• ঢাকা মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
‘উপজেলা নির্বাচনে নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়েছে’
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের চাইতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়েছে। নির্বাচনে শুধু সেনাবাহিনী ছিলো তবে উপজেলায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও মোতায়েন থাকবে। রোববার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা  পরিস্থিতি বিষয়ক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ইসি আলমগীর জানান, জাতীয় নির্বাচনে একযোগে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সদস্য পর্যাপ্ত থাকে না। তবে উপজেলা নির্বাচন  পর্যায়ক্রমে অনু্ষ্ঠিত হওয়ায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সদস্য পর্যাপ্ত থাকবে।  তিনি আরও জানান, গণমাধ্যমে সব ধরনের কথা বলা রিস্ক। কারণ কোথাও আমি বলিনি শতকরা ৮০ভাগ ভোট পড়বে, তবে কোনো কোনো  গণমাধ্যম তাই প্রচার করেছে। অনেকে আবার কলামও লিখেছেন। এজন্য আমি গণমাধ্যমকে ভয় পাই। এর আগে দুপুরে তিনি টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধ বেদীতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে গভীর শ্রদ্ধা জানান। এ সময় পবিত্র ফাতেহা পাঠ করে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শহীদ সদস্যদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করেন। এ সময় জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম, পুলিশ সুপার আল বেলী আফিফা, জেলা নির্বাচন অফিসার মো. ফয়জুল মোল্যাসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।  
২২ ঘণ্টা আগে

যে কারণে পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
থানাসহ পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদার নির্দেশ দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। একই সঙ্গে পুলিশের যেকোনো স্থাপনায় হামলার শিকার হলে কীভাবে প্রতিহত করতে হবে সেই নির্দেশনাও পাঠানো হয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয়, সারা দেশের সব থানায় কমপক্ষে তিনটি সেইন্ট্রি পোস্ট নির্মাণ করতে হবে। এ ছাড়া থানা বা পুলিশের যেকোনো স্থাপনায় হামলার শিকার হলে কীভাবে প্রতিহত করতে হবে তার নির্দেশনা পুলিশ সদরদপ্তর থেকে সব ইউনিটে পাঠানো হয়েছে। জানা গেছে, সম্প্রতি কুকি-চিন সন্ত্রাসীরা বান্দরবানে পুলিশ ও আনসার সদস্যদের অস্ত্র লুট করেছে। এ ধরনের ঘটনা যেন এড়ানো যায় সেই লক্ষ্যে পুলিশ সদরদপ্তর থেকে এ বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তরের অপারেশন বিভাগের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত আইজিপি মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, বান্দরবানে অস্ত্র লুটের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুলিশের সব ইউনিটে অ্যালার্ম প্যারেডের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে, এটি নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ। এদিকে পুলিশ সদর দপ্তরের দেওয়া নির্দেশনার মতো ঢাকা মহানগর পুলিশও থানা ও পুলিশের স্থাপনার নিরাপত্তা জোরদার করার বিষয়ে সার্কুলার জারি করেছে। গত ২৩ এপ্রিল সার্কুলারটি জারি করে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, ডিএমপির সার্কুলারে বলা হয়েছে, প্রত্যেক থানায় কমপক্ষে তিনটি স্থায়ী সেন্ট্রি পোস্ট নির্মাণ করতে হবে। তবে, বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে এ সংখ্যা কম বেশি হতে পারে। রাতে ডাবল সেন্ট্রি ডিউটি মোতায়েন করতে হবে। অতিরিক্ত সংখ্যক পুলিশের ছুটি বা অন্যত্র দায়িত্বে না রাখার বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। বাইরের কারও দেওয়া খাবার খাওয়া যাবে না। অস্ত্রাগার সুরক্ষিত রাখতে হবে। রাতে নির্দিষ্ট সময় পর থানায় বাইরের কেউ প্রবেশ করলে নিরাপত্তার স্বার্থে চেকিং ও সতর্কতার সঙ্গে প্রবেশ করাতে হবে। এ বিষয়ে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগ উপকমিশনার মো. ফারুক হোসেন বলেন, সুনির্দিষ্ট কোনো হুমকির জন্য নয়, সবাইকে সতর্ক রাখার জন্য এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৫৩

নিরাপত্তা প্রাচীর ভেঙে বিমানবন্দরে বাস, প্রকৌশলী নিহত
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের নিরাপত্তা প্রাচীর ভেঙে রাইদা পরিবহনের একটি বাস ঢুকে পড়েছে। এতে সিভিল অ্যাভিয়েশনের প্রকৌশলী মাইদুল ইসলাম সিদ্দিকী নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকালে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, এদিন সকাল ১০টার দিকে রাইদা পরিবহনের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তৃতীয় টার্মিনালের নিরাপত্তা প্রাচীর ভেঙে ভেতরে ঢুকে যায়। এ সময় সিভিল অ্যাভিয়েশনের জ্যেষ্ঠ উপ-সহকারী প্রকৌশলী মাইদুল ইসলাম সড়ক দিয়ে মোটরসাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বাসটি মোটরসাইকেলসহ তাকে চাপা দিলে তিনি গুরুতর আহত। পরে তাকে উদ্ধার করে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। বিমানবন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুমন চন্দ্র দাস বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।  তিনি জানান, ঘটনায় জড়িত বাসের চালক ও হেলপার পলিয়ে গেছে। তবে বাসটি জব্দ করা হয়েছে। নিহত প্রকৌশলী মাইদুল ইসলামের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:১৭

চলছে শিল্পী সমিতির নির্বাচন : এফডিসিতে নিরাপত্তা জোরদার
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক (২০২৪-২৬) নির্বাচন চলছে বিএফডিসি প্রাঙ্গণে। নির্বাচনের পরিবেশ ঠিক রাখতে ও সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করতে পুরো এফডিসিজুড়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।  এদিন এফডিসির মূল ফটক থেকে এফডিসির বিভিন্ন জায়গায় প্রায় আড়াই শ’ পুলিশ সদস্যসহ সাদা পোশাকে সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা উপস্থিত লক্ষ্য করা যায়।  সরেজমিনে দেখা যায়, অভিনয়শিল্পী, প্রযোজক, পরিচালক, সহকারী পরিচালকসহ এফডিসির বিভিন্ন ইউনিট সদস্যদের নিজ নিজ সমিতির পরিচয়পত্র ছাড়া ভেতরে ঢুকতে বাধা দিচ্ছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।  এফডিসি সূত্র জানায়, এফডিসির নিরাপত্তার স্বার্থে এফডিসির বিভিন্ন পয়েন্টে বাড়তি ৩১টি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। এর আগে সকাল নয়টার কিছুক্ষণ পরেই শুরু হয় চলচ্চিত্র শিল্পীদের সংগঠনের ভোটগ্রহণ। নির্বাচনের প্রথম ভোট প্রদান করেন অভিনেতা ডা. এজাজ।  ২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নির্বাচনে ৬ জন স্বতন্ত্রসহ ২টি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। একটি মিশা-ডিপজল পরিষদ, অন্যটি কলি-নিপুণ পরিষদ। এর মধ্যে সভাপতি পদে লড়ছেন একসময়ের জনপ্রিয় নায়ক মাহমুদ কলি ও দাপুটে খল-অভিনেতা মিশা সওদাগর।  অন্যদিকে সাধারণ সম্পাদক পদে গেল আসরের মতো এবারও প্রার্থী হয়েছেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। তার বিপরীতে দাঁড়িয়েছেন চলচ্চিত্রের মুভি লর্ড ও দানবীর’খ্যাত অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল। এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু। এ ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। দুপুরে এক ঘণ্টা বিরতি থাকবে মধ্যাহ্নভোজের জন্য। এবারের মোট ভোটার ৫৭০ জন। তারাই বেছে নেবেন আগামী দুই বছরের চলচ্চিত্র শিল্পীদের নেতা-অভিভাবক।
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:২১

ঈদের ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল, নিরাপত্তা জোরদার
ঈদের টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল নেমেছে। সমুদ্র সৈকতের কলাতলী, সুগন্ধা ও লাবণী পয়েন্টে সকাল থেকে পর্যটকের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে। পর্যটকরা সৈকতের কিটকটে বসে, ওয়াটার বাইক, বিচ বাইক ও ঘোড়ায় চড়ে মনের আনন্দে ঘুরছেন। জেলার ইনানী, পাটুয়ারটেক, মহেশখালী, রামুর বৌদ্ধ মন্দিরসহ অন্যান্য স্পটেও পর্যটকদের পদচারণা লক্ষ্য করা গেছে। পর্যটকদের নিরাপত্তা দিচ্ছে ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়ন। এ ছাড়া জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে মোবাইল টিম টহল জোরদার করেছেন। ইতোমধ্যে কক্সবাজারের আবাসিক হোটেলগুলোর ৮০ থেকে ১০০ ভাগ কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে।  এ বিষয়ে কলাতলী আবাসিক হোটেল ও রিসোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খান জানান, আগামী সোমবার পর্যন্ত পর্যটকদের পর্যটকদের চাপ থাকবে।  রমজান মাসের পর পর্যটন ব্যবসায় ফের চাঙ্গাভাব ফিরে এসেছে বলে মনে করছেন তিনি। এদিকে শুক্রবার সকাল থেকে দেখা গেছে, তীব্র গরমের মাঝেও সমুদ্রের নীলজলরাশি অস্বস্তি ভুলিয়ে দিয়েছে পর্যটকদের। এর আগে বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখর ছিল পর্যটন নগরী কক্সবাজার। ফলে হাসি ফুটেছে হোটেল-মোটেল ব্যবসায়ীদের মুখে। পর্যটন ব্যবসায়ীরা বলছেন, পুরো রমজান মাসজুড়ে প্রায় পর্যটকশূন্য ছিল কক্সবাজার। ঈদের আগমনে দর্শনার্থীদের সেই খরা কেটেছে। ঈদের দিনই পর্যটন নগরীতে ঢল নেমেছে পর্যটকদের। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সকাল থেকেই সমুদ্র সৈকতের কলাতলী, সুগন্ধা ও লাবণী পয়েন্টে পর্যটকরা আসতে শুরু করে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সমুদ্র সৈকতে তিল ধারনের ঠাঁই ছিল না। বিভিন্ন বয়সের মানুষ সাগরের লোনাজলে গোসল করতে নামে। কেউ সৈকতে ঘোড়ায় চড়ে সমুদ্র দর্শন করছেন। কেউ আবার ওয়াটার বাইক ও বিচ বাইকে সৈকত দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। সকাল থেকেই কলাতলী থেকে লাবণী পয়েন্ট পর্যন্ত ৫ কিলোমিটার সমুদ্র সৈকতে লক্ষাধিক দর্শনার্থী নামেন বলে জানিয়েছেন সৈকতে দায়িত্বরত কর্মীরা। সৈকতে দায়িত্বরত এক বিচকর্মী বলেন, স্থানীয়দের পাশাপাশি আজ সকাল থেকে পর্যটকরা কক্সবাজারমুখী হয়েছেন। শুধু ঈদের দিনেই অন্তত ৪০ হাজার পর্যটক সৈকতে নেমেছেন বলে আমরা ধারণা করছি। শুক্রবারে এ সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। এ বিষয়ে কক্সবাজার রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মোহাম্মদ আলী বলেন, সৈকত ভ্রমণে আসা পর্যটকদের কাছ থেকে খাবারের অতিরিক্ত মূল্য আদায় হলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমরা তৎপর রয়েছি। খাবার টেবিলে মূল্যতালিকা রাখার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। পর্যটকরা তালিকা দেখেই খাবারের চাহিদা জানাতে পারবেন। জেলা প্রশাসক শাহীন ইমরান বলেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে হোটেলের কক্ষ ভাড়ার তালিকা টাঙানোর নির্দেশ অনেক আগেই দেওয়া আছে। অতিরিক্ত ভাড়া যেন কেউ আদায় করতে না পারে সে ব্যাপারে জেলা প্রশাসনের পৃথক কয়েকটি ভ্রাম্যমাণ আদালত কাজ করছেন। হোটেলে কক্ষ ভাড়ার বিপরীতে অতিরিক্ত টাকা আদায় করলে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান জেলা প্রশাসক।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:২২

আইএসের হুমকি, পিএসজি-বার্সেলোনা ম্যাচের নিরাপত্তা জোরদার
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে বার্সেলোনার মুখোমুখি হবে প্যারিস সেইন্ট জার্মেইন (পিএসজি)। বুধবার (১০ এপ্রিল) ফ্রান্সের প্যারিসে পার্ক দেস প্রিন্সেসে হবে হাইভোল্টেজ এই ম্যাচ। ঘরের মাঠে জয় নিয়ে শেষ আটের লড়াইয়ে এগিয়ে থাকতে চায় ফরাসি চ্যাম্পিয়নরা। তবে সেরা চারের যাওয়ার মিশনে প্রথম লেগটা নিজেদের করতে চায় বার্সা। রাত ১টায় শুরু হবে ম্যাচটি। তবে এই ম্যাচের আগে ফ্রান্স সরকারকে প্যারিসের নিরাপত্তায় বাড়তি নজর দিতে হচ্ছে। কেননা, ইউসিএলের কোয়ার্টারের চার ম্যাচ ভেন্যুতেই হামলার হুমকি দিয়ে রেখেছে জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস)। সেই হুমকি নিয়েই ইতোমধ্যে দুটি ম্যাচ আয়োজন করা হয়েছে। যেখানে রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে বায়ার্নকে রুখে দিয়েছে আর্সেনাল। অন্যদিকে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে সমতায় শেষ হয়েছে রিয়াল-সিটির লড়াই। তবে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। যদিও হামলার হুমকি এখনই উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। প্যারিস ছাড়াও মাদ্রিদ শহরে আজ খেলা রয়েছে। ওয়ান্ডা মেট্রোপলিতানো স্টেডিয়ামে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডকে আতিথ্য দেবে অ্যাথলেটিকো মাদ্রিদ। এই দুই ম্যাচ বিবেচনায় নিয়েই দুই শহরে বাড়তি নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে। পিএসজি-বার্সেলোনা ম্যাচের নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রসঙ্গে ফ্রান্সের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জেরাল্ড দার্মানিনের দাবি, সকালে পুলিশের সঙ্গে আমি কথা বলেছি। যাদের সঙ্গে কথা বলেছি, তারা নিরাপত্তাব্যবস্থা অনেক জোরদার করেছে। জেরাল্ড দার্মানিনের ভাষ্য, মনে করিয়ে দিতে চাই, কেবল ১০ দিন আগেই আইএস মিউনিখ স্টেডিয়ামের ছবি প্রকাশ করেছে এবং বলেছে, ফুটবল যেসব মাঠে অনুষ্ঠিত হয় এমন ভেন্যুতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এর অর্থ ক্রীড়াজগতও তাদের লক্ষ্য হতে পারে। আর চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গুরুত্ব অনুধাবন করেই আমরা অবশ্যই আমাদের সহযোগী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কথা বলছি। উল্লেখ্য, সম্প্রতি চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শেষ আটের চার ভেন্যুতেই হামলার হুমকি দিয়ে ছবি প্রকাশ করেছে আইএস। পোস্টারের মতো একটি ছবিও প্রকাশ করা হয়েছে। ছবিতে দেখা যায়, একে-৪৭ রাইফেল নিয়ে কালো পোশাক পরিহিত এক ব্যক্তি দাঁড়িয়ে আছেন। ওই ব্যক্তির সামনে বিশাল স্টেডিয়াম আর পেছনে চ্যাম্পিয়নস লিগের চারটি ভেন্যু এমিরেটস স্টেডিয়াম, পার্ক দে প্রিন্সেস, মেত্রোপলিতানো অ্যারেনা ও সান্তিয়াগো বার্নব্যুর নাম লেখা।
১০ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:২৬

ঈদের জামাত ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই : র‌্যাব ডিজি
পবিত্র ঈদুল ফিতরের জামাত ঘিরে কোনো নিরাপত্তা হুমকি নেই বলে জানিয়েছেন র‍্যাবের মহাপরিচালক (ডিজি) অতিরিক্ত আইজিপি এম খুরশীদ হোসেন। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) জাতীয় ঈদগাহ ময়দান পরিদর্শন শেষে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান। র‌্যাবের ডিজি বলেন, ঈদে গুজব নিয়ন্ত্রণে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে নজরদারিতে বিশেষ দল কাজ করছে। ঈদুল ফিতরের জামাত উপলক্ষে র‌্যাবের পক্ষ থেকে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতিটি এলাকায় পর্যাপ্ত র‌্যাব সদস্য নিয়োজিত করা হয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে র‌্যাবের কন্ট্রোল রুম, স্ট্রাইকিং রিজার্ভ, ফুট ও মোবাইল পেট্রল, চেকপোস্ট। পাশাপাশি সিসিটিভি মনিটরিং করা হচ্ছে। চেকপোস্ট এমনভাবে করা হবে যাতে ঘরমুখো মানুষদের হয়রানির মুখে পড়তে না হয়। তিনি বলেন, জাতীয় ঈদগাহসহ অন্যান্য ঈদগাহে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদের নামাজে ডগ স্কোয়াড ও বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকবে। যেকোনো হামলা এবং নাশকতা মোকাবিলার র‍্যাবের স্পেশাল ফোর্সের কমান্ডো টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে। গোয়েন্দা তথ্য ও সাইবার মনিটরিংসহ অন্যান্য তথ্য বিশ্লেষণ করে এবারের ঈদুল ফিতর উপলক্ষে কোনো জঙ্গি হামলার ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। তবুও আমাদের গোয়েন্দা নজরদারি ও তৎপরতা সার্বক্ষণিক সময়ের জন্য বজায় থাকবে।
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৩২

ঢাকার ১৮৪ ঈদগাহ ও ১৪৮৮ মসজিদে নিরাপত্তা দেবে ডিএমপি
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেল, রাজধানীতে যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও এক হাজার ৪৮৮টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে জাতীয় ঈদগাহে ‘পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা’ নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। হাবিবুর রহমান বলেন, সারাদেশের সার্বিক ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করে ঈদে ডিএমপি এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা সাজানো হয়েছে। বান্দরবানে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) যে অপতৎপরতা চলছে, এসব ঘিরে রাজধানীতে কোনো শঙ্কা নেই। যে জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে কেএনএফর সংশ্লিষ্টতা ছিল তাদেরও তৎপরতা নেই। এখন পর্যন্ত ঈদ ঘিরে কোনো ধরনের জঙ্গি তৎপরতার আগাম খবর নেই। তারপরেও সব বিষয় পর্যবেক্ষণ করে নিরাপত্তা পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় ঈদগাহের জামাতসহ সারা ঢাকার সব ঈদ জামাতে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা হাতে নেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রধান জামাতে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকবে। জাতীয় ঈদগাহ ও আশেপাশের এলাকায় এসবি সদস্যরা ইক্যুইপমেন্ট দিয়ে ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করা হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি, ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে মনিটরিং করা হবে। পোষাকধারী পুলিশ সদস্যরা প্রবেশপথে মেটাল ডিটেক্টর, আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করবেন। ডিবি-এসবিসহ অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সাদা পোষাকে অবস্থান করবেন। হাবিবুর রহমান বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে ১০টি জায়গায় পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপি ট্রাফিক বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে ৮টি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনো রকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। ডিএমপি কমিশনার বলেন, জাতীয় ঈদগাহে ঢাকার প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এখানে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রী পরিষদের সদস্য, কূটনৈতিক ব্যক্তি ও গণ্যমান্যরা ঈদের নামাজ আদায় করবেন। সকাল সাড়ে ৮টায় প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এ জামাতে ৩৫ হাজার মুসল্লি অংশগ্রহণ করতে পারবেন। পুলিশের তল্লাশি কার্যক্রমে সহযোগিতা করতে মুসল্লিদের আহ্বান জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, কেউ কোনো দাহ্য পদার্থ, ধারালো বস্তু বা বিস্ফোরকজাতীয় বস্তু নিয়ে জামাতে আসবেন না। কোনো সমস্যা দেখা দিলে পুলিশকে ৯৯৯ নম্বরে কল করুক। স্থানীয় থানাকে অবহিত করুন। তাড়াহুড়া করে বের হতে গিয়ে যাতে কোনো সমস্যা না হয়, সে বিষয়ে খেয়াল রাখতেও অনুরোধ জানান তিনি। বাসের বাড়তি ভাড়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, আমরা বাস মালিক সমিতি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একাধিকবার মিটিং করেছি। সবাই বলেছেন, তারা কোনোভাবেই সরকার নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে বাড়তি ভাড়া নিবেন না।  বাসের ভাড়া বিষয়ে তিনি আরও বলেন, ডিএমপি এলাকার কাউন্টারগুলোতে সার্বক্ষণিক পুলিশি প্রহরা রয়েছে। যেন অভিযোগ আসলে ব্যবস্থা নিতে পারি। এখন পর্যন্ত বিভিন্ন সোর্স ছাড়া বাড়তি ভাড়া আদায়ের সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ আমাদের কাছে আসেনি। পুলিশকে নির্দেশনা দেওয়া আছে, যেন বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ আসলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান।  
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:০৯

প্রস্তুত শোলাকিয়া ঈদগাহ, বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দান ১৯৭তম ঈদুল ফিতরের জামাতের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। আগত মুসল্লিদের নিরাপত্তায় চার স্তরে কাজ করবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এবারও পূর্বের চেয়ে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে শোলাকিয়ায়। মোতায়েন থাকবে পাঁচ প্লাটুন বিজিবি। কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠে সকাল ১০টায় শুরু হবে ১৯৭তম ঈদুল ফিতরের জামাত।জামাতে ইমামতি করবেন বাংলাদেশ ইসলাহুল মুসলেমিন পরিষদের চেয়ারম্যান ড. মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ।  আগত লাখ লাখ মুসল্লির নিরাপত্তার স্বার্থে এখানে টুপি ও জায়নামাজ ছাড়া অন্য কিছু নিয়ে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে প্রশাসন। বরাবরের মতো এবারও দেশের বৃহত্তম ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হচ্ছে এ মাঠে। এরই মধ্যে শেষ হয়েছে ঈদগাহ মাঠের দাগ কাটা, চুনকাম, আজুখানা মেরামতসহ বেশির ভাগ কাজ। এখন চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি।  এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, এবারের ঈদুল ফিতরের জামাতের সময় নিরাপত্তা জোরদারে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, আনসার মোতায়েন থাকবে। একই সঙ্গে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা এখানে দায়িত্বে থাকবেন।  জেলা প্রশাসক বলেন, শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠে আগত মুসল্লিদের সুবিধার্থে ঈদের দিন কিশোরগঞ্জ-ময়মনসিংহ ও ভৈরব-কিশোরগঞ্জ রোডে শোলাকিয়া এক্সপ্রেস নামে দুটি স্পেশাল ট্রেন চলাচল করবে। দফায় দফায় মিটিং ও ঈদগাহ পরিদর্শন করে সার্বিক প্রস্তুতি এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করছেন প্রশাসনের লোকজন। ২০১৬ সালের ঘটনা মাথায় রেখে বাড়তি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ময়দানকে লক্ষ্য করে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। জেলা প্রশাসক আরও বলেন, মাঠের প্রতিটি প্রবেশপথে আর্চওয়ের মধ্যদিয়ে মাঠে প্রবেশ করতে হবে। এ ছাড়াও ছয়টি ওয়াচ টাওয়ার, মাইনো কোলার, ড্রোন ক্যামেরা, ছয়টি ভিডিও ক্যামেরা ও সিসি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এবারের ঈদের জামাতে টুপি ও জায়নামাজ ছাড়া আর কিছু সঙ্গে নিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না মুসল্লিরা। মুসল্লিদের সুবিধার্থে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে প্রশাসন। এ দিকে বরাবরের মতো শোলাকিয়া ঈদগাহে আগত মুসল্লিদের সেবাদানে প্রস্তুতি নিয়েছে স্থানীয় সংসদ সদস্য। মাঠের ইতিহাস ও ঐতিহ্য ধরে রাখতে সরকারের কাছে জোর দাবি জানান স্থানীয়রা। বর্তমানে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্তরে শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানের চেয়েও বড় বড় ঈদগাহ ময়দান প্রতিষ্ঠিত হলেও মুসল্লির উপস্থিতির দিক থেকে শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত ঈদুল ফিতরের জামাতই এ উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ঈদুল ফিতরের জামাত হিসাবে বিবেচিত হয়ে আসছে।
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:০৪

ঈদ ঘিরে মেট্রোরেলে বাড়তি নিরাপত্তা
মেট্রোরেল ব্যবস্থাপনায় ও যাত্রীদের নিরাপত্তার পাশাপাশি নিয়ম-শৃঙ্খলা ও অপরাধ দমনে কাজ করছে ‘ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) পুলিশ’ বা ‘এমআরটি পুলিশ।’ এ ছাড়াও ঈদকে কেন্দ্র করে যাত্রীদের বাড়তি নিরাপত্তা দিতে মোতায়েন করা হয়েছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) সদস্যদের। অত্যাধুনিক অস্ত্র নিয়ে এপিবিএন সদস্যরা মেট্রোরেলের স্টেশনে নিরাপত্তা দেবেন।    সোমবার (৮ এপ্রিল) বিকেলে এমআরটি পুলিশের প্রধান ডিআইজি মো. সাইফুল ইসলাম বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। ডিআইজি মো. সাইফুল ইসলাম জানান, এমআরটি পুলিশ সদস্যরা মেট্রোরেলে প্রতিটি স্টেশনে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে দায়িত্ব পালন করছেন। ঈদ পর্যন্ত এবার এপিবিএন সদস্যদের মেট্রোরেলের স্টেশনে নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন করা হয়েছে। মূলত অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য তাদের মোতায়েন করা হয়েছে।  তিনি জানান, মেট্রোরেলে প্রতি স্টেশনে এমআরটি পুলিশ সদস্যরা অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে দায়িত্ব পালন করছেন। ঈদ পর্যন্ত এবার এপিবিএন সদস্যদের মেট্রোরেলের স্টেশনে নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন করা হয়েছে। মূলত, অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য তাদের মোতায়েন করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)-এর ৭০ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। ঈদের ছুটির আগ পর্যন্ত তারা মোতায়েন থাকবেন। যেসব স্টেশনে বেশি যাত্রী ওঠা-নামা করে এবং নিরাপত্তা যেখানে প্রয়োজন, তারা সেসব স্টেশনে মুভমেন্ট করবেন। গত বছরের ২১ অক্টোবর থেকে মেট্রোরেলের নিরাপত্তার পুরো দায়িত্ব পালন শুরু করে মেট্রো পুলিশ ইউনিট বা এমআরটি পুলিশ। পরে বিশেষায়িত এমআরটি পুলিশে যুক্ত হয়েছে আরও ২০০ জনবল। এ নিয়ে একজন ডিআইজির নেতৃত্বে এমআরটি পুলিশে জনবল বর্তমানে ৫৩৭ জন।
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:২৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়