• ঢাকা বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
প্রকল্প গ্রহণের আগে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা বিবেচনার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
যেকোনো উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণের আগে তা দিয়ে দেশের অর্থনীতি কতটা চাঙ্গা হবে এবং স্থানীয়রা কতটা উপকৃত হবে সেটি বিবেচনায় নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের প্রথমে ভাবতে হবে ফলাফল কী হবে এবং বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করে একটি প্রকল্প নেওয়ার পর জনগণ কতটা উপকৃত হবে। আমাদের দেশের উন্নয়ন এমনভাবে করতে হবে যাতে আমাদের সক্ষমতা বাড়বে এবং অন্যের ওপর নির্ভরশীলতা কমবে। মঙ্গলবার (৭ মে) সকালে গণভবনে স্মার্ট বাংলাদেশ-২০৪১ বিনির্মাণে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের কার্যক্রমের রূপরেখা সংক্রান্ত উপস্থাপনা দেখার সময় তিনি এ নির্দেশনা দেন। খবর বাসসের। রূপরেখা দেখার পর প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন। তিনি অপ্রয়োজনীয় ব্যয় এড়াতে এবং প্রকল্পগুলো দ্রুত শেষ করার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সবাইকে অগ্রাধিকার দিতে বলেন। প্রধানমন্ত্রীর উপ প্রেসসচিব কে এম সাখাওয়াত মুন এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রকল্প গ্রহণের ক্ষেত্রে দেশের কতটা উন্নয়ন হবে এবং মানুষ কতটা উপকৃত হবে তা আপনাদের বিবেচনা করতে হবে। দ্রুত কিছু অবকাঠামোগত উন্নয়ন হয়েছে বলে দেশবাসী এর সুফল পাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা একটি লক্ষ্য নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করছেন। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর তার সরকারের প্রথম অগ্রাধিকার ছিল জনগণের জন্য খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। তিনি বলেন, গবেষণার মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির করে আমরা সফলভাবে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছি। তার সরকার রূপকল্প ২০২১ ঘোষণা করেছিল এবং উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি লাভের মধ্য দিয়ে সফলভাবে তা বাস্তবায়ন করেছে। এখন আমাদের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট দেশে রূপান্তর করা। আমরা সেই রূপকল্প বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছি। এ সময় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।  
৯ ঘণ্টা আগে

ফেসবুকে পোস্ট, গাড়ি-বাড়ির মালিক হলেন বৃদ্ধ রিকশাচালক
ময়মনসিংহের গৌরীপুরের সহনাটি ইউনিয়নে সোনাকান্দি গ্রামের ৭৭ বছরের বৃদ্ধ হাবিবুর রহমান। একাধিকবার স্ট্রোক করলেও জীবিকার তাগিদে রিকশার প্যাডেল চালিয়ে অবিরাম ছুটেন রাজধানীর রাস্তায়। সারাদিন যে টাকা আয় করেন, তার সিংহভাগই যায় রিকশার মালিকের ভাড়া পরিশোধ করে। বাকিটার কিছু অংশ নিজের জন্য রেখে অন্য অংশ পাঠাতেন গ্রামে থাকা বৃদ্ধা স্ত্রীর কাছে। যে সময়টা তার বিছানায় শুয়ে-বসে বিশ্রাম করার কথা, অভাবের তাড়নায় রিকশার প্যাডেল চালিয়ে এভাবেই চলছিল তার দিনকাল। জীবনের বাকিটা সময় শহর ছেড়ে গ্রামে থাকা স্ত্রী সঙ্গে কাটানোর ইচ্ছে ছিল হাবিবুর রহমানের। তার সেই দুরবস্থার কথা সাংবাদিকের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে গণভবনে পৌঁছেছে। তার পাশে দাঁড়িয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও জেলা প্রশাসন। ফেসবুকে সাংবাদিকের ওই পোস্টটি প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব তোফাজ্জল হোসেনের দৃষ্টিগোচর হলে প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর পান হাবিবুর। পাশাপাশি তার কর্মসংস্থানের জন্য জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী তাকে একটি ইজিবাইক উপহার দিয়েছেন। এতে করে গ্রামে ফেরার ইচ্ছা ও গ্রামেই কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে এই অসহায় বৃদ্ধের। বৃহস্পতিবার (২ মে) বিকেলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. শাকিল আহমেদ জেলা প্রশাসক কর্তৃক দেওয়া উপহারের ইজিবাইকের চাবি হাবিবুরের হাতে তুলে দেন। পাশাপাশি সোনাকান্দি গ্রামে এই বৃদ্ধের জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণকাজও শুরু হয়েছে বলে জানান প্রশাসনের কর্মকর্তারা। গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. শাকিল আহমেদ জানান, আমি সোনাকান্দি গ্রামে গিয়ে হাবিবুরের বাড়ি পরিদর্শন করি। তার মাত্র আধা শতাংশ জমি রয়েছে। যাতে ঘর নির্মাণ সম্ভব না হওয়ায় বিপত্তি বাঁধে। তবে সহনাটি ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মো. দুলাল আহমেদ হাবিবুরের জমির পাশে থাকা দুই শতাংশ জমি দানের ঘোষণা দেওয়ায় কাজ সহজ হয়েছে। ইতোমধ্যে জমির দলিল সম্পাদন হয়ে গেছে। দ্রুতই ঘরের নির্মাণকাজ শুরু হবে। এ ছাড়াও হাবিবুর ও তার স্ত্রীকে বয়স্ক ভাতা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। হাবিবুর রহমান বলেন, সারাজীবন কষ্ট করেছি। আধা শতাংশ ভিটে ছাড়া নিজের আর কিছুই ছিল না। এক সাংবাদিক ভাইয়ের লেখালেখির কল্যাণে এসব পাচ্ছি। এখন স্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে আমার দিন রাজার হালে কাটবে। আমি অনেক আনন্দিত ও খুশি। সেই সঙ্গে সরকারি কর্মকর্তাসহ যারা আমার পাশে দাঁড়িয়েছেন সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
০৩ মে ২০২৪, ১৮:৪৩

নৌকা বাদ দিলেও ভোট চুরির প্রকল্প থেকে সরেনি সরকার: আমীর খসরু
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীক বাদ দিলেও আওয়ামী লীগ সরকার ভোট চুরির প্রকল্প থেকে সরে আসেনি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।  বুধবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে ১০ এপ্রিলকে প্রজাতন্ত্র দিবস ঘোষণার দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক আলোচনাসভায় এ মন্তব্য করেন তিনি। আমীর খসরু বলেন, নৌকা বাদ দিলেও সরকার ভোট চুরির প্রকল্প থেকে সরে আসেনি। যেখানে ভোটই নেই, সেখানে বিএনপির নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়ার তো কোনো প্রশ্নই আসে না। উপজেলা নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সঙ্গে আরেকটা ধাপ্পাবাজি করতে যাচ্ছে সরকার। তিনি বলেন, সরকার একটা প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের জনগণকে জিম্মি করে রেখেছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে সরকার ক্ষমতা দখল করলেও রাজনৈতিকভাবে পরাজিত হয়েছে। ৯৫ শতাংশ জনগণ এই নির্বাচন ব্যবস্থাকে বর্জন করেছে। উপজেলা নির্বাচনে নৌকা প্রতীক বাদ দেওয়া প্রসঙ্গে বিএনপির এ নেতা বলেন, নৌকা নিয়ে জনগণের কাছে যাওয়ার সাহস নেই বলেই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নৌকাকে বাদ দিয়েছে। তারা দেখেছে, নৌকা যেখানে আছে জনগণ সেখানে নেই।  আমীর খসরু আরও বলেন, যারা ক্ষমতা দখল করে বসে আছে, আজ তারা ইতিহাসও দখল করতে চায়, এটাকে মূলধন বানাতে চায় তারা। তারা শুধু জনগণের রাজনৈতিক অধিকার কেড়ে নিয়েছে এমন নয়, প্রতিটা পদে পদে জনগণের অধিকার হরণ করেছে তারা। মানুষের জীবনের নিরাপত্তা বলতে বাংলাদেশে এখন কিছুই নেই। যারা ক্ষমতায় আছে, তাদের টিকে থাকার একমাত্র অস্ত্র হচ্ছে ভয়ভীতি।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:১৮

মেয়াদ বাড়ল পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্পের
পদ্মা সেতুর রেলসংযোগ প্রকল্পের মেয়াদ আরও বাড়ানো হয়েছে। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা অনুবিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রস্তাবনা পরিকল্পনা কমিশনে পাঠার পর বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) অনুমোদন দেওয়া হয়। পরিকল্পনা কমিশন জানায়, পদ্মা সেতু রেলসংযোগ বাস্তবায়নের মেয়াদ ছিল ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত। নতুন করে এই প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৫ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত অর্থাৎ আরও এক বছর মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। প্রকল্পের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, নতুব মেয়াদে বাকি কাজগুলো শেষ করা হবে। ভাঙা রেলজংসনের পাশাপাশি টিটিপাড়া আন্ডারপাসের কাজও কিছু বাকি আছে। তবে মেয়াদ বাড়লেও প্রকল্পের ব্যয় বাড়বে না। আগের মতোই এই রুটে চলবে ট্রেন। উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৩ মে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পটি অনুমোদন করা হয়। সে সময় এর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছিল প্রায় ৩৪ হাজার ৯৮৯ কোটি টাকা। ২০১৮ সালের ২২ মে প্রকল্প প্রস্তাব সংশোধন করলে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ৩৯ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা। মূলত জমি অধিগ্রহণে জমির দাম তিনগুণ হয়ে যাওয়ায় ব্যয় বেড়ে যায়।  এরপর প্রকল্পের মেয়াদ ২ বছর বাড়িয়ে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত করা হয়। কিন্তু করোনায় কাজের অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত হলে আরও দুই বছর মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২৪ সাল পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়।
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:২৪

ব্যর্থ হলো রাজধানীর ট্রাফিক ডিজিটালাইজের প্রকল্প (ভিডিও)
ব্যর্থ হয়েছে রাজধানীর ট্রাফিক সংকেতব্যবস্থা ডিজিটালাইজ করার প্রকল্প। ৫২ কোটি টাকা খরচ করে ফলাফল ছাড়াই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ঢাকা ইন্টিগ্রেটেড ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট প্রকল্প। ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণে সংস্থাগুলোর সমন্বয়ের অভাবে এটি কার্যকর হয়নি বলে দাবি ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ ডিটিসিএ’র। কোনো পরিকল্পনা ছাড়াই প্রকল্প নেয়ার কারণে এমন ব্যর্থতা বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। রাজধানীর গুলশান-১ নম্বর চত্বরের চারপাশে বসানো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা ডিজিটাল ট্রাফিক সিস্টেমের ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা, ভিডিও ক্যামেরা, অত্যাধুনিক শব্দধারণ যন্ত্র, বাতি, বিশেষায়িত তার ও খুঁটি। এমন আয়োজন দেখে মনে হতেই পারে উন্নত বিশ্বের কোনো মোড়।   কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে ছবি ও শব্দের ভিত্তিতে যানবাহনের চাপ নির্ধারণই ছিল উদ্দেশ্য। অথচ পাঁচ বছরের বেশি সময় অলস পড়ে আছে অত্যাধুনিক এসব যন্ত্র। সংকেতবাতি বন্ধ, খুঁটিতে ঝুলছে অলস ক্যামেরা। আধুনিক বাতির নিচে দাঁড়িয়ে হাতের ইশারায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করছেন ট্রাফিক সদস্যরা। গুলিস্তান মোড়ে ডিজিটাল সিস্টেমের অবস্থা পুরাই নাজুক। এখানে কয়েকটি বাতি ছাড়া পাওয়া যায়নি কিছুই। বাকি দুটি মোড় মহাখালী ও পল্টনের অবস্থাও অনেকটা একই। বেশিরভাগ যন্ত্র পাওয়া যায়নি এসব মোড়েও। অথচ প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের দাবি, সবকিছুই বসানো হয়েছিল। ২০১৫ সালে রাজধানীর গুলশান-এক, মহাখালী, পল্টন ও গুলিস্তান মোড়ে পরীক্ষামূলকভাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন ট্রাফিক সংকেতব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য ‘ঢাকা ইন্টিগ্রেটেড ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট’ নামে প্রকল্প নেওয়া হয়। নয় বছরে চার দফা মেয়াদ বাড়িয়ে ১৫ কোটির প্রকল্পে ৫২ কোটি টাকা খরচ করেও কোনো সুখবর দিতে পারেনি ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ-ডিটিসিএ।  ঢাকায় এই পদ্ধতির সংকেতবাতি আদৌ চালু করা যাবে কি না, তা নিয়ে সন্দিহান বিশেষজ্ঞরা। এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক হাদিউজ্জামান বলেন, অযান্ত্রিক যানবাহন যদি সিগনালে থাকে এবং যখন সবুজ সংকেত পায় তখন তাদের গতি কিন্তু কাছাকাছি থাকতে হবে। রিকশার গতি ঘণ্টায় পাঁচ কিলোমিটার আর মোটরসাইকেলে গতি যদি ৬০ কিলোমিটার হয় তাহলে এই সিগনাল কোনোভাবেই কাজ করার সুযোগ নেই। একেবারে অযৌক্তিকভাবে প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপক।
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:১৬

একনেকে ১১ প্রকল্প অনুমোদন
মিশরের কায়রোতে বাংলাদেশ চ্যান্সারি কমপ্লেক্স এবং আবাসিক ভবন নির্মাণসহ ১১টি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক সভায় প্রকল্পগুলো অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা। সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান। অনুমোদন হওয়া প্রকল্পগুলো হলো, মিশরের কায়রোতে বাংলাদেশ চ্যান্সারি কমপ্লেক্স এবং আবাসিক ভবন নির্মাণ, বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ২০টি মিটারগেজ ডিজেল ইলেকট্রিক লোকোমোটিভ এবং ১৫০টি মিটারগেজ যাত্রীবাহী ক্যারেজ সংগ্রহ (১ম সংশোধিত), কাশিনাথপুর-দাশুরিয়া-নাটোর-রাজশাহী-নবাবগঞ্জ-কানসাট-সোনামসজিদ-বালিয়াদিঘী বর্ডার (এন-০৬) জাতীয় মহাসড়ক যথাযথমান ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ (নবাবগঞ্জ অংশ), বিদ্যমান সরকারি মৎস্য খামারগুলোর সক্ষমতা ও মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় অবকাঠামো উন্নয়ন (১ম পর্যায়), ইমপ্রুভমেন্ট অব ফিশ ল্যান্ডিং সেন্টার অব বাংলাদেশ ফিশারজি ডেভলপমেন্ট কর্পোরেশন ইন কক্সবাজার ডিস্ট্রিক্ট প্রকল্প, বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের জেলাগুলোর পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প, ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ (৩য় পর্যায়),  ৮টি বিভাগীয় শহরে পূর্ণাঙ্গ ক্যান্সার, হৃদরোগ এবং কিডনি চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ (১ম সংশোধিত) ইত্যাদি। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৪২৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ৭ হাজার ৯৩৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা এবং প্রকল্প ঋণ থেকে পাওয়া যাবে ৪৮৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।
২৮ মার্চ ২০২৪, ১৫:২৯

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় চলতি অর্থবছরে ৩১টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, অন্যান্য মন্ত্রণালয় থেকে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের কাজে ভিন্নতা আছে। পরিবেশ পরিস্থিতির সঙ্গে মিলিয়ে কাজ করতে হয়। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিরাট সম্ভাবনা নিয়ে কাজ করছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। গভীর সমুদ্রবন্দর, বে-টার্মিনাল, পায়রা বন্দরের ফার্স্ট টার্মিনাল ইত্যাদি কাজ শেষ হলে অর্থনীতিতে আরও সমৃদ্ধি আসবে। ওয়াটার ওয়েকে আরও বেশি স্মুথ করতে পারলে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় আরো ওপরে দৃষ্টিতে আসবে। সঠিক সময়ের মধ্যে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। সময়মত প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে না পারা বড় ধরনের দুর্বলতা। প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মেনে চলতে হবে। প্রকল্পের কাজ সময় মতো সম্পন্ন করা ও অর্থের বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রকল্পের ডিপিপি সঠিকভাবে তৈরি করতে হবে। পরবর্তীতে ডিপিপি পরিবর্তন করা-সঠিক নয়। নদী খননের ড্রেজ মেটেরিয়াল কোথায় ফেলা হবে এটি একটি সমস্যা। বিচার বিশ্লেষণ করে ডিপিপি ফর্ম করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করতে হবে। প্রতিমন্ত্রী মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ দপ্তর ও সংস্থাসমূহের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) ২০২৩-২৪ এর বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা বৈঠকে সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল এবং দপ্তর ও সংস্থা প্রধানগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৩১টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এর মধ্যে ২৮টি এডিপিভুক্ত, তিনটি নিজস্ব অর্থায়নের প্রকল্প। এজন্য বরাদ্দ পেয়েছে ১০,১৪৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা। এডিপিভুক্ত প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ ৯,৪৭৩ কোটি ৭২ লাখ টাকা। নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়নের জন্য বরাদ্দ ৬৭৩ কোটি ৪২ লাখ টাকা। এডিপিভুক্ত ২৮টি প্রকল্পের মধ্যে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের তিনটি, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) ১৪টি, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের একটি, পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের দুটি, মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চারটি, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্পোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) একটি, নৌপরিবহন অধিদপ্তরের একটি, নাবিক ও প্রবাসী শ্রমিক কল্যাণ পরিদপ্তরের একটি এবং বাংলাদেশ মেরিন একাডেমির একটি প্রকল্প। নিজস্ব অর্থায়নে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের তিনটি প্রকল্প।
২০ মার্চ ২০২৪, ১১:২৩

মেট্রোরেলের মালামাল নিয়ে মোংলায় বিদেশি জাহাজ
মেট্রোরেল প্রকল্পের ৫৭৮ টন মালামাল নিয়ে মোংলা বন্দরে ভিড়েছে পানামা পতাকাবাহী জাহাজ এমভি প্রিসিয়াস কোরাল। বুধবার (১৩ মার্চ) দুপুরে মোংলা বন্দরের ৭ নম্বর জেটিতে ভিড়েছে জাহাজটি।  এর আগে জাপান থেকে মেট্রোরেল প্রকল্পের ৫৭৮ টন মেশিনারি মালামাল নিয়ে বাংলাদেশের মোংলা বন্দরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে বিদেশি এ জাহাজটি। জাহাজের স্থানীয় শিপিং এজেন্ট এনশিয়েন্টের ম্যানেজার (অপারেশন) মাহাবুব আলম বলেন, জাপানের কোবে বন্দর থেকে ছেড়ে আসা পানামা পতাকাবাহী জাহাজটিতে বাংলাদেশের মেট্রোরেল প্রকল্পের ৯৭ প্যাকেজের প্রায় ৫৭৮ টন মেশিনারী মালামাল রয়েছে।  তিনি আরও বলেন, জাহাজটি বুধবার বন্দরের ৭ নম্বর যেটিতে ভিড়েছে। জাহাজে থাকা মেট্রোরেলের এসব মেশিনারিজ পণ্য বন্দর জেটিতে খালাস করে নৌ ও সড়ক পথে দিয়াবাড়ী মেট্রোরেল প্রকল্প এলাকায় নেওয়া হয়।
১৪ মার্চ ২০২৪, ১৪:২৬

কুয়াকাটায় কালভার্ট ও খাল দখল করে স্থাপনা নির্মাণ
কুয়াকাটায় কালভার্ট ও খাল দখল করে বিশালাকৃতির ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। এতে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা বন্ধসহ খাল ভরাট হয়ে যাবার উপক্রম হয়েছে। কুয়াকাটা পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের কম্পিউটার সেন্টার-সংলগ্ন আশ্রায়ন প্রকল্পে এ দখল কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এমন দখল দূষণের কারণে পরিকল্পিত নগরায়ন কতটুকু বাস্তবায়িত হবে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে পৌরবাসীর। এ বিষয়ে কুয়াকাটা পৌর কর্তৃপক্ষ, স্থানীয় ভূমি প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনকে স্থানীয়রা জানালেও বন্ধ হয়নি নির্মাণকাজ। জানা গেছে, কুয়াকাটা পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের আশ্রায়ন প্রকল্পের বাসিন্দা জামাল মাঝির ছেলে আলী হায়দার আশ্রায়ন প্রকল্পের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া প্রবাহমান খালের ওপরে বিশালাকৃতির একটি টং ঘর নির্মাণ করেছে। ওই টং ঘর নির্মাণ করতে গিয়ে সদ্য নির্মাণ করা একটি বক্স কালভার্ট ঘরের নিচে চাপা পরে গেছে। আশ্রায়নের কোল ঘেঁষে বয়ে যাওয়া খাল দিয়ে ওই এলাকার ফসলি জমিসহ জমে থাকা অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন হয়ে থাকে। প্রতিনিয়ত খালের দুই দিক দিয়ে দখলে নিচ্ছে সুবিধাভোগিরা। এতে খালটি সরু হতে হতে বন্ধ হবার উপক্রম হয়েছে। তদারকির অভাবে খালের পশ্চিম মাথা ভরাট করে দখলে নিয়েছে কতিপয় দখলবাজরা, পূর্ব দিকে করা হয়েছে মাছের ঘের। এ ব্যাপারে জনপ্রতিনিধিসহ স্থানীয়রা প্রতিবাদ করলেও কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আশ্রয়ণ প্রকল্পের কয়েকজন বাসিন্দা জানান, দখল দূষণের কারণে খালটি ভরাট হয়ে গেছে। যেটুকু বাকি আছে তা ভরাটের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। দিনদিন যেভাবে খাল ভরাট ও দখল হয়ে আসছে তাতে আগামীতে খালের কোনো অস্থিত্ব থাকবে না। খাল ও কালভার্ট দখল করে ঘর নির্মাণ করার কথা স্বীকার করে অভিযুক্ত আলী হায়দার জানান, খালের ওপর টংঘর নির্মাণ করেছেন তিনি এটা সত্য। তবে ঘরের নীচ দিয়ে পানি চলাচল করতে পারবে। কালভার্ট দিয়ে পানি নিষ্কাশনেও কোন সমস্যা হবে না। তিনি দাবি করেন, এ বিষয়ে পৌর কাউন্সিলর, মেয়র ও ভূমি অফিসের লোকজন অবগত রয়েছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ঠ ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. তৈয়বুর রহমান বলেন, এই খাল দিয়ে অত্র এলাকার পানি নিষ্কাশন হয়ে আসছে। প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় ঘের নির্মাণসহ নানাভাবে দখল হয়ে গেছে খালটি। খাল রক্ষায় ভূমি কর্মকর্তারা উদ্যোগ না নেওয়ায় দখল রোধ করা যাচ্ছে না। এ বিষয়ে মহিপুর ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আ.ন.ম মুরাদুল ইসলাম বলেন, আমি এখানে সদ্য যোগদান করেছি। এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে বিস্তারিত জেনে ব্যবস্থা নিবো। এ বিষয়ে কুয়াকাটা পৌর মেয়র আনোয়ার হাওলাদারের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমার কিছুই জানা নেই। কেউ তাকে জানায়নি। কাউন্সিলরের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, তিনি বিষয়টি অবগত হয়ে স্থানীয় তহসিলদারকে ব্যবস্থা নিতে বলেছেন।
১৩ মার্চ ২০২৪, ১৩:৩৯

জুনের মধ্যে শেষ হচ্ছে ৩৩০ প্রকল্প
চলতি বছরের জুনের মধ্যেই শেষ হচ্ছে ৩৩০টি প্রকল্প। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবরা এই প্রকল্পগুলো সমাপ্ত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা বিভাগের সচিব সত্যজিৎ কর্মকার। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় সংশোধিত এডিপি অনুমোদন দেন প্রধানমন্ত্রী ও এনইসি চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা। সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার সংবাদ সম্মেলন করেন। এ সময় পরিকল্পনা বিভাগের সচিব সত্যজিৎ কর্মকার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন। পরিকল্পনা সচিব জানান, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের মূল এডিপিতে ৩৪৬টি প্রকল্প সমাপ্তির জন্য নির্ধারিত ছিল। এর মধ্যে বিনিয়োগ ২৮৭টি, সম্ভাব্যতা সমীক্ষা ১৭টি, কারিগরি সহায়তা ৩২টি এবং স্ব-অর্থায়ন ১০টি প্রকল্প রয়েছে। সংশোধিত এডিপিতে ৩৩২টি প্রকল্প সমাপ্তির জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে বিনিয়োগ ২৭১টি, সম্ভাব্যতা সমীক্ষা ১৯টি, কারিগরি সহায়তা ২৯টি, স্ব-অর্থায়ন ১৩টি প্রকল্প রয়েছে। তবে এর মধ্যে ৩৩০টি প্রকল্প শেষ করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবরা কথা দিয়েছেন। এজন্য এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন জুনের মধ্যে শেষ করতে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ নিশ্চিত করা হয়েছে। সচিব বলেন, এই ৩৩০টি প্রকল্পের ফলাফল যথাসময়ে পেতে এবং আর্থিক ও উন্নয়ন পরিকল্পনার শৃঙ্খলা বজায় রাখার উদ্দেশ্যে প্রকল্পগুলোর আবশ্যিকভাবে জুনের মধ্যে সমাপ্ত করতে হবে। তাছাড়া, গত বছরের ১১ মে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এডিপি অনুমোদনের জন্য অনুষ্ঠিত এনইসি সভায় ওই বছরের জুনের মধ্যে ২৪টি প্রকল্প সমাপ্তির জন্য নির্ধারিত ছিল। কিন্তু ওই সময়ে ২৪টি প্রকল্প সমাপ্ত করতে না পারায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এডিপিতে বরাদ্দসহ পুনরায় অন্তর্ভুক্তির প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়। সর্বশেষ অনুমোদিত প্রাক্কলিত ব্যয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ রেখে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রকল্পগুলোর আবশ্যিকভাবে সমাপ্ত করতে হবে বলে সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়। কিন্তু ২৪টি প্রকল্পের মধ্যে ৭টি প্রকল্প ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত সংশোধিত এডিপি’তে সমাপ্তির জন্য নির্ধারিত তালিকায় রাখা হয়নি। অর্থাৎ প্রকল্পগুলো ২০২৪-২৫ অর্থবছরেও অন্তর্ভুক্তির প্রস্তাব করা হচ্ছে। সার্বিকভাবে সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (আরএডিপি) বরাদ্দ কমেছে ১৮ হাজার কোটি টাকা। এর ফলে আরএডিপির আকার দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৫ হাজার কোটি টাকা। মূল এডিপির আকার ছিল ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা।  
১২ মার্চ ২০২৪, ১৫:৪২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়