• ঢাকা বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১
logo
শেয়ারবাজারের পতন ঠেকাতে নতুন নিয়ম চালু
শেয়ারবাজারের ধারাবাহিক পতন ঠেকাতে শেয়ারের মূল্যসীমায় পরিবর্তন এনেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।  বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সই করা এ সংক্রান্ত এক আদেশ জারি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) থেকে সার্কিট ব্রেকারের নতুন নিয়ম কার্যকর হবে। ফলে এখন থেকে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের দাম এক দিনে ৩ শতাংশের বেশি কমতে পারবে না। বর্তমানে দামভেদে কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পর্যন্ত দরপতন হতে পারে। ফ্লোর প্রাইসে থাকা সিকিউরিটিজ বাদে সব সিকিউরিটিজের ক্ষেত্রে এই নিয়ম কার্যকর হবে। দেশের পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর আগে ২০২১ সালে শেয়ারবাজারে টানা দরপতন ঠেকাতে শেয়ারের দামের সর্বনিম্ন মূল্য স্তর বা ফ্লোর প্রাইস আরোপ করেছিল পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। তাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারের দাম নির্দিষ্ট একটি সীমার নিচে নামার সুযোগ ছিল না। ফ্লোর প্রাইস আরোপের ফলে বাজারে একধরনের স্থবিরতা নেমে আসে। বেশিরভাগ শেয়ারের লেনদেন বন্ধ হয়ে যায়। পরে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়ার দাবি করেন খাত সংশ্লিষ্টরা। পরে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনার পর চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ধাপে ধাপে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়। পতন ঠেকাতে নতুন নিয়ম বিনিয়োগকারী ও পুঁজিবাজারের স্বার্থে  নেওয়া হয়েছে বলে বিএসইসির নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে। তবে শেয়ারবাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, এই সিদ্ধান্তের ফলে শেয়ারবাজারের উপকার হবে না। বরং বাজারে স্বাভাবিক চাহিদা ও সরবরাহ ব্যবস্থায় ব্যাঘাত ঘটবে। তারা বলছেন, এর আগে ফ্লোর প্রাইস দিয়ে দীর্ঘদিন বাজার আটকে রাখা হয়। বহু সমালোচনার পর বিএসইসি ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয়। এখন আবার সেই ধরনের একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। এতে বাজারের কোনো উপকার হবে না। শেয়ার বাজারের পতন ঠেকাতে গত সোমবার স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে এক বৈঠক করে বিএসইসি। এই বৈঠককে কেন্দ্র করে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা আশার সঞ্চার হয়েছিল। বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা ছিল, ওই বৈঠকের পর শেয়ারবাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়বে। কিন্ত বৈঠকের কোনো সুফল বাজারে দেখা যায়নি। বুধবারও প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স এদিন ৫৫ পয়েন্ট বা প্রায় ১ শতাংশ কমে নেমে এসেছে ৫ হাজার ৬০০ পয়েন্টের নিচে। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচকটির অবস্থান ছিল ৫ হাজার ৫৭৯ পয়েন্টে, যা গত ৩৫ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে সর্বশেষ ২০২১ সালে ৪ মে ডিএসইএক্স সূচকটি ৫ হাজার ৫৩৫ পয়েন্টের সর্বনিম্ন অবস্থানে ছিল।    
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:০৯

ইরানের এক রাতের হামলা ঠেকাতে যত খরচ ইসরায়েলের
রাতভর ইরানের বিশাল ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ঠেকিয়ে দেওয়া প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সক্রিয় করতে ইসরায়েলের ১০০ কোটি ডলারের বেশি খরচ হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সাবেক অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রিম আমিনোচ। রোববার (১৪ এপ্রিল) এ খবর জানিয়েছে মিডলইস্ট আই। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ইয়ানেত নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ খবর অনুমান করে জানান রিম আমিনো। তিনি বলেন, রাতারাতি ইরানের বিপুল সংখ্যক ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখে দেওয়ার জন্য প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সক্রিয় করতে ইসরায়েলের ১ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি খরচ হয়েছে। অ্যামিনোচ বলেন, ইসরাইলে আক্রমণ পরিচালনার জন্য ইরান খুবই স্বল্প পরিমাণে ব্যয় করেছে। এই রাতে তাদের ব্যয় ইসরায়েলের ব্যয়ের ১০ শতাংশেরও কম।    গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেটে ভয়াবহ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে ইরানের বিপ্লবী গার্ডের দুই কমান্ডারসহ ৭ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হত্যা করে ইসরায়েল। সেই থেকে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যকার উত্তেজনা চরম পর্যায়ে ওঠে। এরপর প্রতিশোধ হিসেবে শনিবার (১৩ এপ্রিল) রাতে ইসরায়েলের ভূখণ্ড লক্ষ্য করে কয়েকশ ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ছোঁড়ে ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ড কোর তথা আইআরজিসি। এছাড়া ইয়েমেনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি এবং লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর পক্ষ থেকেও রকেট হামলা চালানো হয়। ইসরায়েল বলছে, তিন শতাধিক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ইরান।
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ০০:১৫

ত্রিমুখী হামলা ঠেকাতে ব্যস্ত ইসরায়েল, সঙ্গ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র 
টানা ছয় মাস ধরে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় আগ্রাসন ও নির্বিচার হত্যাকাণ্ড চালিয়ে যাওয়া ইসরায়েলে একযোগে হামলা চালানো হয়েছে ইরান, লেবানন ও ইয়েমেন থেকে। রোববার (১৪ এপ্রিল) মধ্যরাতে ড্রোন ও ক্ষেপনাস্ত্র নিয়ে ত্রিমুখী এই হামলা চালায় ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ড (আইআরজিসি), লেবাননের হিজবুল্লাহ ও ইয়েমেনের হুথি গোষ্ঠী।  ত্রিমুখী এই হামলার পরিপ্রেক্ষিতে রাত রাত ১টা ৪৫ মিনিটের দিকে সাইরেন বেজে ওঠে ইসরায়েলের রাজধানী জেরুজালেম ও উত্তরাংশে। ভূখণ্ডের দিকে ধেয়ে আসা শত শত ড্রোন ও ক্ষেপনাস্ত্র ঠেকাতে ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে দেশটির বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। ইসরায়েলের নিরাপত্তায় তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দাবি, এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র আটকেও দিয়েছে তারা।  ইতোমধ্যে প্রকাশিত বেশ কয়েকটি ফুটেজ থেকে ইসরায়েলের রাতের আকাশে দেখা মেলে আলোর ঝলকানির। পাশাপাশি বিস্ফোরণের শব্দও পাওয়া যায়। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে আসা কিছু ইরানি ড্রোন ভূপাতিত করেছে তারা। তবে কোথায়, কীভাবে এসব ড্রোন ভূপাতিত করা হয়েছে, সেসব তথ্য এখনও জানা যায়নি।   এদিকে ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তাসংস্থা ইরনা বলছে, তেহরান ইসরায়েলের দিকে প্রথম দফায় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে। দেশটির রাজধানী জেরুজালেমের একাধিক লক্ষ্যবস্তু টার্গেট করে এসব ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে। এ বিষয়ে ইসরায়েলের নিরাপত্তা বাহিনী বিশদভাবে কিছু না জানালেও দেশটির আর্মি রেডিওর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শতাধিক ড্রোন ইসরায়েলের বাইরে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের সহায়তায় আটকে দেওয়া হয়েছে।   আরেক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছে, মার্কিন সামরিক বাহিনী ইসরায়েলের দিকে আসতে থাকা ইরানি বেশ কয়েকটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে। তবে ঠিক কোথায় কতগুলো ড্রোন আটকে দেওয়া হয়েছে, তা জানা যায়নি।   ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফ বলছে, রোববার রাতের এ হামলা ও বিস্ফোরণের শব্দে আতঙ্ক বিরাজ করছে ইসরায়েলের বেসামরিক নাগরিকদের মধ্যে। তবে হামলা ঠেকাতে এই মূহুর্তে তাদের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পুরোদমে কাজ করছে। যেকোনো ধরণের পরিস্থিতি মোকাবিলায় তারা প্রস্তুত বলে জানিয়েছে আইডিএফ।  এদিকে হোয়াইট হাউজও বলছে, পরিস্থিতি মোকাবিলায় মার্কিন নিরাপত্তা টিমের সদস্যরা নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের সঙ্গে। পাশাপাশি অন্য মিত্র রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গেও যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। উল্লেখ্য, গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে অবস্থিত ইরানি কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল। এতে আইআরজিসির দুই শীর্ষ কর্মকর্তাসহ প্রাণ হারান ইরানের সাতজন সামরিক কর্মকর্তা। সেই হামলার প্রতিশোধ হিসেবেই এই আক্রমণ চালানো হচ্ছে বলে বিবৃতি দিয়েছে আইআরজিসি।
১৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৫৩

‘বর্ষবরণ ঘিরে যেকোনো নাশকতা ঠেকাতে প্রস্তুত র‌্যাব’
বাংলা নববর্ষ উদযাপন ঘিরে যেকোনো নাশকতা ঠেকাতে র‍্যাব প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির মহাপরিচালক (ডিজি) এম. খুরশীদ হোসেন। শনিবার (১৩ এপ্রিল) রাজধানীর রমনা বটমূলের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান। র‌্যাব ডিজি বলেন, নববর্ষ উদযাপন ঘিরে কোনো হামলা বা নাশকতার পরিকল্পনার তথ্য আমাদের কাছে নেই। তারপরও যেকোনো নাশকতা বা হামলা মোকাবিলায় র‍্যাবের স্পেশাল কমান্ডো টিম প্রস্তুত রয়েছে। এ ছাড়া সাদা পোশাকে টহল ও নজরদারির মাধ্যমে নাশকতামূলক যেকোনো কার্যক্রম প্রতিরোধ করা হবে। তিনি বলেন, নববর্ষ উদযাপন ঘিরে প্রতি বছরের মতো এবারও র‍্যাব দেশব্যাপী গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করেছে। নববর্ষের অনুষ্ঠান শেষে না হওয়া পর্যন্ত র‍্যাবের ব্যাটালিয়নগুলো নিজ নিজ এলাকায় নিরাপত্তা বৃদ্ধি ও টহল জোরদার করেছে। রাজধানীর শাহবাগ, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, হাতিরঝিল, রমনা বটমূল, পূর্বাচল ৩০০ ফিটসহ যেসব এলাকায় মানুষ যাবে সেখানে পেট্রলসহ সুইপিং করা হবে। এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেন কেউ গুজব বা উসকামূলক তথ্য ছড়িয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য র‍্যাব সাইবার জগতেও সার্বক্ষণিক নজরদারি চালাচ্ছে। এম. খুরশীদ হোসেন আরও বলেন, বিভিন্ন অনুষ্ঠানস্থলে নারীদের ইভটিজিং বা উত্যক্ত করার ঘটনা প্রতিরোধে মোবাইল কোর্টসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কেউ ইভটিজিংয়ের শিকার হলে র‍্যাব সদস্যদের জানাবেন। আমরা যথাযথ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করব।  
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৪০

কলেরার প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে বৈশ্বিক কর্মসূচি ঘোষণা
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পানিবাহিত রোগ কলেরার প্রাদুর্ভাব বাড়তে থাকা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। কলেরার প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে বৈশ্বিক কর্মসূচিও ঘোষণা করেছে সংস্থাটি। শুক্রবার (৫ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে বড় আকারের টেস্ট কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। ডব্লিউএইচও’র হিসেব অনুযায়ী, ২০২২ সালে বিশ্বজুড়ে ৪ লাখ ৭৩ হাজার জন কলেরায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। এরপর ২০২৩ সালে সেটি প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে ৭ লাখ আক্রান্ত হয়েছিল। চলতি ২০২৪ সালে এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধির আলামত রয়েছে। এজন্য কলেরার বৈশ্বিক টেস্ট কর্মসূচি হাতে নিয়েছে ডব্লিউএইচও।  কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কলেরা টেস্টের সরঞ্জাম পৌঁছে যাবে। প্রাথমিকভাবে মালাউই, ইথিওপিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া, জাম্বিয়াসহ মোট ১৪টি দেশে  এসব সরঞ্জাম পাঠানো হবে। আন্তর্জাতিক টিকা সহায়তা সংস্থা গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনস অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন (গ্যাভি), জাতিসংঘের শিশু নিরাপত্তা ও অধিকারবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ এবং কলেরা প্রতিরোধ সংক্রান্ত বৈশ্বিক সংস্থা গ্লোবাল টাস্কফোর্স অন কলেরা কন্ট্রোল বৈশ্বিক এই কর্মসূচিতে অংশীদার হিসেবে কাজ করবে বলে জানায় ডব্লিউএইচও।
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৫৪

ইসলামবিদ্বেষ ঠেকাতে জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস, পক্ষে ভোট বাংলাদেশের
বিশ্বজুড়ে ইসলামোফোবিয়া (ইসলামবিদ্বেষ) মোকাবিলায় জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। এই প্রস্তাবে ইসলামবিদ্বেষ ঠেকাতে একজন বিশেষ দূত নিয়োগের আহ্বান জানানো হয়েছে।   যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় অনুযায়ী, ১৫ মার্চ জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) পক্ষে পাকিস্তান প্রস্তাবটি উত্থাপন করে। বাংলাদেশ ছাড়াও এর পক্ষে ভোটা দেন সৌদি আরব, তুরস্ক, ইরান, কাতার, কুয়েত, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীনসহ ১১৫টি দেশ। ভারতসহ ৪৪টি দেশ ভোটদানে বিরত থাকলেও কোনো দেশ বিপক্ষে ভোট দেয়নি। জাতিসংঘের গণমাধ্যম শাখা থেকে প্রচারিত খবরে বলা হয়, ওআইসির পক্ষে পাকিস্তানের আনা প্রস্তাবটি পাস হওয়ার আগে কিছু বক্তব্য সংশোধনের পক্ষে মত দিয়েছিল ইউরোপসহ পাশ্চাত্যের বেশ কয়েকটি দেশ। কিন্তু প্রস্তাবে সংশোধনীর মতামত শেষ পর্যন্ত দু’বার ভোটের বৈতরণী পার হতে পারেনি। ২০১৯ সালে নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে দুটি মসজিদে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে জাতিসংঘ–ঘোষিত আন্তর্জাতিক দিবসে ইসলামবিদ্বেষ-বিরোধী প্রস্তাবটি পাস হলো। ২০১৯ সালের ১৫ মার্চ জুমার নামাজের সময় এক বন্দুকধারী ক্রাইস্টচার্চের দুটি মসজিদে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে ৫১ জনকে হত্যা করেছিলেন। এ দিবস উপলক্ষে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, বিভাজন সৃষ্টিকারী বক্তব্য ও ভুলভাবে উপস্থাপনা বিভিন্ন সম্প্রদায়কে কলঙ্কিত করছে। অসহিষ্ণুতা, গৎবাঁধা ধারণা ও পক্ষপাতের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। বিবৃতিতে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, অনলাইনে হিংসাত্মক বক্তব্য বাস্তব জীবনের সহিংসতাকে উসকে দিচ্ছে। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোকে অবশ্যই ঘৃণাপ্রসূত আধেয় নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারীদের হয়রানি হাত থেকে সুরক্ষা দিতে হবে। নেতাদের উদ্দেশে আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক বৈষম্যসহ অন্যান্য বাধা মুসলমানদের মানবাধিকার ও মর্যাদা লঙ্ঘন করছে। অবশ্যই সব ধরনের ধর্মান্ধতার মোকাবিলা করতে হবে। তা নির্মূল করতে হবে। নেতাদের অবশ্যই উসকানিমূলক বক্তব্যের নিন্দা করতে হবে। ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষা করতে হবে। পারস্পরিক শ্রদ্ধাসহ বোঝাপড়ার প্রচার করতে হবে। সামাজিক সংহতি গড়ে তুলতে হবে। সবার জন্য শান্তিপূর্ণ, ন্যায়সঙ্গত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তিনি। ভোটদানে বিরত থাকা জাতিসংঘে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি রুচিরা কাম্বোজ তার ভোটর পক্ষ নিয়ে বলেন, একটি ধর্মের বিরুদ্ধে বৈষম্যকে আলাদা করে স্বীকৃতির পরিবর্তে হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈনসহ অন্য ধর্মাবলম্বীদের বিরুদ্ধে বৈষম্যেরও স্বীকৃতি দেওয়াটা জরুরি। আনাদোলু অ্যাজেন্সির খবরে বলা হয়েছে, এর আগে গত জুলাই মাসে পবিত্র কোরআন পোড়ানোর নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়। একই মাসে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে একটি প্রস্তাব পাস হয়, যেখানে বলা হয় পবিত্র গ্রন্থের বিরুদ্ধে সব সহিংসতা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন। একই সঙ্গে এই ধরনের কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানায় বৈশ্বিক সংস্থাটি।
১৮ মার্চ ২০২৪, ১৯:৫৮

চিকিৎসায় বিদেশ গমন ঠেকাতে উদ্যোগ নেওয়ার প্রস্তাব
চিকিৎসার জন্য নাগরিকদের বিদেশ গমন ঠেকাতে উদ্যোগ গ্রহণের জন্য প্রস্তাব করেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে অসংখ্য রোগী চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যাচ্ছে। এতে করে দেশের প্রচুর অর্থ চলে যাচ্ছে বিদেশে।  এ অবস্থায় রোগীদের ঠেকাতে দূতাবাসকে পৃথক একটি সেল গঠনের মাধ্যমে উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ। সোমবার (৪ মার্চ) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে সারাহ ইসলাম ক্যাডাভেরিক ট্রান্সপ্লান্ট সেল আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে এই প্রস্তাব করেন তিনি। বিএসএমএমইউ উপাচার্য বলেন, পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে ট্রান্সপ্লান্টের রোগীরা সেবা নিতে যাচ্ছে। এতে দেশের প্রচুর অর্থ বিদেশে চলে যাচ্ছে। যদি পার্শ্ববর্তী দেশে যেতে হয় সেজন্য দূতাবাসে একটি সেল গঠন করে বোর্ডের সুপারিশের মাধ্যমে যেতে হবে। এজন্য দূতাবাসগুলোকে উদ্যোগ নিতে হবে। শারফুদ্দিন আহমেদ এরপর বলেন, বাংলাদেশে প্রতি বছর সাড়ে ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার মানুষের কিডনি ট্রান্সপ্লান্টের প্রয়োজন হয়। কিন্তু সে অনুযায়ী আমাদের লোকবল নেই। এজন্য আমরা ক্যাডাভেরিক ট্রান্সপ্লান্ট টিম তৈরি করছি। ট্রান্সপ্লান্ট করার জন্য দক্ষ জনবল তৈরি করছি। তিনি বলেন, আমরা সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে প্রতি সপ্তাহে তিনটি করে কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট করতে পারি। কিডনি ট্রান্সপ্লান্টের জন্য শিশু হাসপাতাল আমাদের সঙ্গে কাজ শুরু করেছে। হার্ট প্রতিস্থাপনের জন্যেও আমরা বিশেষজ্ঞ দল তৈরির উদ্যোগ নিয়েছি। বিএসএমএমইউ উপাচার্য আরও বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন ইসলামি দেশ যেমন ইরান, সৌদি আরব, কুয়েত  ইত্যাদি দেশেও ক্যাডাভেরিক ট্রান্সপ্লান্ট করা হচ্ছে। এতে কোনো ধর্মীয় বাধা নেই। ইসলাম ধর্মসহ হিন্দু ধর্ম, বৌদ্ধ ধর্ম, খ্রিস্টান ধর্মসহ সব ধর্মেই মানবকল্যাণের কথা বলা হয়েছে। মানুষের জীবন বাঁচানোর কথা বলা হয়েছে। তাই এই ধরনের মহৎকাজে অঙ্গদান করলে তাতে কোনো ধর্মীয় বিধি নিষেধ নেই। যাদের মাথায় চুল নেই, আগামীতে আমরণ তাদের জন্য হেয়ার ইমপ্ল্যান্টের ব্যবস্থাও করব।
০৪ মার্চ ২০২৪, ১৮:২৮

ডেঙ্গু ঠেকাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ
ডেঙ্গুর সংক্রমণের ভয়াবহতা ঠেকাতে চলতি বছরের শুরুতেই পরিচ্ছন্নতা ও প্রচার প্রচারণা জোরদার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডেঙ্গুসহ মশাবাহিত অন্যান্য রোগ প্রতিরোধবিষয়ক জাতীয় কমিটি। এরইমধ্যে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও প্রচারণা চলানোর নির্দেশনা দেওয়া শুরু করেছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো। দেশের সব স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম চালানোর নির্দেশনা দিতে কমিটির পক্ষ থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগকে চিঠি পাঠিয়েছে।প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়কে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আঙিনা পরিচ্ছন্ন রাখার ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। অন্যদিকে মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আঙিনা নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ দেওয়ার ব্যবস্থা নিতে কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরকে নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।  এরইমধ্যে গত ২২ ফেব্রুয়ারি সব কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আঙিনা নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে নির্দেশনা জারি করেছে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর। এ বিষয় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মাধ্যমিক বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন গণমাধ্যমকে বলেন, কমিটির নির্দেশনাগুলো যাতে মাউশির অধীনস্থ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যথাযথভাবে অনুসরণ করা হয়, সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালে সারাদেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে অনেক শিক্ষার্থীও ছিল। ডেঙ্গু কেড়ে নেয় শতাধিক শিক্ষার্থীর প্রাণ। তাই সার্বিক দিক মাথায় রেখে এবার আগেভাগেই ডেঙ্গু প্রতিরোধে প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। ডেঙ্গুর প্রকোপ ঠেকাতে শীতের শেষেই সব সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আঙিনা নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে সব সরকারি-বেসরকারি অফিস, হাসপাতাল, ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বসতবাড়ি নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে ও সচেতনতামূলক প্রচারপ্রচারণা জোরদার করতে বলা হয়েছে।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:২৮

‘সম্পূর্ণ অসত্য’ খবর ঠেকাতে মেসির ভিডিও বিবৃতি
দুই সপ্তাহ আগে মেজর লিগ সকার প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতি ম্যাচে হংকংয়ের বিপক্ষে লিওনেল মেসিকে খেলানো হয়নি। বিষয়টি স্থানীয় জনগণের মধ্যে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দেয়। ইনজুরির কারণে মেসিকে খেলানো না হলেও রাজনৈতিকভাবে চীনকে খাটো করার কারণেই এমনটি করা হয়েছে বলে দাবি উঠেছে। আটবারের ব্যালন ডি’অর বিজয়ী মেসির জন্য চাইনিজ সমর্থকদের মধ্যে অন্য ধরনের এক উত্তেজনা কাজ করে। কিন্তু গত ৪ ফেব্রুয়ারি হংকং একাদশের বিপক্ষে প্রাক-মৌসুম প্রীতি ম্যাচটিতে ইন্টার মায়ামির বেঞ্চে মেসিকে দেখে সমর্থকরা ক্ষুব্ধ হন। এই ম্যাচের প্রায় ৪০ হাজার টিকেট নিমিষেই শেষ হয়ে গিয়েছিল। এমনকি এক হাজার হংকং ডলার ব্যয় করেও ৩৬ বছর বয়সী মেসির খেলা দেখতে অনেকেই মাঠে ছুটে এসেছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রিয় ভক্তকে দেখতে না পেয়ে মায়ামি কোচ জেরার্ডো মার্টিনো ও মালিক ডেভিড বেকহ্যামকে উদ্দেশ করে দুয়োধ্বনি দিতে থাকেন। তারা টিকেটের অর্থও ফিরিয়ে দিতে আয়োজকদের কাছে দাবি জানান।  মেসির অনুপস্থিতিতে অনেকেই চীনকে খাটো করার বিষয়টি সামনে নিয়ে এসেছে। কয়েকদিন পর জাপানে প্রীতি ম্যাচে ৩০ মিনিটের জন্য মাঠে নেমেছিলেন বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক। কিন্তু সব সমালোচনাকে উড়িয়ে দিয়ে চীনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ওয়েইবোতে এক ভিডিও বার্তায় মেসি বলেছেন, সবাই জানে আমি সবসময়ই প্রতি ম্যাচে খেলতে চাই। এমন যদি আগে থেকে জানা থাকতো যে মূল দলে আমি থাকতে পারছি না, তবে হয়তো-বা হংকং সফরে দলের সঙ্গে যেতাম না। এখানে রাজনৈতিক কোনো কারণই নেই। ভিডিওতে মেসি আরও বলেছেন, চীনের সঙ্গে তার অত্যন্ত ভালো ও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। শুধু ইনজুরিই তার না খেলার মূল কারণ। অ্যাবডাক্টর পেশির ইনজুরির কারণে খেলতে পারেননি তিনি। মেসির এই ভিডিও বার্তা পোস্টের সঙ্গে সঙ্গেই সমর্থকরা দ্রুত তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। কেউ কেউ মেসিকে সমর্থন জানিয়েছেন। তবে অনেকেই আবার মেসির না খেলার বিষয়টি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারেননি।
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৯:০৩

প্রশ্নপত্র ফাঁস ও গুজব ঠেকাতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধ করা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরীক্ষা নিয়ে গুজব ঠেকাতে বড় পরিসরে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় এসএসসি পরীক্ষা নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সুষ্ঠু পরিবেশে এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তবে পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেলেও শিক্ষার্থীদের শেখার ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। এ কারণে নতুন কারিকুলামে মূল্যায়ন ও শিখন পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের প্রকৃত অর্থে মেধাবী ও কর্মোপযোগী হিসেবে গড়ে তোলা হবে। এ ছাড়া শুধু বার্ষিক পরীক্ষা কেন্দ্রিক শিক্ষাব্যবস্থা নয়, সারা বছর শিক্ষার্থীর মূল্যায়ন করা হবে। এর আগে, সকাল ১০টা থেকে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হয়। এবার মোট পরীক্ষার্থী ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন। সারাদেশে ২৯ হাজার ৭৩৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ৩ হাজার ৭০০টি কেন্দ্রে পরীক্ষা দেবেন। আর বিদেশের ৮ কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৩৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়