• ঢাকা রোববার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
সুন্দরবনে অগ্নিনির্বাপণ নিয়ে সবশেষ যা জানা গেল
সুন্দরবনের গহীনে লাগা আগুন কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না। পানির উৎস থেকে দুর্ঘটনাস্থলের দূরত্ব প্রায় আড়াই কিলোমিটার। চলাচলের রাস্তাও বেশ দুর্গম। নিরাপত্তাজনিত কারণে জেলা প্রশাসন রাতে নির্বাপণকাজ বন্ধ রেখেছে। সোমবার (৬ মে) ভোর সাড়ে ৫টায় পুনরায় কার্যক্রম শুরু করা হবে।  রোববার (৫ মে) ফায়ার সার্ভিস মিডিয়া সেল এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।   বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ভোর ৬টা থেকে ছয়টি ফায়ার পাম্পের মাধ্যেমে রিলে সিস্টেম বজায় রেখে সুন্দরবন-সংলগ্ন খাল থেকে পানি নিয়ে অগ্নিনির্বাপণ কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। তবে উল্লেখ্য যে, পাম্প বসানোর মতো কোনো জায়গা না-থাকায় নৌকায় পাম্প বসিয়ে অগ্নিনির্বাপণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে। চতুর্দিকে আগুন যেন ছড়িয়ে না যায়, সেজন্য অগ্নিদুর্ঘটনা পানি দিয়ে সংকুচিত করা হয়েছে। পার্শ্ববর্তী ভোলা ও শেওলা নদী থেকে পানি এনে অগ্নিনির্বাপণের চেষ্টা করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের অফিসার-কর্মচারীসহ মোট ৫৫ ও ভলান্টিয়ার প্রায় ২৫০ জন অগ্নিনির্বাপণ কার্যক্রমে নিয়োজিত ছিল। এ ছাড়াও জেলা প্রশাসন, বন বিভাগ, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী, জেলা পুলিশের সদস্যরা পুরো সময় অগ্নিনির্বাপণে বিশেষভাবে নিয়োজিত ছিল। ফায়ার সার্ভিস বলছে, এটি একটি বুশ ফায়ার। বিভিন্ন অংশে বিচ্ছিন্নভাবে এখনো আগুন ছড়িয়ে আছে। অগ্নিকাণ্ডের ব্যাপ্তি প্রায় ২ বর্গ কিলোমিটার। এখনো ধোঁয়া বিদ্যমান। জীবজন্তু এবং ঘন বনের জন্য শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করা যায় না। অগ্নিনির্বাপণের জন্য পর্যাপ্ত পানির ব্যবস্থাও নেই। এ ছাড়া ফায়ার সার্ভিসের সব ইকুইপমেন্ট হ্যান্ড ক্যারি করে সুন্দরবন এলাকায় নেওয়ার পর নৌকায় স্থাপন করে অগ্নিকাণ্ড নির্বাপণ করা হচ্ছে। এর আগে, শনিবার (৪ মে) দুপুরের দিকে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনা জানার সঙ্গে সঙ্গে বন বিভাগের পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিস এবং সংশ্লিষ্ট সরকারি অন্য প্রতিষ্ঠানের লোকজন ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। বন বিভাগের কর্মীরা স্থানীয় কমিউনিটি পেট্রোলিং গ্রুপ, ভিলেজ টাইগার রেসপন্স টিম এবং স্থানীয় জনগণের সহায়তায় চারপাশ থেকে ফায়ার লাইন কাটার কাজ শুরু করেন। কিন্তু ওই সময় ভাটার কারণে খালে পানি না থাকায় আগুনে পানি দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে রাতেই বন বিভাগের নিজস্ব ফায়ার ফাইটিং ইকুইপমেন্ট এবং পানি দেওয়ার মেশিন এনে সেটি রেডি করে পাইপ লাগিয়ে সেট করে রাখা হয়।
লাইভ আবারও বৃষ্টির হানা, বন্ধ রয়েছে খেলা
‘ফিলিস্তিনে যুদ্ধাপরাধে দায়ীদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে’
সুন্দরবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি
চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়বে কিনা, জানালেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে ৩ বাংলাদেশী আহত
শুক্রবার ক্লাস নেওয়া নিয়ে ফেসবুক পোস্ট ভুলবশত: শিক্ষা মন্ত্রণালয়
‌‘অভিবাসন সংক্রান্ত অপতথ্য রোধে একসঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ-ইতালি’
২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ
কালবৈশাখী নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা
সুন্দরবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও যেকোনো সময় জ্বলে উঠার আশঙ্কা
গাজীপুরে দিনভর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
‘ফিলিস্তিনে যুদ্ধাপরাধে দায়ীদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে’
‌‘অভিবাসন সংক্রান্ত অপতথ্য রোধে একসঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ-ইতালি’
সুন্দরবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি
সুন্দরবনে আগুন লাগার সুনির্দিষ্ট কারণ জানতে বন বিভাগের পক্ষ থেকে চাঁদপাই রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) রানা দেবকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ বিষয়ে রোববার (৫ মে) পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, বাগেরহাট জেলার মোড়েলগঞ্জ উপজেলায় সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের আওতাধীন চাঁদপাই রেঞ্জের আমরবুনিয়া ক্যাম্পের বনাঞ্চলের আগুন এখন নিয়ন্ত্রণে। আগুন গাছের ওপরে বা ডালপালায় বিস্তৃত হয়নি, শুধু মাটির ওপরে বিক্ষিপ্তভাবে বিস্তৃত হয়েছে। ঘটনাস্থলে বন বিভাগের পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিসের কয়েকটি ইউনিট, নৌবাহিনী, পুলিশ, জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, সিপিজি, স্বেচ্ছাসেবক ও স্থানীয় জনগণ অগ্নি নির্বাপণে সহায়তা করেছেন। এছাড়া, বিমান বাহিনীর একটি হেলিকপ্টারও অগ্নি নির্বাপণে ওপর থেকে পানি ছিটিয়ে সহায়তা করেছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আগুন লাগার ঘটনা জানার সঙ্গে সঙ্গে বন বিভাগের পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিস এবং সংশ্লিষ্ট সরকারি অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের লোকজন ঘটনাস্থলে পৌঁছান। বন বিভাগের কর্মী স্থানীয় কমিউনিটি পেট্রোলিং গ্রুপ, ভিলেজ টাইগার রেসপন্স টিম এবং স্থানীয় জনগণের সহায়তায় আগুন লাগার চারপাশে ফায়ার লাইন কাটার কাজ শুরু করেন। কিন্তু ওই সময় ভাটার কারণে খালে কোনো পানি না থাকায় আগুনে পানি দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে রাতেই বন বিভাগের নিজস্ব ফায়ার ফাইটিং ইকুপমেন্ট ও পানি দেওয়ার মেশিন প্রস্তুত করা হয়। আগুন নিয়ন্ত্রণে থাকলেও আগামী কয়েক দিন সেখানে অগ্নি নির্বাপণ সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম চলমান রাখা হবে। কেননা ফরেস্ট ফায়ার আপাতত নিভে গেছে বা নিয়ন্ত্রিত হয়েছে মনে হলেও আবার যে কোনো সময় এটি নতুনভাবে সৃষ্টি ও বিস্তৃতি লাভ করতে পারে। এসব কর্মকাণ্ড সরেজমিনে তদারকি করতে প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী সুন্দরবনের ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। তিনি এ বিষয়ে সর্বশেষ অগ্রগতি ও কর্মপন্থা বিষয়ে রাত সাড়ে ৮টায় খুলনায় সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তার কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বিস্তারিত জানাবেন।
চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়বে কিনা, জানালেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী
চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়বে কিনা, জানালেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী
সুন্দরবনে অগ্নিনির্বাপণ নিয়ে সবশেষ যা জানা গেল
সুন্দরবনে অগ্নিনির্বাপণ নিয়ে সবশেষ যা জানা গেল
ট্রেনে তিন ঘণ্টায় ঢাকা থেকে খুলনা
ট্রেনে তিন ঘণ্টায় ঢাকা থেকে খুলনা
মিল্টন সমাদ্দারের অ্যাকাউন্টে কত টাকা, জানাল ডিবি
মিল্টন সমাদ্দারের অ্যাকাউন্টে কত টাকা, জানাল ডিবি
৯ মে ঢাকায় আসছেন ভারতীয় পররাষ্ট্রস‌চিব
৯ মে ঢাকায় আসছেন ভারতীয় পররাষ্ট্রস‌চিব
ধর্মকর্ম ও তেল ব্যবসায় সময় কাটাচ্ছেন নায়ক মেহেদী (ভিডিও)
করোনার টিকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় অভিনেতার হার্ট অ্যাটাক!
সম্প্রতি গুঞ্জন উঠেছে করোনা ভ্যাকসিনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিচ্ছে টিকা গ্রহণকারীদের শরীরে। এর পরিপ্রেক্ষিপ্রেক্ষিতে ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারী সংস্থা অ্যাস্ট্রাজেনেকা লন্ডনের আদালতে স্বীকার করে নিয়েছে, তাদের ভ্যাকসিনে সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। এদিকে গত বছরের শেষের দিকে ভারতীয় অভিনেতা শ্রেয়স হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন। অল্পের জন্য প্রাণ ফিরে পেয়েছেন তিনি। অভিনেতা মনে করছেন কোভিডের টিকা নেওয়ার ফলেই হার্ট অ্যাটাক করেছিল তার। বিষয়টি নিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে শ্রেয়স বলেন, আমি ধূমপান করি না। রেগুলার ড্রিঙ্কারও না। মাসে হয়তো একবার ড্রিঙ্ক করতাম। এছাড়া আর কোনো তামাক নয়। হ্যাঁ, আমার কোলেস্টেরল একটু বেশি। আমায় বলা হয়েছিল আজকাল এটাই স্বাভাবিক। এর চিকিৎসাও করিয়েছিলাম আর তাতে ফলও পেয়েছিলাম। যদি বাকি কারণ ধরি — ডায়াবেটিস নেই, ব্লাড প্রেশার নেই, কিছুই তো নেই, তাহলে কারণ কী হতে পারে? তিনি আরও বলেন, কোভিড-১৯ টিকা দেওয়ার পর থেকেই ক্লান্তি অনুভূত হতে থাকে। কিছু সত্যি তো থাকবে, আমরা পুরো থিওরি অস্বীকার করতে পারি না। হতে পারে এটি কোভিড বা ভ্যাকসিন, এর সঙ্গে কিছু না কিছু তো আছে। এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক যে আমরা সত্যিই জানি না আমাদের শরীরের ভিতরে কী আছে। হুজুগে বয়ে গেছি আর কোম্পানিগুলোকে বিশ্বাস করেছি। এমন কোনো ঘটনা কিন্তু কোভিড-১৯-এর আগে শুনিনি। এদিকে আদালতে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ওই স্বীকারোক্তিতে বলা হয়েছে, এই ভ্যাকসিনের কারণে থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম বা টিটিএস নামের বিরল রোগের সম্ভাবনা রয়েছে। যা নিয়ে বিশ্বজুড়ে হইচই পড়েছে। 
করোনার টিকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় অভিনেতার হার্ট অ্যাটাক!
কারিনার নতুন অধ্যায় শুরু, কাঁধে এবার বড় দায়িত্ব
বলিউডে দু দশক কাটিয়ে ফেলেছেন কারিনা কাপুর খান। অভিনেত্রী দুই সন্তানের মা, ভোপালের নবাব পরিবারের ‘শেষ বেগম’ ঘর-সংসার এবং কাজ দুটোই সমান তালে চালাচ্ছেন। এবার তার কাঁধে আরও বড় দায়িত্ব। ইউনিসেফ-এর রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনীত হলেন সুপারস্টার কাপুরকন্যা। বিগত দশ বছর ধরে ইউনিসেফ-এর সঙ্গে কাজ করছেন বেবো। শুরুটা হয়েছিল সেই ২০১৪ সালে সেলেব্রিটি অ্যাডভোকেট হিসেবে। এবার সেই পদ থেকেই উত্তরণ। হয়ে গেলেন ইউনিসেফ-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর। ৪ মে, শনিবার নিজেই ইনস্টাগ্রামে সেই গর্বের মুহূর্ত সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন কারিনা। নতুন দায়িত্ব পেয়ে তিনি আবেগাপ্লুত, সেটা তার কথাতেই ধরা পড়ল। লিখেছেন, আমার জন্য খুব আবেগের একটা দিন। UNICEF-এর রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পেয়ে আমি ধন্য়। গত দশ বছর ধরে কাজ করছি ইউনিসেফ-এর সঙ্গে। বিগত বছরগুলোতে দেশের শিশু এবং নারীদের অধিকার রক্ষার জন্য আমাদের টিম যে কাজগুলো করেছে, তাতে আমি সত্যিই গর্বিত। আমি রোজ অনুপ্রেরণা পাই সেগুলো থেকে। আশা রাখি, ভবিষ্যতেও এই সংস্থার সঙ্গে যুক্ত থেকে কাজ করে যাব। বেবো বলছেন, প্রতিটি শিশুর সুস্থ শৈশব, ন্যায্য সুযোগ, একটি ভালো ভবিষ্যত প্রাপ্য।’ নবাব বেগমের মুকুটে নতুন পালক জোড়ায় শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তার বলিউডের সহকর্মী থেকে অনুরাগীরা। কারও আর্জি, ‘গাজার শিশুদের ভবিষ্যৎটাও দেখুন। তেইশ সালই ঘুরিয়ে দিয়েছে কারিনা কাপুরের ভাগ্যচক্র। ‘জানে জান’ সিরিজের সুবাদে দর্শক অনুরাগীদের নজর কাড়ার পাশাপাশি সিনেসমালোচকদের তরফেও দারুণ প্রশংসিত হয়েছিল বেবোর অভিনয়। তার পরই কারিনার ঝুলিতে এসেছে ‘দ্য বাকিংহাম মার্ডারস’-এর মতো থ্রিলার সিনেমা। যেখানে গোয়েন্দা চরিত্রে দেখা যাবে অভিনেত্রীকে। বিগ বাজেট দক্ষিণী সিনেমা ‘টক্সিক’-এর প্রস্তাবও এসেছিল তার কাছে। তবে যশের বিপরীতে অভিনয় করার অফার নাকচ করেছেন অভিনেত্রী। বলিউডে দু দশক কাটিয়ে ফেললেও তেইশ অবধি ‘পুহ’ কিংবা ‘গীত’ চরিত্রের জন্যই কারিনা কাপুরকে মনে রেখেছিলেন দর্শকরা। তবে খেলা ঘোরালো গত বছরে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘জানে জান’। সিঙ্গল মাদারের ভূমিকায় বিজয় ভার্মা, জয়দীপ আহলাতের মতো দাপুটে অভিনেতাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নজর কেড়েছেন কারিনা। ২০২২ সালে আমির খানের সঙ্গে জুটি বেঁধে ‘লাল সিং চাড্ডা’ এনেছিলেন ঠিকই। কিন্তু সুপারফ্লপ সেই সিনেমাতে কারিনাকে নিয়ে মোটেই হইচই হয়নি। বরং সমস্ত লাইমলাইট কেড়েছিলেন আমির খান। তবে ২০২৩ সালে ‘জানে জান’-এর দৌলতে নজর কাড়া প্রত্যাবর্তন কারিনার কাপুরের। এবার ইউনিসেফ-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হলেন কারিনা কাপুর।  
কারিনার নতুন অধ্যায় শুরু, কাঁধে এবার বড় দায়িত্ব
মুরাদ নূরের সুরে সামিনা চৌধুরীর নতুন গান ‘মেঘবরষা’
বাংলাদেশের নন্দিত কণ্ঠশিল্পী সামিনা চৌধুরী। বেছে বেছে রুচিশীল কথা-সুরে গান করায় বাংলা গানের ইতিহাসে অনন্য উচ্চতায় আসীন। এবার বৃষ্টি নিয়ে ডা. রুখসানা পারভীন সুরমার কথায়, মুরাদ নূরের সুরে ‘মেঘবরষা’ শিরোনামের গান গাইলেন গুণী এই শিল্পী। নতুন গান প্রসঙ্গে সামিনা চৌধুরী বলেন, মেঘবরষা গানটি অনেক আগেই মুরাদ নূর পাঠিয়েছিলো, দেশের বাইরে থাকার কারণে গাইতে পারিনি। সঙ্গীত ক্যারিয়ারের অল্প সময়েই নূর বেশ পরিণত কাজ করছে। সুরকে ধারণ করতে পারছে নূর। গানটি ভীষণ মনে ধরাতে, কবে গাইবো সে অপেক্ষায় আমিও মুখিয়ে ছিলাম, গাইতে পেরে বেশ আনন্দ লাগছে। চমৎকার কথা সুরের সমন্বয়ে স্যাড-রোমান্টিক ‘মেঘবরষা’ গানে মেধাবী কবি নতুন কিছু শব্দ সৃষ্টি করেছে, যা আমাকে মুগ্ধ করেছে। বিশ্বাস করি, আমার ক্যারিয়ারেও বেঁচে থাকার উল্লেখযোগ্য গান হচ্ছে ‘মেঘবরষা’। সুরকার মুরাদ নূর বলেন, সামিনা আপা আমার ভীষণ পছন্দের শিল্পী। মানুষ হিসেবে আপার শতভাগ শৈল্পিক আচরণ আমাকে মুগ্ধ করে। গানটির ডেমো শোনার পরেই আপা তিনবার বাহ্ বলেছে। যা আমার সৃষ্টিতে স্বস্তি ও সাহস জুগিয়েছে। গীতিকবি রুখসানা পারভীন আপার বেশ কিছু গান সুর করেছি। মেঘবরষা তারমধ্যে অন্যতম। মেঘবরষা আমাদের বাঁচিয়ে রাখার গান হবে। সংশ্লিষ্ট আমরা উচ্ছ্বসিত। গীতিকবি রুখসানা পারভীন সুরমা বলেন, চিকিৎসা পেশায় প্রচুর ব্যস্ত থাকতে হয়। গান-কবিতা লেখার সময় বের করা কষ্টকর। তবুও নেশা থেকেই কলম ধরি। ছোট ভাই মুরাদ নূর অসাধারণ সুর করেছে। কম বয়সে পরিণত সুরজ্ঞান। মুশফিক লিটুর অসাধারণ সঙ্গীতায়োজনে আমরা মুগ্ধ। আমি নিজেই সামিনা আপার বেশ ভক্ত। তার কণ্ঠেই ‘মেঘবরষা’ পূর্ণতা পেলো। আশা করছি সবার ভালো লাগবে।
মুরাদ নূরের সুরে সামিনা চৌধুরীর নতুন গান ‘মেঘবরষা’
হঠাৎ কনসার্টে সুনিধির দিকে ছোড়া হলো পানির বোতল
কনসার্টে সংগীতশিল্পীদের উদ্দেশ্য করে বোতল ছুড়ে মারার ঘটনা নতুন না। বিশ্বের বড় বড় গায়কদের বোতল হজম করতে হয়েছে। এবার ঘটনাটি ঘটল জনপ্রিয় বলিউড গায়িকা সুনিধি চৌহানের সঙ্গে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেরাদুনে শো করছিলেন সুনিধি। তার গানের ছন্দে দুলছিল গোটা কনসার্ট। ভক্তরা ছিলেন মাতোয়ারা। ঠিক এ সময় এক বেরসিক দর্শক গায়িকাকে লক্ষ্য করে ছুড়ে মারেন পানির বোতল। আচমকা এ ব্যবহারে কিছুটা চমকে যান সুনিধি। পরক্ষণেই নিজেকে সামলে নিয়ে দেন জবাব। সুরে সুরে বলেন, এভাবে বোতল ছুড়ে কী হবে তা বলো! তাতে কী হবে বলো তো, শো বন্ধ হয়ে যাবে। তোমরা কী সেটাই চাও? চিৎকার করে না বলেন দর্শকরা। এরইমধ্যে ওই ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক মাধ্যমে। নেটিজেনরা মেতেছেন নিন্দায়। একজন প্রতিবাদ করে লিখেছেন, একজন শিল্পীর দিকে এভাবে পানির বোতল ছোড়ার ঘটনা, এমন ব্যবহার কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। এতে শিল্পীর কঠিন পরিশ্রম ও প্রতিভাকে অসম্মান করা হয়। যদি তাদের কাজের প্রশংসা করতেই হয় তাহলে সম্মান দিতে শিখুন। প্রসঙ্গত, সুনিধির বয়স যখন চার তখন থেকে কনসার্ট মাতাচ্ছেন। পরে অসংখ্য জনপ্রিয় গান দিয়ে বুঁদ করেছেন বলিউড। কখনও এ ধরনের অভিজ্ঞতা হয়নি। এবারই প্রথম এমন ঘটনা ঘটল। 
হঠাৎ কনসার্টে সুনিধির দিকে ছোড়া হলো পানির বোতল
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে ৩ বাংলাদেশী আহত
গাজীপুরে দিনভর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
সৌদিফেরত স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা, অস্ত্র নিয়ে থানায় হাজির স্বামী
সুন্দরবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও যেকোনো সময় জ্বলে উঠার আশঙ্কা
৬ মাসব্যাপী ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ উদ্বোধন
কিশোরগঞ্জের মিঠামইনে ফ্রিল্যান্সার উদ্যোক্তা তৈরি করতে ৮০ জন শিক্ষিত নারী নিয়ে ৬ মাসব্যাপী ফ্রি প্রশিক্ষণ উদ্বোধন করা হয়েছে। রোববার (৫ মে) বিকেলে উপজেলার গোপদিঘি জিন্নাতুননেসা উচ্চবিদ্যালয় হলরুমে প্রশিক্ষণ উদ্বোধন করেন উপজেলা সহকারী প্রোগ্রামার আনোয়ার হোসেন। ‌জানা গেছে, ‘প্রযুক্তির সহায়তায় নারীর ক্ষমতায়ন’ প্রতিপাদ্য নিয়ে মিঠামইনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর ‘হার পাওয়ার প্রকল্পে’র অধীনে দ্বিতীয়ধাপে গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েভ ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ক ফিল্যান্সার প্রশিক্ষণ বিনামূল্যে অনুষ্ঠিত হবে।  মিঠামইন, অষ্টগ্রাম উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের ৮০ জন শিক্ষিত নারীকে গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েভ ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ে বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। ৬ মাস প্রশিক্ষণ শেষে আগামী অক্টোবর মাসে বিনামূল্যে সকল প্রশিক্ষনার্থীকে বিনামূল্যে ল্যাপটপ প্রদান করা হবে। প্রশিক্ষণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন গোপদিঘি জিন্নাতুননেসা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছাইদুর রহমান রতন, হার পাওয়ার প্রজেক্ট কোর্স কোয়াডিনেটর ফয়সাল আহম্মেদ, ট্রেইনার হার পাওয়ার প্রজেক্ট, তন্ময় দাস তমাল, মো. ফরিদুল ইসলাম এবং প্রশিক্ষণার্থী লীজা সুলতানা প্রমুখ।
বাইডেনের ‘জেনোফোবিক’ মন্তব্যে জাপান-ভারতের প্রতিবাদ 
জিম্মি চুক্তিতে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা যেকোনো সময়
যে কারণে মক্কায় প্রবেশে সৌদির বাসিন্দাদের অনুমতি লাগবে
ইন্দোনেশিয়ার মধ্যাঞ্চলে বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ার মধ্যাঞ্চলে বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু
পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো ভারত
পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো ভারত
যে কারণে ইসরায়েলকে আইসিসির সতর্কবার্তা
যে কারণে ইসরায়েলকে আইসিসির সতর্কবার্তা
ব্রাজিলে প্রবল বর্ষণে নিহত ৩৯, নিখোঁজ ৭০
ব্রাজিলে প্রবল বর্ষণে নিহত ৩৯, নিখোঁজ ৭০
আবারও বৃষ্টির হানা, বন্ধ রয়েছে খেলা
অবসর ভাঙা ও বাবরের সঙ্গে বিরোধ নিয়ে মুখ খুললেন ইমাদ
টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি জিতে বিশ্বকাপ প্রস্তুতি শুরু করেছে টাইগাররা। দ্বিতীয় ম্যাচেও সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে চাই বাংলাদেশ। রোববার (৩ মে) ঘরের মাঠে সিরিজের দ্বিতীয় টিহো টি-টোয়েন্টিটিতে টসে জিতে জিম্বাবুয়েকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন টাইগার দলপতি নাজমুল হোসেন শান্ত।  এই ম্যাচে বাংলাদেশ অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে মাঠে নামলেও, জিম্বাবুয়ে একাদশে তিনটি বদল এনেছে। বাংলাদেশ একাদশ : নাজমুল হোসেন (অধিনায়ক), লিটন দাস, তানজিদ হাসান, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, জাকের আলী, মাহেদী হাসান, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। জিম্বাবুয়ে একাদশ : সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), ক্রেগ আরভিন, জয়লর্ড গাম্বি, ব্রায়ান বেনেট, আইস্লে এনডলোভু, ক্লাইভ মানদান্দে (উইকেটকিপার), লুক জঙ্গি, তাদিওয়ানসি মারুমানি, জনাথন ক্যামফেল, ব্লেসিং মুজারাবানি, রিচার্ড এনগারাভা।
শিরোপার দিকে ছুটছে ম্যানসিটি
শিরোপার দিকে ছুটছে ম্যানসিটি
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
একনজরে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সূচি
একনজরে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সূচি
২০২৪ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সূচি ঘোষণা
২০২৪ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সূচি ঘোষণা
৭ ম্যাচে তৃতীয় হ্যাটট্রিক রোনালদোর
৭ ম্যাচে তৃতীয় হ্যাটট্রিক রোনালদোর
নীল রঙের লবণ খেলে কী হয় জানেন
লবণ রান্নার জন্য খুবই দরকারি। লবণ ছাড়া খাবার স্বাদহীন। সাধারণভাবে আমরা সাদা রঙের লবণ দেখে এবং খেয়ে অভ্যস্ত। সাদা লবণই বাড়িতে আনা হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আয়োডাইজড এই লবণই রান্নায় পড়ে। কিন্তু এর বাইরেও রয়েছে লবণ।  যেমন অনেক বাড়িতে সৈন্ধব লবণ এবং বিটনুন খাওয়া হয়। এগুলো গোলাপি লবণ হিসাবেও পরিচিত। কিন্তু যেটা খুব কম মানুষই জানেন, সেটা হলো নীল লবণ। অনেকেতো অবাকও হতে পারেন এটা শুনে যে লবণ নীল রঙেরও হয়।  নীল রঙের লবণ খেলে শরীরে কেমন প্রভাব পড়বে জেনে নিন- নীল রঙের লবণ আসলে রয়েছে। আর তার কদরও সীমাহীন। নামকরা রাঁধুনিদের কাছে নীল লবণ মানে শুধুই লবণ নয়, একটা আভিজাত্য। এবং সমাজের এক শ্রেণীর মানুষের কাছেও তাই। কিন্তু জানেন কি এই লবণ কোথায় পাওয়া যায় এবং এই লবণের বিশেষত্ব? নীল লবণ ভারতে পাওয়া যায় না। তবে এশিয়ারই একটি দেশে পাওয়া যায়। এটি হলো ইরান। এই দেশে এই বিশেষ লবণ পাওয়া যায়। নীল লবণের পোশাকি নাম পারসিয়ান সল্ট। প্রায় ২ হাজার বছর আগে ইরানে এই লবণ আবিষ্কার হয়। তার ব্যবহারও শুরু হয়। তারপর থেকে এই লবণ খনি থেকে তোলা চলছে। খনিতে জমাট বাঁধা এই লবণ তুলে এনে রোদে শুকিয়ে নিয়ে তার পরে এই নীল লবণ তৈরি হয়। এই লবণ নীল রঙের দেখতে হয়, তার কারণ এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ। এই লবণে ভরা থাকে ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং পটাশিয়াম। এ লবণ দেখতেও খুব সুন্দর বলে মনে করেন অনেকে। ফলে তা খাবার টেবিলে অন্য একটা মাত্রা যোগ করতে পারে। সেই সঙ্গে এর খাদ্যগুণও অনেক। খেতে অবশ্য সাধারণ লবণের মত নয়, একটু অন্যরকম। খেলে খনিজের স্বাদ স্পষ্ট। তবে খেতে ভালো বলেই মত সকলের। জিভে গেলে একটা তাজা অনুভূতি দেয় এই লবণ। 
বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার ২০ উপায়
বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার ২০ উপায়
গরমে দই খেলে পাবেন যেসব উপকারিতা
গরমে দই খেলে পাবেন যেসব উপকারিতা
যেসব উপসর্গে বুঝবেন আপনার ক্যালসিয়ামের ঘাটতি রয়েছে
যেসব উপসর্গে বুঝবেন আপনার ক্যালসিয়ামের ঘাটতি রয়েছে
অনলাইন জরিপ
সারাদেশে গাছ কাটা বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে রিট
মানবপাচার মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার
মানবপাচার মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার
তাপপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণে নতুন পলিসি নির্ধারণে রিট
তাপপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণে নতুন পলিসি নির্ধারণে রিট
মোহাম্মদ আলীর সম্মানে বন্ধ থাকবে সুপ্রিম কোর্টের বিচারকাজ
মোহাম্মদ আলীর সম্মানে বন্ধ থাকবে সুপ্রিম কোর্টের বিচারকাজ
রোববার থেকে আপিল বিভাগে বিচারকাজ চলবে দুই বেঞ্চে 
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে বিচারকাজ পরিচালনার জন্য আরেকটি নতুন বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে। শনিবার (৪ মে) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান এ বেঞ্চ গঠন করেন। রোববার (৫ মে) থেকে আপিল বিভাগে দুই বেঞ্চে বিচারকাজ চলবে। ইতোমধ্যে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে আপিল বিভাগের দুটি বেঞ্চে রোববারের কার্যতালিকা (কজলিস্ট) প্রকাশ করা হয়েছে। জানা গেছে, এক নম্বর বেঞ্চের নেতৃত্বে রয়েছেন প্রধান বিচারপতি নিজে। এ বেঞ্চের অন্য সদস্যরা হলেন বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন। আর নতুন গঠিত বেঞ্চের নেতৃত্বে থাকবেন আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এম. এনায়েতুর রহিম। এ বেঞ্চের অপর সদস্যরা হলেন বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী, বিচারপতি মুহাম্মদ আবদুল হাফিজ ও বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম। প্রসঙ্গত, বিচারক সংকটের কারণে দীর্ঘদিন ধরে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে আপিল বিভাগের একটি বেঞ্চে বিচারকাজ চলছিল। গত ২৪ এপ্রিল আপিল বিভাগে তিনজন বিচারপতি নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। বর্তমানে প্রধান বিচারপতিসহ ৮ জন বিচারক রয়েছেন আপিল বিভাগে। এরপর নতুন আরেকটি বেঞ্চ গঠনের ঘোষণা দেন প্রধান বিচারপতি।
রোববার থেকে আপিল বিভাগে বিচারকাজ চলবে দুই বেঞ্চে 
ঢাবির প্রশ্নপত্র ফাঁস: ৮৭ শিক্ষার্থীসহ সব আসামি খালাস
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের মামলায় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৭ শিক্ষার্থীসহ ১২৫ জন আসামি খালাস পেয়েছেন। ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াত সম্প্রতি এ রায় দেন। সাড়ে ছয় বছর আগে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে মামলাটি করা হয়েছিল।  খালাস পাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে অন্তত ২১ জন ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকর্মী। আছেন আটজন চাকরিজীবী-ব্যবসায়ী। বিসিএস নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছিলেন এমন এক ব্যক্তিও রয়েছেন।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে ২০১৭ সালের ২০ অক্টোবর রাজধানীর শাহবাগ থানায় একটি মামলা করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। মামলায় দুটি আইনে (আইসিটি ও পাবলিক পরীক্ষা) অপরাধের অভিযোগ আনা হয়। মামলাটি তদন্ত করে ২০১৯ সালের ২৪ জুন ১২৫ জনের বিরুদ্ধে পৃথক আইনে দুটি অভিযোগপত্র দেয় সিআইডি। আইসিটি আইনের মামলায় ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে অভিযোগ গঠন করা হয়।  চার্জ গঠনের পর আদালতে সাক্ষীদের হাজির করতে সমন, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও অজামিনযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। তবে রাষ্ট্রপক্ষ মাত্র একজন সাক্ষীকে আদালতে হাজির করে। একমাত্র যে সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন, তিনিও অভিযোগ সমর্থন করে কোনো সাক্ষ্য দেননি। আইসিটি আইনের যেসব ধারায় (৫৭ ও ৬৩) অপরাধের অভিযোগ মামলায় আনা হয়, তা বিচারে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। তাই আসামিদের বেকসুর খালাস দেওয়া হয়। রায়ে আদালত বলেছেন, একই অপরাধের অভিযোগে মামলায় পৃথক অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এক অপরাধের জন্য কোনো ব্যক্তিকে একাধিকবার ফৌজদারি মামলায় বিচারের মুখোমুখি ও দণ্ডিত করা যায় না। গণমাধ্যমকর্মীদের দেওয়া তথ্যের সূত্র ধরে ২০১৭ সালের ১৯ অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হল থেকে তৎকালীন ছাত্রলীগ নেতা মহিউদ্দিন রানা ও অমর একুশে হল থেকে আবদুল্লাহ আল মামুনকে গ্রেপ্তার করে সিআইডি। দুজনের তথ্যের ভিত্তিতে পরদিন ২০ অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার হল থেকে ইশরাক হোসেন নামের এক পরীক্ষার্থীকে আটক করা হয়। একই দিন সিআইডি মামলা করে। মামলার আসামিদের মধ্যে ৪৬ জন ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছিলেন। রায়ের তথ্য বলছে, মামলার অভিযোগ, ইলেকট্রনিক বিন্যাসে আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ২০১৫, ২০১৬ ও ২০১৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষাসহ বিভিন্ন ব্যাংক ও সরকারি সংস্থার নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করেন। এ অভিযোগে আসামিদের বিরুদ্ধে আইসিটি আইনের ৫৭ ও ৬৩ ধারায় ২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর অভিযোগ গঠন করা হয়। অভিযোগ গঠনের দীর্ঘদিন পর ২০২৩ সালের ১১ মে এক সাক্ষীকে আদালতে হাজির করে রাষ্ট্রপক্ষ। বাকি সাক্ষী হাজির না করার তথ্য উল্লেখ করে আসামিপক্ষ আদালতে আবেদন করে বলে, একই ঘটনায় আসামিদের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা চলমান। এ কারণে আইসিটি আইনের মামলা থেকে আসামিদের অব্যাহতি দেওয়া হোক। রায়ে আদালত বলেছেন, আইসিটি আইনের ৫৭ ধারা অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েবসাইট বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক বিন্যাসে মিথ্যা বা অশ্লীল কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করলে এবং প্রকাশিত বা সম্প্রচারিত আধেয় (কনটেন্ট) কেউ পড়লে বা দেখলে বা শুনলে নীতিভ্রষ্ট বা আইনশৃঙ্খলার অবনতি হওয়ার আশঙ্কা থাকলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। প্রসিকিউশন মামলাকে শতভাগ সত্য বলে ধরে নিলেও এখানে আইসিটি আইনের ৫৭ ধারার অপরাধের উপাদান নেই। এ ধারায় অপরাধের ক্ষেত্রে তর্কিত কনটেন্ট সর্বসাধারণের জন্য কোনো ওয়েবসাইট বা ইলেকট্রনিক বিন্যাসে প্রচার বা প্রকাশ করতে হবে। ফাঁস করা প্রশ্নপত্র সর্বসাধারণের জন্য ওয়েবসাইট বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক বিন্যাসে প্রচার করার কোনো অভিযোগ মামলায় আনা হয়নি। রায়ে বিচারক বলেন, আইসিটি আইনের ৬৩ ধারার মূল বক্তব্য হলো, কোনো ব্যক্তি যদি এই আইন বা আইনের বিধি বা প্রবিধানের কোনো ইলেকট্রনিক রেকর্ড, বই, রেজিস্ট্রার, তথ্য, দলিল বা অন্য কোনো বিষয়ে প্রবেশাধিকারপ্রাপ্ত হয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির সম্মতি ছাড়া কোনো বিষয়বস্তু অন্য কোনো ব্যক্তির নিকট প্রচার বা প্রকাশ করেন, তাহলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। তবে মহিউদ্দিন, মামুনসহ অন্য আসামিদের এ ধরনের কোনো অপরাধ করার সাক্ষ্য-প্রমাণ দেখা যায় না।
ঢাবির প্রশ্নপত্র ফাঁস: ৮৭ শিক্ষার্থীসহ সব আসামি খালাস
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বিচারককে যা বললেন মিল্টন সমাদ্দার
চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দার বলেছেন, ডাক্তার পরিচয়ে আমি কোনোদিন কাগজে স্বাক্ষর করিনি। আমাকে একটা সুযোগ দিন যাতে করে চিকিৎসক নিয়োগ দিয়ে আশ্রমটি ভালোভাবে চালাতে পারি। বৃহস্পতিবার (২ মে) শুনানি চলাকালে বিচারকের জেরার মুখে তিনি এ কথা বলেন। ডেথ সার্টিফিকেটের বিষয়ে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেনের প্রশ্নের জবাবে মিল্টন জানান, যেহেতু তাদের নাম-ঠিকানা পাওয়া যায় না তাই মৃতদের কবরস্থ করার জন্য সার্টিফিকেট ইস্যু করা হয়। এর বাইরে অন্য কোনো উদ্দেশ্য নেই। কোনোটাতেই তার স্বাক্ষর নেই। কর্মকর্তা-কর্মচারীরা স্বাক্ষর করে থাকেন। সার্টিফিকেটে কী লেখা থাকে? -এ প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, কী কারণে লোকটি মারা গেছে সেটাই লেখা থাকে। মৃত্যুর এই কারণ কীভাবে পান এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, আমাদের একজন ডাক্তার আছেন। তিনি যখন তাদের দেখে যান কার কী সমস্যা সেটা উল্লেখ করা থাকে। সার্টিফিকেটও লেখা হয় তার কী কী রোগ ছিল সেটার ওপর ভিত্তি করে। চিকিৎসার জন্য আশ্রমে কী কী ব্যবস্থা আছে বিচারক জানতে চাইলে মিল্টন জানান, চিকিৎসার জন্য আলাদা কোনো ব্যবস্থা নেই।  মিল্টনের আইনজীবীর দাখিল করা ছবির বিষয়ে বিচারক বলেন, এই মানুষগুলোকে সেখানে (আশ্রম) নিয়ে গেলেই ভালো হয়ে যায় কি না। জবাবে তিনি বলেন, একজন ডাক্তার প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ করে থাকেন। মিল্টন সমাদ্দার বলেন, এ পর্যন্ত আশ্রমে ১৩৫ জন মারা গেছেন। তাদেরকে কবরস্থ করার রশিদও আছে। মৃতদের কবরস্থ করার বিষয়ে একাধিক মন্ত্রণালয়ে ও প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও কোনো সহযোগিতা পাননি। এ বিষয়ে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা থাকলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো উদ্যোগ গ্রহণ না করায় আশ্রমের নিজস্ব অর্থায়নে মৃতদের কবরস্থ করা হয়। তিনি বলেন, ২৫৬ জন অসহায় বর্তমানে আশ্রমটিতে আছেন। তাদের সবাই বেওয়ারিশ, এর মধ্যে ৬ জন গর্ভবতী নারীও রয়েছে। তাদেরকে দেখভাল করার জন্য একজন ডাক্তার রয়েছেন। গর্ভবতীদের পাশের একটি বেসরকারি হাসপাতালে আশ্রমের নিজস্ব অর্থায়নে সিজার করানো হয়। আশ্রমটিতে বেওয়ারিশ ছাড়া অন্য কারও থাকার সুযোগও নেই। আশ্রমের আয়-ব্যয়ের বিষয়ে মিল্টন জানান, অডিট ফার্ম ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে অডিট করা হয়। ২০১৭ সাল থেকে আয়-ব্যয়ের হিসাব সংরক্ষণ করা আছে। তিনি জানান, আমি ২০১৪ সালে চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের কার্যক্রম শুরু করি। ২০১৫ সালে সমাজসেবা অধিদপ্তরে লাইসেন্সের জন্য আবেদন করে ২০১৮ সালে আশ্রমের কার্যক্রম পরিচালনার লাইসেন্স পাই। এরপর আশ্রমটিকে কেন্দ্র করে মোট ২টি লাইসেন্স করি। এর মধ্যে একটি ফাউন্ডেশনের আরেকটি সমাজকল্যাণের লাইসেন্স। সমাজকল্যাণের লাইসেন্সে হতদরিদ্রদের আশ্রয়, সেবা দেওয়া ও চিকিৎসার বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত। এদিন জাল মৃত্যু সনদ তৈরির অভিযোগে মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। জাল মৃত্যু সনদ তৈরি, আশ্রমের টর্চার সেলে মারধর ও মানবপাচারে অভিযোগে তার বিরুদ্ধে তিনিটি মামলা হয়েছে। এর আগে, বুধবার (১ মে) রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। প্রসঙ্গত, মিল্টন সমাদ্দারের বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাকে নিয়ে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। মুখ খুলতে থাকেন ভুক্তভোগীরাও। কয়েকটি গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সব অভিযোগ অস্বীকার করেন মিল্টন সমাদ্দার।  
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বিচারককে যা বললেন মিল্টন সমাদ্দার
কোর্টের সব এজলাস কক্ষে এসি স্থাপনে আইনি নোটিশ
তীব্র গরমে পুড়ছে দেশ। বাতাসে যেন আগুনের ফুলকি। গ্রীষ্মের শুরুতেই এমন তীব্র গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন। এ অবস্থায় ঢাকা জজ কোর্টের সব এজলাস কক্ষে এসি স্থাপন করতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। সংবিধানের মৌলিক অধিকার ৩২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ঢাকা জজ কোর্টের আইনজীবী ও বিচারকদের জীবনের সুরক্ষায় বৃহস্পতিবার (২ মে) আইনজীবী মো. মাহমুদুল হাসান এ নোটিশটি পাঠান। নোটিশের অনুলিপি গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও ঢাকার জেলা প্রশাসককে পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, বর্তমানে বাংলাদেশে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে। ঢাকা শহরের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস অতিক্রম করছে। বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে মানুষের শরীরও গরম হয়ে যায়। এর ফলে রক্তনালি খুলে যায়। এর জের ধরে রক্তচাপ কমে যায়, যে কারণে শরীরে রক্ত সঞ্চালন করা হৃদপিণ্ডের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। এসব কারণে মৃদু কিছু উপসর্গ দেখা দিতে পারে। যার মধ্যে রয়েছে ত্বকে ফুসকুড়ি পড়া, চুলকানি এবং পা ফুলে যাওয়া, যা রক্তনালি উন্মুক্ত হয়ে যাওয়ার কারণে হয়। এ ছাড়া প্রচুর ঘাম হওয়ার কারণে শরীরে তরল পদার্থ ও লবণের পরিমাণ কমে যায়। গুরুতর ক্ষেত্রে দেহে এ দুইটি জিনিসের মধ্যে যে ভারসাম্য আছে, তাতেও পরিবর্তন ঘটে। এসব কিছু একসঙ্গে মিলিয়ে গরমে শরীর পরিশ্রান্ত হয়ে যেতে পারে। এর লক্ষণগুলো হচ্ছে, মাথা চক্কর দেওয়া, বমি বমি ভাব, নিস্তেজ হয়ে পড়া, মূর্ছা যাওয়া, কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়া, পেশি সংকুচিত হওয়া, মাথাব্যথা, প্রচণ্ড ঘাম হওয়া ও ক্লান্তি। আর রক্তচাপ খুব বেশি কমে গেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। এসব কারণে ‘সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন’ (সিডিসি) মানুষকে বিভিন্ন গাইডলাইন দেওয়ার পাশাপাশি যথাসম্ভব শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।’ নোটিশে আরও বলা হয়, বর্তমানে এই তীব্র তাপপ্রবাহে ঢাকা জজ কোর্টের আইনজীবী ও বিচারকরা চরম স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন। ঢাকা জজ কোর্টের কক্ষগুলোর আয়তন খুবই ছোট। বিপুল সংখ্যক বিচারপ্রার্থীর ভিড়ে কোর্টের অধিকাংশ এজলাস কক্ষ গিজগিজ করে। একদিকে তীব্র তাপপ্রবাহ, অপরদিকে ছোট আয়তনের এজলাস কক্ষ্যে বিপুল সংখ্যক বিচার প্রার্থী। সবমিলিয়ে আইনজীবী ও বিচারকরা অত্যন্ত কষ্টে তাদের আইনি দায়িত্ব পালন করেন। এমতাবস্থায় এই তীব্র তাপপ্রবাহে ঢাকা জজকোর্টের আইনজীবী ও বিচারকদের জীবন চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। এজন্য ঢাকা জজ কোর্টের সব এজলাস কক্ষে এসি স্থাপন করা অত্যাবশ্যক। নোটিশ পাওয়ার তিন কার্যদিবসের মধ্যে ঢাকা জজ কোর্টের সকল আদালতে এসি লাগানোর ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হয়েছে। অন্যথায় এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টে রিট মামলা দায়ের করা হবে বলেও নোটিশে উল্লেখ করা হয়।  
কোর্টের সব এজলাস কক্ষে এসি স্থাপনে আইনি নোটিশ

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ০৫ মে, ২০২৪
অনলাইন সংস্করণ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
ট্রান্সজেন্ডার অধ্যায় বাদসহ যা চায় হেফাজতে ইসলাম
ট্রান্সজেন্ডারসহ বেশ কিছু আলোচিত বিষয় নিয়ে হেফাজত ফের দৃশ্যমান। তারা কোরআনবিরোধী বিবর্তনবাদসহ পাঠ্যপুস্তকে বিতর্কিত ও  ইসলামবিরোধী সকল পাঠ্য রচনা সিলেবাস থেকে অপসারণ চাইছে। পাশাপাশি শিক্ষাব্যবস্থা সংস্কারের জন্য সাত দফা দাবি জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। রোববার (৫ মে) হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত বর্তমান জাতীয় শিক্ষা কারিকুলাম ও নতুন পাঠ্যপুস্তকের বাস্তবতা ও ভবিষ্যৎ শীর্ষক জাতীয় শিক্ষা সেমিনারের সাত দফা দাবির এ ঘোষণা দেয় দলটি। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- ইসলামী শিক্ষা বিষয় প্রাক-প্রাথমিক থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত সব শাখায় আবশ্যিক বিষয় হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা। দশম, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির সামষ্টিক মূল্যায়ন তথা বোর্ড পরীক্ষায় ইসলামী শিক্ষা বিষয় পুনর্বহাল করা। বিতর্কিত ও প্রত্যাখ্যাত কোরআন বিরোধী বিবর্তনবাদ ও ট্রান্সজেন্ডারবাদসহ ইসলামবিরোধী সব পাঠ্যরচনা সিলেবাস থেকে অপসারণ করা। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে (এনসিটিবি) ঘাপটি মেরে থাকা ষড়যন্ত্রকারী ও তাদের সহযোগীদের চিহ্নিতকরণ পূর্বক অপসারণ করে দেশপ্রেমিক ও ইসলামী মূল্যবোধসম্পন্ন ব্যক্তিদের দায়িত্ব প্রদান করা। ভবিষ্যতে বিতর্ক এড়াতে দেশের নির্ভরযোগ্য বিজ্ঞ আলেমদের পরামর্শের আলোকে পাঠ্যবইয়ের পুনঃসংস্করণ করা। আরব দেশগুলোর শ্রমবাজারে প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকার জন্য আরবি ভাষার পাঠদান সর্বস্তরে বাধ্যতামূলক করা। তাদের মতে, ভারতের হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরাও এ উদ্দেশ্যে আরবি ভাষা শিখে এগিয়ে রয়েছে। ২০১৩ থেকে অদ্যাবধি হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করা।
২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ
২৪ ঘণ্টা না যেতেই স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। রোববার (৫ মে) বাজুস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৭৩৫ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১০ হাজার ৯৪৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা এর আগে ছিল এক লাখ ১০ হাজার ২১৩ টাকা।  এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৫ হাজার ৮৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৯০ হাজার ৭৬৯ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ৪৮৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়িয়েছে বাজুস। নতুন দাম সোমবার (৬ মে) থেকে কার্যকর হবে। এর আগে, টানা আট দফা কমার পর শনিবার (৪ মে) প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৫০ টাকা বাড়িয়ে এক লাখ ১০ হাজার ২১৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়।  
এসএসসি পাসেই ইসলামী ব্যাংকে নিয়োগ
স্কয়ার গ্রুপে নিয়োগ, আবেদন অনলাইনে
প্রাণ গ্রুপে চাকরি, লাগবে কম্পিউটারে দক্ষতা
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অধীনে বিশাল নিয়োগ, এইচএসসি পাসেও আবেদন 
বদলি নিয়ে শিক্ষকদের জন্য দুঃসংবাদ
চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়বে কিনা, জানালেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী
শুক্রবার ক্লাস নেওয়া নিয়ে ফেসবুক পোস্ট ভুলবশত: শিক্ষা মন্ত্রণালয়
কালবৈশাখী নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা
মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রী ডিবি কার্যালয়ে
এপ্রিলে ১৯৩ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
ভিক্ষাবৃত্তির জন্য শিশু নোমানের আঙুল পুড়িয়ে দেওয়া হয়
মিল্টনকে রিমান্ডে নিয়ে সব অপকর্ম বের করা হবে: ডিবিপ্রধান
মোবাইল ডাটা দ্রুত শেষ না হওয়ার উপায়
আইফোনের বিক্রি কমেছে বিশ্বজুড়ে
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার, নিয়ম না মানলেই অ্যাকাউন্ট ব্যান
গ্রামীণফোন গ্রাহকদের জন্য সুখবর
X
Fresh