• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
‘বাউন্ডুলে মানুষের সন্তানের খবর নেওয়ার দরকার আছে নাকি’
সিনেমা করতে গিয়ে প্রেম এরপর হুট করেই বিয়ে করে বসেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের নায়িকা পরীমণি ও চিত্রনায়ক শরিফুল রাজ। এই দম্পতির একমাত্র সন্তান শাহীম মুহম্মদ পূর্ণ। বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের পর পরীমণির কাছেই বেড়ে উঠছে পূর্ণ। মা হিসেবে ছেলের প্রতি সব দায়িত্বই পালন করছেন পরী।  অন্যদিকে ছেলের পাশে দেখা যায় না বাবা শরিফুল রাজকে। পরীর অভিযোগ, সন্তানের কোনো খোঁজ নেন না এই নায়ক। এমনকি ঈদের দিনেও ছেলেকে দেখতে যাননি রাজ। গণমাধ্যমকে বিষয়টি জানিয়েছেন এই অভিনেতা নিজেই।  ঈদে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে রাজের তিনটি সিনেমা। ছবি তিনটি হলো ‘কাজলরেখা’, ‘ওমর’ ও ‘দেয়ালের দেশ’। সিনেমার মুক্তিকে কেন্দ্র করেই গণমাধ্যমে কথা বলেছেন রাজ। সেখানে জানিয়েছেন, ঈদের দিন ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও ছেলের সঙ্গে দেখা করতে পারেননি তিনি।  এ বিষয়ে রাজ বলেন, ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও দেখা করা সম্ভব হয়নি। অস্বীকার করার উপায় নেই, বিচ্ছেদের পর আমার আর পরীর মধ্যে সম্পর্কটা স্বাভাবিক জায়গায় নেই। বিষয়টি এমন একটি জায়গা এখন, আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ছেলের সঙ্গে দেখা করতে হবে। এ ব্যাপারে আমার আইনজীবী সেভাবে আমাকে নির্দেশনা দেবেন, সেভাবেই আমাকে চলতে হবে। তবে এখন পৃথিবীর সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে আছে আমার সন্তান। সে হাসিখুশিতে সুন্দর ভাবে বেড়ে উঠছে। এটাই আমার সন্তানের জন্য দরকার ছিল। সবাই আমার ছেলের জন্য দোয়া করবেন। এবারের ঈদ নিজের গ্রাম ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কাটিয়েছেন রাজ। সেখানেই মেতেছেন বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায়। অভিনেতা বলেন, ‘চাঁদরাতেই এখানে এসেছি। অনেক দিন পর এলাম। বন্ধুদের অনেকে ঢাকায় থাকে, তারাও ঈদের ছুটিতে বাড়ি এসেছে। এখন সবাই একসঙ্গে আছি আমরা। স্কুলবন্ধুদের সঙ্গে দারুণ সময় কাটছে।’ অন্যদিকে ঈদের দিন ছেলেকে নিয়েই কাটিয়েছেন পরীমণি। বাবা হিসেবে রাজ কোনো খোঁজ নিয়েছেন কি না ছেলের, এমন প্রশ্নে এই নায়িকা বলেন— ‘একজন বাউন্ডুলে মানুষের সন্তানের খবর নেওয়ার দরকার আছে নাকি? আর আসলেও কি আমি দেখতে দেব? সন্তানের ঈদ উপহারের বিষয়টি সে বুঝে কি না, সেটাও একটা ব্যাপার।’
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৪১

পেশাদার সাংবাদিকদের সুরক্ষার জন্য আইন দরকার : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, পেশাদার সাংবাদিকদের সুরক্ষার জন্য আইন ও নিয়ম-নীতি দরকার। রোববার (১০ মার্চ) সচিবালয়ে নিজ দপ্তর কক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মারি মাসদুপুই এর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে রাষ্ট্রদূতের সাথে আলোচনার প্রসঙ্গ টেনে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী। ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ফ্রান্সে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং মূল ধারার গণমাধ্যমে অপতথ্যের বিস্তার কিভাবে মোকাবিলা করা হয় সেটা নিয়ে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের সাথে কথা হয়েছে। ফ্রান্সে বেশ কিছু আইন আছে, নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা এ বিষয়গুলো দেখভাল করে। রাষ্ট্রদূত এমনও বলেছেন যে, কোন ব্যক্তি যদি ফ্রান্সের মধ্যে ফ্রান্সের সরকারের বিপক্ষে কোন অপতথ্য প্রচার করে এবং সে ক্ষেত্রে তার পেছনে যদি কোন বিদেশি শক্তিও থাকে তাদেরকে রীতিমতো জেরা করার জন্য নিয়ে আসা হয়। এখানে তারা কোন ছাড় দেয় না। তাদের বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান আছে যারা অপতথ্য খুঁজে বের করে সরকারের কাছে পেশ করে। তিনি বলেন, ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত বলেছেন, রেগুলেশন যেমন গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে ব্যাহত করতে পারে, আবার গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সংরক্ষণের জন্য নিয়ম-নীতি দরকার। আমিও এ বিষয়ে একমত। পেশাদার সাংবাদিকদের সুরক্ষার জন্য আইন ও নিয়ম-নীতি দরকার। আইনের প্রয়োগ বা অপপ্রয়োগ হচ্ছে কিনা সেটি হচ্ছে বিষয়। কিন্তু নিয়ম-নীতির বাইরে পৃথিবীর কোন দেশ নেই। সব দেশে আইন আছে। অপতথ্যের ব্যাপারে কারও কোন ছাড় নেই।   প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ইউরোপ বা পাশ্চাত্যের দেশগুলো বা আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশসমূহ কিভাবে এই অপতথ্যকে মোকাবিলা করে সে অভিজ্ঞতা জানা ও বোঝা এবং আমাদের এখানে কাজে লাগানোর বিষয়গুলো নিয়ে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের সাথে আলাপ হয়েছে। এ সময় সাংবাদিকদের তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের সরকারের প্রতি এবং মানুষের প্রতি ফ্রান্সের আস্থা আছে এবং তারা গভীরভাবে বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের সাথে কাজ করতে চায় বলে রাষ্ট্রদূত জানিয়েছেন। অপতথ্য মোকাবিলার ক্ষেত্রে ফ্রান্স বাংলাদেশের সাথে কাজ করবে। ফ্রান্সের সরকারি ভর্তুকিতে চলা টেলিভিশন চ্যানেল ফ্রান্স টুয়েন্টিফোরের সাথে বাংলাদেশ টেলিভিশনের যৌথ সহযোগিতার বিষয়ে রাষ্ট্রদূতের সাথে আলাপ হয়েছে বলে এ সময় জানান প্রতিমন্ত্রী। ক্যাবল অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)-এর সাম্প্রতিক ধর্মঘট ডাকার প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে প্রতিমন্ত্রী কোয়াবের সদস্যদের এ ধরনের ধর্মঘট ডাকা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি কোয়াব নেতৃবৃন্দের সাথে বসেছি, কথা বলেছি। তারা তাদের সমস্যার বিষয়গুলো তুলে ধরেছে। তখন আমি তাদের একটি বিষয় পরিষ্কারভাবে বলেছি, আইনের বাইরে গিয়ে কেউ কিছু করতে পারবেনা। ওটিটি প্লাটফর্ম সবগুলো চ্যানেলকে প্যাকেজ করে যা করছে এটা বেআইনি। এগুলো দেখার জন্য আমি মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছি। ইতিমধ্যে মন্ত্রণালয় থেকে কোয়াব, অ্যাটকো, আইএসপি অ্যাসোসিয়েশন এবং ডিটিএস থেকে দুজন করে প্রতিনিধি পাঠাতে চিঠি দেওয়া হয়েছে । তাদের নিয়ে কোলাবরেশন সেল তৈরি করা হয়েছে। শিগগিরই তাদের নিয়ে সভা করা হবে। সেখান থেকে সবগুলো সমস্যা সমাধানের পথে আমরা এগুবো।  মন্ত্রণালয় এ বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করছে। সেজন্য মাঝপথে এসে এ ধরনের ধর্মঘটে যাওয়া ঠিক হবে না। আইনের মধ্যে থেকে সকল সমস্যার সমাধান করা হবে। ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে শেরপুরের নকলা উপজেলার একজন সাংবাদিককে সাজা দেওয়ার ঘটনা নিয়ে সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের উত্তরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই বিষয়ে দুই ধরনের তথ্য পাওয়া গেছে। একটি হচ্ছে তথ্য চাওয়ার অপরাধে তাকে সাজা প্রদান করা হয়েছে, অপরটি হচ্ছে অসদাচরণের দায়ে তাকে সাজা দেওয়া হয়েছে। দুটি তথ্য পরস্পর বিরোধী। কোনটি সত্য সেটি এখনো নিশ্চিত হতে পারছি না। আমি চাই এটার একটা তদন্ত হোক এবং তদন্ত করে সত্যটা বের হোক। সে উদ্যোগ ইতোমধ্যে তথ্য কমিশন নিয়েছে। আমি প্রধান তথ্য কমিশনারের সাথে কথা বলেছি। তারা বিস্তারিত তদন্ত করবে এবং তদন্তের পরে যেটা সঠিক সেভাবে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, আইনের প্রয়োগ মানেই ক্ষমতার অপব্যবহার এটা আমি মনে করি না। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে অপব্যবহারের সুযোগও থাকে। দুটোই আছে। কাজেই পুরো বিষয়টি না জেনে কোন উপসংহারে যাওয়া ঠিক হবে না। তবে একটি বিষয় নিশ্চিত করতে চাই বিষয়টি আমি পর্যবেক্ষণ করছি, তদন্ত সাপেক্ষে যেন সঠিক তথ্য বের হয়। বাংলাদেশের সাংবাদিক,শিল্পী বা সাহিত্যিক যেই হোক কেউ যেন কোন কারণে ক্ষমতার অপব্যবহারের কারণে ভিকটিম না হয়, এটা আমরা নিশ্চিত করব।
১০ মার্চ ২০২৪, ১৮:৪৯

বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা কমাতে দরকার জনসচেতনতা : দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিবুর রহমান বলেছেন, বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা কমানোর প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা। রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে তিনি এ কথা বলেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা কমানোর নিমিত্ত জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড ও পৌরসভা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায়গুলো প্রচারের জন্য পোস্টার-ব্যানার প্রস্তুত করে জেলা, উপজেলা সদর, স্কুল, কলেজ, হাট বাজার ও জনসমাগম হয় এমন স্থানে লাগানো এবং মসজিদ, মন্দির ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ইমাম-পুরোহিতদের মাধ্যমে প্রচার করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা) এবং গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) কর্মসূচির আওতায় গত ২০২১-২২ অর্থবছরে দেশের অধিক বজ্রপাত প্রবণ ১৫টি জেলায় ৩৩৫টি বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন করা হয়েছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের অধিক বজ্রপাতপ্রবণ ১৫ জেলায় প্রাণহানি রোধে ৬ হাজার ৭৯৩টি বজ্রনিরোধক দণ্ড স্থাপনের জন্য প্রকল্প গ্রহণ করে পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে। প্রকল্পটি অনুমোদিত হলে বজ্রপাত থেকে সুরক্ষার জন্য ৬ হাজার ৭৯৩টি বজ্রনিরোধক দণ্ড স্থাপন করা হবে।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৪২

নারীর পেছনে দৌড়ে সময় নষ্ট করার দরকার নেই : জায়েদ
চিত্রনায়ক জায়েদ খান। কাজের চেয়ে নানান কাণ্ডেই খবরের শিরোনামে থাকেন এই অভিনেতা। এবার নিজের ভবিষ্যৎ গড়তে তরুণদের বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন জায়েদ।     সম্প্রতি দেশের এক গণমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে জীবনের নানান দিক নিয়ে কথা বলেন জায়েদ। এসময় তরুণ প্রজন্মকে অভিনেতা বলেন,  নারীর পেছনে দৌড়ে সময় নষ্ট করার কোনো দরকার নেই। জায়েদ বলেন, তরুণ প্রজন্মকে আমি বলব— আগে নিজেকে গড়তে হবে। নেশা করে, ঘুমিয়ে কিংবা ফেসবুকের সময় দিয়ে জীবনের লক্ষ্যে কখনোই পৌঁছাতে পারবে না। পাশাপাশি বাবা-মাকে ভালোবাসতে হবে। পারিবারিক হতে হবে। জীবনে প্রচুর কষ্ট করতে হবে। ইয়াং বয়সে তুমি যতো কষ্ট করবে, সামনের বয়সটা তুমি ততো আরামে কাটাতে পারবে।     টাকা ও নারীর বিষয়ে অভিনেতা বলেন, আগে টাকার পেছনে না ছুটে কাজের পেছনে ছুটতে হবে, তাহলে টাকা তোমার পেছনে ছুটবে। অনেক মেয়ে মানুষের পেছনে দৌড়ে সময় নষ্ট করার কোনো দরকার নেই। তুমি নিজে প্রতিষ্ঠিত হও, নিজের পায়ে দাঁড়াও। নারীই তোমাকে খুঁজে নেবে তোমার পজিশন অনুযায়ী। কারণ দিনশেষে নারী যোগ্য ও সম্মানিত লোককে খুঁজে নেয়, যে তাদের সম্মান করতে পারে।   শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই উল্লেখ করে চিত্রনায়ক বলেন, শিক্ষা অর্জন করতে হবে। সৎ থাকতে হবে। আমি এতো কথা বলতে পারি কারণ আমি সৎ ও ট্রান্সপারেন্ট। সততা, স্বচ্ছতা ও কঠোর পরিশ্রম— এই তিনের সমন্বয় যখন হবে, তোমার মধ্যে যখন কাজের গতি তৈরি হবে, তখন তোমাকে আর কেউ আটকে রাখতে পারবে না। ট্রেনের মতো শুধু ছুটবে। সাক্ষাৎকারে নিজের জীবনের সংগ্রামের কথাও জানান জায়েদ। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একটা শটের জন্য ভোর পাঁচটায় উঠে বসে থাকতাম। অনেক কষ্ট করেছি লাইফে। ২০০৬ সালে আমার ক্যারিয়ার শুরু। তার আগে অনেক স্ট্রাগল। না খেয়ে থাকা, হাঁটা, গেটে দাঁড়িয়ে থাকা, নায়িকাকে গাড়িতে নিয়ে প্রডিউসার চলে যতো। আর আমি গাড়িতে ধাক্কা খেতে খেতে চলে আসতাম। আমাকে নিয়ে লোকে ট্রল করুক আর হাসুক আর যাই করুক।  তবে একদিনে জায়েদের এই পপুলারিটি আসেনি। তার জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে আমাকে।
১৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:৩০

এশিয়ান কাপ ফুটবল নিয়ে যা জানা দরকার
কাতারে ৩৬ বছরের আক্ষেপ ঘুচিয়ে লিওনেল মেসির হাত ধরে ফিফা বিশ্বকাপের শিরোপা উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। এবার সেই কাতারে পর্দা উঠছে এশিয়ান কাপ ফুটবলের। ১২ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এই টুর্নামেন্টের পর্দা নামবে ১০ ফেব্রুয়ারি। জেনে নেওয়া যাক, এশিয়ার এই টুর্নামেন্টের খুঁটিনাটি... স্বাগতিক পরিবর্তন  লুসাইল স্টেডিয়ামে কাতার বিশ্বকাপের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এবার সেই ভেন্যুতেই পর্দা উঠবে ৩০ দিনের এই ফুটবল উৎসবের। তবে গেল বছরে চীনে হওয়ার কথা ছিল এই টুর্নামেন্টের। করোনার বিধিনিষেধের কারণেই তা কাতারে সরিয়ে নেওয়া হয়। বর্তমান ও সর্বোচ্চ চ্যাম্পিয়ন ২০১৯ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো শিরোপা জিতেছিল কাতার। তবে এশিয়ান এই টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ চ্যাম্পিয়ন জাপান। চারবার এই শিরোপা জিতেছে তারা। এ ছাড়া তিনবার এই শিরোপা উঁচিয়ে ধরেছে সৌদি আরব। অভিষেক দল এবার এই টুর্নামেন্টে অভিষেক হচ্ছে তাজিকিস্তানের। ১৯৫৬ সালে এই টুর্নামেন্টের শুরু হলেও কখনো খেলেনি দলটি। যেসব দলের ওপর নজর থাকবে আসরের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন হলেও এবার ফেভারিট তকমা পাচ্ছে না কাতার। এবারের হট ফেবারিট দলগুলো হলো- জাপান, সৌদি আরব, দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, ইরান। কোন গ্রুপে কোন দল গ্রুপ 'এ' - কাতার, চীন, তাজিকিস্তান, লেবানন গ্রুপ 'বি' - অস্ট্রেলিয়া, উজবেকিস্তান, সিরিয়া, ভারত গ্রুপ 'সি' - ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, হংকং, ফিলিস্তিন গ্রুপ 'ডি' - জাপান, ইন্দোনেশিয়া, ইরাক, ভিয়েতনাম গ্রুপ 'ই' - দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, জর্ডান, বাহরাইন গ্রুপ 'এফ' - সৌদি আরব, থাইল্যান্ড, কিরগিজস্তান, ওমান।  
১২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:৩৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়