• ঢাকা সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ঘন ঘন ওয়েট টিস্যুর ব্যবহারে হতে পারে বিপদ
তীব্র গরমে ঘেমে যখন একেবারে নাজেহাল অবস্থা, তখন কিছুটা স্বস্তি পেতে অনেকেই ঘন ঘন মুখ মুছে নেন ওয়েট টিস্যুতে। কিন্তু জানেন কি, ঘন ঘন ওয়েট টিস্যু ব্যবহার মোটেই ভালো নয়। উপকারের থেকে এতে অপকারই বেশি হতে পারে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ‘নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটি’র গবেষক জন কুক মিলসের গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই কিছু তথ্য। তার মতে, ওয়েট ওয়াইপস বা টিস্যু ব্যবহার করলে অ্যালার্জির সমস্যা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। কারণ হিসেবে জানা গেছে এই বস্তুটির আছে সোডিয়াম লরিল সালফেট। এটি স্পর্শকাতর ত্বকের জন্যে খুবই ক্ষতিকর। ওয়েট টিস্যুর মধ্যে থাকা আর রাসায়নিক মিথাইল ক্লোরিসেথিয়া জোলাইন বড়দের ত্বকের জন্যও ক্ষতিকর। গবেষকদের মতে ঘন ঘন ওয়েট ওয়াইপস ব্যবহার করলে এর প্লাস্টিক ও রাসায়নিক ধীরে ধীরে শরীরের নানা কোষে জমতে থাকে। ফলে ক্যানসারের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে এই টিস্যু। আবার একই ওয়াইপস বিভিন্ন জিনিস পরিষ্কার করার কাজে ব্যবহার করলে ব্যাকটেরিয়া কমার বদলে উল্টো ছড়াতে পারে। অধিকাংশ ওয়াইপসে রয়েছে প্লাস্টিকের তন্তু যা প্রাকৃতিকভাবে পচনশীল নয় এমন পদার্থ রয়েছে। যা কিন্তু পরিবেশের জন্যই ক্ষতিকারক। এই ওয়েট টিস্যু মাটিতে যেহেতু মিলিয়ে যায় না, এতে পরিবেশ দূষিত হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, টিস্যুর পরিবর্তে সাধারণ রুমাল পানিতে ভিজিয়ে মুখে ব্যবহার করা ভালো। আর মেকআপ তোলার ক্ষেত্রেও পেট্রোলিয়াম জেলি ও ভিজা রুমাল ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে

তীব্র তাপদাহের মধ্যেই ঘন কুয়াশা!
সদ্যই শেষ হলো মৌসুমের সবচেয়ে উত্তপ্ত মাস এপ্রিল। মাসের প্রথম থেকেই সূর্যের রোষ টের পেয়েছে দেশবাসী। যখন সেই রোষের তীব্রতায় পুড়েছে প্রকৃতি। ঠিক তখনই নাটোরের বাগাতিপাড়ায় দেখা মিলল শীতের কুয়াশায় ঘেরা ভোর।  শুক্রবার (৩ মে) ভোরের আলো ফোটার পরিবর্তে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘন কুয়াশায় ঢেকে যায়। মনে হচ্ছিল এটা শীতের সকাল। তবে ঘণ্টা দেড়েক পর সূর্যের তাপে কুয়াশার চাদর সরিয়ে স্বাভাবিক রূপে ফিরে আসে প্রকৃতি।  প্রকৃতির এমন অস্বাভাবিক রূপে জনমনে ছড়িয়েছে নানা প্রশ্ন। স্থানীয়রা জানান, ভোরে হঠাৎ করে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে যায় চারদিক। ঘন কুয়াশায় এতটাই ছিল দূরের কাউকেও স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল না। উপজেলার তমালতলা, জামনগর, বিহারকোলসহ পুরো উপজেলায় এ কুয়াশাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। তমালতলা আদর্শ বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষক নাজনীন সুলতানা জানান, ভোরে হঠাৎ কুয়াশাচ্ছন্ন প্রকৃতি তার নজরে এসেছে। সেই সময় আবহাওয়া কিছুটা ঠান্ডা অনুভূত হয়। তবে বিষয়টা অস্বাভাবিক বলে তিনি মনে করেন।  চকতকিনগর গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক বছির উদ্দিন জানান, মসজিদ থেকে ফজরের নামাজ পড়ে বের হয়ে দেখেন ঘন কুয়াশা। তার জীবদ্দশায় গ্রীষ্মের এমন খরতাপের মধ্যে শীতকালের কুয়াশা তিনি দেখেননি। প্রকৃতি তার স্বাভাবিকতা হারানোর কারণেই এমনটি হচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।  এ বিষয়ে বাগাতিপাড়া সদর ইউপি চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান জানান, তিনি ঘুম থেকে একটু দেরি করে উঠলেও লোকমুখে কুয়াশাচ্ছন্ন প্রকৃতির বিরূপ আচরণের কথা শুনেছেন।  
০৩ মে ২০২৪, ১৮:৩২

বৈশাখের সকালে ময়মনসিংহে ঘন কুয়াশা
সারাদেশের বিভিন্ন এলাকায় তীব্র দাবদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়িয়ে গেছে। সারাদিন প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ ও রাতে তীব্র গরমে মানুষের জীবন হাঁসফাঁস। এমন তাপদাহের মধ্যে বৈশাখের সকালে ময়মনসিংহে দেখা মিলল পৌষের ঘন কুয়াশা। যা নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে।  মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) ভোর ৫টা ৫০ মিনিটে ময়মনসিংহের চর ঈশ্বরদিয়া খালপাড়ে এমন দৃশ্যের দেখা মেলে বলে জানান স্থানীয়রা। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা হলে তারা বলেন, ভোরে হাঁটতে বের হয়ে ঘন কুয়াশা দেখতে পেয়েছেন তারা। ধান গাছের ডগায় কুয়াশা জমে থাকতেও দেখা গেছে। এমন আজব দৃশ্য এর আগে কখনো দেখেননি তারা, এমন অভিমতও প্রকাশ করেন বয়োবৃদ্ধরা। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ময়মনসিংহ আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ইনচার্জ প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, আজও ময়মনসিংহ আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। প্রচণ্ড গরমের মাঝে এমন দৃশ্য দেখা অস্বাভাবিক কিছু না। আসলে দিন এবং রাতের প্রচণ্ড তাপদাহের কারণে জলীয় বাষ্পও কুয়াশার মতো দেখা যেতে পারে। তবে আমি বর্তমানে দেশের বাইরে আছি। দেশে থাকলে হয়তো পর্যবেক্ষণ করে আরও কিছু বলা যেত। 
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:২৬

গরমে ঘন ঘন হিট ক্র্যাম্প, যাদের ঝুঁকি বেশি 
গরম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের নানা সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। এই অবস্থায় হিট ক্র্যাম্প বা গরমের কারণে পেশিতে টান পড়তে পারে। এর বেশকিছু কারণ রয়েছে। কিছু বিশেষ লক্ষণ দেখলে হিট ক্র্যাম্প টের পাওয়া যায়।  হিট ক্র্যাম্প বা গরমের কারণে পেশিতে টান লাগার কারণ- ডিহাইড্রেশন- গরমকালে শরীর থেকে অনেক পানি বেরিয়ে যায়। আর পানির সঙ্গে সঙ্গে ইলেক্ট্রোলাইটও বেরিয়ে যেতে থাকে। পানি কমে গেলে পুষ্টি উপাদান পরিবহনে বাধা আসে। ফলে পেশিতে টান লাগে। হিট ক্র্যাম্প হয়। আর্দ্রতা বেশি থাকলে- গরমের সঙ্গে আর্দ্রতাও বেশি থাকলে এই সমস্যা হতে পারে। কারণ এই সময় ঘাম হলেও তা শুকায় না। ফলে শরীরের তাপমাত্রা কমতে পারে না। যা হিট ক্র্যাম্পের কারণ। বয়স- শিশু ও বয়স্কদের এই সময় হিট ক্র্যাম্পের ঝুঁকি বেশি। কারণ তাদের শরীর সহজে বাইরের উষ্ণতার সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে না। যার ফলে অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বাড়তে থাকে। এই তাপের কারণে ক্র্যাম্প হতে পারে। হিট ক্র্যাম্পের লক্ষণ- হঠাৎ করেই প্রচণ্ড পেশিতে টান লাগে। নিজের অনিচ্ছাতেই শরীরের কোনও অঙ্গ কেঁপে উঠতে পারে। প্রচণ্ড ঘাম হতে থাকে। ত্বক দিয়ে পানির মতো ঘাম বের হয় কিন্তু শুকায় না। গায়ের তাপমাত্রা অনেকটাই বেড়ে যায়। যেসব অঙ্গে বেশি হয়-  হাত, পা, কোমর, পেট হিট ক্র্যাম্প থেকে রেহাই পেতে গেলে কিছু সহজ উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে। সেগুলো হলো- কিছুটা সময় ঠান্ডা জায়গায় টান টান হয়ে শুয়ে বা বসে বিশ্রাম নিন।  যে অংশে টান লেগেছে, সেখানে পেশি মালিশ করতে হবে। ভারী জামাকাপড় পরে থাকলে খুলে ঢিলে করে দিন।  একটি ভেজা রুমাল দিয়ে মুখ, হাত যতটা হয় মুছে নিতে পারেন। খুব পরিশ্রমের কাজ করলে তার থেকে বিরত থাকুন। ঘন ঘন পানি পান করতে হবে। শরীরে যেন পানির অভাব না হয়। কিছুটা ঠান্ডা পানি খেলে উপকার পাবেন।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:১৬

ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে পাবনা
চৈত্র মাস আসতে বাকি আর মাত্র চার দিন। ইতোমধ্যেই বিদায় নিয়েছে শীত। তবুও যেন বিদায় নেওয়া শীত ফের ফিরে এসেছে পাবনায়। রোববার রাতে প্রচণ্ড ঠান্ডা আর সোমবার (১১ মার্চ) সকালে পাবনা ঢাকা পড়েছিল ঘন কুয়াশায়।  আবহওয়ার এমন বিরূপ আচরণে ভোগান্তিতে পড়ছেন সাধারণ মানুষ। পাবনা শহর এবং জেলা সদরের বাইরে গ্রামাঞ্চলেও একই রকম আবহাওয়া দেখা গেছে।  স্থানীয়রা জানান, পাবনাজুড়ে দেখা মিলছে আবহাওয়ার ব্যতিক্রমী রূপ। দিনে গরম, রাতে শীত। এ রকম বিরূপ আবহাওয়ায় অনেকেই কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছেন। আক্রান্তদের মাঝে শিশুদের সংখ্যাই বেশি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাবনার ঈশ্বরদী আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ হেলাল উদ্দিন। তিনি জানান, রোববার (১০ মার্চ) ও সোমবার (১১ মার্চ) জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্র রেকর্ড করা হয়েছে ১৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২-১ দিনের মধ্যে এ অবস্থা কেটে গিয়ে শীত বিদায় নেবে।
১১ মার্চ ২০২৪, ১৪:৩৬

শীতে কাঁপছে গাইবান্ধা
ঘন কুয়াশা ও কনকনে ঠান্ডা বাতাসের সঙ্গে মৃদু শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে গাইবান্ধার মানুষ। রোববার (২৮ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় গাইবান্ধায় ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এদিকে তীব্র শীতের কারণে অনেকেই বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। এতে চিকিৎসাসেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে নার্স ও হাসপাতালের চিকিৎসকদের।  শিশু ও বয়স্করা শীতজনিত রোগে বেশি আক্রান্ত হওয়ায় তাদেরকে ঠান্ডা থেকে দূরে রাখাসহ সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। রংপুর আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, চলমান মৃদু শৈত্যপ্রবাহ আরও কয়েক দিন বিরাজ করতে পারে।
২৮ জানুয়ারি ২০২৪, ০৮:৪৯

ঘন কুয়াশায় শাহজালালে নামতে না পেরে ৪ ফ্লাইট চট্টগ্রামে
কুয়াশায় ঢেকে গেছে রাজধানী ঢাকার আকাশ। বুধবার ভোর থেকেই তীব্র কুয়াশায় ছেয়ে গেছে পুরো শহর। ঘন কুয়াশার কারণে মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) দিনগত মধ্যরাত থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্পষ্টভাবে রানওয়ে না দেখতে পেরে ৪টি ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি বিমানবন্দরে। পরে ফ্লাইটগুলো চট্টগ্রামের হযরত শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে চলে যায়।  মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে বুধবার (২৪ জানুয়ারি) ভোর পর্যন্ত চলে এই অবস্থা। আজ সকাল ৮টা পর্যন্তও দেখা মেলেনি সূর্যের। যানবাহনগুলোকেও হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা যায়।  শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের দুবাই, সালাম এয়ারের মাস্কাট এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কুয়ালালামপুর, দাম্মাম থেকে আসা ফ্লাইটগুলো ঢাকায় অবতরণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় তারা চট্টগ্রাম চলে যায়। সর্বশেষ সকাল ১০টা পর্যন্ত তারা ঢাকায় ফিরতে পারেনি। ঘন কুয়াশার কারণে মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে বুধবার সকাল ৯টা পর্যন্ত প্রায় ১৫টি ফ্লাইট নির্ধারিত সময়ে ঢাকায় উড্ডয়ন ও অবতরণ করতে পারেনি।
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:২৬

ঘন কুয়াশায় আরিচা-কাজিরহাট নৌ পথে ফেরি চলাচল বন্ধ
তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে আরিচা-কাজিরহাট নৌ পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) আরিচা আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপমহাব্যবস্থাপক শাহ মো. খালেদ নেওয়াজ।  তিনি বলেন, 'নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে সোমবার (২২ জানুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ১০টা থেকে আরিচা-কাজিরহাট নৌ পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানান তিনি। তিনি আরও বলেন, ফেরি চলাচল বন্ধ হওয়ায় মানিকগঞ্জের আরিচা ফেরি সুফিয়া, বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন ও শাহ আলী নোঙর করে আছে। পাবনার কাজিরহাটে ফেরি রোকেয়া অপেক্ষা করছে। কুয়াশা কমে গেলে ফেরি চলাচল শুরু হবে। এদিকে সারা দেশে তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। রাতে সীমিতভাবে চলাচল করছে বিভিন্ন দুর পাল্লার পরিবহন। 
২৩ জানুয়ারি ২০২৪, ০৩:৪০

ঘন কুয়াশায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাক উল্টে চালক নিহত
দিনাজপুরের বিরামপুরে ঘন কুয়াশায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ধানের তুষবাহী ট্রাক উল্টে রুবেল হোসেন (৪৪) নামে এক ট্রাকচালকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ট্রাকের সহকারীসহ তিনজন আহত হয়েছেন। শনিবার (২০ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়কের বিরামপুর ফায়ার স্টেশনের সামনে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ সুব্রত কুমার।  আরও পড়ুন : ওমানে বাংলাদেশি তরুণের আত্মহত্যা   নিহত ট্রাকচালক রুবেল হোসেন দিনাজপুর সদর উপজেলার বড়ইল মোল্লাপাড়া এলাকার লতি মুগুলের ছেলে। আহতরা হলেন ট্রাকচালকের সহকারী সদর উপজেলার শফিকুল ইসলাম (১৮), বিরামপুর উপজেলার পলিখাপুর এলাকার আনোয়ারুল ইসলামের ছেলে নুরনবী (২৫) এবং ফজলুল হকের ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান (৪৮)। আরও পড়ুন : শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুব্রত কুমার জানান, রাতে মহাসড়কে ধানের তুষবোঝাই একটি ট্রাক উল্টে চালক নিহত হন। এ ঘটনায় তিনজন আহত হয়েছে। আহতরা বিরামপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করেন। মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। 
২১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:০১

ঘন কুয়াশা নিয়ে যে পূর্বাভাস দিলো আবহাওয়া অফিস
টানা কয়েকদিনের তীব্র শীতের পর দেশের অনেক জায়গায় আজ সূর্যের দেখা মিলেছে। বৃষ্টি হওয়ায় রাজধানীসহ বেশ কিছু জেলায় কুয়াশার দাপটও কিছুটা কমেছে। তবে, আগামী তিনদিন দেশের অধিকাংশ জায়গায় কুয়াশার ঘনত্ব থাকতে পারে। শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী-অববাহিকায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। এ ছাড়া রোববার মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে। পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, উপ-মহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এ অবস্থায় শুক্রবার রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রী সেলসিয়াস কমতে পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এ ছাড়া শনিবার সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। রোববার সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৯ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:২৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়