• ঢাকা সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বদলি নিয়ে শিক্ষকদের জন্য দুঃসংবাদ
শিক্ষা প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরোধিতায় বেসরকারি এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের বদলি কার্যক্রম আটকে গেছে। কর্মকর্তাদের আপত্তি থাকায় আপাতত বদলি প্রক্রিয়া চালু না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নিজেদের মধ্যে কয়েক দফা বৈঠক করে প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে এসে সেই প্রক্রিয়া আটকে দিলেন তারা। রোববার (৫ মে) বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নীতিমালা চূড়ান্ত করতে সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। এর আগে গত সোমবার (২০ এপ্রিল)  মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক-১) মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে আজকের বৈঠকের বিষয়টি জানায়। সভায় অংশ নেওয়া একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, শিক্ষামন্ত্রী বদলি নিয়ে উপস্থিত কর্মকর্তাদের মতামত জানতে চান। এসময় একটি সংস্থার শীর্ষ এক কর্মকর্তা জানান, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম চলছে। ৯৬ হাজারের বেশি শূন্যপদ থাকলেও পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে অর্ধেক পদও পূরণ হবে না। এ অবস্থায় বদলি চালু করা হলে গ্রামের সব শিক্ষক শহরে চলে আসবেন। গ্রামের স্কুলগুলোতে খালি হওয়া ওই পদগুলো আর পূরণ করা সম্ভব হবে না। এজন্য আপাতত বদলি চালু না করতে শিক্ষামন্ত্রীকে মত দেন ওই কর্মকর্তা। তারা আরও জানান, শিক্ষা প্রশাসনের আরেক কর্মকর্তা সরাসরি বদলি চালু করা বা সম্ভব হলে সম পদে এবং সম স্কেলে প্রতিষ্ঠান পরিবর্তনের সুযোগ দেওয়ার পরামর্শ দেন। তবে এখানে মামলাসহ আরও কিছু জটিলতা দেখা দেওয়ায় এ প্রস্তাবও আপাতত অনুমোদন না করার সিদ্ধান্ত হয়। বদলির প্রক্রিয়া কবে চালু হবে, সে বিষয়ে নতুন করে কিছু বলা যাচ্ছে না। জানা গেছে, ২০১৫ সালের আগে কমিটির পরীক্ষার মাধ্যমে উত্তীর্ণ হয়ে নিয়োগ পেতেন শিক্ষকরা। এভাবে একজন শিক্ষক প্রতিষ্ঠান পরিবর্তনের সুযোগ পেতেন। তবে ২০১৫ সালের পর নিয়োগ সুপারিশের ক্ষমতা এনটিআরসিএর হাতে যাওয়ায় সে সুযোগও বন্ধ হয়ে গেছে। নিজ এলাকার বাইরে চাকরি করতে হচ্ছে। এর ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটির সভাপতি, সদস্য কিংবা প্রতিষ্ঠান প্রধানের হাতে নানা ধরনের হয়রানির শিকার হতে হয় তাদের। শিক্ষকদের নানা সমস্যার কথা বিবেচনা করে ২০২৩ সালে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালুর উদ্যোগ নেয় সরকার। গত বছরের ২২ অক্টোবর বদলি নিয়ে প্রথম কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। সে কর্মশালায় এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে একাধিক পরামর্শ দেওয়া হয়। ওই পরামর্শের আলোকে বদলির খসড়া তৈরি করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) ঢাকা বিভাগীয় আঞ্চলিক কার্যালয়। খসড়া নিয়ে চলতি বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। ওইদিন কর্মশালায় বদলির খসড়া প্রায় চূড়ান্ত করা হয়। রোববার (৫ মে) এ নীতিমালা চূড়ান্ত করে পরিপত্র কবে জারি হবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হওয়ার কথা ছিলো।
৬ ঘণ্টা আগে

কুবিতে প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রম বর্জনের ঘোষণা শিক্ষকদের
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষের অপসারণের দাবিতে সকল প্রকার প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার ঘোষণা দিয়েছে শিক্ষক সমিতি। সোমবার (২৯ এপ্রিল) শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান। মেহেদী হাসান বলেন, ‘গতকালের যে সন্ত্রাসী হামলা উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ এবং বহিরাগতরা শিক্ষকদের ওপর চালিয়েছে তাতে স্পষ্ট যে উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ এই পদে থাকার যোগ্য না। তারা সন্ত্রাসী, তাই তাদের অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা কোনোপ্রকার শিক্ষা কার্যক্রম, প্রশাসনিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করবো না।’ জরুরি সাধারণ সভায় আরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, ‘প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকী এবং আইকিউএসির পরিচালক ড. মো. রশিদুল ইসলাম শেখের অপসারণ করতে হবে। শিক্ষকদের ওপর গত ২৮ এপ্রিল যে বহিরাগতরা হামলা করেছে তাদের শনাক্ত করে যথাযথ তদন্তের মাধ্যমে ছাত্রত্ব ও সার্টিফিকেট বাতিল করতে হবে।’ পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষের গ্রেপ্তারের দাবিও করেন তারা। ভর্তি পরীক্ষা তাদের এই সিদ্ধান্ত এবং কার্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত কিনা জিজ্ঞেস করলে সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষার সকল কার্যক্রমে শিক্ষকরা সহয়তা করবেন। ভর্তি পরীক্ষা এই কর্মসূচির আওতামুক্ত।’  
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৪৬

বেসরকারি শিক্ষকদের বদলি নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশ
আগামী তিন মাসের মধ্যে সারা দেশের বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষকদের বদলি নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। শিক্ষা সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের এ নীতিমালা প্রণয়ন করতে বলা হয়েছে। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া। সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট আবদুল্লাহ আল মামুন। এর আগে দেশের বিভিন্ন জেলার এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শতাধিক শিক্ষক বদলি নীতিমালা তৈরি করার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। রায় ঘোষণার পর অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া বলেন, আদালত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের বদলি নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশ দিয়েছেন। এই রায়ের মাধ্যমে শিক্ষকদের দীর্ঘদিনের আশা ও দাবি পূরণ হলো। আমরা আশা করছি আদালতের রায় অনুসরণ করে দ্রুত নীতিমালা প্রণয়ন করবেন সংশ্লিষ্টরা।  
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৪৬

মাদরাসা শিক্ষকদের জন্য সুখবর
নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) সুপারিশপ্রাপ্ত স্কুল-কলেজের বেসরকারি শিক্ষকরা বদলির সুযোগ পেলেও মাদরাসা শিক্ষকরা তা পাননি। এবার বদলির সুযোগ পেতে যাচ্ছেন মাদরাসা শিক্ষকরা। তবে এর আওতায় আছেন শুধুমাত্র ইনডেক্সধারী মাদরাসার শিক্ষকরা। সম্প্রতি মাদরাসা অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, মাদরাসা অধিদপ্তরের আওতায় শিক্ষকদের বদলি হবে। অধিদপ্তরটির কর্মশালায় প্রাথমিকভাবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দ্রুত এ সংক্রান্ত খসড়া অনুমোদনের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। এ জন্য আলাদা একটি সফটওয়্যার তৈরি করা হবে। তবে বদলি হতে হলে এসব মাদরাসা শিক্ষককে ইনডেক্স পাওয়ার পর অন্তত ২ বছর চাকরির বয়স হতে হবে। এরপর তারা বদলির আবেদন করতে পারবেন। স্বেচ্ছা বদলি, জনস্বার্থে বদলি এবং মিউচুয়াল ট্রান্সফার এই তিনভাবে বদলির সুযোগ পাবেন ইনডেক্সধারী মাদরাসার শিক্ষকরা। জনস্বার্থ এবং মিউচুয়াল বদলি বছরের যেকোনো সময় হবে। আর স্বেচ্ছায় বদলির প্রক্রিয়া বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে হবে।   মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশাসন) ও মাদরাসা শিক্ষকদের বদলিসংক্রান্ত কমিটির সদস্যসচিব জাকির হোসাইন বলেন, মাদরাসা শিক্ষকদের বদলি নিয়ে প্রথম কর্মশালায় বেশ কিছু মতামত এসেছে। তবে মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা কিছু বিষয় যুক্ত করতে বলেছেন, তা নিয়ে কাজ চলছে।
২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:০৪

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বদলির নীতিমালা প্রকাশ
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বদলিসংক্রান্ত নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। প্রতি বছর অক্টোবর মাসে অনলাইনে বদলি আবেদন করা যাবে। বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে উপসচিব রহিমা আক্তার স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ নীতিমালা প্রকাশ করা হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিতকরণ ও প্রশাসনিক শৃঙ্খলা বজায় রাখার লক্ষ্যে শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের বদলি নীতিমালা না থাকায় এবং বদলি ও পদায়নের ক্ষেত্রে বিদ্যমান পরিপত্র ও অফিস আদেশ যুগোপযোগী করার উদ্দেশ্যে এ নীতিমালা প্রণয়ন করা হলো। নীতিমালার আওতা বিষয়ে বলা হয়েছে, শিক্ষার মাধ্যমিক স্তরের সরকারি শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের  বদলি ও পদায়নের ক্ষেত্রে এ নীতিমালা প্রযোজ্য হবে। সরকার জনস্বার্থে যেকোনো সময় শিক্ষক-কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়ন করতে পারবে। বদলির সময়কাল প্রসঙ্গে উল্লেখ করা হয়েছে, প্রতি শিক্ষাবর্ষে শুধুমাত্র অক্টোবর মাসে আগ্রহী শিক্ষকদের বদলির আবেদন করতে পারবেন। এ সময়সীমা ছাড়া অন্যকোনো সময়ে বদলির জন্য আবেদন করা যাবে না। তবে অনিবার্য পরিস্থিতিতে শুধু সিনিয়র সচিব বা সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ বরাবর আবেদন করা যাবে। আবেদনের শর্ত বিষয়ে বলা হয়েছে, বর্তমান কর্মস্থলে চাকরির সময়সীমা তিন বছর পূর্ণ হতে হবে এবং বদলির উপযুক্ত কারণ থাকতে হবে। শিক্ষকদের বদলি হবে শুধুমাত্র অনলাইনে। বছরের অক্টোবর মাসে এ বদলি আবেদন নেওয়া হবে। এ ছাড়া নতুন নীতিমালায় আর জানানো হয়, সমতলের কোনো শিক্ষক বা কর্মকর্তাকে পার্বত্য অঞ্চল (রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি)  এবং দুর্গম, চর ও হাওর অঞ্চলে বদলি করা হলে বদলিকৃত কর্মস্থলে এক বছর চাকরির পর তিনি পুনরায় বদলির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে তার আবেদন গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হবে।  এতে বলা হয়, মহানগরী ও জেলা সদরে কর্মরত কোনো শিক্ষকের কর্মকাল একই প্রতিষ্ঠানে একাধারে ৬ বছরের বেশি হলে তাকে নিজ জেলায় অথবা পাশের জেলায় বদলি করা হবে। তবে তার বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি বা অন্যকোন অভিযোগ থাকলে তা প্রমাণিত হওয়া সাপেক্ষে যথাযথ কর্তৃপক্ষ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণসহ তাকে বদলি করতে পারবে। বদলির ক্ষেত্রে আবেদনকারীর নিজ জেলা ও পার্শ্ববর্তী জেলায় পদায়নে গুরুত্ব দেওয়া, সহকারী শিক্ষকের শূন্যপদের বিপরীতে অন্য বিষয়ে শিক্ষক বদলি বা সহ পদায়ন করা হবে না। এতে আরো বলা হয়েছে, অর্গানোগ্রাম অনুযায়ী বিষয়ভিত্তিক সহকারী শিক্ষকের শূন্য পদের বিপরীতে অন্য বিষয়ের শিক্ষক বদলি বা পদায়ন করা যাবে না। অবসর প্রস্তুতিমূলক ছুটিতে যাওয়ার একবছর আগে কোন শিক্ষক বা কর্মচারী অবসর ভাতা গ্রহণের সুবিধার্থে কোন সুবিধাজনক কর্মস্থলে বদলির আবেদন করলে তার আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্ব  সহকারে বিবেচনা করতে হবে। সূত্র : বাসস 
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৪৭

প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষকদের সুখবর দিলো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য ফুলব্রাইট বৃত্তির ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ফুলব্রাইট ডিস্টিংগুইশড অ্যাওয়ার্ড ইন টিচিং প্রোগ্রাম ফর ইন্টারন্যাশনাল টিচার্স (ফুলব্রাইট ডিএআই) শিরোনামে এ আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। আগ্রহী শিক্ষকদের আগামী ১৪ এপ্রিলের মধ্যে অনলাইনের মাধ্যমে এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে হবে। জানা গেছে, এ বৃত্তির জন্য বাংলাদেশে বসবাসরত নাগরিক হতে হবে। প্রাইমারি অথবা মাধ্যমিক স্তরের পূর্ণ সময়ের ইংরেজি, গণিত, সিভিক এডুকেশন, বিজ্ঞান বা সামাজিক অধ্যয়নের শিক্ষক হতে হবে। শিক্ষাদানে ন্যূনতম পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ইংরেজিতে কথা বলা এবং লেখার দক্ষতা থাকতে হবে এবং মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ও এক্সেলের মতো মাইক্রোসফট অফিস স্যুট প্ল্যাটফর্মগুলোর সঙ্গে পরিচিত হতে হবে। বাংলাদেশের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষকদের জন্য এটি ক্রেডিটবিহীন পেশাগত বিনিময় কার্যক্রম। যেসব শিক্ষক এই বৃত্তি পাবেন তারা ছয় সপ্তাহের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষণ নেবেন। তারা যুক্তরাষ্ট্রে পেশার বিকাশের জন্য একাডেমিক সেমিনারে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবেন। সেই সঙ্গে স্থানীয় বিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তাদের দক্ষতা পর্যবেক্ষণ ও বিনিময়ের সুযোগ পাবেন। আগামী ১৪ এপ্রিল বাংলাদেশ সময় ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত ফুলব্রাইট ডিএআই-তে আবেদন করা যাবে। অনলাইনে আবেদন করতে এবং বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:০০

প্রাথমিক শিক্ষকদের অনলাইন বদলি আবেদন শুরু
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের নিজ উপজেলা বা থানায় বদলির অনলাইন কার্যক্রম শনিবার (৩০ মার্চ) শুরু হয়েছে; যা আগামী ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. তৌহিদুল ইসলামের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ মার্চ থেকে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী ও প্রধান শিক্ষকদের অন্তঃউপজেলাবা থানা (একই উপজেলা/থানার ভেতর) অনলাইন বদলি কার্যক্রম চলমান থাকবে। বিজ্ঞপ্তিতে অনলাইন আবেদন, যাচাইসহ বিভিন্ন প্রক্রিয়া কবে, কীভাবে সম্পূর্ণ হবে তাও জানানো হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩০ মার্চ থেকে ১ এপ্রিল পর্যন্ত অনলাইন আবেদন করতে পারবেন শিক্ষকরা। পরদিন ২ এপ্রিল থেকে সেই আবেদন স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক কর্তৃক যাচাই সম্পন্ন করতে হবে। ৩-৪ এপ্রিল পর্যন্ত সহকারী উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক যাচাই সম্পন্ন করা হবে। ৫-৭ এপ্রিলের মধ্যে উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক যাচাই ও অগ্রায়ন সম্পন্ন করতে হবে। এরপর ৮-১৪ এপ্রিল পর্যন্ত জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কর্তৃক সহকারী শিক্ষকের যাচাই ও অনুমোদন এবং প্রধান শিক্ষকের যাচাই ও অগ্রায়ন সম্পন্ন হবে। এছাড়া ১৫-১৭ এপ্রিল বিভাগীয় উপপরিচালক কর্তৃক যাচাই ও অনুমোদন শেষ হবে। অনলাইন বদলি আবেদনে যত শর্ত : শিক্ষকরা সর্বোচ্চ তিনটি বিদ্যালয় পছন্দের ক্রমানুসারে পছন্দ করবেন। তবে কোনো শিক্ষকের একাধিক পছন্দ না থাকলে শুধুমাত্র একটি বা দুটি বিদ্যালয় পছন্দ করতে পারবেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে বদলির আদেশ জারি হলে, তা বাতিল করার জন্য পরবর্তীতে কোনো আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না। যাচাইকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ২০২৩ সালের ১০ অক্টোবর জারিকৃত সর্বশেষ সমন্বিত অনলাইন বদলি নির্দেশিকা (সংশোধিত) ২০২৩ অনুযায়ী আবেদনকারীর আবেদন ও অন্যান্য কাগজপত্রাদি যাচাই করে অগ্রায়ণ করবেন। যাচাইকারী কর্মকর্তা সতর্কতার সঙ্গে সংযুক্ত তথ্য ও কাগজপত্রাদি যাচাই করবেন। যাচাইপূর্বক প্রেরণ পরবর্তী তা পুনঃবিবেচনা করার আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না। আবেদনকারীর পছন্দক্রম অনুযায়ী বদলি হওয়ার নিশ্চয়তা নেই। একাধিক আবেদনকারীর ক্ষেত্রে যোগ্য আবেদনকারীকে সফটওয়্যারের স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনায় নির্বাচিত করা হয়, বিধায় কোনো রকম হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য থেকে জানা যায়, বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। এগুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৪ হাজার ৬১৭ জন। শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন।  
৩০ মার্চ ২০২৪, ০৫:৫৫

প্রাথমিক শিক্ষকদের অনলাইন বদলি আবেদন শুরু শনিবার
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের নিজ উপজেলা বা থানায় বদলির অনলাইন কার্যক্রম শনিবার (৩০ মার্চ) শুরু হবে; যা চলবে আগামী ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত।  শুক্রবার (২৯ মার্চ) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. তৌহিদুল ইসলামের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ মার্চ থেকে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী ও প্রধান শিক্ষকদের অন্তঃউপজেলাবা থানা (একই উপজেলা/থানার ভেতর) অনলাইন বদলি কার্যক্রম চলমান থাকবে। বিজ্ঞপ্তিতে অনলাইন আবেদন, যাচাইসহ বিভিন্ন প্রক্রিয়া কবে, কীভাবে সম্পূর্ণ হবে তাও জানানো হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩০ মার্চ থেকে ১ এপ্রিল পর্যন্ত অনলাইন আবেদন করতে পারবেন শিক্ষকরা। পরদিন ২ এপ্রিল থেকে সেই আবেদন স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক কর্তৃক যাচাই সম্পন্ন করতে হবে। ৩-৪ এপ্রিল পর্যন্ত সহকারী উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক যাচাই সম্পন্ন করা হবে। ৫-৭ এপ্রিলের মধ্যে উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক যাচাই ও অগ্রায়ন সম্পন্ন করতে হবে। এরপর ৮-১৪ এপ্রিল পর্যন্ত জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কর্তৃক সহকারী শিক্ষকের যাচাই ও অনুমোদন এবং প্রধান শিক্ষকের যাচাই ও অগ্রায়ন সম্পন্ন হবে। এছাড়া ১৫-১৭ এপ্রিল বিভাগীয় উপপরিচালক কর্তৃক যাচাই ও অনুমোদন শেষ হবে। অনলাইন বদলি আবেদনে যত শর্ত :  শিক্ষকরা সর্বোচ্চ তিনটি বিদ্যালয় পছন্দের ক্রমানুসারে পছন্দ করবেন। তবে কোনো শিক্ষকের একাধিক পছন্দ না থাকলে শুধুমাত্র একটি বা দুটি বিদ্যালয় পছন্দ করতে পারবেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে বদলির আদেশ জারি হলে, তা বাতিল করার জন্য পরবর্তীতে কোনো আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।  যাচাইকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ২০২৩ সালের ১০ অক্টোবর জারিকৃত সর্বশেষ সমন্বিত অনলাইন বদলি নির্দেশিকা (সংশোধিত) ২০২৩ অনুযায়ী আবেদনকারীর আবেদন ও অন্যান্য কাগজপত্রাদি যাচাই করে অগ্রায়ণ করবেন।  যাচাইকারী কর্মকর্তা সতর্কতার সঙ্গে সংযুক্ত তথ্য ও কাগজপত্রাদি যাচাই করবেন। যাচাইপূর্বক প্রেরণ পরবর্তী তা পুনঃবিবেচনা করার আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।  আবেদনকারীর পছন্দক্রম অনুযায়ী বদলি হওয়ার নিশ্চয়তা নেই। একাধিক আবেদনকারীর ক্ষেত্রে যোগ্য আবেদনকারীকে সফটওয়্যারের স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনায় নির্বাচিত করা হয়, বিধায় কোনো রকম হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য থেকে জানা যায়, বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। এগুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৪ হাজার ৬১৭ জন। শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন।
৩০ মার্চ ২০২৪, ০৪:৪৮

গণবিজ্ঞপ্তির আগেই বদলির প্রজ্ঞাপনের দাবিতে শিক্ষকদের মানববন্ধন
পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হওয়ার আগেই বদলির প্রজ্ঞাপন জারির দাবিতে মানববন্ধন করেছেন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা। বুধবার (২৭ মার্চ) বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। বদলির প্রজ্ঞাপন দিয়ে শিক্ষকদের নিজ এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ দেওয়ার দাবি জানান ‘ইনডেক্সধারী বদলিপ্রত্যাশী ঐক্য পরিষদের’ সব পর্যায়ের নেতারা। তারা বলেন, রমজান মাসে রোজা রেখেও আজ আমরা এখানে উপস্থিত হয়েছি। তাই মানবিক দিক বিবেচনায় দ্রুত বদলির ব্যবস্থা করতে প্রজ্ঞাপন জারির জোর দাবি জানাচ্ছি। এ সময় ইনডেক্সধারী বদলিপ্রত্যাশী ঐক্য পরিষদের সভাপতি সরোয়ার হোসেন বলেন, সরকার বিভিন্ন সময়ে বেসরকারি শিক্ষকদের বদলির উদ্যোগ নিলেও তা আলোর মুখ দেখেনি। একের পর এক আশ্বাস দিয়েও তা বাস্তবায়ন না করায় শিক্ষকরা হতাশ। এখন আমাদের সুস্পষ্ট দাবি হলো- পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তির আগেই বদলির প্রজ্ঞাপন জারি করে কয়েক লাখ শিক্ষকের বদলির ব্যবস্থা করতে হবে। পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সাকিবুল ইসলাম বলেন, আমরা মাত্র সাড়ে ১২ হাজার টাকা বেতনে চাকরি করি। সেটাও আবার নিজের বাড়ি থেকে শত শত কিলোমিটার দূরে। এভাবে চাকরি করা খুব কষ্টসাধ্য। কোনো সেক্টরে এমন দুর্বিষহ চাকরিজীবন নেই।
২৭ মার্চ ২০২৪, ১৬:৫৫

বকেয়া বেতনের দাবিতে পাকিস্তানে শিক্ষকদের বিক্ষোভ
তিন মাসের বকেয়াসহ ৩৫ শতাংশ বেতন বৃদ্ধির দাবিতে আন্দোলন করেছে বেলুচিস্তান বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মচারীরা। বিশ্ববিদ্যালয়টির ‘জয়েন্ট অ্যাকশন কমিটি’ (জেএসি) ব্যানারে সম্প্রতি তারা একটি মিছিল নিয়ে কোয়েটায় প্রেস ক্লাবের সামনে হাজির হন। বেলুচিস্তান বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক দুরাবস্থার দ্রুত সমাধানের দাবি জানান তারা। দ্য বেলুচিস্তান পোস্ট জানিয়েছে, গত বছরের শিক্ষা বাজেটে বিশ্ববিদ্যালয়টির গবেষণা সেন্টারের শিক্ষক ও কর্মচারীদের জন্য ৩৫ শতাংশ বেতন বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। সেটির বাস্তবায়ন আর বকেয়া বেতনের দাবিতে তারা বিক্ষোভ করেন। মিছিল নিয়ে তারা কোয়েটার সচিবালয়, কমিশনার অফিস, হকি চৌক, কাছেরি চৌক, মান্নান চৌক এলাকা ঘুরে কোয়েটা প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ করেন।  বিক্ষোভে নেতৃত্বে দেন অধ্যাপক কলিম উল্লাহ বারেচ, এপিএলএফ চেয়ারম্যান শাহ আলী বুগতি, নাজির আহমেদ লেহরি, পিকেএমএপি’র মোহাম্মদ ঈসা রোশন, বিএসও’র সামাদ বেলুচ, নাজার মেঙ্গল, বেলুচিস্তান লেবার ফেডারেশনের আবিদ বাট, ফরিদ খান আচাকজাই, ফারহানা উমর মাগসি। বিক্ষোভকারীরা বলেন, রোজার মাসে বেলুচিস্তান বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মজুরি ও পেনশনের জন্য আন্দোলন করতে হচ্ছে, যা নিয়ে তারা হতাশ। এই ঘটনায় বেলুচিস্তান সরকার ও উচ্চশিক্ষা কমিশনের অবহেলা ও সদিচ্ছার অভাবের কথা বলেন তারা। রোজার মধ্যে এভাবে মজুরি আর বেতন না বাড়ানোয় আর্থিক সংকটের কথা তুলে ধরেন শিক্ষকরা। বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রাক্তন উপাচার্যের অবৈধ নিয়োগ কার্যক্রম ও অদক্ষতার নিয়ে তারা সমালোচনা করেন।
২৩ মার্চ ২০২৪, ১৫:৫২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়