• ঢাকা বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১
logo
শাকিবের সঙ্গে বিয়ের গোপন তথ্য ফাঁস করলেন অপু বিশ্বাস
ঢাকাই চলচ্চিত্রের অন্যতম জনপ্রিয় জুটি অপু বিশ্বাস-শাকিব খান।  তাদের অভিনীত অধিকাংশ সিনেমাই ব্যবসাসফল। এ কারণে দর্শকমহলেও বেশ পরিচিত এই জুটি। কাজের করতে করতে প্রেম অতঃপর বিয়ে করেন তারা। বিয়ের পর তাদের দাম্পত্যজীবনে কোলজুড়ে আসে সন্তান আব্রাম খান জয়। বিয়ে ও সন্তানের কথা প্রকাশ্যে আসার পর ভাঙনের সুর বাজতে থাকে তাদের সংসারে। একপর্যায়ে ডিভোর্স হয় তাদের। দুজন দুদিকে পথ চলতে থাকলেও সাম্প্রতিক এ নায়িকাকে বেশ ইতিবাচক দেখা যায় স্বামী ও অভিনেতা শাকিবের ব্যাপারে। এমনকী বেশ ঘনিষ্ঠতাও রয়েছে। এবার নায়কের সঙ্গে কীভাবে বিয়ে হয়েছিল তা জানিয়েছেন অপু বিশ্বাস। সম্প্রতি একটি গণমাধ্যমে এসে ব্যক্তিজীবন নিয়ে কথা বলেছেন অপু বিশ্বাস। তিনি বলেন, মা কখনই নায়িকা ভাবেননি আমায়। কোনো একটা ব্যাপারে শুটিং সেটে এসেই মা আমাকে ধাপ্পড় দিয়েছেন। মেকআপ নেওয়া, রোমান্টিক সিনের জন্য প্রস্তুত আমি। আর মা বলছে, এদিকে আয়। আমি আসছি বলি। কিন্তু আসছি বললাম কেন, উঠে সবার সামনেই দুই গালে দুটি থাপ্পড় দিয়েছেন। অপু বলেন, বলতে গেলে তখন ক্যামেরা অন। মেকআপ নেওয়া থাকায় গালে থাপ্পড়ের দাগ বসে গেছে। সেটে উপস্থিত সবাই বলছিল, আন্টি কী হয়েছে, কী হয়েছে। সিনেমার নাম ছিল ‘তোমার জন্যে মরতে পারি’। সবার সামনে একে তো লজ্জা, আবার মারের ব্যথা, তৃতীয়ত যাকে পছন্দ করি তার সামনে ছোট হলাম না? এসব হচ্ছে বিয়ের আগের ঘটনা। আর এসব ব্যাপার থেকেই বিয়ে আমাদের। এই অভিনেত্রী বলেন,মা যখন এভাবে বাধা দিচ্ছিল, তখন মগবাজারের একটি ডুপ্লেক্স বাসায় থাকত শাকিব খান। সেখানে গিয়েছিলাম। সেখানে আমার শাশুড়িও ছিলেন। তখন আন্টি ডাকি আমি। যাওয়ার পর আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, কী খেতে পছন্দ করি। আমি সবসময় ইলিশ মাছ খেতে ভীষণ পছন্দ করি। তিনি বলেন, আমার মাকে আমি বলেছিলাম, শপিংয়ে যাচ্ছি। শাকিবের বাসায় যাওয়ার পর আমাকে ইলিশ মাছ খাওয়ান আন্টি। সঙ্গে উকিল বাবা মামুন (প্রযোজনা ব্যবস্থাপক মামুনুজ্জামান মামুন) ছিলেন। শাশুড়ি মাছ ভেজে খাওয়ান। মাছের এক টুকরা আমাকে খাইয়ে দেন। এত লজ্জা আর ভয় লাগছিল। আবার বিষয়টি এত ভালো লেগেছিল যে প্রায় তিন মাস আমি শুধু ওই চিন্তাই করতাম। মানে কীভাবে সবার মধ্যে আমাকে খাওয়াল। একবার এক লোকমা খাইয়ে দিয়েছিল।  
২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৫৪

খিলগাঁওয়ে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীর
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে সাবিহা জাহান (১২) নামে এক শিশু গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছে। মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল সে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে পূর্ব গোড়ান এলাকার একটি বাসায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতের চাচাতো ভাই ফারুক খান বলেন, সাবিহার বাবা শাহজাহান খান অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য। রাত ৮টার দিকে নিজের কক্ষে ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস নেয় সে। পরে তাকে দ্রুত স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয় তাকে। পরে ঢামেকের কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন তাকে। ফারুক খান বলেন, আমাদের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরে। কী কারণে সাবিহা গলায় ফাঁস নিলো- এ বিষয়ে কিছু বলতে পারবো না। সাবিহারা দুই বোন, এক ভাই। সে ছিল সবার ছোট। ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, মরদেহ মর্গে রাখা আছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানায় জানানো হয়েছে।
২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৩৪

৪০০ সিসির পালসার বাজারে আসার আগেই ফাঁস হলো দাম
বাজাজের ৪০০ সিসির পালসার নিয়ে চলছে আলোচনা। তরুণরা এই বাইক চালানোর জন্য মুখিয়ে আছেন। যদিও এখনো বাজারে আসেনি মোটরবাইকটি। এরই মধ্যে জানা গেল বাইকের দাম। পালসার ৪০০ বাইকের টিজার প্রকাশ করল বাজাজ। আগামী মাসেই আসছে কোম্পানির বহু প্রতীক্ষিত মোটরবাইক। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে কোম্পানি। ইতোমধ্যে একাধিক বাইকের আপডেটেড ভার্সন বাজারে এনেছে বাজাজ। এবার ৪০০ সিসির পালসার লঞ্চ হওয়ার অপেক্ষা। বাইকের দাম হতে পারে ভারতে ২ থেকে সোয়া দুই লাখ রুপি। সিসি লিমিটের কারণে এই বাইক বাংলাদেশের বাজারে আসার সম্ভাবনা নেই। বাজাজ এনএস ২০০ বাইকের চেসিস এবং ডমিনার ৪০০ বাইকের ইঞ্জিন ব্যবহার করা হবে এই মোটরসাইকেল। আর কিছুদিনের মধ্যেই ফ্ল্যাগশিপ বাইক লঞ্চ করতে চলেছে কোম্পানি। ৩ মে ভারতে লঞ্চ হবে বাজাজ পালসার ৪০০ মডেল।  জানা গিয়েছে, বাইকের দাম সাধ্যের মধ্যেই রাখা হবে। এটি কিনতে খুব বেশি চাপ পড়বে না। প্রিমিয়াম বাইক কিনতে যে টাকা খরচ করতে হয় তা এক্ষেত্রে করতে হবে না। ভারতের অন্যতম সস্তা ৪০০ সিসির বাইক হতে চলেছে বাজাজ পালসার ৪০০। সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে বাইকের টিজারও প্রকাশ করেছে কোম্পানি। দারুণ হাই-পারফরম্যান্স ইঞ্জিন থাকবে বাইকে যা সর্বোচ্চ ৪০ হর্সপাওয়ার এবং ৩৫ এনএম টর্ক তৈরি করতে পারে। সঙ্গে মিলবে ৬ স্পিড গিয়ারবক্স। বাজাজ পালসার ৪০০ মডেলে বেশ কিছু ফিচার্সও থাকতে চলেছে। বর্তমানে কোম্পানির ঝুলিতে শুধুমাত্র একটি ৪০০ সিসির বাইক রয়েছে যা হল ডমিনার। যা লঞ্চ হয়ে অনেকদিন আগেই।  গত বছরই কোম্পানির সিইও রাজীব বাজাজ জানিয়েছিলেন, তারা শিগগিরই সবথেকে বড় পালসার হাজির করতে চলেছে। এই বাইকে থাকবে স্লিপ ও অ্যাসিস্ট ক্লাচ। টপ মডেলে পাবেন কুইকশিফটারও। ডিজাইনের দিক দিয়ে ফ্রন্ট ও রিয়ার সেকশনে বেশ কিছু চমক থাকতে পারে। পালসার ৪০০ বাইকের গঠন দেখবার মতো হবে বলে আশা করছেন সবাই। ফিচার্সের ক্ষেত্রে পাওয়া যাবে সামনে ইউএসডি ফর্ক ও পেছনে মনোশক সাসপেনশন। বাইকের দুই চাকাতেই মিলবে ডিস্ক ব্রেক সঙ্গে ডুয়াল চ্যানেল অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম। সম্পূর্ণ ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট কনসোল এবং ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি পাওয়া যাবে বাইকে। এ ছাড়াও মিলতে পারে টার্ন-বাই-টার্ন নেভিগেশন।
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৪১

শিল্পী সমিতির নির্বাচন / নিপুণের অর্থ লেনদেনের অডিও ফাঁস
দুই বছর পর ফের দরজায় হাজির দেশের সিনেমা অঙ্গনের সবচেয়ে আলোচিত-সমালোচিত বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। রাত পোহালেই বিএফডিসি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দ্বি-বার্ষিক মেয়াদের এই নির্বাচন। যার মেয়াদ ২০২৪ থেকে ২০২৬ সাল পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) নির্বাচনের আগের রাতে আরটিভির হাতে এসেছে সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী নিপুণ আক্তার অর্থ দেওয়াসংক্রান্ত দুটি অডিও ক্লিপ। অডিওতে শিল্পী সমিতির সদস্য আঁখি ও নাহারকে অডিও ক্লিপে বলতে শোনা যায়, ‘ড্যানি ভাই এফডিসিতে ডেকে আমাদের ঘোরাচ্ছে। হুট করে নিপুণ আপা আসে ৭ নম্বর ফ্লোরের সামনে। সে এসে আমাকে ১৩ হাজার ৫০০ টাকা দিয়েছে ২৭ জনের জন্য। অপর অডিও ক্লিপে শোনা যায়, নিপুণ বাসার নিচে এসে নামতে বলছে- আমি কিছু জানি না। গেলে ২ হাজার টাকা ধরিয়ে দেয়। আমি কিছুই জানি না। এই নির্বাচনে ৬ জন স্বতন্ত্রসহ ২টি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। একটি মিশা-ডিপজল পরিষদ, অন্যটি কলি-নিপুণ পরিষদ। এর মধ্যে সভাপতি পদে লড়ছেন একসময়ের জনপ্রিয় নায়ক মাহমুদ কলি ও দাপুটে খল-অভিনেতা মিশা সওদাগর। আর সাধারণ সম্পাদক পদে গেলো আসরের মতো এবারও প্রার্থী হয়েছেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। তার বিপরীতে দাঁড়িয়েছেন চলচ্চিত্রের মুভি লর্ড ও দানবীর’খ্যাত অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ২২:৪৬

অবশেষে নিজেদের গোপন সম্পর্কের কথা ফাঁস করলেন মাহি-জয়
ঢাকাই চলচ্চিত্রের বর্তমান প্রজন্মের নায়িকা মাহিয়া মাহি। বিচ্ছেদের পর সন্তানকে নিয়ে ফুরফুরেই মেজাজে আছেন এই নায়িকা। বন্ধু-বান্ধবীদের সঙ্গে বেশ সুন্দর সময় কাটাচ্ছেন তিনি। শুধু তাই নয় নতুন উদ্যমে কাজেও ফিরেছেন তিনি। এবার ঈদে মুক্তি পাওয়া শাকিবের ‘রাজকুমার’ ছবিতে ক্যামিও চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকদের প্রশংসা পাচ্ছেন। এদিকে ঢাকাই সিনেমার বর্তমান প্রজন্মের নায়ক জয় চোধুরী। ভালোবেসে নায়িকা নীড়কে বিয়ে করেছেন। তাদের ঘরে একটি পুত্রসন্তানও আছে। যদি বিয়ে-সন্তানের বিষয়টি দীর্ঘ আড়ালেই রেখেছিলেন তারা।  জয় চোধুরীর সঙ্গে মাহির প্রায় সময়ই নানান ছবি দেখা যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। এই নায়কের বাসায় অন্য নায়ক-নায়িকাদের সঙ্গে বেশ ফুরুফুরে মেজাজেই আড্ডায় মাততে দেখা যায় মাহিকে। জয়ের সঙ্গে সিনেমা না করেও এতট ভালো সম্পর্ক কীভাবে হলো সেটিই এবার একটি অনুষ্ঠানে এসে ফাঁস করলেন তারা।   মাহি বলেন, অল্প সময়েই জয়ের সঙ্গে আমার বেশ ভালো বন্ধুত্ব হয়ে গিয়েছে। ও আমার সঙ্গে কোন সিনেমায় কাজ করেনি। আর আমার সঙ্গে যেই নায়করা কাজ করেন তাদের আমি শত্রু ভাবি। যার কারণে তাদের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা ভালো হয় না। জয়ের সঙ্গে আমার ২০১৯ থেকেই ভালো সম্পর্ক কিন্তু গোপন রেখে ছিলাম কারণ যে কোন জিনিস  গোপন রাখলে সেটা সুন্দর থাকে।  এদিকে মাহির সঙ্গে সম্পর্কের ব্যাপারে জয় বলেন, খোলামেলা বিষয়টা আসলে সবাই ভালভাবে নেন না। গোপন থাকলে বিষয়টার মাঝে একটা পবিত্রতা থাকে। মাহির সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব অল্প দিনের হলেও আমাদের সম্পর্কের মাঝে গভীরতা অনেক।     
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:২০

আইফোন ১৬ সিরিজের নতুন ফিচার ফাঁস
আইফোন মানেই মোবাইল ফোন গ্রাহকদের কাছে আকর্ষণীয় বস্তু। এর পেছনে অবশ্য কারণও রয়েছে। আধুনিক সময়ে কম্পিউটারে করা যায় এমন প্রায় সব কাজই সহজেই হাতে থাকা আইফোনে করা সম্ভব হয়। আবার বিশেষ করে ছবি ও ভিডিওর মানেরও বিষয় রয়েছে। কোম্পানিটি প্রতি বছর নতুন সিরিজের ফোন ছাড়ে বাজারে। নতুন নতুন ফিচার ও সুবিধা যুক্ত করে গ্রাহকদের জন্য এসব ফোন রিলিজ করে আইফোন। কিন্তু সম্প্রতি আইফোন ১৬ প্রোর ডিজাইনের একটি সিএডি (কম্পিউটার এইডেড ডিজাইন) ফাইল অনলাইনে ফাঁস হয়েছে। যা থেকে অ্যাপলের আসন্ন ফ্ল্যাগশিপ মডেলটিতে কী থাকতে পারে তার একটি আভাস পাওয়া যাচ্ছে। ফাঁস হওয়া ডিজাইন বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, কিছু ছোটখাটো পরিবর্তন বাদ দিলে আইফোন ১৬'র ডিজাইন অনেকটা আইফোন ১৫'র মতো একই থাকবে। এর আগে, পেছনের ক্যামেরা প্ল্যাটফর্মের ডিজাইনের একটি ত্রিভুজাকার বিন্যাসে পরিবর্তন আনার গুজব উঠলেও ফাঁস হওয়া ফাইলগুলো থেকে দেখা যায় আইফোন ১৫ প্রোতে দেখা সেই পরিচিত থ্রি-লেন্স ডিজাইনটিই অক্ষুণ্ণ রাখা হয়েছে। তবে ফাঁস হওয়া ফাইলগুলোতে একটি উল্লেখযোগ্য নতুন সংযোজন দেখা যায়। ১৬'র ডিজাইনে ডানদিকে পাওয়ার বাটনের নীচে যুক্ত করা হয়েছে নতুন একটি ক্যাপচার বাটন। এর মাধ্যমে ছবি ক্যাপচার করতে আর স্ক্রীনে ট্যাপ করার প্রয়োজন পড়বে না। এটি ফটোগ্রাফির অভিজ্ঞতাকে আরও সহজ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যদিও ক্যাপচার বাটনের সম্পূর্ণ ফাংশন বা ক্ষমতা এখনও রহস্যে আবৃত, তবুও ধারণা করা হচ্ছে, বাটনটি হালকাভাবে ট্যাপ করলে ফোকাস ট্রিগার হবে এবং সম্পূর্ন চাপলে ফটো ক্যাপচার হবে। অনেকটা প্রথাগত ক্যামেরার শাটার বাটনের মতোই। প্রযুক্তি বিষয়ক গণমাধ্যম ৯১মোবাইলসের তথ্য অনুযায়ী, আইফোন ১৬ প্রোর সঙ্গে আইফোন ১৫ প্রোর বেশ কিছু সাদৃশ্য থাকবে। পার্থক্যের মধ্যে আইফোন ১৬ প্রো এর পূর্বসূরীর চেয়ে আকারে সামান্য বড় হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর দৈর্ঘ্য ১৪৯ দশমিক ৬, প্রস্থ ৭১ দশমিক ৪ এবং পুরুত্ব ৮ দশমিক ৪ মিলিমিটার হতে পারে। অপরদিকে, এর ডিসপ্লের আকার ৬ দশমিক ১ ইঞ্চি নাকি ৬ দশমিক ৩ ইঞ্চি হবে তা নিয়ে এখনও বিতর্ক চলছে। ৯১মোবাইলসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নতুনভাবে প্রকাশিত ডাইমেনশন এবং কাচের চারপাশে পাতলা বেজেল প্রদর্শনের কারণে তারা মনে করছেন এটি ৬ দশমিক ৩ ইঞ্চি হবে। এছাড়া আইফোন ১৬ প্রো একটি ৫এক্স টেট্রা প্রিজম টেলিফোটো ক্যামেরা নিয়ে আসতে পারে। যা ফোনটির জুম করার ক্ষমতা আরও বাড়াবে। এর বাইরে, স্মার্টফোনটিতে ৪৮ মেগাপিক্সেলের একটি আল্ট্রা-ওয়াইড ক্যামেরা এবং একটি ৩ হাজার ৩৫৫ এমএএইচ ব্যাটারি থাকারও গুঞ্জন উঠেছে। তবে এর অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন সম্পর্কিত কোনো তথ্য এখনও জানা যায়নি। অ্যাপল সাধারণত সেপ্টেম্বরে একটি বড় অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের নতুন আইফোন মডেলগুলো উন্মোচন করে থাকে। আশা করা হচ্ছে, এবারের ইভেন্টে আইফোন ১৬ প্রোর পাশাপাশি চতুর্থ প্রজন্মের আইফোন এসই এবং অ্যাপল ওয়াচ এক্স-ও উন্মোচন করবে অ্যাপল।
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:১০

মোবাইল ভেঙে ফেললেন বাবা, ফাঁস নিল মেয়ে
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে প্রেমিকের সঙ্গে কথা বলায় মেয়ের মোবাইল ভেঙে দেন বাবা। এতে রাগে-অভিমানে আম গাছে ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বর্ষা আক্তার (১৭) নামে এক কলেজছাত্রী। শনিবার (৬ এপ্রিল) বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার ডোয়াইল ইউনিয়নের লোকনাথপুর এলাকা থেকে তার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। সে একই এলাকার সাবেক ইউপি সদস্য মো. রঞ্জু মিয়ার মেয়ে ও ধনবাড়ি উপজেলার মুশুদ্দি রেজিয়া কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী ছিল।  পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, প্রতিবেশী সুরুজ মিয়ার ছেলের সঙ্গে বর্ষার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। প্রেমিকের সঙ্গে মোবাইলের মাধ্যমে কথা বলতো বর্ষা। পরিবারের সদস্যরা তাকে   ওই ছেলের সঙ্গে কথা বলতে নিষেধ করেন বাবা-মা। শুক্রবার (৫ এপ্রিল) রাতে মোবাইলে বর্ষা ওই ছেলের সঙ্গে কথা বলছিল, এটি তার বাবা দেখে ফেলে তাকে বকাবকি করেন। শনিবার সকালে মেয়েকে মারধরের পাশাপাশি মোবাইল ফোন ভেঙে ফেলেন রঞ্জু মিয়া। এতে রাগে-অভিমানে বাড়ির পাশের আমগাছের গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করে বর্ষা। পরে পুলিশ এসে তার মরদেহ উদ্ধার করে। সরিষাবাড়ী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুশফিকুর রহমান বলেন, পরিবারের সঙ্গে অভিমান করে বাড়ির পাশে আম গাছের সঙ্গে ঝুলে বর্ষা আত্মহত্যা করেছে। এ ঘটনায় পরিবারের কোনো অভিযোগ নেই।
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ২২:৫২

তাপসী পান্নুর ভিডিও ফাঁস
বলিউড অভিনেত্রী তাপসী পান্নু এখনও বিয়ে নিয়ে টুঁ শব্দটি করেননি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের দাবি, গত ২৩ মার্চই নাকি উদয়পুরে বিয়ে করেছেন তিনি। বর প্রেমিক ব্যাডমিন্টন তারকা ম্যাথিয়াস বো। কিছুদিন ধরেই তাপসীর বিয়ে নিয়ে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। বিয়ে প্রসঙ্গে কোনো প্রশ্ন করা হলে হয় এড়িয়ে গেছেন, নয়তো বিরক্তি প্রকাশ করেছেন তিনি। বেশ কিছুদিন পেরিয়ে গেলেও বিয়ে নিয়ে এখনও মুখ খোলেননি তিনি। অবশেষে বিয়ের ভিডিও ফাঁস হতেই তা ভাইরাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। অন্য বলিউড তারকাদের মতো স্বামীর সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো ছবিও দেননি তিনি। এর মাঝেই ফাঁস হয়ে গেল তাপসী পান্নুর বিয়ের ভিডিও। বলিউডের অন্য নায়িকাদের মতো শাড়ি কিংবা লেহেঙ্গা নয়, বরং লাল রঙের জমকালো সালোয়ার কামিজ পরেই বিয়ে সারলেন তিনি। হাতে চূড়া, চুলে বেণী, চোখে ছিল সানগ্লাস। তাপসীদের বিদেশি বরকে দেখা গেছে শেরওয়ানিতে। ফাঁস ভিডিওতে দেখা গেছে, শেরওয়ানি পরে দাঁড়িয়ে তাপসীর বিদেশি বর। উল্টোদিকে ফুল দিয়ে ঢাকা চাঁদুরের নীচে নাচতে নাচতে আসছেন তাপসী। এসে বর ম্যাথিয়াসকে জড়িয়ে ধরেন অভিনেত্রী। এরপর হয় মালাবদল। তারপরই একে অপরের গালে চুম্বন এঁকে দেন তারা। খুব বেশি আয়োজন নেই, বরং খানিকটা সাদামাঠা ভাবেই বিয়েটা সেরেছেন তারা।
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:২৮

ভিকারুননিসায় আরও ৩৬ ছাত্রীর ভর্তি জালিয়াতির তথ্য ফাঁস
সম্প্রতি অবৈধভাবে ১৬৯ জন ছাত্রীর ভর্তির ঘটনায় বেশ সমালোচনার মুখে পড়ে রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ। বিষয়টি নিষ্পত্তির অপেক্ষায় এখনও ঝুলে আছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে। এরই মধ্যে ফাঁস হয়েছে আরও ৩৬ ছাত্রীর ভর্তি জালিয়াতির তথ্য। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করছে ঢাকার বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়।  তদন্তে ইতোমধ্যে ভর্তি জালিয়াতির প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছে কমিটি। এর প্রেক্ষিতে ভর্তি সংশ্লিষ্টদের কাছে গত ২৫ মার্চ একটি চিঠি পাঠিয়েছেন তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) মোহাম্মদ মমিনুর রহমান।  জানা গেছে, ছয় সদস্যের ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায়। ভর্তি কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন, প্রতিষ্ঠানটির ধানমন্ডি প্রভাতি শাখার প্রধান মাহমুদ আহমদ, মূল দিবা শাখার প্রধান শাহ আলম, বসুন্ধরা দিবা শাখার প্রধান জগদীষ চন্দ্র পাল, মূল দিবা শাখার সিনিয়র শিক্ষক চাঁদ সুলতানা ও আজিমপুর প্রভাতি শাখার সিনিয়র শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক আকন্দ।   জালিয়াতির মাধ্যমে ৩৬ শিক্ষার্থীর ভর্তির বিষয়ে জানতে চাইলে প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে, তদন্ত শেষ হোক, তখন জানা যাবে।’ এদিকে ঘটনা ফাঁস হওয়ার পর বরখাস্ত করা হয় মূল ক্যাম্পাসের দিবা শাখা (বাংলা ভার্সন) প্রধান মো. শাহ আলম খানকে। ছাত্রী ভর্তিতে তাকে দায়ী করা হলে ভর্তি কমিটির অনিয়মের বিষয়টি গভর্নিং বডির সভাপতি ও ঢাকার বিভাগীয় কমিশনারের কাছে লিখিতভাবে তুলে ধরেন তিনি। গত ১৮ ফেব্রুয়ারির লিখিত অভিযোগে মো. শাহ আলম খান জানান, মূল প্রভাতি বাংলা ভার্সনে ৯ জন, মূল দিবা বাংলা ভার্সনে ২ জন, মূল প্রভাতি ইংরেজি ভার্সনে ২ জন, মূল দিবা ইংরেজি ভার্সনে ৪ জন, ধানমন্ডি দিবা শাখায় ৩ জন, বসুন্ধরা প্রভাতি শাখায় ২ জন, বসুন্ধরা দিবা শাখায় ৩ জনসহ মোট ৩৬ জনকে ভর্তি করা হয়। এসব শিক্ষার্থীদের ভর্তিতে মিথ্যা তথ্যের মাধ্যমে জাল সনদ ব্যবহার করা হয়। ভর্তির ফরম বাছাইয়ে নীতিমালার ৪ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তাদের ভর্তি বাতিলযোগ্য। লিখিত অভিযোগে অনিয়মের তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধও জানান শাহ আলম।   এরপর তদন্ত শুরু করে ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়। তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ঢাকা অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) মোহাম্মদ মমিনুর রহমান প্রথম শ্রেণিতে ৩৬ জন ছাত্রী ভর্তির বিষয়ে পরবর্তী চার কর্মদিবসের মধ্যে চিঠির মাধ্যমে জবাব দাখিলের নির্দেশ দেন ভর্তি সংশ্লিষ্টদের। জবাব পাওয়া না গেলে ‘এ বিষয়ে কোনও বক্তব্য নেই’ মর্মে গণ্য হবে বলে জানানো হয় ওই চিঠিতে।   এর আগে একই প্রতিষ্ঠানে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ১৬৯ জন ছাত্রীকে অবৈধভাবে ভর্তি করানোর ঘটনা সামনে আসে। এই ঘটনায় ভর্তি বঞ্চিত অভিভাবকদের পক্ষে হাইকোর্টে রিট দাখিল করা হয়। রিটের রায়ে ভর্তির বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে নির্দেশ দেন আদালত। হাইকোর্টের রায়ের পর মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষকে ওই ১৬৯ জন ছাত্রীর ভর্তি বাতিল করতে নির্দেশ দেয়। পরে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে অভিভাবকরা আপিল করলে হাইকোর্টের রায়ের স্থিতাবস্থা জারি করেন আপিল বিভাগ।
২৯ মার্চ ২০২৪, ১০:৪৯

ড. ইউনূসের গোমর ফাঁস করেছিলেন বিএনপির অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান
বিএনপির অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান গ্রামীন ব্যাংক ও ড. ইউনূসের কৌশলী অবস্থান বেশ স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন। তিনি ঋণগ্রহীতাদের সঙ্গে গ্রামীণ ব্যাংকের আচরণ, বিদেশিদের কাছে উপস্থাপনার ক্ষেত্রে ড. ইউনূসের নানাবিধ কৌশলী অবস্থান ও জিয়াউর রহমানসহ পরবর্তী কয়েকটি সরকারের সময়ও তিনি যে সুবিধাগুলো নিয়েও উল্লেখ করেন না সেসব নিয়ে কথা বলে গেছেন। তার আত্মজীবনীতে স্পষ্টভাবে এসবের উল্লেখ পাওয়া যায়। তিনি লিখেছেন, ‘গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণ গ্রহণকারীদের ওপর যদি গবেষণা করা হয়, তাহলে দেখা যাবে, গ্রামের অনেক ঋণ গ্রহণকারী একেবারে নিঃস্ব হয়ে গিয়েছে। তারা তাদের ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে। এ ধরনের অনেক ঘটনার কথা মাঝে মাঝে পত্রিকায় প্রকাশিত হয় এবং এ বিষয়ে পার্লামেন্টারি স্ট্যান্ডিং কমিটিতেও প্রশ্ন উত্থাপন করা হয়েছে। ড. ইউনূস বলেছেন যে, গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণ আদায়ের জন্য মামলা-মকদ্দমা করতে হয় না। একথা ঠিক। কারণ এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটলে রাতারাতি তারা সমস্যার সমাধান করতে পারেন। কিন্তু ব্যাংক তা পারে না। অনাদায়ী ঋণ আদায় করতে ব্যাংককে মামলা করতে হয়, নিষ্পত্তির জন্য বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়।’ ড. ইউনূসের মাইক্রো ক্রেডিটের ফলে বাংলাদেশের দলিলে আর্থিক অবস্থার বিরাট পরিবর্তন হয়ে গেছে, এ কথাটা সর্বাংশে সত্য নয় উল্লেখ করে তিনি তার বইতে লিখেছেন, ‘পরিবর্তন অনেকের কাছেই দৃশ্যমান নয়। দু'হাজার বা পাঁচ হাজার টাকা ধার নিয়ে এবং শতকরা আঠাশ ভাগ পর্যন্ত বা তারও বেশি সুদ দিয়ে কোনো লোকের পক্ষে স্বাবলম্বী হওয়া সম্ভব নয়। একটা নির্দিষ্ট সময় বা স্তর পর্যন্ত সমাজে মাইক্রোক্রেডিট একটা ইতিবাচক ভূমিকা পালন করতে পারে। সামান্য টাকা ধার নিয়ে কেউ ধানকে চাউল করে বিক্রি করে কিছু বাড়তি আয় করে; অথবা অন্যভাবে কেউ বাড়তি আয় করে। এ কাজের মধ্য দিয়ে সামগ্রিকভাবে দারিদ্র বিমোচন সম্ভব নয়। এ ধরনের কর্মসূচি সরকার বহু আগেই নিয়েছিলো।’   গ্রামীণ ব্যাংক এর শুরুর ইতিহাস টেনে তিনি লিখেছেন, ‘সরকার গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে তিন বছর চালিয়েছিলো। এই গ্রামীণ ব্যাংক ছিলো বাংলাদেশ ব্যাংকের একটা প্রজেক্ট এবং ড. ইউনুস ছিলেন ওই প্রজেক্টের প্রকল্প পরিচালক। পরে তিনি চেয়ারম্যান হন ১৯৮৩ সালে। পূর্বে গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন পদাধিকার বলে অর্থসচিব। এছাড়া ছিলো বোর্ড অব ডাইরেক্টরস। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রোজেক্ট হিসেবে গ্রামীণ ব্যাংক কাজ শুরু করে ১৯৭৯ সালে প্রেসিডেন্ট জিয়ার আমলে।’ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বরাবর নানাভাবে নিজের জন্য কিছু অর্জন করতে চেয়েছেন উল্লেখ করে রাজনৈতিক বিশ্লেষক সুভাষ সিংহ রায় বলেন, ‘উনি ভীষণ রকমের ক্ষমতার আকাঙ্ক্ষী মানুষ এবং ভীষণ কৌশলী বটে। ফলে মিথ্যেটাও কীভাবে সত্যর মতো শোনাবে সেইটা তিনি বেশ ভালো করে রপ্ত করেছেন। এবং সাধারণ মানুষ তার কথা শুনে বিভ্রান্ত হওয়ার বহু নজির আছে।’
২৭ মার্চ ২০২৪, ১৪:২২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়