• ঢাকা মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
স্বাধীনতা দিবস জিমন্যাস্টিকস প্রতিযোগিতার শুভ উদ্বোধন
বাংলাদেশ জিমন্যাস্টিকস ফেডারেশনের সহযোগিতায় শুরু হয়েছে স্বাধীনতা দিবস জিমন্যাস্টিকস প্রতিযোগিতা ২০২৪। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের জিমনেশিয়ামে টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন করেন ফেডারেশনের সহ-সভাপতি আহমেদুর রহমান। তিন দিনব্যাপী এ  প্রতিযোগিতায় বিকেএসপি, বাংলাদেশ পুলিশ, কোয়ান্টামসহ জুনিয়র-সিনিয়র বিভাগে ৩৫ টি দল/ক্লাবের  প্রায় ৫০ জন পুরুষ ও মহিলা জিমন্যাস্ট অংশ নিচ্ছে। মূলত, আগামী ১২-২০ মে উজবেকিস্তানে অনুষ্ঠেয় এশিয়ান (সিনিয়র এবং জুনিয়র) জিমন্যাস্টিকস  প্রতিযোগিতার  দল  নির্বাচনের বাছাইপর্ব হিসেবে এই প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়েছে। আগামী ২৭ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১১ টায় প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান।   ফেডারেশন সভাপতি শেখ বশির আহমেদের সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরণী  অনুষ্ঠানে  বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের(বিওএ) মহাসচিব  সৈয়দ শাহেদ রেজা।
২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৫৭

বাহরাইনে স্বাধীনতা ‍দিবস উদযাপন
বাংলাদেশ দূতাবাস যথাযোগ্য মর্যাদায় ও আনন্দমুখর পরিবেশে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ‍ও জাতীয় দিবস উদযাপন করেছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকাল ১০ টায় দূতাবাস প্রাঙ্গনে চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স এ. কে. এম. মহিউদ্দিন কায়েস বাংলাদেশ কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিকবৃন্দ, বিদেশি অতিথি ও দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে নিয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দিনের কর্মসূচির সূচনা করেন।  অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করা হয়। পরে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ, উন্মুক্ত আলোচনা এবং স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রর্দশন করা হয়। চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স এ. কে. এম. মহিউদ্দিন কায়েস তার বক্তব্যের শুরুতে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্বাধীনতার মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ জাতীয় চার নেতা, মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহিদ এবং দুই লাখ সম্ভ্রমহারা মা-বোনকে স্মরণ করেন।  তিনি বলেন, আমাদের এই লাল সবুজের পতাকা খুব সহজেই অর্জিত হয়নি বরং লাখ লাখ শহিদের বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ। এই স্বাধীনতার পেছনে ছিল বঙ্গবন্ধুর আত্মত্যাগ, বলিষ্ঠ কন্ঠস্বর, দূরদর্শী নেতৃত্ব, অপরিসীম সাহস এবং সঠিক দিকনির্দেশনা। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথ অনুসরণ করে তারই সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত ও স্মার্ট রাষ্ট্রে রুপান্তর করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। মহিউদ্দিন কায়েস বলেন, দারিদ্র্য বিমোচন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, মানবসম্পদ উন্নয়ন, নারীর ক্ষমতায়নসহ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছে। চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স তার বক্তব্যের শেষে প্রবাসে বসবাসরত বাংলাদেশিদেরকে দল ও মতের বিবেদ ভূলে একযোগে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের উন্নত, সমৃদ্ধ ও আত্মমর্যাদাশীল ‘সোনার বাংলাদেশ’ তথা প্রধানমন্ত্রী ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে কাজ করার জন্য আহ্ববান জানান। উল্লেখ্য, মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দূতাবাসের পৃষ্ঠপোষকতায় বাহরাইনের বহুল প্রচারিত ইংরেজী Gulf Daily News (GDN) পত্রিকায় বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে, যেখানে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্সের বাণী রয়েছে।  চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স এ. কে. এম. মহিউদ্দিন কায়েস তার বাণীতে বাংলাদেশ ও বাহরাইনের মধ্যকার ৫০ বছরের বন্ধুত্বপূর্ণ দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্ক, ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনাময় খাত নিয়ে আলোকপাত করেন।  এছাড়া বাহরাইনের মহামহিম বাদশা এবং ক্রাউন প্রিন্স ও প্রধানমন্ত্রী আমাদের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা বাণী প্রেরণ করেছেন। পরিশেষে, বঙ্গবন্ধুসহ তার পরিবারের যারা শাহাদাত বরণ করেছে এবং বাঙালির স্বাধীনতা ও স্বাধিকার আন্দোলনের সকল পর্যায়ে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালনকারী সকল শহিদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।  
২৭ মার্চ ২০২৪, ১২:৪৯

মালয়েশিয়ায় স্বাধীনতা দিবস পালন
পতাকা উত্তোলন, পুস্পস্তবক অর্পন, দোয়া ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস পালন করেছে মালয়েশিয়াস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন।  স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২৬ন মার্চ) সকাল ১১ টায় রাজধানী কুয়ালালালামপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনে পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় অনুষ্ঠান।  এ সময় কর্মকর্তাদের নিয়ে স্বাধীনতার মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতের পুস্পস্তবক অর্পন করেন হাইকমিশনার মো. শামিম আহসান। পরে মালয়েশিয়া আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পন করেন দলটির নেতাকর্মীরা।  দিবসটি উপলক্ষে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম সচিব (রাজনৈতিক) রেহানা পারভীনের সঞ্চালনায় রাষ্টপ্রতি, প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। এ সময় স্বাধীনতা যুদ্ধের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।   হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান বঙ্গবন্ধু ও মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদকে সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করেন এবং ঐতিহাসিক এই দিনটির প্রেক্ষাপট ও তাৎপর্য তুলে ধরেন।   তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু সারাজীবন তার স্বপ্নের সোনার বাংলার জন্য সংগ্রাম করেছেন। বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শী নেতৃত্ব ও অসাধারণ ব্যক্তিত্ব সমগ্র বাঙালি জাতিকে এক সুতায় সংযুক্ত করে নয় মাসে বাংলাদেশের দীর্ঘ লালিত স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করেছে।  হাইকমিশনার বলেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা নির্মাণের স্বপ্নকে অনুসরণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি সমৃদ্ধ ও জ্ঞানভিত্তিক স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বদ্ধপরিকর। তার কার্যকর পদক্ষেপের ফলে বাংলাদেশ একটি গতিশীল অর্থনীতি ও সম্ভাবনার দেশে পরিণত হয়েছে। দারিদ্র বিমোচন, নারীর ক্ষমতায়ন, পরিবেশ সুরক্ষা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা বিভিন্ন সামাজিক সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগতি ঈর্ষণীয়। বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিগণিত হয়েছে।  গৌরবময় স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের এই আনন্দঘন অনুষ্ঠানে হাইকমিশনার মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে ঐক্যের আহ্বান জানান এবং মিশনের কাঙ্খিত সেবা সম্প্রসারণে আন্তরিক সহযোগিতা ও পরামর্শ কামনা করেন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে প্রবাসীদের একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান হাইকমিশনার। অনুষ্ঠানে মালয়েশিয়ায় বসবাসরত বাংলাদেশ কমিউনিটি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিকবৃন্দ এবং হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
২৭ মার্চ ২০২৪, ১২:৪৫

স্বাধীনতা দিবসে ভারতের শুভেচ্ছা
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের জনগণকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে প্রেরিত বার্তায় তিনি এই শুভেচ্ছা জানান। ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশনের ফেসবুক পেজে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাতে এই তথ্য জানানো হয়। বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশন জানিয়েছে, ভারতের প্রেসিডেন্ট দ্রৌপদী মুর্মু তার এবং ভারতের সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের জাতীয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। দ্রৌপদী মুর্মু বলেন, বিগত এক দশকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কে গুণগত পরিবর্তনের মাধ‌্যমে বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। দুই দেশের নেতৃত্ব দু’দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে বলে আত্মবিশ্বাস প্রকাশ করেছেন তিনি।
২৬ মার্চ ২০২৪, ২২:৫৩

একমাত্র বাঙালি জাতি যুদ্ধ করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছে : দুদু
এই উপমহাদেশে পাঠান-পাঞ্জাবসহ বহু জাতি থাকা স্বত্বেও একমাত্র বাঙালি জাতি যুদ্ধ করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে নিয়ে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সেগুনবাগিচা মেট্রো লাউঞ্জে এক ইফতার মাহফিলে তিনি এ মন্তব্য করেন। শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘এই উপমহাদেশে পাঠান-পাঞ্জাবসহ বহু জাতি রয়েছে। সবাই সাহসী। তবে একমাত্র বাঙালি জাতি যুদ্ধ করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে নিয়ে এসেছে। বাঙালি একমাত্র জাতি যারা উই রিভোল্ট বলে স্বাধীনতার যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে স্বাধীনতা নিয়ে এসেছে। যারা মুক্তিযুদ্ধ করে বিশ্বের দরবারে বাঙালি জাতির নাম উঁচু করেছে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই।’ তিনি বলন, ‘দেশের যে জনগণের জন্য স্বাধীনতা তারাই আজ কোণঠাসা। শুধু তাই নয়, তারা এতটাই নির্যাতনের শিকার যে, এই উপমহাদেশের অন্য কোনো দেশে তা দেখা যায় না। আজ আমাদের শিশুরাও অসহায়। এমনকি রাষ্ট্র দ্বারাও নির্যাতনের শিকার। তাদের ভালো স্কুলে ভর্তি বা অর্থের যোগানটাও রাষ্ট্র কিংবা তাদের পিতা-মাতা দিতে পারে বলে আমার মনে হয় না।’ তিনি আরও বলেন, ‌‘দেশে আজ গণতন্ত্র নেই। এর কারণে সমাজের সবক্ষেত্রে নীতিবান, বিবেকবান মানুষ উপেক্ষিত। আমার ভাবতে অবাক লাগে মসজিদের ইমাম কীভাবে খুতবা দেবেন সেটাও সার্কুলারের মাধ্যমে বলে দেওয়া হচ্ছে। যখন সমাজে অন্যায়-অবিচার থাকে তখন শিশুরা অবহেলিত হয়। আর আমাদের দেশে আজ গণতন্ত্র নেই বলেই এগুলো হচ্ছে।’
২৬ মার্চ ২০২৪, ২২:১৩

স্বাধীনতা দিবসে নৌবাহিনীর জাহাজ সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত
যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) নৌ অঞ্চলসমূহে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন করা হয়েছে। জাতীয় দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন নৌ অঞ্চলসমূহের মসজিদে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের রুহের মাগফিরাত, দেশ ও জাতির শান্তি, সমৃদ্ধি এবং সশস্ত্র বাহিনীর উত্তরোত্তর অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এ উপলক্ষে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা নৌ অঞ্চলের সকল জাহাজ ও ঘাঁটিসমূহে সর্বস্তরের সামরিক-অসামরিক সদস্যদের মাঝে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রামাণ্য চিত্র ‘অসমাপ্ত মহাকাব্য’ এবং ‘মুজিবনগর : বাংলাদেশের প্রথম রাজধানী’ প্রদর্শন করা হয়। এ ছাড়া বাংলাদেশ নৌবাহিনী স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং শিশু নিকেতন যথাক্রমে ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা এবং মোংলা কর্তৃক মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস সম্পর্কে রচনা, আবৃত্তি ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতাসহ আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন এবং পুরস্কার বিতরণ করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে বিআইডব্লিউটিএ লঞ্চ টার্মিনাল খুলনায় বানৌজা শহীদ আখতার উদ্দিন, নেভাল বার্থ দিগরাজ এ বানৌজা তুরাগ, মেরিন ওয়ার্কশপ জেটি বরিশাল এ বানৌজা শহীদ দৌলত, বিআইডব্লিউটিএ ঘাট চাঁদপুর এ বানৌজা সালাম, পাগলা নেভাল জেটি নারায়ণগঞ্জে বানৌজা অদম্য, চট্টগ্রাম নেভাল জেটিতে বানৌজা প্রত্যাশা এবং সদর ঘাট, ঢাকা-এ বানৌজা তিতাস দুপুর ১২টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উম্মুক্ত রাখা হয়। এ সময় নৌবাহিনীর জাহাজসমূহ পরিদর্শনের জন্য বিপুল জনসমাগম হয়। দিবসটি পালনের অংশ হিসেবে নৌ অঞ্চলসমূহে সকল জাহাজ ও ঘাঁটিতে পতাকা দ্বারা সজ্জিত করা হয় এবং সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত আলোকসজ্জা করা হয়। পাশাপাশি চট্টগ্রামের লাভলেইনে অবস্থিত মেরিটাইম মিউজিয়াম জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়।
২৬ মার্চ ২০২৪, ২০:৫৬

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মিখাইল মিশুস্টিন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লেখা এক চিঠিতে তিনি এ অভিনন্দন জানান।  চিঠিতে রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাশিয়ান ফেডারেশন সরকারের পক্ষ থেকে এবং আমার নিজের পক্ষ থেকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের জাতীয় ও স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে অভিনন্দন। তিনি বলেন, রাশিয়া-বাংলাদেশ সম্পর্ক বন্ধুত্ব ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার চেতনায় বিকশিত হচ্ছে, বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা এগিয়ে যাচ্ছে এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে নানা যৌথ প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করলে বন্ধুত্ব আরও শক্তিশালী এবং উভয়ের স্বার্থরক্ষা হবে। আমি শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য এবং তার দায়িত্বশীল কাজে নতুন সাফল্য এবং বন্ধুপ্রতিম বাংলাদেশি জনগণের সুখ ও সমৃদ্ধি কামনা করছি।
২৬ মার্চ ২০২৪, ২০:০২

সৌদি আরবে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
সৌদি আরবের রিয়াদস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপান হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে দূতাবাস চত্বরে (২৬ মার্চ) সকালে জাতীয় সংগীতের সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী। এরপর দূতাবাসে স্থাপিত অস্থায়ী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি। এ ছাড়া স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান রিয়াদের বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠন ও রিয়াদে অবস্থিত বাংলাদেশ কমিউনিটি স্কুল। রাষ্ট্রদূত জাবেদ পাটোয়ারী বলেন, পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকেই পূর্ব পাকিস্তান অঞ্চলের মানুষ অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষা ও চাকরিসহ সব ক্ষেত্রেই বঞ্চিত হয়েছে, নিপীড়িত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু এই বঞ্চনা ও শোষণের বিরুদ্ধে বরাবরই রুখে দাঁড়িয়েছেন। ভাষা আন্দোলন, যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ৬৬-এর ছয় দফা, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান ও ৭০ সালের নির্বাচনের ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ মুক্তিকামী লাখো জনতার সামনে তিনি বজ্রকন্ঠে ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’। বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ডাকে সাড়া দিয়ে বাংলার আপামর জনগণ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। দীর্ঘ নয় মাসের সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত হয় আমাদের মহান স্বাধীনতা। তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ। বাংলাদেশকে জানতে হলে বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে। তাই প্রবাসে বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্মকে বাংলাদেশের ইতিহাস ও বঙ্গবন্ধুর জীবন ও আদর্শ সম্পর্কে জানতে হবে। রাষ্ট্রদূত বলেন, বঙ্গবন্ধু একটি সুখী ও সমৃদ্ধ স্বপ্নের সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখতেন। তার এই স্বপ্নকে বাস্তবায়নের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশে বিভিন্ন মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে। প্রধানমন্ত্রী ২০৪১ সালে বাংলাদেশকে একটি উচ্চ আয়ের দেশে উন্নীত করার রূপকল্প গ্রহণ করেছেন এবং তা অর্জনে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। এ সময় তিনি সবাইকে বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রেরণের মাধ্যমে দেশের অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান। একইসঙ্গে স্বাধীনতা দিবসে প্রবাসীদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নিজ নিজ অবস্থান থেকে দেশের উন্নয়নে ও ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সকলকে এগিয়ে আসারও আহ্বান জানান। দিবসটি উপলক্ষে প্রবাসীদের পক্ষে বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রকৌশলী মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, এম আর মাহবুব, মো. মনিরুল ইসলাম ও হাফিজুল ইসলাম পলাশ আলোচনায় অংশ নেন। অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধের সকল শহিদ, বঙ্গব্ন্ধু ও তার পরিবারের শহিদ সদস্য ও জাতির মঙ্গল কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়।
২৬ মার্চ ২০২৪, ১৭:৩৬

শিক্ষার্থীদের ভাবনায় স্বাধীনতা দিবস
২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস। স্বাধীনতা আমাদের কোটি প্রাণের চাওয়া ছিল। ১৯৭১ সালে ৩০ লাখ প্রাণের বিনিময়ে এ কাঙ্ক্ষিত চাওয়ার বাস্তবায়ন ঘটেছে দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করার মধ্য দিয়ে। স্বাধীনতার এত বছর পর অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগতে পারে, আমরা আমাদের স্বপ্নের কতটা পূর্ণতা দিতে পেরেছি। স্বাধীনতা দিবসে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে তাদের ভাবনা তুলে ধরেছেন তারানা তানজিনা মিতু। স্বাধীনতা অর্জিত হলেই চিরস্থায়ী হয় না, তা যে কোনো সময় হরণ হতে পারে, তাই স্বাধীনতা অর্জনই মূল উদ্দেশ্য নয়। একে সমুন্নত রাখা একটি সার্বক্ষণিক কাজ। আমাদের স্বাধীনতা শুধু কোনোরকমে বেঁচে থাকার জন্য করা হয়নি। আমাদের দেশের নাম, পতাকা, শাসক ও শাসন পদ্ধতি বদলেছে।  আমরা নিজেদের স্বাধীন নাগরিক বলতে পারছি কিন্তু যে পরিমাণ ত্যাগ, ক্ষত এবং রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। সেই হারে আমাদের অর্জন হয়নি। রাজনৈতিক বিভেদ, ধর্মীয় কাদা ছোড়াছুড়ির মাধ্যমে সৃষ্ট অনৈক্য এর অন্যতম বড় কারণ, তাই নিজের মাতৃভূমিকে ভালোবাসে এমন মানুষগুলোর মধ্যে ঐক্য দরকার, মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি, দেশকে ভালোবাসে- এমন তরুণ বাংলাদেশে লাখ লাখ।  তাদের সামনে দেশপ্রেমের উদাহরণ আরও বেশি তুলে ধরতে হবে, পরাধীন জাতি পশুর চেয়ে অধম। তাই স্বাধীনতা এত আনন্দের, এত গৌরবের। স্বাধীনতা দিবসের আনন্দ জাতীয় জীবনে নতুন প্রাণের সঞ্চার করুক। স্বাধীনতাকে রক্ষা করার শপথই হোক স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের মূলমন্ত্র।  উম্মে হানি তানহা, পোর্ট সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি আলো ব্যতিত যেমন পৃথিবীর সুন্দরতম দৃশ্যগুলো জাগ্রত হয় না, স্রোত ছাড়া নদী যেমন টেকে না, তেমনিভাবে স্বাধীনতা ছাড়া একটি জাতিকে কল্পনা করা যায় না। আর সে স্বাধীনতা আমরা পেয়েছি দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ এবং ৩০ লাখ শহীদের বিনিময়ে। ব্রিটিশদের হাত থেকে স্বাধীনতা পেলেও আমরা হারিয়েছিলাম নিজেদের আত্মস্বাধীনতা, হারাতে বসেছিলাম নিজেদের ভাষা এবং সংস্কৃতি। ঠিক তখনই দেশের তরুণ-যুবক, বুদ্ধিজীবী, কৃষক-শ্রমিকরা এক হয়ে দেশকে পাক হানাদার বাহিনী থেকে রক্ষার জন্য রাস্তায় নেমে পড়ে। কাঙ্ক্ষিত এই স্বাধীনতা পেয়েছি তাদের রক্তের বিনিমিয়ে ১৯৭১ সালে। আজ আমরা স্বাধীন হয়েও স্বাধীনতা রক্ষার জন্য কতটুকু কাজ করছি তা ভাবনার বিষয়। দেশের কৃষক-শ্রমিকরা ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, বঞ্চিত হচ্ছে দেশের আগামীর নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থীরা ভালো শিক্ষা থেকে। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পরিণত হচ্ছে একেকটা টর্চার সেল। রাজনৈতিক অস্থিরতা আর মারামারি-হানাহানির জন্য দক্ষ শিক্ষার্থী বের হচ্ছে না এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে। এমনকি শিক্ষার্থীরাও হারাচ্ছে নিজেদের অধিকার। অথচ এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোই ছিলো স্বাধীনতার ধারক এবং বাহক। তাই আমাদের স্বাধীনতার নতুন বছরের শপথ নেওয়া উচিত, এই বাংলায় স্বাধীনতার সুফল বয়ে আনা এবং দেশকে আরও উন্নত পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া। তাওরাত তানিজ, পোর্ট সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি। স্বাধীনতা শব্দটার গুরুত্ব পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদগুলোর চেয়েও ভারী। প্রতিটি মানুষ স্বপ্ন দেখে নিজের স্বাধীনতার। কে চায় বন্দী জীবন! অতঃপর বহুল প্রত্যাশিত স্বাধীনতা অর্জন করি। সেই অর্জনের মান রাখার দায়িত্ব এখন আমাদের, এই জেনারেশনের সকলের। কথায় আছে স্বাধীনতা অর্জনের চেয়েও রক্ষা করা কঠিন। প্রতিটি বাঙালির জীবনে স্বাধীনতা দিবস গৌরবময় ও তাৎপর্যপূর্ণ, সেই সঙ্গে এই অর্জন বহন করে তার মর্যাদা দেওয়াও আমাদের বড় দায়িত্ব। রাহেলা আকতার পপি, পোর্ট সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি স্বাধীনতা ছাড়া জীবন মানে আত্মাছাড়া শরীর। স্বাধীনতার এই দিনটি প্রতিটি বাঙালির জীবনে বয়ে আনে আনন্দ, বেদনা, গৌরবের এক অম্লমধুর অনুভূতি। একদিকে হারানোর কষ্ট অন্যদিকে মুক্তির আনন্দ। বাংলাদেশকে স্বাধীন করার জন্য ৩০ লক্ষ মানুষ তাদের জীবন দিয়েছে। তাদের এই আত্মত্যাগকে যথাযথ মর্যাদা দিয়ে বাংলাদেশকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। স্বাধীনতা বাঙালি জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন। স্বাধীনতার ইতিহাস আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে। মো. আরিফ হোসেন, পোর্ট সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি লেখক- শিক্ষার্থী, সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগ।
২৬ মার্চ ২০২৪, ১৩:৫৫

রেড ক্রিসেন্ট’র স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
নানা আনুষ্ঠানিকতায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন করেছে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি।  স্বাধীনতার ৫৩ বছর পুর্তির এ আয়োজনের মধ্যে ছিল জাতীয় পতাকা ও রেড ক্রিসেন্ট পতাকা উত্তোলন, জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ, হাসপাতালে রোগীদের মাঝে খাবার বিতরণ ও রক্ত সংগ্রহ কার্যক্রম। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকাল ৯টায় বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির জাতীয় সদর দপ্তরে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন সোসাইটির ভাইস চেয়ারম্যান মো. নূর-উর-রহমান ও ব্যবস্থাপনা পর্ষদ সদস্য সিকদার নূর মোহাম্মদ দুলু। সোসাইটির মহাসচিব কাজী শফিকুল আযম উত্তোলন করেন রেড ক্রিসেন্ট পতাকা। পরে স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।  মো. নূর-উর রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশে সম্পদের সুষম বন্টন নিশ্চিত করতে প্রত্যেককে সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে যেতে হবে। মহান স্বাধীনতা দিবসে রেড ক্রিসেন্টকে একটি আদর্শ মানবিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে যুব-স্বেচ্ছাসেবকদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।  এ সময় সামাজিক অবক্ষয়ের এই সময়ে যুব স্বেচ্ছাসেবকদের সততার সঙ্গে কাজ করে আগামী প্রজন্মের জন্য দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার পরামর্শ দেন সোসাইটির ব্যবস্থাপনা পর্ষদ সদস্য সিকদার নূর মোহাম্মদ দুলু।  মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মত্যাগকারী শহীদদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে সোসাইটির মহাসচিব কাজী শফিকুল আযম বলেন, উন্নতির সবগুলো সূচকেই বাংলাদেশের অগ্রগতি দৃশ্যমান। উন্নত দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমরা সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। এ ধারা অব্যাহত রেখে আগামী প্রজন্মের জন্য নিরাপদ দেশ গড়াই হোক আমাদের অঙ্গীকার।  দিবসটি উদযাপনের আনুষ্ঠানিকতায় সোসাইটির উপ-মহাসচিব সুলতান আহমেদ, বিভিন্ন বিভাগের পরিচালকবৃন্দ, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্বেচ্ছাসেবকরা উপস্থিত ছিলেন। সোসাইটির সদর দপ্তরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন সোসাইটির বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও যুব-স্বেচ্ছাসেবকরা।  এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে রাজধানীর হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোগীদের মাঝে উন্নত খাবার বিতরণ করা হয়। দেশের বিভিন্ন স্থানে রক্ত সংগ্রহ কার্যক্রম পরিচালনা করে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি।  
২৬ মার্চ ২০২৪, ১২:৫৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়