• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
‘ঈদে দুই সিনেমায় কাজ করে আমি অভিনেতা হিসেবে তৃপ্ত’
শোবিজের জনপ্রিয় অভিনেতা ফজলুর রহমান বাবু। ছোট পর্দার পাশাপাশি বড় পর্দাতেও বেশ সরব তিনি। নিজ অভিনয়গুণে দর্শকদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন এই অভিনেতা। আসন্ন ঈদে মুক্তি পেতে যাচ্ছে তার দুটি সিনেমা।  ঈদে মুক্তি পেতে যাচ্ছে ফজলুর রহমান বাবু অভিনীত দুই সিনেমা ‘ওমর’ এবং ‘মেঘনা কন্যা’। ‘ওমর’ সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ। অন্যদিকে 'মেঘনা কন্যা' পরিচালনা করেছেন ফুয়াদ চৌধুরী।  এ প্রসঙ্গে ফজলুর রহমান বাবু বলেন, ‘দুই সিনেমায় দুরকম চরিত্রে অভিনয় করেছি। ‘ওমর’ সিনেমার গল্প একেবারেই অন্যরকম। চরিত্রটি নিয়ে এখনই বলতে চাই না। বলা যায় সবকিছুতেই নতুনত্ব আছে।’   অভিনেতা আরও বলেন, ‘সবসময়ই দর্শক ভালো গল্প চায়। ‘ওমর’ সিনেমায় শক্তিশালী একটি গল্প পাওয়া যাবে। অন্যদিকে ‘মেঘনা কন্যা’ সিনেমাটিও দারুণ গল্পে সাজানো হয়েছে। আসলে দুটি সিনেমা করে আমি অভিনেতা হিসেবে তৃপ্ত।’ ফজলুর রহমান বাবু বলেন, ‘দুটি সিনেমা নিয়েই আমি আশাবাদী। আশা করছি ঈদের ছুটিতে দর্শকরা প্রেক্ষাগৃহে যাবেন এবং সিনেমা দুটি দেখবেন।’  প্রসঙ্গত, ঈদুল ফিতরে এই দুটি চলচ্চিত্র ছাড়াও ফজলুর রহমান রহমান বাবু অভিনীত কয়েকটি নাটক প্রচারিত হবে বিভিন্ন চ্যানেলে।   
০৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:০৯

সুনামগঞ্জ-৪ আসনে পিছিয়ে পীর ফজলুর রহমান
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-৪ আসনে এগিয়ে রয়েছে নৌকার প্রার্থী ড. মোহাম্মদ সাদিক এবং পিছিয়ে রয়েছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী পীর ফজলুর রহমান। রোববার (৭ জানুয়ারি) বিকেল ৪টায় ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার কিছুক্ষণ পরই গণনা শুরু হয়। এতে দেখা যায়, সুনামগঞ্জ-৪ আসনের ১১২টি কেন্দ্রের মধ্যে ৭৬টি কেন্দ্রের ফলাফলে ৬০ হাজার ৭৩৯ ভোট পেয়েছেন মোহাম্মদ সাদিক। তার নিকটবর্তী পীর ফজলুর রহমান পেয়েছেন ২০ হাজার ২৫২ ভোট। এই আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৪৮ হাজার ৩২৯ জন। এর আগে, সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সারাদেশে ২৯৯টি আসনে বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে। এ সময়ে কিছু জায়গায় বিচ্ছিন্ন গোলযোগ হয়েছে। ৩০ থেকে ৩৫ জায়গায় ভোট কেন্দ্রের বাইরে ধাওয়া-পালটা ধাওয়া হয়েছে। কোথাও ভোটকেন্দ্রের পাশে ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে। অনিয়মের কারণে সাতটি কেন্দ্রে ভোট বাতিল করা হয় এবং ১৫ ব্যক্তিকে জাল ভোটে সহায়তা করার জন্য দণ্ড দেওয়া হয়েছে। কারচুপি ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ তুলে ভোট বর্জন করেছেন বেশ কয়েকজন প্রার্থী। এবার নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৭ লাখ। এর মধ্যে ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন পুরুষ, ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন নারী এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা ৮৫২। মোট ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ১০৩টি। ভোটকক্ষ ২ লাখ ৬১ হাজার ৯১২টি। ভোট হচ্ছে ব্যালট পেপারে। ইসির দেওয়া তথ্যমতে, নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ভোট হয়েছে ২৯৯ আসনে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে নওগাঁ-২ আসনের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। নির্বাচনে ২৮টি দল অংশগ্রহণ করেছে। এর মধ্যে দলীয় প্রার্থী ১ হাজার ৫৩৪ জন এবং স্বতন্ত্র ৪৩৬ জন। নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ২৬৬ জন প্রার্থী ছিল আওয়ামী লীগের। এ ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬৫ জন প্রার্থী দিয়েছে জাতীয় পার্টি এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৩৫ জন প্রার্থী রয়েছেন ‘সোনালী আঁশ’ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে আসা তৃণমূল বিএনপি। এদিকে বিএনপিসহ ৬০টি দল নির্বাচন বর্জন করেছে। দলটি সরকার পতনের এক দফা দাবিতে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে সফলতা না পেয়ে নির্বাচনের দুই মাস আগ থেকে হরতাল-অবরোধের পথ বেছে নেয়। এতে সরকারকে চাপে ফেলতে না পেরে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে গত ২০ ডিসেম্বর ‘অসহযোগ আন্দোলনের’ ডাক দেয় দলটি। পাশাপাশি সরকারকে সকল প্রকার কর, খাজনা, পানি, গ্যাস এবং বিদ্যুৎ বিল দেওয়া স্থগিত রাখার অনুরোধ জানায় দলটি।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:৩৮

খাইবার পাখতুনখোয়ায় মাওলানা ফজলুর গাড়িবহরে হামলা
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়ার ডেরা ইসমাইল খানে রাজনৈতিক সংগঠন জমিয়তে উলেমা-ই-ইসলাম-ফজল (জেইউআই-এফ) প্রধান মাওলানা ফজলুর রহমানের গাড়িবহরে হামলার ঘটনা ঘটেছে।  দলের মুখপাত্র মুফতি আবরার রোববার জিও নিউজকে এ খবর নিশ্চিত করেছেন। ইয়ারিক ইন্টারচেঞ্জ এলাকায় মাওলানা ফজলুর রহমানের গাড়িবহরে বিভিন্ন দিক থেকে গুলি চালানো হয়। জেইউআই-এফ প্রধান যখন ডেরা ইসমাইল খানের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন তখন টোল প্লাজার কাছে তাঁর গাড়িবহরে হামলার ঘটনা ঘটে।  ফজলের নিরাপত্তা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আশ্বস্ত করেন যে, মাওলানা ফজলুর রহমান নিরাপদে আছেন। জিও নিউজের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে ফজলের ভাই হামলার কথা অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ঘটনার সময় জেইউআই-এফ প্রধান বাড়িতে ছিলেন। তিনি যোগ করে বলেন, মাওলানার গাড়ি ইয়ারিক ইন্টারচেঞ্জের কাছে জ্বালানি ভরার জন্য যখন থেমেছিলো তখন ঘটনাটি ঘটেছিল। খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের কিছু অংশে ‘অস্থিতিশীল’ নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে একাধিকবার নির্বাচন আয়োজন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন মওলানা ফজলুর রহমান। জিও নিউজ এ তথ্য জানিয়েছে। গত ৫ ডিসেম্বর ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে মাওলানা ফজলুর রহমান বলেন, ডেরা ইসমাইল খান, ট্যাঙ্ক এবং লাক্কি মারওয়াতে অস্থিরতা চলছে এবং সেখানে কোনও পুলিশ নেই। এই অস্থির পরিস্থিতিতে কি নির্বাচন আয়োজন করা যাবে? চলতি সপ্তাহের শুরুতে ফজল হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছিলেন, নির্বাচনী প্রচারের সময় দলের কর্মীদের ওপর হামলা হলে প্রধান বিচারপতি কাজী ফয়েজ ঈসা ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) সিকান্দার সুলতান রাজাকে দায়ী করা হবে। পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে সময়মতো নির্বাচন নিশ্চিত করার নির্দেশ দেওয়ার পর ২০২৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় নির্বাচন বিলম্বিত না হওয়ার বিষয়ে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে। জেইউআই-এফ প্রধানের উপর হামলার নিন্দা জানিয়ে দলটির নেতা হাফিজ হামদুল্লাহ এই ঘটনাকে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে বাধা দেওয়ার জন্য একটি ঘৃণ্য পদক্ষেপ বলে অভিহিত করেছেন। মাওলানা আবদুল গফুর হায়দারী বলেন, আমরা বলে আসছি, এ ধরনের (আইন-শৃঙ্খলা) পরিস্থিতিতে কীভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে? পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নেওয়াজের (পিএমএল-এন) সভাপতি শাহবাজ শরিফও ফজলের গাড়িবহরে হামলার নিন্দা জানিয়েছেন। এদিকে, স্বরাষ্ট্র সচিব ঘটনার বিষয়টি আমলে নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছ থেকে প্রতিবেদন চেয়েছেন। গত সেপ্টেম্বরে বেলুচিস্তানের মাসতুং এলাকায় এক বিস্ফোরণে জেইউআই-এফের জ্যেষ্ঠ নেতা হাফিজ হামদুল্লাহ আহত হন। এদিকে, জুলাই মাসে বাজাউরের খারে দলের কর্মী সম্মেলনকে লক্ষ্য করে আত্মঘাতী বোমা হামলায় কমপক্ষে ৪০ জন জেইউআই-এফ কর্মী নিহত হন।
০২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়