• ঢাকা মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায় বিএনপি : ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না বলেই স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়।   তিনি বলেন, দেশের মানুষ এখন স্বাধীনতার সুফল পাচ্ছে। অগণতান্ত্রিক ও উগ্র-সাম্প্রদায়িক অপশক্তির প্রতিভূ বিএনপির ফ্যাসিবাদী দর্শনে জনগণ কখনো সাড়া দেয়নি; দেবেও না। তাই বিএনপি সর্বদা জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। বিবৃতিতে তিনি বিএনপি নেতাদের মিথ্যা, বানোয়াট এবং দুরভিসন্ধিমূলক বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। কাদের বলেন, সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান অবৈধ ও অসাংবিধানিক ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করতে ধর্মের কার্ড ব্যবহার করে ধর্মভিত্তিক রাজনীতির প্রচলন করেন। স্বৈরাচার জিয়া রাষ্ট্র ও সমাজের সব স্তরে সাম্প্রদায়িকতার বিষবৃক্ষের বীজ বপন ও উগ্র-সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত করেন। তখন থেকে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়। বিরোধী দল বিশেষ করে আওয়ামী লীগকে নির্মূল করার লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় অত্যাচার-নির্যাতন চালানো হয়। তিনি বলেন, বিএনপি নেতাকর্মীদের ঘরবাড়ি, ব্যবসা-বাণিজ্য দখল করে নেওয়া হচ্ছে মর্মে দলটির মহাসচিব (মির্জা ফখরুল) মিথ্যাচার করছেন। তিনি সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য-প্রমাণ না দিয়ে ঢালাওভাবে বানোয়াট ও ভিত্তিহীন বক্তব্য দিয়েছেন। বরং আমরা দেখতে পাচ্ছি, বিএনপি নেতাকর্মীরা বহাল তবিয়তে ব্যবসা-বাণিজ্য করছে। কোথাও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হচ্ছে না। তিনি বলেন, ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসীন হওয়ার পর রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়ে লাখ লাখ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে ঘরবাড়ি ছাড়তে হয়েছিল। নৌকায় ভোট দেওয়ার অপরাধে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের নির্মম অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছিল। বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডারবাহিনী দ্বারা হাজার হাজার নারী ধর্ষিত হয়েছিল। সারাদেশে আওয়ামী লীগের ২১ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছিল। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিসংবাদিত নেতৃত্বে দীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রামের পথ পরিক্রমায় বাঙালি জাতি ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে সশস্ত্র লড়াইয়ের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করে। স্বাধীনতা অর্জনের পর জাতির পিতার নেতৃত্বে বাংলাদেশ মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় পরিচালিত হতে থাকে। তিনি বলেন, জাতির পিতা মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের ভিত্তিতে জাতিকে সংবিধান উপহার দেন। ধর্মের ভিত্তিতে সাম্প্রদায়িক রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়। কিন্তু তাকে সপরিবারে হত্যার পর খুনি জিয়া-মোশতাক চক্র মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধূলিস্যাৎ করে। বিরোধীদল বিশেষত আওয়ামী লীগকে নির্মূল করার লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় অত্যাচার-নির্যাতনের স্টিম রোলার চালানো হয়।
২৮ মার্চ ২০২৪, ১৯:২৮

যুক্তরাষ্ট্র সফরে গেলেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান
যুক্তরাষ্ট্রে সফরে গেছেন বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। শুক্রবার (২২ মার্চ) দিবাগত রাতে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়েন তিনি। বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান শনিবার (২২ মার্চ) রাত ৩টা ১০ মিনিটের ফ্লাইটে যুক্তরাষ্ট্র যাত্রা করেন। প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান আগামী ২৭ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বিচারপতির সঙ্গে বৈঠক করবেন। সফর শেষে প্রধান বিচারপতি আগামী ৩১ মার্চ দেশে ফিরবেন। এদিকে প্রধান বিচারপতির অবর্তমানে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠতম বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম প্রধান বিচারপতির কার্যভার পালনরত বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। 
২৩ মার্চ ২০২৪, ১১:২০

বঙ্গবন্ধু আমাদের বাতিঘর : কাদের
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির দুঃখ কষ্টে একমাত্র বাতিঘর বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। রোববার (১৭ মার্চ) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।  ওবায়দুল কাদের বলেন, বঙ্গবন্ধু আমাদের মাঝে নেই। কিন্তু বঙ্গবন্ধু চিরদিন আমাদের অনুপ্রেরণার উৎস। তিনি আছেন, থাকবেন। আমাদের সব দুর্যোগে, সংকটে বঙ্গবন্ধু চলার পথে পাথেয় হয়ে থাকবেন। তিনি বাঙালির দুঃখ কষ্টে একমাত্র বাতিঘর। যিনি আমাদের অবিরাম পথ দেখিয়ে যাচ্ছেন।  তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্ম মানেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্ম। বাংলাদেশ স্বাধীনতা হতো কি না সন্দেহ, যদি এ জনপদে বঙ্গবন্ধুর মতো নেতার জন্ম না হতো। বঙ্গবন্ধু আমাদের স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন। স্বাধীনতা দিয়ে তিনি যে উত্তরাধিকার রেখে গেছেন, তিনি না থাকলেও তার সেই উত্তরাধিকারের কোনোদিন মৃত্যু হবে না। এই লিগ্যাসি অনন্তকাল ধরে চলতে থাকবে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আজ বঙ্গবন্ধু নেই। তার কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অবিরাম লড়াই করে যাবো। আজকের দিনে আমাদের অঙ্গীকার, উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অভিযাত্রা অব্যাহত রাখবো।
১৭ মার্চ ২০২৪, ১০:২৬

চ্যালেঞ্জের মুখে আছি : কাদের
দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, ডলার ও রিজার্ভ সংকট, নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নসহ সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকার চ্যালেঞ্জের মুখে আছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। রোববার (২৮ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন তিনি। এর আগে তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। ভারতের সঙ্গে বর্তমান সম্পর্ক নিয়ে মন্ত্রী বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে সার্বিক বিশ্ব পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে ভারত আমাদের পাশে ছিল। সেটা আমাদের দরকার ছিল। কিছু দেশ মিলে এদেশের কিছু রাজনৈতিক দলের সঙ্গে পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেছে। সেই প্রেক্ষাপটে ভারত ভালো ভূমিকা রেখেছে। এরপর সরকার এখন নির্ভার কি না এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সরকার নির্ভার না। সমসাময়িক বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আমরা চ্যালেঞ্জের মুখে আছি। পাঁচ বছরের জন্য আমাদের যে নির্বাচনী ইশতেহার, সেটা বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। পাঁচ বছরে কোটি যুবকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে; বছরে ২০ লাখ করে কর্মসংস্থান আমাদের তৈরি করতেই হবে।’ তিনি বলেন, আমাদের আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা। আমাদের ডলার সংকট আছে, রিজার্ভ সংকট আছে, জ্বালানি সংকট আছে। এ সংকটগুলোকেও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এগুলোকে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা মধ্যে নিয়ে আসা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কীভাবে ভারসাম্য রাখবে এমন প্রশ্নের উত্তরে কাদের বলেন, আমাদের উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ দরকার, টাকা দরকার। আমরা জাপানের কাছে চাইতে পারি, চীনের কাছেও। আমার উন্নয়নের জন্য যাকে প্রয়োজন, তার সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে সমস্যা কোথায়?  সেতুমন্ত্রী আরও বলেন, ‘গত সোমবার প্রথম মন্ত্রিসভা বৈঠকে মন্ত্রণালয়গুলোকে কর্মপরিকল্পনা হাতে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সব মন্ত্রণালয় তাদের প্ল্যান-প্রোগ্রাম করছে, বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে নিজেরা সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। আমরা কাজে বসে গেছি।’
২৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:২১

সামনে ৩ চ্যালেঞ্জ দেখছেন ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, এই সরকারের সামনে তিনটি চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তা হচ্ছে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক। এই তিনটি খাতে বিশ্ব সংকটের যে বাস্তবতা তার প্রতিক্রিয়া থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করা অত সহজ কাজ নয় বলে দাবি করেন তিনি। আরও পড়ুন : আড়াইহাজারে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল ২ জনের শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে নতুন মন্ত্রিপরিষদের শ্রদ্ধা নিবেদনের আগে তিনি গণমাধ্যমকে এ চ্যালেঞ্জের কথা বলেন। তবে এসব সংকট অতিক্রম করে শান্তিপূর্ণ, সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে মন্তব্য করেন তিনি বলেন, এটা শেখ হাসিনার জাদুকরি নেতৃত্বের জন্য সম্ভব হয়েছে। আরও পড়ুন : চালসহ বেড়েছে বেশ কিছু নিত্যপণ্যের দাম আমাদের চলার পথে কখনোই পুষ্প বিছানো ছিল না দাবি করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, জন্ম থেকেই কণ্টকাকীর্ণ পথ অতিক্রম করতে হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা পেয়েছি। এখন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তির কঠিন লড়াই অতিক্রম করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণ করব। নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নই সরকারের মূল টার্গেট বলে জানান তিনি।
১২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:০৩

বিপুল ভোটে জয় পেলেন ওবায়দুল কাদের 
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নোয়াখালী-৫ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ১,৮১,১৪৭টি। আর তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির খাজা তানভীর আহমেদ পেয়েছেন (লাঙ্গল) প্রতীক নিয়ে ৯,৭১৯ ভোট। রোববার (৭ জানুয়ারি) বেসরকারিভারে স্থানীয়ভাবে প্রাপ্ত  এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। নোয়াখালী-৫ আসনে মোট কেন্দ্র : ১৩২ স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের মোহাম্মদ শামছুদ্দোহা (চেয়ার) প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন শূন্য ভোট, খাজা তানভীর আহমেদ (লাঙ্গল) প্রতীক নিয়ে ৯,৭১৯ ভোট। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মোহাম্মদ মকছুদের রহমান (মশাল) নিয়ে শূন্য ভোট পেয়েছেন এবং বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের (মুক্তিজোট) শাকিল মাহমুদ চৌধুরী (ছড়ি) নিয়ে শূন্য ভোট পেয়েছেন।   নোয়াখালী-৫ আসন নং: ২৭২ (কোম্পানীগঞ্জ এবং কবিরহাট উপজেলা) এ আসনে মোট ভোটার ৪০৪,৯৭৭। মোট কেন্দ্র ১৩২। এতে পুরুষ ভোটার ২০৯,৬৯৩, নারী ভোটার ১৯৫,২৮৪।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:০০

ওবায়দুল কাদের ভোট দেবেন যে কেন্দ্রে
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ব্যস্ত সময় পার করছেন। তিনি নোয়াখালী-৫ আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন। এর আগে তিনি এই আসনে পাঁচবার জয়লাভ করেছেন। এ আসনে তার কোনো দলীয় প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নেই। ২০১১ সালের ডিসেম্বর থেকে তিনি সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। নোয়াখালী-৫ আসনের বসুরহাট পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের তিনি ভোটার। আগামীকাল ৭ জানুয়ারি ভোট দিতে এলাকায় যাবেন তিনি। বড় রাজাপুরে তার বাড়ি-সংলগ্ন উদয়ন ফ্রি ক্যাডেট একাডেমিতে ভোট দেওয়ার কথা রয়েছে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনে ‘হেভিওয়েট’ প্রার্থী একমাত্র তিনি। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য প্রয়াত ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ এই আসনে ছিলেন। মওদুদের মৃত্যুর পর দৃশ্যপট পাল্টে গেছে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে এসে। এখন এ আসনে ওবায়দুল কাদেরের দিকে পাল্লা ভারী। তবে জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোনীত প্রার্থী ব্যারিস্টার খাজা তানভীর আহমেদ রুবেলও আছেন আলোচনায়। তিনি নোবেল বিজয়ী ড. মুহম্মদ ইউনুসের মামলার কৌঁসুলির দায়িত্বে আছেন। এর বাইরেও তিনজন প্রার্থী রয়েছেন। তারা হলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মোহাম্মদ মকছুদের রহমান, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের (আইএফবি) মোহাম্মদ শামছুদ্দোহা ও বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের (মুক্তিজোট) শাকিল মাহমুদ চৌধুরী। এসব প্রার্থীর তেমন একটা জনসম্পৃক্ততা ও পরিচিতি দেখা পাওয়া যায়নি। নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনে ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৫ হাজার ৭১৫ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ১০ হাজার ৩৮৮ জন, নারী ১ লাখ ৯৫ হাজার ৩২৭ জন। ভোটকেন্দ্র ১৩২টি।
০৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:৫৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়