• ঢাকা মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
কোচিং করাতে পারবেন না ভিকারুননিসার কোনো শিক্ষক : ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের কোনো শিক্ষক কোচিং করাতে পারবেন না। আর অভিযুক্ত শিক্ষককে কারণ দর্শানোর চিঠি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী।   মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান তিনি। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী বলেন, উচ্চতর কমিটি ১০ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এর আগে সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় ওই শিক্ষকের বিচার দাবিতে কলেজ প্রাঙ্গণে আন্দোলন করবেন শিক্ষার্থীরা। তাদের অভিযোগ, শিক্ষার্থীদের আদর করার নামে যৌন হয়রানি করতেন এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আজিমপুর শাখা শিক্ষক মুরাদ হোসেন সরকার। শিক্ষার্থীদের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মুরাদ হোসেন সরকার আজিমপুর শাখায় তার অধীনের ছাত্রীদের বাবার মতো ব্যক্তি হিসেবে, আদর করার নামে যৌন হয়রানি করেছে এবং এই কুৎসিত কর্মের শাস্তি হিসেবে বহিষ্কার না করে, হজ করে আসায় তার অপরাধকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখা হয়েছে। শুধু শাখাপ্রধানের মনিটরিং বাড়িয়ে দিলেই আমাদের পক্ষে স্কুল ক্যাম্পাসের ভেতরে এমন নিকৃষ্ট মানুষের সাথে থেকে নিরাপদ অনুভব করা সম্ভব নয়। আমরা অপরাধের সুষ্ঠু বিচার চাই। প্রসঙ্গত, শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির মামলায় মুরাদ হোসেন সরকারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানীর কলাবাগানের বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) পুলিশ তাকে আদালতে হাজির করেন। এ সময় শিক্ষক মুরাদ হোসেন সরকারকে ৭ দিনের রিমান্ডে চায় পুলিশ।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:৩৫

আজ থেকে এক মাস বন্ধ কোচিং সেন্টার
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ১৫ ফ্রেব্রুয়ারি। প্রশ্নফাঁসের গুজবমুক্ত, সুন্দর পরিবেশে সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা নেওয়ার লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ মার্চ পর্যন্ত দেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এসএসসি পরীক্ষা গুজবমুক্ত ও ইতিবাচক পরিবেশে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ কমিটি গঠন করা হয়েছে। জানা যায়, সম্প্রতি সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে, কেন্দ্র সচিব ছবি তোলা ও ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধাবিহীন একটি সাধারণ (ফিচার) ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। অননুমোদিত ফোন বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ট্রেজারি-থানা থেকে প্রশ্নপত্র গ্রহণ ও পরিবহন কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা, শিক্ষক, কর্মচারীরা ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। প্রশ্নপত্র বহন কাজে কালো কাচযুক্ত মাইক্রোবাস বা এমন কোনো যানবাহন ব্যবহার করা যাবে না। তাছাড়া প্রত্যেক কেন্দ্রের জন্য একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও একজন ট্যাগ অফিসার নিয়োগ প্রদান করা হবে। ট্যাগ অফিসার ট্রেজারি, থানা হেফাজত থেকে কেন্দ্র সচিবসহ প্রশ্ন বের করে পুলিশ প্রহরায় সব সেটের প্রশ্ন কেন্দ্রে নিয়ে যাবেন। পরীক্ষা শুরু হওয়ার ২৫ মিনিট আগে প্রশ্নের সেট কোড ঘোষণা করা হবে। বিধি অনুযায়ী কেন্দ্র সচিব, ট্যাগ অফিসার ও পুলিশ কর্মকর্তার স্বাক্ষরে প্রশ্নপত্রের প্যাকেট খুলবেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্নপত্র ফাঁসের গুজব ও তৎপর চক্রের বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো নজরদারি করবে। প্রশ্নপত্র ফাঁস কিংবা পরীক্ষার্থীদের কাছে উত্তর সরবরাহে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও জেলা প্রশাসন কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নিবে। পরীক্ষা চলাকালীন পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে শিক্ষক, ছাত্র ও কর্মচারীদের মোবাইল, মোবাইল ফোনের সুবিধাসহ ঘড়ি, কলম ও পরীক্ষা কেন্দ্রে ব্যবহারের অনুমতিবিহীন যেকোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার নিষিদ্ধ থাকবে। নির্দেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পরীক্ষার প্রস্তুতি সংক্রান্ত সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য সরবরাহের প্রয়োজন হলে আন্তঃবোর্ডের সমন্বয়ক, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. জাহিদ হোসেনের মাধ্যমে গণমাধ্যমে সরবরাহ করা হবে। প্রসঙ্গত, এ বছর এসএসসি, দাখিল, এসএসসি-ভোকেশনাল ও দাখিল-ভোকেশনাল পরীক্ষায় মোট ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবে।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৬:০৫

মাসব্যাপী বন্ধ থাকবে সব কোচিং সেন্টার
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হতে যাচ্ছে। পরীক্ষা সুষ্ঠু, সুন্দর এবং প্রশ্ন ফাঁসের গুজবমুক্ত পরিবেশে সম্পন্নের লক্ষ্যে আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ মার্চ পর্যন্ত সকল কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে। রোববার (২৮ জানুয়ারি) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে জাতীয় মনিটরিং ও আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর।  চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ২৯ হাজার ৭৩৫ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩ হাজার ৭০০টি কেন্দ্রে ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবে। সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তগুলো হলো- পরীক্ষা সুষ্ঠু, সুন্দর ও প্রশ্ন ফাঁসের গুজবমুক্ত পরিবেশে সম্পন্নের লক্ষ্যে আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ মার্চ পর্যন্ত সকল কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে। কেন্দ্র সচিব ব্যতীত পরীক্ষা কেন্দ্রে অন্য কেউ মোবাইল ফোন বা অননুমোদিত ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করতে পারবেন না।  কেন্দ্র সচিব ছবি তোলা ও ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধাবিহীন একটি সাধারণ (ফিচার) ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। অননুমোদিত ফোন বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ট্রেজারি-থানা হতে প্রশ্নপত্র গ্রহণ ও পরিবহন কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা, শিক্ষক, কর্মচারী কোন ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না এবং প্রশ্নপত্র বহন কাজে কালো কাঁচযুক্ত মাইক্রেবাস বা এরূপ কোনো যানবাহন ব্যবহার করা যাবে না। তাছাড়া প্রত্যেক কেন্দ্রের জন্য একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও একজন ট্যাগ অফিসার নিয়োগ প্রদান করা হবে। ট্যাগ অফিসার ট্রেজারি, থানা হেফাজত হতে কেন্দ্র সচিবসহ প্রশ্ন বের করে পুলিশ প্রহরায় সকল সেটের প্রশ্ন কেন্দ্রে নিয়ে যাবেন। পরীক্ষা শুরু হওয়ার ২৫ মিনিট পূর্বে প্রশ্নের সেট কোড ঘোষণা করা হবে। সে অনুযায়ী কেন্দ্র সচিব, ট্যাগ অফিসার ও পুলিশ কর্মকর্তার স্বাক্ষরে প্রশ্নপত্রের প্যাকেট বিধি অনুযায়ী খুলবেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্নপত্র ফাঁস সংক্রান্ত গুজব কিংবা এ কাজে তৎপর চক্রগুলোর কার্যক্রমের বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগসমূহ নজরদারী জোরদার করবে। প্রশ্নপত্র ফাঁস কিংবা পরীক্ষার্থীদের নিকট উত্তর সরবরাহে জড়িত ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও জেলা প্রশাসন কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। পরীক্ষা চলাকালীন পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে শিক্ষক, ছাত্র ও কর্মচারীদের মোবাইল, মোবাইল ফোনের সুবিধাসহ ঘড়ি, কলম এবং পরীক্ষা কেন্দ্রে ব্যবহারের অনুমতিবিহীন যেকোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার নিষিদ্ধ থাকবে। এই নির্দেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পরীক্ষার প্রস্তুতি সংক্রান্ত বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য সরবরাহের প্রয়োজন হলে আন্তঃবোর্ডের সমন্বয়ক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. জাহিদ হোসেন তা গণমাধ্যমে সরবরাহ করবেন। সভায় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব ড. ফরিদ উদ্দিন আহমদ, দেশের সকল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান, আইনশৃঙ্খলা  এবং পরীক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন দপ্তর সংস্থার প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:২২

নতুন কারিকুলামের প্রশিক্ষণে কোচিং করানো শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্ত না করার নির্দেশ
নতুন কারিকুলামে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সরকার। এরই অংশ হিসেবে শিক্ষক প্রশিক্ষণের প্রথম ধাপ গত ডিসেম্বর মাসে শেষ হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে প্রশিক্ষণ শুরু হবে শিগগিরই। এ জন্য উপজেলা ও থানা থেকে যোগ্য বা বিষয়ভিতিত্তিক শিক্ষকদের তালিকা আগামী ১৮ জানুয়ারির  মধ্যে পাঠাতে বলেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর। একইসঙ্গে এই তালিকায় যেন কোচিং করায় এমন শিক্ষকের নাম অন্তর্ভুক্ত না হয় সে বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  সোমবার (১৫ জানুয়ারি) মাউশির ডিসেমিনেশন অব নিউ কারিকুলাম স্কিমের পরিচালক প্রফেসর সৈয়দ মাহফুজ আলী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। এতে বলা হয়, উপজেলা পর্যায়ে অনুষ্ঠেয় ৮ম ও ৯ম শ্রেণির বিষয়ভিত্তিক শ্রেণি শিক্ষকদের নতুন শিক্ষাক্রম বিস্তরণ বিষয়ক প্রশিক্ষণের জন্য সাবজেক্ট ম্যাচিং অনুসারে সংযুক্ত ছকে শিক্ষকদের তথ্য পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। ডিসেমিনেশন অব নিউ কারিকুলাম স্কিমের আওতায় উপজেলা পর্যায়ে ৮ম ও ৯ম শ্রেণির বিষয়ভিত্তিক শ্রেণি-শিক্ষকদের প্রথমধাপে ৭ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ ৪৭৪ উপজেলায় সুষ্ঠুভাবে শেষ হয়েছে। এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের ২য় পর্যায় শিগগিরই আয়োজনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে করতে সাধারণ, মাদ্রাসা, কারিগরি ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন (মাধ্যমিক স্তরের) ১ম পর্যায়ের প্রশিক্ষণে অনুপস্থিত, ইআইআইএনধারী প্রতিষ্ঠানের বাদ পড়া প্রশিক্ষণার্থী এবং মাদ্রাসা, কারিগরি ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন ইআইআইএনবিহীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত পূর্ণকালীন শিক্ষকদের তথ্য ও তালিকা প্রয়োজন। জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে ইএমআইএস সেলে তথ্য অনুযায়ী উপজেলা বা থানাওয়ারী (আয়ন-ব্যয়ন কর্মকর্তার নামসহ) বিষয়ভিত্তিক সংখ্যা ও তালিকা প্ৰয়োজন। প্রতিষ্ঠান প্রধান, সহকারী প্রতিষ্ঠান প্রধান, খণ্ডকালীন শিক্ষক এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি অধিদপ্তরের আওতাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিশেষায়িত বিষয়সমূহের শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনাকারী শিক্ষকরা ২য় পর্যায়ের এই প্রশিক্ষণের আওতাভুক্ত হবেন না। দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে নতুন কারিকুলামের আলোকে সাবজেক্ট ম্যাচিং অনুসারে বিষয়ভিত্তিক শ্রেণি শিক্ষকদের সংখ্যা ও তালিকা সংযুক্ত ছক মোতাবেক যাচাই করে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ের ই-মেইলে গুগল ফরমের লিঙ্কের মাধ্যমে আগামী ১৮ জানুয়ারি পাঠাতে হবে। বিজ্ঞপ্তিতে বিশেষভাবে সতর্কতা জারি করে বলা হয়, কোচিং সেন্টারের সঙ্গে যুক্ত এবং শিক্ষক নন এমন কেউ যেন কোনোক্রমেই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত না হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধানের প্রত্যয়ন থাকতে হবে।  
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:২৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়