• ঢাকা মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বিশ্বব্যাপী মানবাধিকার পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করছে যুক্তরাজ্য : অ্যামনেস্টি 
যুক্তরাজ্য ইচ্ছাকৃতভাবে বিশ্বব্যাপী মানবাধিকার পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করে তুলছে বলে দাবি করেছে মানবাধিকারবিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। সংস্থাটির বার্ষিক বৈশ্বিক প্রতিবেদনে এমনটি দাবি করা হয়েছে। খবর গার্ডিয়ানের। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক আইনের নড়বড়ে অবস্থার মধ্যে জাতীয় ও বিশ্বব্যাপী মানবাধিকার সুরক্ষাকে দুর্বল করছে ব্রিটেন।  এতে আরও বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যে আশ্রয়প্রার্থী এবং অন্যান্য অভিবাসীদের লক্ষ্যবস্তু করছে দেশটির সরকার। দেশটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে এবং বৈশ্বিক একটি বিপজ্জনক সময়ে মানবাধিকার সুরক্ষা লঙ্ঘন করেছে। এ ছাড়া গাজায় মানবাধিকার লঙ্ঘন প্রতিরোধে জাতিসংঘে ভূমিকা রাখতে ব্যর্থ হওয়ায় বিশেষভাবে যুক্তরাজ্যের নিন্দা করা হয়েছে এ প্রতিবেদনে। এ ব্যাপারে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ইউকের প্রধান নির্বাহী সাচা দেশমুখ বলেছেন, যুক্তরাজ্য তার ভয়ংকর অভ্যন্তরীণ নীতি এবং রাজনীতির মাধ্যমে সর্বজনীন মানবাধিকারের সম্পূর্ণ ধারণাকে ইচ্ছাকৃতভাবে অস্থিতিশীল করে তুলছে।  
২৫ এপ্রিল ২০২৪, ২১:৪৪

দ্বিতীয় মেয়াদে আইএসইউর উপাচার্য ড. আব্দুল আউয়াল
দ্বিতীয় মেয়াদে অধ্যাপক ড. আব্দুল আউয়াল খান ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি (আইএসইউ) উপাচার্য পদে নিয়োগ পেয়েছেন । রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মো. সাহাবুদ্দিন আগামী ৪ বছরের জন্য এ পদে তাকে নিয়োগ দিয়েছেন। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এতে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের অনুমোদন অনুসারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০-এর ধারা ৩১ (১) অনুযায়ী অধ্যাপক ড. আব্দুল আউয়াল খানকে উপাচার্য পদে নিয়োগ দেয়া হয়।   আইএসইউ’র উপাচার্য হিসেবে আবারো নিয়োগ পাওয়ায় অধ্যাপক ড. আব্দুল আউয়াল খানকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম মোশাররফ হুসাইন এবং ভাইস-চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আতিকুর রহমান।    জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের গবেষক হিসেবে বিভিন্ন দেশি ও বিদেশি জার্নালে এই অধ্যাপকের ৫০-এর অধিক গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। ৬০-এর অধিক এমফিল ও পিএইচডি গবেষকের তত্ত্বাবধায়ক এবং পরীক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।   ড. আব্দুল আউয়াল ঝালকাঠির রাজাপুর থানাধীন সাতুরিয়া গ্রামে ১৯৪৮ সালে মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম রুস্তুম আলী খান ও মাতা ছাহেরা খাতুন। ১৯৬৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগ থেকে ব্যাচেলর অব কমার্স ও ১৯৭০ সালে মাস্টার অব কমার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর ১৯৭৩ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবস্থাপনা বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেনে আব্দুল আউয়াল।   ১৯৮৭ সালে তিনি পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত অধ্যাপক হিসেবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত ছিলেন। বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বিজনেসের অধ্যাপক ও ডিন হিসেবে ১৯৯৭ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এছাড়া বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিন হিসেবে ২০ বছরেরও বেশি সময় অধ্যাপনা করেছেন ড. আউয়াল।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৪০

এপেক্স ইন্টারন্যাশনাল জার্নালিস্ট কাউন্সিলের বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের কমিটি গঠন
আন্তর্জাতিক সাংবাদিক সংগঠন ‘এপেক্স ইন্টারন্যাশনাল জার্নালিস্ট কাউন্সিল’ এর বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে সভাপতি পদে ‘দ্য এশিয়ান এইজে’র সম্পাদক সেলিম ওমরাও খান ও সাধারণ সম্পাদক পদে নিউজ ২১বিডি.নেট এর সম্পাদক একেএম শরিফুল ইসলাম খান নির্বাচিত হয়েছেন। রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ‘দ্য এশিয়ান এইজে’র অফিসে গত ২৭ মার্চ আয়োজিত এক বিশেষ সভায় সংগঠনটির বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের ১১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অন্যান্যরা হলেন- সহসভাপতি মীর আব্দুল আলিম ও কামাল হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক নূরে আলম খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন চিস্তি, কোষাধ্যক্ষ সোহেলী চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক আবু নাঈম খান।  এ ছাড়া কমিটিতে সদস্য পদে রয়েছেন- শ্যামল কুমার সান্যাল, রাশেদুল হাসান বুলবুল এবং নাসির উদ্দিন বুলবুল। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক রাষ্ট্রদূত অধ্যাপক নিম নিমচন্দ্র ভৌমিক। এ ছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন এম শোয়েব চৌধুরী, সৈয়দ হোসাইন সৈকত। সংগঠনটির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে সাংবাদিকদের শক্ত অবস্থানের পাশাপাশি অবাধ তথ্য প্রবাহ তৈরি হবে বলে আশা প্রকাশ করেন আলোচকরা।
২৯ মার্চ ২০২৪, ১৭:৪০

ডিআইইউতে সাংবাদিক সমিতি বন্ধ করতে টিউশন ফি মওকুফের প্রলোভন!
ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) সাংবাদিক সমিতির কার্যক্রম বন্ধের জন্য সংগঠনটির সাবেক সভাপতি মুছা মল্লিককে টিউশন ফি মওকুফের প্রলোভন দেখানোর অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনার একটি অডিওক্লিপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। ভাইরাল অডিওতে ফোনের এক প্রান্ত থেকে পুরুষকণ্ঠে (যাকে প্রক্টর ড. সাজ্জাদ হোসেন দাবি করা হচ্ছে) মুছা মল্লিককে বলতে শোনা যায়, ‘সিভিলের ওই বিষয়টা নিয়ে তোমরা বেশি লেখালেখি করার কারণে কর্তৃপক্ষ আরও নাখোশ হয়েছে। তুমি যদি লেখাপড়া করতে চাও তাহলে এটা নিয়ে হয়তো অথরিটির সঙ্গে তোমার পক্ষ হয়ে কথা বলে যতদূর পারি, হয় ফুল ফ্রি নয়তো যতদূর পারি আমি তোমার টিউশন ফি মওকুফ করে দেব। এখন সেটা যদি তুমি চাও।’ এ বিষয়ে ডিআইইউ সাংবাদিক সমিতির সাবেক সভাপতি মুছা মল্লিক বলেন, সাংবাদিক সমিতির কার্যক্রম বন্ধের জন্য প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেন আমাকে টিউশন ফি মওকুফের প্রস্তাব দিয়েছেন। তবে আমি তার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছি। তাকে বলেছি, আমরা সাংবাদিকতা করার অধিকার চাই। এরপর প্রক্টরের সঙ্গে আমার কথোপকথনের অডিও ফাঁস হওয়ার পর তিনি আমাকে ব্যক্তিগতভাবে ম্যাসেজ দিয়ে বলেছেন, ‘তোমাকে টিউশন ফি’র ব্যাপারে হেল্প করা কি আমার অপরাধ ছিলো? আমার পারমিশন ছাড়া ভয়েস রেকর্ড করা কি সাংবাদিকতার নীতিনৈতিকতায় পড়ে।’ তবে অভিযোগের বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেনের মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। এদিকে অডিও ফাঁসের পর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় বইছে। উল্লেখ্য, সম্প্রতি সাংবাদিকতা করায় ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)-এর ১০ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একইসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে সাংবাদিক সমিতির কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের নানান অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় এ ধরনের বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এ ঘটনায় সারাদেশে সমালোচনার ঝড় বইছে।
২৩ মার্চ ২০২৪, ১৭:২৮

ডিআইইউ’র ১০ শিক্ষার্থী বহিষ্কার / ইউজিসিতে অবস্থান নেওয়ার ঘোষণা ডিইউজের
ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ১০ শিক্ষার্থীর সাময়িক বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনে (ইউজিসি) অবস্থান নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)। বুধবার (২০ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে  ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি সাংবাদিক সমিতি আয়োজিত এক মানববন্ধনে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। মানববন্ধনে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) সভাপতি ওমর ফারুক বলেন, সাংবাদিকতা করার দায়ে শিক্ষার্থীদের সাময়িক বহিষ্কার করে যে অবিচার করা হয়েছে সে বিষয়ে আমি একটু আগে ভিসিকে কল করেছিলাম। তিনি কল রিসিভ করেননি। এই ধরনের অপরাধ কিছুতেই সহ্য করা যায় না। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সংবাদদাতা রয়েছে। সাংবাদিকতা করায় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারের ঘটনা আমি কখনোই এর আগে শুনিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ধরনের অন্যায় কিছুতেই সহ্য করা হবে না।  ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী বলেন, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি নিকৃষ্ট কাজ করেছে। শামীম হায়দার পাটোয়ারী আপনি টকশোতে মিষ্টি মিষ্টি কথা বলেন, আপনাকে সতর্ক করে দিতে চাই। আপনাকে অবিলম্বে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করতে হবে। ভিসি মহোদয়, আপনি বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে নিন। নতুবা আপনাদের দুজনের অফিস নয়, বাড়িও ঘেরাও করা হবে। ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন বলেন, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে অবশ্যই অনিয়ম হচ্ছে। এজন্য সাংবাদিকদের সাংবাদিকতা করতে দিচ্ছে না। ছাত্রদের বহিষ্কারাদেশ অবশ্যই প্রত্যাহার করতে হবে। একইসঙ্গে তাদের সাংবাদিকতা করার সুযোগ দিতে হবে। ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটির সভাপতি শুকুর আলী শুভ বলেন, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি যদি ভেবে থাকে যে সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ করবে, সেটা হবে ভুল ধারণা। কোনো বিশ্ববিদ্যালয় তা করতে পারেনি, পারবেও না। একটা বিশ্ববিদ্যালয় নিজের নিয়মে চলবে না, দেশের আইনে চলবে। আমি সাবধান করে দিতে চাই, অবিলম্বে এ বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহার করে তাদের পূর্ণাঙ্গভাবে সাংবাদিকতা করার সুযোগ করে দিতে হবে। মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রুব, কোষাধ্যক্ষ সোহেলী চৌধুরী, কার্যনির্বাহী সদস্য সাজেদা হক, সাবেক সহসভাপতি মানিক লাল ঘোষ, ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটির সভাপতি শুকুর আলী শুভ, সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ, এডুকেশন রিপোর্টাস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অভিজিৎ ভট্টাচার্য, সাধারণ সম্পাদক আকতারুজ্জামান প্রমুখ। উল্লেখ্য, সম্প্রতি সাংবাদিকতা করায় ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ১০ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একইসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে সাংবাদিক সমিতির কার্যক্রম অবৈধ ঘোষণা করা হয়।
২০ মার্চ ২০২৪, ১৫:৫৪

দেশের ২৪ শতাংশ বাসের ফিটনেস নেই
দেশের ২৪ শতাংশ বাসের ফিটনেস ও ২২ শতাংশ বাসের রুট পারমিট নেই বলে জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।  মঙ্গলবার (৫ মার্চ) ধানমন্ডির মাইডাস সেন্টারে টিআইবি কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়। সংস্থাটির দাবি, বাসকর্মী-শ্রমিকেরা মনে করেন— দেশের ১৮ দশমিক ৯ শতাংশ বাসের নিবন্ধন, ২৪ শতাংশ বাসের ফিটনেস, ১৮ দশমিক ৫ শতাংশ বাসের ট্যাক্স-টোকেন ও ২২ শতাংশ বাসের রুট পারমিট নেই। মূলত বাসের যাত্রী, মালিক, বাসকর্মী ও শ্রমিকদের ওপর চালানো এক জরিপের ভিত্তিতে এই তথ্য উপস্থাপন করে টিআইবি। জরিপে অংশগ্রহণকারী ৭৫ দশমিক ৮ শতাংশ যাত্রী, ৪৮ শতাংশ শ্রমিক এবং ৫১ দশমিক ৮ শতাংশ মালিক বাসের মাত্রাতিরিক্ত গতিকে দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। টিআইবির গবেষক মুহা. নূরুজ্জামান ফারহাদ, ফারহানা রহমান ও মোহাম্মদ নূরে আলম গবেষণা প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন।  প্রতিবেদনে বলা হয়, বাস শ্রমিকদের দৈনিক প্রায় ১১ ঘণ্টা কাজ করতে হয়। যাদের মধ্যে ৮২ শতাংশের কোনো নিয়োগপত্র নেই, ৬৯ দশমিক ৩ শতাংশের নেই নির্ধারিত মজুরি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ২২ দশমিক ২ শতাংশ কর্মী বা শ্রমিকদের মতে, চালকেরা মদ্যপান বা নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করে গাড়ি চালান এবং কন্ডাক্টর, হেলপার বা সুপারভাইজার বাসে দায়িত্ব পালন করেন। নির্দেশনার যথাযথ প্রয়োগের অভাবে চলন্ত বাসে চালকেরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে, ফলে অনেক সময় প্রাণহানিসহ দুর্ঘটনা ঘটে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। উল্লেখ্য, সড়কে বাণিজ্যিকভাবে চলাচলকারী প্রত্যেকটি বাসের জন্য নিবন্ধন ও তিন ধরনের সনদ বাধ্যতামূলক রয়েছে। তবে প্রায় ৪১ দশমিক বাসকর্মী ও শ্রমিকদের মতে, সংশ্লিষ্ট কোম্পানির এক বা একাধিক বাসের নিবন্ধনসহ কোনো না কোনো সনদের ঘাটতি আছে।  
০৫ মার্চ ২০২৪, ১৮:১৪

দেশের ২৪ শতাংশ বাসের ফিটনেস নেই
দেশের সড়কে বাণিজ্যিকভাবে চলাচলকারী ১৮ দশমিক ৯ শতাংশ বাসের নিবন্ধন, ২৪ শতাংশ বাসের ফিটনেস, ১৮ দশমিক ৫ শতাংশ বাসের ট্যাক্স টোকেন ও ২২ শতাংশ বাসের রুট পারমিট নেই। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সকালে ধানমন্ডির টিআইবি কার্যালয়ে এ বিষয়ে গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানায় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি জানায়, প্রত্যেকটি বাসের জন্য নিবন্ধন ও ৩ ধরনের সনদ বাধ্যতামূলক থাকলেও ৪০ দশমিক ৯ শতাংশ বাসকর্মী ও শ্রমিকদের মতে, সংশ্লিষ্ট কোম্পানির এক বা একাধিক বাসের নিবন্ধনসহ কোনো না কোনো সনদের ঘাটতি আছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাস শ্রমিকরা দৈনিক প্রায় ১১ ঘণ্টা কাজ করতে হয়। যাদের মধ্যে ৮২ শতাংশের কোনো নিয়োগপত্র নেই, ৬৯ দশমিক ৩ শতাংশের নেই নির্ধারিত মজুরি। এতে বলা হয়েছে, ৪২ দশমিক ৫ শতাংশ সিটি সার্ভিস শ্রমিকদের মতে তাদের বাস সার্ভিস অতিরিক্ত ভাড়া নেয়। ২৪ দশমিক ৪ শতাংশ আন্তঃজেলা বাস শ্রমিকদের মতে তাদের বাস অতিরিক্ত ভাড়া নেয়। ১৮ দশমিক ৪ শতাংশ শ্রমিক বলছে, তাদের কোম্পানি ভাড়ার বিপরীতে কোনো টিকেট দেয় না। ৪৩ দশমিক ২ শতাংশ আন্তঃজেলা বাস কোম্পানিতে টিকিট বাতিল ও মূল্য ফেরতের কোনো নীতিমালা নেই। এতে আরও বলা হয়, সিটি সার্ভিসের ৮৯ দশমিক ২ শতাংশ শ্রমিকদের মতে তাদের কোম্পানির বাস নিয়ম অনুযায়ী, বাসের টায়ার, ইঞ্জিন ওয়েল, ব্রেক সংক্রান্ত সরঞ্জামাদি পরিবর্তন ও রক্ষণাবেক্ষণ করে না। ৪০ দশমিক ৪ শতাংশ সিটি বাস সার্ভিসের কর্মীদের মতে তাদের বাদ নকশা পরিবর্তন করে অতিরিক্ত আসন সংযোজন করা হয়েছে। প্রতিবেদনে টিআইবি জানায়, ৩৫ দশমিক ২ শতাংশ নারী বাস যাত্রী যাত্রাপথে কোনো না কোনো সময়ে যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন বা হতে দেখেছেন। ৮৩ দশমিক ২ শতাংশ নারী সহযাত্রী দ্বারা, ৬৪ দশমিক ৩ হেলপার দ্বারা, ৪০ দশমিক ৬ কন্ডাকটর দ্বারা যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন। এতে বলা হয়, ২২ দশমিক ২ শতাংশ কর্মী বা শ্রমিকদের মতে, চালকেরা মদ্যপান বা নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করে গাড়ি চালান এবং কন্ডাক্টর, হেলপার বা সুপারভাইজার বাসে দায়িত্ব পালন করেন। নির্দেশনার যথাযথ প্রয়োগের অভাবে চলন্ত বাসে চালকেরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে, ফলে অনেক সময় প্রাণহানিসহ দুর্ঘটনা ঘটে। জরিপে অংশগ্রহণকারী ৭৫ দশমিক ৮ শতাংশ যাত্রী, ৪৮ শতাংশ শ্রমিক এবং ৫১ দশমিক ৮ শতাংশ মালিক বাসের মাত্রাতিরিক্ত গতিকে দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ মনে করেন।  টিআইবি সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে বিভিন্ন সময়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান এবং গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের সঙ্গে বিআরটিএর প্রকাশিত তথ্যের গরমিলের  দাবি করেছে। বিআরটিএর তথ্যানুযায়ী, ২০২৩ সালে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ৫ হাজার ২৪ জন এবং যাত্রী কল্যাণ সমিতির তথ্যানুযায়ী এ সংখ্যা ৭ হাজার ৯০২ জন। প্রতিবেদনে জানানো হয়, অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, পরিবহন শ্রমিকদের খারাপ আচরণ বা যৌন হয়রানির শিকার হলে ৯২ দশমিক ৯ শতাংশ যাত্রী কোনো অভিযোগ করেননি। ৫২ দশমিক ৯ শতাংশ যাত্রী বলছেন, অভিযোগ জানানোর কোনো ব্যবস্থা নেই।
০৫ মার্চ ২০২৪, ১৩:৩১

ইন্দোনেশিয়ার ইন্টারন্যাশনাল প্রায়োরিটি স্কলারশিপ
ইন্দোনেশিয়ার বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মুহাম্মদিয়াহ সুরাকার্তা বিশ্ববিদ্যালয় ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ অর্থায়িত বৃত্তি দিচ্ছে। এ বৃত্তি ইন্টারন্যাশনাল প্রায়োরিটি স্কলারশিপ প্রোগ্রামের আওতায় দেওয়া হয়। এই বৃত্তির মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের মুহাম্মদিয়াহ সুরাকার্তা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল প্রোগ্রামে পড়াশোনার সুযোগ দেওয়া হবে। বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। বৃত্তির সময়কাল- স্নাতক প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীদের জন্য আট সেমিস্টার বরাদ্দ।  স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীদের জন্য চার সেমিস্টার বরাদ্দ।  ডক্টরাল প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীদের জন্য ছয় সেমিস্টার।  বৃত্তির সংখ্যা: অনির্ধারিত। সুযোগ-সুবিধা- স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীরা জীবনযাপন ভাতা হিসেবে প্রতি মাসে ১৭ লাখ ৫০ হাজার ইন্দোনেশিয়ান রুপি পাবেন। এ ছাড়া বই কেনার জন্য প্রতি মাসে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ৫০ হাজার ইন্দোনেশিয়ান রুপি। এ ছাড়া একজন বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীর জন্য এ প্রোগ্রামের আওতায় রয়েছে স্বাস্থ্যবিমা, ভিসা ফি, লিমিটেড স্টে পারমিট, রিটার্ন এয়ার ফ্লাইটের টিকিট, এক বছরের বাহাসা কোর্সসহ নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা।  অন্তর্ভুক্ত প্রোগ্রাম- স্নাতক : কমিউনিকেশন, ইনফরমেটিকস, ডেন্টিস্ট্রি, ম্যানেজমেন্ট, অ্যাকাউন্টিং, ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট, অ্যাকাউন্টিং এডুকেশন, পেনক্যাসিলা অ্যান্ড সিভিক এডুকেশন, ইন্দোনেশিয়ান ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড লিটারেচার এডুকেশন, ইংলিশ এডুকেশন, ম্যাথমেটিক এডুকেশন, বায়োলজি এডুকেশন, প্রাইমারি টিচার এডুকেশন, টিচার ট্রেইনিং ফর আর্লি চাইল্ডহুড এডুকেশন, জিওগ্রাফি এডুকেশন, ইনফরমেটিকস ইঞ্জিনিয়ারিং এডুকেশন, স্পোর্টস এডুকেশন, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্কিটেকচার ইঞ্জিনিয়ারিং, জিওগ্রাফি, নার্সিং, নিউট্রিশন, পাবলিক হেলথ, ফিজিওথেরাপি, ইসলামিক এডুকেশন, শারিয়া ইকোনমিক ল, আল-কোরআন অ্যান্ড তাফসির, আইন, মেডিকেল এডুকেশন, ফার্মেসি, সাইকোলজি। স্নাতকোত্তর: ইসলামিক এডুকেশন, ইসলামিক ইকোনমিক ল, আইন, ম্যানেজমেন্ট, অ্যাকাউন্টিং, এডুকেশন ম্যানেজমেন্ট, ইন্দোনেশিয়ান ল্যাঙ্গুয়েজ এডুকেশন, ইংলিশ এডুকেশন, প্রাইমারি এডুকেশন, সাইকোলজি, ফার্মেসি, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফরমেটিকস। ডক্টরাল: আইন, ইসলামিক স্টাডিজ, এডুকেশন, সাইকোলজি, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ফার্মেসি।  প্রয়োজনীয় নথি- নীল ব্যাকগ্রাউন্ডের ৪×৬ মাত্রায় তোলা আবেদনকারীর ফরমাল ছবি। ছবিটি জেপিজি বা জেপিইজি ফরম্যাটে হতে হবে। সর্বশেষ একাডেমিক সার্টিফিকেট, ট্রান্সক্রিপ্ট ও ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেটের পিডিএফ। তবে ইসলামিক স্টাডিজে পড়তে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের আরবি ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে। স্ক্যান করা পাসপোর্ট ও পাসপোর্টের কভারের পিডিএফ ফাইল। একাডেমিক রিকমেন্ডেশন লেটারের পিডিএফ ফাইল। কর্মরত প্রতিষ্ঠানের নিয়োগকর্তা বা সুপারভাইজারের রিকমেন্ডেশন। এটি কেবল স্নাতকোত্তর পর্যায়ে আবেদনকারী শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য। মোটিভেশনাল লেটারের পিডিএফ। বৃত্তির জন্য নির্বাচিত হওয়ার পর শিক্ষার্থীদের মেডিকেল রিপোর্ট ও অ্যাগ্রিমেন্ট অ্যান্ড ডিক্লারেশন লেটারের পিডিএফ ফাইল জমা দিতে হবে। আবেদনের প্রক্রিয়া: আবেদন প্রক্রিয়া ও বৃত্তিসম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে এই ওয়েবসাইটে। আবেদনের সময়সীমা: ১৫ মে ২০২৪ পর্যন্ত। সূত্র: মুহাম্মদিয়াহ সুরাকার্তা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট
০৩ মার্চ ২০২৪, ১০:৪৭

‘কাচ্চি ভাই’ রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়ে লাশ ডিআইইউ শিক্ষার্থী
রাজধানীর বেইলি রোডে ৭ তলা একটি বাণিজ্যিক ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। নিহতদের মধ্যে আছেন তুষার হালদার নামে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ডিআইইউ) সদ্য স্নাতক পাশ এক শিক্ষার্থীও। আগুন লাগার কিছুক্ষণ আগে ওই ভবনে অবস্থিত 'কাচ্চি ভাই' রেস্টুরেন্টে বন্ধুদের সঙ্গে খাবার খেতে ঢোকেন তিনি।   তুষার হালদার স্টার টেক নামে একটি আইটি কোম্পানিতে ভিডিও জার্নালিস্ট হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এর আগে দ্যা রিপোর্ট ডট লাইভে মাল্টিমিডিয়ায় কাজ করতেন তিনি। শুক্রবার (১ মার্চ) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে লাশ গ্রহণ করতে এসে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান নিহত এ তরুণের বাবা দীনেশ হাওলাদার। তিনি জানান, তুষার ড্যাফোডিল থেকে সাংবাদিকতা বিভাগে অনার্স পাস করেছেন। গতকাল রাতে বাংলামোটরে অবস্থিত তার কর্মস্থল থেকে বের হয়ে বেইলি রোডে খাবার খেতে যান বন্ধুদের সঙ্গে। আর সেখানেই অগ্নিদুর্ঘটনার শিকার হয়ে প্রাণ হারান। জানা গেছে, তুষার হাওলাদারের বাড়ি ঝালকাঠি জেলায়। তিনি ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন এবং সমাবর্তনের অপেক্ষায় ছিলেন।  
০১ মার্চ ২০২৪, ১২:৫৭

মালয়েশিয়ায় বসতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব
শতাধিক দেশের অংশগ্রহণে মালয়েশিয়ায় বসতে যাচ্ছে ‘কুয়ালালামপুর ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম একাডেমি অ্যাওয়ার্ড-২০২৪’। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে এর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন কেএল আইফা'র চেয়ারম্যান টুংকু আজলান ইবনি সুলতান আবু বকর। উৎসবে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে এখন পর্যন্ত আবেদন জমা পড়েছে ৯৮টি দেশের ৩ হাজার ১৩৫ টি। চলতি বছরের ৭ আগস্ট থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত চলবে এই চলচ্চিত্র উৎসব।   এবারের উৎসবে অংশ নিতে বিভিন্ন দেশ থেকে ব্যাপক সাড়া মিলেছে বলে জানান আয়োজকরা। তারা প্রত্যাশা করছেন সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় একটি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে পরিণত হবে এই আয়োজন। প্রাথমিকভাবে ৯৮ টি দেশ অংশ নিলেও আরও অনেক দেশ অংশ নেবে বলেও প্রত্যাশা করেন আয়োজকরা। এ আয়োজনে সারা বিশ্বের তারকারাও উপস্থিত থাকবেন বলে জানান তারা। জমকালো এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশসহ ১৬ টি দেশের কূটনীতিকরা উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের পক্ষে ছিলেন মালয়েশিয়াস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের কাউন্সিলর জি এম রাসেল রানা। তিনি বলেন, এটি একটি অসাধারণ আয়োজন যেখানে বাংলাদেশকে কান্ট্রি অব অনার হিসাবে সম্মানিত করা হয়েছে। এই আয়োজনে সম্পৃক্ত হয়ে বাংলাদেশ বিশ্ব চলচ্চিত্র অঙ্গনে বার্তা পৌঁছানোর সুযোগ পাবে। বাংলাদেশকে কান্ট্রি অব অনার ঘোষণায় আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান এ কূটনীতিক।       কেএল আইফা'র চেয়ারম্যান বলেন, সারা বিশ্বের চলচ্চিত্র নির্মাতা ও তারকাদের ভালো কাজে উৎসাহিত করতে আমাদের এই আয়োজন। কুয়ালালামপুরকে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্রের নতুন ঠিকানা হিসাবে আমরা পরিচিত করাতে চাই বলে মন্তব্য করেন তিনি।   এবারের উৎসবে ফিচার ফিল্ম, টেলিভিশন নাটক, ডকুমেন্টরিস, শর্ট ফিল্ম এন্ড অ্যানিমেশন ক্যাটাগরিতে সেরাদের পুরস্কৃত করা হবে। প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে এসব ক্যাটাগরিতে আগ্রহীরা আগামী ৩১ মে ২০২৪ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। 
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:০২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়