• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয় ঢাকা
বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় সম্প্রতি প্রায় প্রতিদিনই শীর্ষ পাঁচের মধ্যে থাকছে ঢাকার নাম। আজও বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে ঢাকা। সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকাল ৮টা ৩৮ মিনিটে বায়ুমানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী ঢাকায় বাতাসের মান ছিল ১৯৩ স্কোর। বায়ুর মান বিচারে এ মাত্রাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ ছাড়া স্কোর ১৯৬ নিয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। ১৯৩ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে চীনের বেইজিং। ১৭৫ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে নেপালের কাঠমান্ডু এবং ১৬৭ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে পাকিস্তানের লাহোর। তথ্যমতে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে থাকলে ‘অস্বাস্থ্যকর’, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং স্কোর ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকলে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়। ঢাকায় বায়ুদূষণের জন্য ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলোকে দায়ী করে আসছেন বিশেষজ্ঞরা। ভয়াবহ এই দূষণের ফলে গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। বিশেষ করে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর। নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, ঢাকার বায়ু দূষণ ধারাবাহিকভাবেই উদ্বেগজনক। বায়ুদূষণের অনেক উৎসের মধ্যে ইদানিং নির্মাণযজ্ঞও উঠে এসেছে। ভবন বা অবকাঠামো নির্মাণে আদর্শ মান মানা হয় না। সরকারি ও বেসরকারি সব উন্নয়নকাজ উন্মুক্তভাবেই করা হচ্ছে।  
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩২

বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে ঢাকা
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা। সকাল ৮টার দিকে আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৯৪ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে রাজধানী ঢাকা, যা অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত।  রোববারও (৩ মার্চ) শহরটির বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ বলে জানাচ্ছে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ভিয়েত নামের হ্যানয় শহরের স্কোর ১৬২। আর তৃতীয় অবস্থানে থাকা ইরাকের বাগদাদ শহরের স্কোর ১৬০, চতুর্থ অবস্থানে থাকা মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন শহরের স্কোর ১৫৯ এবং সমান স্কোর নিয়ে পঞ্চম অবস্থানে আছে চীনের ছেংদু শহর। একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।   ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।   সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন : বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।   বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ু দূষণ খুবই ক্ষতিকর। ২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
০৩ মার্চ ২০২৪, ১১:৪৮

বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪ জন
আন্তর্জাতিক গবেষক ও বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাঙ্কিং প্রকাশক সংস্থা 'আলপার ডগার (এডি) সায়েন্টিফিক ইনডেক্স' সম্প্রতি বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকা প্রকাশ করেছে। এ তালিকায় স্থান পেয়েছেন সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের (গবি) ২৪ জন। শিক্ষকদের পাশাপাশি ২ জন শিক্ষার্থীও এ তালিকায় রয়েছে। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক মানের এই সূচকটির নিজস্ব ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশিত হয়। বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় এ বছর সর্বমোট স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশের ২০৪ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার ৩৩ জন গবেষক। গবেষকদের তালিকায় গবির স্থান পাওয়া শিক্ষকরা হলেন ফার্মেসী বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. মোখলেছুর রহমান সরকার, বিভাগটির শিক্ষক ড. পিযুষ কুমার পাল, মো. সেলিম হোসেন, মো. গোলাম মোস্তফা ও অনন্ত কুমার দাস। রসায়ন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. নিলয় কুমার দে ও সাবেক সভাপতি অধ্যাপক শামীম মাহবুব। বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের শিক্ষক মো. এখলাস উদ্দিন দিপু, মো. ইউসুফ আলী। কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক তানিয়া আক্তার, শায়লা রহমান, শরীফ আহমেদ, শাহরিয়ার হাসান, আতিকুর রহমান এবং শিক্ষার্থী সামিরা আক্তার টুম্পা ও মো. আকিফুল ইসলাম ফাহিম। ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্সেস অনুষদের শিক্ষক ডা. মো. রুকনুজ্জামান। ফলিত গণিত বিভাগের শিক্ষক বি এম জুয়েল রানা , সেলিনা আক্তার, মো. হাফিজুর রহমান। পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক এস এম ফাহাদ এবং ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের এস মৃদুল কান্তি সাহা। এছাড়া মেডিকেল ফিজিক্স অ্যান্ড বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী শাহ্ সুলতান মাশরাফি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের মাল্টিডিসিপ্লিনারি গবেষণা কেন্দ্রের গবেষণা সহকারী সোহেল হোসেন এতে স্থান পেয়েছেন। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের এ সাফল্যে আমরা আনন্দিত। তাদেরকে অভিনন্দন জানাই। আশা করি, এই সাফল্যের ধারা অব্যাহত থাকবে এবং ভবিষ্যতে গবেষণার মান আরও বৃদ্ধি পাবে। উল্লেখ্য, এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স গবেষকদের গুগল স্কলারের রিসার্চ প্রোফাইলের বিগত ৫ বছরের এইচ-ইনডেক্স, আই-১০ ইনডেক্স স্কোর এবং সাইটেশনের ওপর ভিত্তি করে তালিকাটি প্রকাশ করা হয়েছে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী-গবেষক-অধ্যাপকদের কাজ এবং তাদের শেষ ৬ বছরের কাজের তথ্য বিশ্লেষণের পর তা এইচ-ইনডেক্স, আইটেন-ইনডেক্স স্কোর এবং সাইটেশনের ওপর ভিত্তি করে এ তালিকা প্রকাশিত হয়। এতে নিজ নিজ গবেষণার বিষয় অনুযায়ী গবেষকদের বিশ্ববিদ্যালয়, নিজ দেশ, মহাদেশীয় অঞ্চল ও বিশ্বে নিজেদের অবস্থান জানা যায়। ১২টি ক্যাটাগরিতে এ তালিকা প্রকাশ করা হয়। ক্যাটাগরিগুলো হলো- কৃষি ও বনায়ন, কলা, নকশা ও স্থাপত্য, ব্যবসায় ও ব্যবস্থাপনা, অর্থনীতি, শিক্ষা, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি, ইতিহাস দর্শন ও ধর্মতত্ত্ব, আইন, চিকিৎসা, প্রকৃতিবিজ্ঞান এবং সমাজবিজ্ঞান।  
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:৩১

বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয় ঢাকা
বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় সম্প্রতি প্রায় প্রতিদিনই শীর্ষ তিনের মধ্যে থাকছে ঢাকার নাম। আজও বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে ঢাকা। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) সকাল ৯টা ২৭ মিনিটে বায়ুমানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী ঢাকায় বাতাসের মান ছিল ১৯৮ স্কোর। বায়ুর মান বিচারে এ মাত্রাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ ছাড়া স্কোর ২৯৭ নিয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি। ১৮৮ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের কলকাতা। ১৮২ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি এবং ১৭৬ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে চীনের ছেংতু। তথ্যমতে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে থাকলে ‘অস্বাস্থ্যকর’, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং স্কোর ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকলে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়। ঢাকায় বায়ুদূষণের জন্য ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলোকে দায়ী করে আসছেন বিশেষজ্ঞরা। ভয়াবহ এই দূষণের ফলে গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। বিশেষ করে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর। নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, ঢাকার বায়ু দূষণ ধারাবাহিকভাবেই উদ্বেগজনক। বায়ুদূষণের অনেক উৎসের মধ্যে ইদানিং নির্মাণযজ্ঞও উঠে এসেছে। ভবন বা অবকাঠামো নির্মাণে আদর্শ মান মানা হয় না। সরকারি ও বেসরকারি সব উন্নয়নকাজ উন্মুক্তভাবেই করা হচ্ছে।
১৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:৪৬

বিশ্বসেরা গবেষকের তালিকায় বাকৃবির ৩৯২ জন গবেষক
আন্তর্জাতিক গবেষক ও বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাঙ্কিং প্রকাশক সংস্থা 'অ্যালপার ডগার (এডি) সায়েন্টিফিক ইনডেক্স' সম্প্রতি বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকা প্রকাশ করেছে। এ তালিকায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ৩৯২ জন গবেষক জায়গা করে নিয়েছেন। জানা যায়, প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড সায়েন্টিস্ট র‍্যাঙ্কিং-২০২৪-এ বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় বাংলাদেশের ২০৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার ৩৩ জন গবেষক স্থান পেয়েছেন। এর মধ্যে বাকৃবির বিভিন্ন বিভাগের ৩৯২ জন গবেষক এই তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন। এতে বিশ্বের ২১৯টি দেশের ২২ হাজার ৭৬৭টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ১৪ লাখ ৪৩ হাজার ৯৩ জন বিজ্ঞানী ও গবেষক স্থান পেয়েছে। র‍্যাঙ্কিং তালিকায় এ বছর দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বাকৃবির অবস্থান চতুর্থ। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‍্যাঙ্কিং হিসেবে আঞ্চলিক (এশিয়া) পর্যায়ে বাকৃবির অবস্থান ৮শ ৪৯তম ও বিশ্বে ২ হাজার ৪৪৩তম। এ বছরের তালিকায়ও বাকৃবি গবেষকদের মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছেন মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এম রফিকুল ইসলাম। তিনি এগ্রিকালচার অ্যান্ড ফরেস্ট্রি বিষয়ে গবেষণা করে বর্তমানে বাকৃবির সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কে স্থান পেয়েছেন। এ ছাড়া প্রকাশিত র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে বাকৃবির অবস্থান পঞ্চম। বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাঙ্কিংয়ে সেরা ১০ জনের অন্য গবেষকরা হলেন, মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এম জহিরুদ্দিন, জেনেটিক্স ও প্লান্ট ব্রিডিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, অ্যানিম্যাল ব্রিডিং অ্যান্ড জেনেটিক্স বিভাগের লেকচারার মো. রফিকুল ইসলাম, ফিশারিজ ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. শাহজাহান, এনাটমি অ্যান্ড হিস্টোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, অ্যাগ্রোনমি বিভাগের অধ্যাপক মো. আব্দুর রহমান সরকার, মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. তানভীর রহমান, ফিশারিজ বায়োলজি অ্যান্ড জেনেটিক্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মোস্তফা আলী রেজা হোসাইন ও বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল হান্নান। এ বিষয়ে বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণামুখী। এখানকার গবেষকবৃন্দ বিশ্বসেরায় জায়গা করে নেবে, এটি খুব স্বাভাবিক বিষয়। তাদের গবেষণার সুফল আজকে জাতি ভোগ করছে। এটি সবাই এখন স্বীকার করে। সামনে আরও গবেষণার মাধ্যমে দেশের মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তায় আমাদের গবেষকবৃন্দ ভূমিকা রাখবেন। তখন বিশ্বসেরা গবেষকের তালিকাটি আরও বড় হবে বলে আমি মনে করি। উল্লেখ্য, প্রকাশিত এই তালিকায় বাংলাদেশের সেরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সেরা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র; বাংলাদেশ, সেরা কোম্পানি হিসেবে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এবং সেরা হাসপাতাল হিসেবে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতাল স্থান করে নিয়েছে।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:২৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়