• ঢাকা শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
গরম আরও বাড়ার আভাস
তীব্র খরায় পুড়ছে দেশ। তাপমাত্রার পারদ দিনদিন ওপরের দিকে উঠছে। গলে যাচ্ছে সড়কের পিচও। নেই বৃষ্টির দেখা। বাতাসে যেন আগুনের ফুলকি। গ্রীষ্মের শুরুতেই এমন তীব্র গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন। দেশের বিভিন্ন জেলায় বয়ে যাওয়া এই তাপপ্রবাহ আরও কয়েক দিন অব্যাহত থাকতে পারে। একই সঙ্গে মে মাসের প্রথম সপ্তাহে সারাদেশে বৃষ্টির পূর্বাভাসও দেওয়া হয়েছে।  সোমবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় আবহাওয়া অধিদপ্তর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এ অবস্থায় মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে এ সময়ে যশোর, চুয়াডাঙ্গা, পাবনা ও রাজশাহী জেলার ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ এবং খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং ঢাকা বিভাগের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ময়মনসিংহ জেলাসহ বরিশাল, রংপুর ও চট্টগ্রাম বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। বিরাজমান এই তাপপ্রবাহ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত অব্যাহত থাকার পাশাপাশি জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব থাকতে পারে। তবে, এ সময়ে দেশের কিছু কিছু জায়গায় বজ্রসহ শিলাবৃষ্টি হতে পারে। বর্ধিত পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারাদেশে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে এবং তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে।
৩০ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৩০

বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই, মঙ্গলবার থেকে তাপমাত্রা আরও বাড়ার আশঙ্কা
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সোমবার (২২ এপ্রিল) তাপমাত্রা কিছুটা কমলেও মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) থেকে তাপমাত্রা আবার বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সূত্র বলছে চলতি এপ্রিল মাসের বাকি সময়টা তাপপ্রবাহ থাকতে পারে। তবে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ আর হবে না। দেশের দু-একটি জায়গায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও পুরো দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে নেই। সোমববার (২২ এপ্রিল) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যশোর ও চুয়াডাঙ্গায়, ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রোববার (২১ এপ্রিল) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায়, ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগের দিন শনিবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় দক্ষিণের জনপদ যশোরে, ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি ছিল চলতি বছরের দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। ওই দিনই রাজধানীর তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটিও ছিল এ বছরে নগরীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। তবে গতকাল ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে নগরীর তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে যায়। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজ ঢাকার তাপমাত্রা আরও কমে হয়েছে ৩৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান বলেন, সোমবার থেকে তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। তবে মঙ্গলবার থেকে তা আবার বাড়তে পারে। আসলে এই মাসে তাপপ্রবাহ কমে যাওয়ার সম্ভাবনা কম। আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ সকাল ৯টায় পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে বলেছে, সিলেট, ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রামের বিভাগের দু–এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। দেশের ৪০টির বেশি জেলার বিভিন্ন স্থানে মৃদু থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।  
২২ এপ্রিল ২০২৪, ২২:২২

তাপমাত্রা উঠল ৪০ ডিগ্রিতে, আরও বাড়ার আভাস
দেশের দুই জেলা ও ছয় বিভাগের ওপর দিয়ে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এরমধ্যে রাঙামাটিতে তাপমাত্রা উঠেছে ৪০ ডিগ্রি এবং ঢাকায় উঠেছে ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ অবস্থায় দিন ও রাতের তাপমাত্রা আরও বাড়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। রোববার (১৪ এপ্রিল) রাতে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, বর্তমানে রংপুর ও নীলফামারি জেলসহ রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারী ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। তবে, কয়েকটি বিভাগের দু’এক জায়গায় ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় বিরাজমান তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় বিরাজমান তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে, রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে।
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:২৪

রমজানে দাম বাড়ার সুযোগ নেই : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
রমজান উপলক্ষে এবার কোনো পণ্যের দাম বাড়ার সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। তিনি বলেছেন, বাজারে পণ্যের যথেষ্ট সরবরাহ আছে। তারপরও রমজানে পরিবহন ব্যবস্থা যেন শৃঙ্খলিত থাকে ও সরবরাহে কোথাও যেন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না হয় সেই বিষয়ে জেলা প্রশাসকদের পরামর্শ ও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী। সোমবার (৪ মার্চ) সকালে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলন ২০২৪ এর দ্বিতীয় দিনের চতুর্থ অধিবেশনে বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের কার্য অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান মন্ত্রী। আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, আমাদের প্রত্যেকটি বড় তেল উৎপাদনকারী ফ্যাক্টরি ভোক্তা অধিদপ্তর থেকে পরিদর্শন করা হয়েছে। তেলের মূল্য ঠিকভাবে লেখা হচ্ছে কি না সেটি তদারকি করেছে তারা। ডিসিদের আমরা বলেছি, বাজার মনিটরিং করতে। পরিবহন ব্যবস্থা শৃঙ্খলিত ও সরবরাহ ঠিক রাখতে পরামর্শ ও নির্দেশনা দিয়েছি। এরপর তিনি বলেন, রমজান উপলক্ষে আমরা এক কোটি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দিচ্ছি। সেখানে চাল, তেল, চিনি, ডাল, খেজুর ও ছোলা থাকবে। এই পণ্যগুলোর বিতরণ যেন সুষ্ঠু ও সুন্দর হয়, সেজন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আর এই তালিকাটা ২০২০ সালে করোনার সময় করা। এই তালিকাটা আপডেট করার জন্য ডিসিদের নির্দেশ দিয়েছি। টিসিবির পণ্য ক্রয় করতে গিয়ে ভোগান্তির কথা উল্লেখ করে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, সারাদেশে আমাদের ৭ হাজার ৭০০ এর মতো টিসিবির ডিলার আছে। এই ডিলাররা প্রাথমিকভাবে ট্রাকে এবং পরে খোলা জায়গায় পণ্য বিতরণ করে। এতে মানুষের অনেক কষ্ট হয়। একটি দিন চলে যায় টিসিবির পণ্যের একটি প্যাকেজ নিতে। আগামী অর্থবছরে আমরা আশা করি স্থায়ী দোকানের মাধ্যমে টিসিবির পণ্যগুলো দিতে পারব। ব্রিফিংকালে ভারত থেকে চিনি ও পেঁয়াজ কবে আসবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, চিঠি আমরা পেয়ে গেছি। আমাদের দূতাবাস কাজ করছে। ভারত আমাদের কবে নাগাদ ও কীভাবে পণ্য পাঠাবে তা আজকে আমরা জানতে পারব। রোজার আগে এসব পণ্য আসবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, অবশ্যই রোজার আগে আসবে। এ সময় পেঁয়াজের দাম নিয়ে প্রশ্নের জবাবে কারণ হিসেবে অন্যান্য পণ্যের দাম বৃদ্ধির কথা উল্লেখ করেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী। তিনি জানান, অন্যান্য পণ্যের দাম বাড়ায় পেঁয়াজের দামটা একটু বেশি। তাছাড়া কৃষকরা যদি মূল্য পায় তাহলে উৎপাদন বাড়বে। কারণ, কৃষকরা উৎসাহিত হবে। 
০৪ মার্চ ২০২৪, ১৭:৩৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়