• ঢাকা রোববার, ২৬ মে ২০২৪, ১২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
মা দিবসে মাকে যেসব উপহার দিতে পারেন
মায়ের প্রতি ভালোবাসা এবং কৃতজ্ঞতা প্রতিদিন লাখোবার প্রকাশ করলেও তা কম হয়ে যায়। তবু বছরের একটি দিন এই মানুষটি যে স্পেশাল, তা অনুভব করানোর জন্যই প্রতিবছর মে মাসের দ্বিতীয় রোববার বিশ্বজুড়ে পালন করা হয় ‘মা দিবস’। আর সন্তান যদি তার জীবনে মায়ের গুরুত্বটুকু উপলব্ধি করতে পারে, মায়েদের কাছে সেটাই পরিণত হয়ে যায় অমূল্য সম্পদে। এ ছাড়াও মূল্যমানের দিক থেকে পৃথিবীর কোনো উপহারই মায়ের অবদানের সমতুল্য নয়, এরপরও ছোট্ট উপহার বিশেষ দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে পারে। তাহলে এদিনে কী পরিকল্পনা করেছেন বিশেষ মানুষটির জন্য। বছরে একটি দিন মায়ের জন্য বিশেষ কিছু করে তাকে চমকে দিতে পারা প্রত্যেক সন্তানের জন্যই আনন্দের। আসুন, তবে কিছু সারপ্রাইজ প্ল্যান করা যাক প্রিয় মায়ের জন্য। মা দিবসে মায়ের জন্য সেরা ১০টি উপহার- পছন্দের খাবার: মায়ের প্রতি আবেগের অভিব্যক্তি প্রকাশের সেরা উপায় হলো তার পছন্দের খাবারটি বানিয়ে তাকে খাওয়ানো। হতে পারে সেটা দুপুরের কোনো খাবার আইটেম বা বিকালের হাল্কা খাবার। মিষ্টান্ন খাবার অথবা কোনো ঝাল ভর্তা, যা বাসায় খুব একটা বানানো হয় না। মাকে না জানিয়ে আগের দিন রাতে বানিয়ে রেখে পরের দিন মাকে চমকে দেওয়া যায়। আবার রান্না ঘরে মায়ের সঙ্গে গল্প করতে করতে একসঙ্গে মিলে বানানো যেতে পারে খাবারটি। এভাবে একসঙ্গে রান্নায় মায়ের সঙ্গে দারুণ সময় কাটানো যাবে আর রান্নাপ্রিয় মায়েরা ভীষণ খুশিও হবেন। প্রিয় বই: মা যদি বই পড়তে ভালোবাসেন, তাহলে যে ধরনের বই তিনি সব সময় পড়েন তার সর্বশেষ সংস্করণটি যোগাড় করা যেতে পারে। এই পুরনো ও অকৃত্রিম উপহারটি যে কোনো 'বইয়ের পোকা'কে নিমেষেই পুলকিত করতে পারে। বই পড়ার সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক ও আরামের জায়গাটা অনেক আগে থেকেই প্রতিষ্ঠিত। দিনের সবচেয়ে প্রিয় মুহূর্তটিতে অনেকেই বেশ আয়োজন করে সময় কাটাতে বই নিয়ে বসে পড়েন। তারপর হারিয়ে যান নিজের প্রিয় কোনো জগতে। আর সেই বইটি যদি হয় নিজের সন্তানের দেওয়া তাহলে তার থেকে অমূল্য সম্পদ আর কী বা হতে পারে। রান্নার সরঞ্জাম: গৃহিণী মায়েদের দিনের সিংহভাগ সময় কাটে রান্নাঘরে। সন্তানসহ ঘরের প্রতিটি মানুষের আহারের দিকটা খুব দায়িত্বের সঙ্গে খেয়াল রাখেন এই মানুষটি। নিজে খাওয়ার থেকে পরিবারের প্রতিটি সদস্যকে খাইয়েই তিনি বেশি আনন্দ পান। তাই রান্নার কাজে সাহায্য হয় এমন কোনো সরঞ্জাম উপহার তার জন্য শুধু চমকপ্রদই হবে না, নিজের ভালোবাসার রান্নার কাজটিতে তিনি আরও বেশি করে মনোনিবেশ করতে পারবেন। রাইস কুকার, ওভেন, ব্লেন্ডারের মতো রান্নাঘরের সংযোজনগুলো ক্লান্তিকর কাজগুলোকে আরও সহজ করে তুলবে। শুধু গৃহিণী নয়, কর্মব্যস্ত মায়েদের জন্যও এই উপহারগুলো একটি সঠিক পছন্দ হতে পারে। অন্যন্য উপহার: উপহারের জিনিসটি যতো দামিই হোক না কেন, মায়ের ভালোবাসার কাছে সে সবই মূল্যহীন। এরপরও নিজের পরিশ্রম ও কষ্টার্জিত উপার্জনকে মায়ের ভালোবাসায় সিক্ত করার এক উপযুক্ত প্রয়াস হতে পারে এই উপহারগুলো। এটি হতে পারে মায়ের ঘরে ভেতরেই প্রতিদিন পড়ে থাকা কানের দুল বা বাইরে গেলে টুকটাক সাজসজ্জায় মা যেগুলো ব্যবহার করেন যেমন রোদচশমা, ব্যাগ, হিজাব, সুগন্ধি এসব জিনিসগুলো। এর যেকোনোটিই হিরা দিয়ে বাঁধিয়ে উপহার দেওয়া যেতে পারে মাকে। এটি হতে পারে সন্তানের পক্ষ থেকে তার চোখে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর মানুষটিকে আরও বেশি সুন্দর করে তোলার শ্রেষ্ঠ উপহার। মায়ের জন্য শাড়ি: বাঙালি নারীর ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে এই বিশেষ পোশাক শাড়ি। ঘর থেকে শুরু করে বাঙালি সংস্কৃতির সঙ্গে সম্পৃক্ত যে কোনো অনুষ্ঠানে নারীর সৌন্দর্য ও আভিজাত্যের অবিসংবাদিত প্রতীক এই শাড়ি। মা দিবসে এই সৌন্দর্য সূচকটি দিয়ে সাজিয়ে তোলা যেতে পারে মাকে। মাকে সঙ্গে করে তার প্রিয় রঙের সন্নিবেশে তারই পছন্দ করা প্রিয় শাড়িটি কেনা যেতে পারে। এ ছাড়া, মাকে না জানিয়ে আগে থেকে কিনে রেখে মা দিবসে তাকে চমকে দেওয়া যেতে পারে। শুধু ভালোবাসার প্রকাশ নয়, আপন আনন্দের আতিশয্যে সন্তানের দেওয়া উপহারটি মা পরম মমতায় অঙ্গে ধারণ করবেন। ফুল গাছ: মায়েদের প্রিয় কাজের মধ্যে একটি হচ্ছে ঘর সাজানো। নানান জিনিসপত্র দিয়ে বারান্দা থেকে শুরু করে ঘরের প্রতিটি তিনি সাজিয়ে রাখেন পরম যত্নে। সৌন্দর্যবর্ধক বস্তুগুলোর অন্যতম ফুল গাছ। শো পিস বা কৃত্রিম ফুল গাছ হোক অথবা সত্যিকারের ছোট্ট টবের ফুল গাছই হোক, ঘরের অন্যান্য আসবাবের সঙ্গে গাছের সজ্জায় দারুণ পরিবেশ সৃষ্টি হয়। এটা সম্ভব করেন মা তার নৈপুণ্য দিয়ে। জানালার গরাদে বা বারান্দার ছোট্ট বাগানটির জন্য ছোট্ট ফুল গাছ মা দিবসের সেরা উপহার হতে পারে। মাকে নিয়ে ঘুরতে যাওয়া: প্রকৃতির মাঝে হেঁটে বেড়াতে বা লং ড্রাইভে বেরিয়ে পড়ুন মাকে নিয়ে। অথবা মা–বাবার জন্য ট্যুরের ব্যবস্থা করলেও মন্দ হয় না। এটাই হয়তো হবে মায়ের জন্য সবচেয়ে ভালো গিফট। নিত্যব্যবহার্য প্রসাধনী: মায়ের নিত্য ব্যবহার্য চিরুনি, তেল, সুগন্ধি ও ক্রিমসহ নানা প্রসাধনীগুলো উপহারের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক মায়ের সঙ্গেই থাকা যেতে পারে। সন্তান অনেক দূরে থাকলেও তার দেওয়া প্রসাধনীগুলো মা অনেক যত্ন নিয়ে ব্যবহার করবেন। যদিও বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মায়েদের প্রসাধনী ব্যবহারের প্রবণতা কমে যায়। কিন্তু এই প্রসাধনীগুলো সন্তানের পক্ষ থেকে শুধু উপহারই নয়, মায়ের নিজের শরীরের যত্ন নেওয়াতেও উদ্বুদ্ধ করবে। বিভিন্ন সময় পরিবারের বাইরের লোকদের সঙ্গে একত্রিত হওয়ার সময় তাদের সামনে মায়ের সাবলীল উপস্থিতির দিকে দৃষ্টি রাখা সন্তানের কর্তব্য। ভিডিও বা ফটো অ্যালবাম: সন্তানের বড় হওয়ার প্রতিটি ফ্রেমবন্দি মুহূর্ত আত্মীয়-স্বজনকে দেখাতে পছন্দ করেন সব মা-ই। এই ভালো লাগাটিকেই আরও বাড়িয়ে দিতে পারে সন্তানের সঙ্গে কাটানো সেরা কিছু মুহূর্তের ভিডিও বা ফটো অ্যালবাম। জন্মদিন, কোথায় ঘুরতে যাওয়া, বাসায় বিশেষ কোনো অতিথির আগমন ইত্যাদি পারিবারিক সময়গুলোতে মায়ের সঙ্গে অতিবাহিত দারুণ মুহূর্তগুলোকে রেকর্ড করে উপহার দেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া, বিভিন্ন সময়ে সন্তানের বিশেষ অর্জনের কথা জানানোর পর মায়ের প্রতিক্রিয়া রেকর্ড করে রাখা যেতে পারে। অনেক দিন পর সেই ভিডিও বা ছবিগুলো মাকে দেখালে তা এক অবিস্মরণীয় মুহূর্তের জন্ম দিতে পারে। প্রিয় জিনিস দিয়ে ঘর গোছানো: কোনো মা-ই তার সন্তানের কাছ থেকে কোনো বিনিময় আশা করেন না। এরপরেও হঠাৎ কোনো দিন বাড়িতে ঢুকে নিজের পছন্দের যাবতীয় জিনিস দিয়ে পরিপাটি করে সাজানো ঘর দেখে মা অবাক বনে যেতে পারেন। সন্তানরা বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের পছন্দগুলো দিয়ে প্রতিস্থাপিত হতে থাকে মায়ের পছন্দগুলো। এক সময় নিজেই ভুলে যেতে বসেন অনেক আগে তার কী পছন্দ ছিল। তাই এ ক্ষেত্রে সন্তানদের সাহায্য করতে পারেন বাবা ও নানা-নানিরা। মায়ের শৈশবের হারিয়ে যাওয়া আঁকার খাতা, শিক্ষাজীবনের অর্জন, প্রিয় শো-পিস, ওয়ালম্যাট প্রভৃতি যোগাড় করা খুব কষ্টসাধ্য হলেও তা মায়ের অমূল্য প্রতিক্রিয়ার কাছে অচিরেই ম্লান হয়ে যাবে। 
১২ মে ২০২৪, ১২:৪৪

মিশরে ৩০০ ফিলিস্তিনিকে দেওয়া হলো বাংলাদেশিদের উপহার
গাজায় ইসরায়েলের আক্রমণের পর হাজারো ফিলিস্তিনি আশ্রয় নিয়েছেন পাশের দেশ মিশরে। কেউ এসেছেন পরিবার হারিয়ে কেউ আবার পরিবারে বেঁচে থাকা অবশিষ্ট সদস্যদের নিয়ে।  ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই বাংলাদেশ সরকার ও সাধারণ মানুষ গাজায় নির্যাতিত অসহায় ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়িয়েছেন বিভিন্ন সহযোগিতা ও অনুদান নিয়ে।  অনুদানগুলো গাজাবাসীর কাছে পৌঁছে দিতে কাজ করছেন বাংলাদেশের বেশ কয়টি চ্যারাটি সংস্থা। দেশের সাধারণ মানুষের এবং দেশের বাইরে থেকে প্রবাসীদের দেওয়া এসব অনুদান সঠিকভাবে আমানতদারির সঙ্গে অসহায় ফিলিস্তিনিদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে এসব চ্যারাটি সংস্থা। আর তাদের সহযোগিতা করতে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে এগিয়ে আসছে বিখ্যাত আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যায়নরত কিছু বাংলাদেশি শিক্ষার্থী। বাংলাদেশিদের দেওয়া অনুদানগুলো মিশরে থেকে আল-আজহার চ্যারিটি ফান্ডের মাধ্যমে রাফা সীমান্ত দিয়ে গাজায় পাঠানোর পাশাপাশি মিশরে আশ্রয় নেওয়া শরণার্থীদের মাঝেও বিতরণ করছেন বাংলাদেশিদের দেওয়া অনুদান। গত মঙ্গলবার কায়রোর নাসের সিটি দারুল আকরাম ইসলামি সেন্টারে ৩০০ ফিলিস্তিনি শরণার্থীকে ডেকে এনে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নগদ অর্থ, প্রতিটি পরিবারের জন্য অন্তত ১৫ দিনের খাবার, শিশুদের খেলনা ও বিভিন্ন উপহার সামগ্রী বিতরণ করেন হাফিজি হুজুর সেবা ফাউন্ডেশন। ফাউন্ডেশনটির চেয়ারম্যান মাওলানা রজীবুল হক মিশরের বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের চ্যারাটি ফান্ড ওয়ার্ল্ড উম্মাহ ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবীদের সহযোগিতায় নিজেই শরণার্থীদের হাতে তুলে দেন এসব অনুদান ও উপহার সামগ্রী। বাংলাদেশিদের পাঠানো উপহার নিতে আসা বেশ কয়েকজন শরণার্থীর সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। তাদের মধ্যে একজনের নাম মিস রেহাব মোহাম্মদ। তিনি বলেন, ইসরায়েলের হামলায় আমার মা-বোনসহ পরিবারের অনেকেই শহীদ হয়েছেন। আমি আমার ৮৫ বছর বয়সী বাবাকে নিয়ে গাজার তূফফা থেকে জর্দান হয়ে কোনোভাবে প্রাণে বেঁচে কায়রো এসেছি, গাজায় আমার বাড়িঘর সবই ছিল। ইসরায়েলিদের হামলায় আজ আর কিছুই অবশিষ্ট নেই, সবকিছুই শেষ হয়ে গেছে। তিনি বলেন, বেঁচে থাকা আমার পরিবারের সদস্যরা এখন খান ইউনিস আশ্রয় কেন্দ্রের একটি তাঁবুতে কোনো রকমভাবে বেঁচে আছে। আমি তোমাদের দেশের মানুষের পাঠানো সাহায্য নিয়ে বৃদ্ধ বাবাকে নিয়ে এখানে বেঁচে আছি। রিহাব ভিডিও কলের মাধ্যমে খান ইউনিস শিবিরের ঐ তাঁবুতে থাকা তার মায়ের সঙ্গেও কথা বলিয়ে দেন এই প্রতিবেদককে।  
১১ মে ২০২৪, ২০:৪৩

নির্বাচনী প্রচারণায় সোহমকে হরলিক্স উপহার দিলেন নারী!
মাস্টার বিট্টু ওরফে অভিনেতা ও তৃণমূল বিধায়ক সোহমের সেই ছোট্টবেলার হরলিক্স আজও যেন পিছু ছাড়ছে না। অঞ্জন চৌধুরীর ‘ছোটবউ’ ছবির ‘মা একটু হরলিক্স দাও না, চেটে চেটে খাব’ এই সংলাপ দারুণ জনপ্রিয়। আজও যদি এই সিনেমা এবং সোহমের কথা ওঠে, অনুরাগীদের মগজে অবশ্যই চলে আসে এই সংলাপ। অভিনেত্রী কৌশানি মুখোপাধ্যয়কে নিয়ে ভোটের প্রচারে বের হয়েছিলেন অভিনেতা সোহম চক্রবর্তী। আর তার সেই প্রচার গাড়ির সামনেই এক নারী হরলিক্সের কৌটো নিয়ে ছুটে আসেন। এটি তিনি উপহার হিসেবে দেন অভিনেতাকে। উপহার গ্রহণও করেন সোহম। তবে এ ঘটনায় হাসি আটকে রাখতে পারেননি কৌশানি। তবে সোহম হাসেননি, তিনি ওই নারীকে হাত জোড় করে নমস্কার করেন। পরে হরলিক্সের কৌটোটি পাশে সরিয়ে রাখেন। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে সেই ভিডিও। প্রসঙ্গত , চলতি লোকসভা নির্বাচনের জন্য সম্প্রতি নির্বাচনী প্রচারে নেমেছিলেন তৃণমূল প্রার্থী অভিনেতা সোহম। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন অভিনেত্রী কৌশানি মুখোপাধ্যায়। হুডখোলা গাড়িতেই চলছিল ভোট প্রচার। হঠাৎ করেই গাড়ির সামনে হাজির হন এক স্থানীয় নারী। হাতে তার হরলিক্সের শিশি! সোহমের সামনে ওই শিশি তুলে ধরলেন তিনি। এতেই একেবারেই রেগে যাননি সোহম। বরং মিষ্টি হাসি দিয়ে ওই নারীর সামনে হাতজোর করে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।
০৪ মে ২০২৪, ১৬:৫৬

নির্বাচনী প্রচারণায় সোহমকে হরলিক্স উপহার
ছোট বেলায় রুপালি পর্দায় অভিষেক হয় অভিনেতা সোহম চক্রবর্তীর। ওই সময় একটি ডায়ালগের জন্য সিনেমাপ্রেমীদের নজর কেড়েছিলেন তিনি। বিশেষ করে ছোট্ট হাতে হরলিক্স চাওয়ার ডায়ালগটি আজও মনে দাগ কেটে আছে দর্শকদের। সেই থেকে এখনও হরলিক্স পিছু ছাড়ছে না তার।  মাঝেমধ্যেই হরলিক্সের জন্য হাস্যকর পরিস্থিতিতে পড়েন সোহম। এবারও তার ব্যতিক্রম হলো না। সম্প্রতি অভিনেত্রী কৌশানি মুখোপাধ্যয়কে নিয়ে ভোটের প্রচারণায় বের হয়েছিলেন তিনি।  সোহমের নির্বাচনী প্রচারণার গাড়ির সামনে এক নারী হরলিক্সের কৌটো নিয়ে ছুটে আসেন। আর এটি উপহার হিসেবে অভিনেতাকে দেন। সাদরে ভক্তের উপহার গ্রহণ করেন সোহম। এ ঘটনায় হাসি আটকে রাখতে পারেননি কৌশানি। তবে হাসেননি সোহম, তিনি ওই নারীকে হাতজোড় করে নমস্কার করেন। পরে হরলিক্সের কৌটা পাশে সরিয়ে রাখেন। ইতোমধ্যে সেই ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ওই ভিডিওর নিচে মন্তব্যের ঝড় উঠেছে নেটিজেনদের। একজন লিখেছেন, হরলিক্স এখনও পিছু ছাড়ল না সোহমের। এর আগে গত বছর দাদাগিরিতে এসেও অভিনেতাকে একই কথা শুনতে হয়েছিল। সৌরভও সেদিন বলেছিলেন, হরলিক্স এখনও সোহমের পিছু ছাড়ল না। এবার ভোটের প্রচারণাতেও ফিরে এলো সেই ‘হরলিক্স’ স্মৃতি।   জানা গেছে, চলতি লোকসভা নির্বাচনের জন্য সম্প্রতি প্রচারণায় নেমেছিলেন তৃণমূল প্রার্থী সোহম। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন কৌশানি। হুডখোলা গাড়িতেই চলছিল প্রচার। হঠাৎ করেই গাড়ির সামনে হরলিক্সের কৌটা নিয়ে হাজির হন এক স্থানীয় নারী।  সোহমকে উপহার দেন সেটা। তবে ভক্তের কাণ্ডে একেবারেই রেগে যাননি সোহম। বরং মিষ্টি হাসি দিয়ে ওই নারীর সামনে হাতজোড় করে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন তিনি।  
৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:১৬

কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনের শাক-সবজি উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী
কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনে উৎপাদিত বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজি উপহার দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকালে কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গণভবনে শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে বাসায় ফেরার সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে উপস্থিত নেতাদের এ উপহার তুলে দেওয়া হয়। গণভবনে উৎপাদিত পালং শাক, পাট শাক, ডাটা শাক, পুঁইশাক, লাউ, করলা, বরবটিসহ বিভিন্ন ধরনের শাক-উপহার দেওয়া হয় কৃষক লীগ নেতাদের। উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীদেরও এসব শাক-সবজি উপহার দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে শাক-সবজি পেয়ে কৃষক লীগ নেতাদের বেশ উৎফুল্ল হতে দেখা যায়। তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। কৃষক লীগ সভাপতি সমীর চন্দ্র চন্দ গণমাধ্যমকে বলেন, গণভবনে উৎপাদিত লাউ, চিচিঙ্গা, করলা, বরবটি, ঢ্যাঁড়স, বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজি উপহার দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী তার নিজস্ব তত্ত্বাবধানে তার বাসভবনে (গণভবনে) উৎপাদিত শাক-সবজি কৃষক লীগ নেতাকর্মীদের উপহার দেওয়ায় যেমন উৎফুল্ল হয়েছি, তেমনি নিজেরাও প্রধানমন্ত্রীর মতো একজন ভালো খামারি হওয়ার জন্য প্রেরণা পেয়েছি। সমীর চন্দ আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন এক ইঞ্চি জায়গাও ফাঁকা না রেখে উৎপাদনের আওতায় আনতে হবে। তাইলে খাদ্যের জন্য আমাদের কারো মুখাপেক্ষী হতে হবে না। আমাদের নিয়ে কেউ ষড়যন্ত্র করতে পারবে না। গণভবনের ব্যাংকুয়েট হলে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা জানান সংগঠনের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক বিশ্বনাথ সরকার বিটু। ১৯৭২ সালের এ দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষক লীগ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৪৩

বন্ধুর স্ত্রীকে শাড়ি উপহার দিয়ে সমালোচনার মুখে ব্যারিস্টার সুমন
ত্রাণভাণ্ডারের শাড়ি দুই বন্ধুর স্ত্রীকে উপহার দিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েছেন হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট ও মাধবপুর) আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দ সায়েদুল হক ওরফে ব্যারিস্টার সুমন। জানা গেছে,  ঈদুল ফিতর উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে ৪০০টি শাড়ি, ৪৮টি থ্রি-পিসসহ বিভিন্ন ধরনের পোশাক বরাদ্দ পান হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট-মাধবপুর) আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দ সায়েদুল হক। যা ছিল তার নির্বাচনি এলাকার গরিব ও দুস্থদের মধ্যে বিতরণের জন্য।  সেখান থেকে সুমন তার এসএসসি-৯৫ ব্যাচের আহম্মদাবাদ ইউনিয়নের গাদি শাইল গ্রামের পশু চিকিৎসক আব্দুল মুকতি ও গেরারুক গ্রামের মো. সানু মিয়ার স্ত্রীকে শাড়ি দেন। এরপর তার বন্ধু সানু আহমেদ ও আব্দুল মুকতি এ শাড়ি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন, যা সমালোচনার ঝড় তুলেছে। সানু আহমেদ তার পোস্টে লিখেছেন, ব্যারিস্টার সুমনের দেওয়া আমার বউয়ের জন্য যাকাতের সুতি শাড়ি, যার বাজার মূল্য প্রায় ২৮০ টাকা। পিএস সোহাগের কারসাজি। আমার বউ এসব শাড়ি পরে না। আগামীকাল একজন অসহায় মানুষ দেখে শাড়িটি দিয়ে দিব। আর দুলালের কথায় কেন ৯৫ বন্ধু শুনতে হবে!? অপর বন্ধু আব্দুল মুকতি লিখেছেন, ঈদের আগের রাত ১২টার সময় আমার বউয়ের জন্যে শাড়িটি পাঠাইছে ব্যারিস্টার সুমন, উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী রায়হানের মাধ্যমে। তবে ব্যারিস্টার সুমন হয়তো জানে না, সেটা নিখুঁত পরিচালনা করেছে পিএস সোহাগ। বাড়িতে নিয়ে খুলে দেখি, এটা যাকাতের শাড়ি, ততক্ষণাৎ ফেরত পাঠানোর কোনো ব্যবস্থা না না-পেয়ে, যাদের জন্য যাকাত খাওয়া প্রযোজ্য এমন একজন অসহায় মহিলাকে দান করে দিলাম। যারা আমার পোস্টে নেগেটিভ কমেন্ট করেছেন, তাদের কাছে বলছি, চোখের পানি আর বুক ফাটা কান্না কি এমনি এমনি আসে!? এরপর ওই পোস্টে নানা ধরনের মন্তব্য শুরু হয়। শফিকুর রহমান সাপু নামে একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী মন্তব্যের ঘরে লিখেছেন, শুরুতেই এ অবস্থা না জানি ৫ বছরে কি হবে।  রিপন আমিন লিখেছেন, আপনি যথেষ্ট স্বাবলম্বী। যাকাতের শাড়ি কেন আপনার বউ পাবে? আপনিই বা কেন নিতে যাবেন? আপনার কি ভাবির জন্য শাড়ি কেনার তৌফিক নেই। দামী শাড়ি হলে বিষয়টা সোস্যাল মিডিয়ায় না এনে নীরবে ভাবিকে গিফট করতেন। এখানে দু’জনই সমান অপরাধী। আপনি কেন নিলেন? সোহাগ ভাই কেন দিলেন?। হযরত আলী নামে এক মন্তব্য করেছেন, দুই নাম্বারি চলছে। আলী আক্কাস নামে আরেক ব্যক্তি মন্তব্য করেন, সরকারি শাড়ি নিজের মানুষ মনে করে দিয়েছেন সুমন ভাই।  এ বিষয়ে ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক গণমাধ্যমে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর উপহার পেয়ে গত ২০ বছর আমার আসনের কোনো সংসদ সদস্য তা প্রকাশ করেননি। এবার প্রথম আমি এই তালিকা জনগণের মধ্যে ফেসবুকের মাধ্যমে প্রকাশ করি। প্রধানমন্ত্রীর এ উপহার আমার দুই উপজেলায় বিতরণের জন্য যাদের দায়িত্ব দেই, তাদের একজন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে চান। তিনি তার এক বন্ধুর স্ত্রীকে এ শাড়ি বিলি করেন। আবার তারাই একই শাড়ি অন্যজনকে দিয়ে ফেসবুকে এ প্রচারণা চালান। প্রকৃত বিষয় হচ্ছে, একটা পক্ষ আছে, যারা আমার ত্রুটি খুঁজে বেড়ায়। এ পক্ষই এখন এ শাড়ি নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৩৬

টানা ৪০ দিন জামাতে নামাজ পড়ে উপহার পেল ৬৯ কিশোর
টানা ৪০ দিন তাকবিরে উলার সঙ্গে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতে আদায় করায় টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে ৬৯ কিশোরকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৩ জনকে পুরস্কার হিসেবে বাইসাইকেল ও ৬৬ জনকে স্কুল ব্যাগ প্রদান করা হয়। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) ঈদুল ফিতরের নামাজ শেষে উপজেলার বহুরিয়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ মাঠে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কিশোরদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন মসজিদ কমিটি ও এলাকাবাসী।  শিশু-কিশোরদের মোবাইলের কুফল, অতিরিক্ত আসক্ততা থেকে নামাজে আগ্রহী ও মসজিদমুখী করতেই এ কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইমাম ও খতিব। মসজিদ কমিটি সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের রমজান মাসের ১০ দিন পূর্বে এই নামাজ প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে ১০ এপ্রিল শেষ হয়। যেখানে বহুরিয়া গ্রামের ৬৯ জন কিশোর অংশ নেন। টানা ৪০ দিন তাকবিরে উলার সঙ্গে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ মসজিদে এসে আদায় করতে সক্ষম হয় ২৯ জন কিশোর। বাকি ৩০ জন কিশোর একাধারে ৪০ দিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতে পড়তে সক্ষম হয়নি। এজন্য তাদেরকে সান্ত্বনা পুরস্কার হিসেবে একটি করে স্কুল ব্যাগ প্রদান করা হয়। এদের প্রত্যেকের বয়স ৮ থেকে ১৬ বছর। তারা প্রতিদিন নামাজ শেষে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করেছেন। পুরস্কার বিতরণকালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বহুরিয়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ঈমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি ইয়ামিন বিন মাজিদ, বহুরিয়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সভাপতি আব্দুস ছামাদ মিয়া, সাধারণ সম্পাদক খান আব্দুল আলিম বাদশা, বহুরিয়া ১নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য আব্দুল সামাদ সিকদার, বহুরিয়া ২নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান মিয়া, বহুরিয়া আদর্শ নূরানী ও হাফেজিয়া মাদরাসার সভাপতি মল্লিক লুৎফর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম সিকদার, অর্থ সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম, বহুরিয়া বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি কয়েদ আলী সিকদার, সাধারণ সম্পাদক মো. আউলাদ হোসেনসহ এলাকার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিগণ। এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে মির্জাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ নূরুল আলম বলেন, সব ধর্মের মূল্যবোধই সৃষ্টির কল্যাণে নিবেদিত। তাই যে আয়োজনের মাধ্যমে ওই কিশোরদের ভালো কাজের দিকে উৎসাহিত করা হয়েছে তা অবশ্যই প্রশংসার দাবি রাখে।
১১ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৫৭

ঈদে ভক্তদের বিশেষ উপহার দিলেন সালমান
প্রতি বছরই ঈদে ভক্তদের উপহার দিয়ে থাকেন বলিউড অভিনেতা সালমান খান। একটা সময় বড়পর্দায় সালমান খানের উপস্থিতি ছাড়া যেন ঈদের আনন্দই সম্পন্ন হতো না। চলতি বছর ঈদে কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি তার। তবে ঈদে রুপালি পর্দায় তার উপস্থিতি না থাকলেও ভক্তদের নিরাশ করেননি সালমান।     আজ ঈদের দিন তার নতুন সিনেমার নাম ঘোষণা করলেন সালমান। অভিনেতার নতুন সিনেমার নাম ‘সিকান্দার’। সেই সঙ্গে সিনেমায় অভিনেতার চরিত্রটি নিয়েও কিছুটা কথা বলেছেন তিনি। সালমান সিনেমায় নাম ভূমিকায় অভিনয় করবেন বলে জানা গেছে। কয়েকদিন আগেই নতুন সিনেমার ঘোষণা দিয়েছিলেন সালমান। দক্ষিণের খ্যাতিমান নির্মাতা এআর মুরুগাদসের সঙ্গে জুটি বাঁধতে চলেছেন তিনি। সিনেমাটি প্রযোজনা করছেন সাজিদ নাদিয়াদওয়ালা। এরপর থেকেই সালমানের নতুন সিনেমা নিয়ে ভক্তদের মধ্যে উত্তেজনার যেন কোনো শেষ নেই। এবারের ঈদে মুক্তি পেয়েছে দুটি হিন্দি সিনেমা। সেই প্রসঙ্গে টেনে সিনেমার নাম ঘোষণা করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সালমান লিখেছেন— এই ঈদে ‘বড়ে মিয়া ছোটে মিয়া’ আর ‘ময়দান’দেখুন। আগামী বছর সিকান্দারের সঙ্গে এসে আলাপ করবেন। আপনাদের সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা। সাজিদের প্রযোজনায় একাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন সালমান। ‘জুড়ুয়া’ দিয়ে সেই যাত্রার সূত্রপাত। এরপর ‘মুঝসে শাদি কারোগি’এবং ‘কিক’র মতো সিনেমাও দর্শককে উপহার দিয়েছেন এই জুটি। এই প্রথম সালমানকে নিয়ে সিনেমা নির্মাণ করতে যাচ্ছেন মুরুগাদস। শোনা যাচ্ছে, ‘সিকান্দার’ সিনেমায় সালমানের বিপরীতে ইন্ডাস্ট্রির প্রথম সারির কোনো অভিনেত্রীর কথা ভাবা হচ্ছে। আগামী বছর ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমাটি।     
১১ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:৪৪

প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার পেলেন বীর মুক্তিযোদ্ধারা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে  মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। একইসঙ্গে রাজধানীর মোহাম্মদপুর গজনবী রোডে অবস্থিত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন কেন্দ্রে (মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ার-১) বসবাসরত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের ফলমূল ও মিষ্টান্ন পাঠিয়েছেন।   বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) ঈদের দিন সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে এসব ফলমূল ও মিষ্টান্ন তাদের কাছে পৌঁছে দেন প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব-২ গাজী হাফিজুর রহমান লিকু, প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব হাসান জাহিদ তুষার, প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এবিএম সরওয়ার-ই-আলম সরকার এবং প্রধানমন্ত্রীর অ্যাসাইনমেন্ট অফিসার মুহাম্মদ আরিফুজ্জামান নূরনবী। প্রতিটি রাষ্ট্রীয় দিবস এবং উৎসবে যেমন স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, পবিত্র ঈদ এবং বাংলা নববর্ষের দিনে তাদের স্মরণ করার জন্য যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তারা উল্লেখ করেন শেখ হাসিনাই দেশকে সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগ ছাড়া কোনো সরকার সাধারণ মানুষ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য চিন্তা করেনি। একমাত্র শেখ হাসিনার হাত ধরেই বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত হতে পারে। সবশেষে তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।
১১ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:০১

মুন্সীগঞ্জে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার বিতরণ 
মুন্সীগঞ্জে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে স্বল্প আয়ের মানুষের মাঝে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) মুন্সীগঞ্জ সার্কিট হাউস প্রাঙ্গণে জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট  মো. আবুজাফর রিপন এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।  এ সময় সদর উপজেলায় দুস্থ, অসহায় ও আশ্রয়ণ প্রকল্পে বসবাসকারীদের মাঝে ৬০০ প্যাকেট উপহার বিতরণ করা হয়।  প্রতিটি প্যাকেটে পাঁচ কেজি মিনিকেট চাল, দুই কেজি পোলাওয়ের চাল, দুই লিটার সয়াবিন তেল, দুই প্যাকেট লাচ্ছা সেমাই, এক কেজি ডাল ও এক কেজি চিনি রয়েছে।  এ সময় জেলা প্রশাসক বলেন, সমাজের সব শ্রেণির মানুষের মাঝে ঈদের আনন্দ ও সৌহার্দ্যের বাণী ছড়িয়ে দিতে প্রধানমন্ত্রীর এই উপহার দিয়েছেন। সবাইকে নিয়ে আমরা প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশের পথে যাত্রা করেছি। এ যাত্রার সকল পর্যায়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নিশ্চিতের জন্য সরকার কাজ করে যাচ্ছে। জেলা প্রশাসন সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নে সর্বদা তৎপর রয়েছে। উপহার বিতরণের সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি ) জনাব ফেরদৌস ওয়াহিদ, সদর উপজেলার উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজ আফিফা খান, সহকারী কমিশনার (ভূমি) জনাব মো. আতাউর রাব্বীসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। 
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:০২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়