• ঢাকা রোববার, ০২ জুন ২০২৪, ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
চ্যালেঞ্জ সামনে রেখে জনবান্ধব বাজেটের উদ্যোগ
জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট আসছে ৬ জুন উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী। আন্তর্জাতিক বাজারে অস্থিরতা, যুদ্ধ পরিস্থিতির প্রভাবের মধ্যে নতুন সরকারের অর্থমন্ত্রী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট পেশ করবেন। কী হতে চলেছে বাজেটে? অর্থনীতিবিদদের বিশ্লেষণ বলছে, সাধারণ মানুষ চায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আসুক। এবং আগামী বাজেটে সে চেষ্টা থাকবে তা ইতোমধ্যে স্পষ্ট। দ্রব্যমূল্য ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে বাজেটে যা করার আছে, তা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি শিক্ষার মানোন্নয়ন এবং কর্মসংস্থানে নজর দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে বাজেটের বিষয়ে তার দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। ১৪ মে গণভবনে বাজেট বিষয়ক সভায় নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার স্থিতিশীল রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়। বৈঠকে এনবিআর চেয়ারম্যান, আয়কর, ভ্যাট ও কাস্টমস অনুবিভাগের বাজেট বিষয়ে বিভিন্ন প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। ওই সভায় কৃষি উপকরণ ও সার আমদানিতে শুল্ক না বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এদিকে দেশের বর্তমান মূল্যস্ফীতি পরিস্থিতি বিবেচনা করে খাদ্যপণ্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামকে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রেখে খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টি পরিস্থিতি টেকসই করার বিষয়টিতে জোর দিয়ে সরকারের প্রতি আগামী বাজেট প্রণয়নের পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। খাদ্য ভর্তুকিতে দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদাকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনা করার কথা বলেছেন তারা। সরকারকে সতর্ক করে দিয়ে তারা বলছেন, খাদ্য মূল্যস্ফীতির এই ঊর্ধ্বগতির পাশাপাশি সাম্প্রতিক সময়ে ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন হয়েছে। ডলারের দাম বৃদ্ধি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে আমদানিতে, বাড়বে পণ্যের দাম। ফলে সাধারণ মানুষকে বাড়তি দামের চাপ থেকে মুক্ত রাখতে ওষুধ ও মেডিকেল সামগ্রীর মতো জরুরি নিত্যপণ্য, নবায়নযোগ্য শক্তি সংশ্লিষ্ট আমদানি, কৃষি উপকরণ এবং বিপুল কর্মসংস্থান ও বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের সঙ্গে জড়িত প্রকল্পের জন্য আমদানির ক্ষেত্রে সংবেদনশীল হওয়ার কথা বলেছেন কিছু অর্থনীতিবিদ। অর্থনীতিবিদ মিহির কুমার রায় বলেন, আগে থেকে চলে আসা অর্থনৈতিক সংকট বিদ্যমান। পাশাপাশি আছে উচ্চ মূল্যস্ফীতির থাবা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য সতর্কতামূলক বাজেটের বিকল্প নেই। এবার নির্বাচন-পরবর্তী সরকারের প্রথম বাজেট। তাই উন্নয়নের সঙ্গে রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতিও আছে। আর্থিক খাতের যাবতীয় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বাজেট দিবে সরকার সেটি নিশ্চিত। নির্বাচনের পর বর্তমান সরকারের প্রথম বাজেট হওয়ায় নির্বাচনি ইশতেহারে যেসব প্রতিশ্্রুতি দেওয়া হয়েছে সেগুলোর দিকে নজর দিতে হবে। সেই বিবেচনায়, দ্রব্যমূল্য নাগালে আনলে অন্তত ৩০ প্রয়োজনীয় পণ্য ও খাদ্যশস্য সরবরাহের ওপর উৎসে কর কমানো হচ্ছে। আসছে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে এসব পণ্যে উৎসে কর ২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১ শতাংশ করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। যদি প্রস্তাব বাস্তবায়ন হয় তবে বাজারে এই পণ্যগুলো আগের চেয়ে কমমূল্যে কিনতে পারবেন ভোক্তারা।   অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রানুসারে পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে- পেঁয়াজ, রসুন, মটর, ছোলা, চাল, গম, আলু, মসুর, ভোজ্যতেল, চিনি, আদা, হলুদ, শুকনা মরিচ, ডাল, ভুট্টা, ময়দা, আটা, লবণ, গোলমরিচ, এলাচ, দারুচিনি, লবঙ্গ, খেজুর, তেজপাতা, পাট, তুলা, সুতা এবং সব ধরনের ফলসহ ৩০ পণ্য। এদিকে, আগামী এডিপিতে সরকার নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়ন করার জন্য সব মিলিয়ে ৭৬৬টি নতুন প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত করেছে। এই তালিকা ধরে আগামী অর্থবছরজুড়ে প্রকল্পগুলো পাস করা হবে। এর মধ্যে সরকার ৬৮২ প্রকল্পকে ‘উচ্চ’ অগ্রাধিকার দিয়েছে। বাকিগুলোর মধ্যে ৮২টি প্রকল্পকে ‘মধ্যম’ এবং ১৪টি প্রকল্পকে ‘নিম্ন’ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। ২৭০ কোটি টাকায় কর্মসংস্থান ব্যাংক ভবন নির্মাণ এবং ১১৫ কোটি টাকায় মিরপুরে তাঁত বোর্ড কমপ্লেক্স নির্মাণও এখন সরকারের উচ্চ অগ্রাধিকারের তালিকায় আছে। এই তালিকায় আছে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, বরিশাল, গাজীপুর, ফরিদপুর, বাগেরহাটসহ বেশ কয়েকটি জেলায় সার্কিট হাউস ভবন নির্মাণ। উল্লেখ্য, আগামী বাজেটের আকার হতে পারে ৮ লাখ কোটি টাকার আশপাশে। আগামী বাজেটের আকার জিডিপির ১৪ দশমিক ২ শতাংশের মধ্যে রাখা হচ্ছে। যদিও অর্থনীতিবিদরা বলছেন, অর্থনীতির পরিধি অনুযায়ী আকার আরও বড় হওয়া দরকার। কিন্তু সেটি করতে গেলে ঘাটতির পরিমাণ বেড়ে যাবে। আর ওই ঘাটতি মেটাতে আরও ঋণ করতে হবে।  
ঘূর্ণিঝড় রেমাল / ২০ জেলায় প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
বিমানবন্দরে লাগেজের বিষয়ে মিথ্যা তথ্য দিলে লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা
রাজধানীর বাড্ডায় গ্যাস বিস্ফোরণে দগ্ধ নারীর মৃত্যু
রিয়াল মাদ্রিদের শিরোপা উল্লাসের দিনে ৫৩ জন দর্শক গ্রেপ্তার
স্কুলছাত্রীর হত্যাকারীকে দয়া দেখানোর কারণ নেই: হাইকোর্ট
১২ টাকায় চিকেন ফ্রাই!
বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডি / থাইল্যান্ডকে বিধ্বস্ত করে ফাইনালে বাংলাদেশ
রাতেই ঝড় বইতে পারে যেসব জায়গায়
মালয়েশিয়ায় শ্রমিক যেতে না পারায় ৬ সদস্যের তদন্ত কমিটি
রাজনৈতিক বৈরিতা নিয়ে সামনে এগোনো কঠিন: সিইসি
‘বিশ্বকাপ জিতলে পুরস্কারের অর্থ ক্রিকেটের উন্নয়নে ব্যয় করবো’
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
রিজার্ভ চুরির চার্জশিট প্রসঙ্গে যা জানালেন সিআইডি প্রধান
বিমানবন্দরে লাগেজের বিষয়ে মিথ্যা তথ্য দিলে লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা
মালয়েশিয়ায় শ্রমিক যেতে না পারায় ৬ সদস্যের তদন্ত কমিটি
নির্ধারিত সময়ে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক যেতে না পারার কারণ খুঁজতে ৬ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী। মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার নিয়ে সৃষ্ট সংকট নিয়ে রোববার (২ জুন) সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। শফিকুর রহমান বলেন, অতিরিক্ত সচিব নূর মোহাম্মদ মাহবুবকে প্রধান করে কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটিকে সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন এবং তাদের সুপারিশ জমা দিতে বলা হয়েছে। যারা সংকট ‍সৃষ্টির জন্য দায়ী হবে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, ৩১ মে পর্যন্ত ৫ লাখ ২৬ হাজার ৬৭৬ কর্মীকে মন্ত্রণালয় (প্রবাসী কল্যাণ) অনুমোদন দিয়েছে। বিএমইটির ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৬৪২ জনকে। আর ৩১ মে পর্যন্ত ৪ লাখ ৭৬ হাজার ৬৭২ জন মালয়েশিয়ায় গেছেন। সে হিসেবে ১৬ হাজার ৯৭০ জন যেতে পারেননি। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিমান ভাড়া বেশি নেওয়া হয়েছে কি না খোঁজ নিয়ে দেখা হবে। সিন্ডিকেটে সরকারের আস্থা নেই। সব এজেন্সি যেন কর্মী পাঠাতে পারে সেটা চায় সরকার। এ সময় প্রবাসী কল্যাণ সচিব রুহুল আমিন বলেন, মালয়েশিয়া যেতে না পারা শ্রমিকরা তদন্ত কমিটির কাছে অভিযোগ করতে পারবে। তাদের টাকা ফেরত দেয়ার পরিকল্পনা আছে।
ঘূর্ণিঝড় রেমাল / ২০ জেলায় প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
২০ জেলায় প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
রাজনৈতিক বৈরিতা নিয়ে সামনে এগোনো কঠিন: সিইসি
রাজনৈতিক বৈরিতা নিয়ে সামনে এগোনো কঠিন: সিইসি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশ
এক ঘণ্টায় শেষ ট্রেনের অগ্রিম টিকিট
এক ঘণ্টায় শেষ ট্রেনের অগ্রিম টিকিট
বিনিয়োগ ছাড়াই ভাওয়াল রিসোর্টের মালিক বেনজীর
বিনিয়োগ ছাড়াই ভাওয়াল রিসোর্টের মালিক বেনজীর
নির্মাতার বিরুদ্ধে প্রোডাকশন ম্যানেজারকে মেরে কানের পর্দা ফাটানোর অভিযোগ
ভেঙে ফেলা হচ্ছে ডিপজলের ‘পর্বত’, তবে...
নব্বইয়ের দশকে দেশে প্রায় ১ হাজার ২৫০ সিনেমা হল ছিল। সেই সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে দেড়শ’তে। এর মধ্যে প্রায় ৬০টি সিনেমা হল পুরোদমে সচল। ঢাকার গাবতলীর একসময়ের জনপ্রিয় সিনেমা হল ‘পর্বত’। কালের পরিক্রমায় হলটির জৌলুশ হারিয়েছে। হলটি চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজলের। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর এবার ভেঙে ফেলা হচ্ছে হলটি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিপজল নিজেই। হল-সংকটের এই সময়ে সম্প্রতি ৬৪ জেলায় সিনেমার হল বানানোর ঘোষণা দিয়েছিলেন ডিপজল। জানিয়েছিলেন কম খরচে দর্শক যেন হলে সিনেমা দেখতে পারে, সেই পরিকল্পনা করেই নির্মিত হবে হলগুলো।  ডিপজলের এমন ঘোষণার পর পর্বত সিনেমা হল ভাঙার খবরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডিপজলের সমালোচনা করছেন নেটিজেনরা। তবে ডিপজল জানান, পর্বত সিনেমা হল ভেঙে মার্কেট তৈরি হলেও সেখানে সিনেমা হলও থাকবে। সেখানে তিনটি হল নিয়ে তৈরি হবে মাল্টিপ্লেক্স। ডিপজল বলেন, পর্বত সিনেমা হল ভেঙে ফেলার খবরটি সত্য। সেখানে মার্কেট করা হবে। মার্কেটের ওপরে তিনটি স্ক্রিন নিয়ে মাল্টিপ্লেক্স নির্মাণ করা হবে।   
ভেঙে ফেলা হচ্ছে ডিপজলের ‘পর্বত’, তবে...
ফের শাকিবের সঙ্গী ইধিকা
‘প্রিয়তমা’ সিনেমার মাধ্যমে শাকিব খান ও কলকাতার অভিনেত্রী ইধিকা পাল জুটি বেঁধে অভিনয় করে দর্শকদের প্রশংসা পেয়েছিলেন । এই ছবি দিয়েই ইধিকার বড় পর্দায় ক্যারিয়ার শুরু হয়েছে ছবিটি দিয়ে। এরপর দুজনেই ব্যস্ত। তবে আলাদাভাবে। এক হওয়া হয়নি নতুন কোনো কাজে। নতুন খবর হলো ফের এক সিনেমায় দেখা যাবে শাকিব-ইধিকাকে। ‘বরবাদ’ শিরোনামের সিনেমাটি নির্মাণ করতে যাচ্ছেন নাট্য পরিচালক মেহেদী হাসান হৃদয়।  সিনেমাটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে এই তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। সূত্রগুলোর দাবি, সেপ্টেম্বর থেকে ভারতের রামুজি ফিল্ম সিটিতে শুরু হবে শুটিং। শাকিব-ইধিকা ছাড়াও সিনেমাটির একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে কাজ করছেন মিশা সওদাগর। সিনেমাটির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা এখনই আনুষ্ঠানিক কোন বক্তব্য দিতে রাজি না হলেও জানা গেছে সিনেমাটির অন্যতম প্রযোজক মাস্টার কমিউনিকেশন।   প্রসঙ্গত,  গেল বছর ঈদে মুক্তি পায় তরুণ পরিচালক হিমেল আশরাফ পরিচালিত সিনেমা ‘প্রিয়তমা’। সিনেমাটিতে শাকিব খানের সঙ্গে ছিলেন কলকাতার অভিনেত্রী ইধিকা পাল। এই সিনেমা দিয়েই বড় পর্দায় অভিষেক ঘটে এই এই অভিনেত্রীর। প্রথম সিনেমাতেই জনপ্রিয়তার তুঙ্গে ওঠে শাকিব-ইধিকা জুটি। তারপর বাংলাদেশের ‘কবি’ নামের এক সিনেমায় শরিফুল রাজের বিপরীতে অভিনয় করেছেন ইধিকা।
ফের শাকিবের সঙ্গী ইধিকা
গান ছেড়ে দেবেন আলী হাসান, গাইবেন ইসলামী সংগীত
বাবার অসুস্থতার কারণে নারায়ণগঞ্জের পারিবারিক হার্ডওয়্যারের দোকানের হাল ধরেছিলেন র‍্যাপার আলী হাসান। তবে লোকসানের মুখে বহু বছরের স্মৃতিবিজড়িত সেই ব্যবসা আট মাস আগে গুটিয়ে নিতে হয়েছে তাকে। ব্যবসা করতে গিয়ে নিজের জীবনের বাস্তবতা গানে গানে তুলে এনেছেন তিনি। হাসানের কথা ও সুরে ‘ব্যবসার পরিস্থিতি’ শিরোনামে একটি গান করে রাতারাতি আলোচনায় আসেন আলী হাসান। এরপরে গান তাকে নানাভাবেই পরিচিতি এনে দেয়। সম্প্রতি গানকে হারাম বলে আলোচনায় এসেছেন তিনি।  সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে আলী হাসান বলেন, গান-বাজনার টাকা হারাম। এত হাদিস চলবে না। যেটা হারাম, হারামই। আমার অটো বিজনেসের টাকা হালাল। সংগীত থেকে আয় হচ্ছে হারাম। এ জন্য ব্যবসার টাকায় (হালাল আয়) বাজার-সদায় করি, আর মিডিয়ার টাকায় (হারাম আয়) বিল্ডিং তৈরি করি। মিলাই-ঝিলাই করতেছি। গান নিয়ে এমন বন্তব্যের পর নেটিজেনদের রোষানলে পড়েছেন আলী হাসান। এই ইস্যুতে আলী জানিয়েছেন, নিজের গানে ব্যবহার করবেন না বাদ্যযন্ত্র। গাইবেন ইসলামী গান। গণমাধ্যমকে আলী হাসান বলেন, আমার বক্তব্য অনেকে বুঝতে পারেননি। আসলে আমি বলতে চেয়েছি, গানে যে বাদ্য-বাজনা ব্যবহার হয়, তা আমাদের ধর্মে হারাম। সেই কাজগুলো ছেড়ে দিতে চাই। পুরো ইন্টারভিউটা দেখলে আপনারা হয়তো আমার মনের কথাটা বুঝতে পারবেন। ছোট একটি ক্লিপস দেখে কাউকে বিচার করবেন না। যদি আমার অসৎ উদ্দেশ্য থাকত, তাহলে এ বিষয়ে কথা বলতাম না। আমি প্রায় এক ঘণ্টার একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছি। এর মধ্যে অনেক বিষয় নিয়ে কথা বলেছি। অনেক প্রশ্নের উত্তর মজা করে দিয়েছি। আবার কিছু প্রশ্নের উত্তর ওভাবে গুছিয়ে বলতে পারিনি। আর যেটা নিয়ে এখন আলোচনা হচ্ছে সেটা মজার ছলে বলেছি। আলী হাসান জানান, বাদ্যযন্ত্র ছেড়ে দিলেও মিডিয়ায় থাকবেন তিনি। র‌্যাপ বা আধুনিক গান ছাড়লেও ভবিষ্যতে ইসলামী সংগীতের সঙ্গে যুক্ত থাকার ইচ্ছা আছে তার।  গান ছেড়ে দেওয়ার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, আমার ধার্মিক মা-বাবা, স্ত্রী সবাই ধার্মিক। সবাই নামাজ-কালাম নিয়ে আছেন। আমার স্ত্রী মাদরাসায় পড়াশোনা করেন। ছেলেকে মাদরাসায় ভর্তি করেছি। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, গান-বাজনা ছেড়ে দেব। এ প্রসঙ্গে র‌্যাপারের ভাষ্য, বর্তমানে গান ও অটো ব্যবসা দুটো মিলিয়েই চলছি। ধীরে ধীরে গান থেকে সরে আসব। বেশ কয়টি গানের কাজ হাতে আছে। সেগুলো শেষ করে গান ছেড়ে দেওয়ার ইচ্ছা আছে। আমার শেষ গানের শিরোনাম হবে ‘ইসলাম’। এটি তৈরি করার পর আর গান লিখব না। প্রকাশের পর মানুষ হয়তো বুঝতে পারবে, কেন আমি গান ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।  
গান ছেড়ে দেবেন আলী হাসান, গাইবেন ইসলামী সংগীত
শাহরুখের কাছে বিশ্বের সবচেয়ে দামি ৫ ঘড়ির দাম যত
বলিউড কিং খান শাহরুখ দীর্ঘ চার বছর পর বড়পর্দায় ফিরেছেন। গেল বছর ‘পাঠান’ এবং ‘জওয়ান’-এর হাত ধরে বক্স-অফিসে ১ হাজার কোটি টাকার ক্লাবে নাম লিখিয়েছেন বাদশাহ। দুটি ছবিতেই দীপিকা পাড়ুকোনের সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন। সম্প্রতি দীপিকার নতুন স্কিন কেয়ার ব্র্যান্ডে প্রচারে হাতে নীল রঙা ঘড়ি পরে শাহরুখের দেখা মিলেছে।  এদিকে বিলাসবহুল এবং জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ঘড়ি সংগ্রহ করার শখ রয়েছে শাহরুখের। সম্প্রতি শোনা যায়, দীপিকার সঙ্গে ভিডিওতে যে ঘড়িটি অভিনেতার হাতে শোভা পাচ্ছিল তার মূল্য প্রায় পাঁচ কোটি টাকা। আসলে ঘড়ির প্রতি আলাদাই ভালোবাসা রয়েছে অভিনেতার। কোটি টাকার ওপরে ঘড়ির কালেকশন রয়েছে বলিউডের বাদশার। জানেন কী কী ঘড়ি রয়েছে শাহরুখের?  শাহরুখ খানের সংগ্রহে রয়েছে প্রায় দেড় কোটি রুপি মূল্যের প্যাটেক ফিলিপ অ্যাডভান্সড রিসার্চ অ্যাকোয়ানট টাইম ট্রাভেল। স্প্রিং সিলিনভার নামে একটি উপাদান থেকে ঘড়িটি তৈরি করা হয়; যা দেখতে অত্যন্ত নিখুঁত এবং অনবদ্য। শুধু দেখনদারি নয়, অত্যাধুনিক ঘড়িটিতে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের দিন-রাতের সময় ভেসে ওঠে।  শাহরুখের ঘড়ির প্রতি কতটা আকর্ষণ রয়েছে তা প্যাটেক ফিলিপ অ্যাকোনট ফ্লাইব্যাক ক্রোনোগ্রাফ-এই ঘড়িটি দেখলেই বেশ স্পষ্ট হয়ে যায়। সাদা ও সোনালী রঙের ডায়ালের শাহরুখের এই ঘড়ির দাম প্রায় ৬৪ োক্ষ টাকা। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে কিং খানের হাতে ঘড়িটি নজরে এসেছে। ম্যাচিং ডেনিম জিন্সের সঙ্গে গাঢ নীল রঙের ঘড়িটি যেন কিং খানকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।  
শাহরুখের কাছে বিশ্বের সবচেয়ে দামি ৫ ঘড়ির দাম যত
প্রেমিকাকে হত্যা, প্রেমিকের যাবজ্জীবন
ভ্রমণে গিয়ে অপহৃত ২ পর্যটক, সাত দিন পর উদ্ধার
আ.লীগ নেতাকে লক্ষ্য করে গুলি, মামলা দায়ের
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু 
সীমান্তে বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী নারাইনপুর এলাকা থেকে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।  রোববার (২ জুন) সকাল ১০টায় উপজেলার নারায়নপুরের একটি খাল থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।  নিহত যুবক কোম্পানীগঞ্জের চিকাডহর গ্রামের মৃত হানিফ আলীর ছেলে নুরুজ্জামিন (২৩)। তিনি পেশায় একজন মোটরসাইকেল চালক।  স্থানীয়রা জানান, সকাল সাড়ে ৭টায় মাছ ধরতে যান স্থানীয় কয়েকজন। তারা নারায়নপুরের কুত্তাখালী খালে ভাসমান লাশ দেখে এলাকায় খবর দেন। পরে বিজিবি ও পুলিশে খবর দিলে তারা এসে লাশ উদ্ধার করে।  কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম দস্তগীর আহমদ গণমাধ্যমকে বলেন, নিহত যুবকের মাথা, মুখ ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। দুই হাত পেছন দিকে বাঁধা ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে হত্যার পর মরদেহ পানি ফেলে দেওয়া হয়। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। 
ব্রিটেন থেকে ১০০ টন স্বর্ণ ফিরিয়ে আনলো ভারত
পদত্যাগের হুমকি দিলেন ইসরায়েলি দুই মন্ত্রী
আজাদ জম্মু-কাশ্মীরের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে গ্রেপ্তার
ফের এশিয়ার শীর্ষ ধনী গৌতম আদানি
ফের এশিয়ার শীর্ষ ধনী গৌতম আদানি
বুথ ফেরত জরিপ / এগিয়ে বিজেপি, পশ্চিমবঙ্গেও ভরাডুবির মুখে তৃণমূল 
এগিয়ে বিজেপি, পশ্চিমবঙ্গেও ভরাডুবির মুখে তৃণমূল 
বাইডেনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান, যুদ্ধ থামাবে না নেতানিয়াহু
বাইডেনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান, যুদ্ধ থামাবে না নেতানিয়াহু
তুরস্কের ড্রোন হামলায় যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত ৪ সেনা নিহত
তুরস্কের ড্রোন হামলায় যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত ৪ সেনা নিহত
বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডি / থাইল্যান্ডকে বিধ্বস্ত করে ফাইনালে বাংলাদেশ
‘বিশ্বকাপ জিতলে পুরস্কারের অর্থ ক্রিকেটের উন্নয়নে ব্যয় করবো’
রিয়াল মাদ্রিদের শিরোপা উল্লাসের দিনে ৫৩ জন দর্শক গ্রেপ্তার
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে জার্মান ক্লাব বরুশিয়া ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে রেকর্ড ১৫তম  শিরোপা ঘরে তুলেছে রিয়াল মাদ্রিদ। শিরোপা লড়াইয়ের ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল লন্ডনের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে। কিন্তু এই ম্যাচকে কেন্দ্র করে ৫৩ জন দর্শককে গ্রেপ্তার করেছে লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশ। শনিবার (১ মে) রাতে ভিনি-রদ্রিগোরা যখন শিরোপা জয়ের জন্য মাঠে কঠিন পরীক্ষা নিচ্ছে ডর্টমুন্ডের, তখন মাঠের ভেতরে ঢুকে যান কয়েকজন দর্শক। স্টেডিয়ামের নিরাপত্তা ভাঙার চেষ্টা করেন আরও অনেকেই। এসব কারণে মোট ৫৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে হয়েছে। এদিন ম্যাচের প্রথম মিনিটেই তিনজন সমর্থক মাঠে ঢুকে যান। এজন্য কয়েক মিনিট বন্ধ রাখতে হয় খেলা। লন্ডনের পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, টিকিট ছাড়া স্টেডিয়ামে ঢোকার চেষ্টা করা বেশ কয়েকজন দর্শককেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মাঠে ঢুকে পড়া দর্শকদের কর্মকাণ্ডে নিন্দা জানিয়েছে ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামের কর্তৃপক্ষ। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের সমর্থন দেওয়ার কথাও জানিয়েছে তারা। এর আগে২০২১ সালে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল হয়েছিল এই ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে। ইংল্যান্ড ও ইতালির মধ্যকার ওই ম্যাচেও দর্শক ও অফিসিয়ালদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়েছিল। কয়েকজন টিকিট ছাড়াই স্টেডিয়ামে ঢোকার চেষ্টা করেছিল।  
‘যুক্তরাষ্ট্র দেখিয়ে দিয়েছে, কেন তারা বাংলাদেশের ওপর ছড়ি ঘুরিয়েছিল’
‘যুক্তরাষ্ট্র দেখিয়ে দিয়েছে, কেন তারা বাংলাদেশের ওপর ছড়ি ঘুরিয়েছিল’
বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে যত রেকর্ড
বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে যত রেকর্ড
বিশ্বকাপ শুরুর আগেই বাংলাদেশ শিবিরে বড় দুঃসংবাদ
বিশ্বকাপ শুরুর আগেই বাংলাদেশ শিবিরে বড় দুঃসংবাদ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৯ ভেন্যুর খুঁটিনাটি
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৯ ভেন্যুর খুঁটিনাটি
গ্রুপ ‘এ’ : ভারত-পাকিস্তানেই চোখ, নেই অঘটনের শঙ্কা
গ্রুপ ‘এ’ : ভারত-পাকিস্তানেই চোখ, নেই অঘটনের শঙ্কা
চোখের নিচের কালি ও ব্রণের দাগ দূর হবে যে সবজিতে
রূপচর্চার প্রসঙ্গ এলেই আজও প্রাকৃতিক উপাদানের গুরুত্ব বেশি। আর সেখানেও হলুদ, বেসন, টক দই, অ্যালোভেরার মতো উপাদানই সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয়। কিন্তু এই কমন উপাদানগুলো ছাড়াও এমন কিছু জিনিস রয়েছে, যা ত্বকের পরিচর্যায় দুর্দান্ত কাজ করে। এমনই একটি উপাদান হলো আলু। এই সবজি চোখের নিচের কালো দাগ থেকে শুরু করে দাগছোপ দূর করতে সাহায্য করে। জেনে নিন রুপচর্চায় আলুর উপকারিতা— ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তোলে: আলুর মধ্যে এনজাইম, ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে, যা ত্বককে উজ্জ্বল করে তুলতে সাহায্য করে। কয়েক টুকরো আলু দিয়ে ব্লেন্ডারে পেস্ট করে নিন। এবার আলুর রস ছেঁকে নিন। এই আলুর রস ত্বকের ওপর লাগিয়ে নিন। ১৫-২০ মিনিট রাখুন। এরপর ঈষদুষ্ণ পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই আলুর রস হাইপারপিগমেন্টেশনের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। ডার্ক সার্কেল দূর করে: আলুর মধ্যে ব্লিচিং এজেন্ট রয়েছে, যা ডার্ক সার্কেলকে হালকা করতে সাহায্য করে। চোখের নিচে মাস্ক হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন আলুকে। পাতলা স্লাইস করে আলু কেটে নিন। এবার এই আলুর টুকরো ফ্রিজে রেখে দিন। ঠান্ডা আলুর স্লাইস চোখের নিচে ১০-১৫ মিনিট রাখুন। এটি রক্তনালিকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে এবং প্রদাহ কমায়। নিয়মিত এই টোটকা মানলে চোখের নিচের কালি দূর হয়ে যাবে। ব্রণর সঙ্গে লড়াই করে: আলুর মধ্যে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে, যা ব্রণ ও ত্বকের অন্যান্য সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। আলুর পেস্টের সঙ্গে মধু মিশিয়ে ফেসপ্যাক বানিয়ে নিন। এই ফেসপ্যাক ১৫-২০ মিনিট ত্বকে রেখে ধুয়ে ফেলুন। এই ফেসপ্যাক ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে লড়াই করে, প্রদাহ কমায় এবং ক্ষয় নিরাময় করে। এই ফেসপ্যাক আপনাকে নিখুঁত ত্বক এনে দিতে পারে। সানবার্ন থেকে মুক্তি দেয়: আলুর মধ্যে এনজাই ও ভিটামিন রয়েছে যা সানবার্ন থেকে মুক্তি দেয় এবং ত্বকের ক্ষত নিরাময়ে সাহায্য করে। যে অংশ রোদে পুড়ে গেছে তার ওপর ঠান্ডা আলুর রস লাগান। আলুর স্লাইসও কিছু রেখে দিতে পারেন। এটি ত্বকের কোষ পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি ত্বকের প্রদাহ কমায়।
রিমুভার ছাড়াই ঘরোয়া যে উপায়ে তোলা যাবে নেলপলিশ
রিমুভার ছাড়াই ঘরোয়া যে উপায়ে তোলা যাবে নেলপলিশ
ক্যাফেইনের ক্ষতিকর প্রভাব এড়াতে করণীয়
ক্যাফেইনের ক্ষতিকর প্রভাব এড়াতে করণীয়
গরমে সুস্থ থাকতে রাঁধবেন যে খাবার
গরমে সুস্থ থাকতে রাঁধবেন যে খাবার
অনলাইন জরিপ
স্কুলছাত্রীর হত্যাকারীকে দয়া দেখানোর কারণ নেই: হাইকোর্ট
ধর্ষণের অভিযোগ থেকে মুশতাককে অব্যাহতির সুপারিশ
ধর্ষণের অভিযোগ থেকে মুশতাককে অব্যাহতির সুপারিশ
‌‘এই প্রথম লোহার খাঁচার কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হলো’
‌‘এই প্রথম লোহার খাঁচার কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হলো’
পিবিআই’র তদন্তেও ফাওজিয়া-মুশতাককে অব্যাহতির সুপারিশ
পিবিআই’র তদন্তেও ফাওজিয়া-মুশতাককে অব্যাহতির সুপারিশ
অর্থ আত্মসাৎ মামলায় অব্যাহতি চেয়েছেন ড. ইউনূস
২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে করা মামলার দায় থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেছেন নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রোববার (২ জুন) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেনের আদালতে হাজির হয়ে এই আবেদন করেন  তিনি। ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীদের সংরক্ষিত ফান্ডের লভ্যাংশের ২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে করা মামলায় নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ মামলায় হাজিরা দিয়েছেন। এ মামলায় আজ অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য দিন ধার্য রয়েছে। আমরা ড.ইউনূসের পক্ষে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেছি। এর আগে, সকালে ড. ইউনূসসহ অপর আসামিরা আদালতে উপস্থিত হন। তখন হাজিরা ডেকে ডেকে আসামিদের আদালতে লোহা দিয়ে ঘেরা ডকে ঢুকতে বলা হয়। তবে ড. ইউনূসের ক্ষেত্রে বাইরে থাকতে বলা হলেও তিনি স্বেচ্ছায় আদালতের ডকে প্রবেশ করেন। কিছুক্ষণ পর এ মামলায় ড. ইউনূসসহ আসামিদের ডক থেকে বের করে আদালতের ভেতরে থাকা বেঞ্চে বসতে দেওয়া হয়েছে। তাদের উপস্থিতিতে শুনানি চলছে। দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মোশাররফ হোসেন কাজল শুনানি করছেন। উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৩০ মে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। সংস্থাটির উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। ২০২৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার। দুদকের মামলায় আসামি ছিলেন ১৩ জন। চার্জশিটে নতুন একজন আসামির নাম যুক্ত হয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। গত ২ এপ্রিল ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালত এ চার্জশিট গ্রহণ করে মামলার বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ বদলির আদেশ দেন। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা জালিয়াতির মাধ্যমে আত্মসাৎ করেছেন। সদস্যদের উপস্থিতিতে ২০২২ সালের ৯ মে অনুষ্ঠিত ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় হিসাব খোলা হয়। গ্রামীণ টেলিকমের কর্মচারীদের পাওনা লভ্যাংশ বিতরণের জন্য গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন এবং গ্রামীণ টেলিকমের সঙ্গে সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্ট চুক্তি হয় ওই বছরের ২৭ এপ্রিল। গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভার হিসাব খোলার সিদ্ধান্ত ৯ মে হলেও হিসাব খোলা হয় একদিন আগে ৮ মে। সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টেও ৮ মে ব্যাংক হিসাব দেখানো আছে, যা বাস্তবে অসম্ভব। এ রকম ভুয়া সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টের শর্ত অনুযায়ী ও ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২০২২ সালের ১০ মে গ্রামীণ টেলিকমের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের মিরপুর শাখা থেকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় ৪৩৭ কোটি ১ লাখ ১২ হাজার ৬২১ টাকা স্থানান্তর করা হয়।
অর্থ আত্মসাৎ মামলায় অব্যাহতি চেয়েছেন ড. ইউনূস
বিআরটির ১৩৭ এসি বাস কেনার আইনি বাধা কাটল
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গাজীপুরের শিববাড়ি পর্যন্ত বিআরটি করিডরের জন্য বিশেষায়িত গণপরিবহণ সেবা দিতে বাস কেনার জন্য দরপত্র আহ্বান নিয়ে করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। এতে বাস র্যাপিড ট্রানজিটের (বিআরটি) জন্য ১৩৭টি শীতাতাপনিয়ন্ত্রিত বাস কেনার আইনি জটিলতা কেটল। বৃহস্পতিবার (৩০ মে) বাসগুলো কেনার জন্য দরপত্রকে কেন্দ্র করে পৃথক দুটি রিটের চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। ঢাকা বাস র্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে হওয়া রুল অ্যাবসলিউট (যথাযথ) এবং চীনা প্রতিষ্ঠান ঝোং টং বাস হোল্ডিং কোম্পানি লিমিটেডের করা অপর রিট খারিজ করা হয়। জানা যায়, গ্রেটার ঢাকা সাসটেইনেবল আরবান ট্রান্সপোর্ট প্রজেক্ট’ শীর্ষক প্রকল্পটি বাস্তবায়নাধীন। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক, ফরাসি উন্নয়ন সংস্থা ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ অর্থায়নে বিআরটি লাইন–৩ এর সম্প্রসারিত উত্তর অংশটি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গাজীপুরের শিববাড়ি পর্যন্ত ২০ দশমিক ৫ কিলোমিটার করিডর বিস্তৃত। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে সড়ক পরিবহণ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীনে ঢাকা বাস র্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিবিআরটিসিএল)। বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডরে বিশেষায়িত বাস সেবা পরিচালিত হবে ‘ঢাকা লাইন’ নামে। ডিবিআরটিসিএলের আইনজীবীর তথ্য অনুযায়ী, ডিবিআরটিসিএল ১৩৭টি শীতাতাপনিয়ন্ত্রিত ডিজেলচালিত বাস কেনার জন্য গত ১৪ জানুয়ারি দরপত্র আহ্বান করে। দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি চারটি প্রতিষ্ঠানকে রেসপনসিভ (কারিগরিভাবে যোগ্য) ঘোষণা করে সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে হাইগার বাস কোম্পানি লিমিটেডকে সুপারিশ করে। তবে তদন্তে দরপত্র দাখিল করা অন্য একটি প্রতিষ্ঠান জিয়ামেন গোল্ডেন ড্রাগন বাস কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে ওই কোম্পানির স্বার্থের সংঘাতের প্রমাণ পাওয়ায় দুই কোম্পানিরই দরপত্র বাতিল হয়। কার্যকর প্রতিযোগিতার অভাব দেখা দেওয়ায় ঢাকা বিআরটি পরিচালনা পর্ষদ এক সভায় সব দরপত্র বাতিল করে। পাশাপাশি দাপ্তরিক প্রাক্কলন, বাজেট পুনর্নির্ধারণ, দরপত্র দলিলের শর্ত, পণ্যের নকশা ও পরিধি সংশোধন করার নির্দেশনা দেয়। নথিপত্র থেকে জানা গেছে, ওই দরপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে দরপত্র দাখিল করা চীনা প্রতিষ্ঠান ঝোং টং বাস হোল্ডিং কোম্পানি লিমিটেড পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কেন্দ্রীয় ক্রয়সংক্রান্ত কারিগরি ইউনিটে (সিপিটিইউ) আবেদন (রিভিউ) করে। সিপিটিইউর পর্যালোচনা দল (রিভিউ প্যানেল) গত ২৭ ফেব্রুয়ারি সিদ্ধান্ত দেন। ঢাকা বিআরটি পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক দরপত্র বাতিল সমীচীন হয়নি উল্লেখ করে রিভিউ প্যানেল দরপত্র পুনর্মূল্যায়নের আদেশ দেয়। ঢাকা বাস র্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড রিভিউ প্যানেলের ওই সিদ্ধান্তের বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টে রিট করে। এই রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট গত ১১ মার্চ রুল দিয়ে রিভিউ প্যানেলের সিদ্ধান্ত স্থগিত করেন। রুলে রিভিউ প্যানেলের ২৭ ফেব্রুয়ারির সিদ্ধান্ত কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চাওয়া হয়। এরপর ঢাকা বাস র্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড ১৩৭টি বাস কেনার জন্য গত ১৮ এপ্রিল নতুন করে দরপত্র আহ্বান করে। এই দরপত্রের কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে ঝোং টং বাস হোল্ডিং কোম্পানি লিমিটেড হাইকোর্টে একটি রিট করে। ঢাকা বাস র্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে দেওয়া রুল এবং চীনা প্রতিষ্ঠান ঝোং টং বাস হোল্ডিং কোম্পানির করা পৃথক রিটের ওপর একসঙ্গে শুনানি হয়। আদালতে ঢাকা বাস র্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানির পক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন ও আইনজীবী এসএম জহুরুল ইসলাম শুনানি করেন। ঝোং টং বাস হোল্ডিংয়ের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী নূরুল ইসলাম সুজন ও আইনজীবী সাখাওয়াত হোসেন। শনিবার (১ জুন) ঢাকা বাস র্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানির আইনজীবী এসএম জহুরুল ইসলাম বলেন, ২৭ ফেব্রুয়ারি রিভিউ প্যানেলের দেওয়া সিদ্ধান্ত বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। নতুন করে আহ্বান করা দরপত্র কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে ঝোং টং বাস হোল্ডিংয়ের করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন। ফলে ১৩৭টি এসি বাস কেনার জন্য ১৮ এপ্রিল দেওয়া নতুন দরপত্রের কার্যক্রম চালাতে ও এ অনুসারে কাজ শেষ করতে আইনগত কোনো বাধা নেই। ১০ জুন দরপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ। ভারত, চীন, ব্রাজিল, ইউরোপসহ বিদেশি বহু প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যে দরপত্র কিনেছে। নাগরিকেরা শিগগিরই বিশেষায়িত এই গণপরিবহণ সেবা পাবেন বলে আশা করেন তিনি।
বিআরটির ১৩৭ এসি বাস কেনার আইনি বাধা কাটল
বেনজীরের জন্য ৬ জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করবে দুদক, এরপর কী হবে
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের জন্য আগামী ৬ জুন পর্যন্ত দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অপেক্ষা করবে, অনথ্যায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন দুদক আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম। শনিবার (১ জুন) গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি। তিনি বলেন, যেহেতু বেনজীর আহমেদকে ৬ জুন দুদকে তলব করা হয়েছে তাই সে পর্যন্ত অপেক্ষা করবে দুদক। যদি নির্ধারিত সময়ে না আসেন, তাহলে আইনানুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।   দুদক আইনজীবী বলেন, দুদক আশা করে বেনজীর আহমেদ ৬ তারিখে দুদকের মুখোমুখী হবেন। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আগামী ৬ ও ৯ জুন বেনজীর আহমেদ এবং তার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনে তলব করেছে। কিন্তু ওই তারিখে বেনজীর আহমেদ কমিশনে আসবেন কি না, তা নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। এর আগে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী জীশান মীর্জাসহ তাদের দুই মেয়েকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার (২৮ মে) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে তলবের এই চিঠি পাঠানো হয়েছে। চিঠিতে আগামী ৬ জুন তাদের দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির হতে বলা হয়েছে। তাদের দুই মেয়ে হলেন ফারহিন রিসতা বিনতে বেনজীর ও তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীর। তবে আরেক মেয়ে জাহরা জেরিন বিনতে বেনজীর নাবালিকা হওয়ায় তাকে তলব করা হয়নি। এরই মধ্যে আদালতের আদেশে বেনজীর পরিবারের মালিকানাধীন রাজধানীর গুলশানে বিশালাকৃতির বিলাসবহুল ফ্ল্যাট, গোপালগঞ্জে ৩৪৫ বিঘা ও মাদারীপুরে ২৭৩ বিঘা জমি জব্দ এবং অসংখ্য ব্যাংক ও বিও অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ করেছে দুদক। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, দেশের বিভিন্ন এলাকায় যে বিপুল সম্পদ গড়েছেন বেনজীর, তার বেশির ভাগই তিনি কেনেন আইজিপি পদে আধিষ্ঠিত হওয়ার পর। এদিকে, দুবাই, কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রে বেনজীর আহমেদ এবং তার পরিবারের কোনো সম্পদ আছে কিনা—সে তথ্য অনুসন্ধানের অনুরোধ জানিয়ে বিএফআইইউতে চিঠি দিয়েছে দুদক। দুদকের অনুরোধ বিবেচনায় নিয়ে এসব দেশের কাছে তথ্য চেয়ে চিঠি দিয়েছে বিএফআইইউ। প্রাথমিক অনুসন্ধানে এসব দেশে সম্পদ পাওয়া গেলে পরবর্তী সময়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্টের (এমএলএআর) আওতায় তথ্য চেয়ে চিঠি দেবে সরকার। তিনি আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ২০২০ সালের ১৫ এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। নথিপত্র বিশ্লেষণে দেখা যায়, চাকরিজীবনের শেষ দুই বছরে অর্থাৎ আইজিপি থাকাকালেই পরিবারের সদস্যদের নামে ৪৬৬ বিঘা জমি কেনেন বেনজীর। ১৯টি প্রতিষ্ঠানে শত শত কোটি টাকা বিনিয়োগ করে তার পরিবার হয়ে যায় পুরোদস্তুর ব্যবসায়ী পরিবার। আইজিপি পদটি যেন তার কাছে হয়ে ওঠে ‘আলাদীনের চেরাগ’।  
বেনজীরের জন্য ৬ জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করবে দুদক, এরপর কী হবে
মামলা লড়তে আইনজীবী চান না শিলাস্তি
ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার তিন আসামির আরও পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। শুক্রবার (৩১ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শান্ত ইসলাম মল্লিক রিমান্ডের এ আদেশ দেন। রিমান্ডে যাওয়া তিনজন হলেন- সৈয়দ আমানুল্লাহ আমান ওরফে শিমুল ভূঁইয়া, ফয়সাল আলী সাজী ওরফে তানভীর ভূঁইয়া ও শিলাস্তি রহমান। এদিন রাষ্ট্রপক্ষে মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আবু আসামিদের রিমান্ড চেয়ে শুনানি করেন। তবে আসামি পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিল না। আসামিদের এজলাসে নেওয়ার পর কয়েকজন আইনজীবী আসামি পক্ষে মামলা লড়তে তাদের ওকালত নামায় স্বাক্ষর নিতে চান। এ সময় উপস্থিত পুলিশ ও ডিবির সদস্যরা আইনজীবীদের বলেন আদালতের সামনে আবেদন করে স্বাক্ষর নিতে। শুনানির একপর্যায়ে বিচারক আসামি শিলাস্তি রহমানকে জিজ্ঞেস করেন, আপনি কি আইনজীবী নিয়োগ করতে চান? জবাবে শিলাস্তি আইনজীবী নিয়োগ দিতে চান না বলে বিচারককে জানান। অপর দুই আসামি আইনজীবী নিতে চাইলেও তাদের পক্ষে কেউ ওকালতনামা দেননি। শেষ পর্যন্ত আসামিপক্ষে কোনো আইনজীবী ছাড়াই রিমান্ড শুনানি হয়। শুনানি শেষে বিচারক ফের তাদের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদেশ দেন। গত ২৪ মে তিন আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন অপর একটি আদালত। সেই রিমান্ড শেষে তাদের আদালতে হাজির করে ফের ৮ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সিনিয়র সহকারী কমিশনার মাহফুজুর রহমান। গত ২২ মে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় হত্যার উদ্দেশ্যে অপহরণের অভিযোগে মামলাটি দায়ের করেন এমপি আনারের মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের বাসায় আমরা সপরিবারে বসবাস করি। গত ৯ মে রাত ৮টার দিকে আমার বাবা আনোয়ারুল আজীম আনার গ্রামের বাড়ি ঝিনাইদহ যাওয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। গত ১১ মে বিকেল পৌনে ৫টার দিকে বাবার সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বললে বাবার কথাবার্তা কিছুটা অসংলগ্ন মনে হয়। এরপর বাবার মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল দিলেও বন্ধ পাই। গত ১৩ মে বাবার ভারতীয় নম্বর থেকে উজির মামার হোয়াটসঅ্যাপে একটি খুদে বার্তা আসে। এতে লেখা ছিল, আমি হঠাৎ করে দিল্লি যাচ্ছি, আমার সঙ্গে ভিআইপি রয়েছে। আমি অমিত সাহার কাজে নিউটাউন যাচ্ছি। আমাকে ফোন দেওয়ার দরকার নেই। আমি পরে ফোন দেব। এ ছাড়া আরও কয়েকটি বার্তা আসে। খুদে বার্তাগুলো আমার বাবার মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অপহরণকারীরা পাঠাতে পারে। তিনি আরও উল্লেখ করেন, বিভিন্ন জায়গায় বাবার খোঁজ করতে থাকি। কোনো সন্ধান না পেয়ে তার বন্ধু গোপাল বিশ্বাস বাদী হয়ে ভারতীয় বারানগর পুলিশ স্টেশনে সাধারণ ডায়েরি করেন। এরপরও আমরা খোঁজাখুঁজি অব্যাহত রাখি। পরে বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানতে পারি অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিরা পূর্ব পরিকল্পিতভাবে পরস্পর যোগসাজশে বাবাকে অপহরণ করেছেন।
মামলা লড়তে আইনজীবী চান না শিলাস্তি

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ০২ জুন, ২০২৪
অনলাইন সংস্করণ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
পত্রিকা খুললে শুধু লুটের খবর: মির্জা ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আজ পত্রিকা খুললে শুধু লুটের খবর। কারা লুট করছে? যারা বড় বড় কর্তা। তিনি বলেন, সংসদে ভদ্রলোক কয়জন খুঁজে পাবেন? বাংলাদেশ ব্যাংক লুট করছে। রিজার্ভের ডলার লুট করে নিয়ে যাচ্ছে। শেয়ার বাজারে রথি-মহারথিরা লুট করছে। তারা এতো বড় মানুষ তাদের পাশে যাওয়া যায় না। কেউ দরবেশ, কেউ মাফিয়া, কেউ হুজুর। আজকে চট্টগ্রামে ইসলামী ব্যাংক থেকে ১৫০ ভরি স্বর্ণ গায়েব হয়ে গেছে। কোথাও কোনো জবাবদিহিতা নেই।  রোববার (২ জুন) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে জিয়াউর রহমানের ৪৩তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ঋণের বোঝায় ডুবিয়ে দেওয়া হচ্ছে অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, মাথাপিছু ঋণ এখন ১ লাখ ৫৫ হাজার টাকায় দাঁড়িয়েছে। বিভিন্ন শর্তে যে সব ঋণ নেওয়া হচ্ছে, সুস্থ মানুষ ও দেশপ্রেম থাকলে এগুলো করতে পারতো না। তারা এই দেশের মানুষ না, বর্গি। লুট করে দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করে। যখন দেখবে ক্ষমতায় আর থাকতে পারবে না, তখন বিদেশে চলে যাবে। বিএনপির মহাসচিব দাবি করেন, আমার মার খাচ্ছি, জেলে যাচ্ছি। এখন সবাই মিলে একসঙ্গে ঘুরে দাঁড়াতে হবে। আবারও সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করছি। মানুষ মাথা উঁচু করে দাঁড়াবেই। এই সরকারকে পরাজিত করা সময়ের ব্যাপার। সব প্রতিকূলতা থেকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হলে জিয়াউর রহমানকে জানতে হবে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, শুধু স্লোগান দিয়ে রাজনীতি করলে হবে না। জেনেশুনে রাজনীতি করতে হবে। জিয়াউর রহমানকে বুঝতে হলে তার কাজের গভীরে যেতে হবে। এখন জিয়াউর রহমানকে নিয়ে কথা বলা যায় না। সত্য বললে রাষ্ট্রদোহিতার মামলা দিয়ে দেওয়া হয়। মির্জা ফখরুল বলেন, জিয়াউর রহমান তো নিজে রাজনীতিতে আসেননি। তাকে নিয়ে আসা হয়েছিল। ৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তার নেতৃত্ব দেখে ৭৫ সালে সৈনিকেরা তাকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন। দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস করা হয়েছে। মানুষ ভোট দিতে যায় না। মির্জা ফখরুল বলেন, আজ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ব্যবহার ও বডি ল্যাঙ্গুয়েজ দেখলে মনে হয় তারা কী যেন হয়ে গেছে। আজকে তাদের বাহিনীর প্রধান (বেনজীর আহমেদ) কোথায়? স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন- তিনি নাকি বেনজীর সম্পর্কে জানেন না। রাষ্ট্র আর রাষ্ট্র নেই। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ঋণের বোঝা বইতে হবে। মাথাপিছু ঋণ এখন ১৫৫ হাজার টাকা। তিনি বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, বিদেশ থেকে বিদ্যুৎ আমদানিসহ বড় বড় প্রকল্পের নামে যেসব চুক্তি করা হয়েছে। তা কোনো দেশপ্রেমিক লোক করতে পারে না। আসলে এই সরকারের লোকজন তারা তো বর্গী। সেজন্যই সমস্ত টাকা লুট করে পাচার করছে। আজকে আমাদের দেশ রক্ষা করতে হলে জিয়াউর রহমানের মতো নেতৃত্ব খুবই প্রয়োজন।  বিএনপি মহাসচিব বলেন, জিয়াউর রহমানের পররাষ্ট্রনীতি জানলে আশ্চর্য হতে হবে। তিনি দেশকে একটি তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে সমৃদ্ধ বাংলাদেশে পরিণত করেছিলেন। এ সময় তিনি বলেন, আমি জামায়াতের রাজনীতি সমর্থন করি না। কিন্তু তাদের যে সাংগঠনিক কাঠামো তা অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত। নিজেরা নিজেরা পড়ালেখা করে ও পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। সেজন্যই বলি রাজনীতির জায়গায় রাজনীতি থাকুক। আপনারা গবেষণা করুন। থিংক ট্যাংক হিসেবে কাজ করুন। সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনারের সভাপতিত্বে ও শাহাদাতবার্ষিকী উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক প্রকৌশলী মাহবুব আলমের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সাবেক শিক্ষক অধ্যাপক ড. নূরুল আমিন বেপারী, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব কাদের গণি চৌধুরী, সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম কাগজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক লুৎফর ভাই, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কামরুল আহসান, অধ্যাপক সামসুল আলম সেলিম, ডা. আবু নাসের প্রমুখ। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- পেশাজীবী নেতা অধ্যাপক ডা. গাজী মাজহারুল হক, অধ্যাপক ড. এসএম আব্দুর রাজ্জাক, অধ্যাপক ড. আক্তার হোসেন, অধ্যাপক ড. নূরুল ইসলাম, প্রকৌশলী একেএম আসাদুজ্জামান চুন্নু, ডা. মো. মেহেদী হাসান, প্রকৌশলী শাহীন হাওলাদার, প্রকৌশলী আইয়ুব হোসেন মুকুল, অধ্যাপক ড. নাহারিন ইসলাম খান, অ্যাডভোকেট নাদিম ভুইয়া, মিসেস শামিমা রহিম, দবির উদ্দিন তুষার, ছাত্রদল নেতা তরিকুল ইসলাম তারিক।
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারা সরকারের জন্য বড় ব্যর্থতা: সিপিডি
মূল্যস্ফীতিতে আমরা ৯ ও ১০ শতাংশে অবস্থান করছি। বর্তমানে শ্রীলঙ্কার চেয়েও বেশি। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারা সরকারের জন্য বড় ধরনের ব্যর্থতা বলে মন্তব্য করেছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। রোববার (২ জুন) ‘বাংলাদেশ অর্থনীতি ২০২৩-২৪ : তৃতীয় অন্তর্বর্তীকালীন পর্যালোচনা’ শীর্ষক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২৪ সালে মিনিকেট চালের দাম বেড়েছে ১৭ ভাগ। একই সময়ে পাইজামের দাম ১৫ ও মোটা চালের দাম বেড়েছে ৩০ ভাগ। অর্থাৎ মুনাফাখোররা বেশি লাভ সেখানে করছে, যে পণ্য গরিব ও মধ্যবিত্তরা ব্যবহার করে এবং বাজারে বেশি বিক্রি হয়। আমরা দেখতে পাচ্ছি মুসর ডাল ৯৫, আটা ৪০-৫৪, ময়দা ৬০, খোলা সয়াবিন ৮৪ ভাগ, বোতলজাত সয়াবিন ৫৬ ও পামওয়েলে ১০৬ ভাগ দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। একই সঙ্গে গরুর মাংসের দামও বেশি। পাশাপাশি ব্রয়লার মুরগি ৬০ ভাগ, চিনির দাম ১৫২ ভাগ, গুড়া দুধ ৪৬-৮০, পেঁয়াজ ১৬৪, রসুন ৩১০ ও শুকনা মরিচ ১০৫ ভাগ বেড়েছে। যা আন্তর্জাতিক বাজারের তুলনায় অনেক বেশি। এক্ষেত্রে বাজার মনিটরিং ব্যবস্থায় দুর্বলতা দেখতে পাচ্ছি। খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, নিম্ন আয়ের দেশ হয়েও বিলাসী দেশে পরিণত হয়েছি। আমরা আয় করি কম। কিন্তু খাবারের ক্ষেত্রে ব্যয় করতে হয় সবচেয়ে বেশি। যার ভুক্তভোগী গরিব ও সাধারণ মানুষ। আমরা কোন অর্থনীতির দেশে রয়েছি? সরকারের প্রচেষ্টা রয়েছে। অনেক সময় নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের শুল্ক ট্যারিফ কমিয়ে দেয়, তার সুফল তোলেন এক ধরনের ব্যবসায়ীরা। এ সময় এই গবেষণা পরিচালক ধনী ও গরিবের বৈষম্য বৃদ্ধি পেয়েছেও বলে উল্লেখ করেন।  তিনি বলেন, বর্তমানে মাথাপিছু অভ্যন্তরীণ আয় ২ হাজার ৬৭৫ মার্কিন ডলার ও মাথাপিছু জাতীয় আয় ২৭৮৪ ডলার। মাথাপিছু গড় আয় যতটুকু পেয়েছি, মূলত উচ্চ আয় করেন তাদের কারণে। গরিব মানুষদের কথা বিবেচনা করলে তাদের আয় কমে গেছে। এখানে বৈষম্য বেড়েছে। তাদের উন্নতি হয়নি। বেসরকারি বিনিয়োগ দেখা যাচ্ছে না। সরকারের অতিরিক্ত ঋণ নেওয়া একটি বড় কারণ। বিষয়টি সরকারকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। সরকারের ৭.৫ শতাংশ বিনিয়োগ লক্ষ্যমাত্রা তা অর্জিত হবে না বলে মনে করছি। গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছিল সাড়ে ৭ শতাংশ। কিন্তু জানুয়ারিতে তা সংশোধন করে সাড়ে ৬ শতাংশ। আইএমএফসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো তা আরও কম প্রাক্কলন করেছে। বাজেটের লক্ষ্যমাত্রা থেকে অনেক দূরে রয়েছে সরকার। জিডিপির বৃদ্ধির সঙ্গে কর্মসংস্থানের ধারাটি বাড়ছে না। বরং কমছে। জিডিপিতে জাতীয় আয় বাড়লেও কর্মসংস্থানে ভূমিকা রাখতে পারছে না বা কম সহায়তা করছে। যতটুকু কর্মসংস্থান হচ্ছে তা অপ্রাতিষ্ঠানিক খাত থেকে বাড়ছে। যা আসলে ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ ওই কর্মসংস্থানে মজুরি ও নিরাপত্তার হুমকি রয়েছে। তিনি আরও বলেন, রাজস্ব আদায়ের ১৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি দেখতে পাচ্ছি। যা গতবছরের জুলাই-জানুয়ারি হিসেবে ভালো অবস্থানে রয়েছে। গত বছর নেতিবাচক ছিল। সেখান থেকে ইতিবাচক ধারায় ফিরে এসেছি, এটা ভালো দিক। যদি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হয়, তাহলে ৬৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হবে। যা অর্জন করা অসম্ভব।
চাকরি দেবে বিকাশ, প্রয়োজন স্নাতক পাস
কর্মী নেবে রাশিয়া, আবেদন করবেন যেভাবে
ইস্টার্ন ব্যাংকে জব সার্কুলার, আবেদন করতে পারবেন ফ্রেশাররাও
স্কয়ার গ্রুপে চাকরি, থাকছে বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ
রমজানে যেন কোরআন শিক্ষা বাধাগ্রস্ত না হয়, সেটা মাথায় রয়েছে: শিক্ষামন্ত্রী
রাতেই ঝড় বইতে পারে যেসব জায়গায়
আরটিভির মারজান ইভান পেলেন ‘ডিজিটাল মিডিয়া এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৪’
মালয়েশিয়ায় দুই লরির সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাংলাদেশির
দুদকে হাজির না হলে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ হারাবেন বেনজীর
বেনজীরের জন্য ৬ জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করবে দুদক, এরপর কী হবে
এমপি আনার হত্যার সময় ফ্ল্যাটে ছিলেন শিলাস্তিও, আসামিদের লোমহর্ষক বর্ণনা 
সাগর পথে ইউরোপে মানবপাচারের শীর্ষে বাংলাদেশ
নকল কণ্ঠস্বর শনাক্তে ট্রুকলারে এআই সুবিধা
শিশুদের নিরাপত্তায় বিশেষ স্মার্টওয়াচ আনলো গুগল
ফেসবুকের ১৪৮ অ্যাকাউন্ট-পেজ বন্ধ নিয়ে কাদা ছোড়াছুড়ি
৬১০০ এমএএইচ ব্যাটারির স্মার্টফোন নিয়ে আসছে ওয়ানপ্লাস