• ঢাকা রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
রুমায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত
বান্দরবানের রুমায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) তিন সদস্য নিহত হয়েছেন। এ সময় অস্ত্র, বেতার যন্ত্র ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। রোববার (১৯ মে) দুপুরে রুমা উপজেলায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।  স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ডেবাছড়ার গভীর অরণ্যে কেএনএফ আস্তানা গেড়েছে- এমন খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথবাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। সেখানে উভয় পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। ঘণ্টা ব্যাপী গুলি বিনিময়ের পর সেখান থেকে কেএনএফের দু’জন সদস্যের লাশ ও একজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে তিনিও মারা যান। নিহতদের এখনো কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রায়হান কাজেমী বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রুমা উপজেলার রনিন পাড়ার কাছে ডেবাছড়া এলাকায় কেএনএফের একটি আস্তানায় সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ বাহিনীর অভিযানে তিনজন নিহত হয়েছে। ঘটনার পর মরদেহ উদ্ধারের জন্য পুলিশ সেখানে গিয়েছে। উল্লেখ্য, বান্দরবানে গত ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, মসজিদে হামলা, টাকা-অস্ত্র লুটের ঘটনায় মামলায় অভিযুক্ত ‘কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সংশ্লিষ্টতা থাকার অভিযোগে বান্দরবানজুড়ে যৌথ বাহিনীর চিরুনি অভিযান চলমান রয়েছে।
একাদশে ভর্তি ১৫ থেকে ২৫ জুলাই, ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই 
চলছে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ, ৩ বাস ভাঙচুর
‘ভুল করলে জিরো টলারেন্স নীতি থেকে বাদ যাবে না পুলিশ সদস্যও’
৭ অঞ্চলে ঝড়ের পূর্বাভাস, সতর্ক সংকেত
দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচন / ‘কোটিপতি ১১৬ প্রার্থী, চেয়ারম্যান পদে ৭১ শতাংশই ব্যবসায়ী’
সিইসিকে চাটখিলে এসে ভোট প্রত্যক্ষ করার আহ্বান চেয়ারম্যান প্রার্থীর
ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার কারণ জানালেন ইসি আলমগীর
মেট্রোরেলে ভ্যাট বসানোর সিদ্ধান্ত ভুল: ওবায়দুল কাদের
আত্মসমর্পণের পর কারাগারে বিএনপি নেতা ইশরাক
যশোর-নড়াইল মহাসড়কে গাছ না কাটার নির্দেশ
‘বাংলাদেশিদের দেখভালে উজবেকিস্তান থেকে রাষ্ট্রদূত যাচ্ছেন বিশকেকে’
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার কারণ জানালেন ইসি আলমগীর
‘বাংলাদেশিদের দেখভালে উজবেকিস্তান থেকে রাষ্ট্রদূত যাচ্ছেন বিশকেকে’
একাদশে ভর্তি ১৫ থেকে ২৫ জুলাই, ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই 
চলতি বছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাস করা শিক্ষার্থীদের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম আগামী ১৫ জুলাই থেকে শুরু হবে, যা চলবে ২৫ জুলাই পর্যন্ত। আর ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই থেকে। এবারও শিক্ষার্থীদের ফলের ভিত্তিতে ভর্তির আবেদন করতে হবে অনলাইনে। আগামী ২৬ মে থেকে ১১ জুন পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি ভর্তির আবেদন, ফল প্রকাশ, ভর্তি ও ক্লাস শুরু বিষয়ে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। www.xiclassadmission.gov.bd এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের একাদশে ভর্তির আবেদন করতে হবে। ১৫০ টাকা আবেদন ফি জমা দিয়ে সর্বনিম্ন পাঁচটি এবং সর্বোচ্চ দশটি কলেজে পছন্দক্রমের ভিত্তিতে আবেদন করা যাবে। একজন শিক্ষার্থী যতগুলো কলেজে আবেদন করবে, তার মধ্য থেকে তার মেধা, কোটা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে একটি কলেজে তার অবস্থান নির্ধারণ করা হবে। শিক্ষার্থীদের এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ভর্তি করা হবে। ১২ থেকে ১৩ জুন প্রথম পর্যায়ের আবেদন যাচাই-বাছাই ও নিষ্পত্তি করা হবে। এই সময়েই পুনঃনীরিক্ষণে ফল পরিবর্তিত শিক্ষার্থীদের আবেদন গ্রহণ করা হবে। এরপর ২৩ জুন রাত ৮টায় প্রথম পর্যায়ের নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ করা হবে। ৩০ জুন থেকে ২ জুলাই পর্যন্ত দ্বিতীয় পর্যায়ের এবং ৯-১০ জুলাই তৃতীয় পর্যায়ের আবেদন গ্রহণ করা হবে। ৪ জুলাই রাত ৮টায় দ্বিতীয় পর্যায়ের আবেদনের ফল ও প্রথম মাইগ্রেশনের ফল এবং ১২ জুলাই রাত ৮টায় তৃতীয় পর্যায়ের আবেদনের ফল ও দ্বিতীয় মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ করা হবে। ঢাকা মেট্রোপলিটনের এমপিওভুক্ত কলেজে বাংলা ও ইংরেজি ভার্সনে সর্বোচ্চ ভর্তি ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ হাজার টাকা। ঢাকা ছাড়া অন্যান্য মেট্রোপলিটন এলাকায় বাংলা ও ইংরেজি ভার্সনের কলেজে ভর্তির ফি হবে ৩ হাজার টাকা। জেলা পর্যায়ের কলেজে দুই ভার্সনের ভর্তির ফি ২ হাজার ও উপজেলা বা মফস্বল পর্যায়ের কলেজে দুই ভার্সনে ভর্তির ফি নির্ধারণ করা হয়েছে দেড় হাজার টাকা। ননএমপিও বা আংশিক এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে উন্নয়ন ফি, সেশন চার্জ ও ভর্তি ফি ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার কলেজের বাংলা ভার্সনের জন্য সাড়ে ৭ হাজার টাকা ও ইংরেজি ভার্সনের জন্য  নির্ধারণ করা হয়েছে সাড়ে ৮ হাজার টাকা। এছাড়া সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী ভর্তি ফি নেবে সরকারি কলেজগুলো। দরিদ্র, মেধাবী ও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য কলেজগুলো ফি যতদূর সম্ভব মওকুফের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন যেসব শিক্ষার্থী এসএসসি পাস করেছে, তারা বোর্ডে ম্যানুয়ালি ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। প্রবাসীদের সন্তান, বিকেএসপি থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বিভাগীয় বা জাতীয় পর্যায়ে অসামান্য আবেদনের জন্য পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা ভর্তির জন্য বোর্ডে ম্যানুয়ালি আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে বোর্ড প্রমাণপত্র যাচাই-বাছাই করে শিক্ষার্থীকে (প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম জিপিএ এ ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য হবে) ভর্তির ব্যবস্থা নেবে। গত ১২ মে এবারের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এবার পাস করেছে ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ জন শিক্ষার্থী, পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন।
মেট্রোরেলে ভ্যাট বসানোর সিদ্ধান্ত ভুল: ওবায়দুল কাদের
মেট্রোরেলে ভ্যাট বসানোর সিদ্ধান্ত ভুল: ওবায়দুল কাদের
সরকারি কেন্দ্রে কৃষকেরা ধান বেচতে পারে না, লাভ খাচ্ছে দালালরা
সরকারি কেন্দ্রে কৃষকেরা ধান বেচতে পারে না, লাভ খাচ্ছে দালালরা
দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচন / ‘কোটিপতি ১১৬ প্রার্থী, চেয়ারম্যান পদে ৭১ শতাংশই ব্যবসায়ী’
‘কোটিপতি ১১৬ প্রার্থী, চেয়ারম্যান পদে ৭১ শতাংশই ব্যবসায়ী’
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আমরা সফল: মেয়র তাপস
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আমরা সফল: মেয়র তাপস
উত্তরা-টঙ্গী রুটে হবে মেট্রোরেলের ৫ স্টেশন
উত্তরা-টঙ্গী রুটে হবে মেট্রোরেলের ৫ স্টেশন
কান থেকে ফিরেই হাসপাতালে ঐশ্বরিয়া
ছেলের সাফল্যে গর্বিত বাবা প্রসেনজিৎ
পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। ক্যারিয়ারে অসংখ্য হিট সিনেমা উপহার দিয়ে তিনি সফল। এখনও পর্দায় দাপট রয়েছে তার। এদিকে বাবার মতোই জীবনের প্রথম সাফল্য অর্জন করলেন অভিনেতার ছেলে তৃষাণজিৎ চট্টোপাধ্যায়।   ইউরোপে স্কুলজীবন কেটেছে তার। এরপর দেশে ফিরে দক্ষিণ ভারতের নামী প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করছিলেন তৃষাণজিৎ। মাঝে মধ্যেই বাবার সঙ্গে বিভিন্ন পার্টিতে দেখা যায় তাকে। এবার স্নাতক হলেন তিনি। ছেলের সাফল্যে গর্বিত বাবা প্রসেনজিৎ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সুখবরটি নিজেই দিলেন তিনি। শুধু তাই নয়, ছেলের স্নাতকের প্রশংসাপত্র পাওয়ার ভিডিও শেয়ার করেন প্রসেনজিৎ। ক্যাপশনে অভিনেতা লিখেছেন, ‘আজ নিজেকে গর্বিত বাবা মনে হচ্ছে। কারণ, আমার ছেলে মিশুক স্নাতক হলো। ওর জীবনের এমন এক মুহূর্তের সাক্ষী থাকতে পেরে গর্বিত। অনেক শুভেচ্ছা। ভবিষ্যতে আরও সাফল্য পাও।’ ওই ভিডিওতে বেশ খোশমেজাজে বন্ধুদের সঙ্গে দেখা যায় তৃষাণজিৎকে। নাম ঘোষণা হতেই মঞ্চের দিকে এগিয়ে যান তিনি। তারপর হাতে নেন গ্র্যাজুয়েশনের সার্টিফিকেট। এদিকে পোস্টে প্রসেনজিতের ছেলেকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন টলিউডের অনেক তারকাই। বাবার মতোই ভীষণ হ্যান্ডসাম তৃষাণজিৎ। ফুটবলই ছিল তৃষাণজিতের ধ্যান আর জ্ঞান। তবে প্রথমে অভিনয়ে আসার ইচ্ছে না থাকলেও পরে মত পাল্টেছেন তিনি। বিদেশে পড়াকালীনই নাটকে অভিনয় করেছেন তৃষাণজিৎ। মাঝে শোনা গিয়েছিল, বড়পর্দায় দেখা যেতে পারে তৃষাণজিতকে। তবে সে বিষয়ে প্রসেনজিৎ বা তৃষাণজিতের পক্ষ থেকে কোনো কিছু জানানো হয়নি। এ ছাড়া কিছুদিন আগেই তৃষাণজিতের প্রেম নিয়েও টালি ইন্ডাস্ট্রিতে জোরদার চর্চা শুরু হয়। মূলত তার সঙ্গে এক বান্ধবীকে দেখা যাওয়ার পর থেকেই শুরু হয় এই চর্চা। যদিও তৃষাণজিৎ নিজে কখনও এই বিষয়ে মুখ খোলেননি।   
ছেলের সাফল্যে গর্বিত বাবা প্রসেনজিৎ
‘আমাকে দুই টুকরো করে দিলে ভালো হয়’
অভিনয়ে না থাকলেও এখন রাজনীতির ময়দান দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও সঞ্চালক রচনা ব্যানার্জী। প্রথমবারের মতো রাজনীতিতে পা রেখেছেন তিনি। এবারের লোকসভা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন রচনা। বর্তমানে নির্বাচনের প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি। তবে এসবের মাঝেও নানা ধরনের সমালোচনার মুখে পড়তে হচ্ছে রচনাকে। তবুও দমে যাননি এই নায়িকা। একের পর এক এলাকায় গণসংযোগ করে বেড়াচ্ছেন। জানা গেছে, আগামী ২০ মে হুগলি লোকসভা কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে ভোটগ্রহণ। গত ১৭ মে ছিল নির্বাচনী প্রচারণার শেষদিন। এদিন গণসংযোগে বেরিয়ে একটি রোড শো করেন রচনা। গাড়িতে করে ভোটারদের কাছে গিয়ে ভোট প্রার্থনা করেন তিনি। তবে অনেক এলাকাতেই ভোটের গণসংযোগে যেতে না পারায় বিরোধী দলীয় নেতাদের সমালোচনা শুনতে হয়েছে রচনাকে। তাই নির্বাচনী প্রচারণার শেষদিনে আক্ষেপ ঝাড়লেন তিনি। রচনা বলেন, ‘আমাকে দুই টুকরো করে দিলে ভালো হয়। অনেক জায়গায় যেতে পারছি না। দুই টুকরো করে দিলে বেশি জায়গায় যেতে পারব। অনেকে আশা করছেন, কিন্তু কিছু করার নেই।’ সমালোচকদের ট্রোল করা প্রসঙ্গে অভিনেত্রী বলেন, ‘এসব নিয়ে আসলে কিছু বলার নেই। গণসংযোগে এসে মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি। তাদের মুখের হাসি দেখতে পেয়েছি। নির্বাচনে ফলাফল যাই হোক, আমি সঙ্গে করে তাদের ভালোবাসা নিয়ে ফিরব।’  প্রসঙ্গত, হুগলি কেন্দ্রে আগামী ২০ তারিখ অভিনেত্রী রচনা ব্যানার্জী এবং লকেট চট্টোপাধ্যায়ের মধ্যে লড়াইটা হবে। তবে নির্বাচনী ফলাফল পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আগামী ৪ জুন পর্যন্ত। আর সেদিনই জানা যাবে, কে হাসবে বিজয়ের শেষ হাসি।
‘আমাকে দুই টুকরো করে দিলে ভালো হয়’
‘মিশা-ডিপজল দুজনই মূর্খ’
গেল কয়েক বছর ধরেই বির্তকিত চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। গত ১৯ এপ্রিল সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে জয়ী হয় মিশা-ডিপজল প্যানেল। ইতোমধ্যে কাজও শুরু করেছেন তারা। অন্যদিকে হেরে যায় কলি-নিপুণ প্যানেল। ফলাফল ঘোষণার পর বিজয়ীদের মালা পরিয়ে শুভেচ্ছাও জানিয়েছিলেন নিপুণ। কিন্তু এক মাস না পেরোতেই নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ এনে মিশা-ডিপজল কমিটি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন এই নায়িকা। গত ১৪ মে বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে আইনজীবী পলাশ চন্দ্র রায়ের মাধ্যমে রিট করেন এই নায়িকা। বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আছেন নিপুণ। সেখান থেকেই দেশের একটি গণমাধ্যমে অভিনেত্রী জানিয়েছিলেন, বিষয়টি যেহেতু আদালতে উঠেছে, সেখানেই দেখা যাবে এটা নাটকীয় না রিয়েলিটি। সম্প্রতি দেশের আরেকটি সংবাদমাধ্যমে মিশা সওদাগর এবং ডিপজলকে মূর্খ বললেন নিপুণ। অভিনেত্রী বলেন, মিশা-ডিপজল দুজনই মূর্খ। তাদের সঙ্গে কথা বলার ইচ্ছা নেই। তাছাড়া মিশা ভাই তো ভীষণ মিথ্যুক একজন মানুষ। তাদের সঙ্গে এখন আইনজীবীর মাধ্যমে কথা হবে। এটাই সবচেয়ে ভালো উপায়। জায়েদ খানের প্রসঙ্গে টেনে চিত্রনায়িকা বলেন, কোনো সৌজন্য দেখায়নি তারা। শেষ দুই বছর তারা এফডিসিতে আসেননি। শেষ দুই বছর ধরে যে জায়েদ খান— তিনি যা ইচ্ছা মিডিয়াতে বলে বেড়াচ্ছিল, তখন তারা কোথায় ছিলেন। এই বেয়াদবকে কি তখন থামিয়েছেন? তখন কি তিনি বলেছেন, আমরা কিন্তু ভদ্রতা চাই, সুষ্ঠুতা চাই। তার মানে কী দাঁড়ায়, তারা এই বেয়াদবটাকেই পছন্দ করেন।  প্রসঙ্গত, চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২২-২৪ মেয়াদের সাধারণ সম্পাদকের চেয়ারে বসা নিয়েও দ্বন্দ্বে জড়ান নিপুণ এবং চিত্রনায়ক জায়েদ খান। একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের পর মামলা গড়ায় আদালত পর্যন্ত। এবারের নির্বাচন নিয়েও নতুন কমিটির সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন এই নায়িকা।
‘মিশা-ডিপজল দুজনই মূর্খ’
‘গ্লোবাল ডিসরাপ্টর্স’ তালিকায় প্রথম ভারতীয় হিসেবে দীপিকার নাম
বর্তমানে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে দীপিকা পাড়ুকোনের জনপ্রিয়তা। আর তাই মাঝে মধ্যেই আন্তর্জাতিক অঙ্গনের বড় বড় ইভেন্টে অংশ নিতে দেখা যায় তাকে। সেই জনপ্রিয়তাই এবার ডেডলাইনের ‘গ্লোবাল ডিসরাপ্টর্স’ তালিকায় পৌঁছে দিয়েছে দীপিকাকে।  ‘গ্লোবাল ডিসরাপ্টর্স’ তালিকায় প্রথম ভারতীয় হিসেবে নাম উঠল দীপিকার। সংসারে প্রথম সন্তান আসার আগেই এমন সুখবরে খুশি দীপিকা ও তার স্বামী অভিনেতা রণবীর সিং। ভারতীয় গণমাধ্যমের সূত্র হতে জানা গেছে, ডেডলাইনের ‘গ্লোবাল ডিসরাপ্টর্স-২০২৪’-এর তালিকায় প্রথম ভারতীয় হিসেবে জায়গা করে নিয়েছেন দীপিকা। জানা গেছে, শোবিজ অঙ্গনে অনবদ্য অবদান, প্রচলিত ধ্যান-ধারণার বদল আর আন্তর্জাতিক পরিচিতির কারণে এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে দীপিকাকে। দীপিকা ছাড়াও ’গ্লোবাল ডিসরাপ্টর্স’ তালিকায় শোভা পাচ্ছে হলিউডের উমা থারম্যান, কোরিয়ান-আমেরিকান লেখক ও পরিচালক লি সাং জিন, আমেরিকান অভিনেত্রী ও প্রযোজক ইভা জ্যাকুলিন লংগোরিয়ার নাম।  এদিকে স্ত্রীর এমন সাফল্যে উচ্ছ্বসিত রণবীর। ইতোমধ্যে দীপিকাকে নিয়ে ইনস্টাগ্রামে পোস্টও দিয়েছেন তিনি। দীপিকাকে নিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনে রণবীর লিখেছেন, ‘বাচ্চার মা আমাদের কাঁপিয়ে দিয়েছে’।  সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
‘গ্লোবাল ডিসরাপ্টর্স’ তালিকায় প্রথম ভারতীয় হিসেবে দীপিকার নাম
‘ভুল করলে জিরো টলারেন্স নীতি থেকে বাদ যাবে না পুলিশ সদস্যও’
সিইসিকে চাটখিলে এসে ভোট প্রত্যক্ষ করার আহ্বান চেয়ারম্যান প্রার্থীর
চিকিৎসার জন্য ভারতে গিয়ে নিখোঁজ এমপি আনার
রুমায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে আরসার ৪ সন্ত্রাসী আটক
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) ৪ সন্ত্রাসীকে আটক করা হয়েছে। এ সময় বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়। রোববার (১৯ মে) রাতে উখিয়ার ক্যাম্প-২০ এলাকার পাহাড়ে এ অভিযান পরিচালনা করা হয় বলে নিশ্চিত করেন ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. ইকবাল। আটকরা হলেন- উখিয়ার ক্যাম্প-১৭ এইস ব্লকের দ্বীন মোহাম্মদের ছেলে আমির হোসেন (২৯), একই ক্যাম্পের মৃত ফজল করিমের ছেলে জিয়াউর রহমান (৩২), মৃত আব্দুস সালামের ছেলে সৈয়দুল আমিন (৩০) ও বাদশা মিয়ার ছেলে মো. হারুন (২২)। মো. ইকবাল বলেন, গোপন সংবাদে খবর ছিল রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নাশকতার করার লক্ষ্যে আরসার শীর্ষ চার সন্ত্রাসী বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ- হ্যান্ডগ্রেনেডসহ অবস্থান করছে। এমন খবর পেয়ে এপিবিএন পুলিশের একটি টিম রোববার রাতে রোহিঙ্গা ক্যাম্প-২০ এর এস১/বি৭ ব্লকের কাঁটাতারের বাইরের গোয়াম বাগান পাহাড়ে অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় আরসার চার শীর্ষ সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে দুইটি দেশীয় তৈরি বড় ওয়ান শুটার গান (এলজি), চারটা মাঝারি সাইজের ওয়ান শুটার গান (এলজি), একটি দেশীয় তৈরি এমএমজি সাদৃশ্য ওয়ান শুটার গান, দুইটি লম্বা কিরিচ, চারটি হ্যান্ডগ্রেনেড, ছয় রাউন্ড রাইফেলের গুলি ও দুই রাউন্ড পিস্তলের গুলি, এক রাউন্ড কার্তুজ, ১১টি গুলির খোশা ও দুইটি কার্তুজের খোশা, হ্যান্ডগ্রেনেডে ব্যবহৃত দুই প্যাকেট লোহার বল ও দুইটি ওয়াকিটকি চার্জার উদ্ধার করা হয়। তিনি আরও বলেন, আটকদের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
বেঁকে বসলো হামাস, কোন পথে হাঁটবে নেতানিয়াহু?
আফগানিস্তানে ফের বিপর্যয়
মোদি বাংলাদেশ থেকে শিক্ষা নিয়ে ভোট করার চেষ্টা করছেন: কেজরিওয়াল
বিয়ের জন্য মৃত পাত্রের আত্মা চেয়ে বিজ্ঞাপন!
বিয়ের জন্য মৃত পাত্রের আত্মা চেয়ে বিজ্ঞাপন!
আকাশে নয়, পানিতেও চলে চীনের এই উড়োজাহাজ
আকাশে নয়, পানিতেও চলে চীনের এই উড়োজাহাজ
গাজা যুদ্ধ নিয়ে ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় বিরোধ প্রকাশ্যে
গাজা যুদ্ধ নিয়ে ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় বিরোধ প্রকাশ্যে
ইরানে দুই নারীসহ সাতজনের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে দুই নারীসহ সাতজনের ফাঁসি কার্যকর
১২ দেশ নিয়ে ঢাকায় বসছে আন্তর্জাতিক কাবাডির আসর
হাওসটনে সাকিব-শান্তদের অনুশীলন
‘ফিজ’ নামটা কীভাবে এলো, নিজেই জানালেন মোস্তাফিজ
আইপিএলের চলতি আসরে বল হাতে বেশ চমক দেখিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। এমনকি ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ দুই ম্যাচেও রাজত্ব করেছেন বাঁ–হাতি এই পেসার। যে কারণে সমর্থকরা ভালোবেসে তাকে ‘ফিজ’ নামে ডেকে থাকেন। এবার নিজের এই নামের রহস্য জানালেন কাটার মাস্টার। রোববার (১৯ মে) বিসিবির অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে এক সাক্ষাৎকারে এই পেসার বলেন, ‘দেশের হয়ে খেলা তো গৌরবের বিষয়। দেশের পতাকা যেখানে থাকে, সেখানে যে কারোরই খেলতে পারা, ভালো লাগবেই স্বাভাবিক। আমি সবসময় এনজয় করি দেশের হয়ে খেলাটা। আরও ভালো লাগার বিষয় হলো টি-টোয়েন্টি। কারণ, এই ফরম্যাটটা বেশ প্রেশারের, এই কারণে ভালো লাগে আমার। প্রেশারটা অনেক এনজয় করি।’ এদিকে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ক্রিকেটারদের এক ছাদের নীচে আবদ্ধ হওয়ার কারণে আইপিএলকে শেখার সবচেয়ে উত্তম মঞ্চ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। আর জনপ্রিয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট থেকে শেখা বিষয়াদি সতীর্থদের মধ্যে জড়িয়ে দিতে ইচ্ছুক দ্য ফিজ। তার ভাষ্যমতে, ‘আমাদের যে পেস বোলাররা আছে যেমন তাসকিন, শরিফুল, সাইফউদ্দিন, হাসান; আমি যতটুকু শিখছি সেগুলো তাদের সঙ্গে শেয়ার করব। তাতে যদি আমাদের আরেকটু উন্নতি হয়।’ নিজের সংক্ষিপ্ত ‘ফিজ’ নাম নিয়ে টাইগার এই পেসারের মন্তব্য, ‘আমাদের যে বোর্ডটা আছে ফিল্ডিং সেশন বা বোলিং সেশনে সবার নাম থাকে যেখানে, সেখানে আমার নাম পুরোটা লিখলে অনেক বড় হয়ে যায়। এজন্য দেখি ফিজ দিয়ে (লেখা), প্রথম দিন আমি বুঝিনি যে এটা কে। পরে বলছে এটা তুমি। তারপর আমি আইপিএলে খেলতে গেছিলাম ২০১৬–তে, ওখানেও ফিজটা পপুলার হয়ে গিয়েছিল। তারপর থেকে চলছে।’ বাংলাদেশের হয়ে ট্রফি জয়ের বিষয়ে তার দাবি, ‘যখন কেউ বড় ট্রফি বা টুর্নামেন্টে জেতে, তাকেই বড় প্লেয়ার বলা হয়। সেই আক্ষেপ তো সব সময়ই রয়ে গেছে। ভালো করার শেষ নেই, চেষ্টা করব পেছনে (অতীতে) যা করছি, তার চেয়ে যেন আরও ভালো করতে পারি। আমরা কোনো বিষয়ে আটকে গেলে সাকিব–রিয়াদের (ভাই) কাছ থেকে জেনে সিদ্ধান্ত নিতে পারব।’ উল্লেখ্য, বাংলাদেশের জার্সিতে এখন পর্যন্ত ৯৩টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন মোস্তাফিজ। যেখানে ৭ দশমিক ৫৭ ইকোনমিতে তার শিকার ১১০ উইকেট। এদিকে আগামী ২ জুন থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ যৌথভাবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আয়োজন করবে। ২০ দলের এই টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের অভিযান শুরু হবে ৮ জুন থেকে। যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে শান্তর দল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করবে। ১০ জুন দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশ খেলবে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। পরবর্তীতে ১৩ জুন নেদারল্যান্ডস এবং ১৭ জুন নেপালের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে গ্রুপ পর্ব শেষ করবে টাইগাররা।
মোস্তাফিজকে না পাওয়ার আক্ষেপ চেন্নাই অধিনায়কের
মোস্তাফিজকে না পাওয়ার আক্ষেপ চেন্নাই অধিনায়কের
জাদুর ছোঁয়ায় বিশ্বকাপ জার্সি উন্মোচন আফগানিস্তানের
জাদুর ছোঁয়ায় বিশ্বকাপ জার্সি উন্মোচন আফগানিস্তানের
শেষ মুহূর্তের গোলে মায়ামির জয়
শেষ মুহূর্তের গোলে মায়ামির জয়
মেসির ন্যাপকিন পেপারের দাম সাড়ে ১১ কোটি টাকা!
মেসির ন্যাপকিন পেপারের দাম সাড়ে ১১ কোটি টাকা!
অঙ্ক মেলাতে পারলো না চেন্নাই, দাপুটে প্রত্যাবর্তনে প্লে-অফে বেঙ্গালুরু
অঙ্ক মেলাতে পারলো না চেন্নাই, দাপুটে প্রত্যাবর্তনে প্লে-অফে বেঙ্গালুরু
বিয়ের জন্য মৃত পাত্রের আত্মা চেয়ে বিজ্ঞাপন!
তিরিশ বছর আগে মেয়ের মৃত্যু হয়েছিল৷ মৃত সেই মেয়ের বিয়ে দিতে সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়েছে পরিবার৷ মেয়ের আত্মার জন্য উপযুক্ত জামাই আত্মার খোঁজ করা হয়েছে বিজ্ঞাপনে৷ এই ঘটনা বিশ্বাস করতে পারছেন না অনেকেই, আবার অনেকেই হেসে কুল পাচ্ছেন না। আর ভীতদের শিড়দ্বারা দিয়ে বইছে ঠান্ডা স্রোত। ব্যাপারটা আসলে কী? চলুন জেনে নেই আসল রহস্য। পাত্র চাইয়ের চমকে দেওয়া বিজ্ঞাপনের ঘটনা ভারতের কর্ণাটকের দক্ষিণ কন্নড় জেলার পুত্তুড়ের৷ আত্মার বিয়ে দেওয়া ওই অঞ্চলের বাসিন্দাদের একটি ধর্মীয় রীতি। এই প্রথাকে স্থানীয়রা বলে থাকেন ‘কুলে মাদিমে’ অথবা ‘প্রেত মাদুভে’৷ সপ্তাহ খানেক আগে সংবাদপত্রে ব্যতিক্রমী বিজ্ঞাপনটি প্রকাশিত হয়। যেখানে বর্ণ, গোত্রের উল্লেখ করে মৃত মেয়ের জন্য পাত্রের আত্মার খোঁজ করা হয়েছে। এমন পাত্রের দাবি করা হয়, যিনিও তিরিশ বছর আগে প্রয়াত হয়েছেন। তিরিশ বছর আগে মৃত পাত্রীর বাড়ির লোক জানান, বিজ্ঞাপন দেখে কমপক্ষে পঞ্চাশ জন তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। আগ্রহীদের মধ্যে থেকে কোনও পাত্রকে পছন্দ হলেই রীতি পালনের জন্য দিনক্ষণ চূড়ান্ত করা হবে৷ পাত্রীর পরিবারের এক সদস্য বলেন, আমরা ভেবেছিলাম হয়তো বিষয়টি নিয়ে অনেকে ঠাট্টা করবেন৷ যদিও তেমনটা ঘটেনি। এমনকী অনেকেই এই বিশেষ রীতিটি সম্পর্ক জানতে চেয়ে ফোন করেছেন। ‘কুলে মাদিমে’ অথবা ‘প্রেত মাদুভে’ রীতির উদ্দেশ্য হলো অবিবাহিত অবস্থায় মৃত পরিবারের সদস্যদের অপূর্ণ ইচ্ছেপূরণ। পছন্দের পাত্র পেয়ে গেলে জীবিতদের মতো সব নিয়ম মেনেই নাকি বিয়ে দেওয়া হয়।  স্থানীয়রা মনে করেন, মৃতের বিয়ে দিলে জীবিতদের বিয়ের বাঁধাও দূর হয়। এই ধর্মীয় রীতি বাস্তবেই গল্প-উপন্যাস, এমনকী সিনেমার স্ক্রিপ্টকে হার মানায়।
শেষপাতে থাকুক তরমুজের চাটনি
শেষপাতে থাকুক তরমুজের চাটনি
ফেস সিরাম ব্যবহারের আগে যা জানা জরুরি
ফেস সিরাম ব্যবহারের আগে যা জানা জরুরি
যেসব লক্ষণে বুঝবেন জরায়ুতে টিউমার আছে কি না
যেসব লক্ষণে বুঝবেন জরায়ুতে টিউমার আছে কি না
  • ১১ মে ২০২৪, ১৫:৫০
    চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবিকে কি সমর্থন করেন?

    চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবিকে কি সমর্থন করেন?

    • হ্যাঁ
      ৯৩.৮০%
    • না
      ৫.৭০%
    • মন্তব্য নেই
      ০.৫১%
    মোট ভোটদাতাঃ ৮,৮৮১ জন
    মোট ভোটারঃ ৮,৮৮১
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
যশোর-নড়াইল মহাসড়কে গাছ না কাটার নির্দেশ
সোহেলের চেয়ারম্যান পদ অবৈধ, ফেরত দিতে হবে ৫ বছরের বেতন-ভাতা
সোহেলের চেয়ারম্যান পদ অবৈধ, ফেরত দিতে হবে ৫ বছরের বেতন-ভাতা
যে তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংক হিসাব জব্দই থাকছে
যে তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংক হিসাব জব্দই থাকছে
শেষ হলো ড. ইউনূসের কর ফাঁকি মামলার প্রথম দিনের শুনানি 
শেষ হলো ড. ইউনূসের কর ফাঁকি মামলার প্রথম দিনের শুনানি 
১০৮তম বারের মতো পেছাল সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন
আলোচিত সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ ১০৮তম বারের মতো পিছিয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য এবার আগামী ৩০ জুন দিন ঠিক করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তদন্ত সংস্থা র‍্যাব প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ঠিক করেন। ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি নিজ বাসায় খুন হন মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি। এরপর নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। প্রথমে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার এক উপপরিদর্শক (এসআই)। চারদিন পর চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলার তদন্তভার হস্তান্তর করা হয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশকে (ডিবি)। এরপর দুই মাসের বেশি সময় পার করেও রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হয় ডিবি। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে একই বছরের ১৮ এপ্রিল হত্যা মামলাটির তদন্তভার  হস্তান্তর করা হয় র‍্যাবের কাছে।  
১০৮তম বারের মতো পেছাল সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন
‘ক্যাসিনো’ সেলিমকে জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিলের রায় বহাল
আদালতের সময় নষ্ট করায় ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তার প্রার্থিতা বাতিলের আদেশ বহাল রেখেছেন সর্বোচ্চ আদালত। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ৮ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। সেলিম প্রধান নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। তিনি ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত এবং অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত। অনলাইন ক্যাসিনোর মূল হোতা সাজাপ্রাপ্ত সেলিম প্রধান এবার উপজেলা নির্বাচনে গণসংযোগ করেছেন এবং একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ১ লাখ টাকা অনুদান প্রদান করে বিতর্কের সৃষ্টি করেছেন।   জানা গেছে, সেলিম প্রধান দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় চার বছর সাজা খেটেছেন। তার বিরুদ্ধে আরও তিনটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। তিনি গ্রেপ্তারও হয়েছিলেন।  দুদক বলছে, অনুসন্ধানের সময় রাজধানীর ধানমন্ডি, গুলশান, উত্তরা, বনানীসহ একাধিক জায়গায় তার বাড়ি ও ফ্ল্যাট আছে, যার বাজারমূল্য শতাধিক কোটি টাকা, যা তার আয়কর নথিতে প্রদর্শন করা হয়নি। ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর থাইল্যান্ডগামী বিমানের একটি ফ্লাইট থেকে নামিয়ে এনে সেলিম প্রধানকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। তাকে নিয়ে তার অফিস ও বাসায় অভিযান চালিয়ে ২৯ লাখ ৫ হাজার ৫০০ টাকা, ৭৭ লাখ ৬৩ হাজার টাকার সমপরিমাণ ২৩টি দেশের মুদ্রা, ১২টি পাসপোর্ট, ১৩টি ব্যাংকের ৩২টি চেক, ৪৮ বোতল বিদেশি মদ, একটি বড় সার্ভার, চারটি ল্যাপটপ ও দুটি হরিণের চামড়া উদ্ধার করা হয়। হরিণের চামড়া উদ্ধারের ঘটনায় বন্য প্রাণী সংরক্ষণ নিরাপত্তা আইনে তাকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ও মানি লন্ডারিং আইনে দুটি মামলা হয়।
‘ক্যাসিনো’ সেলিমকে জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিলের রায় বহাল
আটকে গেল ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির শেয়ার চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে হস্তান্তরের ওপর দুই সপ্তাহের স্থিতাবস্থা জারি করেছেন আপিল বিভাগ। এর ফলে এক্সপ্রেসওয়ের কাজ আপাতত বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবী। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন ৮ সদস্যের আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন। এ সময় আপিল বিভাগ বলেন, আর কয়দিন কাজ বন্ধ থাকলে সমস্যা নেই। আদালতে ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ এম আমিন উদ্দিন, শেখ মোহাম্মদ মোরসেদ, ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ ফারুক, ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ মইনুল। চায়না কোম্পানির পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী, ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান খান। আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী বলেন, ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির শেয়ার চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে হাইকোর্টের আদেশের ওপর আপিল বিভাগ দুই সপ্তাহের স্থিতাবস্থা দিয়েছেন। এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, চায়না ব্যাংক অব এক্সিম জানিয়ে দিয়েছে শেয়ার হস্তান্তর না হওয়া পর্যন্ত তারা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণের কাজে টাকা দেবে না। এর ফলে আপাতত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজ বন্ধ থাকবে। গত ১২ মে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির শেয়ার চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞার আদেশ তুলে নেন হাইকোর্ট। এর ফলে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে থাইল্যান্ডের ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির শেয়ার চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে হস্তান্তর করতে বাধা কেটে যায়। বিচারপতি খিজির আহমেদ চৌধরীর হাইকোর্টের একক কোম্পানি বেঞ্চ এ আদেশ দেন। সেদিন ব্যারিস্টার মেহেদী হাছান চৌধুরী বলেন, আদেশে আদালত বলেছেন, দেনা-পাওনা নিয়ে থাই ও চায়না কোম্পানির বিরোধ সিঙ্গাপুরের আরবিট্রেশন আদালত নিষ্পত্তি করবেন। পরে এই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে ইতালিয়ান থাই কোম্পানি। এর আগে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির শেয়ার চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দিয়েছিলেন আদালত। এদিকে হঠাৎ করেই শ্রমিকশূন্য ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে মগবাজার অংশ। নেই কোনো নির্মাণ যজ্ঞ। পড়ে আছে এক্সপ্রেস ওয়ের কাঠামো। কথা ছিল চলতি বছরই শেষ হবে অগ্রাধিকারমূলক উন্নয়ন প্রকল্প ঢাকা এক্সপ্রেসওয়ে। এই সময় কাজ চলার কথা দ্রুত গতিতে। জানা যায় তিন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের দ্বন্দ্বে এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজ বন্ধ রয়েছে। থাইল্যান্ড ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইতালিয়ান-থাই কিস্তির টাকা দিতে না পারায় তাদের শেয়ার দাবি করে চীনা প্রতিষ্ঠান। এই নিয়ে সিঙ্গাপুরে আরবিট্রেশন চলা অবস্থায় সরকারের অগ্রাধিকারে থাকা গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্প নিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলোর দ্বন্দ্ব গড়ায় আদালত পর্যন্ত। সেই সঙ্গে ঋণ সহায়তা বন্ধ করে দেয় দুটি চীনা ব্যাংক।  থাইল্যান্ড ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইতালিয়ান-থাই, চীনের শ্যানডং ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল কো-অপারেশন গ্রুপ এবং সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেড মিলে করছিলো এক্সপ্রেসওয়ের কাজ। এই কাজে তিন প্রতিষ্ঠান শেয়ার যথাক্রমে ৫১, ৩৪ ও ১৫ শতাংশ। বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ হলো এক্সপ্রেসওয়ের নির্বাহী প্রতিষ্ঠান।  প্রকল্পের চুক্তি অনুযায়ী নির্মাণ ব্যয়ের ৭৩ শতাংশের জোগান দেবে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান। আর ২৭ শতাংশ দেবে বাংলাদেশ সরকার। 
আটকে গেল ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ
৫৮১ কোটি টাকার সার আত্মসাৎ মামলায় পোটনসহ ৫ জন কারাগারে 
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশনের (বিসিআইসি) ৫৮১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা মূল্যের সার আত্মসাতের অভিযোগে হওয়া মামলায় নরসিংদী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ পোটনসহ ৫ জনের জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। বুধবার (১৫ মে) সিনিয়র বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এ আদেশ দেন। গত ৬ ডিসেম্বর একই আদালতের বিচারক ফয়সল আতিক বিন কাদের তাদের জামিন দেন। তবে আজ বুধবার তাদের সেই জামিন বাতিল করেন আদালত। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- পোটন ট্রেডার্সের মহাব্যবস্থাপক মো. শাহাদাত হোসেন, মো. নাজমুল আলম বাদল, প্রতিষ্ঠানটির উত্তরবঙ্গ প্রতিনিধি মো. সোহবার হোসেন এবং খুলনা ও নওয়াপাড়া প্রতিনিধি মো. আতাউর রহমান। প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৬ নভেম্বর সাবেক এমপি পোটনসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. রফিকুজ্জামান কমিশনের ঢাকা-১ কার্যালয়ে মামলাটি করেন। মামলায় তাদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়। মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ২০২১-২০২২ অর্থবছরে সৌদি আরব, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ইউরিয়া সার আমদানি করলেও চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করে সার বাফার গুদামে দেননি। সার ট্রানজিটে রয়েছে বলে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশনকে (বিসিআইসি) মিথ্যা তথ্য দিয়ে ৫৮১ কোটি ৫৮ লাখ ৯ হাজার ৬৪ টাকা মূল্যের ৭১ হাজার ৮০১ টন ৩১ কেজি সার আত্মসাৎ করেছেন তারা।  
৫৮১ কোটি টাকার সার আত্মসাৎ মামলায় পোটনসহ ৫ জন কারাগারে 

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ১৯ মে, ২০২৪
অনলাইন সংস্করণ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
আত্মসমর্পণের পর কারাগারে বিএনপি নেতা ইশরাক
পল্টন থানার নাশকতার মামলায় আত্মসমর্পণ করেছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেন। পরে আদালত জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। রোববার (১৯ মে) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আস-সামছ জগলুল হোসেন এ আদেশ দেন। এ মামলায় উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছিলেন ইশরাক। মেয়াদ শেষে আদালতে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে জামিন বর্ধিত করার আবেদন করেন ইশরাক। শুনানি শেষে আদালত তার জামিন বাড়ানোর আবেদন বাতিল করে দেন। পরে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এর আগে বিএনপির গত বছর ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ ঘিরে সংঘটিত সহিংসতা নিয়ে ঢাকার বিভিন্ন থানায় করা পৃথক মামলায় ২৯ ফেব্রুয়ারি আগাম জামিন নেন ইশরাক। যা মঞ্জুর করেন বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ। আদেশে ছয় সপ্তাহের মধ্যে তাঁদের নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়েছে। আদালতে ইশরাকের জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী এ কে এম এহসানুর রহমান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুদ্দিন খালেদ। বিএনপির ওই মহাসমাবেশ ঘিরে ঢাকার চারটি থানায় করা পৃথক ১২টি মামলায় ইশরাক হোসেন ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন পেয়েছেন বলে জানান তাঁর আইনজীবী এ কে এম এহসানুর রহমান। পল্টন থানায় করা ছয়টি, রমনা থানার তিনটি, মতিঝিল থানার দুটি ও ওয়ারী থানায় করা একটি—এই ১২টি মামলায় তিনি জামিন পেয়েছেন।
‘বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের বাজারে দেশীয় কোম্পানির আধিপত্য’
বর্তমানে এই শিল্পে দেশীয় কোম্পানিগুলো বাজারে ব্যাপকভাবে আধিপত্য বিস্তার করছে। যেহেতু দেশীয় কোম্পানিগুলোর প্রবৃদ্ধির হার অনেক বেশি, তাই আগামী দিনগুলোতে দেশীয় কোম্পানিগুলো বাজারে আরও বেশি আধিপত্য বিস্তার করবে। তবে প্রায় অর্ধেক নন ব্যান্ডেড অর্থাৎ নিম্নমানের নকল ও অনুমোদনবিহীন পণ্য দখল করে আছে।  ‘মার্কেটিং ওয়াচ বাংলাদেশ’ (এমডব্লিউবি) গবেষণায় এমন তথ্য তুলে ধরেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মার্কেটিং বিভাগ। বাংলাদেশের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম এবং লাইটিং পণ্যের ওপর সম্প্রতি এ গবেষণা পরিচালনা করা হয়। গবেষণার আওতায় আনা পণ্যগুলো হচ্ছে- সুইচ, সকেট, হোল্ডার, মাল্টি-প্লাগ, সার্কিট ব্রেকার, মিটার এবং বিভিন্ন হালকা পণ্য যেমন এলইডি লাক্স, এলইডি টিউব, এলইডি প্যানেল, ব্র্যাকেট এলইডি, জিএলএস, এনার্জি এফিশিয়েন্সি বাল্ব, ইমার্জেন্সি লাইটিং অপশনস। এটি একটি বড় এবং অপার সম্ভাবনাময় শিল্প। বর্তমানে দেশজুড়ে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার খুচরা বিক্রেতা এবং ২৫০০ উদ্যোক্তাসহ মোট ৫ লাখেরও বেশি মানুষ এই শিল্পের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত। তাদের মতে, আশাব্যঞ্জক তথ্য হলো- উভয় পণ্যের বাজার গত দুই দশক ধরে অব্যাহত ভাবে বেড়েই চলেছে। যদি আগামী দিনগুলোতে এই প্রবৃদ্ধির হার অব্যাহত থাকে তাহলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই খাতটি একটি অত্যন্ত সম্ভাবনাময় বড় খাত হিসেবে আবির্ভূত হবে। গবেষণায় দেখা যায়, দেশীয় কোম্পানিগুলোর মধ্যে সুপারস্টার গ্রুপ উভয় প্রকার পণ্যের ক্ষেত্রে বাজারে শীর্ষস্থান দখল করে আছে। গবেষণা অনুসারে, ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ ব্যান্ডেড পণ্যের মার্কেট শেয়ারে সুপার স্টার ২৯ শতাংশ, ওয়ালটন ১৭ শতাংশ, ক্লিক ১৭ শতাংশ, এনার্জি প্যাক ৯ শতাংশ, ওসাকা শতাংশ এবং ব্লিঙ্ক, এমইপি ও লাক্সারি প্রত্যেকে ৩ শতাংশ করে বাজার দখল করে আছে। অন্যদিকে ব্রান্ডেড লাইটিং পণ্যের মার্কেট শেয়ারে সুপার স্টার ২৫.৫৯ শতাংশ, ক্লিক ১৩ শতাংশ, ওয়ালটন ১২ শতাংশ, ট্রান্সটেক ১০ শতাংশ, এনার্জি প্যাক ৮ শতাংশ এবং ফিলিপস ৭ শতাংশ বাজার দখল করে আছে। এই শিল্পের অগ্রগতির পেছনে মূলত গত ২৫ বছরে ব্যাপক বিদ্যুতায়ন, অব্যাহত জিডিপি প্রবৃদ্ধি, ক্রমবর্ধমান আয়, দ্রুত ও পরিকল্পিত নগরায়ণ, গ্রামীণ উন্নয়ন এবং সরকারের গৃহীত সমন্বিত উদ্যোগ নিয়ামক হিসাবে কাজ করেছে। দেশীয় কোম্পানিগুলোকে উৎসাহিত করার জন্য সরকারের বিদ্যমান ট্যাক্স পদ্ধতির আমূল পরিবর্তন করতে হবে জানিয়ে অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান বলেন, যাতে কোম্পানিগুলো কম ব্যয়ে পণ্যের কাঁচামাল আমদানি করতে পারে। পাশাপাশি এসব শিল্পের ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ গড়ে তোলার জন্য সরকার এবং ব্যবসায়ীদের সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। একই সঙ্গে জনগণের মধ্যে নিরাপদ ও মানসম্মত বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি ব্যবহারে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। দুর্দান্ত সম্ভাবনাময় এই শিল্পের প্রবৃদ্ধির জন্য সরকারের তদারকি ব্যবস্থা জোরদার করারও পরামর্শ দেন তিনি। এসময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, মার্কেটিং বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও এমডব্লিউবির সহ-প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান এবং অধ্যাপক ড. মো. নাজমুল হোসাইন, মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এবিএম শহীদুল ইসলাম।
বড় নিয়োগ দেবে বিডা, নেবে ৮৫ জন
ব্র্যাক ব্যাংকে চাকরির সুযোগ, থাকবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা
নিয়োগ দেবে স্কয়ার ফুড, নেবে একাধিক
সোনালী ব্যাংকে চাকরির সুযোগ, ৬০ বছরেও আবেদন
৭ অঞ্চলে ঝড়ের পূর্বাভাস, সতর্ক সংকেত
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা
সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ ছুঁয়েছেন যেসব বাংলাদেশি
যেসব জেলায় দুপুর ১টার মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা
বেরিয়ে এলো জুজুৎসুর নিউটনের ‘ভয়ংকর’ যৌন নিপীড়নের তথ্য
অর্থের বিনিময়ে জঙ্গিদের অস্ত্র সরবরাহ করতেন রহিম
৫২৩ হজযাত্রীর টাকা নিয়ে উধাও ২ এজেন্সি মালিক 
ধর্ষণ ও ভ্রূণ হত্যা: সেই ছাত্রলীগ নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহারে এশিয়ায় পিছিয়ে বাংলাদেশের নারীরা
পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে চলে গেল বিশাল গ্রহাণু
এক মাসে ইন্টারনেট গ্রাহক বেড়েছে ৪৩ লাখের বেশি
ইন্টারনেটের গতিতে এগোলো বাংলাদেশ
X
Fresh