• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
সেই সবুরের পরিবারকে সিএনজি উপহার দিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
চট্টগ্রামের চন্দনাইশে সিএনজি চালিত অটোরিকশার সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ হয়ে নিহত দরিদ্র চালক আবদুস সবুরের পরিবারকে একটি নতুন সিএনজি অটোরিকশা উপহার দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। সোমবার (৮ এপ্রিল) দুপুরে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পারিবারিক দাতব্য প্রতিষ্ঠান এনএনকে ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে নগরীর দেওয়ানজী পুকুর লেনস্থ বাসায় মন্ত্রীর সহধর্মিণী নুরান ফাতিমা ও ছোট ভাই খালেদ মাহমুদ নিহত আবদুস সবুরের স্ত্রী রুমি আকতারের হাতে সিএনজি অটোরিকশার চাবি তুলে দেন। এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এমরুল করিম রাশেদ, সাতকানিয়া উপজেলার ৯নং পশ্চিম ঢেমশা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রিদুয়ানুল ইসলাম সুমন, ইউপি সদস্য নাছির উদ্দিন ও নিহতের মা ও দুই শিশু সন্তান উপস্থিত ছিলেন। এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সহধর্মিণী নুরান ফাতিমা বলেন, সিএনজি চালক সবুরের জীবন্ত দগ্ধের খবর দেখে পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিজেই আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। তিনি চিন্তা করেন নিহতের পরিবারটি বেঁচে থাকার জন্য একটা অবলম্বন প্রয়োজন। সেজন্য একটি নতুন সিএনজি কিনে আজকে তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। যেকোনো প্রয়োজনে পরিবারটির পাশে থাকার কথা ব্যক্ত করেন তিনি। এনএনকে ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান খালেদ মাহমুদ বলেন, আমরা পারিবারিক দাতব্য প্রতিষ্ঠান থেকে আমাদের এলাকা রাঙ্গুনিয়াসহ বিভিন্ন অঞ্চলে মানবিক সহায়তা দিয়ে থাকি। সাতকানিয়ার পশ্চিম ঢেমশার সবুরের দগ্ধ হয়ে মৃত্যুর ঘটনা সারা দেশকে নাড়া দিয়েছে। পরিবারটি আজ নিস্ব হয়ে গেছে। তাদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছি।  গত ২৫ মার্চ চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চন্দনাইশের মাজার পয়েন্ট ব্রীজ এলাকায় নিজের চালিত সিএনজি অটোরিকশার সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হলে ভেতরেই দগ্ধ হয়ে আবদুস সবুর (৩৫) নিহত হয়। তিনি সাতকানিয়া উপজেলার পশ্চিম ঢেমশা ইউনিয়নের ইছামতি গ্রামের মফিজুর রহমানের ছেলে। তার পরিবারে স্ত্রী ও দুই সন্তান রয়েছে।
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ২২:৪৩

রমজানে ৫০ লাখ পরিবারকে চাল দেওয়া হবে : খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় আসন্ন রমজান উপলক্ষে আগামী ১০ মার্চের মধ্যে ৫০ লাখ পরিবারের মাঝে দেড় লাখ টন চাল বিতরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। সোমবার (৪ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলন শেষে তিনি এই কথা বলেন।  খাদ্যমন্ত্রী বলেন, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ১ মার্চ থেকেই লিফটিং (ডিলারদের চাল উঠাতে) করতে বলেছি। ১ থেকে ২০ মার্চ পর্যন্ত আমাদের একটি সিদ্ধান্ত ছিল। সেটা কমিয়ে ১০ মার্চের মধ্যে ৫০ লাখ পরিবারকে দেড় লাখ টন খাদ্য বিতরণ শেষ করা হবে। এই চাল বিতরণে বাজারে স্বস্তি ফিরবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, দেড় লাখ টন চাল যদি বাজারে ১৫ টাকা দরে যায়, তাহলে ৫০ লাখ পরিবারকে বাজার থেকে চাল কিনতে হবে না। এতে স্বস্তি আসবে বলে মনে করি। ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে বস্তায় চালের দাম ও জাত লেখা রাখার সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে কি না জানতে চাইলে সাধন চন্দ্র বলেন, আমরা ২০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে পরিপত্র জারি করব বলেছিলাম, আর কার্যকর করব ১৪ এপ্রিল বা পহেলা বৈশাখ থেকে। তখন বাজারে বোরোর নতুন চাল আসবে। যেসব চাল এখন বাজারে বস্তায় এবং সিল মারা আছে সেগুলো এখন আর কেউ প্যাকেট চেঞ্জ করবে না। কাজেই নতুন বছরে বোরো চাল উঠবে, তখন থেকে এটা কার্যকর হবে। ডিসিদের কাছে হালনাগাদ তথ্য আছে কি না জানতে চাইলে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ডিসি-মিল মালিকদের সঙ্গে মিটিং শুরু হয়েছে। ধান ও চালের জাতের যে নমুনা, সেটা তাদেরও সরবরাহ করা হচ্ছে। ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট আউশ, আমন ও বোরোতে কোন কোন জাত, কোনটা মোটা, মাঝারি ও সরু সেই জাত দিয়েছে, সেটা নিয়ে তাদের সঙ্গে কাজ করছি। সাধন চন্দ্র বলেন, মজুতবিরোধী অভিযান অনেকাংশেই সফল হয়েছে। বস্তার গায়ে জাতের নাম লেখা নিয়ে যে সিদ্ধান্ত এসেছে, সেটা বাস্তবায়নে সার্বিক সহযোগিতা করতে ডিসিদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
০৪ মার্চ ২০২৪, ১৬:৪৬

বেইলি রোডে নিহতদের পরিবারকে ৫ কোটি টাকা করে ক্ষতিপূরণ দিতে আইনি নোটিশ
রাজধানীর বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৪৬ জনের প্রত্যেক পরিবারকে ৫ কোটি টাকা করে ক্ষতিপূরণের দাবিতে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী।  রোববার (৩ মার্চ) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. সোলায়মান তুষার ডাকযোগে এই নোটিশ পাঠান। নোটিশে বলা হয়, ‘সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩২ অনুযায়ী প্রত্যেকের জীবনধারণের অধিকার রয়েছে ও ব্যক্তি স্বাধীনতা রয়েছে। অনুচ্ছেদ ৩৬ অনুযায়ী প্রত্যেক নাগরিকের নিরবচ্ছিন্নভাবে চলাফেরার অধিকার রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ একটি ভবন পরিত্যক্ত ঘোষণা না-করায় এবং যথাযথ ব্যবস্থা না-নেওয়ায় কর্তৃপক্ষের ব্যর্থতার কারণেই এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার ঘটছে এবং ৪৬ জন মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে এবং অনেকেই আহত হয়েছে। কর্তৃপক্ষ কোনোক্রমেই তাদের দায় এড়াতে পারে না।’ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের  মহাপরিচালক, রাজউকের চেয়ারম্যান ও ঢাকার জেলা প্রশাসক বরাবরে ডাকযোগে ওই নোটিশ পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে আইনজীবী সোলায়মান তুষার বলেন, ‘যেহেতু কর্তৃপক্ষ ভবন মালিককে তিনবার সতর্কতা নোটিশ দিয়েছিল কিন্তু কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি এবং ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়নি, সেহেতু কর্তৃপক্ষের ব্যর্থতা রয়েছে। নোটিশ গ্রহীতাদের ব্যর্থতার কারণেই বেইলি রোডের ওই ভবনটিতে এমন অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।’ উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে রাজধানীর বেইলি রোডে অবস্থিত গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এতে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া অন্তত ২২ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।
০৩ মার্চ ২০২৪, ১৩:৪৭

সীমান্তের ২৪০ পরিবারকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ
বান্দরবান-মিয়ানমার সীমান্তে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান পরিস্থিতির কারণে জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ২৪০ পরিবারকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) শাহ মুজাহিদ উদ্দিন। মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত পরিদর্শনকালে জেলা প্রশাসক (ডিসি) এ নির্দেশ দেন। জেলা প্রশাসক (ডিসি) শাহ মুজাহিদ উদ্দিন বলেন, বান্দরবান-মিয়ানমার সীমান্তে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান পরিস্থিতির কারণে ছাত্রছাত্রী ও সীমান্তে অতি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারী ২৪০ পরিবারকে নিরাপদ আশ্রয়ে নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত সীমান্তবর্তী স্কুলগুলো বন্ধ ও সবাইকে আতঙ্কিত না হয়ে সজাগ থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বিকেল ৩টায় নাইক্ষ্যংছড়ির তুমব্রু সীমান্ত পয়েন্ট পরির্দশন করে ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদে যান তারা। পরে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে জলপাইতলী এলাকা যান তারা। সেখানে মিয়ানমারের ছোড়া মর্টারশেলের আঘাতে নিহত হোসনে আরার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন ডিসি। সেই সঙ্গে প্রশাসনে পক্ষ থেকে হোসনে আরার পরিবারকে ২০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দেন। পরির্দশন শেষে সার্বিক অবস্থা নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন জেলা প্রশাসক। স্থানীয়রা জানায়, সীমান্তে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহী আরাকান আর্মির মধ্যে তুমুল লড়াই চলছে। এরইমধ্যে সীমান্ত লাগোয়া দেশটির সরকারি বাহিনীর তমব্রু রাইট ক্যাম্প দখলে নিয়েছেন বিদ্রোহীরা। বর্তমানে ঢেকুবনিয়ে বিজিপি ক্যাম্প দখলে নিতে উভয় পক্ষের লড়াই চলছে। তাদের এ সংঘাতে ব্যবহার করা গুলি ও মর্টার শেলের গোলা সীমান্ত অতিক্রম করে এসে পড়ছে বাংলাদেশের ঘুমধুম এলাকার বিভিন্ন লোকালয়ে। গত সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের জলপাইতলি এলাকায় এক বাংলাদেশি নারীসহ দুজন নিহত ও আহত হয়েছে অন্তত তিনজন। বিদ্রোহীদের কাছে টিকতে না পেরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছেন দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) ১১৩ সদস্য। এ অবস্থায় সীমান্তে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের নিরাপদে আশ্রয় দিতে উত্তর ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। সোমবার রাত থেকে ঘুমধুমের কোনাকপাড়া, জলপাইতলি ও ভাজাবনিয়া এলাকার বাসিন্দাদের ওই আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এদিকে মিয়ানমার থেকে ছোড়া গোলায় নাইক্ষ্যংছড়িতে সৈয়দ আলম (৩৮) নামের আরও এক বাংলাদেশি যুবক আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের পশ্চিমকুল পাহাড়পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সৈয়দ আলম ওই এলাকার কাদের হোসেনের ছেলে। নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড মেম্বার আনোয়ার হোসেন বলেন, গত রাত থেকে উত্তর ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্থানীয়দের আশ্রয় দেওয়া হচ্ছে।   
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:২৩

আওয়ামী লীগ পরিবারকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী          
আগামী দিনে আরও লড়াই সংগ্রাম আসতে পারে তাই আওয়ামী লীগ পরিবারকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এমপি। শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) বিকেলে কালিয়াকৈর পৌরসভার জোড়াপাম্প ফুটবল খেলার মাঠে এক গণসংবর্ধনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।  মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, দেশ নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে ষড়যন্ত্র আরও বড় হতে পারে। আমরা যেন ঐক্যবদ্ধভাবে তা মোকাবিলা করতে পারি। তাই নির্বাচনের সকল প্রকার ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকলকে নিয়ে একত্রে এগিয়ে যেতে হবে। দলকে আবার সুসংগঠিত করে তুলতে হবে। আওয়ামী লীগ পরিবারকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আগামী দিনে আরও লড়াই সংগ্রাম আসতে পারে। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, আমি নির্বাচনের সময় গাজীপুর-১ আসনের সব পাড়া-মহল্লায় গিয়ে লক্ষ্য করেছি, কিছু জায়গা উন্নয়নবঞ্চিত হয়েছে। ওই সকল এলাকায় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে উন্নয়ন করা হবে জনগণের সহযোগিতায়। যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভবন নেই ও যেসব এলাকায় ব্রিজ কালভার্ট হয়নি, সেইগুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দ্রুতসময় যেন করতে পারি তার চেষ্টা করব। মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের কিছু বৃহৎ পরিকল্পনা রয়েছে। কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল পার্ক করা হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল পার্কের কাজ দ্রুত চলছে। এক দেড় বছরের মধ্যে তিন লাখ লোকের কাজের ব্যবস্থা হবে। এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে গণসংবর্ধনায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুরাদ কবীর। সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন সিকদার, ভাইস-চেয়ারম্যান সেলিম আজাদ, জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক সিকদার মোশারফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আকবর আলী, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি সরকার মোশারফ হোসেন, সাধারন সম্পাদক সিকদার জহিরুল ইসলাম জয় প্রমুখ।
২৬ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:০২

শিশু আয়ানের পরিবারকে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে রুল
রাজধানীর বাড্ডার সাঁতারকুলের ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সুন্নতে খতনা করার সময় মারা যাওয়া শিশু আয়ানের পরিবারকে কেন পাঁচ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। সেই সঙ্গে শিশুটির মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত করে সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এই নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। জনস্বার্থে স্বপ্রণোদিত হয়ে মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় তার পরিবারের পক্ষে এ বি এম শাহজাহান আকন্দ মাসুম রিটটি দায়ের করেন। রিটে এ ঘটনার যথাযথ তদন্ত ও কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে রুল জারির আবেদন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে এ ঘটনায় জড়িত ডাক্তারদের সনদ বাতিল চাওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, হাসপাতালেরও নিবন্ধন বাতিলে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে কর্তৃপক্ষের প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। টানা সাত দিন লাইফ সাপোর্টে থাকার পর রোববার (৭ জানুয়ারি) মধ্যরাতে আয়ানকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। সন্তান হারানোর শোকে পাগলপ্রায় আয়ানের পরিবার। শিশু আয়ানের মৃত্যুর ঘটনা তদন্তে সোমবার চার সদস্যের একটি কমিটি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক সার্জারি বিভাগের প্রধানকে কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে। কমিটিতে ওই হাসপাতালের সহকারী পরিচালক এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল শাখার একজন সহকারী পরিচালকও আছেন। আগামী ১০ দিনের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
১৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়