• ঢাকা মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
প্রচারে বাধা: কাজীপুর উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে শোকজ
নির্বাচনী প্রচারে বাধা প্রদান এবং প্রতিপক্ষের কর্মী সমর্থকদের বিভিন্নভাবে হুমকি-ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগে সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী খলিলুর রহমান সিরাজীকে শোকজ করা হয়েছে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে খলিল সিরাজীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেওয়া হয়েছে। আগামী তিন দিনের মধ্যে তাকে শোকজের জবাব দিতে বলা হয়েছে। রিটানিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম বলেন, আনারস প্রতীকের প্রার্থী খলিলুর রহমান সিরাজী তার কর্মী সমর্থকদের দিয়ে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে অপর দুই প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য আবুল কালাম আজাদ (দোয়াত কলম) ও কাজীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল আলমের (ঘোড়া) নির্বাচনী প্রচারে বাধা প্রদান এবং তাদের কর্মী সমর্থকদের বিভিন্নভাবে হুমকি-ভয়ভীতি প্রদর্শন করছেন। যার ভিডিও ফুটেজসহ নির্বাচন অফিসে অভিযোগ করা হয়েছে। এ ছাড়াও এ সংক্রান্ত বিষয়ে কাজীপুর থানায় সাধারণ ডায়েরিও করেছেন তারা। যা উপজেলা পরিষদ (নির্বাচনি আচরণ) বিধিমালা ২০১৬ এর বিধি ৩, ১৮ ও ৩১ এর পরিপন্থী। এ অবস্থায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে খলিলুর রহমান সিরাজীর বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, এই মর্মে পত্র প্রাপ্তির তিনদিনের মধ্যে তাকে লিখিতভাবে অবহিত করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানান রিটার্নিং কর্মকর্তা। এর আগে বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে শহরের একটি হোটেলে আয়োজিত যৌথ সংবাদ সম্মেলনে চেয়ারম্যান প্রার্থী খলিলুর রহমান সিরাজীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন দুই চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কালাম আজাদ এবং কাজীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল আলম। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, “চেয়ারম্যান প্রার্থী খলিলুর রহমান সিরাজী ও তার লোকজন প্রতিটি ইউনিয়নে সন্ত্রাসী বাহিনী গড়ে তুলেছেন। কর্মী-সমর্থকরা প্রচারে নামলেই তাদের মারধর করছে, পোস্টার ও লিফলেট কেড়ে নিচ্ছে ও ছিঁড়ে ফেলছে এবং নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর জন্য হুমকি দিচ্ছে।’’ এ নিয়ে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী থানায় চারটি জিডি করলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়েছে। প্রতিনিয়ত হুমকি-ধামকির কারণে ভোট নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন এই দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী।  তাদের অভিযোগ, “প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত কোনো নির্দেশনাই খলিলুর রহমান সিরাজী মানছেন না। তিনি প্রভাব বিস্তার করে মানুষের ভোটের অধিকার হরণের চেষ্টা করছেন।”  এ অবস্থায় সুষ্ঠু ভোট ও ভোটের পরিবেশ তৈরি করতে প্রধানমন্ত্রী, নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনসহ সবার সহযোগিতা কামনা করেন তারা। প্রসঙ্গত, প্রথম ধাপে আগামী ৮ মে কাজীপুর উপজেলায় ভোট অনুষ্ঠিত হবে। এ উপজেলায় মোট তিনজন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন।
২৬ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৫৪

উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় বিএনপির ৯ নেতাকে শোকজ
আগামী ৮ মে প্রথম ধাপে অনুষ্ঠিত হবে দেড়শ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। এই নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া ও ফুলপুর উপজেলায় প্রার্থী হওয়ায় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নয় নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) পাঠিয়েছে দলটি। এনিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের ভেতরে-বাইরে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।   বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেলে ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোতাহার হোসেন তালুকদার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রূহুল কবীর রিজভী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে প্রার্থী হওয়া নেতাদের এই শোকজপত্র পাঠানো হয়।   সেই সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, সে বিষয়ে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে লিখিত জবাব দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান বিএনপি নেতা মোতাহার হোসেন তালুকদার।     শোকজপ্রাপ্ত নেতারা হলেন- হালুয়াঘাট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী উপজেলা বিএনপির সদস্য আব্দুল হামিদ, ঢাকা আইনজীবী ফোরামের সদস্য অ্যাডভোকেট হাসনাত তারেক, ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী উত্তর জেলা মহিলা দলের সহসভাপতি মনোয়ারা বেগম ময়না, সহকুটির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক সুমী বেগম এবং সাবেক ছাত্রদল নেতা এবিএম কাজল সরকার, ধোবাউড়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী উপজেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি শামছুর রশীদ মজনু, উপজেলা বিএনপির সদস্য ফরিদ আল রাজী কমল, ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী উত্তর জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম খান এবং ফুলপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. এমরান হোসেন পল্লব।   নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক বিএনপি নেতাকর্মী জানান, বছরের পর বছর ধরে দলের সাংগঠনিক কাঠামো না থাকায় ভেঙে পড়েছে দলীয় শৃঙ্খলা। এ কারণে অনেকেই দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। এতে দল এবং তৃণমূল চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।             প্রার্থীতার বিষয়ে জানতে চাইলে হালুয়াঘাট উপজেলা বিএনপির সদস্য আব্দুল হামিদ বলেন, আমার দল বিএনপি নির্বাচনে যাচ্ছে না। কিন্তু আমি স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনের মাঠে আছি এবং শেষ পর্যন্ত থাকব। এর আগেও আমি বিগত পৌর নির্বাচনে দলের পদ থেকে পদত্যাগ করে প্রার্থী হয়েছিলাম।   এ প্রসঙ্গে ধোবাউড়া উপজেলার প্রার্থী শামছুর রশীদ মজনু বলেন, কেউ বলছে বিএনপি নির্বাচনে যাবে, কেউ বলছে যাবে না আবার কেউ বলছে এটা দলের কৌশল। কিন্তু আমি দলের ধার ধারি না। দল করে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি, জেল খেটেছি, মামলা-হামলার শিকার হয়েছি। কিন্তু বর্তমানে দলের মধ্যে আমার মতো অনেকের কোনো মূল্যায়ন নেই, এখন দল বিক্রি করে খাচ্ছে অনেকেই। তাই আমি নির্বাচন করছি, এ কারণে দল থেকে বহিষ্কার হলেও আমার কোনো আক্ষেপ নেই কারণ দলের বহিষ্কার আদেশটিকেও আমি একটি ‘পদ বা পদবি’ মনে করি। আমি দুবার ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে টানা ১৪ বছর চেয়ারম্যান ছিলাম। এখন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। জনগণ আমার পাশে আছে, আশা করি নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমি শতভাগ বিজয়ী হব।   তবে বিএনপি নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্তকে কৌশল হিসাবে দেখছেন ফুলপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ও বিএনপি নেতা মো. এমরান হোসেন পল্লব। তিনি বলেন, নির্বাচনে না যাওয়ার বিষয়ে বিএনপির সিদ্ধান্ত সঠিক কিন্তু আমি নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছি। কারণ আমরা প্রার্থী না হলে উপজেলা পরিষদের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলো আওয়ামী লীগের হাতে চলে যাবে। আশা করি দল আমাকে বহিষ্কার করবে না, আর যদি করে তখন দেখা যাবে।  
২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:২৬

যে কারণে ৬৪ নেতাকে বিএনপির শোকজ
দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে অংশ নিতে চাওয়া ৬৪ নেতাকে শোকজ করেছে বিএনপি। তাদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ২৪ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ২১ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৯ জন রয়েছেন। নেতাদের ৪৮ ঘণ্টার সময় দিয়ে উত্তর দিতে বলা হয়েছে। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত শোকজ চিঠিতে বলা হয়, গত ১৫ এপ্রিল বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভায় আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বর্জন করার সিদ্ধান্ত হয়। বিএনপির নেতা হিসাবে আপনি দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেননি। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা সম্পূর্ণরূপে দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থি এবং দলের প্রতি চরম বিশ্বাসঘাতকতা। সুতরাং দলের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে জালিয়াতির নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য আপনার বিরুদ্ধে কেন দলের গঠনতন্ত্র মোতাবেক সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, তা ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে যথাযথ কারণ দর্শিয়ে একটি লিখিত জবাব দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বরাবরে নয়াপল্টনস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। দলটির সূত্রে জানা গেছে, শোকজ করা ৬৪ নেতার মধ্যে ইতোমধ্যে ৫ জনকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বাকিদের শোকজের চিঠির উত্তর পাওয়ার পর দলীয় ফোরামের আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া দলীয় পদে আছেন এমন সবাইকে বহিষ্কার করা হবে। ৬৪ নেতাদের মধ্যে বহিষ্কার ৫ জন হলেন, নীলফামারী জেলাধীন জলঢাকা উপজেলা বিএনপির সভাপতি ফাহমিদ ফয়সাল চৌধুরী কমেট (কমেট চৌধুরী), দিনাজপুর জেলার বিরল উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি সাদেক আলী, চট্টগ্রাম উত্তর জেলার ১২ নং চিকনদন্ডী ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ আলী মাহমুদ, সদস্য জহুরুল আলম এবং কক্সবাজার জেলার ঈদগাঁ উপজেলা বিএনপির সদস্য ও ঈদগাঁ উপজেলা মৎস্যজীবী দলের সাধারণ সম্পাদক মো. হান্নান মিয়া।
২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৫৪

বরাদ্দের আগেই প্রতীক দিয়ে ফেসবুকে প্রচারণা, দুই প্রার্থীকে শোকজ
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দের দুই দিন আগেই দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর ছবিসহ প্রতীক ব্যবহার করে প্রচারণার ঘটনা ঘটেছে। এতে চেয়ারম্যান প্রার্থী শরাফ উদ্দিন আজাদ সোহেল ও অধ্যাপক আবদুল ওয়াহেদকে কারণ দর্শানো (শোকজ) নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তাদেরকে তিন দিনের মধ্যে আচরণবিধি লঙ্ঘন নিয়ে ব্যাখ্যা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় রিটার্নিং কর্মকর্তা ও রামগতি উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাহবুব রোমান চৌধুরী সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। শরাফ উদ্দিন আজাদ রামগতি উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান এবং ওয়াহেদ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। রিটার্নিং কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২৩ এপ্রিল রামগতি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। এর আগেই সোহেল কাপ প্রতীক ও ওয়াহেদ দোয়াত কলম প্রতীক দিয়ে পোস্টার ছাপিয়েছেন। এটি উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা ২০১৩ এর ২২ এবং ২০১৬ এর বিধি ৫(১) ও ৫(২) লঙ্ঘন। এজন্য কেন ওই দুই প্রার্থীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্বাচন কমিশনে লেখা হবে না তা আগামী ৩ দিনের মধ্যে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য তাদেরকে নির্দেশ দেওয়া হলো। এ শোকজ নোটিশের অনুলিপি  নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিবসহ আরও ৫টি দপ্তরে দেওয়া হয়েছে। শরাফ উদ্দিন আজাদ সোহেল বলেন, যেহেতু এখনো প্রতীক পাইনি, সেহেতু প্রতীক ব্যবহার করে প্রচারণার প্রশ্নই আসে না। কে বা কারা প্রতীক লাগিয়ে আমার নামে ফেসবুকে প্রচার করেছে। আমি এর কিছুই জানি না।   চেয়ারম্যান প্রার্থী আবদুল ওয়াহেদ বলেন, আমি গতবারও দোয়াত কলম নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছি। এবারও আমার পছন্দের প্রতীক দোয়াত কলম। অন্য কেউ এই প্রতীকের জন্য আবেদন করেননি। হয়তো এ জন্যই কে বা কারা প্রতীক লাগিয়ে পোস্টার করে ফেসবুকে ছড়িয়ে দিয়েছে। বিষয়টি আমার জানা ছিল না। যতটুকু সম্ভব সবাইকে নিষেধ করা হয়েছে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন না করতে। রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহবুব রোমান চৌধুরী বলেন, বরাদ্দ দেওয়ার আগেই প্রতীক দিয়ে পোস্টার করে দুই প্রার্থীর নামে ফেসবুকে প্রচারণা চালানো হয়েছে। বিষয়টি আমাদের নজরে আসলে আচরণবিধি লঙ্ঘনের ঘটনায় ওই প্রার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ করা হয়েছে। প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে রামগতি উপজেলায় সোহেল ও ওয়াহেদ ছাড়াও আরও তিনজন চেয়ারম্যান প্রার্থী রয়েছেন। তারা হলেন- জামশেদা জাং চৌধুরী, রোকেয়া বেগম ও মাহবুবুর রহমান টিপু। এ উপজেলায় ১০ জন ভাইস চেয়ারম্যান ও তিনজন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রয়েছেন।
২১ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১৫

শিল্পী সমিতির নির্বাচন / আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ডিপজলকে শোকজ
রাত পোহালেই বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। এ নিয়ে এফডিসিতে উৎসবের আমেজ বইছে। এরইমধ্যে ডিপজলের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছেন সাদিয়া মির্জা নামে এক অভিনেত্রী। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার খোরশেদ আলম খসরু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।   তিনি বলেন, সাদিয়া মির্জা নামে ওই প্রার্থীর অভিযোগ আমলে নিয়ে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ডিপজলকে ৬ ঘণ্টার মধ্যে কারণ দর্শানোর চিঠি দিয়েছি।  এদিকে সঠিক কারণ দর্শাতে না পারলে ডিপজলের প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার খসরু। অন্যদিকে, অভিযোগ প্রমাণিত হলে ডিপজলের প্রার্থিতা বাতিল হয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করার সম্ভাবনা রয়েছে সাধারণ সম্পাদক পদে থাকা নিপুণ আক্তারের। এ নিয়ে মিশা-ডিপজল প্যানেলের চিত্রনায়ক আলেকজান্ডার বোকে প্রশ্ন করলে তিনি জানান, একটি পক্ষ নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করবে। তবে আমরা চাই সুষ্ঠ নির্বাচন। এমন অভিযোগ আমরা অন্য প্যানেল থেকেও পেয়েছি, কিন্তু তাতে আমরা গুরুত্ব দেয়নি।   তিনি আরও বলেন, ডিপজল ভাই এমনিতেই দানবীর। সবাইকে টাকা-পয়সা দান করে থাকেন। এটা নিয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করলে বিষয়টি সুখকর হবে না। তবে বিষয়টি নিয়ে কলি-নিপুণ প্যানেলের কেউ মুখ খোলেননি। কথা বলতে চাননি মিশা-ডিপজল পরিষদের অন্য সদস্যরাও।   নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টায় শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোটগ্রহণ শুরু হবে। দুপুরে বিরতি দিয়ে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত চলবে এই ভোট। পরে ভোট গণনা শেষে একইদিন ফলাফল প্রকাশ করা হবে। নির্বাচন উপলক্ষে নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশ জোরদার করা হয়েছে।  
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ২০:১১

কৃষককে বের করে দেওয়ার ঘটনায় কর্মকর্তাকে শোকজ
মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলায় কৃষক ফজলুর রহমানকে কৃষি অফিস থেকে বের করে দেওয়ার ঘটনায় দুই সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।  বুধবার (৩ এপ্রিল) প্রতিবেদন জমা দিয়েছে তদন্ত কমিটি। এ ছাড়া ভুক্তভোগী ওই কৃষকের অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দেওয়া হয়েছে। বিকেল পৌনে ৫টার দিকে মানিকগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক রবিআহ নূর আহমেদ বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। এর আগে মঙ্গলবার শিবালয় উপজেলা কৃষি অফিসে এক গুচ্ছ ধান নিয়ে পরামর্শ নিতে যান কৃষক ফজলুর রহমান। কৃষি অফিসে দায়িত্বরত কৃষি কর্মকর্তা ওই কৃষকের সঙ্গে খারাপ আচরণ করা এবং কৃষককে অফিস থেকে বের করে দেওয়ার ঘটনায় বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আসে। পরে তাদের নির্দেশে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্ভিদ সংরক্ষণ) মো. শহিদুল আমিন এবং অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্যান) মো. মামুন ইয়াকুবকে নিয়ে দুই সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তারা আজ সকাল থেকে ঘটনাস্থল গিয়ে কাজ করেছেন। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক রবিআহ নূর আহমেদ বলেন, শিবালয় উপজেলা কৃষি অফিসের ঘটনায় আজকে জেলার দুইজন অফিসার এবং উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাজিয়া তরফদার ভুক্তভোগী ওই কৃষকের সঙ্গে কথা বলেছেন। এ সময় তার ক্ষতিগ্রস্ত ধানের খেতও পরিদর্শন করেন। তিনি আরও বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের পাঠানো হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, বোরোখেতে পোকার আক্রমণ হওয়ায় গতকাল মঙ্গলবার সকালে শিবালয় উপজেলার উথলী ইউনিয়নের গহেরপুর গ্রামের কৃষক ফজুলুর রহমান পরামর্শের জন্য একগুচ্ছ ধান হাতে কৃষি অফিসে যান। এ সময় তিনি ধানগুলো ছবি তোলার কথা বলেন এবং জেলার উপপরিচালকের ফোন নম্বর চান। একই সঙ্গে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা মাঠে যান না বলে অভিযোগ করলে তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠেন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা সালাউদ্দিন সুজন। পরে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সালাউদ্দিন সুজন ওই কৃষককে বলেন, ‘আমি কি আপনার কামলা দিই? আপনি কি দেশের প্রেসিডেন্ট হয়ে গেছেন? আপনি বললেই মাঠে যেতে হবে? যা পারেন করেন গা। আপনি বেরিয়ে যান। যদি বয়স্ক লোক না হতেন তাহলে আপনাকে দেখে দিতাম।’ একপর্যায়ে তাকে অফিস থেকে বের করে দেওয়া হয়। ঘটনা জানার পর দুই সাংবাদিক ভুক্তভোগী কৃষককে সঙ্গে নিয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাজিয়া তরফদারের কাছে গেলে তিনিও সাংবাদিকদের সামনেই কৃষকের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন। সাংবাদিকরা এর প্রতিবাদ করলে তাদের সঙ্গেও অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন কৃষি কর্মকর্তা রাজিয়া তরফদার।
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:০৮

ট্রুডোর নামে ভুয়া জন্মসনদ : ইউপি চেয়ারম্যান ও সচিবকে শোকজ
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর নামে জন্মসনদ তৈরির ঘটনায় পাবনার সুজানগর উপজেলার আহম্মদপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও সচিবকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।  একই সঙ্গে ইউনিয়ন পরিষদের কম্পিউটার অপারেটর নিলয় পারভেজ ইমনের বিরুদ্ধে থানায় মামলার জন্য লিখিত এজাহার দেওয়া হয়েছে।  শুক্রবার (২২ মার্চ) দুপুরে সুজানগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুখময় সরকার দুজনকে শোকজ নোটিশ দেন। আর থানায় মামলার এজাহার দেন ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান-২ ফাতেমা বেগম।  সুজানগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুখময় সরকার জানান, কীভাবে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর নামে জন্ম নিবন্ধন সনদ তৈরি হলো তার কারণ জানতে চেয়ে আহম্মদপুর ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ মোল্লা ও সচিব আওলাদ হাসানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেওয়া হয়েছে। আগামী দুই কার্য দিবসের মধ্যে তাদের জবাব দিতে বলা হয়েছে।  এদিকে জাস্টিন ট্রুডোর জন্মসনদ তৈরি করা কম্পিউটার অপারেটর নিলয় পারভেজ ইমনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও চারজনের বিরুদ্ধে আমিনপুর থানায় অভিযোগ দিয়েছেন ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান-২ ফাতেমা বেগম।  আমিনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুনুর রশিদ বলেন, মামলার এজাহার পাওয়া গেছে। মামলা নথিভুক্ত করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। এর আগে পুরো ঘটনা তদন্ত করতে রেজিস্ট্রার জেনারেল যাহিদ হোসেন পাবনা জেলা প্রশাসককে (ডিসি) নির্দেশ দেন। জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান গণমাধ্যমকে জানান, রেজিস্ট্রার জেনারেলের নির্দেশ পাওয়ার পর বৃহস্পতিবার দুপুরে এক সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। স্থানীয় সরকার বিভাগ পাবনার উপপরিচালক সাইফুর রহমানকে ঘটনা তদন্ত করে তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তদন্তের পর দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৩ মার্চ ২০২৪, ১৩:০০

রাজশাহী-৪ আসনের এমপি আবুল কালামকে শোকজ
শিষ্টাচারবহির্ভূত ও সংগঠনের শৃঙ্খলাবিরোধী বক্তব্য প্রদানের জন্য রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদকে শোকজ করা হয়েছে। গত ১৯ মার্চ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া দলের সভাপতির পক্ষ থেকে শোকজ নোটিশটি আবুল কালাম আজাদের কাছে পাঠান। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) এমপি নোটিশটি গ্রহণ করেছেন। নোটিশ গ্রহণ পরবর্তী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে দলের সভানেত্রীর কার্যালয় ধানমন্ডিতে যথাযথ নিয়ম মেনে জবাব প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তাকে। নোটিশে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে আপনার দেওয়া বিভিন্ন বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে দলের ভাবমূর্তি মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হয়েছে। শিষ্টাচারবহির্ভূত আপনার প্রদত্ত এসব বক্তব্য কার্যত সংগঠনের শৃঙ্খলাবিরোধী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এতে আরও বলা হয়, আপনার বিরুদ্ধে কেন শাস্তিমূলক সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না-তার ব্যাখ্যাসহ লিখিত জবাব নোটিশ প্রাপ্তির পরবর্তী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে দলের সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে পৌঁছাতে হবে। এ বিষয়ে জানতে সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও সাড়া মেলেনি।
২২ মার্চ ২০২৪, ১১:৫৮

এক বিদ্যালয়ের সব শিক্ষককে শোকজ
নীলফামারীর একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সব শিক্ষককে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দেওয়া হয়েছে। রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) সৈয়দপুরে রথেরপুকুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটেছে। শোকজ পাওয়া শিক্ষকেরা হলেন- প্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক আলমাছ সুলতান, সহকারী শিক্ষক মিস লিনা, মাহবুবার রহমান, রেজিয়া খাতুন ও সোনিয়া রিছা প্রামাণিক। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সৈয়দপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাকির হোসেন। নোটিশে দুপুর ১২টায় বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম কেন বন্ধ রাখা হয়েছে সে বিষয়ে জানতে সব শিক্ষককে ৩ কার্যদিবস সময় দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, বিদ্যালয়ের মাঠে সড়কের নির্মাণসামগ্রী রাখার অজুহাতে দুপুরে পাঠদান বন্ধ করেন শিক্ষকরা। স্কুল কর্তৃপক্ষের এমন সিদ্ধান্তের পর শিক্ষকদের শোকজ করা হয়েছে। উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, লিখিত জবাবে উপযুক্ত কারণ দর্শাতে না পারলে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:৩৭

বইমেলায় ৫ প্রকাশনীকে শোকজ
অমর একুশে বইমেলায় নীতিমালা লংঘন করায় পাঁচ প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে কারণ দর্শানোর চিঠি দিয়েছে মেলা পরিচালনা কমিটি। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানগুলোকে কেন নীতিমালা ভঙ্গ করা হয়েছে সেই ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য তিনদিন সময় দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বইমেলা পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ড. কে এম মুজাহিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি জানান, গাজী প্রকাশন (স্টল নং- ৩৭৪-৩৭৫) বঙ্গজ প্রকাশন, (স্টল নং- ৪০৭) কুঁড়েঘর প্রকাশনী লিমিটেড (স্টল নং ৪০৩-৪০৪), তৃপ্তি প্রকাশ কুঠির (স্টল নং- ৩৭৬-৩৭৭), বাতিঘর প্রকাশনী (স্টল নং- ৪৫৫-৪৫৬), এই ৫টি প্রতিষ্ঠানকে শোকজ দেওয়া হয়। তিনি বলেন, সব বইয়ে একই আই এস বিএন নম্বর ব্যবহার, এবং গাইড বইয়ে কপিরাইট আইনের ব্যত্যয় ঘটানোর কারণে তাদের শোকজ দেওয়া হয়েছে। এর আগে গত শনিবার মেলার টাস্ক ফোর্স পরিদর্শনে গিয়ে এসব প্রতিষ্ঠানে আইএসবিএন ছাড়া পাইরেটেড বই খুঁজে পায়। পরে টাস্ক ফোর্স এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে তাদের পর্যবেক্ষণ জানায় মেলা কমিটিকে। তার ভিত্তিতেই মঙ্গলবার কমিটি শোকজ দেয়।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:২৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়