্য করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসে স্নাতক প্রোগ্রামে এরই মধ্যে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়েছে এবং ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষেও শিক্ষার্থী ভর্তির পরিকল্পনা করা হয়েছে; যা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আইন ও সংবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এর ফলে ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীরা আইনি জটিলতার শিকার, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কষ্টের কারণসহ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আইনগত উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে। চিঠিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসে স্নাতক প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য রাষ্ট্রপতির নির্দেশনা চায় ইউজিসি।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৩৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়