• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
হায়দ্রাবাদকে বিধ্বস্ত করে ছয় ম্যাচ পর জয়ে ফিরলো বেঙ্গালুরু
চলতি আইপিএলের প্রথম দেখায় বেঙ্গালুরু বিপক্ষে ২৮৭ রান তুলেছিল হায়দ্রাবাদ। সেই ম্যাচে ২৫ রানে হেরেছিল কোহলিরা। দ্বিতীয় দেখায় সেই হারের ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছে বেঙ্গালুরু। নিজেদের নবম ম্যাচে উড়তে থাকা হায়দ্রাবাদকে ৩৫ রানে হারিয়েছে কোহলি-কার্তিকরা। সেই সঙ্গে টানা ছয় হারের পর জয়ের দেখা পেলো বেঙ্গালুরু। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) আগে ব্যাট করতে নেমে হায়দ্রাবাদকে ২০৭ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বেঙ্গালুরু। জবাব দিতে নেমে নির্ধারিত ওভারে আট উইকেট হারিয়ে ১৭১ রান তুলতে পারে কামিন্সের দল। এতে ৩৫ রানের জয় পায় বেঙ্গালুরু। এতে টানা চার জয়ের পর হারের স্বাদ পেলো হায়দ্রাবাদ। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় হায়দ্রাবাদ। ৩ বলে ১ রান করে ইনিংসের ষষ্ঠ বলে সাজঘরে ফেরেন ট্রাভিস হেড। ১৩ বলে ৩১ রান আউট হন আরেক ওপেনার অভিষেক শর্মা। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি এইডেন মারক্রামও। ৮ বলে ৭ রান করেন এই প্রোটিয়া ব্যাটার। হেইনরিচ ক্লাসেন (৭), নিতিশ কুমার (১৩) এবং ৬ বলে ১০ রান করে আব্দুল সামাদ আউট হলেও দলীয় ৮৫ রানে ছয় উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে হায়দ্রাবাদ। এরপর শাহবাজ আহমেদকে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি এই অজি ব্যাটার। ১৫ বলে ৩১ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ১৩ বলে ১৩ রান করে আউট হন ভুবনেশ্বর কুমার। এক প্রান্ত আগলে রেখে লড়াই করতে থাকেন শাহবাজ আহমেদ। ৩৭ বলে ৪০ রানে শাহবাজ অপরাজিত থাকলেও শেষ রক্ষা হয়নি হায়দ্রাবাদের। নির্ধারিত ওভারে আট উইকেট হারিয়ে ১৭১ রান তুলতে পারে কামিন্সের দল। এতে ৩৫ রানের জয় পায় বেঙ্গালুরু। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে স্বপনীল সিং, কারান শর্মা ও ক্যামেরুন গ্রিন দুটি করে উইকেট নেন। এ ছাড়াও উইল জ্যাক এবং যস দয়াল নেন একটি করে উইকেট। এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে বেঙ্গালুরুকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেয় বিরাট কোহলি এবং ফাফ ডু প্লেসিস। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি বেঙ্গালুরু অধিনায়ক। ১২ বলে ২৫ রান করে এই প্রোটিয়া ব্যাটার। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি উইল জ্যাক। ৯ বলে ৬ রান করে আউট হন এই ইংলিশ ব্যাটার। এরপর পিচে এসে তাণ্ডব শুরু করেন রজত পাতিদার। ১৯ বলে ফিফটি তুলে নেন এই ডান হাতি ব্যাটার। পরের বলেই বাউন্ডারি লাইনে কাঁটা পড়েন রজত। কিন্তু অপর প্রান্ত আগলে রেখে ৩৭ বলে ফিফটি তুলে নেন কোহলি। ফিফটির বেশিক্ষণ পিচে থাকতে পারেননি কোহলিও। ৪৩ বলে ৫১ রান করে সাজঘরে ফেরেন এই ভারতীয় ব্যাটার। এরপর মাহিপাল লোমরোরকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন ক্যামরুন গ্রিন। কিন্তু ৪ বলে ৭ রান করে আউট মহিপাল। ৬ বলে ১১ রান করে আউট হন দিনেশ কার্তিকও। শেষ পর্যন্ত স্বপনীল সিংয়ের ৬ বলের ১২ রান এবং গ্রিনের ২০ বলের অপরাজিত ৩৭ রানের ইনিংসে ভর করে সাত উইকেট হারিয়ে ২০৬ রানের বড় পুঁজি পায় বেঙ্গালুরু।
২৫ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৫৩

তামিমদের বিধ্বস্ত করে সুপার লিগে উড়ন্ত শুরু আবাহনীর
ডিপিএলের চলতি আসরে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছে আবাহনী লিমিটেড। গ্রুপ পর্বে অপরাজিত থেকে সুপার লিগে উঠেছিল তারা। সুপার লিগে নিজেদের প্রথম ম্যাচে প্রাইম ব্যাংকের বিপক্ষে দারুণ এক জয়ে চলতি মৌসুমের শিরোপার অনেকটাই নিশ্চিত করে ফেলেছে শান্ত-লিটনরা।  সোমবার (২২ এপ্রিল) মিরপুর শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৩৯.৩ ওভারেই ১৭৮ রানে গুটিয়ে যায় প্রাইম ব্যাংক। জবাবে ৫ উইকেট হারিয়ে ৩৮.৩ ওভারে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় আবাহনী। সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে আবাহনী ৫ উইকেট হারালেও জয় পেতে সমস্যা হয়নি। এদিন আবাহনীর হয়ে নিয়মিত খেলা নাঈম শেখকে বিশ্রাম দিয়ে লিটন দাসকে খেলানো হয়। বিশ্রাম থেকে ফিরেই লিটন দলের জয়ে বড় ভূমিকা রেখেছেন। দলীয় ৩৫ রানে ওপেনার এনামুল হক বিজয় আউট হয়েছেন।  এরপর শান্ত ও আফিফের কেউই ইনিংস বড় করতে পারেননি। চতুর্থ উইকেটে তাওহীদ হৃদয় ও লিটন মিলে গড়েন ৬২ রানের জুটি। তাওহীদ ২৭ বলে চার ও ৫ ছক্কায় ৫৫ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলে বিদায় নিয়েছেন। পরে জাকির আলী অনিক ২ রানে আউট হলেও লিটন দলকে জিতিয়ে মাঠ ছেড়েছেন। যদিও কিছুটা স্লো ব্যাটিং করেছেন এই ব্যাটার। ১০৬ বলে ৭ চারে ৫৫ রানের ইনিংস খেলেছেন তিনি। প্রাইম ব্যাংকের বোলারদের মধ্যে সানজামুল ইসলাম ও শেখ মেহেদী হাসান দুটি করে উইকেট নিয়েছেন। নাজমুল অপু নেন একটি উইকেট। এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শরিফুল ইসলাম ও তাসকিন আহমেদের গতির কাছে খেই হারায় প্রাইম ব্যাংকের টপ অর্ডার। ৫ রানে টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারকে হারায় তারা। তামিম ইকবাল (১), পারভেজ হোসেন ঈমন (০) ও শাহাদাত হোসেন দিপু (৪) রানে আউট হলে চাপে পড়ে যায় দলটি। যদিও চতুর্থ উইকেট মুশফিক ও জাকির হাসান মিলে চাপ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। মুশফিক ৪৪ রানে আউট হতেই ১১২ রানের জুটি ভাঙে তাদের।  স্কোরবোর্ডে আরও ১২ রান যোগ করে অধিনায়ক জাকিরও আউট হন। তার আগে ৭০ বলে ৮ চার ও ১ ছক্কায় খেলেছেন ৬৮ রানের ইনিংস। জাকিরের আউটের পর কেউ প্রতিরোধ গড়তে পারেনি। তাতেই ৩৯.৩ ওভারে ১৭৮ রানে গুটিয়ে যায় প্রাইম ব্যাংক।  আবাহনীর জয়ের নায়ক শরিফুল ২৭ রান খরচায় নেন তিনটি উইকেট। তাসকিন আহমেদ, মোসাদ্দেক হোসেন ও তানভীর আহমেদ প্রত্যেকে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন। এছাড়া সাইফউদ্দিন নেন একটি উইকেট।  
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৫৪

চেন্নাইকে বিধ্বস্ত করে জয়ে ফিরলো লখনৌ
চলতি আইপিএলে প্রথম চার ম্যাচের তিনটিতে জয় তুলে নিয়ে দুর্দান্ত শুরু করেছিল লখনৌ সুপার জায়ান্টস। এরপর টানা দুই ম্যাচের হারের তিতো স্বাদ পেয়েছে লোকেশ রাহুলের দল। তবে নিজেদের সপ্তম ম্যাচে চেন্নাইকে বিধ্বস্ত করে জয়ে ফিরেছে লখনৌ। ঘরের মাঠে চেন্নাইকে আট উইকেটে হারিয়েছে রাহুল-পুরানরা। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) আগে ব্যাট করে লখনৌকে ১৭৭ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেয় চেন্নাই। জবাব দিতে নেমে ছয় বল এবং আট উইকেট হাতে থাকতেই জয় তুলে নেয় লখনৌ। এতে টানা দুই জয়ের পর হারের তিতো স্বাদ পেলো চেন্নাই। চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দুর্দান্ত শুরু করে লখনৌয়ের দুই ওপেনার কুইনটন ডি কক ও লোকেশ রাহুল। দুজনের ব্যাটে ভর করে উইকেট না হারিয়ে পাওয়ার প্লেতে ৫৪ রান তোলে লখনৌ। ৩১ বলে ফিফটি তুলে নেন লখনৌ অধিনায়ক। অপর প্রান্তে ব্যাট চালাতে থাকেন ডি ককও। ৪১ বলে ফিফটি তুলে নেন এই প্রোটিয়া ব্যাটার। তবে ১৫তম ওভারে শেষ বলে ডি কককে ফিরিয়ে চেন্নাইকে ব্রেকথ্রু এনে দেন মোস্তাফিজুর রহমান। এরপর রাহুলকে সঙ্গ দেন নিকোলাস পুরান। ৫৩ বলে ৮৩ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন রাহুল। জাদেজার উড়ন্ত ক্যাচে আউট হন তিনি। কিন্তু ততক্ষণে জয়ের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায় লখনৌ। শেষ পর্যন্ত মার্কাস স্টোইনিসের ৭ বলে ৮ রান এবং পুরানের ১২ বলের ২৩ রানের ইনিংসে ভর করে ছয় বল এবং আট উইকেট হাতে থাকতে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় লখনৌ সুপার জায়ান্টাস। চেন্নাইয়ের হয়ে মোস্তাফিজুর রহমান এবং মাথিশা পাথিরানা একটি করে উইকেট নেন। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি চেন্নাইয়ের। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলেই ডাক আউট হন রাচিন রবিন্দ্র। এরপর গায়কোয়াড়কে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন ওপেনিংয়ে ব্যাট করতে আশা আজিঙ্কা রাহানে। ১৩ বলে ১৭ রান করে গায়কোয়াড় আউট হলে ২৪ বলে ৩৬ রান করে তাকে সঙ্গ দেন রাহানে। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি শিভাম ডুবে (৩) এবং সামার রিজভি (১)। ফলে দলীয় ৯০ রানেই পাঁচ উইকেট হারিয়ে বসে চেন্নাই। কিন্তু এক প্রান্ত আগলে রেখে রান তুলতে থাকেন রবিন্দ্র জাদেজা। তাকে সঙ্গে দেন মঈন আলী। ২০ বলে ৩০ রান করে মঈন আলী আউট হলেও ৩৪ বলে ফিফটি তুলে নেন জাদেজা। মঈনের বিদায়ের পর ব্যাটিংয়ে আসেন চেন্নাইয়ের প্রাণভোমরা মাহেন্দ্র সিং ধোনি। পিচে এসে রীতিমতো তাণ্ডব চালান এই ডান হাতি ব্যাটার। শেষ পর্যন্ত জাদেজার ৪০ বলে ৫৭ রান এবং ধোনির ৯ বলে ২৮ রানের ক্যামিও ইনিংসে ভর করে ১৭৬ রানের লড়াকু পুঁজি পায় পাঁচবারের চ্যাম্পিয়নরা।
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৫৫

হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার সেনাপ্রধানসহ নিহত ৯
হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার সেনাপ্রধান জেনারেল ফ্রান্সিস ওমন্ডি ওগোল্লাসহ শীর্ষস্থানীয় ৯ সামরিক কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাতে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের তথ্যমতে, উড্ডয়নের পরপরই হেলিকপ্টারটিতে আগুন ধরে যায় এবং এতে জেনারেল ওগোল্লাসহ ৯ জন সিনিয়র কমান্ডার নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাস্থলে উদ্ধারকারী দল পাঠানো হয়েছে। দুর্ঘটনার পর দুই সেনা বেঁচে গেছেন। তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো বলেন, হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের কারণ অনুসন্ধানে ঘটনাস্থলে তদন্ত দল পাঠানো হয়েছে। জেনারেলের মৃত্যু আমাদের জন্য একটি অপূরণীয় ক্ষতি। উল্লেখ্য, ওগোল্লা ১৯৮৪ সালে কেনিয়া প্রতিরক্ষা বাহিনীতে যোগদান করেন। ডেপুটি মিলিটারি চিফ হওয়ার আগে ওগোল্লা কেনিয়ার বিমান বাহিনীর প্রধান ছিলেন। গত বছর দেশটির প্রেসিডেন্ট তাকে পদোন্নতি দিয়ে সেনাবাহিনীর প্রধান করেন। সূত্র : আলজাজিরা, বিবিসি  
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৫৫

আটালান্টার কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
হঠাৎই ছন্নছাড়া লিভারপুল। ইংলিশ লিগে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সঙ্গে ড্রয়ের পর এবার ইউরোপা লিগের কোয়ার্টার ফাইনালে ইতালিয়ান ক্লাব আটালান্টার কাছে মানতে হলো বড় পরাজয়। পরাজয়টা আবার এসেছে লিভারপুলের ঘরের মাঠেই। দলটাকে যেন চিনতে পারছেন না স্বয়ং কোচ ইয়ুর্গেন ক্লপও। যদিও প্রথম থেকে লিভারপুলই বেশি সুযোগ সৃষ্টি করে। কিন্তু ভাগ্য অনুকূলে না থাকায় গোল পায়নি দলটি। উল্টো ম্যাচের ৩৯তম মিনিটে গোল পায় আটালান্টা। কাঙ্ক্ষিত গোলটি করেন জিয়ানলুকা স্কামাকা।  গোল হজম করে যেন খেই হারিয়ে ফেলে লিভারপুল। সে সুযোগে ম্যাচের ৬০তম মিনিটে দ্বিতীয় গোল আদায় করে নেয় স্কামাকা। আটালান্টা এগিয়ে যায় ২-০ গোলে।  এরপর ম্যাচের ৮৩তম মিনিটে মারিও পাসালিচ গোল করলে ৩-০ গোলের বড় জয় পায় ইতালিয়ান ক্লাবটি। এ জয়ে সেমিফাইনালের দিকে এক ধাপ এগিয়ে গেল আটালান্টা।    ইউরোপা লিগের আরেক ম্যাচে ইতালিয়ান জায়ান্ট এসি মিলানেরও নিজ মাঠে পরাজয় মানতে হয়েছে। নিজ দেশের এ এস রোমার বিপক্ষে তাদের পরাজয় ১-০ গোলের। ম্যাচের ১৭তম মিনিটে ম্যাচের একমাত্র গোলটি করেন জিয়ানলুকা মানচিনি।  ইউরোপের ক্লাব ফুটবলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মর্যাদার এ টুর্নামেন্টের কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে একই দিনে আরও দুটি ম্যাচ হয়। যেখানে ফ্রান্সের মার্সেইকে ২-১ গোলে হারিয়েছে পর্তুগালের বেনফিকা। আরেক ম্যাচে ইংলিশ ক্লাব ওয়েস্ট হাম ইউনাইটেডের বিপক্ষে জার্মান ক্লাব লেভারকুসেনের জয় ২-০ গোলের।  ইউরোপা কাপের সেমিফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে ১৯ এপ্রিল ফিরতি লেগের ম্যাচে মুখোমুখি হবে দলগুলো।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৪৭

দিল্লিকে বিধ্বস্ত করে কলকাতার হ্যাটট্রিক জয়
চলতি আইপিএলে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। টানা তিন ম্যাচ জিতে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে রয়েছে দুইবারের চ্যাম্পিয়নরা। নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে দিল্লি ক্যাপিটালসকে রীতিমতো বিধ্বস্ত করেছে তারা। দিল্লিকে ১০৬ রানের ব্যবধানে হারিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের দলটি। বুধবার (৩ মার্চ) আগে ব্যাট করতে নেমে দিল্লিকে ২৭৩ রানের বিশাল লক্ষ্য দেয় কলকাতা। জবাব দিতে ১৬৬ নেমে রানেই গুটিয়ে যায় দিল্লি। এতে ১০৬ রানে বিশাল জয় পায় কলকাতা।  বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় দিল্লি। ৭ বলে ১০ রান করে পৃথ্বী শা আউট হলেও শূন্য রান করে তার দেখানো পথে হাঁটেন মিচেল মার্শ এবং অভিষেক পোরেল। দিল্লি শিবিরে হাল ধরার চেষ্টা করেন ডেভিড ওয়ার্নার। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি তিনি। ১৩ বলে ১৮ রান করে স্বদেশি স্টার্কে শিকার হন এই বাঁহাতি ব্যাটার। এরপর ক্রিসটান স্টাবসকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন ঋষভ পান্থ। ২৩ বলে ফিফটি তুলে নেন দিল্লির অধিনায়ক। ২৫ বলে ৫৫ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। পরের বলেই ডাক আউট হন অক্ষর প্যাটেল এতে ১২৬ রানে ছয় উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে দিল্লি। কিন্তু এক প্রান্ত আগলে রেখে ২৮ বলে ফিফটি তুলে নেন স্টাবস। এরপর বেশিক্ষণ পিচে থাকতে পারেননি তিনি। ৩২ বলে ৫৪ রান করে ফেরেন এই প্রোটিয়া ব্যাটার। ৬ বলে ৭ রান করে আউট হন সামিত কুমার। শেষ পর্যন্ত রাসিক সালাম (১) এবং এনরিচ নরকিয়া ৪ রানে আউট হলে রানেই গুটিয়ে যায় দিল্লি। এতে ১০৬ রানের বিশাল জয় পায় কলকাতা। কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে ভারুণ চক্রবর্তী ও ভাইভাব আরোরা তিনটি করে উইকেট শিকার করেন । এ ছাড়াও মিচেল স্টার্ক দুটি, আন্দ্রে রাসেল ও সুনিল নারিন নেন এক করে উইকেট। এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে তাণ্ডব শুরু করে কলকাতার দুই ওপেনার ফিট সল্ট এবং সুনিল নারিন। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি সল্ট। ১২ বলে ১৮ রান করে সাজঘরে ফেরেন এই ইংলিশ ব্যাটার। কিন্তু অপর প্রান্তে ঝড় তুলতে থাকেন নারিন। ২১ বলে ফিফটি তুলে নেন এই ক্যারিবিয়ান তারকা। তৃতীয় উইকেটে পিচে এসে ব্যাট চালাতে থাকেন অঙ্কক্রিস রঘুভানশি। দুজনের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে ১০ ওভারেই ১৩৫ রান তুলে নেয় কলকাতা। সেই সঙ্গে সেঞ্চুরি খুবই কাছে পৌঁছে যায় নারিন। তবে ১৫ রানের আক্ষেপ নিয়ে সাজঘরের পথ ধরেন তিনি। ৩৯ বলে ৮৫ রানের মারকুটে ইনিংস খেলেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। নারিন সেঞ্চুরি না পেলেও ২৫ বরে ফিফটি তুলে নেন রঘুভানশি। ২৭ বলে ৫৪ রান করে আউট হন এই ডান হাতি ব্যাটার। এরপর কলকাতা শিবিরে হাল ধরেন আন্দ্রে রাসেল এবং শ্রেয়াস আইয়ার। দুজনের ব্যাটে ভর করে ১৬তম ওভারেই দুইশত রানের কোটা পার করে পশ্চিমবঙ্গের দলটি। ১১ বলে ১৮ রান করে আইয়ার আউট হলে ৮ বলে ২৬ রান করে তার দেখানো পথে হাঁটেন রিঙ্কু সিং। ২০তম ওভারে প্রথম দুই বলে দুর্দান্তভাবে রাসেল ও রামানদীপ সিংকে আউট করেন ইশান্ত। ১৯ বলে ৪১ রান করেন রাসল। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ওভারে সাত উইকেট হারিয়ে ২৭২ রানের বিশাল পুঁজি পায় কলকাতা।
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৫৫

ফিলিস্তিনের কাছে ৫ গোলে বিধ্বস্ত বাংলাদেশ
কুয়েত থেকে অন্তত একটি পয়েন্ট নিয়ে ফেরার লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের। ফিলিস্তিনের বিপক্ষে সেই চ্যালেঞ্জ নিয়েই মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু কুয়েতের আল জাবের আহমেদ স্টেডিয়ামে বাংলাদেশকে বাস্তবতা বোঝালো ফিফা র‌্যাংকিংয়ে ৯৭ নম্বরে থাকা ফিলিস্তিন। বাংলাদেশের জালে ৫ গোল দিয়ে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে প্রথম জয় নিয়ে ঘরে ফিরলো যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটি। শুরুটা ভালই ছিল বাংলাদেশের। জমে উঠছিল মাঠের লড়াই। যদিও রক্ষণের ভুলে প্রথমার্ধের শেষদিকে দুটি গোল হজম করে বসে ক্যাবরেরার দল।বাংলাদেশের গোলরক্ষক মিতুল মারমা ভালো দুটি সেভ করেছেন প্রথমার্ধে। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে খেলার চলনটাই ঘুড়িয়ে দেয় ফিলিস্তিন। ২-০ তে এগিয়ে থাকা দলটি দ্বিত্বীয়ার্ধে করে আরও ৩ গোল করে নিজেদের জয় নিশ্চিত করে। ৫-০ ব্যবধানে ফিলিস্তিনের বিপক্ষে এটাই সবচেয়ে বড় হার বাংলাদেশের। আগের ৬ ম্যাচের ৫ টিতে হারলেও কোনটিতেই ২টির বেশি গোল দিতে পারেনি মধ্যেপ্রাচ্যের দেশটি। এবার বাংলাদেশকে ৫ গোলে বিধ্বস্ত করেছে তারা। ফিলিস্তিনের বড় জয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন দাবাগ। ৪৩, ৫৩ ও ৭৭ মিনিটে গোল করেছেন তিনি। বাকি ২ গোল করেছেন কুনবার। বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের ফিরতি ম্যাচ ২৬ মার্চ ঢাকায়।
২২ মার্চ ২০২৪, ০৩:৩২

কুলদ্বীপ ও অশ্বিনে বিধ্বস্ত ইংল্যান্ড, কোহলিকে টপকে গেলেন জয়সওয়াল
ধর্মশালা টেস্টে মাঠে নেমে একের পর এক চমক দেখিয়ে দিনটি স্মরণীয় করে রেখে ভারতীয় ক্রিকেটরা। শততম টেস্ট খেলতে নেমে অশ্বিনের চার উইকেট এবং মাত্র টেস্টেই কোহলিকে টপকে গেছেন তরুণ ব্যাটার যশস্বী জয়সওয়াল। তাই প্রথম দিনটা যেনো শুধুই স্বাগতিকদের। বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) নিয়মরক্ষার ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে মাত্র ২১৮ রানে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে এক উইকেট হারিয়ে ১৩৫ রান তুলে দিন শেষ করেছে ভারত। ২১৮ রানের জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে দুর্দান্ত শুরু করে দুই ভারতীয় ওপেনার যশস্বী জয়সওয়াল এবং রোহিত শর্মা। ৫৮বলে ৫৪ রানের ইনিংস খেলে আউট হলেও কিংবদন্তি ব্যাটার বিরাট কোহলিকে পিছনে ফেলেছেন জয়সওয়াল। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিপাক্ষিক সিরিজে ৬৫৫ রান করেছিলেন বিরাট কোহলি। এবার তাকে ছাপিয়ে গেলেন তরুণ তুর্কি জয়সওয়াল। চার টেস্টেই ৬৫৫ রান করে ফেলেছিলেন তিনি। এদিন ব্যাট করতে নেমে রানের খাতা খুলতেই টপকে গেলেন কোহলিকে। এবার সামনে শুধু আরেক কিংবদন্তি ব্যাটার সুনীল গাভাস্কার। পাঁচ টেস্টে এক ইনিংস বাকি থাকতেই ৭১২ রান করে ফেলেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। জয়সওয়ালের আউটের পর রোহিতকে সঙ্গ দেন শুভমান গিল। শেষ পর্যন্ত রোহিত ৮৩ বলে ৫২ রান এবং গিল ৩৯ বলে ২৬ রানে অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেছেন। এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুর দিকে বেশ সাবলীলই খেলছিলেন ইংলিশ ব্যাটাররা। উদ্বোধনী জুটিতে ভালোই খেলছিলেন বেন ডাকেট ও ক্রাউলি। কিন্তু মধ্যাহ্ন বিরতির পরই চিত্র বদলে যায়। ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠা কুলদীপ যাদবের ঘূর্ণির কোনো জবাব তাদের কাছে ছিল না। চা বিরতির আগেই ৫ উইকেট পূর্ণ করেন কুলদীপ। কুলদীপকে সঙ্গ দিলেন বাকি দুই স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন ও রবীন্দ্র জাদেজা। শততম টেস্ট খেলতে নামা অশ্বিন নিলেন ৪ উইকেট। বাকি এক উইকেট নিলেন জাদেজা। তাদের দাপটে বেশিদূর এগোতে পারল না স্টোকস বাহিনী।  ২১৮ রানেই থেমে যায় তাদের ইনিংস। দলের হয়ে ১০৮ বলে ৭৯ রান করেছেন জ্যাক ক্রাউলি। এ ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৯ রানের ইনিংস খেলেছেন অশ্বিনের মতো শততম টেস্ট খেলতে নামা জনি বেয়ারস্টো।  
০৭ মার্চ ২০২৪, ১৯:৫৫

যুক্তরাষ্ট্রে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ৫
যুক্তরাষ্ট্রে একটি ছোট বিমান বিধ্বস্ত হয়ে তিনজন শিশুসহ ৫ জন নিহত হয়েছেন।  মঙ্গলবার (৫ মার্চ) দেশটির টেনেসি অঙ্গরাজ্যের ন্যাশভিল শহরের একটি মোটরওয়ের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা সবাই কানাডিয়ান নাগরিক বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। তবে নিহতদের নাম এখনও জানা যায়নি। বিবিসির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ন্যাশভিল শহরের একটি কস্টকো সুপারমার্কেটের কাছে ঘাসযুক্ত এলাকায় বিমানটি আঁছড়ে পড়ে এবং আগুন ধরে যায়। এদিকে দুর্ঘটনার আগে ন্যাশভিল বিমানবন্দরে কল করে ইঞ্জিনে সমস্যার কথা জানিয়েছিলেন পাইলট। তখন, বিমানটিকে জরুরি অবতরণের জন্য অনুমতি দেওয়া হয়। কিন্তু বিমানটি বিমানবন্দরের অনেক দূরে থাকায় পাইলট জরুরি অবতরণ করতে পারবে না বলে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলকে জানান। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, দুর্ঘটনার কারণ কী হতে পারে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। তবে, দুটি সংস্থা দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করছে।
০৬ মার্চ ২০২৪, ১১:৪৬

তামিম ও মায়ার্স ঝড়ে বিধ্বস্ত চট্টগ্রাম, কোয়ালিফাইয়ারে বরিশাল
চলতি বিপিএলে নানা সমীকরণের বেড়াজাল পেরিয়ে প্লে-অফ নিশ্চিত করেছিল ফরচুন বরিশাল। এলিমিনেটর পর্বে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে নিয়ে রীতিমতো ছেলে খেলা করেছে তামিম-মিরাজ। বন্দরনগরীর দলটিকে উইকেটে সাত উড়িয়ে দিয়ে কোয়ালিফাইয়ার নিশ্চিত করেছে বরিশাল। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) টস জিতে চট্টগ্রামকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানায় বরিশাল। প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে বরিশালকে ১৩৬ রানের সহজ লক্ষ্য দেয় চট্টগ্রাম। জবাব দিতে নেমে  সাত উইকেট এবং ৩১ বল হাতে থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বরিশাল। এতে চট্টগ্রামের বিদায়ে কোয়ালিফাইয়ার নিশ্চিত হয় বরিশালের। সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় বরিশাল। ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই সাজঘরে ফেরেন ওপেনার সৌম্য সরকার। এরপর তামিম ইকবালের সহজ ক্যাচ তালু বদ্ধ করতে ব্যর্থ হন সৈকত আলী। পরের বল থেকেই ব্যাট চালাতে থাকেন তামিম। বরিশাল অধিনায়কের ব্যাটিং তাণ্ডব দেখ ব্যাট চালাতে থাকেন কাইল মায়ার্সও। শুভাগত হোমের এক ওভারে ২৬ রান তোলেন এই ক্যারিবিয়ান ব্যাটার। দুজনের ব্যাটে ভর করে জয়ে পথে ছুটতে থাকে বরিশাল। ২৫ বলে ফিফটি তুলে নেন মায়ার্স। পরের বলেই ক্যাচ আউট হন এই ডান হাতি ব্যাটার। এরপর তামিমকে সঙ্গ দেন ডেভিড মিলার। ১৩ বলে ১৭ রান করে মিলার আউট হলেও ৪১ বলে ফিফটি তুলে নেন বরিশাল অধিনায়ক। শেষ পর্যন্ত মুশফিকের ৬ বলে ৫ রান এবং তামিম ইকবালের ৪৩ বলে ৫২ রানের অপরাজিত ইনিংসে ভর করে সাত উইকেট এবং ৩১ বল হাতে থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বরিশাল। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের হয়ে শুভাগত হোম, বিলাল খান এবং রোমারিও শেফার্ড একটি করে উইকেট শিকার করেন। এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় চট্টগ্রাম। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে ৩ বলে ২ রান করে সাজঘরে ফেরেন তানজিদ তামিম। ১৩ বলে ৭ রান করে তামিমকে সঙ্গ দেন ইমরানুজ্জামান। পিচের এক প্রান্ত আগলে রেখে রান তুলতে থাকেন জশ ব্রাউন। তবে ইনিংস বড় করতে পারেনি এই ডান হাতি ব্যাটার। ২২ বলে ৩৪ রান করে আউট হন তিনি। এরপর ১১ বলে ১৭ রান করে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন টম ব্রুস। এরপর সৈকত আলীকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন অধিনায়ক শুভাগত হোম।  ১৪ বলে ১১ রান করে সৈকত আউট হলে, ১৬ বলে ২৪ রান করে তাকে সঙ্গ দেন শুভাগত। ১৬ বলে ১১ রান করে আউট হন রোমারিও শেফার্ড। শেষ পর্যন্ত নাহিদুজ্জামানের ১৩ বলে ১০ রান এবং সালাউদ্দিন শাকিলের ১১ বলে ৮ রানের ইনিংসে ভর করে নয় উইকেট হারিয়ে ১৩৫ রানের লড়াকু পুঁজি পায় চট্টগ্রাম।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:০৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়