• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
উপজেলা নির্বাচন  / সুষ্ঠু ভোট করতে প্রশাসনের উচ্চপদস্থদের সঙ্গে বসবে ইসি
আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সুষ্ঠু ভোট অনুষ্ঠানের জন্য সারাদেশের প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।  বুধবার (২৪ এপ্রিল) নির্বাচন কমিশন সচিবালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। জানা গেছে, আগামী বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকল বিভাগীয় কমিশনার, পুলিশ কমিশনার (সংশ্লিষ্ট), রেঞ্জের উপমহাপুলিশ পরিদর্শক, জেলা প্রশাসক, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা এবং পুলিশ সুপারদের উপস্থিতিতে এই বৈঠকে নির্বাচন নিয়ে দিক নির্দেশনা দেবে ইসি। ওইদিন বেলা ১১টায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের অডিটরিয়ামে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সভাপতিত্বে বৈঠকটিতে উপস্থিত থাকবেন নির্বাচন কমিশনারগণ, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তাগণ। এর আগে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার বিষয় নিয়ে আন্তমন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে নির্বাচন কমিশন।
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:৪৭

উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে : ইসি আলমগীর
আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে শুধু প্রার্থী নয়, কেউ প্রভাব বিস্তার করলে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর। তিনি বলেন, এখানে কে কার আত্মীয় এগুলো নির্বাচন কমিশন বা নির্বাচনসংশ্লিষ্ট কারও দেখার বিষয় নয়। যে কেউ নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করলেই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ২০২৪ উপলক্ষে নরসিংদী জেলার নির্বাচন কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান। নির্বাচন কমিশনার আলমগীর বলেন, আমাদের একটাই উদ্দেশ্য, নির্বাচনটা হতে হবে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ। জাতীয় নির্বাচন থেকে আরও ভালো নির্বাচন হবে উপজেলা নির্বাচন। এ জন্য যা যা করার দরকার তা, করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে। ইসি আলমগীর বলেন, নির্বাচনে যেন কেউ প্রভাব বিস্তার না করেন সে বিষয়ে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা কেউ যদি চাপ অনুভব করেন, সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণসহ অভিযোগ করুন। ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন নরসিংদীর জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলম। এ সময় পুলিশ সুপার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, স্থানীয় সরকার শাখার উপপরিচালক মৌসুমী সরকার রাখীসহ জেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা, র‍্যাব, জেলার ছয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৩৩

প্রার্থী যতই প্রভাবশালী হোক কোনো ছাড় নয় : ইসি রাশেদা
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) রাশেদা সুলতানা বলেছেন, আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কে প্রভাবশালী প্রার্থী, তা আমরা দেখব না। প্রার্থী যতই প্রভাবশালী হোক আইন মেনে চলতে হবে। আইনবহির্ভূত কাজ করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। রোববার (৩১ মার্চ) দুপুরে রংপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে বিভাগের সব জেলা ও উপজেলার নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে ইসি রাশেদা বলেন, এর আগেও আমরা অনেক নির্বাচনে প্রার্থিতা বাতিল করেছি। নির্বাচনের দিনেও প্রার্থিতা বাতিল করেছি। রাষ্ট্র আমাদের যে দায়িত্ব দিয়েছে, তা কঠোরভাবে পালন করব। তিনি বলেন, নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ মাঠপর্যায়ে যেসব কর্মকর্তা দায়িত্বরত থাকবেন তাদেরকে বলব, আপনারা কোনো বেআইনি কাজে জড়িত হলে বরদাশত করা হবে না। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনোভাবে কোনো অনিয়ম আমরা মেনে নেব না। নির্বাচনে জামায়াত অংশ নেবে কি না, জানতে চাইলে এ প্রসঙ্গে ইসি রাশেদা বলেন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলগতভাবে এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েও নির্বাচন করা যাবে। এর ফলে কে জামায়াত বা কোন দল সেটা আমরা দেখব না, আমরা দেখব প্রার্থীকে। সব প্রার্থীকেই নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলতে হবে। এ সময় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে রংপুর বিভাগের কোনো উপজেলাতেই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) থাকবে না বলে জানান ইসি রাশেদা সুলতানা। মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন রংপুর বিভাগীয় কমিশনার হাবিবুর রহমান, রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মনিরুজ্জামান। এ ছাড়াও রংপুর বিভাগের ৮ জেলার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারসহ বিভাগের সব নির্বাহী কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসারসহ সব পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
৩১ মার্চ ২০২৪, ১৭:৫৬

রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী ব্যয়ের হিসাব চাইল ইসি
গেল জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যয় করা অর্থের হিসাব দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২ এর ৪৪গগগ (১) ও (৫) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচন সমাপ্ত হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে অর্থাৎ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট ব্যয় বিবরণী নির্বাচন কমিশনে দাখিল করার বিধান রয়েছে। গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলগুলোকে তাদের নির্বাচন সংশ্লিষ্ট ব্যয় বিবরণী দাখিলের জন্য নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্দেশনা প্রদান করা হলো। এর আগে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্বে তার সভাকক্ষে নির্বাচন কমিশনের সভায় সিদ্ধান্ত হয় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ধাপে ১৫২টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ৮ মে। সভা শেষে ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ জানান, ঘোষিত তপসিল অনুযায়ী প্রথম ধাপে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র দাখিলে শেষ সময় ১৫ এপ্রিল। যাচাই-বাছাই ১৭ এপ্রিল এবং প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল নির্ধারণ করা হয়েছে।
২২ মার্চ ২০২৪, ১২:৩৩

নির্বাচন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণহীন হলেই ভোট বন্ধ : ইসি
দুই সিটি, পৌরসভা, জেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি ভালো আছে, তবে নিয়ন্ত্রণের বাইরে গেলে ভোট বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। বুধবার (৬ মার্চ) নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে তিনি এসব কথা বলেন। ইসি মো. আলমগীর বলেন, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা সিটির সঙ্গে ৯ মার্চ পৌরসভা, জেলা পরিষদ, ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনও আছে। সার্বিক পরিস্থিতি ভালো আছে, তবে নিয়ন্ত্রণের বাইরে গেলে ভোট বন্ধ করে দেওয়া হবে। তিনি বলেন, আমাদের প্রস্তুতি সব দিক থেকেই ভালো। আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের অংশ হিসেবে চাহিদা অনুযায়ি ফোর্স ও অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত আমাদের মূল্যায়ন পরিবেশ ভালো। আশা করি, নির্বাচন ভালোভাবেই হবে। দুই সিটির নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, দুই সিটি নির্বাচনে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি হবে, এ ধরনের তথ্য আমাদের কাছে নাই। তারপরও সতর্কতা হিসেবে জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন থেকে তারা যে অতিরিক্ত ফোর্স চেয়েছে সেভাবে দিয়েছি। নিয়ন্ত্রণের বাইরে পরিস্থিতি চলে গেলে কেন্দ্রের নির্বাচন বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তারা বন্ধ না করলে আমরা (কমিশন) বন্ধ করে দেব। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) প্রসঙ্গে মো. আলমগীর বলেন, এ প্রকল্পে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কোনো বরাদ্দ না থাকায় জনবল রাখা হয়নি। এগুলো কর্মকর্তাদের দিয়েই মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির সহায়তায় রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকি। জনবল এবং আর্থিক সীমাবদ্ধতা থাকায় অনেকগুলো ইভিএমই কাজ করছে না। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সচলগুলোকে ব্যবহারের জন্য পাঠানো হচ্ছে।
০৬ মার্চ ২০২৪, ১৭:৫৫

নির্বাচনে অনিয়ম করার সুযোগ নেই : ইসি আনিছুর
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনিছুর রহমান বলেছেন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন উপনির্বাচনে কোনো প্রকার অনিয়ম করার সুযোগ নেই। সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশনের সকল প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে কুসিক উপনির্বাচনের আইনশৃঙ্খলা সভা ও প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী-নির্বাচনী এজেন্টের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।  নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান বলেন, গত সিটি নির্বাচনের ফলাফলের মতই বিরতিহীনভাবে ফল প্রকাশ করা হবে। একাধিক কর্মকর্তা ফল প্রকাশের সময় থাকবেন। যেন বিরতীহীনভাবে ফলাফল প্রকাশ করা যায়। এ সময় তিনি প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের বিভিন্ন অভিযোগ শুনে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন।  ইসি বলেন, স্থানীয় প্রশাসন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও নির্বাচন কর্মকর্তাদের কঠোর নির্দেশনা দেওয়া আছে। নির্বাচনের দিন কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা বা অনিয়ম দেখলেই তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।    এর আগে বেলা সাড়ে ১১টায় কুমিল্লা সার্কিট হাউসে সিটি করপোরেশন উপনির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান আইনশৃঙ্খলা সভায় অংশগ্রহণ করেন। আইনশৃঙ্খলা সভা শেষে একই স্থানে তিনি চার প্রার্থীকে নিয়ে মতবিনিময় করেন। এ সময় চার প্রার্থী ও প্রার্থীদের প্রধান এজেন্টদের সাথে কথা বলেন। এ সময় হাতি প্রতীকের প্রার্থী নূর উর রহমান মাহমুদ তানিম, ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী নিজাম উদ্দীন কায়সার ও টেবিল ঘড়ি প্রতীকের প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কু বিভিন্ন বিষয়ে অভিযোগ করেন। তবে বাস প্রতীকের প্রার্থী ডা. তাহসীন বাহার সূচনা কোনো অভিযোগ করেননি।   সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা প্রশাসক খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান। সভাপতিত্ব করেন কুমিল্লা অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফরহাদ হোসেন। উপস্থিত ছিলেন- অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোংনে থোয়াই মারমাসহ উপজেলা নির্বাহী অফিসার, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৫৬

কেন্দ্রে অনিয়ম হলে ভোটগ্রহণ বন্ধ : ইসি আলমগীর
সিটি নির্বাচনে কোনো কেন্দ্রে অনিয়ম হলে ওই কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর।  বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ময়মনসিংহ সিটি কপোরেশন নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, স্থানীয় প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। ইসি আলমগীর বলেন, এনালগ পদ্ধতি বাতিল করে, প্রার্থীদের নমিনেশন পেপার সাবমিটসহ নির্বাচনের সকল কার্যক্রম ডিজিটাল করার প্রক্রিয়ার কাজ চলছে।  ইসি আলমগীর বলেন, নির্বাচন নিরপেক্ষ হবে। কোথাও কোনো অনিয়মের সুযোগ নেই। অভিযোগ পেলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, ইভিএমে কিভাবে ভোট দিতে হয়, তা ভোটারদের জানাতে জেলা প্রশাসন ও তথ্য অফিসের মাধ্যমে প্রচারণা চালানো হবে। এমনকি নির্বাচনের দিন ভোটারদের লাইনেও বিষয়টি নিয়ে ভোটারদের ধারণা দেওয়া হবে। ইভিএম শুধু ময়মনসিংহ নয় এর আগে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা, ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভা নির্বাচনে ইভিএম এর মাধ্যমে ভোটগ্রহণ হয়েছে। এতে কোথাও সমস্যা হয়েছে বলে আমার জানা নেই। তবে আঙ্গুলের ছাপে কিছু ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে থাকে, সেজন্য সঠিক ভোটার নিশ্চিত হলে ভোট দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। মোট কথা ইভিএম নিয়ে ভয়ের কিছু নেই বরং ভোটার উপস্থিতিই আসল বিষয়।   এ সময় ইসি মো. আলমগীর প্রার্থীদের সমান সুযোগ নিশ্চিত করার প্রসঙ্গ টেনে বলেন, কোনো প্রার্থীর প্রতি অসম্মানজনক আচরণ করার সুযোগ নেই। আমাদের কাছে সব প্রার্থী সমানভাবে সম্মানিত। জনগণ যাকে ভোট দিবে, তিনিই নির্বাচিত হবেন। এক্ষেত্রে কোন নির্বাচন কর্মকর্তা নিরপেক্ষ না হলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করুন। তদন্ত করে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিগত সময়ে আপনারা দেখেছেন জেলা প্রশাসক, নির্বাচন কর্মকর্তা ও ওসিসহ অনেকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে বাদ যায়নি প্রার্থীরাও। বিগত জাতীয় নির্বাচনে একজন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। মোট কথা আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে জাল ভোট বা অনিয়মের কোনও সুযোগ নেই।   পরে টাউনহলে তারেক স্মৃতি অডিটোরিয়ামে নির্বাচনে মেয়র, কাউন্সিলর প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন ইসি আলমগীর।  সভায় উপস্থিত ছিলেন, ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ের কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:৫৬

রমজানে উপজেলা নির্বাচনের তফসিল : ইসি
আসন্ন রজমান মাসে ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।  মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নির্বাচন ভবনের নিজ রুমে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। অশোক কুমার বলেন, ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশন চার ধাপে উপজেলা নির্বাচনের তালিকা প্রকাশ করেছে। নির্বাচনের তফসিল দিতে ৪০ থেকে ৪২ দিন সময় লাগে। এক্ষেত্রে রোজার মধ্যেই তফসিল ঘোষণা হবে। সেটা পরবর্তী কমিশন সভায় নির্ধারণ করা হবে।  ৯ মার্চ স্থানীয় সরকারের নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে তিনি বলেন, ২৩৩ নির্বাচন হলেও বড় নির্বাচন মাত্রা কয়েকটা। সেগুলোতে আচরণবিধি যথাযথ পালনের জন্য অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হবে। এ সময় সংসদের সংরক্ষিত নারী এমপিদের গেজেটের বিষয়ে তিনি বলেন, গেজেট ছাপানোর জন্য আজকে বিজি প্রেসে পাঠানো হয়েছে। আজকের মধ্যে গেজেট হবে। গেজেট হয়ে গেলেই আজকেই সংসদ সচিবালয়ে পাঠানো হবে।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪৭

আরও ১৩৭ উপজেলায় ভোট কখন জানাল ইসি
আরও ১৩৭ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন কখন অনুষ্ঠিত হবে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ নিয়ে মোট ৪৮১টি উপজেলা নির্বাচনের তারিখ জানাল সংস্থাটি। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার কর্মকর্তারা এ তথ্য জানান। তারা জানান, সিলেট, চট্টগ্রাম ও কুমিল্লা অঞ্চলের ১৩৭ উপজেলার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে আগামী ৪ মে প্রথম ধাপে ৪৫টি, দ্বিতীয় ধাপে ১১ মে ৪৪টি, তৃতীয় ধাপে ১৮ মে ৩৪টি ও চতুর্থ ধাপে ২৫ মে ১৪টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় চার ধাপে দেশের ৬ বিভাগের ৩৪৪টি উপজেলার নির্বাচনের সময় জানিয়েছে ইসি। ইসি ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী- প্রথম ধাপে ১০৮টি, দ্বিতীয় ধাপে ১২১টি তৃতীয় ধাপে ৭৭টি ও চতুর্থ ধাপে ৩৮টি উপজেলায় ভোট হবে। এরমধ্যে প্রথম ধাপে আগামী ৪ মে রাজশাহী অঞ্চলের জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল, কালাই ও আক্কেলপুর; বগুড়ার সারিয়াকান্দা, সোনাতলা ও গাবতলী; চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল, গোমস্তাপুর ও ভোলাহাট; নওগাঁর ধামইরহাট, পত্নীতলা, মহাদেবপুর ও বদলগাছী; রাজশাহীর গোদাগাড়ী ও তানোর; নাটোরের নাটোর সদর, নলডাঙ্গা ও সিংড়া; সিরাজগঞ্জের সিরাজগঞ্জ সদর, কাজিপুর ও বেলকুচি; পাবনার সাঁথিয়া, সুজানগর ও বেড়া। রংপুর অঞ্চল- পঞ্চগড় সদর, তেঁতুলিয়া ও আটোরিয়া; ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী ও হরিপুর; নীলফামারীর ডোমার ও ডিমলা; দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট, হাকিমপুর ও বিরামপুর; লালমনিরহাটের পাটগ্রাম ও হাতীবান্ধা; রংপুরের কাউনিয়া ও পীরগাছা; কুড়িগ্রামের রৌমারী, চর রাজিবপুর ও চিলমারী; গাইবান্ধার সাঘাটা ও ফুলছড়ি। খুলনা অঞ্চল- মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর; কুষ্টিয়ার খোকসা, কুষ্টিয়া সদর ও কুমারখালী; চুয়াডাঙ্গার জীবননগর ও দামুড়হুদা; ঝিনাইদহের ঝিনাইদহ সদর ও কালীগঞ্জ; যশোরের মনিরামপুর ও কেশবপুর; মাগুরার মাগুরা সদর ও শ্রীপুর; নড়াইলের কালিয়া; বাগেরহাটের বাগেরহাট সদর, রামপাল ও কচুয়া; সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ ও শ্যামনগর। বরিশাল অঞ্চল- বরিশাল সদর ও বাকেরগঞ্জ; পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া ও ভান্ডারিয়া। ঢাকা অঞ্চল- ঢাকার দোহার, নবাবগঞ্জ ও কেরানীগঞ্জ; গোপালগঞ্জের গোপালগঞ্জ সদর, কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়া; নারায়ণগঞ্জের নারায়ণগঞ্জ সদর ও বন্দর; গাজীপুরের গাজীপুর সদর, কালীগঞ্জ ও কাপাসিয়া; রাজবাড়ীর কালুখালী ও পাংশা; মানিকগঞ্জের সিংগাইর ও হরিরামপুর; ফরিদপুরের চরভদ্রাসন, মধুখালী ও ফরিদপুর সদর; মাদারীপুরের মাদারীপুর সদর, শিবচর ও রাজৈর; শরীয়তপুরের নড়িয়া ও ভেদরগঞ্জ; নরসিংদীর নরসিংদী সদর ও পলাশ; টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী, মধুপুর ও গোপালপুর; মুন্সিগঞ্জের মুন্সিগঞ্জ সদর ও গজারিয়া; কিশোরগঞ্জের কিশোরগঞ্জ সদর, হোসেনপুর ও পাকুন্দিয়া। ময়মনসিংহ অঞ্চল- ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া ও ফুলপুর; জামালপুরের জামালপুর সদর ও সরিষাবাড়ী; শেরপুরের ঝিনাইগাতী ও শ্রীবরদী; নেত্রকোনার দুর্গাপুর ও কলমাকান্দা। দ্বিতীয় ধাপে আগামী ১১ মে রাজশাহী অঞ্চলের জয়পুরহাট সদর ও পাঁচবিবি; বগুড়ার দুপচাঁচিয়া, আদমদীঘি ও কাহালু; চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ; নওগাঁর সাপাহার, পোরশা ও নিয়ামতপুর; রাজশাহীর পুঠিয়া, বাগমারা ও দুর্গাপুর; নাটোরের লালপুর ও বাগাতিপাড়া; সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া ও তাড়াশ; পাবনার চাটমোহর, ভাংগুড়া ও ফরিদপুর। রংপুর অঞ্চল- পঞ্চগড়ের বোদা ও দেবীগঞ্জ; ঠাকুরগাঁও সদর ও রাণীশংকৈল; নীলফামারীর সৈয়দপুর, কিশোরগঞ্জ ও জলঢাকা; দিনাজপুরের বিরল, কাহারোল, বীরগঞ্জ ও বোচাগঞ্জ; লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ ও আদিতমারী; রংপুরের মিঠাপুকুর ও পীরগঞ্জ; কুড়িগ্রামের রাজারহাট, উলিপুর ও কুড়িগ্রাম সদর; গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ, পলাশবাড়ী ও গাইবান্ধা সদর। খুলনা অঞ্চল- মেহেরপুরের গাংনী; কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা, মিরপুর ও দৌলতপুর; চুয়াডাঙ্গার চুয়াডাঙ্গা সদর ও আলমডাঙ্গা; ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ড ও শৈলকুপা; যশোরের চৌগাছা, ঝিকরগাছা ও শার্শা; মাগুরার শালিখা ও মহম্মদপুর; নড়াইলের নড়াইল সদর ও লোহাগড়া; বাগেরহাটের ফকিরহাট, মোল্লাহাট ও চিতলমারী; খুলনার তেরখাদা, দিঘলিয়া ও ফুলতলা; সাতক্ষীরার তালা, দেবহাটা ও আশাশুনি। বরিশাল অঞ্চল- বরিশালের বাবুগঞ্জ, উজিরপুর ও বানারিপাড়া; পটুয়াখালীর দশমিনা, গলাচিপা ও বাউফল; পিরোজপুরের কাউখালী ও নেছারাবাদ; ভোলার বোরহানউদ্দিন, ভোলা সদর ও দৌলতখান; ঝালকাঠির ঝালকাঠি সদর ও নলছিটি; বরগুনার বেতাগী ও বরগুনা সদর। ঢাকা অঞ্চল- ঢাকার সাভার ও ধামরাই; গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী ও মুকসুদপুর; নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও, রূপগঞ্জ ও আড়াইহাজার; গাজীপুরের কালিয়াকৈর ও শ্রীপুর; রাজবাড়ীর রাজবাড়ী সদর, গোয়ালন্দ ও বালিয়াকান্দি; মানিকগঞ্জের শিবালয়, ঘিওর ও দৌলতপুর; ফরিদপুরের নগরবান্দা ও সালথা; মাদারীপুরের কালকিনি ও ডাসার; শরীয়তপুরের শরীয়তপুর সদর ও জাজিরা; নরসিংদীর বেলাবো ও মনোহরদী; টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর, কালিহাতি ও ঘাটাইল; মুন্সিগঞ্জের লৌহজং ও টঙ্গিবাড়ী; কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী, নিকলী ও অষ্টগ্রাম। ময়মনসিংহ অঞ্চল- ময়মনসিংহ সদর, মুক্তাগাছা ও গৌরীপুর; জামালপুরের বকশীগঞ্জ, দেওয়ানগঞ্জ ও ইসলামপুর; শেরপুরের নালিতাবাড়ী ও নকলা; নেত্রকোনার নেত্রকোনা সদর, পূর্বধলা ও বারহাট্টা। তৃতীয় ধাপে আগামী ১৮ মে রাজশাহী অঞ্চলের- বগুড়ার বগুড়া সদর, শাজাহানপুর, শিবগঞ্জ; নওগাঁর আত্রাই ও রাণীনগর; রাজশাহীর পবা ও মোহনপুর; নাটোরের গুরুদাসপুর ও বড়াইগ্রাম; সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর ও চৌহালী; পাবনার পাবনা সদর, আটঘরিয়া ও ঈশ্বরদী। রংপুর অঞ্চল- ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ; নীলফামারীর নীলফামারী সদর, দিনাজপুরের দিনাজপুর সদর, খানসামা, চিরিরবন্দর; লালমনিরহাটের লালমনিরহাট সদর; রংপুরের রংপুর সদর ও গঙ্গাচড়া; কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী, ভূরুঙ্গামারী ও নাগেশ্বরী; গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর ও সুন্দরগঞ্জ। খুলনা অঞ্চল- যশোরের যশোর সদর, অভয়নগর ও বাঘারপাড়া; বাগেরহাটের শরণখোলা, মোরেলগঞ্জ ও মোংলা; খুলনার কয়রা, পাইকগাছা ও ডুমুরিয়া; সাতক্ষীরার কলারোয়া ও সাতক্ষীরা সদর। বরিশাল অঞ্চল- বরিশালের গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া; পটুয়াখালীর পটুয়াখালী সদর, মির্জাগঞ্জ ও দুমকি; পিরোজপুরের পিরোজপুর সদর, নাজিরপুর ও ইন্দুরকানি; ভোলার তজুমদ্দিন ও লালমোহন; ঝালকাঠির রাজাপুর ও কাঠালিয়া; বরগুনার বামনা ও পাথরঘাটা। ঢাকা অঞ্চল- মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া; ফরিদপুরের ভাঙ্গা ও সদরপুর, শরীয়তপুরের ডামুড্যা ও গোসাইরহাট; নরসিংদীর শিবপুর ও রায়পুরা; টাঙ্গাইল সদর, দেলদুয়ার ও নাগরপুর; মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান ও শ্রীনগর; কিশোরগঞ্জের ইটনা, তাড়াইল, করিমগঞ্জ ও মিঠামইন। ময়মনসিংহ অঞ্চল- ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া, ঈশ্বরগঞ্জ ও ত্রিশাল; জামালপুরের মেলান্দহ ও মাদারগঞ্জ; নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ, মদন ও খালিয়াজুরী। চতুর্থ ধাপে আগামী ২৫ মে রাজশাহী অঞ্চলের- বগুড়ার নন্দীগ্রাম, শেরপুর ও ধুনট; নওগাঁর নওগাঁ সদর ও মান্দা; রাজশাহীর চারঘাট ও বাঘা; সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ ও রায়গঞ্জ। রংপুর অঞ্চল- দিনাজপুরের ফুলবাড়িয়া, পার্বতীপুর ও নবাবগঞ্জ; রংপুরের তারাগঞ্জ ও বদরগঞ্জ। খুলনা অঞ্চল- খুলনার রূপসা, দাকোপ ও বটিয়াঘাটা। বরিশাল অঞ্চল- বরিশালের মুলাদী ও হিজলা; পটুয়াখালীর কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী; ভোলার মনপুরা ও চরফ্যাশন; বরগুনার আমতলী ও তালতলী। ঢাকা অঞ্চল- ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা ও বোয়ালমারী; টাঙ্গাইলের মির্জাপুর, বাসাইল ও সখীপুর; কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর, কুলিয়ারচর ও ভৈরব। ময়মনসিংহ অঞ্চল- ভালুকা, গফরগাঁও ও নান্দাইল এবং নেত্রকোনার কেন্দুয়া ও আটপাড়া উপজেলা। রাজশাহী; রংপুর; খুলনা; বরিশাল; ঢাকা ও ময়মনসিংহ অঞ্চলের ৩৪৪টি উপজেলা ভোটের সময় জানিয়েছিল ইসি। এতে বলা হয়েছিল ছয় অঞ্চলে প্রথম ধাপে ১০৮টি, দ্বিতীয় ধাপে ১২১টি, তৃতীয় ধাপে ৭৭টি ও চতুর্থ ধাপে ৩৮টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। দেশের ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৪৮১টি উপজেলার সময় জানাল ভোট আয়োজনকারী সংস্থাটি। দুই ধাপে ঘোষিত ইসির তালিকা অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৫৩টি, দ্বিতীয় ধাপে ১৬৫টি, তৃতীয় ধাপে ১১১টি ও চতুর্থ ধাপে ৫২টি উপজেলার সময় জানাল ইসি।  
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:২২

কোন উপজেলায় কবে ভোট, জানাল ইসি
চার ধাপে দেশের ৬ বিভাগের ৩৪৪টি উপজেলার নির্বাচনের সময় জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ওয়েবসাইটে এসব উপজেলার তালিকা প্রকাশ করেছে ইসি।  ইসি ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী- রাজশাহী, রংপুর, খুলনা, বরিশাল, ঢাকা ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে প্রথম ধাপে ১০৮টি, দ্বিতীয় ধাপে ১২১টি তৃতীয় ধাপে ৭৭টি ও চতুর্থ ধাপে ৩৮টি উপজেলায় ভোট হবে।  এরমধ্যে প্রথম ধাপে আগামী ৪ মে রাজশাহী অঞ্চলের জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল, কালাই ও আক্কেলপুর; বগুড়ার সারিয়াকান্দা, সোনাতলা ও গাবতলী; চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল, গোমস্তাপুর ও ভোলাহাট; নওগাঁর ধামইরহাট, পত্নীতলা, মহাদেবপুর ও বদলগাছী; রাজশাহীর গোদাগাড়ী ও তানোর; নাটোরের নাটোর সদর, নলডাঙ্গা ও সিংড়া; সিরাজগঞ্জের সিরাজগঞ্জ সদর, কাজিপুর ও বেলকুচি; পাবনার সাঁথিয়া, সুজানগর ও বেড়া। রংপুর অঞ্চল- পঞ্চগড় সদর, তেঁতুলিয়া ও আটোরিয়া; ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী ও হরিপুর; নীলফামারীর ডোমার ও ডিমলা; দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট, হাকিমপুর ও বিরামপুর; লালমনিরহাটের পাটগ্রাম ও হাতীবান্ধা; রংপুরের কাউনিয়া ও পীরগাছা; কুড়িগ্রামের রৌমারী, চর রাজিবপুর ও চিলমারী; গাইবান্ধার সাঘাটা ও ফুলছড়ি। খুলনা অঞ্চল- মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর; কুষ্টিয়ার খোকসা, কুষ্টিয়া সদর ও কুমারখালী; চুয়াডাঙ্গার জীবননগর ও দামুড়হুদা; ঝিনাইদহের ঝিনাইদহ সদর ও কালীগঞ্জ; যশোরের মনিরামপুর ও কেশবপুর; মাগুরার মাগুরা সদর ও শ্রীপুর; নড়াইলের কালিয়া; বাগেরহাটের বাগেরহাট সদর, রামপাল ও কচুয়া; সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ ও শ্যামনগর। বরিশাল অঞ্চল- বরিশাল সদর ও বাকেরগঞ্জ; পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া ও ভান্ডারিয়া। ঢাকা অঞ্চল- ঢাকার দোহার, নবাবগঞ্জ ও কেরানীগঞ্জ; গোপালগঞ্জের গোপালগঞ্জ সদর, কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়া; নারায়ণগঞ্জের নারায়ণগঞ্জ সদর ও বন্দর; গাজীপুরের গাজীপুর সদর, কালীগঞ্জ ও কাপাসিয়া; রাজবাড়ীর কালুখালী ও পাংশা; মানিকগঞ্জের সিংগাইর ও হরিরামপুর; ফরিদপুরের চরভদ্রাসন, মধুখালী ও ফরিদপুর সদর; মাদারীপুরের মাদারীপুর সদর, শিবচর ও রাজৈর; শরীয়তপুরের নড়িয়া ও ভেদরগঞ্জ; নরসিংদীর নরসিংদী সদর ও পলাশ; টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী, মধুপুর ও গোপালপুর; মুন্সিগঞ্জের মুন্সিগঞ্জ সদর ও গজারিয়া; কিশোরগঞ্জের কিশোরগঞ্জ সদর, হোসেনপুর ও পাকুন্দিয়া। ময়মনসিংহ অঞ্চল- ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া ও ফুলপুর; জামালপুরের জামালপুর সদর ও সরিষাবাড়ী; শেরপুরের ঝিনাইগাতী ও শ্রীবরদী; নেত্রকোনার দুর্গাপুর ও কলমাকান্দা। দ্বিতীয় ধাপে আগামী ১১ মে রাজশাহী অঞ্চলের জয়পুরহাট সদর ও পাঁচবিবি; বগুড়ার দুপচাঁচিয়া, আদমদীঘি ও কাহালু; চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ; নওগাঁর সাপাহার, পোরশা ও নিয়ামতপুর; রাজশাহীর পুঠিয়া, বাগমারা ও দুর্গাপুর; নাটোরের লালপুর ও বাগাতিপাড়া; সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া ও তাড়াশ; পাবনার চাটমোহর, ভাংগুড়া ও ফরিদপুর। রংপুর অঞ্চল- পঞ্চগড়ের বোদা ও দেবীগঞ্জ; ঠাকুরগাঁও সদর ও রাণীশংকৈল; নীলফামারীর সৈয়দপুর, কিশোরগঞ্জ ও জলঢাকা; দিনাজপুরের বিরল, কাহারোল, বীরগঞ্জ ও বোচাগঞ্জ; লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ ও আদিতমারী; রংপুরের মিঠাপুকুর ও পীরগঞ্জ; কুড়িগ্রামের রাজারহাট, উলিপুর ও কুড়িগ্রাম সদর; গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ, পলাশবাড়ী ও গাইবান্ধা সদর। খুলনা অঞ্চল- মেহেরপুরের গাংনী; কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা, মিরপুর ও দৌলতপুর; চুয়াডাঙ্গার চুয়াডাঙ্গা সদর ও আলমডাঙ্গা; ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ড ও শৈলকুপা; যশোরের চৌগাছা, ঝিকরগাছা ও শার্শা; মাগুরার শালিখা ও মহম্মদপুর; নড়াইলের নড়াইল সদর ও লোহাগড়া; বাগেরহাটের ফকিরহাট, মোল্লাহাট ও চিতলমারী; খুলনার তেরখাদা, দিঘলিয়া ও ফুলতলা; সাতক্ষীরার তালা, দেবহাটা ও আশাশুনি। বরিশাল অঞ্চল- বরিশালের বাবুগঞ্জ, উজিরপুর ও বানারিপাড়া; পটুয়াখালীর দশমিনা, গলাচিপা ও বাউফল; পিরোজপুরের কাউখালী ও নেছারাবাদ; ভোলার বোরহানউদ্দিন, ভোলা সদর ও দৌলতখান; ঝালকাঠির ঝালকাঠি সদর ও নলছিটি; বরগুনার বেতাগী ও বরগুনা সদর। ঢাকা অঞ্চল- ঢাকার সাভার ও ধামরাই; গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী ও মুকসুদপুর; নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও, রূপগঞ্জ ও আড়াইহাজার; গাজীপুরের কালিয়াকৈর ও শ্রীপুর; রাজবাড়ীর রাজবাড়ী সদর, গোয়ালন্দ ও বালিয়াকান্দি; মানিকগঞ্জের শিবালয়, ঘিওর ও দৌলতপুর; ফরিদপুরের নগরবান্দা ও সালথা; মাদারীপুরের কালকিনি ও ডাসার; শরীয়তপুরের শরীয়তপুর সদর ও জাজিরা; নরসিংদীর বেলাবো ও মনোহরদী; টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর, কালিহাতি ও ঘাটাইল; মুন্সিগঞ্জের লৌহজং ও টঙ্গিবাড়ী; কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী, নিকলী ও অষ্টগ্রাম। ময়মনসিংহ অঞ্চল- ময়মনসিংহ সদর, মুক্তাগাছা ও গৌরীপুর; জামালপুরের বকশীগঞ্জ, দেওয়ানগঞ্জ ও ইসলামপুর; শেরপুরের নালিতাবাড়ী ও নকলা; নেত্রকোনার নেত্রকোনা সদর, পূর্বধলা ও বারহাট্টা। তৃতীয় ধাপে আগামী ১৮ মে রাজশাহী অঞ্চলের- বগুড়ার বগুড়া সদর, শাজাহানপুর, শিবগঞ্জ; নওগাঁর আত্রাই ও রাণীনগর; রাজশাহীর পবা ও মোহনপুর; নাটোরের গুরুদাসপুর ও বড়াইগ্রাম; সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর ও চৌহালী; পাবনার পাবনা সদর, আটঘরিয়া ও ঈশ্বরদী। রংপুর অঞ্চল- ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ; নীলফামারীর নীলফামারী সদর, দিনাজপুরের দিনাজপুর সদর, খানসামা, চিরিরবন্দর; লালমনিরহাটের লালমনিরহাট সদর; রংপুরের রংপুর সদর ও গঙ্গাচড়া; কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী, ভূরুঙ্গামারী ও নাগেশ্বরী; গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর ও সুন্দরগঞ্জ। খুলনা অঞ্চল- যশোরের যশোর সদর, অভয়নগর ও বাঘারপাড়া; বাগেরহাটের শরণখোলা, মোরেলগঞ্জ ও মোংলা; খুলনার কয়রা, পাইকগাছা ও ডুমুরিয়া; সাতক্ষীরার কলারোয়া ও সাতক্ষীরা সদর। বরিশাল অঞ্চল- বরিশালের গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া; পটুয়াখালীর পটুয়াখালী সদর, মির্জাগঞ্জ ও দুমকি; পিরোজপুরের পিরোজপুর সদর, নাজিরপুর ও ইন্দুরকানি; ভোলার তজুমদ্দিন ও লালমোহন; ঝালকাঠির রাজাপুর ও কাঠালিয়া; বরগুনার বামনা ও পাথরঘাটা। ঢাকা অঞ্চল- মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া; ফরিদপুরের ভাঙ্গা ও সদরপুর, শরীয়তপুরের ডামুড্যা ও গোসাইরহাট; নরসিংদীর শিবপুর ও রায়পুরা; টাঙ্গাইল সদর, দেলদুয়ার ও নাগরপুর; মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান ও শ্রীনগর; কিশোরগঞ্জের ইটনা, তাড়াইল, করিমগঞ্জ ও মিঠামইন। ময়মনসিংহ অঞ্চল- ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া, ঈশ্বরগঞ্জ ও ত্রিশাল; জামালপুরের মেলান্দহ ও মাদারগঞ্জ; নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ, মদন ও খালিয়াজুরী। চতুর্থ ধাপে আগামী ২৫ মে রাজশাহী অঞ্চলের- বগুড়ার নন্দীগ্রাম, শেরপুর ও ধুনট; নওগাঁর নওগাঁ সদর ও মান্দা; রাজশাহীর চারঘাট ও বাঘা; সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ ও রায়গঞ্জ। রংপুর অঞ্চল- দিনাজপুরের ফুলবাড়িয়া, পার্বতীপুর ও নবাবগঞ্জ; রংপুরের তারাগঞ্জ ও বদরগঞ্জ। খুলনা অঞ্চল- খুলনার রূপসা, দাকোপ ও বটিয়াঘাটা। বরিশাল অঞ্চল- বরিশালের মুলাদী ও হিজলা; পটুয়াখালীর কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী; ভোলার মনপুরা ও চরফ্যাশন; বরগুনার আমতলী ও তালতলী।   ঢাকা অঞ্চল- ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা ও বোয়ালমারী; টাঙ্গাইলের মির্জাপুর, বাসাইল ও সখীপুর; কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর, কুলিয়ারচর ও ভৈরব। ময়মনসিংহ অঞ্চল- ভালুকা, গফরগাঁও ও নান্দাইল এবং নেত্রকোনার কেন্দুয়া ও আটপাড়া উপজেলা।
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০২:২৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়