• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
কেএনএফ প্রধান নাথান বমের স্ত্রী লাপাত্তা
বান্দরবানের রুমা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে নাথান বমের স্ত্রী লাল সমকিম বমকে গত ৮ এপ্রিল লালমনিরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে বদলির নির্দেশ দেওয়া হলেও তিনি এখনো চাকরিতে যোগদান করেননি। এদিকে রুমা সদরের ২নং ওয়ার্ডে নিজ বাসাতেও থাকছেন না তিনি। তাহলে বদলির আদেশের পর কোথায় রয়েছেন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) প্রধান নাথান বমের স্ত্রী, এমন প্রশ্ন উঠেছে স্থানীয়দের মাঝে। এ বিষয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং প্রশাসনের কাছে গিয়েও মেলেনি কোনো তথ্য।  এদিকে কুকি-চিন সশস্ত্র গোষ্ঠীর প্রধান নাথান বমসহ বাকি সদস্যদের গ্রেফতারে পাহাড়ে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বধীন যৌথ বাহিনীর অভিযান চলমান রয়েছে এখনও। বান্দরবান জেলার রুমায় ও থানচিতে ব্যাংক ডাকতি এবং সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ৭৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে ইতোমধ্যে। তাদের মধ্যে ২৩ জন নারী সদস্যও রয়েছেন।  কেএনএফের সাম্প্রতিক  সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মধ্যেই আলোচনায় আসে নাথান বমের স্ত্রী লাল সমকিম বমের নাম। জানা যায়, জেলার রুমা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নার্স হিসেবে কর্মরত ছিলেন তিনি। আলোচনায় আসার পর সেখান থেকে তাকে গেলো ৮ এপ্রিল লালমনিরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে বদলির নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে তিনি এখন পর্যন্ত সেখানে যোগদান করেননি। এমনি নিজ বাড়িতেও অবস্থান করছেন না তিনি। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সবশেষ ৮এপ্রিল রুমা সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দায়িত্ব পালন করেছেন লাল সমকিম বম। ওইদিন নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের উপ সচিব (পরিচালক প্রশাসন) মো.নাসির উদ্দিন স্বাক্ষরিত স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ,নার্সিং সেবা ১ শাখার এক স্মারকের আলোকে রুমা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের লাল সমকিমকে লালমনিরহাট ২৫০শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে বদলি করা হয়। তবে বদলি আদেশের পর তিনি বদলিকৃত কর্মস্থলে উপস্থিত হননি বলে জানা গেছে। বদলির পরিপত্রে ৯ এপ্রিলের মধ্যে কর্মস্থলে আবশ্যিকভাবে যোগদানের কথা বলা হয়। অন্যথায় ৯ এপ্রিল তারিখের অপরাহ্নে স্ট্যান্ড রিলিজ বলে গণ্য করা হবে বলে নির্দেশনা দেওয়া হয়।     এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রুমা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা.বামংপ্রু মারমা জানান, নার্স লাল সমকিম বমকে বদলির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এরপর থেকে তিনি আর হাসপাতালে আসেননি। লাল সমকিম বম কোথায় আছেন সেই তথ্যও তাদের কাছে নেই বলেও জানান তিনি।  কেএনএফ প্রধানের স্ত্রীর বদলির বিষয়ে লালমনিরহাট ২৫০শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. রমজান আলী বলেন, ‘নার্স লাল সমকিম বম এখনো যোগদান করেননি। কবে যোগদান করতে পারেন সেই বিষয়ে কোনো তথ্য নেই।   এ বিষয়ে রুমা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা বলেন, বদলি আদেশের পর থেকে লাল সমকিম বমের আর কোনো সন্ধান মিলছে না। বদলি কার্যকর হওয়ার পর বদলির কাগজ নিয়ে তার বাড়িতে গিয়েও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তারা তাকে পায়নি। এছাড়া মোবাইলেও নার্স লাল সমকিম বমে পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি। রুমা উপজেলার সদর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য (সংরক্ষিত) কল্যানি চৌধুরী জানান, দীর্ঘদিন ধরে নাথান বমের স্ত্রী লাল সমকিম বমকে নিজ বাড়িতে দেখা যাচ্ছে না। তিনি কোথায় আছেন তার সঠিক তথ্যও জানা নেই। এদিকে লাল সমকিম বমের বাড়িতে নাথান বমের যাতায়াত ছিল কি না এমন প্রশ্নের জবাবে কল্যানি চৌধুরী জানান, প্রায় দুই বছর ধরে নাথান বম এই বাড়িতে এসেছে বলে কোনো খবর কেউ পাননি।  রুমা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সৈয়দ মাহবুবুল হক বলেন, ‘আমি নতুন এসেছি এই উপজেলায়। তবে এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জেনেছি তিনি (লাল সমকিম বম) এলাকাতে নেই। তাকে যদি প্রশাসন গ্রেপ্তার করতো তাহলেও সবাই বিষয়টা জানতো। এ ব্যাপারে খোঁজ নিতে গেলে রুমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহজাহান বলেন, ‘আমাদের কাছে নাথান বমের স্ত্রীর কোনো তথ্য নেই। তিনি এলাকায় আছেন কি নেই তাও পুলিশের জানা নেই।  
১ ঘণ্টা আগে

বাসরের পর লাপাত্তা স্বামী, শ্বশুরবাড়িতে অবস্থান তরুণীর
প্রেম করে বিয়ের পর বাসর রাত কাটিয়ে পরদিন শ্বশুর বাড়িতে নববধূকে রেখে পালিয়েছেন স্বামী। অপেক্ষার প্রহর গুনতে গুনতে চলে যায় সাত দিন। কিন্তু মনের মানুষ স্বামী ফেরত আসছেন না। অবশেষে কোনো উপায় খুঁজে না পেয়ে স্বামীর স্বীকৃতি পেতে শ্বশুরবাড়িতে অবস্থান নেন ভুক্তভোগী নববধূ। ঘটনাটি ফরিদপুরের সালথা উপজেলার বল্লভদী ইউনিয়নের ফুলবাড়িয়া গ্রামের।  জানা যায়, অভিযুক্ত স্বামীর নাম নিশাত (২০)। সে ফুলবাড়িয়া গ্রামের মো. দুলাল শেখের ছেলে। আর ভুক্তভোগী তরুণী পাশের সোনাপুর ইউনিয়নের চান্দাখোলা গ্রামের সিদ্দিক সর্দারের মেয়ে। ভুক্তভোগী তরুণী জানান, নিশাতের সঙ্গে তার ফেসবুকে পরিচয়। টানা ৯ মাস প্রেমের সম্পর্ক ছিল তাদের। প্রেমের সুবাদে নিশাত মাঝে মাঝে তাদের বাড়িতে যেতেন। গত ৯ এপ্রিল তার ব্যক্তিগত সম্মতিতে ওই তরণীর বাড়িতে বিয়ে সম্পন্ন হয়। বিয়ের পর বাসর রাত কাটিয়ে পরদিন সকালে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান নিশাত। এরপর গত এক সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও কোনো যোগাযোগ করেনি। তিনি আরও জানান, এই জন্য স্বামীর বাড়িতে আজ চলে এসেছি। এখানে আসলে বাড়ির সবাই পালিয়ে যায়। স্ত্রীর স্বীকৃতি না পেলে আত্মহত্যা ছাড়া কোনো পথ নেই। এদিকে তরুণীর উপস্থিতি টের পেয়ে নিশাতের পরিবারের সবাই বাড়িতে তালা মেরে পালিয়ে যান। বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ওই তরুণী শ্বশুরবাড়িতেই অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। তরুণীকে একনজর দেখতে ওই বাড়িতে ভিড় করেন উৎসুক প্রতিবেশীরা। সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফায়েজুর রহমান বলেন, ট্রিপল নাইন নম্বরে ফোন করে বিষয়টি আমাদের জানান ওই তরুণী। তবে কোনো অভিযোগ তিনি করেননি। যদি ভুক্তভোগীর পরিবার আমাদের সহযোগিতা চান, তাহলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সালথা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আনিছুর রহমান বালী বলেন, বিষয়টি খোঁজ-খবর নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০২:১১

সাময়িক বন্ধের নোটিশ ঝুলিয়ে লাপাত্তা রেস্টুরেন্ট মালিকরা
রাজধানীর বেইলি রোডে ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্টুরেন্টে অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জনের মৃত্যুর পর নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ-অননুমোদিত রেস্টুরেন্ট ও ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। অভিযানের খবরে ‘সাময়িক বন্ধ’ নোটিশ ঝুলিয়ে লাপাত্তা রেস্টুরেন্ট মালিকরা। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সকালে রাজধানীর খিলগাঁও এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানের খবর পেয়ে সকাল থেকেই খিলগাঁওয়ের শহীদ বাকি সড়কের দুই পাশের শতাধিক রেস্তোরাঁ বন্ধ রেখেছে মালিকপক্ষ। মালিবাগ চৌধুরীপাড়ার ৫৮৯/সি ঠিকানার ভবনটিতে ‘কাচ্চি ভাই’, ‘সিরাজ চুইগোস্ত’সহ পাঁচটি রেস্তোরাঁ রয়েছে। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, ভবনের মূল ফটকে তালা দেওয়া। ‘রেস্টুরেন্টের উন্নয়নকাজের জন্য প্রতিষ্ঠান সাময়িক বন্ধ’ এমন একটি নোটিশ ঝুলানো। এতে ভবনটি আর পরিদর্শন করতে পারেননি ডিএসসিসির নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাহাঙ্গীর আলম। পরে সেখানকার বহুতল একটি ভবনে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত। সাত তলা ভবনটির প্রতিটি তলাতেই রেস্তোরাঁ ছিল। ভবনের দ্বিতীয় তলায় শর্মা কিং রেস্তোরাঁয় অভিযান চালান ভ্রাম্যমাণ আদালত। তবে এ সময় রেস্তোরাঁর মালিক বা ব্যবস্থাপক ছিলেন না। তাদের মোবাইলে কল দিয়েও পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া রেস্তোরাঁর কর্মীরাও কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেননি। একই ভবনের তৃতীয় তলায় পাস্তা ক্লাব নামে আরেকটি রেস্তোরাঁয় ঢুকে মালিককে পাননি ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় ভবনটি অগ্নিনিরাপত্তার ক্ষেত্রে অত্যাধিক ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ লেখা একটি ব্যানার টানিয়ে দেয় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের প্রতিনিধিরা। পরে সাততলা এ ভবনটি সিলগালা করে দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, অগ্নিঝুঁকি থাকায় ভবনটি আপাতত বন্ধ থাকবে। ভবন মালিক এবং সংশ্লিষ্ট রেস্তোরাঁর মালিকরা সঠিক কাগজপত্র দেখাতে পারলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এদিকে সকালে রাজধানীর বেইলি রোড এলাকায় অভিযান চালিয়ে সুলতান’স ডাইন রেস্তোরাঁ সিলগালা করেছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। কাগজপত্র দেখাতে না পারায় রেস্তোরাঁটি সিলগালা করে দেওয়া হয়। এ ছাড়া ‘নবাবী ভোজ’ নামে বেইলি রোডের আরেকটি রেস্টুরেন্ট সিলগালা করে দেওয়া হয়। অভিযানে রেস্টুরেন্টটি বন্ধ পাওয়া যায়। রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনির হোসেন বলেন, রাজউক নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছে। শুধু রেস্তোরাঁর বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হচ্ছে না। যেখানে সমস্যা বা কোনো ব্যাত্যয় পাওয়া যাচ্ছে, সেখানেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। প্রসঙ্গত, রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এতে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। নিহতদের মধ্যে ২০ জন পুরুষ, ১৮ জন নারী ও ৮ জন শিশু। ভয়াবহ এই ঘটনার পরেই অবৈধ-অননুমোদিত রেস্টুরেন্ট ও ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। অভিযানে নামে রাজউকসহ বিভিন্ন সংস্থা।
০৫ মার্চ ২০২৪, ১৯:০৯

সিনেমার ঘোষণা দিয়েই লাপাত্তা শাবনূর
নব্বইয়ের দশকে বাংলা চলচ্চিত্রের সাড়াজাগানো নায়িকা শাবনূর। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত এই অভিনেত্রী অভিনয় থেকে দূরে আছেন বহুদিন হলো। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে সপরিবারে বসবাস করছেন। তবে নাড়ির টানে প্রতিবছরই দেশে আসেন। সেই ধারাবাহিকতায় গেল বছর নিজের জন্মদিনে দেশে আসেন তিনি। আর দেশে এসেই নতুন সিনেমায় কাজ করার ঘোষণা দেন এই নায়িকা। তরুণ নির্মাতা আরাফাত হোসাইনের ‘রঙ্গনা’ সিনেমার মাধ্যমে ফের ক্যামেরার সামনে আসতে যাচ্ছেন নন্দিত এই নায়িকা। পাশাপাশি একই প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ও নির্মাতার ব্যানারে ‘এখনো ভালোবাসি’ নামে আরও একটি সিনেমার ঘোষণা দেন এই নায়িকা। গেল ১০ ফেব্রুয়ারি এম এস ফিল্মসের ব্যানারে নির্মিতব্য সিনেমাটির মহরত অনুষ্ঠিত হয়েছে ঢাকা ক্লাবে। যেখানে উপস্থিত ছিলেন শাবনূর নিজেও।   শাবনূর সে সময় জানান, এখানেই থেমে থাকবো না। পরপর কাজ করব। চেষ্টা করব একটির পর আরও কাজ করার। স্বাভাবিকভাবে শাবনূর ভক্তরাও ধরে নিয়েছিলেন শিগগিরই শুটিংয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়বেন এই নায়িকা। কিন্তু তাদের জন্য যেন একটা দুঃসংবাদই অপেক্ষা করছিল। হঠাৎই দেশ ছেড়েছেন শাবনূর।  নায়িকার ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে, সিনেমার মহরতের পরপরই দেশ ছেড়েছেন তিনি। কাউকে বিষয়টি সেভাবে জানিয়েও যাননি। অনেকটা গোপনেই দেশ ছেড়েছেন ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় এই নায়িকা। কবে ফিরবেন সেটাও জাননে না কেউ। এদিকে সিনেমার ঘোষণা দিয়ে হঠাৎ শাবনূরের চলে যাওয়ার কারণে চিন্তায় পড়েছেন পরিচালকরা। তারা শঙ্কা প্রকাশ করছেন, কাজ থেমে যাবে কি না!
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:২৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়