• ঢাকা রোববার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ইডেনে রান উৎসব, রেকর্ডে ঠাসা ম্যাচে পাঞ্জাবের বিশ্বরেকর্ড
ম্যাচের পর ম্যাচ রান উৎসব চলছে এবারের আইপিএলে। গড়ছে একের পর এক রেকর্ড। সব ছাপিয়ে আরও একটি রেকর্ডময় ম্যাচ হয়ে গেল আজ, কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে। ঘরের মাঠে আইপিএল ইতিহাসে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ রান করল কলকাতা নাইট রাইডার্স। চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে স্কোরবোর্ডে জড়ো করল ২৬১ রানের বিশাল পুঁজি। কিন্তু এই পাহাড়সম পুঁজিও যথেষ্ট হলো না জয়ের জন্য। বেয়ারস্টো তাণ্ডবে ৮ বল হাতে রেখেই ৮ উইকেটের বড় জয় ছিনিয়ে নিল পাঞ্জাব সুপার কিংস। এর মধ্য দিয়ে শুধু আইপিএল নয়, যে কোনো টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেই সর্বোচ্চ রান তাড়ায় নজির গড়ল প্রীতি জিনতার দল। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এর আগে সর্বোচ্চ রান তাড়ার রেকর্ডটি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার দখলে। ২০২৩ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ২৫৮ রান তাড়া করে এ রেকর্ড গড়েছিল প্রোটিয়ারা।  টি-টোয়েন্টির ইতিহাসে এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ছক্কাও হয়েছে আজ। সব মিলিয়ে এই ম্যাচে ছক্কা হয়েছে ৪২টি। আগের সর্বোচ্চ ছিল ৩৮টি ছক্কা, সেটিও হয়েছিল এবারের আইপিএলে, গত ২৭ মার্চ সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ও মুম্বাই ইন্ডিয়ানস ম্যাচে।  আজ দুই দল মিলে রান তুলেছে ৫২৩। আইপিএল ইতিহাসে প্রথমবার দুই দলের চার ওপেনারই পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস খেলেছেন আজ। সুনীল নারাইন ও ফিল সল্ট—কলকাতা নাইট রাইডার্সের এই দুই ওপেনার এবারের আইপিএলে প্রায় প্রতি ম্যাচেই ঝড় তুলছেন। আজ পাঞ্জাব কিংসের বিপক্ষেও বজায় ছিল এই ধারাবাহিকতা। মাত্র ৬৩ বলে দুজনে গড়েছেন ১৩৮ রানের জুটি।  পাহাড়সম লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে পাঞ্জাবের দুই ওপেনারও জ্বলে উঠেছিলেন আজ। প্রবসিমরান ও জনি বেয়ারস্টো মিলে ৩৬ বলে তোলেন ৯৩ রান। পাওয়ার প্লেতে এটাই আইপিএলে পাঞ্জাবের সর্বোচ্চ। এমন ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে ২৬১ রানের লক্ষ্য তাড়ায় প্রবল বেগেই এগিয়ে গেছে টিম প্রীতি জিনতা।   ২০ বলে ৫৪ রানের ইনিংস খেলে রানআউট হন প্রবসিমরান। এই ওপেনার ফিফটি করেন মাত্র ১৮ বলে। প্রবসিমরান ৫৪ রানে ফিরে গেলেও বেয়ারস্টো করেন সেঞ্চুরি। কিছুদিন ধরে ছন্দে না থাকা এই ইংলিশ ব্যাটসম্যান মাত্র ৪৫ বলে আইপিএলে দ্বিতীয় সেঞ্চুরির দেখা পান আজ। তার অপরাজিত ৪৮ বলে ১০৮ রানের ইনিংস আর চার নম্বরে নেমে শশাঙ্ক সিংহের ২৮ বলে অপরাজিত ৬৮ রানের ইনিংসেই জয় পায় পাঞ্জাব। নারাইন আজ চার ওভারে রান দিয়েছেন মাত্র ২৪। কিন্তু ভীষণ খরুচে ছিলেন নাইট রাইডার্সে বাকি বোলাররা। ১৪.৪ ওভারে ২৩৬ রান দিয়েছেন তারা। ওভারপ্রতি রান দিয়েছেন ১৬.০৯ করে।  এর আগে টসে হেরে ব্যাট করতে নামা কলকাতা পাওয়ার প্লেতে বিনা উইকেটে তোলে ৭৬ রান। নারাইন-সল্ট মিলে শতরানের জুটি গড়েন মাত্র ৪৮ বলে। মাত্র ২৩ বলে ফিফটি করেন নারাইন। আর সল্ট ফিফটি পান ২৫ বলে। দুজনের জুটি ভাঙে ৩২ বলে ৭১ রান করে নারাইন আউট হলে। সল্ট আউট হন ৩৭ বলে ৭৫ রান করে। ওপেনারদের এমন শুরুর পর ভেঙ্কটেস আইয়ার, আন্দ্রে রাসেল আর শ্রেয়াস আইয়ারের ক্যামিওতে কলকাতা তোলে ২৬১। সেটাও যথেষ্ট হলো না।  আইপিএলে এখন পর্যন্ত কোনো দল ২৫০ বা এর চেয়ে বেশি রান তুলেছে মাত্র ৯ বার, এর মধ্যে সবশেষ ৫টি আড়াইশোর্ধ্ব ইনিংসের দেখা মিলল গত ১০ দিনে।  
২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০০:৫২

০ রানে ৭ উইকেট, অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড রোহমালিয়ার
মেয়েদের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অবিশ্বাস্য এক বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ইন্দোনেশিয়ার অফ-স্পিনার রোহমালিয়া। ৩ দশমিক ২ ওভারে শূন্য (০) রানে ৭ উইকেট নিয়ে এই বিশ্বরেকর্ড গড়েন রোহমালিয়া। বুধবার (২৪ এপ্রিল) বালিতে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে অভিষেক ম্যাচে এই কীর্তি গড়েন ১৭ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার। এদিন টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ইন্দোনেশিয়া অধিনায়ক নি ওয়ান সারিয়ানি। এরপর নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৫১ রানের পুঁজি দাঁড় করায় স্বাগতিকরা। ৪৪ বলে ৬ চার ও এক ছক্কায় দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬১ রান করেন ওপেনার সাকারিনি। অন্যদিকে মঙ্গোলিয়ার হয়ে ২৯ রান খরচায় সর্বোচ্চ ৪ ‍উইকেট শিকার করেন এনখজুল। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে রোহমালিয়ার বোলিং তোপে ১৬ দশমিক ২ ওভারে মাত্র ২৪ রানেই গুটিয়ে যায় মঙ্গোলিয়া। ৩ দশমিক ২ ওভারে কোনো রান না দিয়েই ৭ উইকেট নেন ডানহাতি এই অফস্পিনার। মেয়েদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এ নিয়ে তৃতীয়বার ৭ উইকেট নেওয়ার ঘটনা দেখা গেল। আগের রেকর্ডটি ছিল নেদারল্যান্ডসের ফ্রেডেরিক ওভারডাইক ও আর্জেন্টিনার অ্যালিসন স্টকসের। ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইউরোপ বাছাইপর্বে ৩ রানে ওভারডাইক ৭ উইকেট এবং ২০২২ সালে পেরুর বিপক্ষে ৩ রানে ৭ উইকেট নেন অ্যালিসন।
২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:০৭

পাওয়ারপ্লেতে হায়দরাবাদের বিশ্বরেকর্ড
চলতি বছরের আইপিএলে বিশ্বরেকর্ড করেছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। আসরের ৮ম ম্যাচে প্রথম ৬ ওভারে ১২৫ রান করেছেন দলের দুই ওপেনার ট্রাভিস হেড ও অভিষেক শর্মা। যা আইপিএল তো বটেই টি-টোয়েন্টি ইতিহাসেই বিশ্বরেকর্ড। টি-টোয়েন্টিতে পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে বৈধ ডেলিভারি থাকে ৩৬টি। সেখানে ২৪টিকেই বাউন্ডারি ছাড়া করেছেন এ দুই ওপেনার। তাদের ব্যাটিং তাণ্ডবে দিল্লি ক্যাপিটালসের বোলাররা যেন দিশেহারা হয়ে পড়েছিলেন। যেখানেই বল করছেন কোনো রক্ষা হচ্ছে না তাদের। ম্যাচ দেখে মনে হচ্ছে অরুন জেটলি স্টেডিয়ামে যেন হাইলাইটস চলছে। অবশেষে সপ্তম ওভারের দ্বিতীয় বলে এই জুটি ভাঙেন কুলদীপ যাদব। ৪৬ রান করা অভিষেক শর্মাকে ফেরান তিনি। আউট হওয়ার আগে ১২ বলে ২ চার ও ৬ ছক্কা মারেন অভিষেক। একই ওভারে এইডেন মারক্রামের উইকেটটিও শিকার করেন কুলদীপ।  দুই উইকেট পড়লেও তাণ্ডব চালিয়ে যান হেড। ম্যাচটিতে তিনি ১৮ বলেই ফিফটি করলেও পাননি টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরির দেখা। পরে সেই কুলদীপের শিকার হয়েই ফেরেন এই অজি ওপেনার। আউট হওয়ার আগে ৩২ বলে ১১ চার ও ৬ ছক্কায় ৮৯ রান করেন তিনি।
২০ এপ্রিল ২০২৪, ২১:২৭

ফেদেরারের বিশ্বরেকর্ড ভাঙলেন জোকোভিচ
সবচেয়ে বেশি বয়সে এটিপি টেনিস র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান ধরে রেখে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন সার্বিয়ার নোভাক জোকোভিচ। এতে ভেঙে গেল সুইজারল্যান্ডের টেনিস তারকা রজার ফেদেরার বিশ্বরেকর্ড। ২০১৮ সালের ২৪ জুন ৩৬ বছর ৩২০ দিন বয়সে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে ছিলেন ফেদেরার। সোমবার (৮ এপ্রিল) ৩৬ বছর ৩২১ দিন বয়সে পা দিয়ে ফেদেরারের বিশ্বরেকর্ড ভাঙলেন ২৪টি গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী জকোভিচ। র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে থেকে সোমবার ৪১৯তম সপ্তাহ শুরু করেই বিশ্বরেকর্ডের কীর্তি গড়েন জোকোভিচ। জকোভিচ এবং ফেদেরারের পর এই রেকর্ডের তালিকায় তৃতীয় ও চতুর্থস্থানে আছেন যথাক্রমে স্পেনের রাফায়েল নাদাল ও যুক্তরাষ্ট্রের আন্দ্রে আগাসি। ৩৩ বছর ২৪৪ দিন বয়সে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে ছিলেন ২২ গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী নাদাল। ৩৩ বছর ১৩১ দিন বয়সে শীর্ষে ছিলেন ৮টি গ্র্যান্ড স্ল্যামের মালিক আগাসি। উল্লেখ্য, ১৯৭৩ সালের ২৩ আগস্ট থেকে প্রথম এটিপি র‍্যাঙ্কিং প্রকাশ করা হয়।
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:২২

শ্রীলঙ্কার রান পাহাড়ে উঠতে বিশ্বরেকর্ড গড়তে হবে টাইগারদের
বাংলাদেশের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচে আগে ব্যাট করতে নেমে ২৮০ রান তোলে শ্রীলঙ্কা। জবাব দিতে নেমে ১৮৮ রানে অলআউট হয় টাইগাররা। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটে নেমে সফরকারীরা ৪১৮ রান সংগ্রহ করলে টাইগারদের লক্ষ্য দাঁড়ায় পাহাড় সমান ৫১১ রান। এই ম্যাচ জিততে হলে বিশ্বরেকর্ডকেও পিছনে ফেলতে হবে শান্ত-মিরাজদের। রোববার (২৪ মার্চ) ৫ উইকেটে ১১৯ রান নিয়ে তৃতীয় দিন শুরু করে লঙ্কানরা। এ সময়ে ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা ২৩ এবং ২ রানে বিশ্ব ফার্নান্দো অপরাজিত ছিলেন। তবে স্কোরবোর্ডে ৭ রান জড়ো করতেই ধাক্কা খায় সফরকারীরা। দলীয় ১২৬ রানের মাথায় ফার্নান্দোকে ফিরিয়ে টাইগার শিবিরে স্বস্তি এনে দেন খালেদ। এই পেসারের অফ স্ট্যাম্পের বাইরের বলে খোঁচা মারতে চেয়েছিলেন ফার্নান্দো। তবে তা ভাগ্যসহায় হয়নি। স্লিপে দুর্দান্ত এক ক্যাচ নেন মিরাজ। ফের ঠিকই ঘুরে দাঁড়ায় লঙ্কানরা। প্রথম ইনিংসের মতো উইকেটে খুঁটি গেড়ে বসেছেন সিলভা ও কামিন্দু মেন্ডিস। নিজের ১৪তম ওভারে ননস্ট্রাইক প্রান্তে থাকা মেন্ডিসকে মানকাড করতে চেয়েছিলেন খালেদ। রানিং নিয়ে পপিং ক্রিজে পৌঁছানোর পর স্ট্যাম্পের দিকে বল ছুড়ে মারেন এই পেসার। তবে তাতে খুব একটা লাভ হয়নি। বল স্ট্যাম্পে আঘাত হানেনি। কিছুটা বাইরে দিয়ে চলে গেছে। এতে বেঁচে যান ৪৯ রানে থাকা মেন্ডিস। এক বল ব্যবধানেই নিজের হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন লঙ্কান এই ব্যাটার। সপ্তম উইকেট ইতোমধ্যেই একশর বেশি রানের জুটি গড়ে ফেলেছেন সিলভা ও কামিন্দু। তাদের ব্যাটে ভর করে ৩০০ ছাড়ায় লঙ্কানদের লিড। ১৬৪ বলে সেঞ্চুরি তুলে নেন ডি সিলভা। এরপর আট রান যোগ করতেই  মিরাজের বলে ক্যাচ আউট হন এই লঙ্কান অধিনায়ক। অপর প্রান্তে ১৭১ রানে সেঞ্চুরির দেখা পান কামিন্দু মেন্ডিস। প্রাবাথ জয়সুরিয়া (২৫) এবং লাহিরু কুমারা শূন্য রানে আউট হলে  ব্যাট চালাতে থাকেন কামিন্দু। শেষ পর্যন্ত ২৩৭ বলে ১৬৪ রানের ইনিংস খেলে এই বাঁহাতি ব্যাটার আউট হলে ৪১৮ রানে অলআউট হয় লঙ্কানরা। এতে পাহাড় সমান ৫১১ রানের লক্ষ্য পায় টাইগাররা। বাংলাদেশের হয়ে চার উইকেট শিকার করেন মেহেদী হাসান মিরাজ। নাহিদ রানা এবং তাইজুল ইসলাম দুটি করে উইকেট নেন। এ ছাড়াও শরিফুল ইসলাম এবং খালেদ আহমেদ একটি করে উইকেট নেন।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৭:৫৯

দ্রুততম সেঞ্চুরির বিশ্বরেকর্ড নামিবিয়ার ব্যাটারের
এতদিন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডের মালিক ছিলেন কুশল মাল্লা। মাত্র ৩৪ বলেই টি-টোয়েন্টি দ্রুততম সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন নেপালের এই ব্যাটার। এবার তার এই বিশ্বরেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন ইয়ান নিকোল লফটি-ইটন। নেপালের বিপক্ষে মাত্র ৩৩ বলে তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগার ছুঁয়ে এই রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন তিনি।  মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) কীর্তিপুরের ত্রিভুবন বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট মাঠে পাঁচে ব্যাটিংয়ে নেমে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েছেন লফটি-ইটন। এদিন পাঁচে ব্যাটিংয়ে নেমেই ঝোড়ো শুরু করেন বাঁহাতি এই ব্যাটার। এরপর মাত্র ১৮ বলেই হাফ-সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। ইনিংসের ১৯তম ওভারে ঐরীর তৃতীয় বলে নাম লেখান এই বিশ্বরেকর্ডে। শেষ পর্যন্ত ১১ চার ও ৮ ছক্কায় ৩৬ বলে ১০১ রানের মারকাটারি ইনিংস খেলে বুহারার বলে গুলশানের মুঠোবন্দি হয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন।  এই রেকর্ডে নাম লেখাতে ৯২ রানই বাউন্ডারি থেকে এসেছে। নামিবিয়ার কোনো ব্যাটারের হয়ে এটিও একটি রেকর্ড। এর আগে বাউন্ডারি থেকে ৮২ রান তুলেছিলেন জিন-পিয়ের কোটজে। চতুর্থ উইকেটে ৫২ বলে ১৩৫ রান তুলেন ম্যালান ক্রুগার ও লফটি-ইটন জুটি; যা কিনা দলটির চতুর্থ উইকেটে সর্বোচ্চ। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ২০৬ রানে থেমেছে নামিবিয়ার ইনিংস।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:৩২

বিশ্বরেকর্ড করে বিপদমুক্ত হয়েছেন শেখ হাসিনা: রিজভী
বিএনপি জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, পূর্বনির্ধারিত ভোটের ফলাফলের ভিত্তিতে চার দিনে এমপিদের গেজেট, শপথ ও মন্ত্রিসভা গঠনের মাধ্যমে অভাবনীয় দ্রুততার বিশ্বরেকর্ড করে বিপদমুক্ত হয়েছেন শেখ হাসিনা। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) রাজধানীর নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি। রিজভী বলেন, ভীতিতে তাড়াহুড়ো করে ক্ষমতা নবায়ন করতে গিয়ে আইন-কানুন ও সংবিধানের কবর রচনা করা হয়েছে। সংবিধানকে কাটা-ছেঁড়া করে আত্মম্ভরি ও ভোগবিলাসী নিরঙ্কুশ ক্ষমতা নিশ্চিত করে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা। এক প্রধানমন্ত্রী থাকতেই ক্যাবিনেট না ভেঙেই ওয়ান ইলেভেনের ১৭ বছর পূর্তির দিন গত ১১ জানুয়ারি আরেকটি মন্ত্রিপরিষদ শপথ নিয়েছে। যা সাংবিধানিকভাবে অবৈধ। তিনি বলেন, আগামী ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত বিগত সংসদের মেয়াদ আছে। তা ভেঙে না দিয়েই শেখ হাসিনার নির্দেশে অবৈধভাবে শপথ নিয়েছে আরেকটি। বর্তমানে সংসদে ৬৪৮ জন শপথবদ্ধ সংসদ সদস্য রয়েছেন। তাদের কেউ কেউ আগেও ছিলেন, এবারও হয়েছেন। তবে যারা হতে পারেনি তারা ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত সংসদ সদস্য থাকবেন। বিএনপির এ জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, সংবিধানের ৭২ এর ৩ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি আগে ভেঙে দিয়ে না থাকলে, প্রথম বৈঠকের তারিখ থেকে ৫ বছর অতিবাহিত হলে সংসদ ভেঙে যাবে। সে হিসেবে ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়ারি শুরু হওয়া সংসদের মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২৯ জানুয়ারি। এদিকে রাষ্ট্রপতিও সংসদ ভেঙে দেননি, তার মানে একাদশ সংসদের সংসদ সদস্যরা এখনো সংসদ সদস্য হিসেবে আছেন। তিনি বলেন, চরম সংবিধান লঙ্ঘন করায় যেকোন সময় দ্বাদশ সংসদ বাতিল করে দিতে পারেন উচ্চ আদালত। দেশের স্বার্থ ও গণতন্ত্র রক্ষায় জনগণের শেষ আশ্রয়স্থল আদালতকে এখন যুগান্তকারী ভূমিকা নিতে হবে। সংবিধান বহির্ভূত নির্বাচন, সরকার গঠন ও মন্ত্রিপরিষদ গঠনের বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে উচ্চ আদালত বাতিল করে দিতে পারে।
১৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:১৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়