• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
হোয়াটসঅ্যাপে ইন্টারনেট ছাড়াই পাঠানো যাবে ছবি-ভিডিও-ডকুমেন্ট
বিশ্বজুড়ে বর্তমানে জনপ্রিয়তার শীর্ষে আছে মেটার হোয়াটসঅ্যাপ। এই অ্যাপের মেসেঞ্জার হলো একটি আন্তর্জাতিকভাবে উপলব্ধ ফ্রিওয়্যার, ক্রস-প্ল্যাটফর্ম, সেন্ট্রালাইজড ইন্সট্যান্ট মেসেজিং এবং ভয়েস-ওভার-আইপি পরিষেবা। হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের পাঠ্য এবং ভয়েস বার্তা পাঠাতে, ভয়েস এবং ভিডিও কল করতে এবং ছবি, নথি, ব্যবহারকারীর অবস্থান এবং অন্যান্য শেয়ার করতে দেয়। হোয়াটসঅ্যাপের ক্লায়েন্ট অ্যাপ্লিকেশন মোবাইল ডিভাইসে চলে এবং কম্পিউটার থেকে অ্যাক্সেস করা যায়। তুমুল জনপ্রিয় হওয়ায় একের পর এক ফিচার এনেছে হোয়াটসঅ্যাপ। সম্প্রতি সাড়া ফেলা বেশ কয়েকটি ফিচারের পর এবার অফলাইনে শেয়ারের করার ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে আপনি চাইলে ইন্টারনেট ছাড়াও হোয়াটসঅ্যাপে ছবি, ভিডিও ও বিভিন্ন ডকুমেন্ট আদান-প্রদান করতে পারবেন।  বুধবার (২৪ এপ্রিল) তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট অ্যান্ড্রয়েড অথরিটির প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য পাওয়া গেছে। গত ২২ এপ্রিল এ সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি মেটার মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপ নতুন এক ফিচার নিয়ে কাজ করছে। এই ফিচারের মাধ্যমে অফলাইনে ফাইল ও ডকুমেন্ট ট্রান্সফার করা যাবে। এই সুবিধা আসতে চলেছে শিগগিরই, পরীক্ষা শুরু করে দিয়েছে মেটা। এতে আরও বলা হয়েছে, অফলাইনে শেয়ার হওয়া ফাইল সম্পূর্ণ অ্যান্ড-টু-অ্যান্ড এনক্রিপটেড থাকবে অর্থাৎ প্রাইভেসি নিয়েও নিশ্চিন্ত থাকতে পারবেন। তা জানতে পারবেন না অন্য কেউ। ব্যভহারকারীদের ভরসা পেতে এনক্রিপট হওয়া খুবই জরুরি বলে মনে করা হচ্ছে। এই ফিচার সম্পর্কিত একটি স্ক্রিনশট ফাঁস হয়েছে। তবে ফিচারের ছোট্ট একটি টুইস্ট রয়েছে। সেটি আবার কী? জানা গেছে, আপনার কাছাকাছি সেই ডিভাইস থাকতে হবে এবং তাতে অফলাইন ফাইল-শেয়ারিং ফিচার চালু থাকতে হবে। তবেই এই ফিচার কাজ করবে। ফাইল শেয়ারিং ফিচার বর্তমানে সব অ্যানড্রয়েড ফোনেই পাওয়া যায়। যেভাবে হোয়াটসঅ্যাপে ইন্টারনেট ছাড়াই ফাইল ও ছবি শেয়ার করবেন স্ক্যান করে ব্লুটুথ ও শেয়ার ইট অ্যাপের মাধ্যমে দ্রুত এক ফাইল যেমন এক ফোন থেকে আর এক ফোনে চলে যায়। অফলাইন ফাইল শেয়ারিং ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে কোনো রকম ইন্টারনেটের প্রয়োজন পড়ে না। সেই ফিচার কাজে লাগিয়েই হোয়াটসঅ্যাপের এই সিস্টেম কাজ করবে। এটি অন অথবা অফ ও করা যাবে, তবে এক্ষেত্রে কয়েকটি জিনিস মাথায় রাখতে হবে। হোয়াটসঅ্যাপকে আপনার ফোনের গ্যালারি, ফাইল ও ডকুমেন্ট অ্যাক্সেস করার অনুমতি না দিলে এই ফিচার কাজ করবে না।  হোয়াটসঅ্যাপ জানিয়েছে, ইউজারের নম্বর গোপন থাকবে এবং শেয়ার করা ফাইলগুলো এনক্রিপট করা হবে। ফিচারটি ইউজারদের অনেক ডেটা এবং সময় বাঁচাবে। বর্তমানে ফিচারটি পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে এবং বেটা ভার্সনে চালু হয়েছে। দ্রুত সব অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস ডিভাইসে ফিচারটি চালু হবে এজন্য অবশ্যই হোয়াটসঅ্যাপ সবশেষ ভার্সনে আপডেট করে নিতে হবে।  
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৪০

সিলেটে পাওয়া যাবে আইসিসি অনুমোদিত বাংলা ব্যাট
বাংলাদেশের ক্রিকেটে উন্নতমানের ব্যাটের জন্য এতদিন নির্ভর করতে হতো পাকিস্তানি ও ভারতীয় ব্যাট কোম্পানির ওপর। সেটা কাটাতে এগিয়ে এসেছে ‘এমকেএস’।  ইমরুল কায়েস, মেহেদী মিরাজ ও ব্যাট ডক্টরখ্যাত শাহীন আহমেদ গড়ে তুলেছেন এই ‘এমকেএস’। বাংলাদেশে প্রথম ব্যাট কোম্পানি হিসেবে এটাকে স্বীকৃতি দিয়েছে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্তা সংস্থা আইসিসি। ঢাকা ও চট্টগ্রামের পর সিলেটেও পথচলা শুরু করেছে ‘এমকেএস’; যা সিলেটবাসীকে আশা জাগাচ্ছে উন্নতমানের ব্যাট প্রাপ্তির। শাহীন আহমদের মন্তব্য, ভারত-পাকিস্তান তৈরি করতে পারলে আমরা কেন পারব না। বেসিক কিছু জিনিস গুগলে সার্চ করার পর দেখলাম, কাঠটা আসে ইংল্যান্ড থেকে। ভারত-পাকিস্তানও সেখান থেকেই কাঠ নিয়ে আসে। তিনি যোগ করেন, এরপর বিষয়টি নিয়ে ইমরুল কায়েসের সঙ্গে আলাপ হয়। তিনি আমাকে এ নিয়ে আশ্বস্ত করেন। ইংল্যান্ড থেকে কাঠ এনে তৈরি করা হচ্ছে এ ব্যাট। শুধু ব্যাট নয়, এমকেএসে পাওয়া যাবে সব ধরনের ক্রীড়াসামগ্রীও। পুণ্যভূমি সিলেটে টেপ-টেনিস ব্যাটের চাহিদাও প্রচুর।   ইমরুল কায়েসের ভাষ্য, আমার কাছে কোনো ভিন্নতা মনে হয়নি। তারা যেখান থেকে নিয়ে আসে, আমরাও একই জায়গা থেকেই নিয়ে আসি। শুধু ম্যানুফ্যাকচারিং তাদের দেশে হয়। আর এই ম্যানুফেকচারিং আমাদের দেশে হবে। একই প্রক্রিয়ায়, সব কিছু একই রকম। আমার মনে হয়, মানের দিক দিয়ে এটা কোনো অংশে কম না। সিলেটে দেশি ব্র্যান্ডের ব্যাটের যাত্রা শুরুর সাক্ষী হন স্থানীয় বিশিষ্টজনরা। এমন উদ্যোগে বেশ উৎফুল্ল তারা। সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর মন্তব্য, আমি মনে করি এমকেএস একদিন বিশ্বে জায়গা করে নেবে। আগামীতে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের উপযোগী বিশেষায়িত ব্যাট তৈরির পরিকল্পনাও জানান, ‘এমকেএস’র কর্ণধাররা।  
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩১

রাতের আকাশে দেখা যাবে ‘গোলাপী চাঁদ’
বিরল এক মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী হতে যাচ্ছে বিশ্ব। কারণ আকাশে জ্যোতির্বিদ্যার ঘটনা দেখা খুব বিরল ঘটনা। তবে আজ তেমনই একটি বিরলতম দিন। ২৩ এপ্রিল, আকাশে এমনই একটি জ্যোতির্বিদ্যার ঘটনা মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। আকাশে ঘটা এই ঘটনা 'পিঙ্ক মুন', 'ফুল মুন' বা 'এপ্রিল মুন' নামেও পরিচিত। পূর্ণিমা অর্থাৎ এই পূর্ণিমা অবশ্যই মানুষকে আকর্ষণ করবে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) রাতের আকাশে চাঁদের রঙ গোলাপী দেখা যাবে। মহাজাগতিক এই ঘটনাকে গোলাপী চাঁদ বা পূর্ণিমা বলা হয়। এদিন চাঁদ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বড় ও উজ্জ্বল দেখায়। এই বিশেষ পূর্ণিমাটি মার্চ মাসে চন্দ্রগ্রহণের ঠিক এক মাস পরে ঘটে। এটি এমন একটি মহাজাগতিক ঘটনা, যখন চাঁদ পৃথিবীর খুব কাছাকাছি আসে। যার কারণে এই সময় চাঁদের আকার বড় ও উজ্জ্বল দেখায়।  মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানিয়েছে, মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টা ৪৯ মিনিটে সর্বোচ্চ আলো ছড়াবে। তবে সোমবার সকাল থেকে বৃহস্পতিবার সকাল-তিন দিন দেশটিতে এই চাঁদ দেখা যাবে। আর ইউরোপ, আফ্রিকা, এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায় এই গোলাপি চাঁদ পূর্ণরূপে দেখার সুযোগ পাওয়া যাবে আগামীকাল বুধবার।   জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে থাকা অত্যন্ত সূক্ষ্ম ধূলিকণা এবং বিভিন্ন ধরনের গ্যাসের শক্তির কারণে অনেক সময় চাঁদের রঙের দৃশ্যমান পরিবর্তন দেখা যায়। এ ছাড়া অন্যান্য ধোঁয়া দূষণও পৃথিবীতে আলো পৌঁছাতে বাধা সৃষ্টি করে। পৃথিবীতে আসা আলো তাদের নিজ নিজ তরঙ্গ দৈর্ঘ্য অনুযায়ী অনেক প্রকারে বিক্ষিপ্ত হয়ে যায়, যার মধ্যে নীল রঙকে সবচেয়ে দ্রুত বিক্ষিপ্ত হতে দেখা যায়। লাল রঙও বহু দূরে যায়। এই কারণে, যখন চাঁদকে পৃথিবী থেকে দেখা হয় তখন বাদামী, নীল, হালকা নীল, রূপালি, সোনালি, হালকা হলুদ রঙের দেখায়। আর বিভ্রমের কারণে একে স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা বড়ও দেখায়। জ্যোতির্বিদ্যার ভাষায় একে রিলে স্ক্যাটারিং বা আলোর বিচ্ছুরণও বলা হয়।   এপ্রিল মাসে যে পূর্ণিমা দেখা যায় তাকে গোলাপি চাঁদ বলা হয়। এটি স্প্রাউট মুন, এগ মুন, ফিশ মুন, ফাশায় মুন, ফেস্টিভাল মুন, ফুল পিঙ্ক মুন, ব্রেকিং আইস মুন, বডিং মুন, বিগিনিং মুন ইত্যাদি নামেও পরিচিত।
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:২৮

ঘরে বসেই করা যাবে ডেঙ্গু পরীক্ষা, খরচ ১২০ টাকা
বাংলাদেশ রেফারেন্স ইনস্টিটিউট ফর কেমিক্যাল মেজারমেন্টসের (বিআরআইসিএম) তৈরি কিট দিয়ে এখন ঘরে বসেই ডেঙ্গু পরীক্ষা করা যাবে। ডেঙ্গু র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন কিটটি নামক কিটটির মূল্য মাত্র ১২০ টাকা। যা ডেঙ্গুর সব ধরনের সেরোটাইপ শনাক্ত করতে সক্ষম। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন বিআরআইসিএম-এর মহাপরিচালক মালা খান। তিনি বলেন, ২০২১ সাল থেকে যখন দেশে ডেঙ্গু বাড়তে শুরু করে তখন থেকে আমরা কিট তৈরির কাজ করি। প্রোটোকলটি তৈরির পর ২০২২ সালের মার্চ মাসে এটি বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল (বিএমআরসি) এর কাছে জমা দেই। পরে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিন অ্যান্ড রেফারেল সেন্টারে ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের আগস্ট মধ্যে কিটটির ক্লিনিকাল ট্রায়াল হয়। আমরা যে কিট তৈরি করেছি সব করসহ এর দাম হবে ১২০ টাকা, যা আমদানি করা কিটের চেয়ে সস্তা। ডিজিডিএর উপ-পরিচালক মো. আব্দুল মালেক।সবকিছু যাচাই-বাছাই করার পর, আমরা বিআরআইসিএমকে ড্রাগ লাইসেন্স দিয়েছি এবং এই বছরের ১৫ জানুয়ারি থেকে কিট উৎপাদন শুরু করার অনুমোদন দিয়েছি। জানা গেছে, গত জানুয়ারিতে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর (ডিজিডিএ) কিটটির বাণিজ্যিক উৎপাদনের অনুমোদন দেয়। বিআরআইসিএম কর্মকর্তারা বলেন, সরকারকে বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে বিদেশ থেকে বিপুল সংখ্যক টেস্ট কিট আমদানি করতে হয়। যদি সরকারি হাসপাতালগুলো স্থানীয় পরীক্ষার তাদের কিট ব্যবহার করে তবে এটি ফরেক্সের ওপর চাপ কমিয়ে দেবে। তারা জানান, গত ২১ জানুয়ারি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এই পরীক্ষার কিটগুলো কেনার জন্য চিঠি দেওয়া হয়েছে। তবে এখনও কোনো অর্ডার পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশিদ আলম জানান, এটি খুবই ভালো খবর। যেকোনো পণ্য কেনার জন্য আমাদের পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। আমরা আমাদের স্থানীয় পণ্যের প্রচার করতে চাই। সবগুলো মানদণ্ড পূরণ হলে আমরা অবশ্যই কিটটি কিনব।
২০ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:০৫

যখন থেকে রমনায় বৈশাখের অনুষ্ঠানে ঢোকা যাবে না
বৈশাখের অনুষ্ঠান বাঙালির অসাম্প্রদায়িক চেতনার একটি প্রকাশ। পুরনোকে বিদায় জানিয়ে আসছে বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ। নানান আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিনটিকে বরণ করবেন বাঙালিরা। বাংলাদেশে প্রতি বছর পয়লা বৈশাখে পান্তা উৎসবের মাধ্যমে নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়ার সংস্কৃতি চালু ও পরিব্যাপ্ত হয়েছে। এ উৎসবের দিন রমনায় বৈশাখের জাঁকজমক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বিভিন্ন সংগঠন। এতে রঙিন পসরা সাজিয়ে বসে দোকানিরা। এ আয়োজনে যোগ দেয় দেশ-বিদেশের পর্যটকরা। এর নিরাপত্তায় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করে পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলাবাহিনী। নিরাপত্তার এ আয়োজন দেখতে গিয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, রোববার বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত অনুষ্ঠানের স্থলে প্রবেশ করা যাবে এরপর আর প্রবেশ করা যাবে না। তিনি আরও বলেন, এবার রমনায় পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানে জঙ্গি হামলার আশঙ্কা নেই। তারপরও সকল বিষয় মাথায় রেখেই ডিএমপির পক্ষ থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। শনিবার (১৩ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে তিনি আরও বলেন, বৈশাখের অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ব্যাপক নিরাপত্তা দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। ঢাকায় যেসব স্থানে অনুষ্ঠান হবে প্রত্যেকটি অনুষ্ঠান সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে নজর রাখা হবে। এর বাইরেও ওয়াচ টাওয়ার নির্মাণ করা হয়েছে। নজর রাখতে অনুষ্ঠানের স্থল ড্রোন থাকবে। তাছাড়া ভিডিও ক্যামেরা থাকবে সব জায়গায়। তিনি বলেন, অনুষ্ঠান শুরুর আগে উন্নত প্রযুক্তি এবং ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দ্বারা অনুষ্ঠানস্থল সুইপ করা হবে। বোম ডিসপোজাল ইউনিট তাদের নিয়মিত মহড়া দিবে। একই কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রমনা এলাকায় যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করা হবে। রোববার বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত অনুষ্ঠানের স্থলে প্রবেশ করা যাবে এরপর আর প্রবেশ করা যাবে না জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, বৈশাখের সকল অনুষ্ঠান পাঁচটার মধ্যে শেষ করতে হবে এরপরে আর কাউকে এখানে থাকতে দেওয়া হবে না। অনুষ্ঠানের স্থল এবং বাহিরে ডিএমপির ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চ ছাড়াও সাদা পোশাকে গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন। পর্যটক যারা আসবেন তাদের সহায়তা করার জন্য এখানে টুরিস্ট পুলিশ থাকবেন। এছাড়া ডিএমপির পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য বিভাগ থাকবে বলে জানান তিনি।
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৫২

ঈদের পরেই কঠোর অবস্থানে যাবে সরকার : শাজাহান খান
জঙ্গিবাদসহ সব ধরনের অসামাজিক কার্যক্রমের বিরুদ্ধে ঈদের পরেই সরকার কঠোর অবস্থানে যাবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল পৌনে ৮টায় মাদারীপুরে ঈদের নামাজ আদায় শেষে তিনি এ কথা বলেন। শাজাহান খান বলেন, মানুষের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড, সামাজিক অবস্থান সৃষ্টি, বাজারদর নিয়ন্ত্রণ ও দেশ থেকে সন্ত্রাস পরিহার করার জন্য সরকারের অঙ্গিকার রয়েছে।  তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নষ্ট করার চেষ্টা করা হয়েছিল, সেই চেতনা শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর মানুষ বুকে ধারণ করছে এবং তার ভিত্তিতেই রাষ্ট্র পরিচালনা করা হচ্ছে। এর আগে, মাদারীপুরের কেন্দ্রীয় পৌর ঈদগাহ মাঠে সকাল সাড়ে ৭টায় ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়। পরে সোয়া ৮টায় একইস্থানে অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় জামাত।  ঈদের প্রথম জামাতে নামাজ পড়ান জেলা জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা ইলিয়াস হাবিবুল্লাহ।  
১১ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১৩

কেন এত জনপ্রিয় ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি’ গানটি
ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি। ঈদ আসলেই টিভি চ্যানেল থেকে শুরু করে সব জায়গায় নতুন নতুন কনটেন্ট দেখা যায়। তবে সবার প্রিয় এই উৎসবটি এলেই সবার কানে বাজতে থাকে ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি’ গানটি। এটি শোনেননি, এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না। ছোট থেকে বড় প্রায় সব বয়সের মানুষই গানটির সঙ্গে এখন পরিচিত। গানটির এত জনপ্রিয়তা থাকলেও এটি কেন জনপ্রিয় এবং এর শুরু কীভাবে―তা হয়তো অজানা অনেকের। ২০০৯ সাল, অর্থাৎ দীর্ঘ পনেরো বছর আগে বেসরকারি একটি মুঠোফোন প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনের জন্য গানটি লিখেন প্রতিষ্ঠানটির তৎকালীন কর্মকর্তা আনিকা মাহজাবিন। ২০১১ সালে অবশ্য প্রতিষ্ঠানটি ছেড়ে দেন তিনি। তবে ওই সময় তার লেখা গানটির সুর ও সংগীতায়োজন করেন তরুণ প্রজন্মের সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ এবং এতে কণ্ঠ দিয়েছিলেন সংগীতশিল্পী মিলন মাহমুদ। ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি’ গানটি বিজ্ঞাপনচিত্রের থিম সং হলেও গান হিসেবে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠে এটি। প্রকাশের প্রায় দেড় দশক হলেও এখনো এর কদর একদমই কমেনি। বরং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের আবেগের সঙ্গে মিশে গেছে গানটি। প্রতিবছরই ঈদযাত্রায় বাড়ি ফেরা মানুষের মুখে মুখে শোনা যায় গানটির কথা। আবার যেসব মানুষ জীবিকার প্রয়োজনে পরিবারের সদস্য ছেড়ে কর্মস্থলে ঈদ করেন, তাদেরও অনেক অনুভূতির মিশেল পাওয়া যায় গানটির কথায়। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দেশের একটি সংবাদমাধ্যমকে গানটি নিয়ে শ্রোতাদের উন্মাদনার ব্যাপারে এর গীতিকার আনিকা মাহজাবিন বলেন, আমাদের সময়ের কথা ভেবে খুবই ভালো লাগে। গানটির কথার সঙ্গে এর সুর ও কণ্ঠের জন্যও ভালোবেসে হৃদয়ে জায়গা দিয়েছেন মানুষ। ২০০৯ সালের ঘটনা। ঈদের খুব বেশি বাকি নেই তখন। ঈদে বাড়ি ফেরা নিয়ে একটি বিজ্ঞাপনচিত্র করতে হবে। আনিকা মাহজাবিন অতীত মনে করে বলেন, খন্দকার আশরাফুল হক সরোজ বলেন, কিছু একটা করতে হবে। তখন লিখে ফেলি কথাগুলো ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি, আমার পথ দেব পাড়ি, কাছে যাব ফিরে বারবার’। এরপর গানটি হাবিব ওয়াহিদ সুর করেন। তার ধানমন্ডির হোম স্টুডিওতে গানটির কথাগুলো পান সংগীতশিল্পী মিলন মাহমুদ। তিনি বলেন, গানটির সুর হওয়ার পর হাবিব নিজেই গাইছিল। আমি বললাম, তোমার কণ্ঠেই ভালো হচ্ছে। তখন হাবিব বলল, আপনি শুধু ভয়েসটা দিয়ে দেখেন, তারপর দেখেন কী ঘটে। ভয়েস দেয়ার পর তো অনুভূতিই পাল্টে গেল। এরপর গ্রামীণফোনের কাছে পছন্দ হয় গানটি। যা দিয়ে পরবর্তীতে বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাণ করেন কিসলু গোলাম হায়দার। এরপর গানটির ভিডিওচিত্র তৈরি করেন রম্য খান। যা বিভিন্ন রেলস্টেশন, লঞ্চঘাট ও টেলিভিশনে দেখানো হয়েছিল। ‘স্বপ্ন বাড়ি যাবে’ প্রকাশের পর ব্যাপক সাড়া ফেললে এর সাত বছর পর ২০১৬ সালে ‘স্বপ্ন বাড়ি যাবে-২’ তৈরি করা হয়। এটিও বিজ্ঞাপনের থিম সং ছিল। যার সুর ও সংগীতায়োজন করেন হাবিব ওয়াহিদ। রাসেল মাহমুদের লেখায় গানটিতে কণ্ঠ দেন সংগীতশিল্পী মিথুন চক্র।  এটিও প্রকাশের পর ব্যাপক সাড়া ফেলে। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন, ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি ২’ গানটি হাবিব ওয়াহিদের বা মিলন মাহমুদের। আসলে তা নয়, এটি গেয়েছেন মিঠুন চক্র। দুটি গানের শিরোনাম একই হলেও কথা একদমই আলাদা। এর গীতিকারও আলাদা। কিন্তু দুটি গানেরই সুরে কিছুটা মিল থাকায় দ্বিধায় পড়তে হয় দর্শক-শ্রোতাদের। আর ২০২২ সাল থেকে ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি ২’ গান নিয়েই নিয়মিত বিজ্ঞাপনচিত্র করছে মুঠোফোন প্রতিষ্ঠানটি।
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ২১:২৬

বুধবার ঈদ কি না, জানা যাবে সন্ধ্যায়
পবিত্র ঈদুল ফিতরের চাঁদ দেখতে আজ সন্ধ্যায় বৈঠকে বসছে ‍‘জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি’। দেশের আকাশে আজ চাঁদ দেখা গেলে আগামীকাল বুধবার পালিত হবে পবিত্র ঈদুল ফিতর। আর না দেখা গেলে বুধবার ৩০ রোজা পূর্ণ করতে হবে। আর ঈদ হবে আগামী বৃহস্পতিবার। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে চাঁদ দেখা কমিটির  বৈঠক। এতে  সভাপতিত্ব করবেন জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভাপতি এবং ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান। সোমবার (৮ এপ্রিল) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।   এতে বলা হয়, সভায় ১৪৪৫ হিজরি সনের শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা করে ঈদুল ফিতর উদযাপনের তারিখ নির্ধারণ করা হবে। রোজা শেষে শাওয়াল মাসের ১ তারিখে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়।   মঙ্গলবার দেশের আকাশে শাওয়ালের চাঁদ দেখা গেলে পরের দিন বুধবার (১০ এপ্রিল) ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। আর বাংলাদেশের কোথাও চাঁদ দেখা না গেলে বুধবার রমজান মাসের ৩০ দিন পূর্ণ হবে। সেক্ষেত্রে ঈদ উদযাপিত হবে বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল)। বাংলাদেশের আকাশে কোথাও পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-২২৩৩৮১৭২৫, ০২-৪১০৫০৯১২, ০২-৪১০৫০৯১৬ ও ০২-৪১০৫০৯১৭ টেলিফোন নম্বরে ফোন করে এবং ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ ও ০২-৯৫৫৫৯৫১ নম্বরে ফ্যাক্স করে বা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) বা উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে (ইউএনও) জানানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৫১

ঈদ কবে জানা যাবে সন্ধ্যায়
পবিত্র ঈদুল ফিতর কবে, তা ঠিক করতে মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় বৈঠকে বসছে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি। সৌদি আরবে বুধবার ঈদুল ফিতর হবে। অন্যান্য দেশেও ঈদের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে বাংলাদেশে ঈদ বুধবার (১০ এপ্রিল) নাকি বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সেটি জানা যাবে সন্ধ্যায়। সাধারণত চাঁদ দেখার ওপর ঈদের দিন ধার্য হয়। ঈদুল ফিতরের তারিখ নির্ধারণে সন্ধ্যায় সভায় বসছে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি।  বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে (বাদ মাগরিব) এ সভা হবে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভাপতি ও ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান। সোমবার (৮ এপ্রিল) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সভায় ১৪৪৫ হিজরি সনের শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা করে ঈদুল ফিতর উদযাপনের তারিখ নির্ধারণ করা হবে। একমাস রমজানের রোজা শেষে শাওয়াল মাসের ১ তারিখে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দেশের আকাশে শাওয়ালের চাঁদ দেখা গেলে পরের দিন বুধবার (১০ এপ্রিল) ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। আর বাংলাদেশের কোথাও চাঁদ দেখা না গেলে বুধবার রমজান মাসের ৩০ দিন পূর্ণ হবে। সেক্ষেত্রে ঈদ উদযাপিত হবে বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল)। বাংলাদেশের আকাশে কোথাও পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-২২৩৩৮১৭২৫, ০২-৪১০৫০৯১২, ০২-৪১০৫০৯১৬ ও ০২-৪১০৫০৯১৭ টেলিফোন নম্বরে ফোন করে এবং ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ ও ০২-৯৫৫৫৯৫১ নম্বরে ফ্যাক্স করে বা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) বা উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে (ইউএনও) জানানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪০

বাংলাদেশ থেকে যেভাবে দেখা যাবে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ
বিরল পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণের সাক্ষী হতে যাচ্ছে বিশ্ব। সোমবার (৮ এপ্রিল) মহাজাগতিক এ দৃশ্য দেখতে পাবেন বিশ্ববাসী। বিশ্বের অন্যান্য দেশের বাসিন্দাদের মতো বাংলাদেশিরাও এই বিরল সূর্যগ্রহণ নিয়ে ব্যাপক আগ্রহী।  জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, এ গ্রহণ বিভিন্ন দিক থেকে তাৎপর্যপূর্ণ। ৫০ বছর পর দীর্ঘক্ষণ এ গ্রহণ হতে চলেছে। এখন প্রশ্ন হলো: বাংলাদেশ থেকে কি এই সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে? আর দেখা গেলেও কীভাবে? সোমবার মহাজাগতিক এই দৃশ্য সরাসরি দেখা যাবে শুধু যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকো থেকে। স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৭ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ৭ মিনিট) মেক্সিকোর প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলে দেখা যাবে প্রথম সূর্যগ্রহণ। এরপর চাঁদের ছায়া আস্তে আস্তে সরে যাওয়ার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ২৭ মিনিটে দৃশ্যমান হবে সূর্যগ্রহণ। তবে সূর্যগ্রহণের সময় বাংলাদেশে রাত হওয়ায় বাংলাদেশ বা এশিয়ার অন্য জায়গা থেকে এটি দেখা যাবে না।   তবে যদি কেউ এই পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ দেখতে চায়, তাহলে তাকে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গিয়ে লাইভ (সরাসরি) পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণটি দেখতে পারবেন। বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত সরাসরি সম্প্রচার করবে নাসা।   নাসা জানিয়েছে, সরাসরি সম্প্রচারের সময় বিশেষজ্ঞরা তাদের মতামত শেয়ার করবেন। এ ছাড়া টেক্সাসভিত্তিক ম্যাকডোনাল্ড অবজারভেটরি নামের একটি ইউটিউব চ্যানেলও এই পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ সরাসরি সম্প্রচার করবে।
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৩৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়