• ঢাকা সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
আইএসও সনদ পেল ২২ প্রতিষ্ঠান
আন্তর্জাতিক মানের ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করায় ২২টি প্রতিষ্ঠানকে ২৮টি আইএসও সনদ প্রদান করা হয়েছে। বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) পক্ষ থেকে রোববার (৫ মে) এসব প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের কাছে সনদ হস্তান্তর করা হয়।  সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলো হলো লোভেন বায়োসায়েন্স বেভারেজ লিমিটেড, সেনা কল্যাণ ইলেকট্রনিক্স; জে. এইচ. এম আগারউড; নাভেদ ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস; আলমগীর কন্সট্রাকশন লিমিটেড; দি রানী রি-রোলিং মিলস লিমিটেড; ফুলকলি ব্রেড অ্যান্ড বিস্কুট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড; বেসিক পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড; এবিএস ক্যাবলস; লাইফ মেড পলিমার টেকনোলজি লিমিটেড; এন মোহাম্মদ প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড; হার্বস ওয়ার্ল্ড লিমিটেড; এনেক্স লিমিটেড; এপেক্স মেটাল; নিতা কোম্পানি লিমিটেড, এবিসি কন্সট্রাকশন কেমিক্যাল লিমিটেড।  এছাড়া জে. এইচ. এম আগারউড, পিওরিয়া ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড; এবিএস ক্যাবলস, এন মোহাম্মদ প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের অনুকূলে পরিবেশ ব্যবস্থাপনার ওপর আইএসও ১৪০০১:২০১৫ সনদ প্রদান করা হয় এবং ভিটালেক ডেইরি অ্যান্ড ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ; নওরিশ ফুডস লিমিটেড, কেয়ার নিউট্রেশন লিমিটেড, প্রাইম পুষ্টি লিমিটেড; জাভেদ এগ্রো ফুড প্রসেসিং লিমিটেডের অনুকূলে খাদ্য ব্যবস্থাপনার ওপর আইএসও ২২০০০:২০১৮ সনদ প্রদান করা হয়। অকুপেশনাল হেলথ সেফটি ম্যানেজমেন্টের অনুকূলে জে. এইচ. এম আগারউডকে আইএসও ৪৫০০১:২০১৮ প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে বিএসটিআই’র মহাপরিচালক এসএম ফেরদৌস আলম বলেন, বিএসটিআই থেকে আপনাদের আইএসও সনদ গ্রহণ প্রমাণ করে পণ্য মান এবং ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে আমরা আরও উন্নতির দিকে যাচ্ছি। দেশে যত বেশি ভালো প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে দেশ তত বেশি উন্নত হবে। অনুষ্ঠানে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) প্রথম সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালীসহ আইএসও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ও বিএসটিআই’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
৭ ঘণ্টা আগে

মাধ্যমিক খুলছে শনিবার, প্রাথমিক রোববার
এপ্রিল জুড়ে তাপদাহের কারণে কয়েক দফা বন্ধ থাকার পর এবার যথারীতি পাঠকার্যক্রম শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী শনিবার (৪ মে) থেকেই শুরু হতে যাচ্ছে মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাঠদান। আর পরদিন রোববার (৫ মে) শুরু হবে প্রাথমিক স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রেণি কার্যক্রম।  বৃহস্পতিবার (২ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, শনিবার থেকে যথারীতি মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান কার্যক্রম চলবে। শনিবারও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত কতদিন পর্যন্ত বলবৎ থাকবে- জানতে চাইলে এম এ খায়ের বলেন, এ সিদ্ধান্তটি সাময়িক। টানা বন্ধের কারণে যে শিখন ঘাটতি হয়েছে, তা পূরণ হলেই শনিবারে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত বদল করা হবে।    প্রসঙ্গত, তাপদাহের কারণে ঈদুল ফিতর ও নববর্ষের ছুটির পর ২১ এপ্রিল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার কথা থাকলেও তা এক সপ্তাহ পিছিয়ে ২৮ এপ্রিল খোলা হয়। কিন্তু তাপদাহের তীব্রতার কারণে ২৯ এপ্রিল ঢাকা, চুয়াডাঙ্গা, যশোর, খুলনা ও রাজশাহী জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়। পরে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ৩০ এপ্রিল থেকে ২ মে পর্যন্ত সারা দেশে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
০২ মে ২০২৪, ১৬:৪০

চাঁদপুরে বাঘড়া বাজারে আগুন, পুড়ে ছাই ১২ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
চাঁদপুর সদর উপজেলার বাগাদী ইউনিয়নের বাঘড়া বাজারে আগুন লেগে ১২টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। মঙ্গলবার রাত ৩টায় চাঁদপুর-রায়পুর সড়কের পাশে বাজার সম্মুখের ওই মার্কেটে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। তবে কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে আগুনের সূত্রপাত তা কেউ বলতে পারেনি। বুধবার (১ মে) ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, ব্যবসায়ীরা অনেকেই কান্নাকাটি করছেন। দোকানে রেখে যাওয়া জিনিসগুলো তারা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখছেন। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর কোনো কিছুই অক্ষত নেই। সব পুড়ে ছাই হয়ে আছে। আগুনে পুড়ে যাওয়া ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- মার্কেটের পশ্চিম দিকের আলমগীরের ভ্যান গাড়ির গ্যারেজ, মো. মোছার মোটরবাইকের গ্যারেজ, হাসানের সাইকেলের দোকান, গণি মিজির চায়ের দোকান, সমুন মিয়ার খাবার হোটেল, বারেক গাজী, মমিন মিয়া ও নজরুল ইসলামের রড সিমেন্টের দোকান, নান্নু বহরদারের জ্বালানি তেলের দোকান, অহিদ মিয়ার ডেকোরেটর দোকান, মানসুর মেম্বারের রড সিমেন্টের দোকান ও রবিন্দ্র কর্মকারের কামারের দোকান। স্থানীয়রা জানান, রাত আনুমানিক আড়াইটা থেকে পৌনে ৩টার মধ্যে আগুন লাগে। সড়কের পাশে হওয়ায় আগুন লাগার পর পরই তাৎক্ষণিকভাবে লোকজনের নজরে আসে। খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ফরিদগঞ্জ ও চাঁদপুরের ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে আসেন। একই সময়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় চাঁদপুর সদর মডেল থানা পুলিশ। আগুনে সবচেয়ে বেশি জিনিসপত্র পুড়েছে অহিদ মিয়ার ডেকোরেটরের দোকানে। তিনি অল্প কিছুদিন হলো দোকানের সকল আসবাবপত্র নতুন করে ক্রয় করেছেন। ক্ষতিগ্রস্ত চা দোকানদার গণি মিজি জানান, গত ৮ মাস পূর্বে একই বাজারের ভেতরে তার চা দোকান আগুনে পুড়ে যায়। সেখান থেকে এসে এখানে আবার দোকান শুরু করেন। এখানেও তার সব শেষ হয়ে গেলো। বোনদের কাছ থেকে টাকা ঋণ করে মালপত্র কিনেছেন। পরিবারের ৭ সদস্যের সংসার এখন কীভাবে চলবেন সেই চিন্তা করছেন তিনি। ক্ষতিগ্রস্ত রড-সিমেন্ট ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম বলেন, তিনি রাতে ঘুমিয়ে ছিলেন। রাত ৩টার দিকে তার পাশের ব্যবসায়ী নান্নু বহরদার তাকে ফোন করে জানান তাদের সব দোকান আগুনে পুড়ে গেছে। এসে দেখেন আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস। তার দোকানে থাকা মালামালসহ প্রায় ১৪ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স চাঁদপুর কার্যালয়ের উপপরিচালক সৈয়দ মোহাম্মদ মোরশেদ হোসেন বলেন, রাত ৩টায় আমরা আগুন লাগার সংবাদ পাই। ৩টা ১০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য কাজ শুরু করি। আমাদের দুটি ও ফরিদগঞ্জের দুটিসহ ৪টি ইউনিট একসঙ্গে কাজ করে আধা ঘণ্টার চেষ্টায় ৩টা ৪০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই। কাজ শেষে ভোর ৫টায় আমরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করি। আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে এই মুহূর্তে বলা যাচ্ছে না। তদন্ত সাপেক্ষে বলা যাবে। তবে ওই মার্কেটের ১২টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আগুনে পুড়েছে।
০১ মে ২০২৪, ২০:০০

রাত ৮টার পর বন্ধ হচ্ছে শপিংমল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান
নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের লক্ষ্যে রাত ৮টার মধ্যে শপিংমল বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ। সোমবার (২৯ এপ্রিল) এক বার্তায় বিদ্যুৎ বিভাগ এ আহ্বান জানায়। বিদ্যুৎ বিভাগের বার্তায় বলা হয়, গত ১৫ বছরে বিদ্যুৎ খাতে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন সত্ত্বেও চলমান দাবদাহে বিদ্যুতের চাহিদা অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। তা সত্ত্বেও গ্রাহকদের নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সুবিধা প্রদানে বিদ্যুৎ বিভাগ আন্তরিকভাবে কাজ করছে এবং একই সঙ্গে গ্রাহকদের আরও পরিমিত ও সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ ব্যবহারে আহ্বান জানাচ্ছে। চলমান দাবদাহ ও গ্রীষ্ম মৌসুমে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে গ্রাহকদেরর সহযোগিতা কামনা করা হচ্ছে। যেসব নির্দেশনা দিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ- * রাত ৮টার পর শপিংমল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখুন। * নিম্নহারে বিদ্যুৎ বিল সুবিধা প্রাপ্তির লক্ষ্যে দোকান, শপিং মল, পেট্রোল পাম্প ও সিএনজি স্টেশনে অতিরিক্ত বাতি ব্যবহারে বিরত থাকুন। * সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী হলিডে স্ট্যাগারিং প্রতিপালন করুন। * এসির তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা এর ওপরে রাখুন। * দুর্ঘটনা এড়ানোর লক্ষ্যে হুকিং বা অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে বিরত থাকুন। * বেআইনিভাবে ইজিবাইক ও মোটরচালিত রিকশার ব্যাটারি চার্জিং থেকে বিরত থাকুন। * বিদ্যুতের অপচয় রোধে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করুন।
৩০ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৪০

হিলিতে ক্লাস চলাকালীন শিক্ষার্থী অসুস্থ
আবহাওয়া অধিদপ্তরের জারি করা চতুর্থ দফা হিট অ্যালার্টের মধ্যেই সরকারের নির্দেশনা মেনেই দিনাজপুরের হিলিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে চলছে পাঠদান। অতিরিক্ত গরমের কারণে ঠিকমতো ক্লাস করতে পারছেন না শিক্ষার্থীরা। হঠাৎ করেই অসুস্থ হচ্ছেন অনেকেই। হাকিমপুর (হিলি) উপজেলার হাতিশোঁও আদিবাসী উচ্চবিদ্যালয়ে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নবম শ্রেণির লিজা আক্তার সাথী নামে এক শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তার মাথায় পানি এবং মুখে খাবার সেলাইন নিলে আধা ঘণ্টা পর সে কিছুটা সুস্থ হয়।  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আফতাবুজ্জামান তাজ।  তিনি বলেন, সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক আমরা সকাল থেকে পাঠদান করছিলাম। কিন্তু এরই মধ্যে ৯ম শ্রেণিতে এক শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। আমরা প্রথমে খুব ভয় পেয়েছিলাম। কারণ দেশের বিভিন্ন স্থানে ‘হিটস্ট্রোক’ করে অনেকেই মারা যাচ্ছেন। হিলিতে গত কয়েক দিন থেকে প্রচুর তাপমাত্রা অনুভূত হচ্ছে। অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে আমরা ক্লাস চলাকালীন সময়ে পানির ব্যবস্থা করছি, তবুও এমন পরিস্থিতি আমরা ভয়ের মধ্যে আছি। যদি সরকার তাপমাত্রা কম না হওয়া পর্যন্ত স্কুল বন্ধ রাখতো তাহলে শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক সুবিধা হতো। দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ তোফাজ্জল হোসেন বলেন, রোববার (২৮ এপ্রিল) দিনাজপুরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সন্ধ্যা ছয়টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৩০ শতাংশ। বাতাসের গড় গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৬ কিলোমিটার। 
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:২৫

গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছে ২৯ প্রতিষ্ঠান
পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি’ দিবসে দেশের ১২টি খাতের ২৯টি কারখানা ও প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩। ১২টি খাত হলো-তৈরি পোশাক (ওভেন), তৈরি পোশাক (নিট), টেক্সটাইল, চা, সিমেন্ট, প্লাস্টিক, চামড়া (ফিনিশড গুডস), চামড়া (ট্যানারি), ফার্মাসিউটিক্যালস, টাইলস অ্যান্ড সিরামিক, ইলেক্ট্রিক অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য প্রস্তুতকারক ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ। বিজয়ী কারখানা ও প্রতিষ্ঠানস পুরস্কার হিসেবে এক লাখ টাকা, একটি ক্রেস্ট, একটি মেডেল এবং সার্টিফিকেট পাবে।   শনিবার (২৭ এপ্রিল) শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা এ কে এম ফেরদৌস গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- ১. তৈরি পোশাক (ওভেন) এআর জিনস প্রডিউসার লি., মাহমুদা এ্যাটার্স লিমিটেড, ইভিটেক্স ড্রেস শার্ট লিমিটেড, ডিজাইনার ফ্যাশন লিমিটেড, সাউদার্ন গার্মেন্টস লি., জিরাবো। ২. তৈরি পোশাক (নিট) পাকিজা নিট কম্পোজিট লিমিটেড, ইপিলিয়ন নীটওয়্যারস লিমিটেড, লায়লা স্টাইল লি., জিএমএস টেক্সটাইল লিমিটেড, জেনেসিস ফ্যাশন্স লিমিটেড, অকো টেক্স লি. ৩. টেক্সটাইল ফোর এইচ ডায়িং অ্যান্ড প্রিন্টিং লিমিটেড, এনভয় টেক্সটাইলস লিমিটেড, পাহাড়তলী টেক্সটাইল অ্যান্ড হোসিয়ারি মিলস। ৪. চা মির্জাপুর চা বাগান, চাতলাপুর চা কারখানা, জেরিন চা বাগান, গাজীপুর চা বাগান। ৫. চামড়া (ফিনিশড গুডস) বাটা সু কোম্পানি (বাংলাদেশ) লি., এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড, এফ বি ফুটওয়্যার লিমিটেড। ৬. চামড়া (ট্যানারি) এস এ এফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। ৭. সিমেন্ট লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড, হাইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ লিমিটেড। ৮. প্লাস্টিক বঙ্গ বিল্ডিং ম্যাটেরিয়ালস লি. ৯. ফার্মাসিউটিক্যালস বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লি. ১০. টাইলস অ্যান্ড সিরামিক শাইনপুকুর সিরামিকস লি. ১১. ইলেক্ট্রিক অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য প্রস্তুতকারক ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ, পিএলসি। ১২. খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লি.
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৪২

লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে দল কিনল বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
আগামী ১ জুলাই থেকে মাঠে গড়াবে শ্রীলঙ্কার ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের আসর লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ (এলপিএল)। তবে এলপিএলের আসন্ন আসর থেকে নিজেদের সরিয়ে নিয়েছে গত আসরের রানার্স-আপ ডাম্বুলা অরা। লঙ্কা গ্রুপের মালিকানায় থাকা ফ্র্যাঞ্চাইজিটির মালিকানা কিনে নিয়েছে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠান ইম্পেরিয়াল স্পোর্টস গ্রুপ। আসন্ন আসরে ডাম্বুলা থান্ডার নামে খেলবে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। ইতোমধ্যেই চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করে ইম্পেরিয়াল স্পোর্টস গ্রুপের দুই কর্ণধার তামিম রহমান এবং গোলাম রাকিব দলটির মালিকানা বুঝে নিয়েছেন। ২০২০ সালে ডাম্বুলা ভাইকিংস নামে যাত্রা শুরু করেছিল ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। পরের বছর নাম পাল্টে জায়ান্টস ফ্র্যাঞ্চাইজি নামে খেলে তারা। সবশেষ দুই আসরে মালিকানা বদলে ডাম্বুলা অরা নামে খেলেছে তারা। নিজেদের প্রথম মৌসুমে পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে থাকলেও গেল মৌসুমে ফাইনালে উঠেছিল তারা। তবে শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে বি লাভ ক্যান্ডির কাছে ট্রফি হারায় দলটি। এদিকে এলপিএলে দল নিতে পেরে রোমাঞ্চিত ইম্পেরিয়াল স্পোর্টস গ্রুপের দুই কর্ণধার। নিজেদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে ইম্পেরিয়ালের সহপ্রতিষ্ঠাতা তামিমের ভাষ্য, ‘প্রথমবারের মতো আমরা লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগের আনন্দ যাত্রায় যুক্ত হচ্ছি। আমরা এমন একটা দল গড়ে তুলতে চাই যারা কি না স্পিরিট, দক্ষতা দিয়ে ক্রীড়া অনুরাগীদের উদাহরণ হয় এবং বিশ্বব্যাপী ক্রিকেট প্রিয় মানুষদের অনুপ্রাণিত করবে।’ আরেক সহপ্রতিষ্ঠাতা গোলাম রাকিবের মন্তব্য, ‘সর্বোচ্চ পর্যায়ে প্রতিযোগিতা করার বাইরেও ডাম্বুলা থান্ডারকে প্রতিসারিত করাই আমাদের লক্ষ্য। শ্রীলঙ্কার কমিউনিটিতে প্রভাব রাখা, ইতিবাচক পদচিহ্ন রাখা এবং স্থানীয় প্রতিভাবানদের পরিচর্যা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা এখানে জিততে এসেছি এবং সমর্থকদের গর্বিত করতে চাই।’ উল্লেখ্য, অবশ্য এবারই প্রথম বাংলাদেশি কোনো প্রতিষ্ঠান বিদেশি লিগে দল কিনলেন না। এর আগে, আবুধাবি টি-টেন লিগে বাংলা টাইগার্স নামে দল নিয়েছে বাংলাদেশের একটি প্রতিষ্ঠান। লঙ্কান টি-টেন লিগেও তাদের দল রয়েছে।
২০ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৪১

চাল আমদানির অনুমতি পেল আরও ৫০ প্রতিষ্ঠান
দেশের চালের বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা করছে চালকল মালিক ও মজুতদাররা। এ পরিস্থিতিতে মূল্য নিয়ন্ত্রণের পদক্ষেপ হিসেবে বেসরকারি পর্যায়ে আরও ৫০টি প্রতিষ্ঠানকে প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ ও আতপ চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।   মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বেসরকারিভাবে আরও ৫০ জন আমদানিকারককে ৯১ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল ও ৩৩ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। দ্রুত চালের বাজারের সংকট কাটিয়ে উঠতে আমদানি করা এ চাল ১৫ মে এর মধ্যে বাজারজাত করতে হবে।   বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বরাদ্দের অতিরিক্ত আইপি (ইমপোর্ট পারমিট) জারি করতে পারবে প্রতিষ্ঠানগুলো। আমদানি করা চাল স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠানের নামে পুনঃপ্যাকেটজাত করতেও নিষেধ করেছে মন্ত্রণালয়। বাইরে থেকে যে বস্তায় চাল আসবে, তাতে করেই বিক্রি করতে হবে।   তাছাড়া আমদানিকৃত চালের পরিমাণ, গুদামজাত ও বাজারজাতকরণের তথ্য জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কাছে দেওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।   এর আগে গত ২১ মার্চ বেসরকারিভাবে ৪৯ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল এবং ৩৪ হাজার মেট্রিক টন আতপ চালের আমদানির অনুমতি দিয়েছিল সরকার।
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৪৪

কারখানার সীমানায় কুকুর হত্যা, বিড়ম্বনায় প্রতিষ্ঠান
একটি পাগল কুকুর যেনো বিড়ম্বনার কারণ হয়ে দাঁড়ালো গাজিপুরে অবস্থিত এফ বি ফুটওয়্যারের। জুতা প্রস্তুতকারি এই প্রতিষ্ঠানটির কারখানায় একটি বেওয়ারিশ পাগল কুকুর মেরে ফেলাকে কেন্দ্র করে ঘটনার সূত্রপাত। আর এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত কারখানায় দায়িত্বরত গুড গার্ড সিকিউরিটি এন্ড প্রোপার্টি ম্যানেজমেন্টের সিকিউরিটি গার্ড। ঘটনা চলাকালিন ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করেন সজীব নামের এক ব্যক্তি। এরপর থেকেই অজ্ঞাতনামা কিছু লোক এফ বি ফুটওয়্যারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। শুধু তাই না, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ফ্যাক্টরির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ফোন কল ও এসএমএস দিয়ে হুমকি দিয়ে আসছে বলে অভিযোগ তোলা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে। এ ঘটনায় এফ বি ফুটওয়্যার লিমিটেডের এইচআর অ্যাডমিনের পক্ষ থেকে কালিয়াকৈর থানায় পুরো ঘটনা উল্লেখ করে একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। এদিকে ফেসবুকে ভিডিও শেয়ার করা ব্যক্তি মো. সজীব তার ভুল স্বীকার করেন। এরসঙ্গে আরও একটি পোস্টে তিনি লেখেন, ‘গত ২৮ জুন বেলা আনুমানিক ১০টায় আমার পার্শ্ববর্তী কারখানায় একটি কুকুরকে কোম্পানির নিরাপত্তা কর্মীরা মারধর করে এবং আমি সেটা মোবাইলে ভিডিও ধারণ করে ফেসবুকে আপলোড করি। পরে জানতে পারি কুকুরটি পাগল ছিল এবং একটি ছাগলকে কামড়িয়ে মেরে ফেলেছে। যেহেতু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানটিতে অনেক শ্রমিক কাজ করে তাই তাদের এবং অন্যান্য প্রানীর নিরাপত্তার স্বার্থে পাগল কুকুরটিকে ধরে মারা হয়েছে। আমি পুরোপুরি ঘটনা না জেনে একটি অসত্য তথ্য ছড়িয়ে সামাজিক বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছি এবং উক্ত প্রতিষ্ঠানের সম্মানহানি করেছি। প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে মানসম্পদ বিভাগের প্রধান মো. মনজুরুল হাসান গণমাধ্যমে বলেন, যে ঘটনাটি ঘটেছে সেটি অবশ্য কারও কাম্য নয়। এমন একটি অমানবিক ঘটনা আমদের কারখানার সীমানায় ঘটে যাওয়াটা অত্যন্ত দুঃখের বিষয়। আমরা এতে মর্মাহত। ঘটনার পর থেকে কর্তব্যরত গার্ডদের বিরুদ্ধে আমরা গুড গার্ড প্রতিষ্ঠানে অভিযোগ দায়ের করি। প্রাথমিকভাবে দুজন গার্ডকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। তবে তারা যেন বিষয়টি আরও কঠোরভাবে পরিচালনা করে সেই বিষয়েও আমরা নজর দিচ্ছি। তিনি আরও বলেন, তবে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এফ বি ফুটওয়্যারের সম্মানহানী যেভাবে করা হচ্ছে সেটিও বিড়ম্বনার বিষয়। আমরা আইন অনুযায়ি বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করছি। কিন্তু এরমধ্যে আমাদের প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের যেভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে সেটির বিষয়েও আমরা আইনি পদক্ষেপ নিয়েছি। আশা করব সবকিছুর একটি সুন্দর সমাধান হবে। সেটাই আমাদের চাওয়া। অন্যদিকে, সিকিউরিটি কোম্পানির ভাষ্য অনুযায়ী কুকুরটি একদিন পূর্বে কারখানার (এফ বি ফুটওয়্যার লি:) একটি ছাগল মেরে ফেলে এবং তার অস্বাভাবিক চলাফেরা লক্ষ্য করা যায়। কুকুরটি পাগল নিশ্চিত হলে ফ্যাক্টরির অন্যান্য প্রাণী (ছাগল -৬০টি, গরু-২৬ টি) এবং প্রায় ২৫০০ শ্রমিক কর্মচারীর নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে কুকুরটিকে মেরে ফেলা হয়।
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ২০:৫৬

সীমা লঙ্ঘনের দায়ে শাস্তির মুখে ৩৩ ব্যাংক ও ৬ প্রতিষ্ঠান
তারল্য সংকটের ধকল সামলাতে নিজেদের মধ্যে কল মানিতে (ওভারনাইট) ধারদেনা করছে তফসিলি ব্যাংক ও অ-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো (এনবিএফআই)। আর এ ক্ষেত্রে অধিকাংশ ব্যাংকই মানছে না বেঁধে দেওয়া ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ সুদ হারের সীমা। এই সীমা লঙ্ঘন করে অতিরিক্ত সুদে ৫ হাজার ৮১১ কোটি টাকা লেনদেন করেছে ৩৩টি ব্যাংক এবং ৬টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান।  বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, কল মানিতে সুদের হারের সর্বোচ্চ সীমা লঙ্ঘনের দায়ে এই ৩৯ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে শাস্তির হুঁশিয়ারি দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ ব্যাপারে সন্তোষজনক জবাব দিতে ব্যর্থ হলে জরিমানার মুখে পড়তে হবে প্রতিষ্ঠানগুলো। এমনকি বাতিল হতে পারে বাংলাদেশ ব্যাংকের তারল্য সুবিধাও। তবে শাস্তি নির্ধারণের আগে যথাযথভাবে তদন্ত করা হবে জানিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, যাদের বিরুদ্ধে নিয়ম লঙ্ঘনের দায় প্রমাণিত হবে, তারাই আইন অনুযায়ী শাস্তি পাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, গত ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ৩৩টি ব্যাংক বেঁধে দেওয়া সর্বোচ্চ ৯ টাকা ৫০ পয়সা সুদের সীমা লঙ্ঘন করে ৩ হাজার ১০৫ কোটি ধার করেছে এবং একই সময়ে ২ হাজার ৬১০ কোটি টাকা ধার দিয়েছে অন্য ব্যাংককে। একইভাবে ৬টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ সুদের সীমা ভেঙে ৯ দশমিক ৯০ শতাংশ হারে ৯৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকা ধার করেছে। এ ধরনের লেনদেনকে ব্যাংকিং নীতিমালার লঙ্ঘন হিসেবে দেখছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সরকারি ব্যাংকের মধ্যে জনতা ব্যাংক ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ সুদে কল মার্কেটে ৪৮১ কোটি টাকা ধার করেছে অন্য ব্যাংক থেকে। একই রেটে ৯৫ কোটি টাকা ধার দিয়েছে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক। বিশেষায়িত বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ৯ দশমিক ৯০ শতাংশ সুদে  ধার দিয়েছে ৪৫৯ কোটি টাকা। এছাড়া বিদেশি ব্যাংকের মধ্যে স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া ৯ দশমিক ৬০ শতাংশ সুদে ৩০৪ কোটি টাকা, ব্যাংক অব শিলং ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ সুদে ১১৬ কোটি টাকা এবং ব্যাংক আল ফালাহ ১৭৬ কোটি টাকা ধার দিয়েছে।  বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ সুদে ৩০০ কোটি টাকা ধার দিয়েছে সিটি ব্যাংক। এছাড়া আইএফআইসি ব্যাংক ৯ দশমিক ৯০ শতাংশ সুদে ২০৯ কোটি এবং সিটিজেন ব্যাংক ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ সুদে ১৮ কোটি টাকা অন্য ব্যাংকে ধার দিয়েছে। ইউসিবি ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ সুদে ধার করেছে ২৯৭ কোটি টাকা এবং একই সময়ে ব্যাংকটি ৯ দশমিক ৮০ শতাংশ সুদে অন্য ব্যাংকে ধার দিয়েছে ২৮০ কোটি টাকা।  নির্ধারিত সুদের চেয়ে বেশিতে ঋণ নেওয়া ব্যাংকগুলোর তালিকায় নাম আছে ইস্টার্ন ব্যাংক, এসবিএসি ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, এনআরবিসি ব্যাংক, মধুমতি ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, সীমান্ত ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, মেঘনা ব্যাংক, কমিউনিটি ব্যাংকের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর।  এছাড়া অ-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আইডিএলসি, ডিবিএইচ, পিএফআইএন, বে লিসিং, বিডি ফাইন্যান্স ও আইসিবি নিয়ম লঙ্ঘন করে কল মার্কেটে লেনদেন করেছে।   প্রসঙ্গত, কল মানি হচ্ছে এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকের টাকা ধার নেওয়ার একটি ব্যবস্থা। যেসব ব্যাংকের কাছে অতিরিক্ত তারল্য থাকে, তারাই মূলত ধার দিয়ে এর বিনিময়ে সুদ নেয়। সুদের হার নির্ভর করে কত দিনের জন্য টাকা ধার নেওয়া হচ্ছে, তার ওপর। বাংলাদেশ ব্যাংকের তদারকিতে এ কল মানি দেওয়া হয়।
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:১৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়