• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
দাউদকান্দিতে গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে সর্বজনীন পেনশন নিয়ে মতবিনিময়
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে  সর্বজনীন পেনশন সম্পর্কিত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।  মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলা মিলনায়তনে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দাউদকান্দি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরাফাতুল আলম, উপজলা সহকারী কমিশনার মো. জিয়াউর রহমান, জনতা ব্যাংক দাউদকান্দি শাখার ব্যাবস্থাপক মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন,  সোনালী ব্যাংক দাউদকান্দি শাখার ব্যবস্থাপক মো. মোশাররফ হোসেন। উপস্থিত গণমাধ্যম কর্মীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন রাশেদুল ইসলাম লিপু, শরীফ প্রধান, কামরুল হক চৌধুরী, লিটন সরকার বাদল, হোসাইন মোহাম্মাদ দিদার, মো. সাহাব উদ্দিন, আলমগীর হোসেন, ওমর ফারুক মিয়াজী,  হানিফ খাঁন  শেখ  ফিরোজ  প্রমূখ। আলোচনায় সার্বজনীন পেনশন স্কিমে সকলে অংশগ্রহণ করার লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্ক্রীম নিয়ে আলোচনা করা হয়। স্ক্রীমগুলো হলো, দারিদ্রসীমার নিচে বসবাসকারী ‘সমতা’, বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য ‘প্রবাস স্ক্রীম’, বেসরকারি চাকুরিজীবিদের জন্য ‘প্রগতি’ও স্বকর্মে নিয়োজিত ব্যক্তিদের জন্য ‘সুরক্ষা’। 
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:১৯

নায়ক মান্নার প্রয়াণের ১৬ বছর আজ
ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় প্রয়াত নায়ক মান্না। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) এই অভিনেতার চলে যাওয়ার ১৬ বছর পূর্ণ হলো। ২০০৮ সালের আজকের এই দিনে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান এই অভিনেতা। মাত্র ৪৪ বছর বয়সেই নিভে যায় তার জীবনপ্রদীপ।     তবে মান্নার মৃত্যুর ১৬ বছর পার হলেও তার জনপ্রিয়তার এতটুকুও ভাটা পড়েনি। এখনও শ্রদ্ধাভরে তাকে স্মরণ করেন ভক্তরা। আজও অভিনেতার সিনেমাগুলো দর্শকদের মনে দাগ কেটে আছে।      ছোটবেলা থেকেই অভিনয়ের প্রতি প্রবল ঝোঁক ছিল মান্নার। ১৯৮৪ সালে ‘নতুন মুখের সন্ধানে’ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন তিনি। মূলত এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমেই রুপালি জগতে পা রাখেন মান্না। এসময় ঢাকা কলেজে অধ্যয়নরত ছিলেন তিনি।  মান্না অভিনীত প্রথম সিনেমা ‘তওবা’ হলেও তার প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমার নাম ‘পাগলি’। তবে ১৯৯১ সালে মোস্তফা আনোয়ার পরিচালিত ‘কাসেম মালার প্রেম’ সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শকডের নজরে আসেন মান্না।  এরপরই ধীরে ধীরে চলচ্চিত্রে নিজের শক্ত অবস্থান গড়ে তোলেন মান্না। কাজী হায়াত নির্মিত ‘দাঙ্গা’ ও ‘ত্রাস’ সিনেমায় দুর্দান্ত অভিনয় করে তিনি হয়ে ওঠেন পরিচালক-প্রযোজকদের ভরসার নাম।    মোস্তফা আনোয়ার নির্মিত ‘অন্ধ প্রেম’, মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত ‘প্রেম দিওয়ানা’, ‘ডিস্কো ড্যান্সার’, কাজী হায়াত পরিচালিত ‘দেশদ্রোহী’ সিনেমাগুলো ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে তুমুল জনপ্রিয় করে তোলে মান্নাকে।  ১৯৯৯ সালে মান্না ‘কে আমার বাবা’, ‘আম্মাজান’, ‘লাল বাদশা’র মতো সুপার-ডুপারহিট সিনেমা দর্শকদের উপহার দেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সাড়ে তিন শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন জনপ্রিয় এ সুপারস্টার।   অভিনেতা হিসেবে সফলতা পাওয়ার পর নিজে প্রযোজক হয়ে কৃতাঞ্জলি কথাচিত্র থেকে একাধিক সুপারহিট সিনেমা প্রযোজনা করেছিলেন মান্না। সিনেমাগুলো হচ্ছে— ‘লুটতরাজ’,  ‘লাল বাদশা’, ‘আমি জেল থেকে বলছি’, ‘স্বামী স্ত্রীর যুদ্ধ’, ‘দুই বধূ এক স্বামী’, ‘মনের সাথে যুদ্ধ’, ‘মান্না ভাই’ ও ‘পিতা মাতার আমানত’।  সিনেমায় অবদানের জন্য সেরা অভিনেতা হিসেবে একবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, তিনবার মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার, পাঁচবার বাচসাস পুরস্কারসহ বিভিন্ন সম্মাননা পেয়েছেন মান্না।  তবে মৃত্যুর এতো বছর পরও নায়ক মান্নার শেষ সিনেমা ‘জীবন যন্ত্রণা’ আলোর মুখ দেখেনি। শোনা যাচ্ছে, সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছর বিজয় দিবসে (১৬ ডিসেম্বর) সিনেমাটি মুক্তির পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান প্রযোজক।   যৌথভাবে মান্না অভিনীত ‘জীবন যন্ত্রণা’ সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু এবং জাহিদ হোসেন। এতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন— মৌসুমী, পপি, শাহনূর, মুক্তি, দীঘি, বাপ্পারাজ, আলীরাজ, আনোয়ারা, শহিদুল আলম সাচ্চু, মিশা সওদাগর প্রমুখ।   ১৯৬৪ সালের ১৪ এপ্রিল টাংগাইল জেলার কালিহাতীতে জন্মগ্রহণ করেন মান্না।  ব্যক্তিগত জীবনে শেলী কাদেরের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি। এই দম্পতির সিয়াম ইলতিমাস মান্না নামে এক পুত্রসন্তান রয়েছে।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৫৬

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর সাথে নৌবাহিনী প্রধান এর সাক্ষাৎ
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর সাথে আজ সচিবালয়ে তার অফিস কক্ষে নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল এম নাজমুল হাসান সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। সাক্ষাত শেষে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী জানান, তার মন্ত্রণালয়াধিন বিভিন্ন সংস্থায় নৌবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সংযুক্ত আছেন। সেখানে তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। তাদের এসব ভূমিকা আরো জোরদার করার পাশাপাশি এর পরিধি বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এছাড়া সমুদ্র সীমার নিরাপত্তার ব্যাপারে নৌবাহিনীর বিভিন্ন কার্যক্রমের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। দেশে এখন প্রচুর জাহাজ নির্মাণ হচ্ছে এবং বাংলাদেশে তৈরি জাহাজের চাহিদা বিদেশেও রয়েছে। নৌবাহিনীর আওতাধীন বিভিন্ন শিপইয়ার্ড ও ডকইয়ার্ডে উন্নতমানের জাহাজসহ অন্যান্য নৌযান নির্মিত হচ্ছে। এসব কাজের বিষয় তাদের মধ্যে আলোচনা হয়। খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নতুন সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের দেয়া ইশতেহার অনুযায়ী কাজ করবে এবং এ বিষয়ে কিভাবে নৌখাতের অগ্রগতি করা যায় নৌ বাহিনী প্রধানকে তিনি এ বিষয়ে অবহিত করেছেন।
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:৩৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়