• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
হিলি সীমান্তের জিরো পয়েন্টে দর্শনার্থীদের ভিড়
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দর্শনার্থীরা (ভ্রমনপিপাসু) বিভিন্ন স্থানে ঘুরতে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে দর্শনার্থী ছিল চোখে পড়ার মতো। সীমান্তের জিরো পয়েন্ট যেন পার্কে পরিণত হয়েছে। ঈদের ছুটিতে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আসছেন দর্শনার্থীরা। ঈদের দিন থেকেই আসতে শুরু করেন দর্শনার্থীরা। ঈদের আনন্দ একে অপরের সঙ্গে ভাগাভাগি করতে সীমান্তের জিরো পয়েন্টে আসেন তারা। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ভিড় জমাচ্ছেন দর্শনার্থীরা। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হিলিতে তেমন কোনো বিনোদন কেন্দ্র না থাকলেও হিলি জিরো পয়েন্টে দূরদূরান্ত থেকে আসছেন দর্শনার্থীরা। হিলির এপারে বাংলাদেশ, ওপারে ভারত। মাঝখানে সীমানা কাঁটাতারের বেড়া। ঈদের খুশিতে ভারতে থাকা স্বজনদের এক নজর দেখতে এবং জিরো পয়েন্ট দেখতে বিভিন্ন এলাকা থেকে হিলি সীমান্তে এসেছেন কয়েকশ মানুষ। এখানে সরাসরি কথা না বলতে পারলেও দূর থেকে স্বজনদের দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন তারা। আবার কেউ জিরো পয়েন্ট দেখতে এসেছেন। জয়পুরহাট থেকে আসা রকিবুল ইসলাম, রত্না ইসলাম, আলেয়া বেগমসহ কয়েকজন দর্শনার্থী বলেন, আমাদের এখানে আসার মূল কারণ হচ্ছে জিরো পয়েন্ট দেখা। আমরা শুধু শুনি যে, হিলি একটি বর্ডার এলাকা। এখানে দেখার মতো অনেক কিছু রয়েছে। এখান থেকে ভারত দেখা যায়, সেই জন্য আমরা এখানে এসেছি। কাছ থেকে সীমান্ত দেখে অনেক ভাল লাগলো। স্মৃতি হিসেবে মোবাইলের মাধ্যমে ছবি উঠিয়ে রাখলাম।  দিনাজপুর সদর থেকে আমিরুল ইসলাম, আজাহারুল, সম্পা বেগমসহ কয়েকজন বলেন, ভারতে আমাদের আত্মীয় আছে। পাসপোর্ট না থাকার কারণে আমরা ভারতে যেতে পারিনি। ঈদের আনন্দে ঘুরতে হিলি সীমান্তে এসেছি। ঘুরতে পারবো সেই সঙ্গে ভারতে থাকা আত্মীয়দের সঙ্গেও দেখা করতে পারবো। যদিও তাদের সঙ্গে কাছ থেকে কথা বা দেখা হচ্ছে না, তারপরও দূর থেকে আমরা দেখতে পারছি এবং ইশারায় কথা বলতে পারছি। এটাই আমাদের অনেক ভালো লাগছে। সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির সদস্যরা বলেন, আমরা এখানে সীমান্ত রক্ষার দায়িত্ব পালন করছি। কেউ যেন চোরাইপথে কিছু না নিয়ে যেতে পারে এবং অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ না করতে পারে সেদিকে আমরা নজর রাখছি। দুই দেশের মানুষ ঈদ উপলক্ষে দুপাশে ভিড় করেন। কেউ স্বজনদের সঙ্গে দেখা করতে আসেন, আবার কেউবা হিলির জিরো পয়েন্ট দেখতে আসেন। আমরা বিজিবির সতর্ক অবস্থানে সব সময় থাকি এবং বর্তমানেও আছি। 
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:১৮

বেক্সিমকোর ২৬২৫ কোটি টাকার জিরো কুপন বন্ড অনুমোদন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বেক্সিমকো লিমিটেড এর দুই হাজার ৬২৫ কোটি টাকার জিরো কুপন বন্ড অনুমোদন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। রোববার (৩১ মার্চ) অনুষ্ঠিত বিএসইসির কমিশন সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়। বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে কমিশন সভা অনুষ্ঠিত হয়। বন্ডটির বৈশিষ্ট্য হলো- এটি অনিরাপদ, নন-কনভার্টিবল, রিডিমেবল জিরো কুপন বন্ড। বন্ডটির ডিসকাউন্ট রেট ১৫ শতাংশ। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী এবং উচ্চ সম্পদশালী একক ব্যক্তিদের কাছে বন্ডটি বিক্রি করা হবে।  বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানান, বেক্সিমকোর দুই হাজার ৬২৫ কোটি টাকার বন্ডের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে কমিশন। বন্ডটি প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে। এ বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে উত্তোলন করা অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করবে এবং মায়ানগর প্রকল্পের উন্নয়নের জন্য ডেভেলপারকে ঋণ দেবে। প্রতিটি বন্ডের ইস্যু মূল্য ৫০ হাজার টাকা। এর ট্রাস্টি হিসেবে রয়েছে সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং অ্যারেঞ্জার হিসেবে কাজ করছে আইএফআইসি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। এদিকে, কমিশন সভায় ‘রিয়েল এস্টেট ইনভেস্টমেন্ট ট্রাস্ট ফান্ড’ বিধিমালা অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে বিএসইসির মুখপাত্র জানান, পুঁজিবাজারের মাধ্যমে রিয়েল এস্টেট সেক্টরে অর্থায়নের সুযোগ সৃষ্টি এবং বিনিয়োগের নতুন ক্ষেত্র উন্মোচনের লক্ষ্যে ‘রিয়েল এস্টেট ইনভেস্টমেন্ট ট্রাস্ট ফান্ড’ রুল ২০২৪ অনুমোদন দিয়েছে কমিশন। এ বিধিমালা বাংলাদেশ গেজেটে প্রকাশের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩১ মার্চ ২০২৪, ২০:৩৭

১৫০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করছে বেক্সিমকো
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বেক্সিমকো লিমিটেড জিরো কুপন বন্ড ইস্যু করার মাধ্যমে ১৫০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইস্যুর পর এটিই হতে যাচ্ছে কোম্পানিটির প্রথম জিরো কুপন বন্ড। এর নাম হবে বেক্সিমকো ফার্স্ট জিরো কুপন বন্ড।  সোমবার (১১ মার্চ) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। ডিএসই বলছে, বেক্সিমকো ফার্স্ট জিরো কুপন বন্ডে ডিসকাউন্টের হার হবে ১৫ শতাংশ। এই বন্ড মেয়াদ শেষে সম্পূর্ণ অবসায়িত হবে। এর কোনো অংশ শেয়ারে রূপান্তরিত হবে না। তাছাড়া বন্ডটি স্টক মার্কেটে লেনদেনযোগ্যও নয়। আলোচিত জিরো কুপন বন্ডের মাধ্যমে সংগ্রহকৃত অর্থ শ্রীপুর টাউনশিপ কোম্পানির সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে ‘মায়ানগর’ নামে একটি আবাসন প্রকল্পে বিনিয়োগ করা হবে। এ বিষয়ে ১০ মার্চ কোম্পানিটির পর্ষদ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমোদন সাপেক্ষে বন্ড ইস্যু করার এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।  
১২ মার্চ ২০২৪, ১১:৫৪

‘স্বাস্থ্যখাতকে প্রধানমন্ত্রী জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছেন’
স্বাস্থ্যখাতকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছেন বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।  সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) টাঙ্গাইলের মির্জাপুর কুমুদিনি কমপ্লেক্স পরিদর্শনের সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী আমাকে জিরো টলারেন্স নীতি করে দিয়েছেন। যদি কোনো ভুল চিকিৎসা, কোনো গাফলতি হয় অবশ্যই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছেন। গ্রামে চিকিৎসক কম থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, সব চিকিৎসক খারাপ নয়, ভালো চিকিৎসকও আছে। গ্রামে চিকিৎসকরা কেন থাকতে চায় না, এবিষয়ে তাদের সঙ্গে কথা বলতে হবে।  ডা. সামন্ত লাল বলেন, গ্রামে চিকিৎসকদের সিকিউরিটি দিতে পারলে তারা অবশ্যই থাকবে। সে বিষয়ে আমরা কাজ করছি। তিনি আরও বলেন, আমার প্রথম লক্ষ্য চিকিৎসা সেবা গ্রামগঞ্জে ছড়িয়ে দেওয়া। জেলার হাসপাতালগুলোকে স্বাবলম্বী করে গড়ে তুলতে পারলে গ্রামের কোনো রোগী চিকিৎসা নিতে ঢাকা শহরে ভিড় করবে না। এ সময় টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজের পরিচালক ডা. মো. আব্দুল কুদ্দুছ, কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের পরিচালক রাজিব প্রসাদ সাহাসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।  
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৪৫

‘ঘুষ দিয়ে অনুমোদন নেওয়া মসজিদে নামাজ পড়া নাজায়েজ’
গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী আ ম উবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী বলেছেন, ঘুষ দিয়ে মসজিদের অনুমোদন নিলে সেখানে নামাজ পড়া নাজায়েজ হবে। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) সচিবালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময়সভায় তিনি এ কথা বলেন। এক প্রশ্নের জবাবে গণপূর্তমন্ত্রী বলেন, রাজউকে ঘুষ দিয়ে যে মসজিদের অনুমোদন নিতে হয়েছে, সেখানে নামাজ পড়া নাজায়েজ হবে। সেই মসজিদ ভেঙে ফেলা উচিত। তবে রাজউকের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে সেটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন দুর্নীতিতে জিরো টলারেন্স। আমরাও চাই দুর্নীতিতে জিরো টলারেন্স। তিনি বলেন, দুর্নীতি রোধ ও সরকারি ভবন নির্মাণে অপচয় কমানোর চেষ্টা করা হবে। এ জন্য দুর্নীতির ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতিগ্রহণ করা হবে।  আ ম উবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী আমার ওপর আস্থা রেখে আমাকে একটি দায়িত্ব দিয়েছেন। এই দায়িত্ব পালনে আমি আপনাদের সহযোগিতা চাই। আমি আশা করি, আপনারা আমাকে সহযোগিতা করবেন। দায়িত্বপালনের সময় যদি আমি কোনো অপরাধমূলক কাজ করি তাহলে অবশ্যই সেটা আপনারা হিসাবে নেবেন। কিন্তু আমি যেন বারবার অপতথ্যের শিকার না হই।  তিনি বলেন, যেখানে যেটা হাত দেওয়া দরকার সেখানেই আমি আমার সাধ্য অনুযায়ী কাজ করব। এটা আমার নিজের জ্ঞান ও আপনাদের পরিবেশিত সংবাদ থেকে সাহায্য নিয়ে করব। আমার জীবনে আমি আইন ভেঙে আন্দোলন করেছি। আইন ভেঙে সংগ্রাম করেছি। কারণ সংগ্রাম করতে গেলে, আন্দোলন করতে গেলে সবসময় আইন মেনে করা যায় না। আইয়ুব খানের সময়ে যদি আমি মনে করতাম আইন ভঙ্গ করব না তাহলে আমার পক্ষে আন্দোলন করা সম্ভব হতো না, আজকের বাংলাদেশও হতো না। আমরা আইন ভেঙ্গেই আন্দোলন করেছিলাম। তিনি আরও বলেন, সরকারি কাজ আইন মেনে চলবে এটাই নিয়ম। আমি আইনগতভাবে বিধি-বিধান মেনে যতটুকু কাজ করা সম্ভব করব। সচিব ও গৃহায়নের চেয়ারম্যানের প্লট নেওয়ার বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, আইনের বাইরে কিছু করলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৩০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়