• ঢাকা সোমবার, ০৩ জুন ২০২৪, ২০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
বেসরকারি চাকরিজীবী পরিচয়ে পাসপোর্ট নেন বেনজীর
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ উঠছেই। এবার তার বিরুদ্ধে পাসপোর্ট জালিয়াতির তথ্য পাওয়া গেছে। জানা গেছে, সরকারি চাকরিজীবী হয়েও নিজেকে বেসরকারি চাকরিজীবী পরিচয় দিয়ে পাসপোর্ট নেন বেনজীর। নবায়নের সময় বিষয়টি পাসপোর্ট অধিদপ্তরের নজরে আসলে পরবর্তীতে প্রভাব খাটিয়ে তা ম্যানেজ করেন। মূলত সাবেক সেনাপ্রধান আজিজের দুই ভাই যে প্রক্রিয়ায় পাসপোর্ট করেছিলেন, সেই একই কায়দায় পাসপোর্ট নেন বেনজীর। ২০১০ সালের ১১ অক্টোবর পাসপোর্ট নবায়নের আবেদন করেন বেনজীর। সেখানে তিনি আসল পরিচয় আড়াল করে নিজেকে বেসরকারি চাকরিজীবী বলে পরিচয় দেন। আবেদন ফরমে পেশা হিসাবে লেখেন ‘প্রাইভেট সার্ভিস’। নবায়নকৃত সেই পাসপোর্টের মেয়াদ ছিল ২০১৫ সালের ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত। মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার আগেই ফের পাসপোর্ট নবায়নের আবেদন নিজেকে বেসরকারি চাকরিজীবী বলে পরিচয় দেন। অথচ তিনি তখন ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার। এরপর ২০১৬ সালে বেনজীর যখন ফের পাসপোর্ট নবায়নের আবেদন করেন তখন তিনি র‌্যাব মহাপরিচালক। এবারও তিনি নিজেকে বেসরকারি চাকরিজীবী হিসেবে উপস্থাপন করেন। মূলত তখনই ধরা পড়ে তার তথ্য গোপন ও জালিয়াতির ঘটনা। মিথ্যা তথ্যে পাসপোর্ট নেওয়া ছাড়াও বেনজীরের পাসপোর্টে আরও কয়েকটি বড় ধরনের অনিয়ম করেছেন। সংশ্লিষ্টরা জানান, সরকারি চাকরিজীবী হওয়ায় বেনজীর চাইলে নীল রঙের অফিশিয়াল পাসপোর্ট নিতে পারতেন। পুলিশপ্রধান হয়ে সিনিয়র সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তা হিসাবে লাল পাসপোর্টও নিতে পারতেন তিনি। কিন্তু আইজিপি হয়েও তিনি ফের বেসরকারি চাকরিজীবী পরিচয়ে সাধারণ পাসপোর্টের আবেদন করেন। এতো সুযোগ থাকার পরেও কেন তিনি সাধারণ পাসপোর্ট নেওয়ার জন্য এতো কিছু করলেন? সূত্র বলছে, সরকারি চাকরি করেও নানা কারণে অনেকেই সাধারণ পাসপোর্ট নিয়ে থাকেন। এর একটি বড় কারণ ভিন্ন কোনো দেশের নাগরিকত্ব নেওয়ার সুবিধা নেওয়া। কারণ সরকারি পাসপোর্ট থাকলে অন্য দেশে নাগরিকত্ব গ্রহণ বেশ জটিল। এ ছাড়া দেশের বাইরে যেতে বেসরকারি পাসপোর্টে জটিলতা কম। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যেকোনো সময় দেশ ত্যাগের সুযোগ খোলা রাখতে হয়তো তিনি সাধারণ পাসপোর্ট নেওয়াকে নিরাপদ মনে করেছেন। তবে এটি ভয়াবহ প্রতারণা ও জালিয়াতি। যারা জালিয়াতিপূর্ণ পাসপোর্ট ইস্যু করেছে তারাও দায় এড়াতে পারেন না। উল্লেখ্য, গত ৪ মে পরিবারসহ সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্য দেশ ছাড়েন পুলিশের এই কর্মকর্তা। তার বিরুদ্ধে জমি দখল, নামে-বেনামে কয়েক শ’ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ রয়েছে।
৫০ বছরে প্রায় ১২ লাখ কোটি টাকা পাচার
বন্যার পানি কমলেও টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে সিলেট
জয়পুরহাটে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াতকে নিয়ে ফখরুলের মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা কাদেরের
একাদশে ভর্তি আবেদনে জটিলতা নিরসনে নতুন নির্দেশনা
‘অভিশাপ ভোগ করছেন ইউনূস’
বছরে ৯১ হাজার কোটি টাকার সোনা পাচার
বেনজীরের ভয়ে চুপ ছিল মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
মৌলভীবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৩ জনের মৃত্যু
৯৩ বছর বয়সে পঞ্চম বিয়ে করলেন রুপার্ট মারডক
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আলো ছড়াতে পারেন যারা
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
বেসরকারি চাকরিজীবী পরিচয়ে পাসপোর্ট নেন বেনজীর
দেশে ফিরলেন সেনাপ্রধান
‘অভিশাপ ভোগ করছেন ইউনূস’
কোনো দেব-দেবীর অভিশাপ নয় বরং গ্রামীণ ব্যাংকের এক কোটি ৫ লাখ সদস্যের সঙ্গে প্রতারণার অভিশাপ ভোগ করছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলে মন্তব্য করেছেন গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান আইন উপদেষ্টা মাসুদ আখতার। সোমবার (৩ জুন) সুপ্রিম কোর্টের এপেক্স ভবনের সামনে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। মাসুদ আখতার বলেন, ব্যক্তি ইউনূসের সঙ্গে আমাদের কোনো ব্যক্তিগত আক্রোশ নেই। তার কর্মকাণ্ড, অপকর্মের, পারিবারিক সুবিধা দিয়েছেন তা নিয়ে আমাদের অভিযোগ। ড. ইউনূস অর্থলোভী। আমাদের কোনো কিছু বানোয়াট নয়। গ্রামীণ ব্যাংকের গ্রাহকদের সঙ্গে তিনি প্রতারণা করেছেন। সেই পাপের ফল তিনি ভোগ করছেন। তিনি বলেন, উনি নিজের ও পারিবারিক কোনো সুবিধা নেননি। কিন্তু, উনি প্রিন্টিং প্রেসের জন্য ওনার প্রতিষ্ঠানকে শতকোটি টাকার ওয়ার্ক অর্ডার দিয়েছেন এবং তা ৩০-৪০% বেশি দরে দিয়েছেন। ওনার এক জিএম এসবের প্রতিবাদ করেছেন, তাকে উনি নির্যাতন করেছেন। গৃহবন্দি করেছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ৯৭ সাল থেকে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১১ সালে ব্যাংক ছাড়লেও পরবর্তীতে তিনি তার দুর্নীতি ফাঁস করতে দেননি। কারণ, এরপর তার লোকজনই গ্রামীণ ব্যাংক চালিয়েছেন। তবে ২০২০ সালে এক অডিটে ভয়াবহ দুর্নীতির কথা উঠে আসে। আমাদের হাতে এগুলো আসে ২০২৩-এ। আরও আসছে।
বেনজীরের ভাগ্যে কী অপেক্ষা করছে
বেনজীরের ভাগ্যে কী অপেক্ষা করছে
এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা আজ
এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা আজ
ট্রেনে ঈদযাত্রা / ১৩ জুনের টিকিট বিক্রি চলছে
১৩ জুনের টিকিট বিক্রি চলছে
ট্রেনে ঈদযাত্রা / ১৩ জুনের টিকিট মিলবে সোমবার
১৩ জুনের টিকিট মিলবে সোমবার
আনার হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে হঠাৎ বদলি
আনার হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে হঠাৎ বদলি
তুফান আতঙ্কেও থাকছে ববির ‘ময়ূরাক্ষী’
সালমানকে বিয়ে করতে যে কাণ্ড ঘটালেন তরুণী
মাঝে মধ্যেই প্রিয় তারকার জন্য নানান কাণ্ড ঘটিয়ে বসেন ভক্তরা। এতে বিপাকে পড়েন তারকারা। এবার বলিউডের মোস্ট এলিজেবল ব্যাচেলর সালমান খানের সঙ্গে ঘটে গেল বিব্রতকর এক ঘটনা।  সম্প্রতি পানভেলের ফার্ম হাউজে গিয়ে সালমানকে বিয়ের দাবিতে হুলুস্থুল কাণ্ড করলেন ২৪ বছর বয়সী এক নারী। যেটার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না এই অভিনেতা। জানা গেছে, ওই নারী দিল্লির বাসিন্দা। পানভেলের ফার্ম হাউজে গিয়ে সালমানের সঙ্গে দেখা করে তাকে বিয়ে করতে চান। যদিও সে সময় ফার্ম হাউজে ছিলেন না এই অভিনেতা। পরে ওই গ্রামের বাসিন্দারা নারীর বক্তব্য ভিডিও করেন। পাশাপাশি পানভেলের তালুকা থানায় খবর দিলে পুলিশ গিয়ে মেয়েটিকে নিয়ে আসে। এরপর মেয়েটিকে সীল নামে একটি এনজিওর কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। কারণ, মেয়েটি মানসিকভাবে ভীষণ অসুস্থ। ভারতীয় গণমাধ্যমে সীলের প্রতিষ্ঠাতা ও যাজক ফিলিপ বলেন, গত ২২ মে মেয়েটিকে আমাদের আশ্রয়ে আনা হয়েছিল। সে সময় তার অবস্থা বেশ গুরুতর ছিল। সে আমাদের কোনো কথাই শুনতে চাচ্ছিল না। বার বার বলছিল সালমান খানকে বিয়ে করতে চাই। আসলে পর্দায় সালমানকে দেখে গভীরভাবে তার প্রেমে পড়েছে মেয়েটি। তিনি আরও বলেন, মেয়েটির শারীরিক-মানসিক অবস্থা এখন স্থিতিশীল। আমরা মেয়েটিকে কালামবোলির এমজিএম হাসপাতালে ভর্তি করেছি। সেখানে তার মনোরোগের চিকিৎসা চলছে এবং মেয়েটির মাকে ডেকে আনা হয়েছে।  মেয়েটির এমন কাণ্ডে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিল তার পরিবার। কারণ, মেয়েটি একা পানভেলে গিয়েছিল। আমরা হাসপাতালে ৮ দিন ধরে তার চিকিৎসা করছি। এখন মেয়েটি ভালো আছে এবং বাড়ি চলে যেতে পারবে। সুস্থ হওয়ার পর নিজের কর্মকাণ্ড নিয়ে অনুতপ্ত হয়ে মেয়েটি বলেন, আমি ছোটবেলা থেকেই সালমানের সিনেমা দেখি। সরল মনে ভেবে নিই, আমি তাকে বিয়ে করব। পানভেলে যাওয়া এবং চিকিৎসার পর উপলদ্ধি করতে পেরেছি, আমার ভাবনা ভুল ছিল। সালমানের একটি জীবন আছে। সিনেমা এবং বাস্তবতা আলাদা বিষয়। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া  
সালমানকে বিয়ে করতে যে কাণ্ড ঘটালেন তরুণী
যে ফ্ল্যাটে সুশান্তের মৃত্যু হয়, সেটি ভাড়া নিলেন আদাহ শর্মা
বলিউডের অন্যতম বিতর্কিত সিনেমা ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র সৌজন্যে চর্চিত নাম আদাহ শর্মা। এই সিনেমার কারণে জাতীয় স্তরের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক স্তরেও খ্যাতি পেয়েছেন তিনি।  মাস কয়েক আগেই মুম্বাইয়ে একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়েছেন আদাহ। শোনা যাচ্ছে, বলিউডের প্রয়াত অভিনেতা সুশান্ত সিংহ রাজপুত যে ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকতেন, ওই ফ্ল্যাটটিই ভাড়া নিয়েছেন আদাহ। প্রায় পাঁচ বছরের জন্য ভাড়া নিয়েছেন আদাহ। গত চার মাস ধরে সেখানেই থাকছেন এই অভিনেত্রী। বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন আদাহ। তিনি বলেন, মাঝে আমি সিনেমার প্রচার ও অন্য কাজ নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। তবে চার মাস হলো নিজের সংসার গুছিয়ে নিয়েছি সেখানে। আমি বাড়ি নিয়ে বড্ড খুঁতখুঁতে। যেখানে ইতিবাচক পরিবেশ পাই না, সেখানে থাকতে পারি না। আমি প্রকৃতির মধ্যে বড় হয়েছি। পাখির আওয়াজ, গাছ—এ সবের মাঝেই থেকে অভ্যস্থ। তাই মুম্বাই শহরে তেমনই একটা বাড়িই খুঁজছিলাম। জানা গেছে, ২০২০ সালের জুনে সুশান্তের মৃত্যুর পর থেকে ফাঁকা পড়েছিল মুম্বাইয়ের অভিজাত বান্দ্রা এলাকার জগার্স পার্কের সেই ফ্ল্যাটটি। অভিনেতা যখন সেখানে ভাড়া থাকতেন, তখন নিজের হাতে ঘরের প্রতিটি কোণ সাজিয়েছিলেন। সে সময় ৩৬০০ বর্গফুটের সমুদ্রমুখী এই ফ্ল্যাটটির জন্য চার লাখ টাকা ভাড়া দিতেন সুশান্ত। তবে ফ্ল্যাটটি নাকি প্রচুর টাকা দিয়ে ভাড়া নিয়েছেন আদাহ। কিন্তু টাকার অঙ্ক নিয়ে কিছু বলতে চাননি এই অভিনেত্রী। বাড়িতে বেশ কিছু বদলও এনেছেন আদাহ। নিচে মন্দির থেকে শুরু করে শোয়ার ঘর, ওপরের তলায় মিউজিক রুম বানিয়েছেন তিনি। শুধু তাই নয়, ছাদে নিজের মনের মতো বাগানও করেছেন আদাহ। সূত্র: আনন্দবাজার
যে ফ্ল্যাটে সুশান্তের মৃত্যু হয়, সেটি ভাড়া নিলেন আদাহ শর্মা
‘তিন-চার দিনের বেশি ডিরেক্টরা আমাকে সহ্য করতে পারবেন না’
গান দিয়েই সংগীত ভুবনে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন পড়শী। তবে গানের চেয়ে এখন অভিনয়েই বেশি সরব তিনি। গেল দুই বছরে গানের চেয়ে নাটকেই বেশি দেখা গেছে তাকে। এর বাইরে একটি চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন পড়শী।   ২০১৬ সালে শাকিব খানের সঙ্গে ‘মেন্টাল’ সিনেমায় পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করেছিলেন এই গায়িকা। এরপর আর বড় পর্দায় দেখা মেলেনি তার। কিন্তু ভবিষ্যতে আর কোনো সিনেমায় পড়শীকে দেখা যাবে কি না, সে প্রশ্ন উঁকি মারে ভক্তদের মনে। এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুললেন তিনি। সম্প্রতি দেশের একটি গণমাধ্যমে পড়শী জানান, ছোট পর্দায় দেখা গেলেও বড় পর্দায় একেবারেই দেখা যাবে না তাকে। সিনেমায় কাজ করার আগ্রহ একদমই নেই। অভিনয়টা শুধুমাত্র নাটকের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখতে চান পড়শী। গায়িকা বলেন, ‘নাটক পর্যন্ত ঠিক আছে। কারণ, নাটকের ক্ষেত্রে তিন-চার দিনের কাজের সেই সময়টুকু আমার পক্ষে দেওয়া সম্ভব। আমি মনে করি যে, এই তিন-চার দিন পর্যন্ত ডিরেক্টর আমাকে সহ্য করতে পারবেন। এর বেশি সময় ডিরেক্টর আমাকে সহ্য করতে পারবেন না।’ চলচ্চিত্রে কাজের প্রসঙ্গে পড়শী বলেন, ‘আমি যে কয়েকটি কাজ করেছি, পুরোটাই পছন্দের জায়গা থেকে। যেহেতু আমি পেশাদার না, সেই জায়গাতে এমন দুঃসাহস করতেও যাব না।’ ছোট পর্দায় কাজ করার অভিজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার প্রথম নাটকের কাজটা বেশ জটিল ছিল। আমাকে একরকম ঘাড় ধরেই নাটকটিতে কাজ করানো হয়েছিল। আমি একদমই করতে চাইনি, কারণ আমি বেশ ভয় পাচ্ছিলাম। গানের পাশাপাশি যখন অভিনয়টা করছি, সেক্ষেত্রে আলাদা একটি এক্সাইটমেন্ট কাজ করে। ভালোলাগার এক্সাইটমেন্ট, ভয় সবকিছুই। অভিনয়ের ব্যাপারটা  পুরোটাই শখের বশে করা, তাছাড়া কিছু না। প্রফেশনালি আমি একজন গায়িকা, তাই গান নিয়েই থাকা হয়।’ প্রসঙ্গত, গত ১ জুন মুক্তি পেয়েছে পড়শীর নতুন গান ‘ভালোবাসা বলে কি তারে’। গানটিতে তার সঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছেন ইমরান মাহমুদুল। গানটির সুর ও সংগীত পরিচালনা করেন রেজওয়ান শেখ।
‘তিন-চার দিনের বেশি ডিরেক্টরা আমাকে সহ্য করতে পারবেন না’
সাবেক প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতে হত্যাচেষ্টা, গ্রেপ্তার অভিনেতা
হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা নিক পাসকোয়ালকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকো সীমান্ত এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাবেক প্রেমিকা ও হলিউড মেকআপ আর্টিস্ট অ্যালি শেহর্নকে ছুরিকাঘাতে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে নিক পাসকোয়ালকে।  যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, লস অ্যাঞ্জেলেস ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নির মতে— নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সাবেক প্রেমিকার বাড়িতে প্রবেশ করেছেন এবং প্রেমিকাকে একাধিকবার ছুরিকাঘাতে হত্যার চেষ্টা করেছেন নিক পাসকোয়াল। অভিযোগ উঠেছে, ঘটনাস্থল থেকে তাৎক্ষণিক পালিয়ে যান এবং পরে টেক্সাসের সিয়েরা ব্লাঙ্কায় একটি চেকপয়েন্টে গ্রেপ্তার হন এই অভিনেতা। জানা গেছে, বর্তমানে সংকটজনক অবস্থায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন অ্যালি শেহর্ন। তার চিকিৎসা সহায়তায় একটি তহবিল ফান্ড গঠন করা হয়েছে।  প্রসঙ্গত, ‘রেবেল মুন-১’ ‘জবস’, ‘হাউ আই মিট ইউর মাদার’, টেলিভিশন সিরিজে দেখা গেছে নিক পাসকোয়ালকে। এ ছাড়া কমেডি পডকাস্ট ‘ন্যাশন্যাল ডে রিফ’ও ‘এ ডেমন’-এর ‘ডেসটিনি: দ্য লোন ওয়ারিয়র’। সূত্র: বিবিসি 
সাবেক প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতে হত্যাচেষ্টা, গ্রেপ্তার অভিনেতা
জয়পুরহাটে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন
বেনজীরের ভয়ে চুপ ছিল মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
নদীর তীরে পড়ে ছিল কিশোরের মরদেহ
মৌলভীবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৩ জনের মৃত্যু
মামলায় অগ্রগতি নেই, বিচার নিয়ে শঙ্কায় অবন্তিকার মা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরোজ সাদাত অবন্তিকার আত্মহত্যার প্রচারণার মামলার দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি নেই। অভিযুক্ত শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর কাজী দীন ইসলাম জামিনে এসে মামলা প্রভাবিত করছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের তদন্ত কমিটির সাত দিনের মধ্যে তদন্ত রিপোর্ট দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আড়াই মাস অতিবাহিত হয়েছে, এখনও তদন্ত রিপোর্ট জমা দেয়নি। সব মিলিয়ে শঙ্কিত অবন্তিকার মা তাহমিনা শবনম এখন প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার চাইছেন। সোমবার (৩ জুন) সকাল ১০টার দিকে কুমিল্লা নগরীর বাগিচাগাওয়ে সংবাদ সম্মেলনে করে এসব কথা জানান অবন্তিকার মা। এ সময় কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, মামলার তদন্ত কর্মকতাসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন অবন্তিকার আত্মহত্যা মামলার বিষয়ে উদাসীন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত অবন্তিকার পক্ষের আইনজীবী মাসুদ সালাউদ্দিন বলেন, আইনের যথাযথ ধারায় মামলাটি রেকর্ড হয়নি। মামলাটি এখন ডিপ ফ্রিজে আছে। আমরা চাই মামলাটি যথাযথ গুরুত্বপূর্ণ সহকারে তদন্ত হোক। এ মামলায় যারা আসামি তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক। মামলার অন্যতম আসামি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর দীন ইসলাম জামিনে এসে মামলাটিতে প্রভাব বিস্তার করছেন। উল্লেখ্য, গত ১৫ মার্চ রাতে প্রক্টর দীন ইসলাম ও সহপাঠী আম্মানকে দায়ী করে চিরকুট লিখে নিজ বাসায় ফ্যানের সাথে ওড়না পেচিয়ে আত্মহত্যা করেন ফাইরোজ অবন্তিকা। পরে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে অবন্তিকার মা তাহমিনা শবনম বাদী হয়ে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা করেন। এতে অবন্তিকার সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকী ও সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামসহ বেশ কয়েকজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
৯৩ বছর বয়সে পঞ্চম বিয়ে করলেন রুপার্ট মারডক
ইসরায়েলিদের মালদ্বীপ প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
মাঝ আকাশে দুই বিমানের সংঘর্ষ, পাইলট নিহত
ভারতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৩
ভারতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৩
আরও ১০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল
আরও ১০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল জাপান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল জাপান
মুকেশ আম্বানি দ্বিতীয়, এশিয়ার শীর্ষ ধনী কে?
মুকেশ আম্বানি দ্বিতীয়, এশিয়ার শীর্ষ ধনী কে?
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আলো ছড়াতে পারেন যারা
সুপার ওভারের নাটকীয়তায় ওমানকে হারাল নামিবিয়া
সেমিফাইনালের সম্ভাবনা নিয়ে যা বললেন রশিদ খান
বিশ্বমঞ্চে বরাবরই বিপজ্জনক দল আফগানিস্তান। বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে নিয়মিত খেলছেন তাদের বেশ কয়েকজন ক্রিকেটার। এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ‘সি’ গ্রুপে খেলবে আফগানরা। এই গ্রুপে তাদের প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ, উগান্ডা, পাপুয়া নিউগিনি ও নিউজিল্যান্ড। অপেক্ষাকৃত কঠিন গ্রুপ হলেও ভালো করতে আশাবাদী আফগান অধিনায়ক রশিদ খান। তুলনামূলক কঠিন গ্রুপে পড়লেও নিউজিল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজকে নিয়ে চিন্তার কিছুই দেখছেন না তিনি। নিজেদের স্বাভাবিক খেলাটাই উপহার দিতে চান তারকা এই ক্রিকেটার। রশিদের ভাষ্যমতে, আমরা যদি কিছুটা শান্ত থাকা শিখতে পারি, সেটা খেলাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করবে। যদি আমরা নিউজিল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে খেলা নিয়ে অতিরিক্ত ভাবনা শুরু করি, তবে তা আমাদের ক্ষতিগ্রস্ত করবে। এর পরিবর্তে আমরা যদি যেকোনো দলের বিপক্ষে শুধু নিজের স্বাভাবিক খেলাটা খেলার ব্যাপারে চিন্তা করি, তবে সে ক্ষেত্রে ব্যক্তিগতভাবে এবং দলীয়ভাবে আমরা সেরাটা দিতে পারব। তার দাবি, প্রতিপক্ষ না, বরং উপভোগের মন্ত্রে খেলতে চান তারা।   আফগান অধিনায়কের মন্তব্য, এটা মূলত নিজেদের উপভোগের বিষয়টা নিশ্চিত করার ব্যাপার। আমাদের নিজেদের যে দক্ষতা ও প্রতিভা আছে, তা প্রদর্শন করতে হবে। নিশ্চিত করতে হবে, নিজের শক্তিশালী দিকটাকে যেন মেলে ধরতে পারি। এভাবেই আমরা সফল হতে পারব। আর প্রতিপক্ষ যে-ই হোক, তা নিয়ে ভাবা যাবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা নিজেদের খেলা নিয়ে ভাবব, দল হিসেবে আমরা সেরাটা দিতে পারব।"  রশিদ যোগ করেন, আমাদের নিজেদের দক্ষতাতেই দলগুলোকে হারাতে হবে। আমরা প্রতিপক্ষকে ভারত বা অস্ট্রেলিয়ার মতো করে হারাতে পারব না। আমাদের নিজস্ব ধরন আছে, খেলাটা খেলার নিজস্ব পদ্ধতি আছে। আমরা যদি নিজেদের স্টাইলে খেলি, আমার ধারণা যেকোনো দলকে হারাতে পারব। উল্লেখ্য, মঙ্গলবার (৪ জুন) বিশ্বকাপ মিশন শুরু করবে আফগানিস্তান। গায়ানায় উগান্ডার বিপক্ষে খেলবে তারা।
চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন দেখেন সৌম্য
চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন দেখেন সৌম্য
ইয়াঙ্কিদের দেশে টি-টোয়েন্টির মহাযজ্ঞ
ইয়াঙ্কিদের দেশে টি-টোয়েন্টির মহাযজ্ঞ
যে কারণে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আয়োজক যুক্তরাষ্ট্র
যে কারণে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আয়োজক যুক্তরাষ্ট্র
গ্রুপ ‘বি’ : অজি-ইংলিশদের ভয়ের নাম হতে পারে স্কটল্যান্ড
গ্রুপ ‘বি’ : অজি-ইংলিশদের ভয়ের নাম হতে পারে স্কটল্যান্ড
সৌম্য-লিটনের রানখরা কাটানো নিয়ে যা বললেন পাপন
সৌম্য-লিটনের রানখরা কাটানো নিয়ে যা বললেন পাপন
১০০ বছরের পুরনো টোটকাতেই দূর হবে পাকা চুল
চুলের কালো ভাব ধরে রাখতে অনেকেই হেনা ব্যবহার করেন। হেনাও পাকা চুলের সমস্যার অব্যর্থ উপায়। কিন্তু এর থেকেও একটি ভালো টোটকা রয়েছে। আর এই টোটকা চুলের কালো ভাব ধরে রাখতে দুর্দান্ত কাজ করে। ১০০ বছর পুরনো এই টোটকা চুলের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। পাকা চুল দেখলে সবার আগে পার্লারে যান। চুল রং করিয়ে নেন। অনেকেরই ধারণা, চুলের কালচে ভাব ধরে রাখার একমাত্র উপায় হলো হেয়ার কালার। কিন্তু হেয়ার কালার, হেনার নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত আপনার চুলকে কালো রাখে। তারপর আবার উঁকি দেয় ধূসরতা। যে কারণে কয়েক মাস অন্তর অন্তর আপনাকে চুলে রং করাতে হয়। এতে খরচও হয় অনেক। তাছাড়া রাসায়নিক পদার্থ যুক্ত রং ব্যবহারের কারণে চুলের অবস্থাও বেহাল হয়ে যায়। চুলের প্রাকৃতিক জেল্লা নষ্ট হয়। পাশাপাশি চুল পাতলা হতে থাকে। চুল কালো করতে আপনি ১০০ বছর পুরনো টোটকা কাজে লাগাতে পারেন। চুলের কালো ভাব ধরে রাখতে অনেকেই হেনা ব্যবহার করেন। হেনাও পাকা চুলের সমস্যার অব্যর্থ উপায়। কিন্তু এর থেকেও একটি ভালো টোটকা রয়েছে। আর এই টোটকা চুলের কালচে ভাব ধরে রাখতে দুর্দান্ত কাজ করে। ১০০ বছর পুরনো এই টোটকা চুলের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। মেথি দানা, তেঁতুল, জায়ফল ও কারি পাতার মতো প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি হেয়ার মাস্ক হলো সেই ১০০ বছর পুরনো টোটকা, যা চুলকে কালো রাখে বয়স বৃদ্ধির পরও। তেঁতুলের মধ্যে ভিটামিন সি রয়েছে, যা চুলে কোলাজেন গঠনে সহায়ক করে। এই প্রোটিন আপনার চুলকে অকাল বার্ধক্যের হাত থেকে রক্ষা করে। মেথি দানায় থাকা প্রোটিন ও নাইকোটিনিক অ্যাসিড চুল পড়া ও খুশকির সমস্যা দূর করে। পাশাপাশি মজবুত চুল গঠনে সহায়তা করে। কারি পাতায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চুল ও স্ক্যাল্পের আর্দ্রতা ধরে রাখে। এই পাতা চুলকে কালো করতেও সাহায্য করে। জায়ফলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চুলের ফলিকলে পুষ্টি জোগায় এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। তেঁতুল ও জায়ফলের হেয়ার মাস্ক একটি বড় বাটিতে মেথি দানা, তেঁতুল, জায়ফল ভিজিয়ে রাখুন। সারারাত এই উপকরণগুলো জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরদিন সকালে হাত দিয়ে চটলে মেখে নিন তেঁতুল, জায়ফল ও মেথির দানা। মিশ্রণটি মসৃণ হওয়া চাই। প্রয়োজনে ব্লেন্ডারেও মিশ্রণটি পেস্ট করে নিতে পারেন। এরপর এতে কারি পাতা বেটে মিশিয়ে নিন। প্রতিদিন স্নান করতে যাওয়ার আগে মাথায় মাখুন এই হেয়ার মাস্ক। তেঁতুল ও জায়ফল হেয়ার মাস্ক মেখে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর চুল ধুয়ে নিন। 
শরীরে শ্বেত রক্তকণিকা বাড়াবে যেসব খাবার
শরীরে শ্বেত রক্তকণিকা বাড়াবে যেসব খাবার
চোখের নিচের কালি ও ব্রণের দাগ দূর হবে যে সবজিতে
চোখের নিচের কালি ও ব্রণের দাগ দূর হবে যে সবজিতে
রিমুভার ছাড়াই ঘরোয়া যে উপায়ে তোলা যাবে নেলপলিশ
রিমুভার ছাড়াই ঘরোয়া যে উপায়ে তোলা যাবে নেলপলিশ
অনলাইন জরিপ
আফতাবনগরে গরুর হাট বসানো যাবে না: আপিল বিভাগ
অরিত্রীর আত্মহত্যা: আবারও পেছাল মামলার রায়
অরিত্রীর আত্মহত্যা: আবারও পেছাল মামলার রায়
এমপি আনার হত্যা: সিয়ামের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
এমপি আনার হত্যা: সিয়ামের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি রফিকুর রহমান মারা গেছেন
সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি রফিকুর রহমান মারা গেছেন
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার কারাদণ্ড
ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল ও তার স্ত্রী কোম্পানির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন চট্টগ্রামের এক আদালত। চেক প্রতারণা মামলায় তাদের এ কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ সময় ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় তাদের। রোববার (২ জুন) চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানার হামজারবাগ এলাকার বাসিন্দা জসিম উদ্দিন আবিদের করা মামলায় ৭ম মহানগর দায়রা জজ মো. মহিউদ্দিন এ রায় দেন। আদালতের সহকারী পিপি এমএমএস শাহেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির সিইও মোহাম্মদ রাসেল এবং প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে এক বছরের কারাদণ্ডসহ এক লাখ ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন আদালত। সাজা পরোয়ানামূলে আসামিদের গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।’ জানা গেছে, ২০২১ সালের ২৮ জুলাই চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানার হামজারবাগ এলাকার বাসিন্দা জসিম উদ্দিন আবিদকে পণ্য কেনার জন্য ইভ্যালিতে জমা করা টাকা রিফান্ড করতে কটি চেক দেওয়া হয়। এতে এক লাখ ৮০ হাজার টাকা উল্লেখ ছিল। একই বছরের ১ নভেম্বর ওই চেকের টাকা উত্তোলন করতে গেলে ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট নম্বর ব্লক দেখায় ও চেকটি ডিজঅনার হয়। পরে ১১ নভেম্বর দণ্ডিত আসামিকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠালে তা রিসিভ না হয়ে ১৪ নভেম্বর ফেরত আসে। এ ঘটনায় ২০২১ সালের ২০ নভেম্বর প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে আদালতে মামলা করে মোহাম্মদ রাসেল ও শামীমা নাসরিনকে ভুক্তভোগী আসামি করেন। ওই সময় আদালত মামলা গ্রহণ করে সমন জারি করেন। এর আগে, ২০২১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর রাসেল ও তার স্ত্রী কোম্পানির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। এরপর চেক জালিয়াতি, টাকা দিয়ে পণ্য না পাওয়াসহ নানা অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে সারা দেশে অনেক মামলা হয়। এরপর গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর কারাগার থেকে জামিনে বের হন রাসেল।  
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার কারাদণ্ড
রেমিট্যান্সের টাকা আত্মসাৎ / উত্তরা ব্যাংকের দুই কর্মকর্তার ৫ বছরের কারাদণ্ড
রেমিট্যান্সের টাকা আত্মসাৎ করায় উত্তরা ব্যাংকের দুই কর্মকর্তাকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। রোববার (২ মে) ঢাকার বিভাগীয় স্পেশাল জজ এস এম জিয়াউর রহমানের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। কারাদণ্ডের পাশাপাশি আসামিদের প্রত্যেককে দেড় কোটি টাকা করে অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত; যা তাদের ব্যক্তিগত স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি থেকে আদায়যোগ্য হবে।  দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন উত্তরা ব্যাংক লিমিটেডের নারায়ণগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক (বর্তমানে বরখাস্ত) রোকনুজ্জামান ও সেকেন্ড অফিসার মুক্তার হোসেন। তারা পলাতক থাকায় আদালত তাদের বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। এ ছাড়া একই শাখার সাবেক হেড ক্যাশিয়ার নিজাম উদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তিনি খালাস পেয়েছেন। এর আগে, রেমিট্যান্সের তিন কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০১৪ সালের ১৬ মে নারায়ণগঞ্জ সদর থানায় মামলাটি করেন ওই শাখার মহাব্যবস্থাপক আঞ্চলিক প্রধান খায়রুল আলম। মামলাটি তদন্ত শেষে তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুস সোবহান ২০১৬ সালের ২ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে ২০১৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।  
উত্তরা ব্যাংকের দুই কর্মকর্তার ৫ বছরের কারাদণ্ড
হাজিরা দিতে এসে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন আসামি
আদালতে হাজিরা দিতে এসে এজলাসে প্রবেশ করার আগেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন জাকির হোসেন নামে এক ব্যক্তি। রোববার (২ জুন) ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বারান্দায় এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আনোয়ারুল কবীর বাবুল। জানা গেছে, জাল জালিয়াতির একটি মামলায় হাজিরা দেওয়ার জন্য রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় আদালতে আসেন জাকির হোসেন। এ সময় আদালতের বারান্দায় এসে জাকির হোসেন তার আইনজীবী আল মামুনের কাছে থাকা হাজিরার কাগজে টিপসই দেন। এর পরেই তিনি বারান্দায় অসুস্থ হয়ে বসে পড়েন। সঙ্গে থাকা লোকজন কিছু বুঝে ওঠার আগেই জাকির সেখানেই মারা যান। পরে জাকিরের মরদেহ তার স্বজনরা কেরানীগঞ্জের বন্দ ডাকপাড়া গ্রামে নিয়ে যায়। তিনি ওই গ্রামের প্রয়াত আলাউদ্দিনের ছেলে। জাকিরের অন্য আইনজীবী সুলতান নাসের জানান, জাকির আগে থেকেই রোগাক্রান্ত ছিলেন। ২০১৯ সালে জাল জালিয়াতির অভিযোগে জাকির ও তার ভাই-বোনদের আসামি করে মামলাটি করেছিলেন রহিমা খাতুন নামের এক নারী।
হাজিরা দিতে এসে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন আসামি
স্কুলছাত্রীর হত্যাকারীকে দয়া দেখানোর কারণ নেই: হাইকোর্ট
মাদারীপুরে ১৪ বছরের স্কুলছাত্রীকে নৃশংসভাবে খুন করায় হত্যাকারীকে দয়া দেখানোর কোনো কারণ নেই বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। আদালত বলেছেন, ‘বিচারিক আদালত অভিযুক্তকে সঠিকভাবে সর্বোচ্চ সাজা দিয়েছেন। তাই হত্যাকারীর আপিল খারিজ করে দেওয়া হয়েছে।’ ২০২৩ সালের ১৬ নভেম্বর একমাত্র আসামির আপিল এবং জেল আপিল খারিজ এবং মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদন (ডেথ রেফারেন্স গ্রহণ) করে বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান ও বিচারপতি মো. আমিনুল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ রায় দেন। রোববার (২ জুন) এ রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশ করেন হাইকোর্ট। ৫২ পৃষ্ঠার রায়টি লিখেছেন বিচারপতি মো. আমিনুল ইসলাম। তার সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন বিচারপতি এস এম কুদ্দসু জামান।  রায়ে বলা হয়, ১৪ বছরের ছোট মেয়েকে প্রকাশ্যে দিনের আলোতে হত্যা করা হয়েছিল। পূর্ব পরিকল্পনামতো উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয়। এই অভিযুক্তকে দয়া দেখানোর যৌক্তিক কোনো কারণ নেই। এ ছাড়া তার সাজা কমিয়ে যাব্জ্জীবন করারও সুযোগ নেই। বিচারিক আদালত যথাযথভাবে সর্বোচ্চ সাজা দিয়েছেন। ওই সাজা আইনগতভাবে সঠিক এবং গ্রহণযোগ্য। তাই মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে আপিল খারিজ করা হলো। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুজিত চ্যাটার্জি বাপ্পী। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী এস এম শাহজাহান। উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার নবগ্রাম গ্রামের নির্মল মণ্ডলের মেয়ে নিতু স্কুলে যাওয়ার জন্য সকালে বাড়ি থেকে বের হয়। এ সময় প্রতিবেশী বীরেন মণ্ডলের ছেলে মিলন মণ্ডল তার পিছু নেয়। পরে বাড়ি থেকে আধা কিলোমিটার দূরে নবগ্রাম উত্তরপাড়া ঠাকুরবাড়ি নামক স্থানে গ্রামের একটি রাস্তায় সে নিতুকে কুপিয়ে হত্যা করে মরদেহ পাশের একটি নালায় ফেলে রাখে। এরপর পালিয়ে যাওয়ার সময় গ্রামবাসী মিলনকে ধরে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দেয়। ঘটনার দিন রাতে নিতুর বাবা নির্মল মণ্ডল বাদী হয়ে কালকিনির ডাসার থানায় মিলনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। ২০১৭ সালের ২১ আগস্ট মাদারীপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক শরীফ উদ্দিন আহমেদ মিলন মণ্ডলকে মৃত্যুদণ্ড দেন। পরে মিলন আপিল এবং জেল আপিল করেন। পাশাপাশি মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে আসে। এরপর শুনানি শেষে ২০২৩ সালের ১৬ নভেম্বর মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে আপিল খারিজ করে দেওয়া হয়।
স্কুলছাত্রীর হত্যাকারীকে দয়া দেখানোর কারণ নেই: হাইকোর্ট

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ০৩ জুন, ২০২৪
অনলাইন সংস্করণ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
জামায়াতকে নিয়ে ফখরুলের মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা কাদেরের
‘আমি জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি সমর্থন করি না। কিন্তু তাদের রাজনীতির যে কৌশল, তা অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত। ঠিক কমিউনিস্ট পার্টির মতো’- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন মন্তব্যে তীব্র সমালোচনা করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।  ওবায়দুল কাদের বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী উগ্র-সাম্প্রদায়িক অপশক্তি জামায়াত সম্পর্কে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের বক্তব্যে এ কথা আবারও প্রমাণিত হয়েছে যে, তারা যেখানেই যে অবস্থাতেই থাকুক না কেন স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতসহ সাম্প্রদায়িক অপশক্তির সঙ্গে বিএনপির গভীর বন্ধন রয়েছে। সোমবার (৩ জুন) আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি। বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, জামায়াত নিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যে যে বিষয়টি উঠে এসেছে তা সুষ্পষ্টভাবে অবৈজ্ঞানিক ও অযৌক্তিক। জামায়াতের রাজনীতি বাংলাদেশের মূল চেতনা, মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও স্বাধীনতার মূল্যবোধের পরিপন্থি। রাজনীতির এ ধারা বারবার দেশবিরোধী হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। তিনি বলেন, একজন দেশপ্রেমিক নাগরিক কখনোই ত্রিশ লাখ শহীদের রক্তের আখরে রচিত পবিত্র সংবিধান ও রাষ্ট্রের মৌলিক চেতনাবিরোধী এই রাজনীতিকে স্বীকৃতি দিতে পারে না। যাদের রাজনীতি দেশের ভিত্তিমূলে আঘাত হানে তাদের কৌশলও কখনও বিজ্ঞানসম্মত বা যৌক্তিক হতে পারে না। মির্জা ফখরুলের বক্তব্যে প্রতিগতিশীলতার মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে রাখা তার আসল চেহারা উন্মোচিত হয়েছে। একইসঙ্গে তার বক্তব্যে উগ্র-সাম্প্রদায়িক অপশক্তির সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে উসকানি দেওয়ার দুরভিসন্ধি প্রকাশিত হয়েছে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সামরিক স্বৈরাচার জিয়াউর রহমান এদেশে স্বাধীনতাবিরোধী উগ্র-সাম্প্রদায়িক অপশক্তির রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছিল। ঐতিহাসিকভাবেই বিএনপির সঙ্গে স্বাধীনতাবিরোধী এই অপশক্তির গভীর আঁতাত ও সম্পর্ক রয়েছে। যে কারণে মির্জা ফখরুলসহ বিএনপি নেতারা তাদের প্রতি এক ধরনের দায়বদ্ধতা অনুভব করে এবং সর্বদা পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে থাকে। তিনি বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী ও সাম্প্রদায়িক অপশক্তির রাজনীতির সামাজিক বৈধতা ও স্বীকৃতি প্রতিষ্ঠায় বিএনপি বরাবরই প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে। বিএনপির রাজনীতি এই চক্রেই আবর্তিত। তারা স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তিকে নিজেদের রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনীতি পরিচালিত হয় মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শের ভিত্তিতে। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শবিরোধী কোনো রাজনৈতিক অপশক্তিকে আওয়ামী লীগ কখনও স্বীকৃতি দেয়নি, ভবিষ্যতেও দেবে না।
৫০ বছরে প্রায় ১২ লাখ কোটি টাকা পাচার
বাংলাদেশ থেকে গত ৫০ বছরে ১১ লাখ ৯২ হাজার ৮১৫ কোটি টাকা পাচার হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি। সোমবার (৩ জুন) রাজধানীতে বিকল্প বাজেট প্রস্তাবনা শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. আইনুল ইসলাম এ তথ্য জানান। তিনি আরও বলেন, গত ৫০ বছরে বাংলাদেশে মোট পুঞ্জিভূত কালোটাকার আনুমানিক পরিমাণ হবে ১ কোটি ৩২ লাখ ৫৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। আসন্ন বাজেটে মাত্র ০.৯৮ শতাংশ উদ্ধারের সুপারিশ করছি। এ ছাড়া আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ১১ লাখ ৯৫ হাজার ৪৮৬ কোটি টাকার বিকল্প বাজেট পেশ করেছে অর্থনীতি সমিতি। যা চলতি অর্থবছরের তুলনায় ১ দশমিক ৫৭ গুণ বড়। বিকল্প বাজেট সংবাদ সম্মেলনের ভিডিও কনফারেন্সে দেশের ৬৪টি জেলা, ১৩৫টি উপজেলা এবং ৪৫টি ইউনিয়ন থেকে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সদস্য ও বিভিন্ন শ্রেণিপেশার প্রতিনিধিরা ভার্চুয়ালি যুক্ত রয়েছেন। এদিকে, বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি (বাজুস) সোমবার (৩ জুন) এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছে, প্রতি বছরে বাংলাদেশ থেকে সােনা ও হীরা চোরাচালানের মাধ্যমে ৯১ হাজার ২৫০ কোটি টাকার বেশি পাচার হয়ে যাচ্ছে। বাজুস আরও জানায়, প্রতিদিন দেশের জল, স্থল ও আকাশপথে প্রায় ২৫০ কোটি টাকার অবৈধ স্বর্ণলংকার, সোনার বার, ব্যবহৃত পুরোনাে জুয়েলারি ও হীরার অলঙ্কার চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশে আসছে।  
১ হাজার ১২৮ জনকে চাকরি দেবে জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশন
ট্রাস্ট ব্যাংকে নিয়োগ, বয়স ৫০ হলেও আবেদন
ঢাকা বিভাগের প্রার্থীদের জন্য বড় নিয়োগ, আবেদন শেষ আজই
ওয়ার্ল্ড ভিশনে চাকরির সুযোগ, ছুটি সপ্তাহে দুই দিন
সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ ‍কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা, চার অঞ্চলে সংকেত
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জায়গায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সৌদি পৌঁছেছেন সাড়ে ৫৬ হাজার হজযাত্রী
ফজরের নামাজের পর যেসব আমলে রয়েছে মহাপুরস্কার
দুদকে হাজির না হলে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ হারাবেন বেনজীর
বেনজীরের জন্য ৬ জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করবে দুদক, এরপর কী হবে
এমপি আনার হত্যার সময় ফ্ল্যাটে ছিলেন শিলাস্তিও, আসামিদের লোমহর্ষক বর্ণনা 
সাগর পথে ইউরোপে মানবপাচারের শীর্ষে বাংলাদেশ
যতদিন বন্ধ রাখলে আপনার সিম অন্যের হয়ে যাবে
নকল কণ্ঠস্বর শনাক্তে ট্রুকলারে এআই সুবিধা
শিশুদের নিরাপত্তায় বিশেষ স্মার্টওয়াচ আনলো গুগল
ফেসবুকের ১৪৮ অ্যাকাউন্ট-পেজ বন্ধ নিয়ে কাদা ছোড়াছুড়ি