• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ভারতীয় হৃদয়ে প্রাণ বাঁচল পাকিস্তানি তরুণীর
আয়েশা রাশান। ১৯ বছরের এক পাকিস্তানি তরুণী। হৃদপিণ্ডের দুরারোগ্য এক সমস্যায় ভুগছিলেন। প্রতিস্থাপন ছাড়া আর কোনো উপায়ই ছিল না ওই ব্যাধি থেকে মুক্তির। কিন্তু পরিবারের আর্থিক সামর্থ্য ছিল না সেই চিকিৎসার খরচ চালানোর, মিলছিল না কাঙ্ক্ষিত ডোনারও। এদিকে ক্রমেই জীবনপ্রদীপ নিভে আসছিল আয়েশার, সঙ্গে দূর আকাশে মিলিয়ে যাচ্ছিল তার ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার স্বপ্ন। এরই মধ্যে করাচির এ তরুণীর জীবনে ত্রাণকর্তা হয়ে আবির্ভূত হলো পাশের দেশ ভারত।  সম্পূর্ণ বিনামূল্যে তার হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপনের সার্জারিটি সম্পন্ন করলেন চেন্নাইয়ের এমজিএম হেলথকেয়ারের চিকিৎসকরা। ভারতীয় এক হৃদপিণ্ডে নতুন জীবনের মুখ দেখলেন পাকিস্তানি তরুণী। বুধবার (২৪ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে জানানো হয় এই তথ্য। মেয়ের নতুন জীবন পেয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে ভোলেনি আয়েশার পরিবার। তারা বলেছে, ট্রাস্ট এবং চেন্নাইয়ের ডাক্তারদের সহায়তা ছাড়া অপারেশনটির খরচ বহন করা তাদের পক্ষে সম্ভব হতো না। ভারতের চিকিৎসকরা তাদের কাছে দেবদূত হয়ে আবির্ভূত হয়েছেন। যে মেয়ের জীবনের আশা একটু একটু করে ফুরিয়ে আসছিল, সেই মেয়েকেই নতুন হৃদয় দিয়ে পুনর্জীবন দিয়েছেন তারা। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আয়েশার অবস্থা এখন স্থিতিশীল এবং তিনি পাকিস্তানে ফিরে যেতে পারবেন। তার হৃদযন্ত্রের কার্যকারিতা একদম শেষের দিকে ছিল। তাকে সেই অবস্থায় নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। তার হৃদপিণ্ডে দুটি ফুটো হওয়ার কারণে সম্পূর্ণ হার্ট ট্রান্সপ্ল্যান্টের প্রয়োজন হয়। তারা জানান, একটি হার্ট ট্রান্সপ্লান্টে ৩৫ লাখ রুপির বেশি খরচ হয়ে থাকে। কিন্তু আয়েশার অপারেশনের সমস্ত ব্যয়ভার ট্রাস্ট এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বহন করেছে। ডা. কে আর বালাকৃষ্ণান, পরিচালক (ইনস্টিটিউট অফ হার্ট অ্যান্ড লাং ট্রান্সপ্লান্ট), এবং ডা. সুরেশ রাও (সহ-পরিচালক (ইনস্টিটিউট অফ হার্ট অ্যান্ড লাং ট্রান্সপ্লান্ট) জানিয়েছেন, দানকারী হৃদপিণ্ডটি দিল্লি থেকে এসেছে। তারা আরও জানান, আয়েশা আমাদের মেয়ের মতোই। সে আসলেই ভাগ্যবতী। এ সময় তারা আরও জানান, তামিলনাড়ু অঙ্গদান এবং প্রতিস্থাপনে এগিয়ে গেছে। সরকারের কাছে হার্ট ট্রান্সপ্ল্যান্টের ব্যয়ভার আরও কমিয়ে আনার অনুরোধ জানান এ চিকিৎসকরা।  
২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০১:০৮

পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে ঝিনাইদহে প্রথম সম্মুখযুদ্ধ
আজ ১ এপ্রিল। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীদের সঙ্গে ঝিনাইদহ জেলার বিষয়খালীতে মুক্তিযোদ্ধাদের শুরু হয় প্রথম সম্মুখ যুদ্ধ। দখলদার বাহিনী সংবাদ পায় ঝিনাইদহের মুক্তিযোদ্ধারা তাদেরকে আক্রমণ করার জন্য বিষয়খালী বাজারের বেগবতী নদীর তীরে সংগঠিত হচ্ছে। ১ এপ্রিলের এ দিনে পাকিস্তান বাহিনী যশোর ক্যান্টনমেন্ট থেকে ভারী অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ঝিনাইদহ দখলের উদ্দেশে এগিয়ে আসতে থাকে।  এ আক্রমণের খবর জেলার মুক্তিযোদ্ধারা আগেই পেয়ে যান। তারা যুদ্ধের অন্যতম স্থান হিসেবে বেছে নেন বিষয়খালীর বেগবতী নদীর তীরকে। পাকিস্তান বাহিনীকে এই নদীর তীরে এসে প্রবল বাঁধার মুখে পড়তে হয়। হানাদার বাহিনীকে রুখতে নদীর তীরের সেতু ভেঙে গুড়িয়ে দেয় মুক্তিযোদ্ধারা। প্রায় ৮ ঘণ্টা তুমুল যুদ্ধ হয়। নদীর তীরের সম্মুখ যুদ্ধে ব্যর্থ হয়ে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী ফিরে যায় যশোর ক্যান্টনমেন্ট অভিমুখে। যাওয়ার পথে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী চালায় বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞ। আর সেই হত্যাযজ্ঞে শহীদ হন বিষয়খালী হাইস্কুলের ৭ম শ্রেণির তরুণ মেধাবী ছাত্র গোলাম মোস্তফা।  এ ছাড়াও যারা শহীদ হন তারা হলেন বুদ্ধিজীবী মায়াময় ব্যানার্জী, নূরুল ইসলাম মুন্সী, কাশেম আলী, শামছুদ্দীন, জাহানারা বেগম, সিদ্দীকুর রহমান, আ. জব্বার, সিরাজ মিয়া, মতিয়ার রহমান, আদ্যনাথ অধিকারী, সৈয়দ আলী, হামিদ আলী খা, জিতেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য, আব্দুল হোসেন, গোকুল চন্দ্র, সুধির চন্দ্র সুত্রধর, আদ্যনাথ সাখারী, অনাথ বাগচী, নারায়ণ চন্দ্র বিশ্বাস, আইয়ুব মিয়া, দেবেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, ভূষণ বাবু, নলিনী গোসাই, দীনেন্দ্র নাথ ব্যানার্জী, উকিল উদ্দিন, দুঃখু মিয়া, সদর উদ্দীন, দুখী মাহমুদ, আব্দুল কুদ্দুস, খলিলুর রহমান, কাজী নজির উদ্দিন, শমসের আলী ও বিষয়খালী গ্রামের কৃতি সন্তান মাহাতাব মুনিরসহ অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা।  আর তাইতো ঝিনাইদহের অমিততেজী দামাল তরুণ দল বাংলাদেশের ইতিহাসের যুদ্ধ বিজয়ের গৌরবের প্রথম মাইলফলক স্থাপন করলো এ বিষয়খালী যুদ্ধে। এই যুদ্ধের কাহিনী প্রথমে বিবিসি, ফরাসী বার্তা সংস্থা ও অষ্ট্রেলিয়া রেডিও এবিসিতে প্রচারিত হয়। এই সম্মুখ যুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন যশোর সেনানিবাসের বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিক এবং ইপিআরের জোয়ানরা, ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের হাবিলদারসহ স্থানীয় বিষয়খালী গ্রামের সংগ্রামী জনতা। এই দিনটি প্রতিবছর বিষয়খালী তথা ঝিনাইদহবাসী পালন করে আসছে।  বিষয়খালী শহীদদের স্মরণে নির্মিত হয়েছে স্মৃতিসৌধ ও ‘প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ’ নামের মুক্তিযুদ্ধ ভাস্কর্য।  অভিযোগ রয়েছে বিষয়খালী যুদ্ধে যারা শহীদ হয়েছিলেন, তাদের অনেকেই মুক্তিযোদ্ধা ভাতা পান না। তালিকায়ও তাদের নাম নেই।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৪৫

গোয়েন্দাদের হস্তক্ষেপ নিয়ে পাকিস্তানি ৬ বিচারকের চিঠি
বিচার বিভাগের কাজে পাকিস্তানের একটি শক্তিশালী গোয়েন্দা সংস্থার হস্তক্ষেপের প্রতিবাদে ইসলামাবাদ হাইকোর্টের ছয়জন বিচারক সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের (এসজেসি) দ্বারস্থ হয়েছেন। তাদের স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে প্রধান বিচারপতি কাজী ফয়েজ ঈসার নেতৃত্বাধীন এসজেসিকে বিচার বিভাগীয় সভা ডাকার আহ্বান জানানো হয়েছে। গত ২৫ মার্চ বিচারিক কাজে গোয়েন্দা সংস্থার হস্তক্ষেপের নজিরবিহীন অভিযোগ তুলে সাড়া ফেলে দেন ছয় বিচারক। তারা হলেন বিচারপতি মহসিন আখতার কায়ানি, তারিক মেহমুদ জাহাঙ্গিরি, বাবর সাত্তার, রদার এজাজ ইসহাক খান, আরবাব মুহাম্মদ তাহির ওসামান রাফাত ইমতিয়াজ। চিঠিতে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতে বিভাগীয় বৈঠকের মাধ্যমে একটি অবস্থান গ্রহণের কথা বলা হয়। এসজেসি হল উচ্চ আদালতের বিচারকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুমোদিত সর্বোচ্চ সংস্থা। চিঠিতে বলা হয়, আমরা সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের কাছ থেকে নির্দেশনা চাওয়ার জন্য লিখছি, গোয়েন্দা সংস্থার অপারেটিভসহ কার্যনির্বাহী সদস্যদের কর্মকাণ্ডের ভিত্তিতে একজন বিচারকের দায়িত্ব কী হবে, কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে। একটি মামলার বিষয়ে বিচারকের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে হাই কোর্টের একজন বিচারপতির শ্যালককে অপহরণ ও নির্যাতনের কথাও তুলে ধরা হয়েছে চিঠিতে। বিচারকরা বলেন, এসজেসি নির্দেশিত আচরণ বিধিতে এমন পরিস্থিতিতে বিচারকদের আচরণ কেমন হবে, সেই বিষয়ে কোনো গাইডলাইন নেই। বিচারকাজে হস্তক্ষেপ করে এমন ঘটনাগুলোতে জানানোর ব্যাপারেও বিচারকদের জন্য স্পষ্ট পরামর্শ নেই।
৩১ মার্চ ২০২৪, ১২:২০

বিপিএল ছাড়ছেন পাকিস্তানি ও লঙ্কানরা, আসছেন যারা
গত আসরগুলোর মতো এবারও পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের ওপর নির্ভরশীল বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। কেননা, বিপিএল চলকালেই মাঠে গড়িয়েছে আরও দুটি ফ্রাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট। এতে মানসম্পন্ন বিদেশি ক্রিকেটার পাওয়া নিয়ে আগেই শঙ্কা দেখে দিয়েছিল। আন্তর্জাতিক মান আর অর্থের ঝনঝানিতে এসএ টি-২০ আর আইএল টি-২০ লিগে পাড়ি জমিয়েছেন তারকা ক্রিকেটাররা।  এদিকে আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে মাঠে গড়াচ্ছে পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল)। তাই স্বাভাবিকভাবেই দেশে ফিরবেন বাবর আজম, মোহাম্মদ রিজওয়ান, মোহাম্মদ নওয়াজ, ফাহিম আশরাফ ও আমির জামালসহ বেশ কয়েকজন পাকিস্তানি ক্রিকেটার। আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ছাড়পত্র তাদের। তবে কেউ কেউ ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত থাকতে পারবেন। অনেকেই আবারও ছাড়পত্রের মেয়াদ বাড়াতে জোর চেষ্টা চালাচ্ছেন। দ্য গ্রিন ম্যান শিবিরের ক্রিকেটাররা দেশে ফিরলে চাপে পড়তে পারে রংপুর রাইডার্স, ফরচুন বরিশাল, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স, খুলনা টাইগার্স। যদিও গুঞ্জন উঠেছে, এরই মধ্যে বিদেশি ক্রিকেটারের খোঁজে উঠেপড়ে লেগেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। এসএ টি২০-এর লিগ পর্ব থেকে বাদ পড়া দলের ক্রিকেটারদের পেতে চেষ্টা করছেন তারা। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ থাকায় ফিরছেন আজমতউল্লাহ উমরজাই ও মোহাম্মদ নবিরাও। তাদের শূন্যস্থান পূরণে আসছেন নিকোলাস পুরান, ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা, ইমরান তাহিররা। এ ছাড়া আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি রংপুর শিবিরে যোগ দেওয়ার কথা আছে ভ্যান্ডার ডুসেনের। ৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকা ছাড়ার কথা আছে বরিশালের মোহাম্মদ ইমরান, আব্বাস আফ্রিদিরও। আর আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি ফিরে যাবেন শোয়েব মালিকও। তবে শেষ পর্যন্ত খেলবেন আহমেদ শেহজাদ ও আকিফ জাভেদ।  সিলেট পর্ব শেষে জাতীয় দলে যোগ দিয়েছেন গুলবাদিন নায়েব। ১০ ফেব্রুয়ারি দেশে ফিরতে পারেন উসমান কাদির ও সিয়াম আইয়ুব।  এ ছাড়া খুলনার মোহাম্মদ ওয়াসিম, ফাহিম আশরাফ ও মোহাম্মদ নাওয়াজ আগামী ৯ ফেব্রুয়ারির পর লাহোরে ফিরতে পারেন। তবে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে উইন্ডিজের ওয়ানডে সিরিজ শেষে শাই হোপ এবং ওশানে থমাসকে পাওয়া যেতে পারে।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:২৩

বিপিএল মাতাতে আসছেন আরও দুই পাকিস্তানি
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) দশম আসরে বিদেশি কোটায় আধিপত্য করছেন পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা। একসঙ্গে অনেকগুলো ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট চলমান থাকায় অন্য দেশের তারকা ক্রিকেটারদের যেভাবে পাওয়া যাচ্ছে না। যে কারণে বিপিএলের চলতি আসরে প্রতিটি দলেই একাধিক পাকিস্তানি ক্রিকেটার আছেন। এবার ঘরোয়া এই টুর্নামেন্টের মাঝপথে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স শিবিরে যোগ দিয়েছেন পাকিস্তানি পেসার আমির জামাল। এ ছাড়া চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের জার্সি গায়ে ২২ গজ মাতাবেন হুনাইন শাহ। পিএসএলে ইসলামাবাদ ইউনাইটেডের হয়ে খেলেছেন নাসিম শাহ’র ভাই হুনাইন শাহ। ১৪ টি-টোয়েন্টি ম্যাচে এখন পর্যন্ত ১৯ উইকেট শিকার করেছেন ১৯ বছর বয়সী হুনাইন। তবে এবারই প্রথমবার দেশের বাইরে কোনো টুর্নামেন্টে খেলবেন তিনি। চট্টগ্রামের স্কোয়াডে যোগ দিলেও এখনও তাকে অনুশীলনে দেখা যায়নি। এদিকে জাতীয় দলের হয়ে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি খেলেছেন আমির জামাল। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে টি-টোয়েন্টি অভিষিক্ত এই পেসার সবশেষ গত ডিসেম্বরে পার্থে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলেছেন। এখন পর্যন্ত ৬টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলা এই পেসার দুটির বেশি উইকেট পাননি। পিএসএলের বাইরে লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগেও খেলেছেন তিনি। সিলেটে পৌঁছানোর পর দলের সঙ্গে অনুশীলনও করেছেন এই পেস অলরাউন্ডার।  উল্লেখ্য, বিপিএলের পয়েন্ট টেবিলে তিনে থাকা কুমিল্লার পরের ম্যাচ আগামী মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি), এই ম্যাচ দিয়েই জামালের বিপিএলে অভিষেক হতে পারে।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:৪৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়