• ঢাকা বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১
logo
এবার ঝিনাইদহ উপনির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন হিরো আলম
আলোচিত-সমালোচিত ইউটিউবার আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম এবার ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনে প্রার্থী হতে যাচ্ছেন। সোমবার (২৯ এপ্রিল) নিজেই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া প্রসঙ্গে হিরো আলম বলেন, আমি সৎ এবং সাহসী। সবাই চায় আমি যেন সংসদ সদস্য হয়ে কথা বলি, সবার পাশে থাকি। তাই ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনে অংশগ্রহণ করব। সেভাবে প্রস্তুতি চলছে আমার। হিরো আলাম আরও বলেন, আমার এক বন্ধু কুমিল্লার একটি উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। আমি সেখানে প্রচারণা চালাতে যাচ্ছি। ঝিনাইদহ-১ আসনের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেছি, তখন তারা বলেছেন সবাই আমাকে চেনেন। আমি তাদের কাছে প্রিয় এবং পরিচিত মুখ। তারাও চায় আমি এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করি। সেখানকার জনসাধারণ আরও বলেন- নির্বাচনে তারা সাহায্য-সহযোগিতা করবেন। আমার প্রতি তাদের ভালোবাসা দেখে সেখানে উপনির্বাচনে অংশ নিতে রাজি হয়েছি। আমিও আশ্বাস দিয়েছি তাদের পাশে সবসময় থাকব। আগামী ৫ জুন অনুষ্ঠিত হবে ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন। ব্যালট পেপারে হবে এ নির্বাচন। গত মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) নির্বাচন কমিশন এই আসনের উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে। ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া আসনে ভোট হবে ৫ জুন। এ উপনির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, রিটার্নিং অফিসারের কাছে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭ মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে ও প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে। প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে ও ভোট হবে ৫ জুন। রির্টার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা। এর আগে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) ও বগুড়া-৬ (সদর) আসনের সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে আলোচনায় আসেন হিরো আলম। তারপর চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠান (ফারুক) মারা যাওয়ার পর ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছেন। এই আসনটি রাজধানীর গুলশান, বনানী, ভাষানটেক থানা ও সেনানিবাস এলাকা নিয়ে গঠিত।
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:০৩

৫০০তম টি-টোয়েন্টিতে হিরো নারাইন, হতাশ কোহলি
রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে নিজের ৫০০তম টি-টোয়েন্টিতে বল হাতে তেমন সুবিধা করতে না পারলেও ব্যাট হাতে ঝড় তোলেন সুনীল নারাইন। মাত্র ২২ বলে ৪৭ রান এবং ১ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, পাঞ্জাবের বিপক্ষে ৪৯ বলে ৭৭ রান এবং শুক্রবার (২৯ মার্চ) ৫৯ বলে অপরাজিত ৮৩ রানের ইনিংস খেলেও দলকে জিতাতে পারেননি বিরাট কোহলি। কলকাতা নাইট রাইডার্সের কাছে তার দল হেরেছে ৭ উইকেটে। এদিন ভারতের চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৮২ রান সংগ্রহ করে বেঙ্গালুরু। বিরাট কোহলি ছাড়া কারও ব্যাট থেকে তেমন রান আসেনি। বেঙ্গালুরুর অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসি, গ্লেন ম্যাক্সওয়েলরাও এদিন ব্যর্থ হয়েছেন। একাধিক জীবন পেয়েও ম্যাক্সওয়েল করেছেন ১৯ বলে ২৮ রান। বড় ইনিংসের সম্ভাবনা জাগালেও ২১ বলে ৩৩ রান করে আন্দ্রে রাসেলের বলে বোল্ড হন তিনি। তবে দীনেশ কার্তিকের ৮ বলে ২০ রানের ইনিংস দলকে ১৮২ রানের লক্ষ্য এনে দেয়। জবাবে কলকাতার হয়ে ওপেনিং করতে আসেন সুনীল নারাইন ও ফিল সল্ট। তাদের  ৩৯ বলে ৮৬ রানের জুটি ও ভেঙ্কটেশের ফিফটিতে ১৬.৫ ওভারে সহজেই ম্যাচ জিতে যায় কলকাতা। এদিন ৩৯ রানে অপরাজিত থাকে শ্রেয়াস আয়ার। তবে আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার মিচেল স্টার্কের ফর্ম নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকতে হচ্ছে শাহরুখ খানের দলকে। প্রথম ম্যাচে হায়দরাবাদের বিপক্ষে ৪ ওভারে ৫৩ রান দেওয়ার পর বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে খরচ করেছেন ৪৭ রান। সংক্ষিপ্ত স্কোর রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু : ২০ ওভারে ১৮২/৬ (কোহলি ৮৩*, গ্রিন ৩৩, ম্যাক্সওয়েল ২৮, কার্তিক ২০; রাসেল ২/২৯, রানা ২/২৯, নারাইন ১/৪০)। কলকাতা নাইট রাইডার্স : ১৬.৫ ওভারে ১৮৬/৩ (ভেঙ্কটেশ ৫০, নারাইন ৪৭, সল্ট ৩০, শ্রেয়াস ৩৯*; ডাগর ১/২৩ বৈশাখ ১/২৩)। ফলাফল : ৭ উইকেটে জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ : সুনীল নারাইন
৩০ মার্চ ২০২৪, ০২:২১

বইমেলা থেকে বিতাড়িত হয়ে ডিবিতে হিরো আলম
দুয়োধ্বনি দিয়ে বইমেলা থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে এমন অভিযোগ নিয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) কার্যালয়ে গেছেন কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টায় ডিবি অফিসে উপস্থিত হন তিনি। এ সময় সংবাদমাধ্যমকে আলম বলেন, একজন মানুষকে শুধু বইমেলা থেকে নয়, যে কেউ যে কোনো স্থান থেকে বের করে দিতে পারে না। সেখানে বইমেলায় আমাকে দুয়োধ্বনি দেওয়া হয়েছে, যেটা আমার কাছে উত্ত্যক্তের পর্যায়ে মনে হয়েছে। তাই ডিবি কার্যালয়ে এসেছি। বিষয়টি ডিবি প্রধান হারুন ভাইকে লিখিতভাবে অবহিত করব। বিষয়টির একটা সুরাহা করা উচিত। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) বিকেল চারটার দিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত বইমেলায় নিজের লেখা বইয়ের প্রচারণা চালাচ্ছিলেন আলম। হঠাৎ একদল দর্শনার্থী তার উদ্দেশে ভুয়া ভুয়া, ছিঃ ছিঃ দুয়োধ্বনি দিতে থাকেন। অবস্থা বেগতিক দেখে পুলিশ সদস্যরা নিরাপত্তা বেষ্টনী দিয়ে টিএসসি গেট দিয়ে মেলা প্রাঙ্গণ থেকে হিরো আলমকে বেরিয়ে যেতে সাহায্য করেন।  হিরো আলমের বইয়ের নাম ‘দৃষ্টিভঙ্গি বদলান, আমরা সমাজকে বদলে দিব’। বইটি কয়েক বছর আগে প্রকাশ পেয়েছে। মেলার ২১তম দিনে ওই বইয়ের প্রচারণা চালাতে গিয়ে ভুয়া ভুয়া, ছি: ছি: দুয়োধ্বনি শুনে বইমেলা ছাড়তে হয় এই কনটেন্ট ক্রিয়েটরকে।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৫৩

অভিযোগ দিতে দুপুরবেলা ডিবি কার্যালয়ে হিরো আলম
বইমেলা থেকে বিতাড়িত হওয়ার ঘটনায় অভিযোগ করতে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) কার্যালয়ে এসেছেন আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। ডিবি সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) হিরো আলম লিখিত অভিযোগ দিতে ডিবি কার্যালয়ে এসেছেন। এর আগে বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বহুল-আলোচিত মুশতাক-তিশা দম্পতির পর এবার কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলমকে দুয়োধ্বনি দিয়ে বইমেলা থেকে বিতাড়িত করেছেন মেলায় আসা শতাধিক দর্শনার্থী। জানা যায়, নিজের লেখা ‘দৃষ্টিভঙ্গি বদলান, আমরা সমাজকে বদলে দিব’ বইয়ের প্রচারণা চালাচ্ছিলেন হিরো আলম। হঠাৎ একদল দর্শনার্থী তাকে উদ্দেশ্যে করে ভুয়া ভুয়া, ছি ছি দুয়োধ্বনি দিতে থাকেন। অবস্থা বেগতিক দেখে পুলিশ সদস্যরা নিরাপত্তা বেষ্টনী দিয়ে টিএসসি গেট দিয়ে মেলা প্রাঙ্গণ থেকে হিরো আলমকে বেরিয়ে যেতে সাহায্য করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা সময় নানা কর্মকাণ্ড ও বারবার নির্বাচনে দাঁড়িয়ে আলোচনায় আসেন হিরো আলম। উল্লেখ্য, কয়েক দিন আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচিত মুশতাক-তিশা, ডা. সাবরিনাকে একইভাবে বের করে দেন সাধারণ দর্শনার্থী ও পাঠকরা।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:০৯

এবার ভুয়া ভুয়া ধ্বনিতে বইমেলা থেকে বিতাড়িত হিরো আলম
মুশতাক-তিশা দম্পতি ও ড. সাবরিনার পর এবার অমর একুশে বইমেলা প্রাঙ্গণ থেকে আলোচিত ইউটিউবর আশরাফুল হোসেন আলমকে (হিরো আলম) বিতাড়িত করা হয়েছে। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টার দিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে তাকে ‘ভুয়া ভুয়া’, ‘ছিঃছিঃ’ ধ্বনি দিয়ে মেলা প্রাঙ্গণ থেকে বের হয়ে যেতে বাধ্য করে মেলার দর্শনার্থীরা। জানা গেছে, বইমেলার একুশতম দিনে ‘দৃষ্টিভঙ্গি বদলান, আমরা সমাজকে বদলে দিব’ বইয়ের লেখক হিরো আলম মেলায় আসেন। যখন বইটি হাতে নিয়ে পাঠকদের বই কিনতে উৎসাহিত করছিলেন হিরো আলম, তখন একদল দর্শনার্থী তাদের দুয়োধ্বনি দিয়ে তাড়া করেন। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহয়তায় তিনি মেলা প্রাঙ্গণ থেকে বের হয়ে যান। প্রসঙ্গত, গত কয়েক দিন আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচিত মুস্তাক-তিশা, সাবরিনাকে একইভাবে বের করে দেয় সাধারণ দর্শনার্থী ও পাঠকেরা।  
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৪৫

দেশের বাজারে হিরো কারিজমা এক্সএমআর, জেনে নিন দাম
ভারতের পর এবার বাংলাদেশের বাজারে চলে এলো হিরো মোটোকর্পের তৈরি মোটরসাইকেল ‘কারিজমা এক্সএমআর’। বাইকটি থাকছে ২১০ সিসির ক্ষমতাসম্পন্ন ইঞ্জিনসহ দারুণ সব সুবিধা। ইতোমধ্যে হিরো বাংলাদেশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে বাইক তালিকাভূক্ত হয়েছে। শুরু হয়েছে প্রি-বুকিংও। আর প্রি-বুকিংয়ে প্রথম ২১০ জনকে বাইকটিতে দেওয়া হচ্ছে বিশেষ মূল্যছাড়। হিরো কারিজমা এক্সএমআর বাইকটিতে ২১০ সিসির সিঙ্গেল সিলিন্ডার লিকুইড কুল ইঞ্জিনের সঙ্গে থাকছে ৬ স্পিড গিয়ারবক্স। যা প্রতি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১৩০ কিলোমিটার গতি তুলতে সক্ষম। বাইকটির দুটি চাকাতেই রয়েছে ডিস্ক ব্রেক সঙ্গে ডুয়াল চ্যানেল এবিএস (অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম)। এ ছাড়া বাইকটিতে থাকছে ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টার সঙ্গে ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি। কল, এসএমএস অ্যালার্ট, জিপিএস, নেভিগেশন, এলইডি লাইট, গিয়ার ইন্ডিকেটর, ইউএসবি চার্জিং পোর্টসহ একাধিক সুবিধা। বাংলাদেশে হিরো ‘কারিজমা এক্সএমআর’ বাইকটির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ লাখ টাকা। তবে যারা প্রি-বুকিং করবেন, তাদের মধ্যে প্রথম ২১০ জন বাইকটি পাবেন মাত্র চার লাখ টাকায়। অর্থাৎ ১ লাখ টাকা ডিসকাউন্ট। হলুদ, লাল এবং কালো রঙে পাওয়া যাবে এই বাইক।  তবে বাংলাদেশে এবং ভারতে বাইকটির দামের মধ্যে বেশ ফারাক রয়েছে। ভারতে হিরোর ‘কারিজমা এক্সএমআর’ মডেলের বাইকটির দাম ১ লাখ ৭৯ হাজার রুপি। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২ দশমিক ৩৬ লাখ টাকা। সেই হিসেবে বাংলাদেশে এর দাম দিগুণের বেশি। গত বছর ভারতে জমকালো আয়োজনে বলিউড সুপারস্টার হৃত্বিক রোশনের হাত দিয়ে বাইকটি উদ্বোধন করে হিরো মটোকর্প। ভারতের পর এবার বাংলাদেশের বাজারে হাজির হলো কারিজমা এক্সএমআর।
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:১৫

হিরো আলমকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যার হুমকি
আলোচিত- সমালোচিত ইউটিউবার আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমকে দু’দিনের মধ্যে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যার হুমকি দিয়েছে এক দুর্বৃত্ত। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর)  দিবাগত রাতে তার ব্যবহৃত হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে পিস্তলের ছবি ও খুদে বার্তা পাঠিয়ে এই হুমকি দেওয়া হয়। হিরো আলমের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে হোয়াটসঅ্যাপের দেওয়া হুমকির স্ক্রিনশর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে দেখা যায়, ট্রান্সজেন্ডার ইস্যুতে আলোচনায় আসা ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের বহিষ্কৃত শিক্ষক আসিফ মাহাতাবকে নিয়ে মন্তব্যের অভিযোগে এই হুমকি দেওয়া হয়। তবে এ ঘটনায় শনিবার দুপুর পর্যন্ত কোনো আইনি পদক্ষেপ নেননি তিনি। হিরো আলম গণমাধ্যমকে জানান, এখন ঢাকার বাইরে আছি। নিরাপত্তার জন্য কাউকে অবস্থান সম্পর্কে জানাচ্ছি না। তবে দ্রুত ঢাকায় ফিরে আইনি পদক্ষেপ নেব। আমি নিরপত্তা নিয়ে শঙ্কায় আছি। হিরো আলম জানান, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩টা ২০ মিনিটে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি +৯৭১ কোড সংবলিত একটি নম্বর থেকে তার হোয়াটসঅ্যাপে খুদে বার্তা পাঠিয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। রাত ৩টা ২৫ মিনিটে ওই ব্যক্তি আরেকটি খুদে বার্তা পাঠায়। সর্বশেষ রাত ৩টা ২৮ মিনিটে পিস্তলের ছবি পাঠিয়ে অজ্ঞাত ওই ব্যক্তি লিখেন, প্রকাশ্যে তোরে গুলি করমু...। হিরো আলম আরও বলেন, আমি আসিফ মাহাতাবকে নিয়ে কোনো বাজে মন্তব্য করিনি। কে, কেন হুমকি দিয়েছে জানি না।
২৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:৩৬

বিদেশি পর্যবেক্ষকদের চোখে ছানি পড়েছে : হিরো আলম
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ আসনের প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম বলেছেন, আওয়ামী লীগ সুষ্ঠু ভোট করে নাকি জাল ভোট করে বিদেশি পর্যবেক্ষকরা দেখবে কোথা থেকে, তাদের তো চোখে ছানি পড়েছে। সোমবার (৮ জানুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বগুড়া জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে ভোট বর্জনের কাগজ জমা দিতে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি। হিরো আলম বলেন, গতকাল যে নির্বাচন হয়েছে এটা একটা নাটকীয় নির্বাচন। আমিও ভোট করতে চাইছিলাম না। ভোট একটা কারণেই করেছি, এই আসনে প্রতিবারই দুর্নীতি করা হয় আমার ওপর। এবারও করবে সেটা আমি আগে থেকেই জানতাম।  তিনি বলেন, দেশবাসীর কাছে এটা প্রমাণ করার জন্যই আমি নির্বাচনের মাঠে ছিলাম। আমি ইচ্ছা করলে গতকাল সকালেই ভোট বর্জন করতে পারতাম। কিন্তু করিনি। কারণ, আপনারা শেষ পর্যন্ত দেখেন মাঠে কি হয়। ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২ হাজার ১৭৫ ভোট পেয়ে জামানত হারান হিরো আলম। তবে ফলাফল ঘোষণার আগেই তিনি নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ভোট বর্জনের পোস্ট করেন।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:০০

হারলেন হিরো আলম, হারালেন জামানতও
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ আসনে মাত্র ২ হাজার ১৭৫ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন হিরো আলম, হারিয়েছেন জামানতও। রোববার (৭ জানুয়ারি) জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার দেওয়া তথ্যানুযায়ী, বগুড়া-৪ আসনে নৌকা প্রার্থী রেজাউল করিম তানসেন এবং স্বতন্ত্র (ঈগল) জিয়াউল হক মোল্লার মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে। হিরো আলম বগুড়া-৪ আসনে বাংলাদেশ কংগ্রেসের হয়ে ডাব প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। ভোট পেয়েছেন মাত্র ২ হাজার ১৭৫ ভোট।  নৌকা প্রতীকে তানসেন পেয়েছেন ৪২ হাজার ৭৮৭ ভোট। বিপরীতে ঈগল প্রতীকে জিয়া পেয়ছেন ৪০ হাজার ৬১৮ ভোট। হার স্বীকার করে নিয়েছেন হিরো আলম। তিনি বলেন, ভোটের মাঠে নামতে তার দেরি হয়েছিল। এতে জনসংযোগ কম হয়েছে। তাই ভোটও কম পেয়েছেন বলে জানান তিনি। হিরো আলমের জামানত হারানো প্রসঙ্গে জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মাহামুদ হাসান জানান, মোট প্রদত্ত ভোটের আটের এক শতাংশ ভোট না পেলে যে কোনো প্রার্থীর জামানত বাতিল হয়ে থাকে।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ০০:২১

নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা হিরো আলমের 
বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ তুলে বগুড়া-৪ আসনের বাংলাদেশ কংগ্রেস মনোনীত প্রার্থী আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলম নির্বাচন বর্জন করেছেন। রোববার (৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। হিরো আলম বলেন, এবারের নির্বাচনেও অনেক অনিয়ম হয়েছে। আমি রাত ৮টায় নিজ বাড়িতে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত তুলে ধরব। তবে এটুকু শুধু বলছি এই নির্বাচনকে বর্জন করছি।  প্রসঙ্গত, হিরো আলম ২০১৮ সালের সাধারণ নির্বাচন ও গত বছরের ১ ফেব্রুয়ারি বগুড়া-৪ (কাহালু ও নন্দীগ্রাম) ও বগুড়া-৬ (সদর) আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী (একতারা প্রতীক) হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ওই নির্বাচনে বগুড়া-৪ আসনে ১৪ দলীয় জোটের শরিক জাসদের এ কে এম রেজাউল করিমের কাছে ৮৩৪ ভোটে হেরে যান। এরপর ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে আবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে আলোচনায় আসেন হিরো আলম। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনেও বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী হিসেবে ডাব প্রতীক নিয়ে ভোটের মাঠে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামেন তিনি।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:৪৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়