• ঢাকা শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ফের ৪০ বিজিপি সদস্যের বাংলাদেশে প্রবেশ
কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের দুটি পয়েন্ট দিয়ে অস্ত্র সজ্জিত আরও ৪০ জন মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।  শনিবার (৪ মে) ভোরে সাবরাংরাংয়ের আচারবুনিয়া থেকে ১৪ জন এবং নাজিরপাড়া সীমান্ত দিয়ে ২২ জন বিজিপির সদস্য বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেন। পরে নাজির পাড়া থেকে আরও ৪ জন বিজিপি সদস্য আশ্রয় নেন। নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে, শনিবার ভোরে দুই দফায় আশ্রয় নেওয়া বিজিপি সদস্যদের নিরস্ত্র করে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড বিজিবি। তারপর বাসযোগে তাদের প্রথম ১৪ জনকে হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে রাখা হয়। পরে আরও ২২ জনকেও একই স্থানে রাখা হয়। বাকি ৪ জনকে নিরস্ত্রকরণের কাজ করছে বিজিবি।  তবে এ বিষয়ে বিজিবির পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।  সর্বশেষ বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ২৮৮ জন মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী ও সেনা সদস্যেকে নানা প্রক্রিয়া শেষ করে ফেরত পাঠায় বাংলাদেশ।
পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো ভারত
নোয়াখালীতে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষ, নিহত ৩
সরকার গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা নিশ্চিতে কাজ করছে: প্রতিমন্ত্রী
চলতি মাসে ৫টি তাপপ্রবাহের আশঙ্কা
২ টাকার বেগুন এখন হাফ সেঞ্চুরি
মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রীকে ডেকেছে ডিবি
ভুয়া দলিলে কয়েকটি ব্যাংক থেকে ৫০ কোটি টাকা ঋণ নেয় চক্রটি
লোক ও কারু শিল্পীদের চলছে টিকে থাকার লড়াই
চামড়াখাতে ন্যূনতম মজুরি নিয়ে সিপিডির নতুন প্রস্তাব
সরকার পতনে সবাই আন্দোলনের জন্য একাত্ম হচ্ছে: মঈন
‘নির্বাচনে কেউ প্রভাব খাটালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
ভুয়া দলিলে কয়েকটি ব্যাংক থেকে ৫০ কোটি টাকা ঋণ নেয় চক্রটি
আজ থেকে ট্রেনে গুনতে হবে বাড়তি ভাড়া
লোক ও কারু শিল্পীদের চলছে টিকে থাকার লড়াই
বৈশাখে মেলা বসে ছোট্ট নদীর ধারে, কিংবা বটতলায়। বাহারি সব নামও থাকে সেইসব মেলার। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য সে ‘বৈশাখী মেলা’ হারাতে বসেছে তার লোকায়ত রূপ। মাটি, বাঁশ, বেত আর সূতার কাজে যে মানুষগুলোর মুনশিয়ানায় তৈরি হতো লোক ও কারু শিল্প, সে মানুষেরাও আজ লড়ছেন অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই। বৈশাখী মেলায় মানুষকে বিনোদন দিতো যে নাগরদোলা, লাঠিখেলা, বাঁশিখেলা, পুতুলনাচ, লোকসংগীত, যাত্রা, পালাগান কিংবা বায়োস্কোপ- সবই আজ বিলীনপ্রায়। নদীর ধরে সাজানো সারি সারি শখের হাঁড়ি। কুমারদের গড়া সেই হাঁড়ি আজ মৃতপ্রায় নদীর মতোই সংকটে। সেই শখের হাঁড়ির মোটিফগুলো তখনকার কৃষিভিত্তিক সমাজের। শখের কেন? কারণ, ওর মধ্যে সৌখিন জিনিস ভরে মেয়ের বাড়িতে পাঠাতেন বাবা। এর সাথে আবার যোগ রয়েছে আমন ধানের। এই ধানের সাথেই বাড়তি ধান হিসেবে যে উৎপাদিত হতো আউশ ধান। সে আউশ ধান বিক্রি করে যা পাওয়া যেত, তার অধিকার মেয়ের। আউশ থেকে হাউস, অর্থাৎ শখ। সে অর্থ দিয়ে বাবা শখের হাঁড়ি কিনে মেয়ের বাড়িতে পাঠাতেন। মজার বিষয়, ঈদের সময় বেশি বিক্রি হতো এই শখের হাঁড়ি। ঈদগার পাশেই কুমারেরা পসরা সাজিয়ে বসতেন শখের হাঁড়ির। নদী অববাহিকাতে এভাবেই গড়ে উঠেছে এই ব-দ্বীপের হাজারো বছরের গৌরবগাঁথা লোক ও কারু শিল্প। শখের হাঁড়ি, পট চিত্র, কাঠের পুতুল, হাত পাখা, জামদানি কিংবা টেপা পুতুল এই অঞ্চলের সাধারণ মানুষের রুচির বহি:প্রকাশ। সময়ের বিবর্তনে বদলেছে সমাজ। বদলেছে রুচি। বদলানোর স্রোতে ক্ষীণ হয়ে পড়েছে লোক ও কারু শিল্পের স্রোতধারা। কেমন আছেন লোক ও কারু শিল্পীরা? কাঠে চিত্রিত পুতুল, হাতি, ঘোড়া গড়েন শিল্পী বীরেন্দ্র সূত্রধর। এই শিল্প নিয়ে তিনি ঘুরে এসেছেন নেপাল আর শ্রীলঙ্কা। দেশের মেলাগুলোর পরিচিত মুখ বীরেন্দ্র সূত্রধর বলেন, যে পুতুল, বাঘ আমি গড়ি, তার মূল্য পাই না। চাইনিজ পণ্যে এখন বাজার ছেয়ে গেছে। বড় বড় কারুকাজ প্রতিষ্ঠানগুলো আমাদের কাছ থেকে পণ্য নিয়ে যান। কিন্তু টাকা বাকি রাখেন। যে বাঘটি আমি গড়ি তার জন্য পাই পাঁচ থেকে ছয় হাজার টাকা। কিন্তু চারুকলার কোনো শিল্পী যদি এটা তৈরি করেন, তাহলে তিনি পান লাখ টাকার ওপর। বীরেন্দ্র জানান, পেট চলে না, তাই তিনি কাঠ পুতুলের পাশাপাশি রান্নার সামগ্রীও বিক্রি করেন। শখের হাঁড়ি শিল্পী মৃত্যুঞ্জয় পালের হতাশাও একইরকম। বাবা সুশান্ত কুমার পালের উত্তরাধিকার মৃত্যুঞ্জয় বলছেন, ইট-কাঠের অট্টালিকায় এখন আর ঠাঁই হয় না শখের হাঁড়ির। তাই তিনি এখন শখের হাঁড়ির পাশাপাশি মাটির নিত্য পণ্যও তৈরি করেন। গাইবান্ধার রঘুনাথ চক্রবর্তীর শিষ্য রতন পালের পটচিত্রে উঠে আসে গাজির পট, মনসা রামায়ণ আর মহাভারত। ১৪ বছর ধরে গুরুর কাছে পটচিত্র আঁকা শিখেছেন। ১৬ বছর ধরে নিজে আঁকছেন। তবু এই শিল্পের মানুষটির ঘর-সংসার চলে না। তার আক্ষেপ, এই শিল্পের কদর নেই। নারায়ণগঞ্জের হোসনে আরা নকশী কাঁথা বোনেন। ফুল, পাখি, প্রাণী আর মানুষের মুখ ফুটিয়ে তোলেন কাঁথায়। তিনি তার তিন মেয়েকেও এই শিল্প শিখিয়েছেন। শুধু তাই নয়, হোসনে আরা তার গ্রামের নারীদেরও শেখাচ্ছেন নকশী কাঁথা বোনা। তাতে নারীরা স্বাবলম্বী হচ্ছেন। তৃপ্তি নিয়ে হোসনে আরা বলেন, শেখাতে পারার আনন্দের তুলনা হয় না। পঁচিশ বছর ধরে হাতপাখা তৈরি করেন বাসন্তী সূত্রধর। শাশুড়ির কাছ থেকে শিখেছেন। এই হাত পাখা বিক্রিতেই চলে তার সংসার। নকশাও তারাই তৈরি করেন। একটা ভালো পাখা তৈরিতে সারাদিন লেগে যায়। সূতা আর নকশা ভেদে একটা পাখার দাম দুইশ থেকে পাঁচশ টাকা। জামদানি কারিগর ইব্রাহিম মিয়ার নকশাটা থাকে তার মাথায়।  তিনি বলেন, যে কোনো নকশা একবার দেখলে তুলে ফেলতে পারি। সে নকশায় যে অপরূপ জামদানি বুনেন ইব্রাহিম৷ কিন্তু সেগুলোও খুব একটা বিক্রি হয় না। চিকন সূতার একটা ভালো জামদানি শাড়ি তৈরিতে তার মাস চলে যায়। আঠারো হাজার টাকা দামের সে জামদানির ক্রেতা নেই। তাই বেশির ভাগ জামদানি তাঁত বন্ধ হয়ে গেছে। রিকশা পেইন্টার এসএ মালেক চল্লিশ বছর ধরে এই শিল্পের সাথে জড়িত। বাবার কাছ থেকে শিখেছেন এই পপুলার আর্ট। এখন এই শিল্প পুরো ডিজিটাল। শুধু রিকশাতেই নয়, টি শার্ট, টি পট, ছবির ফ্রেমসহ নানা কিছুতে ঠাঁই হয়েছে এই শিল্পের। তবে এসএ মালেকের মতে, দেশজুড়ে প্রায় পাঁচ শতাধিক রিকশা পেইন্টার রয়েছেন। তার মতো যারা প্রচারের আলোয় এসেছেন, তারা টিকে আছেন। বাকিরা ধুঁকছেন। কী চমৎকার দেখা গেল, খঞ্জনির তালে বাক্সের পাল্টে যাওয়া ছবির সাথে এমন বর্ণনায় মেলা মাতিয়ে রাখেন জলিল মণ্ডল। এক সময়কার গ্রাম বাংলার সিনেমা ছিল যে বায়োস্কোপ, তা দেখিয়ে এখন আর জলিল মণ্ডলের পেট চলে না। তাই মেলা বাদে বাকি সময় কৃষি কাজ করেন জলিল। বলছেন, হল বন্ধ, টিভি বন্ধ। এখন বায়োস্কোপ দেখিয়ে কি পেটের ভাত হয়? তবু বাপ-দাদার পেশা। মনের আনন্দে দেখাই। এই শিল্পধারার টিকে থাকার উপায় কী? বায়োস্কোপওয়ালা জলিল মণ্ডলরা যে আনন্দে এখন মেলা থেকে মেলায় বায়োস্কোপ দেখিয়ে বেড়ান, সে আনন্দই শক্তি বলছেন শিল্পী ও নাট্য নির্দেশক মুস্তফা মনোয়ার। তার মতে, পৃষ্ঠপোষকতা করে এই শিল্পকে বাঁচানো যাবে না। এটা হতে হবে সমাজের মধ্য থেকেই। শিল্পী বলছেন, গ্রামে যে শিল্পকলা ছিল, তা ধর্ম বিচারে ছিল না। ধর্ম বিচারে ব্যবহার হতো না। গ্রামীণ সৌন্দর্যের সঙ্গে সরলতা মিশে তা হতো। কোনো বিশেষ কায়দা, কোনো বিশেষ রূপরেখা নেই, করে যাচ্ছে, হয়ে যাচ্ছে। এই যে আনন্দের সঙ্গে করছে, এবং হয়ে যাচ্ছে- এটাই শিল্পকলার বড় কথা। পট চিত্রের কথাই ধরো। পটে আঁকা ছবি তাদের মনের ছবি। যে পাখিটা তারা আঁকছে তা মনের পাখি। এবং এর রক্ষা সমাজে-জীবনে থাকে। ধর্মীয় বিষয় একটু এদিক-ওদিক হয়েছে। কিন্তু টিকে থাকাটা সমাজের ভেতর থেকেই আসতে হবে। লোক শিল্প স্বতঃস্ফূর্ত। এটিকে যখন পৃষ্ঠপোষকতা করবেন, তখন তা অভিজাত শিল্পের দিকে ধাবিত হবে, এমনই মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চারুকলা অনুষদের ডিন নিসার হোসেন। তার মতে, লোক শিল্প হচ্ছে আম জনতার রুচি অনুযায়ী আম জনতার প্রয়োজনে আম জনতার ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে আম জনতার পর্যায়ের মানুষের তৈরি শিল্প। আমাদের ট্র্যাডিশনাল আর্টে দেখেন, একজন শিল্পী তার অঞ্চলে সাধারণ মানুষের জন্য তার কাজগুলো করেন। শম্ভূ আচার্যের পটচিত্রের উদাহরণ টেনে অধ্যাপক নিসার হোসেন বলেন, তার বাবা সুধীর আচার্য ১৯২০-২১ সাল থেকে পটচিত্র করেছেন। এবং এই পটচিত্রগুলো বিক্রির জন্য ছিল না। বিক্রিও হতো না। পটচিত্রের গল্পটা কমিউনিকেট করে যেন আনন্দ দেয়, সে কারণেই পটুয়ারা পটগুলো নিয়ে আসতো। আমাদের দেশে এগুলো বেদেরা ঘুরে ঘুরে দেখাতো। এটা সরাসরি বিক্রি হতো না। বেদেরা যে মাধুকরী পেতো, তাই দিয়ে তারা পটুয়াদের কাছ থেকে নিতো। সুধীর আচার্যরা জীবন নির্বাহ করতেন কুণ্ডলিসহ নানা কিছু করে। তারা পট আঁকতেন অনেকটাই মনের আনন্দে। কিন্তু ছেলে শম্ভূ আচার্যের কাছে তা আর সহজ, সরল রইলো না। তিনি অনেক সময় নিয়ে অনেক শিল্পীতভাবে আঁকেন। এবং তা ভালো দামে বিক্রিও হয়। নিসার হোসেনের মতে, লোক শিল্প তার সংজ্ঞার মতোই চলবে নদীর মতো। কখনো শুকিয়ে যাবে। কখনো উপচে পড়া বন্যা হবে। এটা নিজে থেকে চলার শিল্প!
তাপদাহ ও ঝড়বৃষ্টি নিয়ে যে তথ্য দিলো আবহাওয়া অফিস
তাপদাহ ও ঝড়বৃষ্টি নিয়ে যে তথ্য দিলো আবহাওয়া অফিস
দুই ট্রেনের সংঘর্ষ / ২৪ ঘণ্টায়ও শেষ হয়নি উদ্ধারকাজ, ভয়াবহ শিডিউল বিপর্যয়
২৪ ঘণ্টায়ও শেষ হয়নি উদ্ধারকাজ, ভয়াবহ শিডিউল বিপর্যয়
রোহিঙ্গা গণহত্যা / মিয়ানমারের বিরুদ্ধে মামলা দ্রুত নিরসনে আশাবাদী গাম্বিয়া
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে মামলা দ্রুত নিরসনে আশাবাদী গাম্বিয়া
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গু, একদিনে ৩ জনের মৃত্যু
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গু, একদিনে ৩ জনের মৃত্যু
শনিবার যেসব জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে
শনিবার যেসব জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে
যে কারণে উচ্ছ্বসিত তারিন
ফের টালিউডে বাঁধন 
দিনদিন কাজের পরিধি যেন বেড়েই চলেছে অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধনের। একের পর এক চরিত্রে অভিনয়ের দ্যুতি ছড়িয়ে প্রশংসার ভাসছেন এই অভিনেত্রী। তারই প্রমাণ মিলল আবার। ফের টালিউডে অভিনয় করবেন তিনি। প্রসেনজিৎ বিশ্বাসের অ্যান্থোলজি ফিল্ম ‘ফেয়ার অ্যান্ড আগলি’র একটি গল্পে অভিনয়ের জন্য প্রস্তাব পেয়েছেন বাঁধন। ভারতীয় গণমাধ্যমের সূত্রে জানা গেছে, বাঁধন কাজটি করতে ইচ্ছুক। ইতোমধ্যে সেখানে যাওয়ার প্রস্তুতিও নিচ্ছেন তিনি। এই গল্পে বাঁধন ছাড়াও থাকছেন ‘ফারজি’, ‘ব্রহ্মাস্ত্র’খ্যাত তারকা শাকিব আইয়ুব ও দেবপ্রসাদ হালদার। চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে শুটিং শুরু হওয়ার কথা রয়েছে বাঁধনের। নির্মাতা প্রসেনজিতের অ্যান্থোলজিতে মোট ৫টি গল্প রয়েছে। ইতোমধ্যে কয়েকটির শুটিং শেষ হয়ে গেছে। প্রসেনজিতের বিভিন্ন গল্পে দেখা যাবে পার্নো, সম্রাট, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, কৌশিক সেন, মুমতাজ, সায়ন মুন্সিকে।  প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে সৃজিত মুখার্জি পরিচালিত ‘হইচই’র সিরিজ ‘রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি’তে অভিনয় করেছিলেন বাঁধন। এরপর ২০২৩ সালে বিশাল ভরদ্বাজের ‘খুফিয়া’তে বলিউডে কাজ করেন তিনি। যেখানে তার অভিনয় রীতিমতো নজর কাড়ে সিনেমাপ্রেমীদের।   সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন  
ফের টালিউডে বাঁধন 
হাসপাতাল থেকে রিহ্যাবে নিতে ছেলের কাছে যাচ্ছেন কুমার বিশ্বজিৎ
হাসপাতালের বিছানায় ১৪ মাস শুয়ে থাকার পর অবশেষে চোখ খুলেছে কুমার বিশ্বজিতের ছেলে নিবিড়। গণমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন গায়ক নিজেই। এবার জানা গেল, হাসপাতাল থেকে তাকে রিহ্যাবে নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। তাই শিগগিরই ছেলের কাছে যাচ্ছেন কুমার বিশ্বজিৎ।  ছেলের সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা নিয়ে গণমাধ্যমে কুমার বিশ্বজিৎ বলেন, বর্তমানে নিবিড়ের শারীরিক অবস্থা উন্নতির দিকে। কিন্তু কবে পুরোপুরি সুস্থ হবে, তা বলা মুশকিল। এখনও হাসপাতালে থাকতে হচ্ছে।   গায়ক আরও বলেন, এখন হাসপাতাল থেকে নিবিড়কে রিহ্যাবে নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। সবাই আমার ছেলের জন্য যেভাবে প্রার্থনা করেছেন, সেটার জন্য আমার পরিবার কৃতজ্ঞ। সবার ভালোবাসা ও প্রার্থনায় ধীরে ধীরে সুস্থতার দিকে এগোচ্ছে আমার ছেলে। আমি ব্যক্তিগত কাজে ১৮ এপ্রিল ঢাকায় এসেছিলাম। আবার ৫ মে কানাডায় ফিরে যাব। যাওয়ার পর তার চিকিৎসাবিষয়ক আরও কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।  কানাডার একটি কলেজে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে পড়াশোনা করতেন কুমার বিশ্বজিতের ছেলে নিবিড়। গেল বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি কানাডায় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন তিনি। তাকে ভর্তি করা হয় টরন্টোর সেন্ট মাইকেল হাসপাতালে। এরপর থেকে সেখানেই চিকিৎসাধীন তিনি।
হাসপাতাল থেকে রিহ্যাবে নিতে ছেলের কাছে যাচ্ছেন কুমার বিশ্বজিৎ
কার সঙ্গে ব্রেকআপ করলেন সুহানা খান
তারকাদের মতো তাদের সন্তাদের নিয়েও কৌতূহল থাকে নেটিজেদের। শুধু নেটিজেনরাই নন, পাপারাজ্জিদের চোখও যেন তারকা সন্তাদের দিকে।   সুপারস্টার বাবা শাহরুখ খানের কন্যার বেলাতেও ঠিক এমনটাই ঘটে। বরাবরই পাপারাজ্জিদের তীক্ষ্ণ চোখ তার দিকে। ক্যামেরা থেকে ব্যক্তিগত জীবন, সুহানা সম্পর্কে প্রতিটি বিষয় জানতে মুখিয়ে থাকেন অনেকে। এবারও তার ব্যতিক্রম হলো না। এবার সেই আগুনে যেন আরেকটু ঘি ঢাললেন শাহরুখকন্যা নিজেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া তার একটি রহস্যময় স্ট্যাটাসে উত্তাল নেটদুনিয়া। পোস্টের ক্যাপশনে সুহানা লিখেছেন— ‘আমি ব্রেকআপ করে নিলাম।’  হঠাৎ কার সঙ্গে ব্রেকআপ করলেন শাহরুখকন্যা? এমন প্রশ্ন রীতিমতো জট বেঁধেছে ভক্ত-অনুরাগীদের মনে।    আসলে বিষয়টি প্রেমের নয়। সম্প্রতি সুহানা খান তার ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। সেখানে দেখা যায়, এতদিন যেসব সাবান ব্যবহার করতেন, সেগুলোর সঙ্গে ব্রেকআপ করছেন। কারণ, তার জীবনে এখন এসেছে লাক্স! লাক্সের অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকেও ভিডিওটি শেয়ার করা হয়েছে। জানা গেছে, সদ্যই লাক্সের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে নাম লিখিয়েছেন সুহানা। এর আগে শাহরুখকেও দেখা গিয়েছিল লাক্সের বিজ্ঞাপনে। ২০০৫ সালে লাক্সের সঙ্গে পথচলা শুরু করেন শাহরুখ খান। লাক্সের একটি বিজ্ঞাপনে গোলাপের পাপড়ি ভরা বাথটাবে শাহরুখকে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। আর তাকে ঘিরে দাঁড়িয়ে হেমা মালিনি, কারিনা কাপুর খান, শ্রীদেবী, জুহি চাওলা। এবার বাবার পথ অনুসরণ করে একই পথে হাঁটছেন শাহরুখকন্যা। প্রসঙ্গত, সামনে সুজয় ঘোষের পরিচালনায় ‘কিং’ নামের একটি সিনেমাটিতে দেখা যাবে সুহানাকে। এতে তার বাবা শাহরুখ খানও থাকছেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায়। নির্মাতার এই স্পাই থ্রিলারে সুহানার চরিত্রকে আরও বলিষ্ঠ করার উদ্দেশ্যে শাহরুখের জন্য বিশেষভাবে একটি চরিত্র ডিজাইন করা হয়েছে। যেখানে তাকে ‘হ্যান্ডলার’-এর চরিত্রে দেখা যেতে পারে। যিনি রহস্য সমাধানে চালিত করবেন সুহানাকে।
কার সঙ্গে ব্রেকআপ করলেন সুহানা খান
মিথিলার মুকুটে নয়া পালক
রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। ক্যারিয়ারে অসংখ্য নাটকে অভিনয় করে দর্শকমনে জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে পাড়ি জমিয়েছেন ভারতে। সেখানেও অভিনয়ের দ্যুতি ছড়িয়ে সেরার তকমা পেলেন তিনি। অর্জন করলেন ভারতের ‘চতুর্দশ দাদাসাহেব ফালকে ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অ্যাওয়ার্ড-২০২৪’ এর সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার। জানা গেছে, ভারতের ‘চতুর্দশ দাদাসাহেব ফালকে ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’-এ সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন মিথিলা। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘অভাগীর স্বর্গ’ অবলম্বনে পরিচালক অনির্বাণ চক্রবর্তীর ‘ও অভাগী’র নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন তিনি। আর সেই চরিত্রই তাকে এনে দিলো সেরার তকমা। পুরস্কার পেয়ে উচ্ছ্বসিত হয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথিলা বলেন, পুরস্কার পেয়ে ভীষণ খুশি। গোটা টিমকে ধন্যবাদ জানাই। বিশেষ করে প্রযোজক এবং পরিচালককে সাধুবাদ জানাই। শুধু তিনিই নন, ‘ও অভাগী’ সিনেমার নির্মাতা অনির্বাণ চক্রবর্তী এবং প্রযোজক ড. প্রবীর ভৌমিকও খুব খুশি। তিনি বলেন, এই পুরস্কারটি প্রাপ্য ছিল মিথিলার। ও এই পুরস্কারের যোগ্য। ‘ও অভাগী’ সিনেমায় মিথিলা ছাড়া আরও অভিনয় করেছেন— সায়ন ঘোষ, সুব্রত দত্ত, দেবযানী চট্টোপাধ্যায়, জিনিয়া, ঈশান মজুমদারসহ আরও অনেককে। সম্পাদনা করছেন সুজয় দত্ত রায় এবং সিনেমাটোগ্রাফির দায়িত্ব সামলেছেন মলয় মণ্ডল। সঙ্গীত পরিচালনায় ছিলেন মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়। সিনেমায় গান গেয়েছেন রূপঙ্কর বাগচি, লগ্নজিতা চক্রবর্তী, বাংলাদেশের অনিমেষ রায়সহ আরও অনেকে।
মিথিলার মুকুটে নয়া পালক
২ টাকার বেগুন এখন হাফ সেঞ্চুরি
ফের ৪০ বিজিপি সদস্যের বাংলাদেশে প্রবেশ
ঢাকা-ভাঙ্গা-রাজবাড়ী রুটের কমিউটার ট্রেনের উদ্বোধন
সারিয়াকান্দিতে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন ২ প্রার্থী 
‘নির্বাচনে কেউ প্রভাব খাটালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
নির্বাচনে কেউ প্রভাব খাটালে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা। শনিবার (৪ মে) সকালে রাজশাহী শিল্পকলা একাডেমিতে উপজেলা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। রাশেদা সুলতানা বলেন, উপজেলা নির্বাচন হবে প্রভাবমুক্ত। প্রভাবশালীরা এই নির্বাচনে প্রভাব খাটালে, কমিশন প্রয়োজনে তাদের বিরুদ্ধে বিধিবিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে। স্থানীয় এমপিদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি আরও বলেন, ভোটারবিহীন নির্বাচনে আনন্দ নেই, সৌন্দর্যও নেই। আপনারা দয়া করে আপনাদের জায়গায় থাকেন। আপনার মান, ইজ্জত, মর্যাদা আপনি রক্ষা করবেন। প্রার্থীরা এমপিদের আশীর্বাদপুষ্ট হয়ে কারও সুবিধা নিলে দয়া করে সরে আসেন। এ রকম অবস্থা যদি দাঁড়ায়, যদি অভিযোগ আসে তাহলে প্রার্থিতা বাতিলও হতে পারে। রাজশাহী বিভাগীয় প্রশাসনের আয়োজনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীরের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি আনিসুর রহমান।  সভায় আরএমপি কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদার, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেনসহ উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থী ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো ভারত
যে কারণে ইসরায়েলকে আইসিসির সতর্কবার্তা
ব্রাজিলে প্রবল বর্ষণে নিহত ৩৯, নিখোঁজ ৭০
কানাডায় নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
কানাডায় নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
বিশ্বব্যাপী ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়ছে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ
বিশ্বব্যাপী ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়ছে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ
ডাউন সিনড্রোমে আক্রান্তদের দিয়ে চলে যে ক্যাফে
ডাউন সিনড্রোমে আক্রান্তদের দিয়ে চলে যে ক্যাফে
বিশ্ব গণমাধ্যম স্বাধীনতা পুরস্কার জিতলেন ফিলিস্তিনি সাংবাদিকরা
বিশ্ব গণমাধ্যম স্বাধীনতা পুরস্কার জিতলেন ফিলিস্তিনি সাংবাদিকরা
মুম্বাইকে হারিয়ে প্লে-অফের পথে আরেক ধাপ এগোলো কলকাতা
জয় দিয়ে বিশ্বকাপ প্রস্তুতি শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরুর পর যা বললেন টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপকে সামনে রেখে অন্যান্যদের মতো নিজেদের ঝালিয়ে নিতে ব্যস্ত বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। সে লক্ষ্যে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে নেমেছে টাইগাররা। আর শুক্রবার প্রথম ম্যাচ দাপটের সঙ্গে জিতে বিশ্বকাপ প্রস্তুতির শুরুটাও ভালোই হয়েছে হাথুরুসিংহের শিষ্যদের।  চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও তাসকিন আহমেদদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে টিম বাংলাদেশকে বড় লক্ষ্য দিতে পারেনি জিম্বাবুয়ে। পরে ব্যাটিংয়ে নেমেও তেমন কোনো পরীক্ষা দিতে হয়নি টাইগারদের। অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ও লিটন কুমার দাসের উইকেট খরচায় ৮ উইকেটের বড় জয় পেয়েছে লাল-সবুজের দল। বড় এই জয়েও অবশ্য চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ওপেনার লিটন দাসের অফ-ফর্ম। ইনিংসের শুরুতে ৩ বলে মাত্র ১ রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরা কেবল দীর্ঘ করেছে তারা ব্যাটিং ব্যর্থতার ধারাবাহিকতা। ওদিকে আবার সেট হয়েও ইনিংস বড় করতে পারেননি নাজমুল হোসেন শান্ত। ২৪ বলে ২১ করেই বিদায় নেন টাইগার অধিনায়ক। তবে দলের গুরুত্বপূর্ণ দুই ব্যাটসম্যানের বর্ণহীন পারফরম্যান্সের সুযোগটা দারুণভাবে লুফে নিয়েছেন অভিষিক্ত তানজিদ তামিম। বৃষ্টিস্নাত ম্যাচে ব্যাট হাতে নেমে জয় তুলে নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন ২৩ বছর বয়সী এ বাঁহাতি ওপেনার; অভিষেকটাকে রাঙিয়েছেন দুর্দান্ত এক অর্ধশতক দিয়ে। তার সঙ্গে তৃতীয় উইকেট জুটিতে এসে ১৮ বলে ৩৩ রানের ঝড়ো একটা ইনিংস খেলে দারুণ সঙ্গ দিয়েছেন এই মুহূর্তে দেশের ক্রিকেটের আরেক সম্ভাবনাময় ব্যাটসম্যান তাওহিদ হৃদয়। দুজনের দাপুটে ব্যাটিংয়ে ৪ ওভার ৪ বল বাকি থাকতেই জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে টাইগাররা।  এমন জয়ের পর অফিসিয়াল ব্রডকাস্টকে দেওয়া সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎকারে সতীর্থদের প্রশংসায় ভাসাতে ভোলেননি টাইগার অধিনায়ক শান্ত। তিনি বলেছেন, ‘সবাই আজ ভালো খেলেছে, বোলাররা সবাই দুর্দান্ত ছিল। যদি আমরা এই ম্যাচ থেকে শিখতে পারি, তাহলে পরের ম্যাচে সেটা ভালোভাবে কাজে লাগাতে পারব।’ তানজিদের ফর্ম ধরে রাখার ব্যাপারে আশাবাদী হওয়ার পাশাপাশি হৃদয়ের ইনিংস নিয়েও দারুণ খুশি শান্ত। বলেছেন, ‘গত কয়েকদিন আমরা খুব কঠোর অনুশীলন করেছি এবং আমি আশা করি তানজিদ তার ফর্ম ধরে রাখতে পারবে। আমরা কেবল আমাদের প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে পারি। তাওহিদ তার শক্তিমত্তা প্রমাণ করেছে। তানজিদ যেভাবে ইনিংস শেষ করেছে তাতে আমি খুশি।’ এর আগে ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে গতদিন শান্ত বলেছিলেন, ‘জিম্বাবুয়ে সিরিজের পারফরম্যান্স বিশ্বকাপ দলে প্রভাব রাখতে পারে। আগের শ্রীলঙ্কা সিরিজ ও এই  জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকেই বিশ্বকাপে বেশিরভাগ খেলোয়াড় যাবে, যদি সবাই সুস্থ থাকে। হ্যাঁ, দুই-একজন এদিক–ওদিক হতে পারে। তবে বেশির ভাগই এখান থেকে যাবে।’ ১ মে পর্যন্ত আইসিসির কাছে দেওয়া স্কোয়াডে নির্দিষ্ট কারণ ছাড়া দলগুলো পরিবর্তন আনতে পারবে আগামী ২৫ মে পর্যন্ত। টি-টোয়েন্টিতে এখনো কয়েকটি পজিশন নিয়ে ভুগছে বাংলাদেশ; বিশেষ করে চিন্তায় ফেলছে ওপেনিং জুটি। কন্ডিশন বিবেচনায় অতিরিক্ত স্পিনার বা বাড়তি পেসার নেওয়ার বিষয়ও রয়েছে। এসব জায়গায় প্রস্তুত হয়েই বিশ্বকাপে যেতে চান শান্ত। তার ভাষ্য, ‘আমি চাইব প্রতিটি জায়গায় যেন ফোকাস থাকে; প্রতিটা জায়গায় যেন আমরা ভালোভাবে প্রস্তুত হয়ে বিশ্বকাপে যেতে পারি।’ প্রসঙ্গত, বিশ্বকাপকে লক্ষ্য করে সাজানো জিম্বাবুয়ে সিরিজের প্রথম তিন ম্যাচে নেই বাংলাদেশ দলের প্রাণভোমরা মুস্তাফিজুর রহমান ও সাকিব আল হাসান। বিশ্রাম ও ছুটির কারণে এ দুজনকে ছাড়াই ১৫ সদস্যের স্কোয়াড সাজিয়েছে বিসিবি। অবশ্য আসন্ন জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে নিশ্চিতভাবেই থাকছেন তারা।   
বাংলাদেশের সৈকতসহ বিশ্বকাপের দায়িত্বে যেসব আম্পায়ার
বাংলাদেশের সৈকতসহ বিশ্বকাপের দায়িত্বে যেসব আম্পায়ার
চমক রেখেই বিশ্বকাপ স্কোয়াড ঘোষণা উইন্ডিজের
চমক রেখেই বিশ্বকাপ স্কোয়াড ঘোষণা উইন্ডিজের
বিশ্বকাপের আগে যাদের ওপর নজর বাংলাদেশের
বিশ্বকাপের আগে যাদের ওপর নজর বাংলাদেশের
অবিশ্বাস্য প্রত্যাবর্তনে জিম্বাবুয়ের মান বাঁচানো পুঁজি
অবিশ্বাস্য প্রত্যাবর্তনে জিম্বাবুয়ের মান বাঁচানো পুঁজি
টস জিতে ফিল্ডিংয়ে মুম্বাই
টস জিতে ফিল্ডিংয়ে মুম্বাই
গরমে সূর্যের তাপে হতে পারে চোখের বড় ক্ষতি
গরমের কারণে শুধু ত্বক বা চুলের ক্ষতি হয় না, একই সঙ্গে ক্ষতি হতে পারে চোখেরও। সূর্যের কড়া রশ্মির মধ্যে রয়েছে আলট্রাভায়োলেট অর্থাৎ অতিবেগুনি রশ্মি এ ও বি। ইউভিএ ও ইউভিবি-র প্রভাবে চোখের নানা বিপদ হতে পারে। এমনকি চোখ নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে। তাই চোখ বাঁচাতে কিছু কাজ না করলেই নয়। গ্রীষ্মের মৌসুমে চোখ বাঁচাতে যা করণীয়- ইউভি ব্লকিং সানগ্লাস- সাধারণ সানগ্লাস পরলে লাভ হবে না। বরং ইউভি রশ্মি ঠেকাতে পারে এমন সানগ্লাস এই সময় পরতে হবে। ৯৯ থেকে ১০০ শতাংশ ইউভি রশ্মি প্রতিরোধী সানগ্লাস কিনতে হবে। বড় হ্যাট- টুপি নয়, একটি বড় ছায়া দেয় এমন হ্যাট কিনে নিন। এই হ্যাট মাথায় পরলে চোখও রেহাই পায়। এতে চোখের মধ্যে সরাসরি সূর্যের রশ্মি বা তাপ এসে লাগে না। ফলে চোখের সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। বারোটা থেকে তিনটার রোদে কম বেরনো- দুপুর বারোটা থেকে বিকাল তিনটার রোদে কম বের হলে ভালো হয়। একান্ত কাজ থাকলে বেরতো হতেই হয়। সেক্ষেত্রে যতটা কম বের হওয়া যায়, ততটাই ভালো। পানি, বালি ও বরফ থেকে দূরে থাকা- এই তিনটি উপাদান বেশি পরিমাণে ইউভি রশ্মি প্রতিফলিত করে। তাই এর থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখা জরুরি। এই তিনটির মধ্যে থাকলে চোখে সানগ্লাস পরে থাকা ভালো। যতটা সম্ভব ছায়ায় থাকা- রোদের মধ্যে অযথা বেশি সময় না ঘোরাই ভালো। বরং যতটা সম্ভব ছায়ার মধ্যে থাকলে তা চোখের জন্য ভালো। পাশাপাশি শরীরের জন্যও উপকারী এই অভ্যাস। ওষুধের জের- কিছু ওষুধের জেরে চোখ অনেক বেশি সংবেদনশীল হয়ে পড়তে পারে। ফলে ইউভি রশ্মির আক্রমণে সহজেই চোখের নানা রোগের আশঙ্কা থাকে। তা চোখ বাঁচাতে চিকিৎসকের কাছ থেকে ওষুধগুলোর ব্যাপারে পরামর্শ নেওয়া ভালো। নিয়মিত চোখ পরীক্ষা- গরমকালে একটু ঘন ঘন চোখের পরীক্ষা করানো ভালো। এতে চোখের কোনও সমস্যা হলে তা হাতে সময় থাকতেই সারিয়ে ফেলা যায়।
এসি কেনার আগে যে বিষয়গুলো খতিয়ে দেখবেন
এসি কেনার আগে যে বিষয়গুলো খতিয়ে দেখবেন
খালি পেটে মিছরি ভেজানো পানির উপকারিতা
খালি পেটে মিছরি ভেজানো পানির উপকারিতা
সজনে পাতার ভর্তা বানাবেন যেভাবে
সজনে পাতার ভর্তা বানাবেন যেভাবে
অনলাইন জরিপ
ঢাবির প্রশ্নপত্র ফাঁস: ৮৭ শিক্ষার্থীসহ সব আসামি খালাস
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বিচারককে যা বললেন মিল্টন সমাদ্দার
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বিচারককে যা বললেন মিল্টন সমাদ্দার
কোর্টের সব এজলাস কক্ষে এসি স্থাপনে আইনি নোটিশ
কোর্টের সব এজলাস কক্ষে এসি স্থাপনে আইনি নোটিশ
শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ
শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ
মিল্টন সমাদ্দারের ৭ দিনের রিমান্ড চায় ডিবি
জাল মৃত্যু সনদ তৈরি, টর্চার সেলে মানুষজনকে নির্যাতন ও মানবপাচারের অভিযোগে চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। সেই মামলায় তাকে আদালতে পাঠিয়ে ৭ দিনের রিমান্ড চেয়েছে ডিবি পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২ মে) তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। এসময় তাকে রাখা হয় আদালতের হাজতখানায়। এরপর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন ডিবি পুলিশের এসআই কামাল হোসেন। ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল। পরে সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে অজস্র অভিযোগ। তার বাড়ি বরিশালের উজিরপুরে। বাবাকে পেটানোর কারণে এলাকাবাসী তাকে এলাকাছাড়া করে। এরপর ঢাকায় চলে আসেন তিনি। ডিবিপ্রধান বলেন, অভিযোগের বিষয়ে তার স্ত্রীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছে তা জঘন্য অপরাধ। প্রমাণ মিললে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। একাধিক মামলা হবে। মিল্টনের বিরুদ্ধে মানবপাচার, শিশুদের ওপর হামলা, আত্মীয়-স্বজন গেলে তাদের মারপিট এবং তার টর্চার সেল, সব কিছুই মামলার মধ্যে আসবে। তিনি বলেন, মিল্টন ঢাকায় এসে শাহবাগে ফার্মেসিতে কাজ শুরু করেন। ওষুধ চুরি করে বিক্রির কারণে মিল্টনকে বের করে দেওয়া হয়। এরপর একজন নার্সকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ স্থাপনের জন্য স্ত্রীর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেন।  
মিল্টন সমাদ্দারের ৭ দিনের রিমান্ড চায় ডিবি
জামিন পেলেন ড. ইউনূস
গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে করা মামলায় জামিন পেয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বাকি ১৩ আসামি। বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেনের আদালত এ জামিন মঞ্জুর করেন। এদিন অর্থ আত্মসাতের আলোচিত এ মামলার অভিযোগ গঠনে শুনানির দিন ধার্য রয়েছে। এর আগে সকালে ড. ইউনূস পূর্বশর্তে জামিন আবেদন করেন। এরপর এ মামলায় হাজিরা দিতে বেলা ১১টা ২০ মিনিটে আদালতে পৌঁছান তিনি। প্রসঙ্গত, গত বছরের ৩০ মে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে  ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। সংস্থার উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। এরপর চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে নতুন একজন আসামির নাম যুক্ত করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার। আসামিদের বিরুদ্ধে ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। গত ২ এপ্রিল ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালত এ চার্জশিট গ্রহণ করে মামলার বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ বদলির আদেশ দেন। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা জালিয়াতির মাধ্যমে আত্মসাৎ করেছেন। সদস্যদের উপস্থিতিতে ২০২২ সালের ৯ মে অনুষ্ঠিত ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় হিসাব খোলা হয়। গ্রামীণ টেলিকমের কর্মচারীদের পাওনা লভ্যাংশ বিতরণের জন্য গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন এবং গ্রামীণ টেলিকমের সঙ্গে সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্ট চুক্তি হয় ওই বছরের ২৭ এপ্রিল। গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভার হিসাব খোলার সিদ্ধান্ত ৯ মে হলেও হিসাব খোলা হয় একদিন আগে ৮ মে। সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টেও ৮ মে ব্যাংক হিসাব দেখানো আছে, যা বাস্তবে অসম্ভব। এরকম ভুয়া সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টের শর্ত অনুযায়ী ও ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২০২২ সালের ১০ মে গ্রামীণ টেলিকমের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের মিরপুর শাখা থেকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় ৪৩৭ কোটি ১ লাখ ১২ হাজার ৬২১ টাকা স্থানান্তর করা হয়। পরবর্তী সময়ে ২২ জুন অনুষ্ঠিত গ্রামীণ টেলিকমের ১০৯তম বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অ্যাডভোকেট ফি হিসেবে অতিরিক্ত ১ কোটি ৬৩ লাখ ৯১ হাজার ৩৮৯ টাকা প্রদানের বিষয়টি অনুমোদন দেওয়া হয়। অন্যদিকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাব থেকে গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন নামীয় ডাচ-বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিসের হিসাব থেকে তিন দফায় মোট ২৬ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা স্থানান্তর করা হয়। কিন্তু কর্মচারীদের লভ্যাংশ বিতরণের আগেই তাদের প্রাপ্য অর্থ তাদের না জানিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে ২০২২ সালের মে ও জুন মাসের বিভিন্ন সময়ে সিবিএ নেতা মো. কামরুজ্জামান, মাইনুল ইসলাম ও ফিরোজ মাহমুদ হাসানের ডাচ-বাংলা ব্যাংকের মিরপুর শাখার হিসাবে ৩ কোটি টাকা করে মোট ৯ কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়।  একইভাবে অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলীর কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলনের ধানমন্ডি শাখার হিসাবে ৪ কোটি টাকা ও দ্য সিটি ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাবে ৫ কোটি টাকা এবং অ্যাডভোকেট জাফরুল হাসান শরীফ ও অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলীর স্ট্যান্ডার্ড টাচার্ড ব্যাংকের গুলশান নর্থ শাখায় যৌথ হিসাবে ৬ কোটি স্থানান্তর করা হয়, যা তাদের প্রাপ্য ছিল না। দুদকের রেকর্ডপত্র অনুযায়ী, অ্যাডভোকেট ফি হিসেবে প্রকৃতপক্ষে হস্তান্তরিত হয়েছে মাত্র ১ কোটি টাকা। বাকি ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বোর্ড সদস্যদের সহায়তায় গ্রামীণ টেলিকমের সিবিএ নেতা এবং অ্যাডভোকেটসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা অসৎ উদ্দেশ্যে সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টের শর্ত লঙ্ঘন করে জালিয়াতির আশ্রয়ে গ্রামীণ টেলিকম থেকে ওই অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। যা দণ্ডবিধি ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের সংশ্লিষ্ট ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।  এদিকে শ্রমিক-কর্মচারীদের অর্থ আত্মসাতের মামলায় আসামিরা হলেন, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম, এস. এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলী, অ্যাডভোকেট জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম ও দপ্তর সম্পাদক কামরুল ইসলাম।  
জামিন পেলেন ড. ইউনূস
কৃষিজমি বিনষ্টকারীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা মানা হবে না: হাইকোর্ট
কৃষিজমি থেকে মাটি কেটে চাষাবাদের অনুপযোগী করা ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫ ধারার অপরাধের মধ্যে পড়ে বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। আদালত বলেছেন, এই মাটি ক্ষয় চক্রের হাত থেকে অসহায় কৃষকদের বাঁচাতে হবে। কৃষিজমি বিনষ্টকারীদের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় কৃষিজমির উপরিভাগের মাটি কেটে চাষাবাদের অনুপযোগী করার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের লিখিত আদেশে এসব মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার (২ মে) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ লিখিত আদেশ দেন। আদেশে বলা হয়েছে, মাটির উপরের স্তরেই বেশিরভাগ জৈব পদার্থ, পুষ্টি এবং জীবন্ত অণুজীব ঘনীভূত হয়। এটি মাটির সবচেয়ে উর্বর স্তর, যেখানে গাছপালা বেড়ে ওঠে এবং যেখানে পৃথিবীর বেশিরভাগ জৈবিক মাটির কার্যকলাপ ঘটে। উপরের মাটি কাটা হলে মাটির জীবন দুর্বল হয়ে পড়ে। প্রাথমিকভাবে দেখা যাচ্ছে যে সাতকানিয়ার কিছু দুর্বৃত্ত অবৈধভাবে বা জোরপূর্বক প্রায় ৪০ থেকে ৫০ ফুট গর্ত করে মাটি কাটছে এবং খনন করছে যার জন্য কৃষকরা সেখানে চাষাবাদ করতে পারছেন না। কৃষিজমি খননের এই কার্যকলাপ সেই এলাকার পরিবেশের পাশাপাশি জীব বৈচিত্র্যের ভারসাম্যেরও ক্ষতি করেছে। এ অবস্থায় এতটুকু বলাই যথেষ্ট যে, বিবাদীদের উচিত এই মাটি ক্ষয় চক্রের হাত থেকে অসহায় কৃষকদের বাঁচানো। এ ক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবকিছু জেনেও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয় না। এখানে উল্লেখ্য যে জমিগুলো গর্ত করা হয়েছে সেই জমিগুলো ঢাকা-কক্সবাজার রেললাইনের খুব কাছে, যা উপরের মাটি কাটার কারণে হুমকির মুখে পড়েছে। এই ধরনের আচরণ ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫ ধারার অধীনে অপরাধের মধ্যে পড়ে। এসব কারণে আমরা বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিচ্ছি। তদন্ত কমিটিকে যে বিষয়গুলো তদন্ত করতে হবে সেগুলো হলো- ১. কীভাবে ওই অঞ্চলের কৃষিজমি সুরক্ষিত হবে তার সুপারিশ করতে হবে এবং ক্ষয়ক্ষতি মূল্যায়ন করতে হবে। ২. চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় কৃষি জমির উপরের মাটি কাটার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের খুঁজে বের করতে হবে। ৩. প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার অবহেলা, স্থানীয় প্রশাসনের কোনো সম্পৃক্ততা আছে কি না, তা তদন্ত করতে হবে। ৪. ওই এলাকার কৃষিজমির উপরের মাটি কাটার কারণে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সেটা তুলে ধরতে হবে। ৫. ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য ক্ষতির পরিমাণ কীভাবে নির্ধারণ করা যায়, তার সুপারিশ করতে হবে। হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, চট্টগ্রামের জেলা ও দায়রা জজকে বিচার বিভাগীয় তদন্ত করার জন্য একজন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে মনোনীত করতে হবে। বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তার মনোনয়নের তারিখ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আদেশে। এছাড়া আদেশে বিবাদীদের সাতকানিয়ায় কৃষিজমির উপরের মাটি ভরাট করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যা ইতোমধ্যে কাটা হয়েছে, ৩০ দিনের মধ্যে বাইরে থেকে পলিমাটি এনে তা ভরাট করতে বলা হয়েছে।সেইসঙ্গে সাতকানিয়া থানার মধ্যে কতটি ইটভাটা রয়েছে এবং তাদের অবস্থা কী, তাদের পরিবেশগত ছাড়পত্র আছে কি না, তা আদেশ পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিচার বিভাগীয় এ আদেশে। আদেশের সময় অনলাইনে আদালতে হাজির ছিলেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার, সাতকানিয়ার উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ওসি। এর আগে সোমবার (২২ এপ্রিল) চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় কৃষি জমির উপরিভাগের মাটি (টপসয়েল) কাটার ওপর নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রতিপালন না হওয়ায় ব্যাখ্যা জানতে তাদেরকে অনলাইনে তলব করেন হাইকোর্ট। মঙ্গলবার দুপুর ১টায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয় তাদের।  
কৃষিজমি বিনষ্টকারীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা মানা হবে না: হাইকোর্ট
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের প্রায় ২৫ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের ওপর আজ শুনানির জন্য দিন ধার্য রয়েছে। বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ এই শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে এদিন ড. মুহাম্মদ ইউনূস আদালতে হাজিরা দিবেন বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন তার আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গত ২ এপ্রিল ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ করেন ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আস সামছ জগলুল হোসেন। তিনি পরবর্তী বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ বদলির আদেশ দেন। এ মামলায় গত ৩ মার্চ আত্মসমর্পণ করে জামিন পান ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গত ১ ফেব্রুয়ারি এ মামলায় ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম, এস এম হুজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী ও জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, ইউনিয়নের প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মো. কামরুল হাসান।
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ০৪ মে, ২০২৪
অনলাইন সংস্করণ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
সরকার গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা নিশ্চিতে কাজ করছে: প্রতিমন্ত্রী
সরকার গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা নিশ্চিতে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। তিনি বলেন, তথ্যের সঙ্গে অনেক সময় অপতথ্যের মিশ্রণ ঘটে। তাই সেখানে সুরক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা আমরা করব। গণমাধ্যমকর্মী আইন নিয়ে নতুন করে কাজ চলছে। শনিবার (৪মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া মিলনায়তনে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে সম্পাদক পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।  প্রতিমন্ত্রী বলেন, পরিবেশ রক্ষায় যারা কাজ করবে, তারা আমাদের বন্ধু। পরিবেশ সাংবাদিকতায় প্রণোদনার ব্যবস্থা করা হবে। কেন্দ্রীয়ভাবে আমাদের মূল উদ্দেশ্য হলো পরিবেশ রক্ষা করা। মোহাম্মদ এ আরাফত বলেন, শুধু পরিবেশ সুরক্ষা নয়, মুক্ত গণমাধ্যেমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা নিশ্চিতেও সরকার কাজ করছে। পরিবেশ-প্রতিবেশকে সুরক্ষা দিয়ে উন্নয়ন করতে হবে ব্যালেন্স করে। যেমন পদ্মা সেতু শুধু পারাপার হতে নয়, দারিদ্র্য বিমোচনেও কাজ করছে। সারা দেশে গণমাধ্যমের মধ্যে শৃঙ্খলা আনা দরকার উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, আপনারা বলেন, সাংবাদিকদের ন্যূনতম যোগ্যতার প্রয়োজন রয়েছে। সাংবাদিকসহ সব স্তরে সবার দাবি যেহেতু একই রকম, আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এ দাবিগুলোর সঙ্গে একমত পোষণ করে সে জায়গায় কাজ করব। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে গণমাধ্যম মুক্ত নয়, উন্মুক্ত হয়ে আছে। তাই বর্ডার লাইন টানা দরকার। প্রতিমন্ত্রী বলেন, সব সমালোচনাকে আমরা স্বাগত জানাই। উদ্দেশ্যমূলকভাবে ক্যাম্পেইনের বিরুদ্ধে নিন্দা জানাই। আমরা মনে করি না সরকার যারা পরিচালনা করছে, তারা সবাই ফেরেশতা। গণমাধ্যম ধরিয়ে দিলে আমরা শুধরে নিতে পারি। তবে অনেক ক্ষেত্রেই মোটিভেটেড সাংবাদিকতা হয়। ক্ষতি হয় পেশাদার সাংবাদিকতার।  তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে (ডিএসএ) মামলা করলেই জেলে নেওয়া হতো। এখন সেটি নেই। সিএসএতে অপসাংবাদিকতায় কেউ যদি ভুক্তভোগী হয়, তারও সহায়তা চাওয়ার অধিকার আছে। পেশাদার সাংবাদিকতার সুরক্ষা দেওয়ার জন্য আইন করা হয়েছে। অপব্যবহার হলে তার বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান থাকবে।
চামড়াখাতে ন্যূনতম মজুরি নিয়ে সিপিডির নতুন প্রস্তাব
ট্যানারি শিল্পের জন্য শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২২ হাজার ৭৭৬ টাকা প্রস্তাব দিয়েছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। একইসঙ্গে মজুরি দেওয়ার ক্ষেত্রে গ্রেডিং সিস্টেম যথাযথ করার প্রস্তাব দিয়েছে সংস্থাটি। শ্রমিকদের খাদ্যমূল্য ও মুদ্রাস্ফীতি বিবেচনায় এ প্রস্তাব দিয়েছে সিপিডি। শনিবার (৪ মে) সিপিডির ধানমন্ডির কার্যালয়ে ‘ট্যানারি শিল্পে ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ ও বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে এসব প্রস্তাবনায় উঠে আসে। সিপিডির গবেষণা পরিচালক গোলাম মোয়াজ্জেমের নেতৃত্ব গবেষণা পরিচালনা করা হয়। সিপিডির সিনিয়র গবেষক তামিম আহমেদ মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠানে ন্যূনতম মজুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী মোল্লা ও ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহীন আহমেদসহ খাত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বক্তব্য রাখেন। শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি প্রস্তাবনায় সিপিডি বলছে, শ্রমিকদের খাদ্যমূল্য ২০ হাজার ৫৬৪ ও নন-ফুড মূল্য ১২ হাজার ৮৮১ টাকা হিসেবে মাসে মোট ৩৩ হাজার ৪৪৫ টাকা প্রয়োজন। সেই হিসেবে সিপিডি মনে করছে ন্যূনতম মজুরি হওয়া উচিত ২২ হাজার ৭৭৬ টাকা। একইসঙ্গে আমাদের প্রস্তাব থাকবে গ্রেডিং সিস্টেম ঠিক করে একটি গ্রেডে আনা। এই খাতে গ্রেড উন্নয়নের সুযোগ কম, কারণ একেকটি গ্রেডের কাজ একেক রকম। যেহেতু পদোন্নতির সুযোগ নেই, তাই গ্রেডের মধ্যে কয়েকটি ভাগ, যেমন: যেমন-গ্রেড-৫ এর এ, বি ও সি করে সাবগ্রেড করার প্রস্তাব রয়েছে। এর ফলে পদোন্নতির সুযোগ থাকবে ও শ্রমিকদের কাজে উৎসাহ বৃদ্ধি পাবে। গোলাম মোয়াজ্জেম তার বক্তব্যে বলেন, ২০২৩ সালের চামড়া জাত পণ্য রপ্তানি করে আয় হয়েছিল ১.২ বিলিয়ন ডলার। যার ভিতরে ট্যানারি শিল্প থেকে এসেছে ১২৩ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খুঁজছে সে হিসাবে চামড়াজাত গুরুত্বপূর্ণ একটি খাত হতে যাচ্ছে। তিনি বলেন, আমাদের গবেষণায় এই খাতে শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২২ হাজার ৭৭৬ টাকা প্রস্তাব এসেছে, আমরা জানি শ্রমিকদের দাবি ২৫ হাজার টাকা আর মালিকদের প্রস্তাবনা ১৫-১৬ হাজার টাকা। আমি আশা করছি মজুরি বোর্ড সকল পক্ষে প্রস্তাব বিবেচনায় নিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে। সিডিপির গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০১১ সালে সর্বপ্রথম ট্যানারি শিল্পের জন্য ন্যূনতম মজুরি ঘোষণা করা হয়েছিল, যার পরিমাণ ৮ হাজার ৭৫০ টাকা। ২০১৮ সালে সেটা বৃদ্ধি করে শহর অঞ্চলের জন্য ১৩ হাজার ৫০০ টাকা ও গ্রাম অঞ্চলের জন্য ১২ হাজার ৮৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। ২০১৮ সালে যে ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ করা হয়েছিল, সেটা কতগুলো প্রতিষ্ঠানে বাস্তবায়ন করা হয়েছে সেটা গুরুত্বপূর্ণ। সিপিডি’র গবেষণায় দেখা গেছে ২০২৪ সালে এসেও দেখা গেছে ৬০ শতাংশ কারখানা ওই বেতন দিচ্ছে না। প্রতিবছর ৫ শতাংশ বেতন বৃদ্ধি পাওয়ার কথা থাকলেও সেটা বিবেচনায় বাস্তবায়ন হার অনেক কম পাওয়া গেছে। সিপিডি অ্যাংকর মেথডে ৩৫টি ট্যানারির ওপর গবেষণা পরিচালনা করা হয়েছে।   
সেভ দ্য চিলড্রেনে ইন্টার্নশিপের সুযোগ
ভূমি মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ, নেবে ২৩৮ জন
স্নাতক পাসে চাকরি দেবে এসিআই, কাজ সপ্তাহে ৫ দিন
রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিতে চাকরি, বেতন ১ লাখ ১০ হাজার
সরকার গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা নিশ্চিতে কাজ করছে: প্রতিমন্ত্রী
আইফোনের বিক্রি কমেছে বিশ্বজুড়ে
চলতি মাসে ৫টি তাপপ্রবাহের আশঙ্কা
৭ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
এপ্রিলে ১৯৩ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
ভিক্ষাবৃত্তির জন্য শিশু নোমানের আঙুল পুড়িয়ে দেওয়া হয়
মিল্টনকে রিমান্ডে নিয়ে সব অপকর্ম বের করা হবে: ডিবিপ্রধান
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা / পিনাকী ভট্টাচার্যকে অভিযুক্ত করে সিটিটিসির চার্জশিট
আইফোনের বিক্রি কমেছে বিশ্বজুড়ে
গ্রামীণফোন গ্রাহকদের জন্য সুখবর
দেখে নিন ফেসবুকে দিনে কত সময় কাটাচ্ছেন
এসির ‘টন’ কী? কেনার আগে জেনে নিন
X
Fresh