• ঢাকা মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
নারী নেত্রীর আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল, ৬ জনকে আসামি করে মামলা
ময়মনসিংহে এক যুব মহিলা লীগ নেত্রীর গোপন ভিডিও ভাইরাল করার ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন করে বিচার দাবি করেছেন ভুক্তভোগী রানী ইসলাম। এ ঘটনায় জেলা যুব মহিলা লীগের সিনিয়র যুগ্মআহ্বায়ক স্বপ্না খন্দকারসহ ৬ জনকে আসামি করে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন তিনি।    সোমবার (৬ মে) দুপুরে ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী রানী ইসলাম সাংবাদিকদের এসব তথ‍্য নিশ্চিত করেছেন।      রানী ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং জেলা যুব মহিলা লীগের সদস‍্য।   মামলার অন‍্য আসামিরা হলেন কাজী বাবু, হীরা, মশিউর রহমান রানা, মোহাম্মদ রাকিবুল ও জাওয়াদ নির্ঝর।  সংবাদ সম্মেলনে এ ঘটনায় জেলা যুব মহিলা লীগের ১নং সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক স্বপ্না খন্দকারকে দায়ী করে করে রানী ইসলাম বলেন, ‘আমি ষড়যন্ত্র ও প্রতারণার শিকার। আমার নেত্রী স্বপ্না খন্দকার তার সহযোগীদের নিয়ে জোরপূর্বক আমাকে বাধ‍্য করে এই ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়েছেন। এতে আমি পারিবারিক ও সামাজিকভাবে বিপর্যস্ত। আমি এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক বিচার দাবি করছি।’   ভুক্তভোগী রানী আরও বলেন, ‘আমার মতো অনেক নারী স্বপ্না খন্দকারের ষড়যন্ত্র ও প্রতারণার শিকার। কিন্তু ভয়ে কেউ স্বপ্নার বিরুদ্ধে মুখ খুলতে চান না। মূলত রাজনীতির আঁড়ালে এ ধরনের অপরাধের মাধ্যমে বিভিন্ন লোকজনকে জিম্মি করে টাকা হাতিয়ে নেওয়াই স্বপ্না খন্দকারের পেশা ও নেশা। আমি তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’  সংবাদ সম্মেলনে জেলা ও উপজেলা যুব মহিলা লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।  তবে ঘটনার বিষয়ে জানতে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও জেলা যুব মহিলা লীগের ১নং সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক স্বপ্না খন্দকারের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাঈন উদ্দিন বলেন, আদালতে মামলা হয়েছে। আদেশের কপি হাতে পেয়ে প্রয়োজনীয় ব‍্যবস্থা নেওয়া হবে। 
২৩ ঘণ্টা আগে

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিএনপিকে দাওয়াত করা হবে: কাদের
আগামী ২৩ জুন আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এ বছরও বিএনপিকে দাওয়াত করা হবে বলে জানিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। সোমবার (৬ মে) বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের সম্পাদকমণ্ডলীর সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান। ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আগামী ২৩ জুন আলোচনা সভায় নেতাদের পাশাপাশি বুদ্ধিজীবীদের আমন্ত্রণ জানানো হবে। আমরা আমাদের সব অনুষ্ঠানে বিএনপিকে দাওয়াত দিয়েছি। এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতেও দাওয়াত করা হবে। তবে বাস্তবতার কথা বিবেচনা করেই আমরা চিন্তাভাবনা করছি বিদেশি অতিথিদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজনে আমন্ত্রণ জানানো হবে কি না।’ তিনি বলেন, ‘বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনায় আমরা পার্টির হীরকজয়ন্তী উদযাপন করব। ব্যাপকভাবে এটা সংগঠিত করার চিন্তাভাবনা করছি। ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত কর্মসূচি হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে থাকবে তিন দিনব্যাপী কর্মসূচি। বিদ্যুতের সংকটের কথা বিবেচনা করে আলোকসজ্জা বাদ দিয়েছি। আনন্দ র‍্যালি করবে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ বিভিন্ন সহযোগী সংগঠন।’ তিনি আরও বলেন, ‘২৩ জুন বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলোচনা সভা হবে। আলোচনা সভার আগে আধাঘণ্টা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। দুপুরে সব ধর্মালয়ে বিশেষ প্রার্থনা করা হবে। বিশেষ স্মরণিকা প্রকাশ করা হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে সবুজ ধরিত্রী কর্মসূচি নিয়েছি। সাধারণ জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করবে ওয়ার্ড পর্যায় পর্যন্ত।’ শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপনের বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘১৭ মে সকালে নেতাদের সঙ্গে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী। সারাদেশে উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত কর্মসূচি পালন করা হবে। দুপুরে সব ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা হবে। বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ অফিস কার্যালয়ে আলোচনা সভা করা হবে। আগের দিন ১৬ মে দুপুরে অসচ্ছল গরিব মানুষদের মধ্যে খাদ্য বিতরণ কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। তবে আলোকসজ্জার পরিকল্পনা বাদ দেওয়া হয়েছে।’   যারা দলের নিয়ম-শৃঙ্খলা ভঙ্গ করবে, সময় মতো তাদের শাস্তি পেতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ‘উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাওয়া মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের পরিবারের সদস্যদের নিবৃত্ত করতে দলের সাংগঠনিক বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা চেষ্টা চালিয়ে যাবেন। তারা সক্রিয় উদ্যোগে রয়েছেন। যারা ডিসিপ্লিন ভাঙবে, সময় মতো তাদের কোনো না কোনো শাস্তি পেতেই হবে। আমাদের একশন কোনো না কোনোভাবে থাকেই। ৭০ জনের বেশি সংসদ সদস্যকে মনোনয়ন না দেওয়া, আগের মন্ত্রিপরিষদের ২৫ জনকে নতুন কেবিনেটে না রাখা কি এর উদাহরণ নয়?’   বিএনপিকে উদ্দেশ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে ১৯৭৫ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ধ্বংস করেছে তারা। প্রহসনের নির্বাচন, এক কোটি ভুয়া ভোটার, হ্যাঁ-না ভোট তো তাদেরই সৃষ্টি। গণতন্ত্রকে শৃঙ্খলমুক্ত করার কাজ শেখ হাসিনাই করেছেন। বিএনপি মাগুরা মার্কা আর ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন করেছে।  গণতন্ত্রে কোনোদিন তাদের আগ্রহ ছিল না।’
২০ ঘণ্টা আগে

বিএনপির জন্য মায়াকান্না করছে ওবায়দুল কাদের: রিজভী
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আওয়ামী লীগের একজন সাধারণ সম্পাদক আছেন, প্রায় সময়ই তিনি বকবক করেন, খুব কথা বলেন। বিএনপির জন্য ওনার খুব মায়াকান্না। বিএনপির ভাবনায় উনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যে এটা মনে হয়। মুরগির ছানার নিরাপত্তার জন্য যেমন চিল মায়াকান্না করে, কুমির যেমন কান্নাকাটি করে তেমন কুম্ভিরাশ্রু ওবায়দুল কাদেরের চোখ দিয়ে ক্রমাগত পড়ছে। সোমবার (৬ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে হাবীব উন নবী খান সোহেল মুক্তি পরিষদের উদ্যোগে বেগম খালেদা জিয়াসহ বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার ও মুক্তির দাবিতে মানববন্ধনে রিজভী এসব কথা বলেন।  তিনি বলেন, বিএনপি নাকি দুর্বল হয়ে গেছে—এমন আওয়াজ ওবায়দুল কাদের মাঝে মাঝে দেন। আরও অনেক কথা বলেন, বিএনপি ক্লান্ত, বিএনপি হতাশ, বিএনপির নেতারা বিদেশ চলে যাচ্ছে। তারা (আওয়ামী লীগ) যে ভেতর থেকে ধ্বসে গেছে, ভেঙে গেছে এটা চাপা দেওয়ার জন্যই তিনি এ কথাগুলো বলেন। রিজভী বলেন, প্রতিদিনই জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। মানুষ তিন বেলা খেতে পায় না। আজ মায়ের গর্ভ থেকে যে শিশুটা জন্মগ্রহণ করছে তার ঋণ হচ্ছে এক লাখ টাকারও বেশি। তারপরও তিনি (শেখ হাসিনা) ঋণ নিতে চাচ্ছেন। তিনি বলেন, জনগণের সঙ্গে বারবার বিশ্বাসঘাতকতা করা। জনগণের মালিকানা ছিনিয়ে নেওয়া। এই কারণে তাদের জনসমর্থন নেই। কয়েকজন সুবিধাবাদী লোক, কয়েকজন ঋণ খেলাপি, কয়েকজন বাজার সিন্ডিকেটের লোক আওয়ামী লীগকে ঘিরে আছে। এরা তো গণশত্রু, যারা বাজার সিন্ডিকেট করে দ্রব্যের দাম বাড়ায়, যারা ব্যাংক লুটপাট করে, টাকা বিদেশে পাচার করে। তাদের সঙ্গে তো দেশের জনগণ থাকে না। তারাই যদি এই সরকার এবং শেখ হাসিনার সঙ্গে থাকে তাহলে তো শেখ হাসিনা জনগণের সমর্থন পাবে না। জনগণের সমর্থন পাবে না বলে তারা এখন ফাঁকা বুলি মারে। উপজেলা নির্বাচন প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, শেখ হাসিনা আবার একটি ডামি নির্বাচন করতে যাচ্ছে। এই নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়-স্বজন যাতে না দাঁড়ায় সে জন্য কেন্দ্র থেকে নিষেধ করেছে। তারপরও মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়-স্বজনরা দাঁড়িয়েছে এবং তারা বলছে প্রধানমন্ত্রীর তো ২০/২৫ জন আত্মীয়-স্বজন আছে। তারা যদি দাঁড়াতে পারে তাহলে আমরা বাদ যাবো কেন। এই নির্বাচনে জনগণ তো যাবেই না এবং অন্য কেউ চান্স পাবে না। কারণ, অধিকাংশই আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রী, আত্মীয়-স্বজন এবং ব্যবসায়ীরা নমিনেশন কিনছে। দলের সংকট হলে তারা তো থাকবে না কিন্তু তারাই এখন দখল করে আছে। ওবায়দুল কাদেরের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ভাঙা কলসি বাজে বেশি। আপনাদের আওয়ামী লীগ ভাঙা কলসি। তাই আপনারা বাজছেন বেশি করে। জনগণকে যা দেখিয়েছেন, যা বলেছেন সব মিথ্যা। ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল,পদ্মা সেতু দেখান এইবার বাজেটে লাখো কোটি টাকার ঋণ চাচ্ছেন কেন? জনগণের গলায় পা দিয়ে বিদ্যুতের বিল, গ্যাসের বিল, পানির বিল বাড়াচ্ছেন কেন? মিথ্যা সাক্ষী দিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের জেলে রাখা হচ্ছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, একেবারে সাজানো মামলা দিয়ে গণতন্ত্রের মা আমাদের অসুস্থ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বন্দি করে রাখা হয়েছে। যে মামলার সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। এমনকি তার উন্নত চিকিৎসার সুযোগও দেওয়া হচ্ছে না।  ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম নোমানের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির সেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপুসহ অর্থসম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি জাহিদুল কবির, সাদরুজ্জামান, যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতা মেহবুব মাসুম শান্ত প্রমুখ।
০৬ মে ২০২৪, ১৫:২৪

আওয়ামী লীগ কখনও ইতিহাস বিকৃতিতে বিশ্বাস করে না: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগ কখনো ইতিহাস বিকৃতিতে বিশ্বাস করে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বরং জিয়াউর রহমান জোরপূর্বক রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম মুছে ফেলার অপচেষ্টা করেছেন। বিএনপির শাসনামলে রাষ্ট্রীয়ভাবে বিকৃত ও মিথ্যা ইতিহাস প্রচার করা হয়েছে। এমনকি ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ পর্যন্ত বাজাতে দেওয়া হয়নি। শনিবার (৪ মে) আওয়ামী লীগের উপদপ্তর সম্পাদক অ্যাডভোকেট সায়েম খানের পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। বিবৃতিতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, জিয়াউর রহমানের নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার প্রশ্নই আসে না। প্রকৃত ইতিহাস তার আপন মহিমায় উদ্ভাসিত হবে। জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী এবং গণতন্ত্র হত্যাকারী একজন স্বৈরশাসক হিসেবে ইতিহাসের পাতায় থেকে যাবেন। জিয়াউর রহমান বাঙালি জাতির কাছে একজন সামরিক স্বৈরশাসক হিসেবেই অভিহিত হবেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতান্ত্রিক যে কোনো বিষয়কে বিএনপি ফাঁদ মনে করে। প্রকৃতপক্ষে বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না বলেই গণতান্ত্রিক রীতিনীতি, প্রথা, বিধি-বিধান ও নির্বাচন তাদের কাছে ফাঁদ বলে মনে হয়। সে কারণে তারা চলমান উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে হালকা হিসেবে জনগণের সামনে তুলে ধরার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।  তিনি বলেন, বিএনপির লক্ষ্যই হলো ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের মাধ্যমে যে কোনো উপায়ে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করা, গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নস্যাৎ করা। সেজন্য তারা লাগাতারভাবে মিথ্যাচার-অপপ্রচার ও গুজব সৃষ্টি করে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপরাজনীতি করে। বিএনপিকে এদেশের মানুষ ভালো করেই চেনে। বিএনপির তথাকথিত আন্দোলন এবং তাদের নেতাদের হাক-ডাকে জনগণের কোনো আগ্রহ নেই। সূত্র : বাসস
০৪ মে ২০২৪, ২১:৪০

বেল পাড়া নিয়ে সংঘর্ষ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলের নাগরপুরে জমির সীমানা নিয়ে বিরোধের জেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রাজীব আলমকে (৩৫) কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ।  বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে উপজেলার ভাদ্রা ইউনিয়নে পংভাদ্রা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। রাজীব ওই গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা আলম মিয়ার ছেলে ও ভাদ্রা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সিনিয়র সহসভাপতি ছিলেন।  এ ঘটনায় পুলিশ ছয়জনকে আটক করেছে। তারা হলেন মো. আজাহার, তার স্ত্রী শিল্পী বেগম, ছেলে মো. শান্ত, মো. পলাশ, তার ছেলে মো. রুবেল এবং রুবেলের মেয়ে বৃষ্টি খাতুন। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, আলম মিয়ার সঙ্গে প্রতিবেশী মো. আজাহারের জমির সীমানা নিয়ে দীর্ঘদিন বিরোধ চলে আসছে। বৃহস্পতিবার সীমানায় থাকা গাছের বেল মাটিতে পড়লে আজাহারের বাড়ির লোকজন সেটি কুড়িয়ে নিয়ে যায়। এ নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে ঝগড়া ও সংঘর্ষ হয়। এক পর্যায়ে চাপাতি ও দায়ের কোপে ঘটনাস্থলেই রাজীব মারা যান। এ ছাড়া উভয় পক্ষের অন্তত সাতজন আহত হন। তাদের উদ্ধার করে দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন স্থানীয়রা। নাগরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এইচ এম জসিম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত দা, ছুরিসহ ছয়জনকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।
০৩ মে ২০২৪, ১০:১০

আ.লীগের বৈঠক : মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের ভোট করার বিষয়ে যা জানা গেল
উপজেলা নির্বাচনে দলীয় নির্দেশ অমান্য করে স্বজনকে প্রার্থী করানো মন্ত্রী ও দলীয় এমপির তালিকা তৈরি করেছে আওয়ামী লীগ। অভিযুক্ত মন্ত্রী এবং দলীয় এমপিকে শোকজ করা হতে পারে। সাংগঠনিক শাস্তির পাশাপাশি কেড়ে নেওয়া হতে পারে দলীয় পদ-পদবি।  আওয়ামী লীগের তৃণমূলে এমন মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হলেও মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দলটির কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে কোনও আলোচনাই হয়নি বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বলেন, বৈঠকের শুরু থেকে আমি ছিলাম না। আমি থাকা অবস্থায় উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপির আত্মীয়দের প্রার্থিতা নিয়ে কোনও আলোচনা হয়নি। সাংগঠনিক নানা বিষয়ে এবং বিভিন্ন দিবসকেন্দ্রিক কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এদিন সভা শেষে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, উপজেলা নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে কোন আলোচনা হয়নি। তবে পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। সাংগঠনিক নির্দেশনা অমান্য করলে সময়মত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি বলেন, এ বছর আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর হীরক জয়ন্ত জাকজমকপূর্ণভাবে আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ ছাড়া ১৭ মে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস, শেখ কামালের জন্ম দিবস, ১৫ আগস্টসহ বিভিন্ন দিবস পালন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। জানা গেছে, মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা উপজেলা নির্বাচনের বিষয়টি তোলেননি। সাংগঠনিক বিষয় পরবর্তী বৈঠকে আলোচনা হবে বলে জানান। ফলে দলের অন্য নেতারা আর উপজেলা নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা বলেননি। প্রসঙ্গত, দেশে এখন ৪৯৫টি উপজেলা রয়েছে। এবার চার ধাপে নির্বাচন উপযোগী ৪৮৫টিতে ভোট হবে, পরে মেয়াদোত্তীর্ণ হলে বাকিগুলোয় ভোটের আয়োজন করবে নির্বাচন কমিশন। আগামী ৮ মে থেকে প্রথম পর্যায়ের ভোট শুরু হবে।  
০১ মে ২০২৪, ০৪:২০

আওয়ামী লীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা
নাটোরের গোপালপুর পৌর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মুঞ্জুর ইসলাম মঞ্জুকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১০টার দিকে লালপুর উপজেলার গোপালপুর বাজারে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু (৪৫) গোপালপুর পৌর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ছিলেন। তিনি পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ড নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের পাশের বাহাদিপু এলাকার মো. আব্দুল মান্নানের ছেলে। জানা গেছে,  রাতে স্টেশনের একটি কনফেকশনারির দোকানে মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু বসে ছিলেন। এ সময় চার থেকে পাঁচজনের একটি দল মোটরসাইকেলে এসে স্টেশনে নামে। পরে তারা হেঁটে এসে মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জুর মাথায় ও বুকে দুটি গুলি করে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই মঞ্জুর মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেখানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।  লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাছিম আহমেদ বলেন, মঞ্জু গোপালপুর বাজারে একটি দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। রাত সাড়ে ১০টার দিকে মুখোশধারী দুর্বৃত্তরা এসে মুঞ্জুরের মাথায় ও পেটে গুলি করেন। দুর্বৃত্তরা চলে গেলে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ক্লিনিকে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। দুর্বৃত্তদের সনাক্ত করতে পুলিশ মাঠে নেমেছে। অপরদিকে রাত ১২টার দিকে নাটোরের পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।  
০১ মে ২০২৪, ১২:০৯

উপজেলা নির্বাচন / ছাড় পাচ্ছেন না স্বজনকে প্রার্থী করা মন্ত্রী-এমপিরা
উপজেলা নির্বাচনে দলীয় নির্দেশ অমান্য করে স্বজনকে প্রার্থী করানো মন্ত্রী ও দলীয় এমপির তালিকা তৈরি করেছে আওয়ামী লীগ। অভিযুক্ত মন্ত্রী এবং দলীয় এমপিকে শোকজ করা হতে পারে। সাংগঠনিক শাস্তির পাশাপাশি কেড়ে নেওয়া হতে পারে দলীয় পদ-পদবি। আওয়ামী লীগের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের সন্তান, পরিবারের সদস্য, নিকটাত্মীয় ও নিজস্ব লোক উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি। দলীয় প্রধানের নির্দেশনা পেয়ে ওবায়দুল কাদের ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনানুষ্ঠানিক এক বৈঠক করেন। বৈঠকে এ ধরনের সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত হয় এবং পরে তা সংশ্লিষ্টদের জানিয়ে দেওয়া হয়।  আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, মন্ত্রী ও দলীয় এমপির স্বজনের উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই। তবু মন্ত্রীসহ দলের কয়েকজন এমপির স্বজন নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন। প্রতিপক্ষ প্রার্থীকে অপহরণের অভিযোগে শুধু ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের শ্যালক এবং নাটোরের সিংড়ার চেয়ারম্যান প্রার্থী লুৎফুল হাবীব রুবেল নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। এ ছাড়া উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে মাজহারুল ইসলাম সুজন এমপির দুই চাচা মোহাম্মদ আলী, সফিকুল ইসলাম ও ভাতিজা আলী আফসার রানা, নীলফামারীর ডিমলায় আফতাব উদ্দিন সরকার এমপির চাচাতো ভাই আনোয়ারুল হক সরকার ও ভাতিজা ফেরদৌস পারভেজ, বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে সাহাদারা মান্নান এমপির ছেলে সাখাওয়াত হোসেন সজল, সোনাতলায় এমপির ভাই মিনহাদুজ্জামান লিটন, পাবনার বেড়ায় ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকুর ভাই আবদুল বাতেন ও ভাতিজা আবুল কালাম সবুজ, কুষ্টিয়া সদরে মাহবুবউল-আলম হানিফের চাচাতো ভাই আতাউর রহমান আতা, চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় আলী আজগর টগর এমপির ভাই আলী মুনসুর বাবু, পিরোজপুরের নাজিরপুরে শ ম রেজাউল করিম এমপির ভাই এস এম নুর ই আলম সিদ্দিকী, মাদারীপুর সদরে দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান এমপির ছেলে আসিবুর রহমান খান ও চাচাতো ভাই পাভেলুর রহমান শফিক খান, নরসিংদীর পলাশে ডা. আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলীপ এমপির শ্যালক শরীফুল হক, মৌলভীবাজারের বড়লেখায় প্রার্থী হয়েছেন শাহাব উদ্দিন এমপির ভাগনে সোয়েব আহমদ, নোয়াখালীর সুবর্ণচরে জেলার সাবেক সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী এমপির ছেলে আতাহার ইশরাক সাবাব চৌধুরী, কক্সবাজারের মহেশখালীতে আশেক উল্লাহ রফিক এমপির চাচাতো ভাইয়ের ছেলে হাবিব উল্লাহ। আর ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী তাজুল ইসলামের ভাতিজা আমিরুল ইসলাম, লাকসামে মন্ত্রীর শ্যালক মহব্বত আলী এবং বরিশালের বাকেরগঞ্জে মেজর জেনারেল (অব.) আবদুল হাফিজ মল্লিক এমপির ভাই সালাম মল্লিক। এ পরিস্থিতিতে স্বজনকে প্রার্থী করানো মন্ত্রী ও দলীয় এমপির তালিকা তৈরি করা হয়। এর মধ্যে আগামী ৮ মে অনুষ্ঠেয় প্রথম ধাপের ১৫০ উপজেলা নির্বাচনে যেসব মন্ত্রী ও এমপির স্বজন প্রার্থী হয়েছেন, তাদের তালিকা চূড়ান্ত করেন দলের আট সাংগঠনিক সম্পাদক। দলের নির্দেশ না মানায় বহিষ্কারের নিয়ম রয়েছে। তবে নানাভাবেই তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে। এ ক্ষেত্রে দলের সংশ্লিষ্ট এমপি ও মন্ত্রীকে তিরষ্কার করার পাশাপাশি দলীয় পদ-পদবি কেড়ে নেওয়ার ব্যাপারে জোর আলোচনা রয়েছে। এমনকি সাংগঠনিক যোগ্যতা থাকার পরও তারা নতুন করে দলের পদ-পদবি নাও পেতে পারেন। সেই সঙ্গে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের মনোনয়ন পাওয়াটা তাদের জন্য বেশ ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।  আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম জানান, মন্ত্রী ও দলের এমপির স্বজনের উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই। আর সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, অভিযুক্ত মন্ত্রী এবং দলীয় এমপিকে শোকজ করা হতে পারে। এ ছাড়া মন্ত্রী–সংসদ সদস্যরা যাতে উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করতে না পারেন, সে জন্য স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশকেও নানাভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে। আওয়ামী লীগের নেতারাও বিভিন্ন জেলায় প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার পরামর্শ দিচ্ছেন। দেশে এখন ৪৯৫টি উপজেলা রয়েছে। এবার চার ধাপে নির্বাচন উপযোগী ৪৮৫টিতে ভোট হবে, পরে মেয়াদোত্তীর্ণ হলে বাকিগুলোয় ভোটের আয়োজন করবে নির্বাচন কমিশন। আগামী ৮ মে থেকে প্রথম পর্যায়ের ভোট শুরু হবে।
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৪৭

‌‘হিটস্ট্রোকে’ আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
বরিশালের বাকেরগঞ্জে ‌‘হিটস্ট্রোকে’ রিয়াজুল ইসলাম (৪২) নামে এক আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে তার মৃত্যু হয় বলে নিশ্চিত করেন বাকেরগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজিব আহমেদ তালুকদার। মৃত রিয়াজুল ইসলাম উপজেলার কলসকাঠী গ্রামের মৃত মজিবর রহমানের ছেলে। তিনি উপজেলার কলসকাঠি ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। রাজিব আহমেদ বলেন, আমার নির্বাচনের প্রচারে দুপুরে অন্য নেতাকর্মীদের সঙ্গে কলসকাঠি বাজারে আসেন রিয়াজুল ইসলাম। পরে বাসায় ফিরেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। বাকেরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক সেহতাব আহসান গণমাধ্যমকে বলেন, রোগী হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই মারা গেছেন। তবে তার হিস্ট্রি শুনে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, হিটস্ট্রোকেই তার মৃত্যু হয়েছে। অন্য কোনো কারণ পাওয়া যায়নি।
২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৩০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়