• ঢাকা বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনের পক্ষে বিভিন্ন জায়গায় শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানানো, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা র‌্যালি করেছেন।  সোমবার (৬ মে) দুপুর ১টার দিকে এ র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়। এতে শাখা ছাত্রলীগের সহস্রাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।  র‌্যালিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বর থেকে বের হয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবার গোলচত্বরে এসে শেষ হয়। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চে ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন করেন নেতাকর্মীরা।  র‌্যালিতে নেতাকর্মীদের ‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন, স্ট্যান্ড উইথ প্যালেস্টাইন’ বলে স্লোগান দিতে দেখা যায়।  র‌্যালি পরবর্তী গোলচত্বরে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে ছাত্রলীগের এ কর্মসূচি শেষ হয়। সমাবেশে শাবি ছাত্রলীগের সভাপতি মো. খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি মামুন শাহ, ফারহান রুবেল ও যুগ্ম সম্পাদক সুমন মিয়া। এ সময় ছাত্রলীগের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।  সমাবেশে মো. খলিলুর রহমান বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান বলেছিলেন- ‘বিশ্ব আজ শোষক ও শোষিত শ্রেণি এই দুইভাগে বিভক্ত। আমরা শোষিত শ্রেণির পক্ষে আছি।’ এই বক্তব্যকে ধারণ করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সব সময় অত্যাচারিত ও নিপীড়িত মানুষের পক্ষে কাজ করে যাচ্ছে। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা আন্দোলনকে সমর্থন করে বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়েছে। তাদের আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে এবং স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতেই আমাদের আজকের এই কর্মসূচি। আমরা প্রত্যাশা করি, খুব দ্রুতই ফিলিস্তিনিরা তাদের ন্যায্য অধিকার ফিরে পাবে। কারণ মুক্তিকামী মানুষকে কখনও দাবিয়ে রাখা যায় না।
০৬ মে ২০২৪, ১৬:১৯

শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের সাবেকদের ইফতার মাহফিল
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য উত্তরসূরি, প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু ও সুস্থতা কামনা করে ইফতার ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক নেতৃবৃন্দ। বুধবার (৩ এপ্রিল) রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁয় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের সাবেক নেতাকর্মীরা অংশ নেন। এ সময় বক্তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যতদিন দেশ পরিচালিত হবে ততদিন বাংলাদেশের সমৃদ্ধি ও অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। আমরা ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকর্মীরা সবাই যার যার অবস্থানে প্রতিষ্ঠিত। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের মত বর্তমান সময়ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য আমাদের নিরলস ভাবে কাজ করে যেতে হবে।
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ২২:৩৪

ক্যাম্পাসে ইফতার পার্টি না করার অনুরোধ শাবিপ্রবি প্রশাসনের
রমজান মাসে ক্যাম্পাসে ইফতার পার্টি না করার অনুরোধ জানিয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিদ্যালয় প্রশাসন। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। ক্যাম্পাসে ইফতার পার্টি না করার এমন অনুরোধে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এর প্রতিবাদ জানিয়েছে নেটিজেনরা। সোমবার (১১ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে এ তথ্য জানা যায়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার প্রেক্ষিতে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট সকলকে আসন্ন পবিত্র রমজান মাসে ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে ইফতার পার্টির আয়োজন না করার অনুরোধ জানানো হলো। বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) মো. ফজলুর রহমান বিজ্ঞপ্তিতে লেখা বিষয়ের বাহিরে কিছু বলতে চাননি। তিনি বিজ্ঞপ্তির ব্যাখ্যাও জানেন না বলে জানিয়েছেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদকে কল দিলে তাকে পাওয়া যায়নি। তবে এ বিষয়ে উপউপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কবির হোসেন বলেন, মঙ্গলবার উপাচার্যের সঙ্গে এ বিষয়ে আলাপ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।   বিজ্ঞপ্তিটি নেটদুনিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর বিভিন্ন জায়গা থেকে বিজ্ঞপ্তি নিয়ে সমালোচনা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন অনেকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কিনের সাবেক সভাপতি ইফরাতুল হাসান রাহিম বলেন, এ ধরনের সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। আমার মনে হয় এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষার্থীদের স্বার্থের বিরুদ্ধে। ইফতার পার্টি আমাদের ক্যাম্পাসে সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে হয়ে থাকে। এটা বন্ধ করলে ক্যাম্পাসের সংস্কৃতি নষ্ট হয়ে যাবে।
১১ মার্চ ২০২৪, ১৮:০৭

ভুল চিকিৎসায় শাবিপ্রবি কর্মকর্তার মৃত্যু
ভুল চিকিৎসায় মারা গেছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) নিরাপত্তা শাখার প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাহেদ আহমদ (৪০)। সিলেটের বেসরকারি প্রতিষ্ঠান মাউন্ট এডোরা হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসকের ভুল চিকিৎসায় তার মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা। মঙ্গলবার (১৩ ফ্রেব্রুয়ারি) দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকায় ল্যাব এইড হাসপাতালে মৃত্যু হয় তার।  জানা যায়, গত ডিসেম্বরে সিলেটের আখালিয়াস্থ মাউন্ট এডোরা হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যান সাহেদ আহমদ। সেখানের কর্তব্যরত চিকিৎসক নাক-কান-গলা রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. শাহ কামাল কর্তৃক সাহেদের নাকে এন্ডোসকপিক সাইনাস অপারেশন করানো হয়। এর আগে একই দিন সার্জারি বিশেষজ্ঞ ডা. খালেদ মাহমুদ সাহেদকে সিস্টের অপারেশন করেন। অপারেশনের পরেরদিন পেটের তীব্র ব্যথা অনুভব করলে তাকে আলট্রাসনো ও স্লিপেস টেস্ট করানো হয়।  পরে হাসপাতালের এমডি অধ্যাপক ডা. আক্তারুজ্জামান সাহেদের প্যানক্রিয়াটাইস লিক হয়ে গেছে বলে নিশ্চিত করেন। তবে একই সময় সাইনাস ও সিস্টের অপারেশনের ফলে সাহেদের একটি চোখ নষ্ট হয়ে যায়, প্যানক্রিয়াস লিক হয়ে যায় এবং অগ্নাশয়ের জটিল সমস্যায় পড়েন বলে অভিযোগ উঠে। পরে সাহেদের চিকিৎসা মাউন্ট এডোরা হাসপাতাল আয়ত্ত্বের বাইরে চলে গেলে গত ৬ ডিসেম্বর তাকে ঢাকার পিজি হাসপাতালে স্থানান্তর করে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এরপর ঢাকার ল্যাব এইড হাসপাতালসহ কয়েকটি হাসপাতালে তার চিকিৎসা দেওয়া হয় বলে জানা গেছে। সাহেদকে চিকিৎসা দেওয়ার বিষয়ে মাউন্ট এডোরা হাসপাতালের সার্জারি বিশেষজ্ঞ ডা. খালেদ মাহমুদ বলেন, গত ডিসেম্বরে সে রোগীর পরামর্শক্রমে আমি সিস্টের অপারেশন করিয়েছিলাম। শুনেছি এরপরে তার শরীরে অন্যান্য সমস্যা দেখা দেয়। তবে আমার অপারেশনের সঙ্গে তার পরবর্তী সমস্যাগুলোর (রোগের) কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। চিকিৎসা দেওয়া মাউন্ট এডোরা হাসপাতালের নাক-কান-গলা রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. শাহ কামালের কাছে জানতে চাইলে তিনি মিটিংয়ে আছে বলে জানিয়ে পরে কথা বলব বলে ফোন কেটে দেন।  এর আগে, গত বছর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তরের কর্মকর্তা নূরজাহান ফাতেমা সিলেটের নয়াসড়কস্থ মাউন্ট এডোরা হাসপাতালে সিস্টের অপারেশন ও অ্যানেসথেসিয়া করার পরপরই তিনি মৃত্যু হয়েছে বলে হাসপাতালটির ডাক্তারের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে।  সহকর্মীর মৃত্যুতে সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে শাবি অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অশোক বর্মন অসীম বলেন, মাউন্ট এডোরার হাসপাতালের চিকিৎসকের ভুল চিকিৎসার জন্য আমাদের সহকর্মীর মৃত্যু হয়েছে। মাউন্ট এডারা কর্তৃপক্ষের কারণে আমাদের সহকর্মীর যে সমস্যা হয়েছে তাতে তার চিকিৎসা সহায়তা চেয়েছি, তাদের কাছে কোনো ক্ষতিপূরণ চাইনি। তবে তারা আশ্বাস দিয়ে কালক্ষেপন করেছে, কোনো সদোত্তর দেয়নি, তারা আমাদের সঙ্গে সম্পূর্ণ ব্যবসায়িক আচরণ করেছে। তাতেই আমাদের সহকর্মীর মৃত্যু হয়েছে। আমরা মাউন্ট এডোরা কর্তৃপক্ষের বিচার এবং এই মৃত্যুর কারণ উদঘাটন করে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।  
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:১১

জাবিতে ধর্ষণ, অপরাধীদের শাস্তির দাবি শাবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে ছাত্রলীগ কর্তৃক স্বামীকে আটকে রেখে স্ত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। একইসঙ্গে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের ভিত্তিতে অপরাধীদের শাস্তির দাবিও জানানো হয়।  বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুর একটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার ভবনের সামনে এ মানববন্ধন করেন শিক্ষার্থীরা।  মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. জায়েদা শারমিন ও বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. ফারজানা সিদ্দিকা। শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য দেন পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের মেহরাব সাদাত, বাংলা বিভাগের মাধুর্য চাকমা ও জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের ফাহিম সিজান।  বক্তব্যে ড. জায়েদা শারমিন বলেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্ষণের যে ঘটনা ঘটেছে এতে বোঝা যাচ্ছে এ ক্যাম্পাসে শুধু বাহিরের মানুষ নয়, শিক্ষার্থীরাও নিরাপদ নয়। আমি মনে করি, প্রত্যেকটি ক্যাম্পাস যৌন হয়রানিমুক্ত হওয়া উচিত এবং যারা সচেতন তাদের যৌন হয়রানির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা উচিত। এটা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। সারাদেশের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এমনকি মাদরাসাসহ বিভিন্ন জায়গায় যৌন হয়রানি হচ্ছে। ছোট শিশু থেকে বৃদ্ধলোকও এ থেকে রেহাই পাচ্ছে না। এ ধরনের কর্মকাণ্ডে জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিত করা প্রয়োজন। ড. ফারজানা সিদ্দিকা বলেন, ২৬ বছর আগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্ষকদের বিরুদ্ধে যে যৌন নিপীড়ন আন্দোলন সূচিত হয়েছিল সেটিতে আমি সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছিলাম। সেই তীব্র আন্দোলনের মুখে সেই সময়ের প্রশাসন বাধ্য হয়েছিল ধর্ষকদের বিচার করতে। তারই ফল হিসেবে সারাদেশে হাইকোর্টের নির্দেশনায় যৌন নিপীড়ন সেল প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানে চালু হয়। আবার এ ঘটনার পুনরাবৃত্তিতে বোঝা যায় দেশটি কতটুকু আগাচ্ছে নাকি আরও অন্ধকারের দিকে যাচ্ছে। একই ধরনের ঘটনা দেশের বিভিন্ন জায়গায় ঘটছে। এ ধরনের ঘটনার বিরুদ্ধে সবসময় আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া আমাদের দায়িত্ব।  উল্লেখ্য, গত ৪ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে নয়টার দিকে জাবির মীর মশাররফ হোসেন হলে স্বামীকে আটকে রেখে এক নারীকে পাশের জঙ্গলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর স্বামী বাদী হয়ে ছয়জনের বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় একটি গণধর্ষণের মামলা করার পর পুলিশ প্রধান অভিযুক্তসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে। অভিযুক্ত মোস্তাফিজুর রহমান জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক।
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:১১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়