• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
পছন্দের এপিএস পেলেন ডেপুটি স্পিকার ও মাশরাফী
জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. শামছুল হক টুকু ও সংসদের হুইপ মাশরাফী বিন মোর্ত্তজার সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) নিয়োগ দিয়েছে সরকার। তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী এপিএস নিয়োগ দেওয়া হয়। সোমবার (২৫ মার্চ) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। একটি প্রজ্ঞাপনে ডেপুটি স্পিকার মো. শামছুল হক টুকুর সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে মো. আমজাদ হোসেনকে। তার বাড়ি পাবনার সাঁথিয়া উপজেলায়। অন্য প্রজ্ঞাপনে জাতীয় সংসদের হুইপ মাশরাফী বিন মোর্ত্তজার এপিএস হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মো. জামিল আহমেদ। তার বাড়ি রাজধানীর পল্লবীতে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, দুজন এপিএসকে জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী, ২২০০০-৫৩০৬০ টাকা বেতন স্কেলে (নবম গ্রেড) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তারা যতদিন এ পদ অলংকৃত করবেন অথবা তাদের জন্য পদায়নকৃত এপিএসদের উক্ত পদে বহাল রাখার অভিপ্রায় পোষণ করবেন, ততদিন এ নিয়োগ আদেশ কার্যকর থাকবে।
২৫ মার্চ ২০২৪, ১৬:৪৬

মানবপাচার রোধে টেকসই সমাধানে গুরুত্বারোপ পররাষ্ট্র সচিবের
পররাষ্ট্র সচিব রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিনের সঙ্গে ‘বালি প্রসেস’এর কো-চেয়ার রাষ্ট্রদূত লিন বেল (অস্ট্রেলিয়া) এবং রাষ্ট্রদূত ত্রি থারিয়াতের (ইন্দোনেশিয়া) নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সাক্ষাৎ করেছেন। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। উভয়পক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিতি ছিলেন। সাক্ষাৎকালে পররাষ্ট্র সচিব মানবপাচারের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি এবং ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি তুলে ধরেন। তিনি মানবপাচারের জটিল ও অন্তর্নিহিত কারণসমূহ এবং সেগুলো মোকাবিলার অসুবিধা ও বাধার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পররাষ্ট্র সচিব মানবপাচার সমস্যার টেকসই সমাধান করা ও এ বিষয়ে পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর জোর দেন। বৈঠকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিন পাচারের শিকার ব্যক্তিদের সমাজে পুনঃএকত্রীকরণের জন্য উন্নয়ন সহযোগী ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে নেওয়া কর্মসূচি ও কার্যক্রম সম্পর্কে প্রতিনিধিদলকে অবহিত করেন। বালি প্রসেস কো-চেয়াররা মানবপাচার মোকাবিলাকে জটিল ও চ্যালেঞ্জিং কাজ হিসেবে উল্লেখ করে এই সমস্যা মোকাবিলায় পারস্পরিক সহযোগিতা আরও দৃঢ় করার ওপর গুরুত্ব দেন। জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের মধ্যে অসহায়ত্ব ও হতাশার কারণে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তাদের অনিয়মিত স্থানান্তর বৃদ্ধিতে কো-চেয়াররা উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এসময় পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে সক্রিয়ভাবে কাজ করার জন্য বালি প্রক্রিয়ার সদস্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, এই দীর্ঘায়িত সংকট বাংলাদেশের জন্য একটি সম্ভাব্য অর্থনৈতিক, সামাজিক, পরিবেশগত এবং নিরাপত্তা হুমকি তৈরি করছে। বিষয়টি সামগ্রিকভাবে এই অঞ্চলের নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসমূহের দক্ষতা ও সক্ষমতার উন্নয়ন এবং ‘বালি প্রসেস’-এর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর পারস্পরিক সহযোগিতা আরও সম্প্রসারণের মাধ্যমে মানবপাচার নিয়ে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি জোরদার করার বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
২০ মার্চ ২০২৪, ১৭:৪৩

সরকারি টয়লেট নিজের বাড়ির মনে করে ব্যবহারের আহ্বান মাশরাফীর
নড়াইলের আধুনিক সদর হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন জাতীয় সংসদের হুইপ ও নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা। শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে গিয়ে চিকিৎসক ও রোগীর সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের খোঁজখবর নেন তিনি। একইসঙ্গে হাসপাতালের টয়েলটগুলো ব্যবহারের উপযোগী কি না তাও ঘুরে দেখেন। পরিদর্শন শেষে হাসপাতালের বিভিন্ন সমস্যা তুলে ধরে মাশরাফী বলেন, ডাক্তাররা থাকতে না চাইলে আসলে আমাদের কাজটা কঠিন এবং আমাদের কিছু করার নেই সেক্ষেত্রে। আমরা চেষ্টা করছি যতটুকু সাপোর্ট দেয়া যায়। এরপর তিনি বলেন, আর একটা বিষয় হচ্ছে এটা তো ১০০ শয্যার হাসপাতাল। অথচ এখনই পেশেন্ট আছে প্রায় সাড়ে তিনশ। তাই সার্ভিসও সেভাবে দিতে হবে। চাইলেই তো রোগী বের করে দেওয়া যায় না। শিশু ওয়ার্ডে এখানে শয্যা আছে ১৫টি। অথচ, শিশু ভর্তি হয়েছে ১০০ জনের ওপরে। সব তো ওভারলোডেড। লোকবলের কথা উল্লেখ করে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক এই খেলোয়াড় বলেন, ১০০ শয্যার হাসপাতালে ৩০০-৩৫০ রোগী ভর্তি আছে। চিকিৎসার পাশাপাশি ওষুধ-খাবার সবকিছুর সাপ্লাই দিতে হচ্ছে, ম্যানেজ করতে হচ্ছে। চিকিৎসক সংকটও আছে। এই চিকিৎসক সংকট কমলে আমাদের সার্ভিসটা আরও ভালো দেওয়া যেতো। তবে, সংকটের মধ্য দিয়েই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।  এ সময় হাসপাতালের টয়লেটের অবস্থা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সবাইকে সরকারি টয়লেট নিজের বাড়ির মনে করে ব্যবহারের আহ্বান জানান মাশরাফী। তিনি বলেন, সরকারি টয়লেট ব্যবহারের সময় নিজের বাড়ির মত করে ব্যবহার করলে সুবিধা হয়। টয়লেট অন্যের মনে করে ব্যবহার করলে সবারই ক্ষতি হয়।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:২৩

সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে সাকিব-মাশরাফি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়–সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটিতে সদস্য হিসেবে স্থান পেয়েছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা ও বর্তমান অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে এই কমিটিসহ মোট ১৬টি সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়। মাশরাফি বিন মুর্তজা গত সংসদেও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়–সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য ছিলেন। অন্যদিকে সাকিব আল হাসান দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়–সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হয়েছেন জাহিদ আহসান রাসেল। আওয়ামী লীগ সরকারের গত মেয়াদে তিনি এই মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। কমিটিতে সদস্য হিসেবে আরও আছেন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী নাজমুল হাসান, শফিকুল ইসলাম, মাইনুল হোসেন খান, আব্দুস সালাম মুর্শেদী, সোলায়মান সেলিম ও মহিউদ্দীন মহারাজ। সংসদ নেতা শেখ হাসিনার অনুমতিক্রমে তার পক্ষে জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর–ই–আলম চৌধুরী এই কমিটিসহ ১৬টি স্থায়ী কমিটি গঠনের প্রস্তাব করেন সোমবার। পরে কণ্ঠভোটে এই প্রস্তাব পাস হয়।  
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:০৫

সংসদের হুইপ হচ্ছেন মাশরাফী
জাতীয় সংসদের হুইপ হচ্ছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক ও নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা। তার সঙ্গে হুইপ হচ্ছেন আরও চারজন সংসদ সদস্য। সোমবার (২২ জানুয়ারি) সংসদ সচিবালয় সূত্রে তাদের নিয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।  জানা গেছে,  ইতোমধ্যে চিফ হুইপসহ হুইপ নিয়োগের ফাইল প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। সেখানে সম্মতি মিললে রাষ্ট্রপতির হুইপদের নিয়োগ দেবেন। এরপর সংসদ সচিবালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। হুইপদের মধ্য নতুন মুখ হিসাবে মাশরাফী ছাড়া নারায়ণগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম বাবু এবং কক্সবাজার-৩ আসনের সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল আছেন। এর আগে গত ১০ জানুয়ারি সংসদ সদস্যদের শপথের দিন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, চিফ হুইপ পদে মাদারীপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য নূর-ই আলম চৌধুরী (লিটন), একাদশ সংসদের হুইপ দিনাজপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ইকবালুর রহিম ও জয়পুরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বহাল থাকছেন।  উল্লেখ্য, ১৯৭২ সালের ‘দ্যা বাংলাদেশ (হুইপস) অর্ডার’ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি এ নিয়োগ দেন। আইন অনুযায়ী সংসদে একজন চিফ হুইপ ও ছয়জন হুইপ থাকবেন। চিফ হুইপ মন্ত্রী মর্যাদার এবং হুইপরা প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা পান।
২২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:১৮

মাশরাফী শুধু মিথ্যে কথা বলেন, দাবি ছোট ভাইয়ের
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) উদ্বোধনী ম্যাচে দেখা মিলেছে বিপুল দর্শক সমাগম। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স এবং দুর্দান্ত ঢাকার লড়াই দিয়ে পর্দা উঠেছে বিপিএলের দশম আসরের।  এদিন ইস্টার্ন গ্যালারির প্রায় পুরোটা জুড়েই ছিলেন কুমিল্লার সমর্থকরা। তবে দিনের আরেক ম্যাচে গত আসরের রানার্স-আপ সিলেট স্ট্রাইকার্সের মুখোমুখি লড়াইয়ে তুলনামূলক কম সমর্থকের দেখা মিলেছে। যেখানে মাশরাফী বিন মোর্ত্তজার দলকে হারিয়ে আসর শুরু করেছে চট্টগ্রাম। মূলত শীতের প্রকোপে ম্যাচ শেষ হওয়ার আগেই মাঠ ছাড়েন তারা। তবে যারা ছিলেন, তারা ম্যাশের অপেক্ষায় ছিলেন; এটা বলাই যায়। ম্যাচের শুরুর দিকে গ্যালারির আওয়াজ খানিকটা কম থাকলেও বোলিংয়ে নড়াইল এক্সপ্রেস আসার সঙ্গে সঙ্গেই গলা ফাটান ভক্ত-সমর্থকরা। প্রায় ২৫০ দিন ক্রিকেট থেকে দূরে থাকলেও ম্যাশের জনপ্রিয়তায় একবিন্দুও ভাটা পড়েনি। সেটাই প্রমাণ দিলেন প্রায় হাজারখানেক সমর্থক। আর আক্রমণে এসে নিজের প্রথম বলেই উইকেট তুলে নেন জাতীয় দলের সাবেক এই অধিনায়ক।  এদিন বোলিং করতে তাকে খুব বেশি রান-আপ নিতে দেখা যায়নি। এমনকি স্পিনারের মতোই বল করেছেন তিনি। তবে ঠিকই দাপট দেখিয়ে উইকেট নিয়েছেন সাবেক এই দলপতি।  মাশরাফী উইকেট নিতেই (রাত ১০টা ২১ মিনিট) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন তার ছোট ভাই মোরসালিন বিন মোর্ত্তজা। সেখানে বড় ভাইয়ের প্রতি খানিকটা অভিযোগও করেছেন তিনি।  মোরসালিনের ভাষ্য, পায়ে ব্যথায় দাঁড়াইতে কষ্ট হচ্ছিল, আমাকে বলেছিল বিপিএল (BPL) এর সময় অস্ট্রেলিয়া (Australia) যাবে। অপারেশন করাতে। আর করতেছেটা কি। খালি মিথ্যা কথা কয়। এর আগে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়েও ঠিকমতো হাঁটতে পারছিলেন না মাশরাফী। সে সময়ে দেশের বেসরকারি এক টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নির্বাচনের পর হাঁটুর অপারেশন করানোর বিষয়ে জানিয়েছিলেন তিনি। উল্লেখ্য, শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) টস জিতে সিলেট স্ট্রাইকার্সকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানায় চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। ব্যাটিংয়ে নেমে চট্টগ্রামকে ১৭৮ রানের লক্ষ্য দেয় মাশরাফীর দল। জবাবে ৯ বল ও ৭ উইকেট হাতে রেখেই জয় তুলে নেয় চট্টগ্রাম।
২৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:১৭

খালেক বিন জয়েনউদ্দীন : ভণিতাহীন নক্ষত্র আমাদের
  বাংলা একাডেমির ফেলো প্রখ্যাত শিশুসাহিত্যিক খালেক বিন জয়েনউদ্দীন আর নেই! রোববার বিকেলে ফেসবুকে দুঃসংবাদটা দেখি। কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ি। মুহূর্তেই মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে যেন। সঙ্গে সঙ্গে খালেক ভাইর নাম্বারে কল করি। হৃদয়ভাঙা কণ্ঠে সত্যতা নিশ্চিত করেন একজন। শ্রদ্ধাভাজন ছড়াকার, খালেক ভাইর অত্যন্ত স্নেহভাজন ছড়াকার মোহাম্মদ ইল্ইয়াছ ভাইকে ফোন দিলাম। তিনি কান্না জুড়ে দিলেন। বুঝতে বাকি থাকলো না আর!  ০২. খালেক ভাইর সাথে প্রথম দেখা ২০০৫ সালের মার্চে। স্কুলের গণ্ডি পেরুনোর আগেই। ছারছীনা থেকে আমরা আসতাম তার কচি-কাঁচার আসরে। দৈনিক ইত্তেফাকের অফিসে। প্রথম দেখাতেই তিনি বুকে টেনে নেন। গ্রামের এক সহজ-সরল, আলাভোলা ছেলের লেখা লিড করে ছাপান কচি-কাঁচার আসরে। এত সহজে মানুষকে এতটা কাছে টানা যায় কে শিখিয়েছেন আর? সন্তানতুল্য ভালোবাসা দিয়ে ধন্য করেছেন আমার মতো ক্ষুদ্র মানুষকে। ফোন করে লেখা চাইতেন। ছড়া ও কিশোর কবিতা ছাপাতেন পরম যত্নে ইলেস্ট্রসনসহ।  ০৩. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর খালেক ভাইর সাথে কিছুদিন যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। লেখাপড়া আর জাগতিক প্রেসারের মায়াজালে আটকে যাই। কিন্তু খালেক ভাইর ভালোবাসা আটকে না। কী অসম্ভব রকম ভালোবাসতেন আমাকে! কত বড় বড় ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিককে তিনি পাত্তা দিতেন না। কিন্তু আমাকে রাখতেন মাথায় তুলে। বাংলা একাডেমি ও একুশে পদকপ্রাপ্ত একজন কবির সামনে দুই মাস আগেও বলেন, "আপনার চেয়ে ভালো ছড়া জিয়া হক লিখে ফেলেছে ২০০৫ সালেই! ওকে কী ভাবছেন আপনি!" খালেক ভাইর পরম আশ্রয়ে, লজ্জায় মরে যাই যাই ভাব। একুশে পদকপ্রাপ্ত কবি চোখ টিপেন আমাকে। মুচকি হাসেন।  ০৪. খালেক ভাইর সাথে কত যে মধুর স্মৃতি, কত যে গল্প! আমরণ আনন্দে চোখ ভেজাবে। দুঃখে বুক চিনচিন করে উঠবে। মানুষ কতটা নির্ভেজাল, ভণিতাহীন, অকপটে; তাকে না দেখলে বুঝতেই পারতাম না।  গ্রামের সরলতা, গ্রামের সহজ-সরল স্বভাব, সাদা-সিদে  চলা-ফেরা, আঞ্চলিক কথা-বার্তা কিছুই বদলাতে পারেননি এই দিন বদলের শহরের বাতাসে মিশে গিয়েও। শহরের দেয়াল তাকে দেয়ালে আটকাতে পারেনি। দেয়ালবন্দি করতে পারেনি কোনো দিন। তার মনের জানালা ছিল গ্রামের ভাঙাচোরা ঘরের দখিনা জানালা। ফুলের গন্ধ, পাখির ডাক, রোদের মায়া, জোসনার প্রেম হুট করেই ঢুকে যেতে পারতো মনের মধ্যে। তার মনটা ঠিক যেন ৫০ বছর আগেকার কোনো লুঙি পরা কিশোরের। সামান্য কোনো লোভ, পাওয়া-না পাওয়ার হিসেব না বোঝা ফাস্ট ইয়ারের কোনো গ্রাম্য শিক্ষার্থীর। আহা খালেক ভাই, এই ধবধবে সাদা মন আর এই ‘লুঙ্গি পরা জীবন’ আপনি কোথায় পেলেন!! ৫. আমার প্রথম বই ‘গন্ধরাজের ডানা’র আলোচনা লিখে ইত্তেফাকে ছবিসহ ছাপিয়ে আমাকে বিভোর করা খালেক ভাই। আজও আপনার শিশুসুলভ সরলতায় বিভোর আমরা। কিছুদিন আগেও বাংলা একাডেমির পরিচালক কবি তপন বাগচী দাদার অফিসে আমাদের দীর্ঘক্ষণ আড্ডা হলো। কত রকমের কথা-বার্তা! রাতে ফোন করে বলেন, ‘তোমার শিশুমেয়ে জারাকে কিচ্ছু কিইন্যা দিতে পারলাম না। ওরে নিয়া বাসায় আহো।’ ৬. গত বছরের মার্চে কয়েকবার খালেক ভাইর রাজাবাজারের বাসায় যাওয়ার সৌভাগ্য হয়। সাতই মার্চ হুট করে ফোন দিয়ে বলেন, ‘বিকালেই চইল্যা আহো।’ কথা মতো গিয়েই দেখি হাতে এতটা কাগজ নিয়ে বসে আছেন। বলেন, ‘জিয়া, তিনটা থেকে তোমার অপেক্ষায়। তোমার বিকাল বুঝি পাঁচটায়!’ কিছুটা লজ্জিত হই। বলেন, ‘বহো, বহো। শোনো।’  খালেক ভাই শোনাতে থাকেন, ‘জিয়া হকের সাহিত্যচর্চার শুরুতেই আমি প্রত্যক্ষ সাক্ষী ছিলাম। ইত্তেফাকের কচি-কাঁচার আসরে ডাকে লেখা পাঠাতো সে। আমি তখন পাতার সম্পাদক। ওর লেখা পড়ে চমকে উঠতাম। ছন্দ-মিল ও বিষয়ের সে-কী বর্ণনা। আমি বড়দের সারিতেই লেখা স্থান দিতাম। যা ভেবেছিলাম জিয়া তাই- এখন সে নিজের স্থান দখল করে নিয়েছে। দখল কেউ না দিলেও সেই অভিযাত্রা আদৌ থেমে থাকবে না। মাভৈঃ জিয়া।’ ‘ঢেউ দোলানো নদীর মায়া’র কবিতাগুলোয় তরুণ মনের নানা প্রশ্ন বা অভিপ্রায়-ছবি ফুটে উঠেছে এবং প্রত্যেকটি রচনাই উজ্জ্বল তারকার মতো। আগেই বলেছি, ছন্দ-মিলের গাঁথুনি ও শব্দচয়নে জিয়া হক শৈলি ও বিন্যাসে অপূর্ব মুন্সিয়ানা দেখিয়েছেন। তার দৃষ্টি বা পর্যবেক্ষণে সমাজে যত অনিয়ম, সেখানেই তিনি আঘাত করেছেন। জিয়ার এ কাব্য-দর্শনটি আত্মোপলদ্ধির দৃষ্টান্ত হয়ে থাকলো। পড়লে লাভ আছে, ক্ষতির কোনো সম্ভাবনা নেই। কাব্যদিগন্তে তার অভিযাত্রাকে অভিনন্দন জানাই। উদ্ভাসিত হোক তার দীপ্তিময় কাব্য-জিজ্ঞাসা।’ ‘ঢেউ দোলানো নদীর মায়া’ নিয়ে খালেক ভাইর এই বক্তব্য। দীর্ঘ লেখার আংশিক এখানে। খালেক ভাইর দীর্ঘ জীবন, বহুমুখী কাজের আংশিকই জানি আমরা।  ৭. খালেক ভাই, এত দ্রুত আপনাকে হারাতে হবে কখনো বুঝতে পারিনি। শিশু একাডেমিতে গত ৩১ জুলাই শেষ দেখা আপনার সাথে। দূর থেকে জিয়া হক বলে ডেকে কাছে নিলেন। কুশল জানলেন। দোয়া চাইলেন। অসুস্থতার খবর জানালেন। কত গল্প আপনার। আপনার মুগ্ধতার গল্প কোনোদিন শেষ হবে না। আপনার অপার মুগ্ধতার গল্প এখন শুনুক জান্নাতের ফুল-পাখিরা। আপনাকে মধ্যমণি করে কচি-কাঁচার আসর জমুক প্রতিদিন। আপনি আমাদের হৃদয়ে কচি-কাঁচার মতোই নিষ্পাপ-নিষ্কলঙ্ক হয়ে বেঁচে থাকবেন হাজার বছর। খালেক ভাই, আপনি কি শুনতে পাচ্ছেন?
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:৫৬

শিশুসাহিত্যিক খালেক বিন জয়েনউদ্দীন আর নেই
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারপ্রাপ্ত শিশুসাহিত্যিক খালেক বিন জয়েনউদ্দীন আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) রোববার (১৪ জানুয়ারি)  দুপুরে ঘুমন্ত অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তার মৃত্যুর বিষয়টি আরটিভি নিউজকে নিশ্চিত করেছেন ছড়াকার জিয়া  হক। খালেক বিন জয়েন উদ্দীন ১৯৫৪ সালের ২৪ জানুয়ারি গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার চিত্রাপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।  বাংলা সাহিত্যে তিনি ১৯৭৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ পাস করেন। পড়াশােনা করেন ঢাকা কলেজও। তিনি ৬ দফা আন্দোলন, ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণসহ তৎকালীন সব রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। যুদ্ধকালে যশােরের বারােবাজারে ধৃত হয়ে পাকিস্তানি সেনা ছাউনিতে অকথ্য নির্যাতন ভােগ করেন এবং সাতমাস বন্দী থাকেন। তার কয়েকটি গ্রন্থ– ধান সুপারি পান সুপারি, আপিল চাপিল ঘন্টি মালা, চিরকালের ১০০ ছড়া, হৃদয় জুড়ে বঙ্গবন্ধু, নলিনীকান্ত ভট্টশীল, হুমায়ুননামা, মায়ামাখা শেখ রাসেল, বঙ্গবন্ধু ও শেখ রাসেল। সাহিত্যচর্চার জন্য তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, বঙ্গবন্ধু সাহিত্য পরিষদ, বাংলাদেশ লেখিকা সংঘ, অগ্রণী ব্যাংক, সাউন্ডবাংলা সম্মাননা, তরিকত মিশন, আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ স্মৃতি পরিষদ, কোটালীপাড়া গুণীজন সংবর্ধনা পরিষদ লাভ করেছেন।
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:৩৩

যে প্রশ্নের উত্তর ৮-১০ বার দিয়েছেন সাকিব
নির্বাচনের পরদিনই মিরপুর শেরে-বাংলা স্টেডিয়ামে অনুশীলন করেন টাইগার দলপতি সাকিব আল হাসান। এবার মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে রংপুর রাইডার্সের অনুশীলনে তিনি। সামনেই বিপিএল। দরজায় কড়া নাড়া এই টুর্নামেন্টকে সামনে রেখেই তৈরি হচ্ছেন সাকিব। চোটের কারণে ওয়ানডে বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচে খেলা হয়নি সাকিবের। এমনকি নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে হোম ও অ্যাওয়ে সিরিজেও ছিলেন না টাইগার দলপতি। এবার বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) দিয়েই মাঠে ফিরতে যাচ্ছেন তিনি। এদিন শুধু স্পিনের বিপক্ষে কিছুক্ষণ ব্যাটিং করেন তিনি। ফিটনেস নিয়েও কাজ করেন তিনি। মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) নিজেদের মাঠে অনুশীলন শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে সাকিবের মন্তব্য, বিপিএল শুরু হচ্ছে। প্রস্তুতি নিতে হবে। প্রায় আড়াই মাসের মতো আমি মাঠের বাইরে। কোনো ফিটনেসের কাজ করতে পারিনি, স্কিলের কাজ করতে পারিনি। স্বাভাবিকভাবেই তৈরি হওয়ার জন্য সময় লাগবে। এ জন্য আর সময় নষ্ট করতে চাইনি। বিপিএলের প্রথম ম্যাচ থেকেই খেলতে আশাবাদী নবনির্বাচিত এই সংসদ সদস্য। দলের লক্ষ্য নিয়ে সাকিবের ভাষ্য, রংপুর রাইডার্স কি অন্য কোনো চিন্তা করেছে, ইয়ে (চ্যাম্পিয়ন) ছাড়া? স্বাভাবিকভাবেই তাদের দলটা ভালো আছে। আমার মনে হয়, ভারসাম্যপূর্ণ দল। একই সঙ্গে অন্যান্য দলও শক্তিশালী। যেহেতু রংপুর রাইডার্স প্রতিবছরই চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য দল করে, এ বছরও তাদের সেটাই লক্ষ্য থাকবে। জাতীয় দলের দায়িত্বভার প্রশ্নে বিসিবির কোর্টে বল ঠেলে দিয়েছেন তিনি। তার (সাকিব) মতে, এগুলো নিয়ে এখনও কথা হয়নি। তবে বোর্ডের সঙ্গে কথা হবে। তখন আলোচনা হবে। এরপর সবাই মিলে যেটা ভালো মনে করবে, সেটাই সিদ্ধান্ত নেবে। আর এই প্রশ্নের উত্তর আমি মোটামুটি ৮ থেকে ১০ বার দিয়েছি। আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিয়ে সাকিবের বিশ্বাস, প্রতিবারই তো বেশি প্রত্যাশা থাকে। এবারও তা–ই থাকবে। যেহেতু টি-টোয়েন্টি সংস্করণ আমরা শেষ এক বছর আমরা খুব ভালো খেলেছি। দলটা এখন ভারসাম্যপূর্ণ, ছন্দেও আছে। সবাই ভালো খেলছে। নিউজিল্যান্ডেও ভালো খেলেছে। প্রত্যাশা তো বেশি থাকবেই। খেলা হবে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে। যেখানে হয়তো আমাদের ক্রিকেটটা বেশি মানানসই হবে। তো আমাদের সুযোগ আছে। এদিকে গেল আসরে ফরচুন বরিশালের হয়ে খেলেছিলেন সাকিব। এবার নতুন করে রংপুর রাইডার্সে যোগ দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে গত আসরে রংপুরের অধিনায়ক ছিলেন নুরুল হাসান সোহান। তাই কে হচ্ছেন ফ্র্যাঞ্চাইজিটির এবারের অধিনায়ক, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। গুঞ্জন আছে, এবার সাকিবই রংপুর ফ্র্যাঞ্চাইজিকে নেতৃত্ব দেবেন। এ প্রসঙ্গে সাকিবের মন্তব্য, এটা তো রংপুর রাইডার্স সিদ্ধান্ত দেবে। তাদের জিজ্ঞেস করলে উত্তর পাবেন। আমার মতামতের ওপর কিছু নির্ভর করে না। একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে সবসময় মালিকদের ওপর নির্ভর করে তারা কাকে চায়, কীভাবে চায়। সেভাবেই সবকিছু পরিকল্পনা করে।
০৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:৫৪

‘নড়াইলের উন্নয়নের জন্য শতভাগ চেষ্টা করব’
ভোটারদের ধন্যবাদ জানিয়ে নড়াইল-২ আসনের নবনির্বাচিত সংসদ সদস্য মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা বলেছেন, আওয়ামী লীগের জেলা ও উপজেলার এবং তৃণমূলের নেতাকর্মীদের অসংখ্য ধন্যবাদ। এক মাস ধরে তারা কঠোর পরিশ্রম করেছেন। লোহাগড়াবাসী সবসময় নৌকা প্রতীককে বিজয়ী করেছেন। এবার নড়াইল সদরের ভোটাররা লোহাগড়ার মতো ভোট দিয়েছেন। চেষ্টা করব নড়াইলের উন্নয়নের জন্য। সোমবার (৮ জানুয়ারি) সকালে বিভিন্ন পেশাজীবী-সাধারণ মানুষের সঙ্গে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি। আরও পড়ুন : ছুরিকাঘাতে যুবককে হত্যা   ম্যাশ বলেন, যে সব প্রকল্প পাস হয়ে আছে, তা বাস্তবায়ন করার জন্য সবার সহযোগিতাসহ নড়াইলবাসীর সেবা করা সুযোগ চাই। সাবেক এই অধিনায়ক বলেন, এ বিষয়টি (মন্ত্রী) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত। আর সংসদ সদস্য হিসেবে আমার চাওয়া নড়াইলে মানুষ যেন সুখে-শান্তিতে থাকতে পারে। নড়াইলবাসীকে ধন্যবাদ।  আরও পড়ুন : স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিজয় মিছিলে হামলা, আহত ১০   উল্লেখ্য, নড়াইল-২ (লোহাগড়া উপজেলা ও সদরের একাংশ) আসনে এক লাখ ৮৫ হাজার ৬১ ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন মাশরাফী। এই নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক এই অধিনায়ক পেয়েছেন ১ লাখ ৮৯ হাজার ১০২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির শেখ হাফিজুর রহমান হাতুড়ি প্রতীকে ৪ হাজার ৪১ ভোট পেয়েছেন।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:০১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়