• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
অবশেষে আইনিভাবে বিচ্ছেদের পথে ধানুশ-ঐশ্বরিয়া
গত দুই বছর ধরে ডিভোর্স নিয়ে নানান ধরনের আলোচনা-সমালোচনা কিংবা জল্পনা-কল্পনা থাকলেও এবার সেই পথেই হাঁটলেন দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির তারকা অভিনেতা ধানুশ ও ঐশ্বরিয়া রজনীকান্ত। ডিভোর্সের জন্য পারিবারিক আদালতে আবেদন করেছেন এই তারকাজুটি। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, ১৩-বি ধারার অধীনে পিটিশন দাখিল করেছেন ধানুশ-ঐশ্বরিয়া। দু’জন যৌথ সম্মতিতেই ডিভোর্সের জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং যৌথ সম্মতিতেই আইনিভাবে ডিভোর্স হবে তাদের। এর আগে ২০২২ সালের জানুয়ারিতে ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছিলেন এই তারকাজুটি। তখন তাদের এই ঘোষণা ভক্ত-শুভাকাঙ্ক্ষীদের জন্য বিশাল একটি ধাক্কা হিসেবে ছিল। দাম্পত্য জীবনের দীর্ঘ ১৮ বছর পর আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত স্বাভাবিকভাবেই মর্মাহত করেছিল তাদের। তবে সেই ঘোষণার প্রায় দেড় বছর পর পারস্পরিক সম্মতিতে ডিভোর্সের জন্য আবেদন করেন ধানুশ-ঐশ্বরিয়া। আর তাদের ডিভোর্স মামলার শুনানি শিগগিরই হবে। তবে মাঝের গত দুই বছর ধরে আলাদা থাকছেন তারা। আর ডিভোর্স ঘোষণার পর সন্তানদের স্কুলের অনুষ্ঠানেও দেখা গেছে তাদের। প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালে বেশ জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দক্ষিণী সুপারস্টার রজনীকান্তের মেয়ে ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে বিয়ে হয় অভিনেতা ধানুশের। কিন্তু দাম্পত্য জীবনের প্রায় দেড় যুগ পর ডিভোর্সের ঘোষণা দেন তারা। এরপর থেকেই নাকি আলাদা থাকছিলেন ধানুশ-ঐশ্বরিয়া। পরবর্তীতে বিষয়টি অবশ্য চাপা পড়ে যায়। তখন শুভাকাঙ্ক্ষীদের অনেকেই ধারণা করেছিলেন―নিজেদের মধ্যে হয়তো ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। মান-অভিমান মিটিয়ে ফের এক হবেন তারা। কিন্তু সেটি যে আর হচ্ছে না, তা স্পষ্ট হলো ডিভোর্সের জন্য আইনি পথে তাদের পথ চলার খবরে।
১০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:২০

আদালতে ধানুশ-ঐশ্বরিয়ার বিচ্ছেদের মামলা
দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির জনপ্রিয় অভিনেতা ধানুশ। ব্যক্তিগত জীবনে ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন তিনি। তবে দুই বছর আগে ১৮ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানার ঘোষণা দেন তারা। অবশেষে আদালতে গড়িয়েছে ধানুশ-ঐশ্বরিয়ার বিচ্ছেদের মামলা।      ২০২২ সালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি বিবৃতির মাধ্যমে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তের কথা জানান ধানুশ-ঐশ্বরিয়া। ওই বিবৃতিতে লেখা হয়েছিল— ১৮ বছরের একসঙ্গে থাকা। বন্ধু, দম্পতি এবং অভিভাবক হিসেবে। একে অপরের শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে। এই যাত্রা শুধুমাত্র একে অপরকে সঙ্গ দেওয়ার, বোঝার। একে অপরের জন্য নিজেদেরকে ছোট ছোট বিষয়ে পরিবর্তন আনা। কিন্তু আজ এই মুহূর্তে আমরা দুজনে এমন জায়গায় দাঁড়িয়ে আছি, যেখানে আমাদের একসঙ্গে চলার পথ আলাদা হয়ে গেছে। তাই ঐশ্বরিয়া এবং আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, দম্পতি হিসেবে আলাদা পথে হাঁটব। স্বতন্ত্রভাবে নিজেদের চেনার জন্য সময় নেব। দয়া করে আমাদের সিদ্ধান্তকে সম্মান দিয়ে আমাদের ব্যক্তিগত পরিসরে থাকতে দিন। এই মুহূর্তে এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে আমাদের। জানা গেছে, ২০০৪ সালে জমকালো আয়োজনে দক্ষিণী সুপারস্টার রজনীকান্তের কন্যা ঐশ্বরিয়াকে বিয়ে করেন ধানুশ। তবে ১৮ বছরের মাথাতেই বিচ্ছেদের সুর বেজে ওঠে তাদের সংসারে। বিচ্ছেদের ঘোষণার পর থেকেই আলাদা থাকছিলেন ধানুশ-ঐশ্বরিয়া। পরে অবশ্য পারিবারিক হস্তক্ষেপে বিষয়টি ধামাচাপা পড়ে। সেসময় অনেকেরই ধারণা ছিল— হয়তো ভুল-বোঝাবুঝি, মান-অভিমান মিটিয়ে নিয়ে ফের এক হবেন তারা! তবে তেমনটা ঘটছে না। অবশেষে আইনি বিচ্ছেদের পথে হাঁটতে চলেছেন তারা। বিবাহবিচ্ছেদ ঘোষণার পর ‘লাল সালাম’ সিনেমার মাধ্যমে পরিচালনায় অভিষেক করেছেন ঐশ্বরিয়া। সিনেমার মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন তার বাবা রজনীকান্ত। অন্যদিকে সর্বশেষ ‘ক্যাপ্টেন মিলার’ সিনেমায় দেখা গেছে ধানুশকে। এরপর দক্ষিণী সংগীত পরিচালক ইলাইয়ারাজার বায়োপিকে অভিনয় করবেন তিনি। তবে ধানুশ-ঐশ্বরিয়ার বিবাহবিচ্ছেদের খবরটি জানার পর নেটদুনিয়ায় দুঃখপ্রকাশ করেছেন ভক্তরা।   সূত্র : আনন্দবাজার
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৫৩

বিচ্ছেদের গুঞ্জন উড়িয়ে শাশুড়ির সঙ্গে হোলি খেললেন ঐশ্বরিয়া
বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনকে নিয়ে অনেক দিন ধরেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছি যে বচ্চন পরিবারের সঙ্গে সম্পর্কের ইতি টানতে যাচ্ছেন। তবে সব গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়ে বচ্চন পরিবারে সঙ্গে রঙের উৎসব পালন করলেন ঐশ্বরিয়া। বচ্চন পরিবারের নাতনি নভ্যা নাভেলি নন্দার শেয়ার করা ছবিতে পরিবারের সঙ্গে দোল উদযাপন করতে দেখা গেছে ‘রাইসুন্দরী’কে।  শোনা গিয়েছিল বচ্চন পরিবারের সঙ্গে বনিবনা হচ্ছে না। আর সে কারণেই নাকি বাড়ি ছেড়েছেন ঐশ্বরিয়া। তার জন্মদিনে বচ্চন পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো শুভেচ্ছা আসেনি। পারিবারিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাদের একসঙ্গে দেখা গেলেও দূরত্ব যেন কমছিল না। তবে এরপর দুজনের একসঙ্গে ছবি শেয়ার করেছিলেন অভিষেক বচ্চন। তবে পরিবারের সঙ্গে দেখা যায়নি ঐশ্বরিয়াকে। গুঞ্জনের পর এই প্রথম পরিবারের সঙ্গে দেখা গেল ঐশ্বরিয়াকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় হোলির আগের রাতে হোলিকা দহন পালনের ছবি শেয়ার করেছিলেন নভ্যা। বাড়ির উঠানে আগুন জ্বেলে পালন হয় হোলিকা দহন উৎসব। একে অপরকে আবিরের টিপ পরিয়ে দেন সবাই। এরপর দোলের দিন সকালেও একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করেন নভ্যা। আদরের নাতনি জড়িয়ে ধরে রয়েছেন অমিতাভ বচ্চন ও জয়া বচ্চনকে। কখনো আবার সেই ছবিতেই ধরা পড়ল ছোটদের মতোই দোল খেলছেন জয়া। একেবারে অন্য মেজাজে দেখা গেল বর্ষীয়ান অভিনেত্রীকে। সেই সঙ্গে খাওয়া-দাওয়ার ছবিরও শেয়ার করেছেন নভ্যা। বচ্চন পরিবারে এদিন বাড়তি আয়োজন ছিল খাওয়া-দাওয়ারও। আর নভ্যার শেয়ার করে সেই ছবিতে দেখা মিলল ঐশ্বরিয়ারও। সেখানেই দেখা যায়, মেয়ে আরাধ্যাকে নিয়ে বচ্চন পরিবারের সঙ্গেই বিশেষ দিনটি কাটাচ্ছেন ঐশ্বরিয়া। তবে তিনি নিজে বা অভিষেকও সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেদের কোনো ছবি শেয়ার করে দোলের শুভেচ্ছা জানাননি অনুরাগীদের।
২৬ মার্চ ২০২৪, ১২:১৫

বিচ্ছেদের পর সবাই আমার সঙ্গে প্রেম করতে চায় : স্বাগতা
ছোট পর্দার দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী জিনাত শানু স্বাগতা। চলতি বছর শুরুর দিকে বিয়ে করেছেন তিনি। বিয়ের পর প্রাক্তন ও বর্তমান স্বামীকে নিয়ে অনেক কথাই শুনতে হয়েছে তাকে। কিন্তু এসব কথা কানে না নিয়ে আপন গতিতে এগিয়ে গেছেন এই অভিনেত্রী। ব্যস্ত ছিলেন পরিবার ও কাজ নিয়ে। দুই মাস পর এবার মুখ খুললেন স্বাগতা। তিনি বলেন, এর আগেও ভালোবেসে বিয়ে করেছিলাম। কারণ, ভালো না বেসে বিয়ে করে কারও সঙ্গে সংসার করা কঠিন। এটা আমার কাছে অসম্ভব। আমি ভালোবেসেই দ্বিতীয় বিয়ে করেছি। আর আমার বিচ্ছেদ হয়েছে আইন মোতাবেক। মেয়েরা ডিভোর্স দিতে পারে। এটা আমার জীবন, আমি সিদ্ধান্ত নিতে পারি। জীবন কি সবসময় একরকম চলে? সাক্ষাৎকারে এই অভিনেত্রী আরও বলেন, এই সমাজে মেয়ে হয়ে একা থাকা কঠিন। যখন আমি একা থাকলাম, তখন দেখলাম, যার বয়স ১৬ সেও আমার প্রেমিক, আবার যার বয়স ৭০, সেও আমার প্রেমিক। এমন অনেকেই প্রেম করতে চায়। তখন দেখা গেল, আমার কাজের বাইরে প্রেমিক ঠেকানো একটা বাড়তি কাজ হয়ে দাঁড়াল। এটা তো আমি চাই না। কেন আমাকে নিয়ে এসব ভাবার সুযোগ দেব? তখন মনে হলো, আমার অভিভাবক লাগবে। এই জন্য আমি আবার প্রেমে পড়ি। পরে দ্বিতীয় বিয়ে করেছি। প্রথম বিয়ের ৭ বছরের মাথায় বিচ্ছেদের পথ বেছে নিতে হয় স্বাগতাকে। সেই সংসারে মানসিক ও শারীরিকভাবে তাকে চাপের মধ্যেও থাকতে হয়েছে। যে কারণে একটা সময় বাধ্য হয়ে বিচ্ছেদের মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে তাকে। আর অভিনয়শিল্পী হওয়ার কারণে প্রায়ই তাকে শুনতে হয় বিচ্ছেদ নিয়ে নানা কথা। কথাগুলো এমন- ‘তারকারা সংসার করতে পারে না’, ‘কেন সংসার ভাঙে’, ‘কেন তারকারা একের অধিক বিয়ে করে’ ইত্যাদি। বিভিন্ন সময় এমন প্রশ্ন মুখ বুজে সহ্য করলেও এবার চটেছেন এই অভিনেত্রী। স্বাগতা বলেন, আমি আমার স্কুলের বন্ধুদের মধ্যে একমাত্র সেলিব্রিটি। আমার স্কুলের বন্ধুদের মধ্যে সবার পরে আমার ডিভোর্স হয়েছে। আমার ক্লাসের ৮০ ভাগ মেয়ের ডিভোর্স হয়ে গেছে। তারা তো সেলিব্রিটি না। শুধু আমাদের সঙ্গে ঘটলেই আপনারা উল্টাপাল্টা মন্তব্য করেন। আপনাদের মন্তব্যের কারণে আমি সেলিব্রিটি হয়েও সাত বছর মার খেয়েছি, মা-বাবাকে নিয়ে যা ইচ্ছা তাই শুনেছি। তারপরও আমি সম্পর্ক থেকে বের হতে চাইনি। কারণ, আপনারা গালিগালাজ করবেন। কষ্ট করেও আমি সংসার করতে চেয়েছি। ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে আমি কখনোই কথা বলিনি, বলতে চাইনি। আর ডিভোর্স নিয়ে উল্টাপাল্টা কথা বলা বন্ধ করুন। যৌক্তিক কথা বলুন। না জেনে কারও ওপর দোষ চাপাবেন না।
২২ মার্চ ২০২৪, ১৯:১৮

অবশেষে বিচ্ছেদের গুঞ্জনে মুখ খুললেন নেহা
বলিউডের জনপ্রিয় গায়িকা নেহা কাক্কার। ২০২০ সালে ভালোবেসে ৮ বছরের ছোট রোহানপ্রীত সিংয়ের সঙ্গে ঘর বাঁধেন তিনি। নেহা-রোহনের দাম্পত্য জীবনে নাকি ফাটল ধরেছে— এমন গুঞ্জন উঠেছে এই তারকা দম্পতিকে নিয়ে। অবশেষে বিচ্ছেদের গুঞ্জনে মুখ খুললেন নেহা। সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমের এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি নিয়ে স্পষ্টভাবে কথা বলেছেন নেহা। গায়িকা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন এটা গুঞ্জন ছাড়া আর কিছু না।  নেহা বলেন, লোকে আমাদের নিয়ে বাজে আলোচনা করেন। যেটা খুবই দুঃখজনক। আসলে কিছু মানুষ নিজের মনের মতো গল্প বানিয়ে নেন। তবে আমি তাদের খুব বেশি পাত্তা দিই না। আমাদের গল্পটা কেবল আমার জানা। তিনি আরও বলেন, একটা সময় আমি পুরো ধ্যানজ্ঞান পরিবার ও স্বামীকে দিয়েছিলাম। তবে এখন পুরোদমে কাজে ফিরেছি। সেদিকে মন রাখতে চাই। গায়িকার ভাষ্য, বর্তমানে আমার সময়ের বড় একটা অংশ স্বামীকে দেওয়ার চেষ্টা করি। যেহেতু আমাদের বিয়ে তিন বছর পেরিয়ে গেছে, তাই আগের মতো এখন কাজেই মনযোগ দিতে চাচ্ছি।     সূত্র : আনন্দবাজার 
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৩৩

বিচ্ছেদের পর মাহিকে যা বললেন নায়িকা ময়ূরী
স্বামী রাকিব সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ঢালিউড অভিনেত্রী মাহিয়া মাহি। সামাজিকমাধ্যমে এ খবর তিনি নিজেই জানিয়েছেন। শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি)  রাতে নিজের ফেসবুক থেকে ভিডিওর মাধ্যমে রাকিবের সঙ্গে আলাদা বাসের কথা জানান এই নায়িকা। ওই পোস্টের মন্তব্যের ঘরে সহকর্মীদের অনেকেই মন্তব্য করেছেন। কেউ অভিনেত্রীকে দিয়েছেন পরামর্শ আবার দিয়েছেন সান্ত্বনা। এ তালিকায় রয়েছেন ময়ূরী। মাহির ভিডিও বার্তার মন্তব্যের ঘরে মাহিকে ময়ূরী পরামর্শ দিয়েছেন ভেঙে না পড়তে। সন্তান ফারিশের জন্য হলেও ভালো থাকতে বলেছেন তাকে। তিনি লিখেছেন, নিজেকে শক্ত করো ভেঙে পরা যাবে না। ফারিশের জন্য তোমাকে ভালো থাকতে হবে। ওই ভিডিওতে মাহি বলেন, আমরা দুজন মিলেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের মধ্যে কিছু বিষয় নিয়ে সমস্যা রয়েছে। তবে রকিব খুব ভালো মানুষ। তাকে আমি সম্মান করি। অনেক কেয়ারিং সে। খুব দ্রুতই আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদে যাচ্ছি। কবে আর কীভাবে হবে সেটাও দুজন মিলেই ঠিক করব। এরপর তিনি বলেন, আপনারা আমার ছেলে ফারিশের জন্য দোয়া করবেন। যেন ওকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারি।  তবে ভিডিওতে কথা বলতে গিয়ে শেষের দিকে আবেগ সংবরণ করতে পারেননি মাহি। কাঁদতে কাঁদতে বলেন, আমার যে ছোট বাবুটা। আমার ফারিস আমার কলিজার টুকরা। ছোট বাচ্চাটাকে অনেকে অনেক কথা বলেন। ওকে নিয়ে কিছু লিখবেন না। কোনো বাচ্চাকে নিয়েই লিখবেন না। আমার আর ফারিসের জন্য দোয়া করবেন। প্রফেশন থেকে অনেক দূরে। নতুন করে কাজ শুরু করব। আমার বাচ্চাটা বড় করব। সবাই দোয়া করবেন ফারিসকে নিয়ে আমার চলার পথটা যেন মসৃণ হয়। তিনি আরও বলেন, আমি জানি আমার এ ভিডিও দেখে হয়তো অনেকে অনেক কথা বলবেন। অনেক রকমের বাজে কমেন্ট করবেন। এই কমেন্টগুলো আমার বুকে তীরের মতো বিধবে। কষ্ট হয়। কিছু বলি না। কিন্তু লিখেন না। আমি কষ্ট পাই। প্রসঙ্গত,  ২০১৬ সালে মাহি বিয়ে করেছিলেন সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে। তার সঙ্গে ঘর ভাঙলে ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর রকিব সরকারকে বিয়ে করেন। আড়াই বছর না যেতে তার সঙ্গেও মাহি নিলেন বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৫৩

বিচ্ছেদের কারণ জানালেন মাহি (ভিডিও)
তারকাদের সংসার ভাঙার খবর নতুন কিছু নয়। বনিবনা না হলেই বিচ্ছেদের পথ বেছে নেন তারকারা। এবার চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির সংসারেও বাজছে বিচ্ছেদের সুর। দীর্ঘদিন ধরেই সিনেমা পাড়ায় এমন কানাঘুষা শোনা যাচ্ছিল। অবশেষে সেই গুঞ্জনই সত্যি হলো। দ্বিতীয় স্বামী কামরুজ্জামান রকিব সরকারের সঙ্গেও বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছেন মাহি।  শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে ফেসবুকে এক ভিডিও বার্তায় বিচ্ছেদের এই ঘোষণা দেন মাহি। এমনকি অনেক আগে থেকেই আলাদা থাকছেন মাহি-রকিব।   জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই স্বামী রকিবের সঙ্গে বনিবনা হচ্ছে না মাহির। তবে নিজেদের মধ্যে কি নিয়ে দ্বন্দ্ব চলছে সেটা শুধু তারাই জানেন। কোনো তৃতীয়পক্ষ বিষয়টি বুঝবে না বলেও জানান মাহি। ওই ভিডিও বার্তায় মাহি বলেন,  আমাকে এমন একটি কাজ করতে হবে আমি কখনও ভাবি নাই। তবে আমার মনে হয়েছে এখন সবাইকে বলার সময় হয়েছে আমাদের নিজেদের ভালোর জন্য। আমি আর রকিব খুব ভালো বোঝাপড়া থেকে বিয়ের সিদ্ধান্তে এসেছিলাম। আমরা খুব ভালোই ছিলাম। কিন্তু জীবনের এক পর্যায় এসে বুঝলাম আমরা আসলে দুজন দুজনের জন্য না। সে অনেক ভালো একজন মানুষ।  এতগুলো দিন ওর সঙ্গে কাটিয়েছি সে আমাকে খুব কেয়ার করেছে। সব সময় একটা ছাতার মতো করে আগলে রেখেছে। কিন্তু আসলে কি কারণে একটি ছাদের নিচে দুইটি মানুষ কেনো ভালো নেই সেটি তৃতীয়পক্ষ কেউ বলতে পারবে না সেই দুইজন মানুষ ছাড়া। আর তাই সব কিছু মিলিয়েই দুজন দুজনের প্রতি সম্মান জানিয়েই আলাদা হচ্ছি। তাছাড়া আমরা অনেক দিন ধরেই আলাদা আছি। মাহি আরও বলেন, আমি জানি এই ভিডিওটি দেখার পর অনেকেই আমাকে গালি দিবেন, অনেক বাজে কথা বলবেন। বিশ্বাস করেন আপনাদের কমেন্ট গুলো আমার কাছে তীরের মত আমার বুকে লাগবে। আমার ছেলেকে নিয়েও আপনারা অনেকে খারাপ কমেন্ট করেন, সেগুলো দেখে মা হিসেবে আমার বুকটা ফেটে যায়। কোনো বাচ্চাকে নিয়ে এমন খারাপ কমেন্ট করবেন না সে যেমনি হোক না কেনো দেখতে। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী কামরুজ্জামান সরকার রকিবকে বিয়ে করেন মাহিয়া মাহি। এটি মাহি ও রকিবের দ্বিতীয় বিয়ে ছিল। এর আগেও ২০১৬ সালের ২৪ মে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেছিলেন মাহি। এর কয়েক বছর পরেই ২০২০ সালে মে মাসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা জানান মাহি।  
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:৫৮

রকিবের সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিলেন মাহিয়া মাহি
ঢাকাই চলচ্চিত্রের অগ্নিকন্যা খ্যাত নায়িকা মাহিয়া মাহি তার স্বামী রকিবের সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছেন। শুক্রবার ( ১৬ ফেব্রুয়ারি) ফেসবুকে একটি ভিডিও পোস্ট করে মাহি তাদের এ বিচ্ছেদের কথা জানান। মাহি জানান, আমাকে এমন একটি কাজ করতে হবে আমি কখনও ভাবিনি। তবে আমার মনে হয়েছে এখন সবাইকে বলার সময় হয়েছে, আমাদেরনিজেদের ভালোর জন্য। আমি আর রকিব খুব ভালো বোঝাপড়া থেকে বিয়ের সিদ্ধান্তে এসেছিলাম। আমরা খুব ভালোই ছিলাম। কিন্তু জীবনের এক পর্যায়ে এসে বুঝলাম, আমরা আসলে দুজন দুজনের জন্য না। সে অনেক ভালো একজন মানুষ। এতগুলো দিন ওর সঙ্গে কাটিয়েছি সে আমাকে খুব কেয়ার করেছে। সব সময় একটা ছাতার মতো করে আগলে রেখেছে। কিন্তু আসলে কি কারণে একটি ছাদের নিচে দুটি মানুষ কেনো ভালো নেই, সেটি তৃতীয় পক্ষ কেউ বলতে পারবে না সেই দুজন মানুষ ছাড়া। আর তাই সব কিছু মিলিয়েই দুজন দুজনের প্রতি সম্মান জানিয়েই আলাদা হচ্ছি। তাছাড়া আমরা অনেক দিন ধরেই আলাদা আছি।        মাহি আরও বলেন, আমি জানি এই ভিডিওটি দেখার পর অনেকেই আমাকে গালি দেবেন, অনেক বাজে কথা বলবেন। বিশ্বাস করেন, আপনাদের কমেন্টসগুলো তীরের মতো আমার বুকে লাগবে। আমার ছেলেকে নিয়েও আপনারা অনেকে খারাপ কমেন্টস করেন, সেগুলো দেখে মা হিসেবে আমার বুকটা ফেটে যায়। কোনো বাচ্চাকে নিয়ে এমন খারাপ কমেন্টস করবেন না, সে যেমনি হোক না কেনো দেখতে।  প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী কামরুজ্জামান সরকার রকিবকে বিয়ে করেন মাহিয়া মাহি। এটি মাহি ও রকিবের দ্বিতীয় বিয়ে ছিল। এর আগেও ২০১৬ সালের ২৪ মে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেছিলেন মাহি। এর কয়েক বছর পরেই ২০২০ সালে মে মাসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা জানান মাহি।  
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০২:৩০

বিচ্ছেদের ১৩ বছর পরেও যে কারণে স্বামীর পদবি ব্যবহার করেন জয়া
ঢাকাই চলচ্চিত্রের দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। অভিনয়ের জাদুতে দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে ওপার বাংলায়ও নিজের অবস্থান পোক্ত করে নিয়েছেন। সেখানে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কারও জিতেছেন তিনি। এই অভিনেত্রী  শোবিজ অঙ্গনে ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল জয়া মাসউদ নামে। মডেল ও অভিনেতা ফয়সাল আহসানের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে নিজের নামের শেষে মাসউদের বদলে জুড়ে নেন আহসান। সেই থেকে তিনি ‘জয়া আহসান’ নামেই দুই বাংলায় সমধিক পরিচিত। ১৯৯৮ সালে ফয়সাল আহসানকে বিয়ের পর সুন্দরভাবেই কেটে যায় এই দম্পতির এক যুগ। কিন্তু বিয়ের ১৩ বছরের মাথায় ভেঙে যায় সেই সংসার। শোনা যায়, ২০১১ সালে ফয়সাল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় তাকে ডিভোর্স দেন জয়া। যদিও এই বিচ্ছেদের খবর নিয়ে তারা কেউই কখনো মুখ খোলেননি। এদিকে ২০১১ সালে বিবাহ বিচ্ছেদের পর কেটে গেছে আরও ১৩ বছর। এই লম্বা সময়েও আর নতুন করে বিয়ের কথা ভাবেননি জয়া। শুধু কী তাই? নামের পাশ থেকে এখনও ‘আহসান’ পদবিটা ছেঁটে ফেলেননি জয়া।  জানা যায়, ব্রিটিশ ভারতের ঢাকার নবাব খাজা আহসানউল্লাহ পরিবারের সন্তান ফয়সাল আহসানের পুরো নাম মোহাম্মদ ফয়সাল আহসানউল্লাহ। এক যুগ ধরে ফয়সাল আহসান জয়ার স্বামী না হলেও জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী এখনো কেন তার নামের অংশ ধরে রেখেছেন? ভক্ত-অনুরক্তদের রয়েছে জানার কৌতূহল। কিন্তু এই প্রশ্নের জবাব কখনোই দেননি অভিনেত্রী। নানা সময়ে এ নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হলেও ‘ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলতে চাই না’ বলে এড়িয়ে গেছেন। এ ছাড়া ফয়সাল আহসানের সঙ্গে কেন তার সংসার টেকেনি, তা নিয়েও কখনো মুখ খোলেননি দুই বাংলার সমান জনপ্রিয় এই লাস্যময়ী অভিনেত্রী। সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফয়সাল আহসানরা ঢাকার ঐতিহ্যবাহী পরিবারের সন্তান। তার পূর্বপুরুষদের হাতেই গড়ে উঠেছিল সদরঘাটে অবস্থিত দেশের ঐতিহাসিক স্থাপনা আহসান মঞ্জিল। এমন একটি পরিবারের বউ হয়েছিলেন জয়া। আর তাই ডিভোর্সের পরও ‘আহসান’ পদবি নাম থেকে মুছে ফেলতে পারেননি।  এদিকে একসময়ের জনপ্রিয় মডেল ফয়সাল বর্তমানে রেস্টুরেন্ট, বুটিক হাউজ ও আমদানি-রপ্তানির ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত। এ ছাড়া সাবেক হকি খেলোয়াড়দের নিয়ে ‘ভ্যাটারান হকি বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব সামলাচ্ছেন বলে শোনা যায়।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:৪২

অবশেষে চূড়ান্ত বিচ্ছেদের পথে ব্র্যাড পিট-জোলি
হলিউডের জনপ্রিয় তারকা দম্পতি ব্র্যাড পিট ও অ্যাঞ্জেলিনা জোলি। লম্বা একটা সময় প্রেমের সম্পর্কে থাকার পর বিয়ে করেন তারা। তবে খুব বেশিদিন টেকেনি তাদের সেই সংসার। বিয়ের দুই বছরের মাথায় বেজে ওঠে বিচ্ছেদের সুর। ২০১৬ সালে বিচ্ছেদের জন্য আবেদন করেন ব্র্যাড-জোলি। অবশেষে ডিভোর্স ফাইল করার ৮ বছরের মাথায় চূড়ান্ত বিচ্ছেদের পথে এই দম্পতি। সম্প্রতি আদালতে ফাইন্যান্সিয়াল ডকুমেন্টস জমা দিয়েছেন ব্র্যাড-জোলি। আইনগত বিচ্ছেদের জন্য এটি ছিল চূড়ান্ত পদক্ষেপগুলোর একটি।  জানা গেছে, গেল দুই বছর ব্র্যাড-জোলির আইনি লড়াইয়ে তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি। দুজনের কাছেই একাধিকবার  অর্থনৈতিক ডকুমেন্টস চাওয়া হলেও সাড়া পাওয়া যায়নি। অবশেষে ডকুমেন্টসগুলো জমা দিলেন তারা। ব্যক্তিগত জীবনে ব্র্যাড-জোলির ছয় সন্তান। তারা হলেন— ম্যাডক্স, জাহারা, শিলো, প্যাক্স এবং যমজ দুই সন্তান নক্স ও ভিভিয়েন বর্তমানে মায়ের সঙ্গেই আছে। ডিভোর্সের পাশাপাশি সন্তানদের হেফাজত চুক্তি নিয়েও চলছিল আইনি লড়াই।     প্রসঙ্গত, সিনেমায় কাজ করতে গিয়ে একে অপরের প্রেমে পড়েন ব্র্যাড-জোলি। এরপর দীর্ঘ ১০ বছর চুটিয়ে প্রেম করেন তারা। ২০১৪ সালে আইনিভাবে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এই জুটি। কিন্তু বিয়ের মাত্র দুই বছর পরই হাঁটেন বিচ্ছেদের পথে।  সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস   
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৩৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়