• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
তেঁতুলিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ধানখেতে সেচ দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মুরাদ হোসেন (৩০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে উপজেলার সদর ইউনিয়নের মহল্লাল জোত গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।  মুরাদ দেবনগর ইউনিয়নের মিজানুর রহমানের ছেলে। স্থানীয়রা জানান, মুরাদ সকালে তেঁতুলিয়ার বাইপাস এলাকায় সেচ দিতে যান, এ সময় বৈদ্যুতিক তার হাতে জড়িয়ে পড়লে স্পৃষ্ট হয়ে তারসহ পানিতে পড়ে যান। এতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হলে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় তেঁতুলিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তেঁতুলিয়া মডেল থানার ওসি সুজয় কুমার রায় বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। 
১৫ ঘণ্টা আগে

নবাবগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার ভাদুরিয়া গ্রামে গোয়াল ঘরে বৈদ্যুতিক ফ্যান লাগানোর সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাজ্জাদ হোসেন (২৫) নামে একজন যুবকের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে এই ঘটনা ঘটে।  নিহত সাজ্জাদ ভাদুরিয়া গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নবাবগঞ্জ থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মমিনুজ্জামান। নবাবগঞ্জ থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মমিনুজ্জামান বলেন, চলমান তাপদাহে গৃহপালিত গরুকে কিছুটা শীতল পরশ দিতে নিজেদের গোয়াল ঘরে বৈদ্যুতিক ফ্যান লাগাচ্ছিল সাজ্জাদ। ফ্যান লাগানোর সময় বিদ্যুৎবাহী তার শরীরে জড়িয়ে পড়ায় সাজ্জাদ ঘটনাস্থলেই মারা যায়। পরে পরিবারের অভিযোগ না থাকায় তার মরদেহ নিজ গ্রামে দাফন করা হয়।
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৪৫

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মিস্ত্রি নিহত
রাজধানীর ডেমরার কোনাপাড়া নিমতলী এলাকায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মো. ফিরোজ (২৭) নামের এক মিস্ত্রি নিহত হয়েছেন।  মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।  পরে অচেতন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ফিরোজের সহকর্মী সাইফুল ইসলাম বলেন, আমরা পেশায় টিউবওয়েল মিস্ত্রি। ডেমরার কোনাপাড়া নিমতলী এলাকায় সাবমার্সিবল পাম্পের বৈদ্যুতিক লাইনের কাজ করার সময় হঠাৎ ফিরোজ বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। এরপর তিনি পড়ে গেলে তাকে দ্রুত উদ্ধার করে প্রথমে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে যাই। পরে সেখান থেকে তাকে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ফিরোজের গ্রামের বাড়ি সুনামগঞ্জের সদর থানার বানানী পাড়া এলাকায়। তিনি ওই এলাকার আলী হোসেনের ছেলে। ফিরোজে ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার এলাকায় থাকতেন।  এ বিষয়ে ঢামেক হাসপাতাল ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া জানান, মরদেহটি জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে জানানো হয়েছে।  
০২ এপ্রিল ২০২৪, ২২:৫০

অষ্টগ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ট্রাকচালকের মৃত্যু 
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে বাড়িতে ট্রাক দিয়ে মাটি ফেলার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আবদুল গণি নামে এক ট্রাকচালকের মৃত্যু হয়েছে।   বুধবার (২৭ মার্চ) দুপুর ১টায় উপজেলার খয়েরপুর-আব্দুল্লাপুর ইউনিয়নের কলিমপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত আবদুল গণি কলিমপুর উত্তর পাড়ার মৃত সুরুত আলী ব্যাপারীর ছেলে। তিনি স্ত্রী, ২ ছেলে ও দুই মেয়ের জনক। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কলিমপুর উত্তর পাড়ায় নতুন বাড়িতে মাটি ভরাট করার সময় মাটি বোঝাই ট্রাক বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইনের সঙ্গে লেগে বিদ্যুৎায়িত হয় ট্রাক। এ সময় তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান।  খয়েরপুর-আব্দুল্লাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনোয়ার খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 
২৭ মার্চ ২০২৪, ১৯:৩১

বাঁচানো গেল না সোনিয়াকে, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একই পরিবারের সবার মৃত্যু
মৌলভীবাজারের জুড়ীতে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় বাবা-মা ও তিন ভাই-বোনের পর এবার মারা গেল শিশু সোনিয়া আক্তারও (১২)। বুধবার (২৭ মার্চ) ভোরের দিকে সোনিয়ার মৃত্যু হয়।  সোনিয়া গোয়ালবাড়ী উত্তর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়তো। মঙ্গলবার বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সোনিয়ার বাবা-মা ও তিন ভাইবোনও মারা যান। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে একমাত্র সোনিয়াই বেঁচে ছিল। সোনিয়ার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তার মামা আব্দুল আজিজ। তিনি বলেন, সোনিয়াকে প্রথমে সিলেটের ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার শরীরের ২৫ শতাংশ পুড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। উন্নত চিকিৎসার জন্য মঙ্গলবার রাতে তাকে ঢাকায় নেওয়া হয়। সেখানে পৌঁছানোর কিছুক্ষণ পরই সে মারা যায়। ঢাকায় সোনিয়ার চিকিৎসার ব্যবস্থা করা পূর্ব গোয়ালবাড়ীর বাসিন্দা এস এম জাকির বলেন, সোনিয়াকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে আসি। সিলেট থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নেওয়ার পর আজ ভোর ৪টার দিকে তার মৃত্যু হয়। 
২৭ মার্চ ২০২৪, ১৩:৪২

ইঁদুর মারার ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিহত ‌২
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে ইঁদুর মারার ফাঁদে বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে দুজন নিহত হয়েছেন।  শনিবার (২৪ মার্চ) রাতে উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গ্রামে পৃথক স্থানে এ ঘটনা ঘটে। তারা হলেন, নিশ্চিন্তপুর গ্রামের মান্নান শেখের ছেলে কালু শেখ (২৫) ও একই গ্রামের বিশ্বেশ্বর বিশ্বাসের ছেলে সোনাতন বিশ্বাস (৬৫) উপজেলার রামদিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, রাতে কালু শেখ জমিতে পুঁতে রাখা বাঁশ তুলতে গিয়ে একই গ্রামের হারুন মোল্লার জমিতে দেওয়া ইঁদুর মারার ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান। দীর্ঘক্ষণ বাড়িতে না আসায় তার স্ত্রী খুঁজতে গিয়ে দেখেন জমিতে তিনি মৃত অবস্থায় পড়ে আছেন। অন্যদিকে বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে নিহতের ঘটনা শুনে দেখতে যাবার পথে বাড়ির কাছেই জমিতে দেওয়া বিদ্যুতের ফাঁদে জড়িয়ে পড়েন একই গ্রামের সোনাতন বিশ্বাস। এতে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৭:০৬

পাবনার ঈশ্বরদীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
পাবনার ঈশ্বরদীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শামীম হোসেন শানু নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২২ মার্চ) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার কালিকাপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।  নিহত শামীম হোসেন কালিকাপুর দেওয়ানপাড়া এলাকার আবুল মুন্সীর ছেলে। স্থানীয়রা জানান, কয়েক দিন ধরে শামীম হোসেন পুকুর সংস্কারের জন্য এস্কেভেটর দিয়ে কাজ করছিল। প্রতিদিনের মতো আজকেও শামীম হোসেন পুকুরের পানি সেচের জন্য ইলেকট্রিক সেচ পাম্প লাগায়। পরে সেচ পাম্পে ত্রুটি দেখে নিজে ইলেকট্রিক তারে হাত দেন। তারটি লিক থাকায় শর্টসার্কিট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।   ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম।  তিনি জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
২২ মার্চ ২০২৪, ১৯:০০

ইঁদুর মারার ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বউ-শাশুড়ির মৃত্যু
খুলনার দাকোপে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বউ ও শাশুড়ির মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার হরিণটানা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।  মৃতরা হলেন, লাউডোব ইউনিয়নের হরিণটানা গ্রামের বাসিন্দা চিত্তরঞ্জন গাইনের স্ত্রী চপলা গাইন (৬৫) ও তার ছেলের বউ টুম্পা গাইন (৩৬)।  পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, পল্লী বিদ্যুতের সংযোগ দিয়ে ধানখেতে ইঁদুর মারার জন্য বৈদ্যুতিক ফাঁদ রাখা ছিল। মঙ্গলবার সকালে লাউডোব ইউনিয়নের হরিণটানা গ্রামের বাসিন্দা চিত্তরঞ্জন গাইনের স্ত্রী চপলা গাইন ধানখেতের বেড়িতে সবজি তুলতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে চিৎকার দেন। তার চিৎকার শুনে তাকে রক্ষার জন্য পুত্রবধূ বউ টুম্পা গাইন এগিয়ে এলে তিনিও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এতে ঘটনাস্থলে দুজনের মৃত্যু হয়। তাদের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।   দাকোপ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুই নারীর মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। 
১৯ মার্চ ২০২৪, ১৬:৩২

ফেনীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ২৪ ঘণ্টায় দুই ছাত্রের মৃত্যু
ফেনীতে পৃথক স্থানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ২৪ ঘণ্টায় ২ ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।  বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছাগলনাইয়া উপজেলার পাঠাননগরে মুজাহিদুল ইসলাম (১৬) ও রাতে সোনাগাজীর আমিরাবাদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শাহাদাত হোসেন চৌধুরীর (১৫) মৃত্যু হয়। জানা যায়, বুধবার ভোরে ছাগলনাইয়া উপজেলার পাঠান নগর গ্রামের তাকিয়া বাড়ি হাফেজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানার আবাসিক ছাত্র মুজাহিদুল ইসলাম ঘুম থেকে উঠে ফজরের নামাজ পড়ার জন্য অজু করতে ওয়াশরুমে প্রবেশ করেন। ওয়াশরুমে পানি নেই দেখে তিনি সেখানে পানির মোটরের সুইচ চালু করেন। অযু শেষে ওয়াশ রুম থেকে বের হওয়ার সময় ওয়াশরুমের স্টিলের দরজায় হাত দেওয়া মাত্রই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ওয়াশরুমের ভেতর ছিটকে পড়েন তিনি।  বিষয়টি জানাজানির পর মাদরাসার শিক্ষকরা তাকে উদ্ধার করে দ্রুত ফেনী জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত মুজাহিদ পাঠান নগর ইউনিয়নের পূর্ব শিলুয়া গ্রামের ফয়েজ মিয়ার বাড়ির আবদুল্লাহ আল মামুনের ছেলে ও পাঠাননগর গ্রামের তাকিয়া বাড়ি হাফেজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানার আবাসিক ছাত্র ছিলেন। নিহত মুজাহিদুল ইসলামে বাবা আবদুল্লাহ আল মামুনও ওই মাদ্রাসায় চাকরি করেন।  ছাগলনাইয়া থানার ওসি মো. হাসান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।   অপরদিকে সোনাগাজী থানাসূত্রে জানা যায়, বুধবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের সাইমুন পোলট্রি খামারে ভেজা শরীরে বৈদ্যুতিক সুইচ দেওয়ার সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান শাহাদাত হোসেন চৌধুরী (১৫) নামের এক ছাত্র। তিনি ওই এলাকার মধ্যম আহম্মদপুর গ্রামের কালু মিয়া চৌধুরী বাড়ির মৃত নূরুল আমিন চৌধুরীর ছেলে। শহীদ মানু মিয়ার বাজার হাজী রহিম উল্যাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র।  সোনাগাজী থানার ওসি সুদীপ রায় পলাশ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। 
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:০৩

ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মৃত্যু
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে পল্লীবিদ্যুতের ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যুর হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিক পুলিশ ও স্থানীয়রা নিহতের (৩৮) নাম-পরিচয় জানাতে পারেনি।   রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাত পৌনে ১০টার দিকে উপজেলার সিরাজপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের হাবীবপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। কোম্পানীগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মাহবুবুল আলম স্থানীয়দের বরাত দিয়ে বলেন, রাত পৌনে ১০টার দিকে উপজেলার হাবীবপুর গ্রামের সড়কের পাশে থাকা পল্লীবিদ্যুতের ট্রান্সফরমার চুরি করতে উঠেন এক ব্যক্তি। তিনি খুঁটিতে থাকা ট্রান্সফরমার খুলতে গেলে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে নিচে পড়ে যান। ওই সময় ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণের শব্দ শুনে স্থানীয়রা এগিয়ে গিয়ে দেখতে পান ঘটনাস্থলে এক ব্যক্তি পড়ে আছেন। স্থানীয়রা কেউ তাকে চিনতে পারেননি। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি একজন পেশাদার ট্রান্সফরমার চোর। ঘটনাস্থল থেকে চুরির কাজে ব্যবহৃত টেস্টার, প্লাস ও রেঞ্জ উদ্ধার করা হয়েছে। অন্য কোনো এলাকা থেকে এখানে তিনি চুরি করতে এসেছিলেন। কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসির দায়িত্বে থাকা পরিদর্শক (তদন্ত) আবদুস সুলতান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে এমন ঘটনা ঘটেছে। রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত তার পরিচয় জানা যায়নি। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা নেওয়া হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখে পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে। 
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:৫১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়