• ঢাকা শুক্রবার, ২৪ মে ২০২৪, ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
পানি বিশুদ্ধ করে ‘রাষ্ট্রপতি শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার’ অর্জন আতাউল করিমের
পানি বিশুদ্ধকরণ প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে ‘রাষ্ট্রপতি শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার’ পেয়েছেন শিল্প উদ্যোক্তা এ কে এম আতাউল করিম। বৃহস্পতিবার (২৪ মে) ঢাকার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন প্রধান অতিথি হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে তার হাতে এ পুরস্কার তুলে দেন।  শিল্পমন্ত্রী ছাড়াও অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ, এফবিসিসিআই এর সভাপতি মাহবুবুল আলম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা।  রাষ্ট্রপতি শিল্প পুরস্কারের জন্য এবিএম ওয়াটার কোম্পানি ছাড়াও গাজীপুরের ইকো টেক্র লিমিটেড, নরসিংদীর প্রাণ ডেইরী লিমিটেড, ঢাকা পল্লবীর মীর আকতার হোসেন লিমিটেড, পাবনার স্কয়ার ফুড এন্ড বেভারেজ লিমিটেড, ঢাকার স্নো আউটাওয়্যার লিমিটেড, পাবনার স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডসহ দেশের প্রথমসারির ২০টি কোম্পানিকে এ পুরস্কার দেয়া হয়। আতাউল করিমের প্রতিষ্ঠানটি ২০০৩ সাল থেকে বাংলাদেশের পানি বিশুদ্ধকরণ কার্যক্রমের সাথে জড়িত হয়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। প্রতিষ্ঠানটি পানি বিশুদ্ধকরণের সবচেয়ে আধুনিক প্রযুক্তি রিভার্স ওসমোসিস টেকনোলজি ব্যবহার করে পুকুর, লেক, নদী ও সাগরের পানি পরিশোধন করে আসছে। ভূগর্ভস্থ পানির সংকট কমানোর জন্য বৃষ্টির পানি সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও পরিশোধন পূর্বক ব্যবহার, নবায়নযোগ্য জ্বালানী হিসেবে সোলার এনার্জি ব্যবহার করে পানি উত্তোলন ও পরিশোধন কার্যক্রম পরিচালনা করে বাংলাদেশের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বড় ও দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছে। এই দক্ষ জনশক্তি মধ্যপ্রাচ্যসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কর্মী হিসেবে নিয়োজিত হচ্ছে এবং বাংলাদেশের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে সফল ভূমিকা পালন করছে।  তারা দেশে ছোট বড় প্রায় ২৫০ টিরও বেশী ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট স্থাপন করেছে। যার মাধ্যমে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১২ কোটি ৯২ লাখ ১৬ হাজার লিটার পরিশোধিত খাবার পানি সরবরাহ করা হচ্ছে।   এছাড়া রিভার্স সিমোসিস বা লবণাক্ত পানি পরিশোধন প্ল্যান্ট স্থাপনেও বাংলাদেশে সাফল্যের পরিচয় দিয়েছে এই কোম্পানি। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হিসেবে রয়েছে-চট্টগ্রাম পোর্ট, যা প্রতিঘণ্টায় ৪ লক্ষ লিটার, পায়রা পোর্ট প্রতিঘণ্টায় ২ লক্ষ ৫০ হাজার লিটার, বাংলাদেশ নেভি চট্টগ্রাম প্রতিঘণ্টায় ২ লক্ষ ৮৪ হাজার লিটার, বাংলাদেশ নেভি মংলা প্রতিঘণ্টায় ৬০ হাজার লিটার এবং বাংলাদেশ নেভি পটুয়াখালী প্রতিঘণ্টায় ৫০ হাজার লিটার পানি পরিশোধন হচ্ছে। 
৭ ঘণ্টা আগে

সেনাবাহিনী মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করেছে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সেনাবাহিনী আজ জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করেছে, যা ১৫ আগস্টের পর হারিয়ে ফেলেছিল সাধারণ মানুষ। রোববার (৫ মে) সকালে ঢাকা সেনানিবাসে নবনির্মিত আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি (এএফআইপি) ভবন এবং আর্মি সেন্ট্রাল অডিটরিয়াম-সেনাপ্রাঙ্গণের উদ্বোধন করে তিনি এই কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন, বর্তমান সরকার দেশের অন্যান্য সেক্টরের উন্নয়নের পাশাপাশি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে গড়ে তুলেছে অত্যন্ত আধুনিক, দক্ষ ও সময়োপযোগী বাহিনী হিসেবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় বসবাসকারীদের উন্নত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিতে আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজির জন্য এ নতুন ভবনের নির্মাণ করা হয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সভা, সেমিনার, অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে আর্মি সেন্ট্রাল অডিটরিয়াম-সেনাপ্রাঙ্গণ। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা, স্বাস্থ্যমন্ত্রী, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী, তিন বাহিনী প্রধান, ঢাকা সেনানিবাসের ঊর্ধ্বতন সামরিক ও অসামরিক কর্মকর্তা, বিভিন্ন পদবির অফিসারেরা উপস্থিত ছিলেন।
০৫ মে ২০২৪, ১৪:২৬

মানবিক গুণাবলি অর্জন ছাড়া শিক্ষা মূল্যহীন: মেয়র আতিক
মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেছেন, মানবিক গুণাবলি অর্জন ছাড়া শিক্ষার কোনো মূল্য নেই। আপনি যত বড় শিক্ষিতই হোন না কেন, যদি মানুষের মতো মানুষ না হন, মানুষের বিপদ-আপদে এগিয়ে না আসেন তাহলে সেই শিক্ষার কোনো মূল্য নেই। শনিবার (৪ মে) মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির কালচারাল ক্লাবের উদ্যোগে আয়োজিত বৈশাখী উৎসব ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মেয়র শিক্ষার্থীসহ সবাইকে মানবিক গুণাবলি সম্পন্ন মানুষ হওয়ার এ আহ্বান জানান। বিশ্ববিদ্যালয়ের আশুলিয়া ক্যাম্পাসের খেলার মাঠে দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে গম্ভীরা, সংগীত, কৌতুক পরিবেশন, কবিতা আবৃত্তি ও নাটক-নাটিকা মঞ্চায়নের পাশাপাশি পিঠা-পুলি, চটপটি-ফুসকা, আচারসহ বাঙালি ঐতিহ্যের বিভিন্ন খাদ্যপণ্য এবং হস্ত ও কারুশিল্প প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল গেট থেকে শুরু করে অনুষ্ঠানস্থল পর্যন্ত সড়কটি আল্পনা ও রং-বেরঙের সাজে সাজানো হয়। গ্রামীণ বাংলার বৈশাখী আবহে স্থাপন করা হয় নাগরদোলা। আমন্ত্রিত অতিথি, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও লোকজ ও বৈশাখী সাজে সজ্জিত ছিলেন।  প্রধান অতিথি হিসেবে জমকালো এ আয়োজনের উদ্বোধন করেন মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টকে একটি সমৃদ্ধ ট্রাস্ট উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি মনে করি বাংলাদেশে আর কোনো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এত সমৃদ্ধ ট্রাস্টি বোর্ড নেই। আমাদের এ রকম একটি ট্রাস্টি বোর্ড উপহার দেওয়ায় আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই।   তিনি এমআইইউ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্যবৃন্দ, ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দকে একটি পরিবার উল্লেখ করে বলেন, সুখে-দুঃখে, বিপদ-আপদে এ পরিবারের সদস্যরা এক ও অবিচল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গড়ার যে স্বপ্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেখছেন তা বাস্তবায়ন করাই হোক আজকের বৈশাখী উৎসব ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের প্রতিজ্ঞা। মানারাত ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষ সংখ্যা নয়, গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ উল্লেখ করে তিনি বলেন, নিয়ম বহির্ভূতভাবে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো নিয়োগ দেওয়া হয় না। নিয়োগ পরীক্ষায় প্রথম যিনি হন, তাকেই নিয়োগ দেওয়া হয়। আমরা মনে করি, গুণগত শিক্ষা তখনই নিশ্চিত করতে পারব, যখন মানসম্পন্ন শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগ দেওয়া হবে। তাই আমরা গুণগত শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগে আপোষহীন। তিনি মানারাত বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ সবাইকে অন্তত দশটি করে গাছ লাগানো এবং গাছগুলো বড় না হওয়া পর্যন্ত লালন-পালনের মাধ্যমে নগরবাসীকে সেবা করার আহ্বান জানান।  বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুছ ছবুর খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে যথাক্রমে উপস্থিত ছিলেন মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মশিউর রহমান, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মেখলা সরকার, হাসুমণির পাঠশালার সভাপতি মারুফা আক্তার পপি, বাংলাদেশ মহিলা সমিতির সদস্য ইসরাত জাহান নাসরিন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথিবৃন্দ গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করার মাধ্যমে মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিকে শীর্ষ ১০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রতিষ্ঠা করার বিষয়ে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। অনুষ্ঠানের সভাপতি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুছ ছবুর খান বৈশাখী উৎসব বাঙালি জাতির সার্বজনিন উৎসব উল্লেখ করে বলেন, বৈশাখী উৎসবকে সার্বজনীন করার কারিগর হলেন প্রধানমন্ত্রী ও শেখ হাসিনা। তিনি ২০১৫ সালের জাতীয় বেতন স্কেলে বৈশাখী উৎসব ভাতা চালু করেন। এরপর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানও বেশাখী ভাতা চালু করে। মানারাতেও এ বছর প্রথম বৈশাখী ভাতা প্রদান করা হয়েছে। এজন্য তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দের পক্ষ থেকে মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্যবৃন্দকে ধন্যবাদ জানান।  অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ড. মো. মোয়াজ্জম হোসেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে ফিতা কেটে বৈশাখী মেলার উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। পরে তিনি বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন। মধ্যাহ্নভোজের পর আয়োজন করা হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
০৫ মে ২০২৪, ১৪:৩২

রোজার মূল উদ্দেশ্য তাকওয়া অর্জন
তাকওয়া অর্জন করতে হলে নিজেকে পরিশুদ্ধ করতে হবে। আর মানুষকে পরিশুদ্ধ করার জন্য আল্লাহ তায়ালা নবি-রাসুলদের পাঠিয়েছেন। পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি তোমাদের মধ্যে স্বয়ং তোমাদের থেকেই একজন রাসুল পাঠিয়েছি, যে তোমাদেরকে আমার আয়াত পড়ে শোনায়, তোমাদের জীবন পরিশুদ্ধ করে সুসজ্জিত করে, তোমাদেরকে কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দেয় এবং এমন সব কথা তোমাদের শেখায়, যা তোমরা জানতে না।’ (আল-বাকারাহ : ১৫১) নিজেকে পরিশুদ্ধ করা সম্ভব হবে তখন, যখন নিজেকে সব পাপাচার থেকে বিরত রাখা যাবে। পাপ থেকে বিরত থাকার অন্যতম মাধ্যম হলো রোজা। রাসুলুল্লাহ সা. ইরশাদ করেছেন, ‘রোজা হলো ঢালস্বরূপ। তোমাদের কেউ কোনদিন রোজা রাখলে তার মুখ থেকে যেন খারাপ কথা বের না হয়, সে যাতে মূর্খতাসুলভ আচরণ না করে। কেউ যদি তার সাথে বিবাদে লিপ্ত হয় কিংবা গালমন্দ করে সে যেন বলে আমি রোজাদার। নিশ্চয়ই আমি রোজাদার।’ (আবু দাউদ : ২৩৫৫) কিয়ামতের দিন রোজা বান্দার জন্য জন্য সুপারিশ করবে। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘রোজা ও কুরআন রোজাদার বান্দার জন্য (আল্লাহর কাছে) কিয়ামতের দিন সুপারিশ করবে। রোজা বলবে হে আল্লাহ! আমি এ ব্যক্তিকে দিনে খাবার ও অন্যান্য কামনা-বাসনা থেকে ফিরিয়ে রেখেছি, আপনি তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ গ্রহণ করুন।’ (আল হাদিস) রোজাদার ব্যক্তি রাইয়ান দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশ করবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘জান্নাতের একটি দরজা আছে যাকে বলা হয় রাইয়ান। এ দরজা দিয়ে কিয়ামতের দিন একমাত্র রোজাদার লোকেরাই প্রবেশ করবে। তারা ব্যতীত অন্য কেউ এ পথে প্রবেশ করতে পারবে না। সেদিন এই বলে ডাক দেয়া হবে- রোজাদার লোকেরা কোথায়? তারা যেন এ পথে প্রবেশ করে। এভাবে সব রোজাদার ভেতরে প্রবেশ করার পর দরজাটি বন্ধ করে দেয়া হবে। অতঃপর আর কেউ এ পথে প্রবেশ করতে পারবে না।’ ( সহিহ বুখারি : ১৭৭৫)  আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে রোজার মাধ্যমে তাকওয়া ও জান্নাত অর্জন করার তাওফিক দান করুন। আমিন। লেখক : প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, মাদরাসাতুন নূর আল আরাবীয়া বাংলাদেশ, আফতাবনগর, ঢাকা।
৩০ মার্চ ২০২৪, ১৯:৫৮

‘বিজয় অর্জন না করা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যেতে বলেছিলেন বঙ্গবন্ধু’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় দেশবাসীকে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টে তিনি এ শুভেচ্ছা জানান। ওই পোস্টে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদদের প্রতিও গভীর শ্রদ্ধা জানান। তিনি লিখেছেন, ২৬ মার্চ, আমাদের স্বাধীনতা দিবস। ৫৩ বছর আগের এ দিনে মধ্যরাতে পাকিস্তানি আর্মিদের হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার আগেই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন। তিনি ওয়্যারলেস বার্তায় বলেছিলেন, ‘...এটাই সম্ভবত আমার শেষ বার্তা। আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন।... পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর শেষ সৈন্যটিকে বাংলার মাটি হইতে বিতাড়িত না করা পর্যন্ত এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জন না করা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাবেন....।’ আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছিলেন এবং মাত্র ৯ মাসেই বিজয় অর্জন করেছিলেন। আজ স্মরণ করি বঙ্গবন্ধু এবং সব মুক্তিযোদ্ধাকে। সবাইকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা।  জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।  
২৬ মার্চ ২০২৪, ১২:৫৯

বিদেশেও সুনাম অর্জন করেছে সেনাবাহিনী : সেনাপ্রধান
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সেবার মানসিকতা নিয়ে কাজ করে উল্লেখ করে সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, শুধু পেশাগত দক্ষতা দিয়ে সেনাবাহিনী এখন দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশেও সুনাম অর্জন করেছে। তিনি বলেন, সারা বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে। তাদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের আরও দ্রুত এগিয়ে যেতে হবে। সোমবার (১১ মার্চ) সকালে কুমিল্লা সেনানিবাসের ফায়ারিং রেঞ্জে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ফায়ারিং প্রতিযোগিতা-২০২৪ এর পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন সেনাপ্রধান। সেনাবাহিনী প্রধান তার বক্তব্যে একজন সেনাসদস্যের পেশাগত উৎকর্ষতা অর্জনে ফায়ারিংয়ে দক্ষতা অত্যন্ত জরুরি উল্লেখ করে বলেন, যা সেনাসদস্যদের মৌলিক প্রশিক্ষণের অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রতিবছর সেনাবাহিনীর এই ফায়ারিং প্রতিযোগিতা সেনাসদস্যদের কাঙ্ক্ষিত মানোন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। উল্লেখ্য, গত ৫ মার্চ সদর দপ্তর ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত এই ফায়ারিং প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সব ফরমেশনসহ লজিস্টিকস্ এরিয়া এবং ৫টি স্বতন্ত্র ব্রিগেড এবং প্যারা কমান্ডো ব্রিগেডসহ সর্বমোট ১৭টি দল এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ফায়ারিং প্রতিযোগিতায় ১৭ পদাতিক ডিভিশন চ্যাম্পিয়ন ও ৫৫ পদাতিক ডিভিশন রানার্সআপ হয়। শ্রেষ্ঠ নারী ফায়ারার হয়েছেন ১৭ পদাতিক ডিভিশনের সৈনিক সুমাইয়া। প্রতিযোগিতায় ৭ এডি ব্রিগেডের সার্জেন্ট আখতারুল হাসান শ্রেষ্ঠ ফায়ারার এবং ২৪ পদাতিক ডিভিশনের সৈনিক জাহাঙ্গীর দ্বিতীয় শ্রেষ্ঠ ফায়ারার হন।   অনুষ্ঠানে জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) ও এরিয়া কমান্ডার কুমিল্লা এরিয়া ছাড়াও বিভিন্ন ফরমেশন ও সেনা সদরের ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তাগণ, কুমিল্লা সেনানিবাসের সব অফিসার, জেসিও ও অন্যান্য পদবির সেনা সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
১১ মার্চ ২০২৪, ১৭:৪৮

বাঙালির সব অর্জন আ.লীগের হাত ধরে এসেছে : প্রধানমন্ত্রী
বাঙালির সব অর্জন আওয়ামী লীগের হাত ধরে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করেন তিনি। আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, আমাদের দেশের কিছু আঁতেল এক সময় বলেছে, শেখ মুজিব ভালো প্রশাসক ছিলেন না। অথচ, যে সেক্টরে হাত দিয়েছি, দেখেছি মূল কাজটা বঙ্গবন্ধু করে দিয়ে গেছেন। মাত্র সাড়ে তিন বছরে একটা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তোলার কাজ করেছেন। স্বল্পোন্নত দেশ করে দিয়ে গেছেন। তার দেখানো পথেই আমরা এগিয়েছি। শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্বের বুকে আমরা যে পরিচয়টা পেয়েছি, সেটা দিয়ে গেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আমরা যে মাতৃভাষায় কথা বলতে পারছি, আমরা যে স্বাধীন জাতি হিসেবে মর্যাদা পেয়েছি সেটা তার হাত ধরেই এসেছে। সরকারপ্রধান বলেন, আমাদের ওপর একটি বিজাতিও ভাষা চাপিয়ে দেওয়ার যে প্রচেষ্টা তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। মুজিব একটি জাতির রুপকার, এই সিনেমা দেখলেও কিন্তু ইতিহাসের অনেক কিছু জানার সুযোগ রয়েছে। ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলা হয়েছে। অনেক জ্ঞানীগুণী বুদ্ধিজীবীর বক্তব্য ছিল তিনি (বঙ্গবন্ধু) আবার ভাষা আন্দোলেন কী ভূমিকা রেখেছিলেন। দেশের মানুষের কথা বলতে গিয়ে বারবার জেলে গেছেন তিনি। তিনি আরও বলেন, ইতিহাস বিকৃত করা ও বাংলাদেশের মানুষকে হেয় করা এক শ্রেণির মানুষের মজ্জাগত সমস্যা। তাদের কিছুই ভালো লাগে না। কোনো ভালো কাজই তাদের পছন্দ হয় না। জাতির পিতার অবদানকে খাঁটো করার চেষ্টা হলেও কোনো লাভ হয়নি। কারণ, ইতিহাস মুছে ফেলা যায় না।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:৩৩

৩ গুণীজনের ওয়াজেদ মিয়া স্বর্ণপদক অর্জন
দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখায় ‘ওয়াজেদ মিয়া স্বর্ণপদক-২০২৪’ পেয়েছেন তিন গুণীজন। সাহিত্যে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ কবি, কথাসাহিত্যিক ও লোকসাহিত্য গবেষক রাজু অনার্য, ক্রীড়ায় অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ সাবেক ফুটবলার ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান কোচ সুজিত কুমার ব্যানার্জী (চন্দন) এবং সংগঠক হিসেবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের এক্সিকিউটিভ মেম্বার ও মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জাকির হোসেন চৌধুরী এই পদক পেয়েছেন। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম. এ. ওয়াজেদ মিয়ার ৮২তম জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা শেষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এই তিন গুণীজনকে সংবর্ধনা ও পদক দেওয়া হয়। জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এই আলোচনা সভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ড. এম. এ. ওয়াজেদ মিয়া মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন। পদক পাওয়া গুণীজনেরা তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় জানান, এই স্বীকৃতি তাদের কাজের গতিকে আরও বেগবান করবে। নিজ নিজ কাজের ক্ষেত্রে আরও এগিয়ে যেতে উৎসাহ পাবেন তারা। ওয়াজেদ মিয়ার জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনায় ড. এম. এ. ওয়াজেদ মিয়া মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও কেন্দ্রীয় সভাপতি এ. কে. এম কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত কুমার নন্দী। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের মানিকগঞ্জ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুস সালাম, ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মো. মশিউর রহমান প্রমুখ।  
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:১৩

আইএসও সার্টিফিকেশন অর্জন করলো সিনট্যাক্স গ্লোবাল
গুণগতমান ব্যবস্থাপনার জন্য আইএসও সার্টিফিকেশন (ISO 9000:2015)  অর্জন করেছে সিনট্যাক্স গ্লোবাল। এই মর্যাদাপূর্ণ সনদ প্রাপ্তির মাধ্যমে রাইস ব্রান অয়েল উৎপাদন ও রক্ষণাবেক্ষণে গুণগতমান এবং শ্রেষ্ঠত্বের সর্বোচ্চ মান বজায় রাখার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সিনট্যাক্স গ্লোবাল এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর এফ এম রিয়াজউল ইসলাম শাহরিয়ারের হাতে এই সার্টিফিকেট হস্তান্তর করে আইএসও কর্তৃপক্ষ।  এ সময় তিনি বলেন, ‘এই সার্টিফিকেট আমাদের কৃতিত্বের প্রতিক, যা আমাদের সমগ্র টিমের কঠোর পরিশ্রম এবং উতসর্গের ফল। গুনগত মান, গ্রাহক সন্তুষ্টি, ক্রমাগত উন্নতি এবং সর্বোপরি দেশের অর্গানিক খাবারের প্রতি যে সচেতনতা শুরু হয়েছে সে পথে আমাদের অঙ্গীকারের প্রতি আরও দায়িত্বশীল করে তুলবে।’ ISO 9000:2015 সার্টিফিকেশন হলো সিনট্যাক্স গ্লোবাল ও তার গ্রাহকদের পণ্য এবং পরিষেবা প্রদানে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পূরণ করবে বা গ্রাহক সন্তুষ্টির লক্ষ্যে তার চেয়েও বেশী করবে এমন একটি প্রমাণপত্র।  যা আইএসও কর্তৃপক্ষ দ্বারা পরিচালিত কঠোর মূল্যায়ন প্রক্রিয়া, সিনট্যাক্স গ্লোবাল গুণগতমান ব্যবস্থাপনা সিস্টেম ও ব্যতিক্রমী সমাধান দেওয়াকে নিশ্চিত করে। বর্তমানে রাইস ব্র্যান অয়েল উৎপাদন ও বিপণন করছে প্রাতষ্ঠানটি। এছাড়াও এগ্রো, গবাদি পশু এবং মৎস চাষ থেকে অর্গানিক কৃষি পণ্য উৎপাদন এর মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখার জন্য প্রস্তুত।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:১৬

কলম্বিয়া ওয়াশিং প্ল্যান্টের অনন্য অর্জন
ট্রাইটেক সরবরাহকৃত এইচভ্যাক প্রযুক্তির সহায়তায় বিশ্বসেরা লিড প্ল্যাটিনাম পরিবেশবান্ধব ওয়াশিং প্ল্যান্টের তালিকায় কলম্বিয়া ওয়াশিং প্ল্যান্ট ফ্যাক্টরি।   অত্যাধুনিক এয়ার কন্ডিশনিং ফ্যাসিলিটি, নবায়নযোগ্য এনার্জির ব্যবহার এবং অবিশুদ্ধ পানির পুনঃব্যবহারের মাধ্যমে, পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রেখে এগিয়ে যাচ্ছে দেশীয় তৈরি পোশাক কারখানাগুলো। এরই ধারাবাহিকতায় ট্রাইটেক বিল্ডিং সার্ভিসেস লিমিটেডের এইচভ্যাক ইঞ্জিনিয়ারিং সহায়তায় এবং কাওয়াসাকি অ্যাবজরপসন চিলার ব্যবহার করে বিশ্বের সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব ওয়াশিং প্ল্যান্টের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে এম এন্ড জে গ্রুপের কলম্বিয়া ওয়াশিং প্ল্যান্ট। জাপানে প্রস্তুতকৃত কাওয়াসাকি অ্যাবজরপসন চিলার বিশ্বের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য, দীর্ঘস্থায়ী এবং এফিশিয়েন্ট অ্যাবজরপসন চিলার। অত্যাধুনিক ম্যাটেরিয়াল গ্রেড এবং সিলিং কোয়ালিটি এর কারণে এ চিলার অন্যান্য অ্যাবজরপসন চিলার থেকে দ্বিগুণের বেশি সময় পর্যন্ত কার্যকরী থাকতে সক্ষম।   ট্রাইটেক ইনস্টলকৃত কাওয়াসাকি অ্যাবজরপসন চিলার, ইনডিরেক্ট ইভাপোরেটিভ কুলিং টেকনোলজি, স্পেশাল ডাস্ট কালেকশন সিস্টেম এর মাধ্যমে কলম্বিয়া ওয়াশিং প্ল্যান্ট সমগ্র বিশ্বের মোট ৬৩টি লিড প্লাটিনাম পরিবেশবান্ধব ফ্যাক্টরিগুলোর মধ্যে অন্যতম হিসেবে সমাদৃত হয়েছে। কলম্বিয়া ওয়াশিং প্ল্যান্টে স্থাপিত কাওয়াসাকি অ্যাবজরপসন চিলার কোনো অপারেশন খরচ ছাড়াই পরিবেশে নির্গত হওয়া অব্যবহৃত তাপ ব্যবহার করে কুলিং এনার্জি সরবরাহ করে, যা সম্পূর্ণ প্ল্যান্টের এনার্জি খরচ এবং কার্বন নিঃসরণ এর পরিমাণ কমিয়েছে বহুগুণে। কারখানাটি সম্পর্কে ট্রাইটেকের ডিরেক্টর ইঞ্জিনিয়ার আবু আল মোত্তালিব রাজু গণমাধ্যমকে জানান, লিড সার্টিফিকেশন অর্জনের জন্য সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে, সাশ্রয়ী এবং নবায়নযোগ্য এনার্জি সোর্স ব্যবহার করা, এনার্জি এফিশিয়েন্ট এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেম স্থাপন করা, ব্যবহৃত পানির সঠিক ব্যবস্থাপনা, জীববৈচিত্র্যের ভারসাম্য বিনষ্ট এবং জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী এমন কোনো প্রযুক্তি বা উপাদান ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকার মাধ্যমে সাসটেইনেবল ম্যানুফ্যাকচারিং এর এই চর্চা, দেশের শিল্পক্ষেত্রে একটি অনুকরণীও দৃষ্টান্ত। দেশের অন্যান্য ওয়াশিং প্ল্যান্টগুলোর জন্য কলম্বিয়া ওয়াশিং প্ল্যান্ট একটি অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে। এর আগে, ট্রাইটেক মিডিয়া ভি আর এফ এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেম ব্যবহার করে একই শিল্পগোষ্ঠীর জেনেসিস ওয়াশিং প্ল্যান্টের এয়ার কন্ডিশনিং এর কাজ সম্পন্ন করে, যা বিশ্বের সর্বোচ্চ পরিবেশবন্ধব ওয়াশিং প্ল্যান্টগুলোর মধ্যে একটি। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ২০০টি লিড পরিবেশবান্ধব ফ্যাক্টরি রয়েছে এবং শীর্ষ ১০০টি লিড সার্টিফাইড গ্রিন ফ্যাক্টরির বেশিরভাগই বাংলাদেশে অবস্থিত।  
২৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:২২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়